ত্রিদন্ডীস্বামী রাম রামনুজ জীউর স্বামীজির সঙ্গে অপূর্ব হরিনাম সংকীর্তন শ্রীনামকুঞ্জে

আমার নামসঙ্কীর্তনের দ্বারা আমি যেরূপ সন্তুষ্ট হই, নিখিল বেদ, তপস্যা যজ্ঞতীর্থাদির দ্বারা সেরূপ সন্তুষ্ট হইনা। নাম গুণকীর্ত্তনের দ্বারা ভক্ত আমার সহিত অভেদভাব লাভ করে থাকে।
সাধুগণের পরিত্রাণ, দুষ্কৃতগণের বিনাশ এবং ধর্ম-সংস্থাপনের জন্য আমিই নামরূপে অবতীর্ণ হয়েছি। নাম আমি, আমিই নাম-নামেতে আমাতে কোন ভিন্নতা নাই। নাম কর্ কেবল নাম্ কর্, তাহলে ব্যক্ত তোর ইষ্টরূপে অব্যক্ত জগরূপে একমাত্র আমিই আছি, তা প্রত্যক্ষ করতে পারবি। আমার নাম স্মরণ, কীর্তন, শ্রবণ, লিখন, দর্শন কিম্বা ধারণ করলে আমি অখিল ইষ্টদান করে থাকি।
আয় আয় পথভ্রান্ত, শ্রান্ত ক্লান্ত পথিক। আয় আয় রোগী শোকী, পাপী তাপী। আয় আয় মূর্খ-বিদ্বান-ব্রাহ্মণ-চণ্ডাল। আয় আয় বালক বৃদ্ধ, যুবক-যুবতী আমার নামের শান্ত সুশীতল ছায়ায় ছুটে আয়। তোদের সব ব্যথা দূর করে দিয়ে বুকে করে রাখবো।
শ্রী শ্রী ঠাকুর সীতারাম ওঙ্কারনাথদেব ।।
অভয়বাণী
ত্রিদন্ডীস্বামী পরাঙ্কুশ স্বামীজির শিষ্য ও নামকারী ভক্ত শ্রী সজল ভট্টাচার্য জন্মতিথি তে শ্রীনামকুঞ্জে (স্বামীজির নামাঙ্কিত বাড়িতে) অষ্টম প্রহর হরিনাম সংকীর্তন অনুষ্ঠান টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।।