ফিলিস্তিনি ভাইদের হত্যার মর্মান্তিক বর্ণনা। (হৃদয় বিদাড়ক)

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 5 ก.พ. 2025
  • ২০১৩ সালের শুরুর দিকে আমি শেষবারের মতো আল-শাতি শরণার্থীশিবিরে গিয়েছিলাম। শিবিরটির অবস্থান ছিল গাজার উত্তরাংশে ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের ধার ঘেঁষে। আল-শাতির একটা নাটুকে নামও আছে, ‘বিচ-ক্যাম্প’। বড় বড় রঙিন ছাতার নিচে ফেরিওয়ালাদের ফলমূল বিক্রি করতে দেখেছিলাম। সরু গলিতে বেশ কটি বিড়াল ঘুমোচ্ছিল। আর ছাউনির নিজে শিশুরা ব্যস্ত ছিল দড়িলাফ খেলায়।
    ১৯৪৮ সালের নাকবায় বাস্তুচ্যুত সাড়ে সাত লাখ মানুষকে নিয়ে বিচ ক্যাম্প যাত্রা শুরু করেছিল। প্রথমে এই শিবিরের জনসংখ্যা ছিল ২৩ হাজার। পরবর্তী সাত দশকে এই সংখ্যা ৯০ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়। এত মানুষ ঠাসাঠাসি করে দশমিক ৫ বর্গকিলোমিটার জমিতে বাস করেন। লন্ডনের সিটি সেন্টারের তুলনায় এই শিবিরের জনসংখ্যা ৭০ গুণ বেশি।
    গাজার মানুষ ১৬ বছর ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন। গাজার ভেতর থেকে কোনো ব্যক্তি বা পণ্য বাইরে যাওয়া বা বাইরে থেকে ভেতরে আসা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী। বিচ ক্যাম্পও এর ব্যতিক্রম নয়। এখানকার মানুষেরা জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্মসংস্থার অনুদান ও সেবার ওপর নির্ভর করে বাঁচেন। এর বাইরে আছে কিছু স্বাস্থ্যসেবা ও খাদ্য সরবরাহ কেন্দ্র এবং স্কুল।

ความคิดเห็น •