প্রতিষ্ঠিত হয়ার পর মানুষ যে আচরণ প্রদর্শন করে এটাই মুলত তার আসল চরিত্র।প্রতিষ্ঠিত হয়ার আগে মানুষ অনেক বিনয়ী,নম্র,ভদ্র থাকে।ওই সময় মানুষকে চেনা যায় না।মানুষকে চিনতে হয় প্রতিষ্ঠিত হয়ার পর অধিনস্থদের সাথে তার আচরণ দেখে। যে তার শিকড় ভুলে যায় সে মানুষের পর্যায়ে ই পড়ে না।
shomoier shate nijeke poribortan kora obosshoi uchit, r obostan poribortoner shate nijeke aro poriborton kora uchit nijeke upore newar jonno. manush onk shomoi shotik shomoi r obostaner opekkha kore tar real life live korar jonno. eta kunu onnai noi, eta tar personality
প্রশ্ন: WHO এর লোগোতে সাপ 🐍?শয়তানকে ইরাকে বসরায়,ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।পারস্যের ইহুদিপীর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী সকল পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী অথবা মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে! নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী দেওবন্দের পীরদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহবান করাকে বোঝায়। হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। হ্যাঁ, হাদীসে এটাও এসেছে যে, ইরানের ইস্পাহান (আস্ফাহান) হতে পার্সিয়ান শাল পরিহিত ৭০ হাজার অনুসারীসহ দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে। আর ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান, ইহুদী,সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আমি মুসলমানের স্ত্রী মধু বলছি এই ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক সাজা হোক এরা এরা যেন কোন জায়গায় ঠাই না পাক আল্লাহ এদেরকে কঠিন সাজা দিক আমিন আমিন আমিন যারা মানুষের ভালোবাসার মূল্য দেয় না আল্লাহও তাদেরকে এ ঘৃণা করেন আমিন আমিন
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। "হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩। অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে। নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ] কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এই ধরনের স্বার্থপর ব্যক্তিদেরকে শাস্তি দেওয়া দরকার। একে জারা জারা ব্যক্তিগতভাবে জানেন বা চেনেন তারা অবশ্যই মানুষের বাচ্চা হয়ে থাকলে এই ব্যক্তির সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করুন। 🤬🤬
হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓ কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে। "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
অনেক ছেলে তার রক্ত কে ঘামে পরিনত করে নিজের স্ত্রীকে লেখাপড়া করাই। যখন মেয়ে ভালো কোন চাকুরী পাই তখন ছেলেকে ডিভোর্স দিয়ে দেই। তখন ছেলেটার কেমন লাগে। এটা বুঝানোর জন্য এর চেয়ে ভালো কোন পদক্ষেপ আর হতে পারে না
আর স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শয়তানী গান-বাজনা বাজিয়ে দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু ও মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা ও পীরের মুরিদের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের পীর-সূফী বাঊলরা দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২) পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না। বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) অথচ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? যারা দুনিয়ায় আল্লাহ'র দেওয়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের অনুযায়ী জীবন যাপন করে তাঁদেরকে জান্নাতে দিলে তা নরক হয়ে যাবে! বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
@@disharibiswas614 আল্লাহ বর্তমান দুনিয়ার নারীবাদিদের অনুভূতির আলোকে বিচার করবেন না, বরং নিজ ইনসাফ অনুযায়ী বিচার করবেন। শুধু নারীর ছলনাময়ী কান্না দেখলে হবে না। অনেক সময় পুরুষ মানুষের প্রয়োজন হয় তালাক দেয়ার। সেই প্রয়োজনের সমাধান কি ইসলাম দেয় নি?? অবশ্যই দিয়েছে। তালাক এত বড় কিছু না। স্বাভাবিক প্রয়োজন হতেই পারে। ভালো না লাগলে, মনে শান্তি না আসলে শান্তির জন্য দিতেই পারে তালাক।
আসলেই বিষয়টা খুব দুঃখজনক এই ফয়সালকে আইনের আওতায় আনা হোক এবং তাকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক এমন শাস্তি দেওয়া হোক যাতে সমাজে এ ধরনের কাজ আর কেউ করতে সাহস না পায়
আমি যে সরকারি চাকরি করতাম সেখানেও জানাশোনা দুজন জুনিয়র কর্মকর্তাকে দেখেছি বাহ্যিক আচরণে উভয়ের সন্তান সহ সুখী পরিবারের দুজন স্ত্রীকেই উভয়েই প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসাবে পদোন্নতির পর তালাক দিয়ে নতুন সংসার গড়ে। ধিক্কার জানাই এসব নিকৃষ্ট মনা উচ্চাকাঙ্খী(?)কর্মকর্তাদেরকে।
এই অসভ্য লোককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক সারাজিবনের জন্য🤬🤬 আর বউয়ের সাথে এমন অবিচারের জন্য তাকে আইনত ভাবে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক😡😡 এই বোনটির হয়ে আমরা সবাই বিচার চাইছি
আমি এই ছেলের পক্ষে নই কিন্তু আমাদের দেশের অতিরিক্ত নারীদের আইনি সুবিধার চরম বিরোধী উনি এখন ধর্ষনকারী হয়ে গেল? ধর্ষনের সংজ্ঞা কি? আপনাকে জোর করে কিছু না করলে ধর্ষন হয় কি করে? আপনি একে প্রতারণা বলতে পারেন ধর্ষন নয়।
ওরে চাকরী থেকে বরখাস্ত করা হোক । আল্লাহ ওর যথাযথ কর্মের প্রতিদান প্রদান করুন ।
Amin
আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করছি
তুরু মিয়া জ্বালাইছে অনেক তাই দিছে
Tai
ডিভোর্স আইন অনুযায়ী হলে চাকরি থেকে বরখাস্ত কেনো করতে হবে
প্রতিষ্ঠিত হয়ার পর মানুষ যে আচরণ প্রদর্শন করে এটাই মুলত তার আসল চরিত্র।প্রতিষ্ঠিত হয়ার আগে মানুষ অনেক বিনয়ী,নম্র,ভদ্র থাকে।ওই সময় মানুষকে চেনা যায় না।মানুষকে চিনতে হয় প্রতিষ্ঠিত হয়ার পর অধিনস্থদের সাথে তার আচরণ দেখে। যে তার শিকড় ভুলে যায় সে মানুষের পর্যায়ে ই পড়ে না।
Thki amar sathe oh emon hoice
বিচার হোক তার।চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হোক।
shomoier shate nijeke poribortan kora obosshoi uchit, r obostan poribortoner shate nijeke aro poriborton kora uchit nijeke upore newar jonno. manush onk shomoi shotik shomoi r obostaner opekkha kore tar real life live korar jonno. eta kunu onnai noi, eta tar personality
আমি জীবনে একটা বিশ্বস্ত জীবন সঙ্গী পেলাম না অথচ অমানুষটা গোল্ডেন জীবনসঙ্গী হারাল।
একদম! @@king_khan8451
এই বাটফারকে চাকরী থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করার জন্য বিনীত অনুরোধ জনপ্রশাসনের নিকট ,
সহ মত
সহমত@@afrozaahmed5789
কেউ বিচার না করলে ও আল্লাহ তার সঠিক বিচার করবেন।
Ekdomi tai
Allah to bichar korbei Tar sathe duniate ei somaje o sothik bichar hoar ucit jate ei dhoroner grinit kaj keu jeno na kore
Kichui hyna
আমি চাই ওর একটা কঠিন বিচার হউক
রাইট ফিনিনে পুত্র
এই অকৃতজ্ঞ লোকটির দৃষটানত মূলক সাজা কামনা করি।
প্রশ্ন: WHO এর লোগোতে সাপ 🐍?শয়তানকে ইরাকে বসরায়,ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।পারস্যের ইহুদিপীর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী সকল পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী অথবা মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে! নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী দেওবন্দের পীরদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহবান করাকে বোঝায়।
হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।
হ্যাঁ, হাদীসে এটাও এসেছে যে, ইরানের ইস্পাহান (আস্ফাহান) হতে পার্সিয়ান শাল পরিহিত ৭০ হাজার অনুসারীসহ দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে।
আর ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান, ইহুদী,সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓
অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
এটাই ইস্লামের সন্দরজ্জ 🐫🐫🐫🐐🦨🐀💋মাশাল্লাহ 😍😍💋
যে ছেলের মন মানসিকতা ভালো না সে একটা মেয়ের সাথে সংসার করতে পারবে না।ওর বিচার হওয়া দরকার।।
আমি মুসলমানের স্ত্রী মধু বলছি এই ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক সাজা হোক এরা এরা যেন কোন জায়গায় ঠাই না পাক আল্লাহ এদেরকে কঠিন সাজা দিক আমিন আমিন আমিন যারা মানুষের ভালোবাসার মূল্য দেয় না আল্লাহও তাদেরকে এ ঘৃণা করেন আমিন আমিন
আমি দোয়া করি তার জিবনে কোন দিন শান্তি ফিরে না আসুক আমিন
সত্য মিথ্যানা জেনে একজনকে বদদোয়া দিয়ে দিলেন,, না আপনি চোখে দেখেছেন, না নিজ কানে শুনেছেন,, মিডিয়ায় অনেক কিছুই আসে যা পরবর্তীতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়
😂
Amin
এটাই হবে
এটাই ইস্লামের সন্দরজ্জ 🐫🐫🐫🐐🦨🐀💋মাশাল্লাহ 😍😍💋😂
ওকে চাকুরি হতে বরখাস্ত করা হোক
Exit
Fuysal
Gov.job
দোয়া করবেন,, আপনার মতো যাতে একজন বউ পায়,, সবাই।
যে সবসময় এমন মনোভাব থাকবে। কখনো তার রুপ বদলাবে না।
মোনাফেক একেই বলে এর বিচার আল্লা করবে
আজকাল এমন ঘঠনা বহু আলোচিত।
স্ত্রীর এই অভিশাপ সারাজীবন থাকবে।
ছেলেটা কে আজীবনের জন্য সরকারি চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক সব ক্ষেত্রে
ওর কঠিন সাস্তি দাবি করছি
ইসলামিক আইন কি বলে ?
aivabe talaq boido noy@@RoushanAkhter-j6q
@user-dm1zj2gc1i সুযোগ পেলে দেশ ও বেচে দিবে
Sasti deua hok
ঘটনা সঠিক হলে ওকে চাকরি থেকে বহিস্কৃত করা হোক এবং জীবন আর যেন চাকরি না পায়।
সহমত
এই রকম প্রতারক ছেলে ও তার পরিবারকে বিচারের আওতায় আনতে হবে ও চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিতে হবে এটাই মানুষের প্রত্যাশা।
যদি ঘটনা সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ছেলেকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে!নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা এবং ইরানের অগ্নীপূজক পুরোহিতদের হতে উদ্ভুত সূফিবাদের দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) পীরেরা, বাঊলরা ঐ হিন্দু বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীদের দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
"হে মানুষ! আমি (আল্লাহ) তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে, পরে তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, (এজন্য নয় যে তোমরা একে অপরকে ঘৃণা করো বরং) যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তিই আল্লাহর নিকট অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে অধিক আল্লাহ-ভীরু। আল্লাহ সবকিছু জানেন, সব কিছুর খবর রাখেন।"সূরাঃ আল-হুজুরাত| আয়াতঃ ১৩।
অতএব কারো কেবল কুলমান ও বংশের ভিত্তিতে অহংকার করার কোন অধিকার নেই। ইসলাম এটাকে জাহেলী যুগের কর্ম তথা মূর্খতা বলে আখ্যায়িত করেছে।
নবী(সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল।লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া [মুসনাদে আহমাদ]
কেনো আল্লাহ্ সবাইকে সরাসরি জান্নাতে না দিয়ে এই অভিশাপে জর্জরিত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে? কারণ শয়তানের গনতন্ত্রপূজারীরা জান্নাতেও তাদের রবের নিয়ম-নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হতো তাঁদের মনের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে! নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এরকম ফয়সালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া অপরিহার্য।
আমি এক জন সরকারি চাকরি জিবী আমি তার চাকুরী হতে বরখাস্ত এবং সাজানো সংসারে ফিরে যেত আহবান জানাই কৃষি মনতালয় বিষয় টি দেখার জন্য অপেক্ষা করেছি।
আমরা সব্বাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাই ফয়সাল কে শুধু সরকারি চাকরি না কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে যেন ওকে চাকরি না দেয়
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশ নিয়ে ব্যস্ত! এইসব এর দায়িত্বে অন্য কেউ আছেন,,
Someone like to get only prime minister help because people can't get actual judgement
হাসিনা কেন স্বামী থাকার পরেও মৃণাল কান্তি, রাজ্জাক এদের সাথে শুইতো এই প্রশ্নের জাবাব কে দিবে?
@@hasanmahmud8689আপনার এই কৃষি মন্ত্রী রাজ্জাক হাসিনার স্বামী থাকার পরেও হাসিনার সাথে শুইতো সেটা জানেন না?
Right
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই লোভী মানুষ থেকে সাবধান
বোন তুমি আইনের আশ্রয় নেন। বিচার পাবেন ইনশাআল্লাহ।
বদমাইশটা অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আল্লাহ প্রদত্ত তার পার্থিব জীবনের আজাব/লাঞ্চনার খবরও একদিন এভাবে ফলাও করে প্রচার হবে। সেই অপেক্ষায় রইলাম।
এই ধরনের স্বার্থপর ব্যক্তিদেরকে শাস্তি দেওয়া দরকার। একে জারা জারা ব্যক্তিগতভাবে জানেন বা চেনেন তারা অবশ্যই মানুষের বাচ্চা হয়ে থাকলে এই ব্যক্তির সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করুন। 🤬🤬
হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓
কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে।
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন।
কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
(৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?"
এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। অকৃতজ্ঞদের কখনো ক্ষমা হয় না। তার চাকরি চলে গেলে এবং আর কোথাও চাকরি না পেলে তার জন্য সঠিক বিচার হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এর বিচার চাই আর চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।)
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ।
আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
উনি কি বিচারক নাকি ?
তাকে দিয়ে দেশ সেবা হবেনা। তাকে স্থায়ীভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা উচিত। বিচারবিভাগ যেন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
একমত
অনেক ছেলে তার রক্ত কে ঘামে পরিনত করে নিজের স্ত্রীকে লেখাপড়া করাই।
যখন মেয়ে ভালো কোন চাকুরী পাই তখন ছেলেকে ডিভোর্স দিয়ে দেই। তখন ছেলেটার কেমন লাগে। এটা বুঝানোর জন্য এর চেয়ে ভালো কোন পদক্ষেপ আর হতে পারে না
ফয়সালের জয় হোক
এই লোককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক।
আর স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শয়তানী গান-বাজনা বাজিয়ে দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু ও মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক।কঠি শাস্তি দেওয়া হোক।অহরহ এম্ন ঘটনা ঘটছেই
ওর লাইফে যেন কোনদিন শান্তি না আসে সেই অভিশাপ দিয়ে গেলাম
ওর চাকুরী টা আল্লাহ তুমি ওর কাছ থেকে তুমি কেড়ে নাও আল্লাহ তুমি এই মেয়েটার সহায় হোন।বোন সারা পৃথিবীর মানুষ তোমার জন্য দোয়া করবেন
বোন তুমি আইনের আশ্রয় নেও ----
তুমি বিচার পাবে আশা রাখি, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক... দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়ার উচিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়;সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরা ও পীরের মুরিদের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের পীর-সূফী বাঊলরা দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না।
আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
Amin
নারী আশক্তি যার অভ্যাস । স্ত্রীর টাকায়
ভাগ্য গঠনকারি - স্ত্রী প্রতি অবিচারের সাস্তী কামনা করি ।
আল্লাহ সঠিক বিচার করবেন ইনশাল্লাহ।
ওকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করতে হবে ও দুর্নীতি করে শেষ করে দিবে
চমৎকার কথা বলেছেন।
ছোট লোক বড় হলে নিজেরে কান্নায় তার পোূমান
আল্লাহ সবার সংসারে সুখ দাও।। কেউ যেনো তালাক শব্দ টা ব্যাবহার না করে।।এই শব্দ টা শুনতে খুব জঘন্য লাগে আল্লাহ😭😭😭😭😭😭😭😭😭।।
ফয়সালের কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার কারণ তালাক দেওয়ার পরে কিভাবে স্ত্রীর কাছে থাকে
সে তথ্য গোপন করে স্ত্রীর সাথে রাত যাপন করে, যিনা করার অপরাধ করেছে। তদন্তপূর্বক তার বিচারের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
তালাক তো কাগজে দিয়েছে, মুখে তালাক দেয়নি।। ইসলাম অনুযায়ী তালাক মুখে দিতে হবে তিন তালাক, আর আইন অনুযায়ী কাগকে
@@malihaonlineshopbd কাজির মাধ্যম দিয়ে যখন তালাকনামা রেডি করা হয় তখন কাজে মুখে তালাক বলাই তালাকনামায় সই করানো হয়
এই লোক চাকরি জীবনেও বাটপারি করবে। ওরে বরখাস্ত করা হোক।
ঠিক
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই
এর প্রতিদান আল্লাহ নিশ্চয়ই দিবেন, ইনশাআল্লাহ 😢😢😢
নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী।(তিরমিযী:২৩২২)
পুলিশি পাহারায় ইন্ডিয়ার দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে❓রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি এদেশ স্বাধীন হয়েছে! স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান)
অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না।
বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
অথচ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
আসলে সত্যটা হচ্ছে হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
যারা দুনিয়ায় আল্লাহ'র দেওয়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের অনুযায়ী জীবন যাপন করে তাঁদেরকে জান্নাতে দিলে তা নরক হয়ে যাবে! বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
আল্লাহতো আছেন উপরে, শুধু সময়ের অপেক্ষা! আল্লাহ বোনটাকে ধৈর্য ধারন করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দিক।
আমরা চাই মাহমুদ আল ফয়সালের সরকারি চাকরি যেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বাতিল করে।
এই মহিলার উচিৎ হবে কঠিন বিচারের সম্মুখীন হতে ।আল্লাহ পাক উচিৎ ফায়ছালা করে দিবেন ইনশাল্লাহ ।
মরার পরে বুঝবে বেঈমানি করার শাস্তি। স্বামী স্ত্রীর তালাকের কথা বললে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠে।
কোথায় পাইছেন এই কথা?! তালাক অনেক সময় মুক্তির পথ ও বিপদের সমাধান। পুরুষ মানুষের অধিকার আছে তালাক দেয়ার। কারো স্ত্রী পাল্টানোর প্রয়োজন হলে পাল্টাবে।
Morar por noy ei duniyar bichar ei duniyatei hoy.
@@disharibiswas614 আল্লাহ বর্তমান দুনিয়ার নারীবাদিদের অনুভূতির আলোকে বিচার করবেন না, বরং নিজ ইনসাফ অনুযায়ী বিচার করবেন। শুধু নারীর ছলনাময়ী কান্না দেখলে হবে না। অনেক সময় পুরুষ মানুষের প্রয়োজন হয় তালাক দেয়ার। সেই প্রয়োজনের সমাধান কি ইসলাম দেয় নি?? অবশ্যই দিয়েছে। তালাক এত বড় কিছু না। স্বাভাবিক প্রয়োজন হতেই পারে। ভালো না লাগলে, মনে শান্তি না আসলে শান্তির জন্য দিতেই পারে তালাক।
মরার পরে আর কিছু নাই
@@songislife5317 বাঁশ যখন উপরে পড়বে, তখন আফসোস করে কোনো লাভ হবে না!!
মহান আল্লাহ পাক তার উপর গজব নাজিল করুন যদি সত্য হয়।
হে আল্লাহ, ঘটনাটি যদি সতিই হয়,তবে তুমি তার বিচার দুনিয়া বাসীকে দেখিয়ে দাও।আর মেয়েটিকে কল্যাণ দান করুন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চাকরি করা ফয়সালকে চাকরি থেকে চিরতরে বরখাস্ত করে,, আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাবস্থা নেওয়া হোক।
এটা মশকারি হয়ে গেলো না?🤔
আমরা চাই থাকে আজীবনের জন্য সরকারি চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক।
আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে আজকেই পুঙ্গ করে বাসায় পাঠিযেদেন। তিনি হলো উত্তম বিচারক।
আল্লাহ ওকে যেমন হেদায়েত করুক মোর ভিতরে মানুষের বোনকে এমন সে ফিরিয়ে আনে হে তকে দান করুন আল্লাহ
ঘটনা যদি সত্য হয়, তাহলে ন্যাক্কারজনক কাজ করেছে ছেলেটি। একটি চাকুরীর কাছে এমন একটি সম্পর্ক হেরে যেতে পারেনা। সুষ্ঠু বিচার হোক। আসল সত্য বেরিয়ে আসুক।
এমন বেঈমানী মেনে নেওয়া সত্যি কঠিন। কোনো শাস্তি দিয়েই আসলে মনের ক্ষোভ দূর করা সম্ভব না। আল্লাহ নিশ্চয় ন্যায়বিচারক।
চাকুরী থেকে তাকে অব্যহতি দেয়া হউক তাকে
ওর জীবন থেকে আল্লাহ যাতে সুখ তুলে নেয়।🤲😥😊
আসলেই বিষয়টা খুব দুঃখজনক এই ফয়সালকে আইনের আওতায় আনা হোক এবং তাকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক এমন শাস্তি দেওয়া হোক যাতে সমাজে এ ধরনের কাজ আর কেউ করতে সাহস না পায়
এ ধরনের মুনাফেককে অবিলম্বে সার্কিট থেকে বহিষ্কার করা হোক
এ মানুষ নামের অমানুষটাকে স্থায়ীভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক। পাশাপাশি তাকে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক।
😂😂😂😂😂
এ হলো সুবিধা আদায় করা ভালোবাসা।
এই ধরনের অপরাধীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি কামনা করছি।
আমি যে সরকারি চাকরি করতাম সেখানেও জানাশোনা দুজন জুনিয়র কর্মকর্তাকে দেখেছি বাহ্যিক আচরণে উভয়ের সন্তান সহ সুখী পরিবারের দুজন স্ত্রীকেই উভয়েই প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসাবে পদোন্নতির পর তালাক দিয়ে নতুন সংসার গড়ে। ধিক্কার জানাই এসব নিকৃষ্ট মনা উচ্চাকাঙ্খী(?)কর্মকর্তাদেরকে।
ভাগ্যিস এমন ছেলেটা মেয়ে নয়,, তাহলে কত বীর পুরুষের বিরত্ব ভরা কমেন্ট দেখতে হত
এ ধরনের কর্ম করা জীবনের জন্য ও সমাজের অভিশাপ ।
এই অসভ্য লোককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক সারাজিবনের জন্য🤬🤬 আর বউয়ের সাথে এমন অবিচারের জন্য তাকে আইনত ভাবে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক😡😡 এই বোনটির হয়ে আমরা সবাই বিচার চাইছি
কেন করবে আপনি কিছু জানেন অযথা
@@White_evan কেন করবে না রে...??? যেন আপনি সবকিছুই জানেন🤬 লোকটা অন্যায় করছে চোখে দেখতেছেন না
@@White_evantui tho sob Janis tai na
@@taslimalombiplob2079 তার ইচ্ছে হয়েছে তাই divorce দিয়েছে,বাংলাদেশের আইনে কাউকে যদি ভালো না লাগে তাহলে divorce দিতে পারে
@@RiyaMoni-ek3my অন্যায় করছে, তার ইচ্ছে হয়েছে তাই Divorce দিয়েছে তার ওই নারীর সঙ্গে সংসার করতে ভালো লাগে নাই তাই Divorce, দিয়ে দিছে শেষ 🥴
কাপুরূষ এর তিন পুরুষ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে । আর মহিলার এত ভালবাসা কেন ? টাকা দিয়ে প্রেম করতে হবে ??
আশা করি এই ছেলের চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাকে বিচারের আওতায় আনা উচিৎ
বিষয়টি তদন্ত করা হোক ও প্রোয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহন করা হোক । আর চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা হোক
ওর বিচার চায়
প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ।তাঁকে চাকুরীচ্যুত করা হলে উচিৎ শিক্ষা হবে।
ওকে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হোক। যাতে আর কোন মেয়ের জীবন এভাবে নষ্ট করার সাহস না পায়।
😆😆😆😆
আমি আপনার কথায় একমত আপনাকে ধন্যবাদ ভাই আমিন
😂😂😂😂
তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নেয়া হোক
ওর চাকরি চিরস্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হোক,, দেখা যাবে সরকার কতটুকু ন্যায় বিচার করে, জনগণ অপেক্ষায় রইলো
আল্লাহতালা সব সময় ভালোর জন্যই করে সবকিছু বান্দার ❤❤❤
সঠিক বিচার হওয়া উচিত। চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক
দুঃখিত ,ঘটনাটা যদি এমনই হয় তাকে সরকারি চাকরি চ্যুত করা হোক
😂😂😂😂
আমি এই ছেলের পক্ষে নই কিন্তু আমাদের দেশের অতিরিক্ত নারীদের আইনি সুবিধার চরম বিরোধী উনি এখন ধর্ষনকারী হয়ে গেল? ধর্ষনের সংজ্ঞা কি? আপনাকে জোর করে কিছু না করলে ধর্ষন হয় কি করে? আপনি একে প্রতারণা বলতে পারেন ধর্ষন নয়।
একে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক।
😂😂😂😂
ভাই এটা বাংলা দেশ
জরুরি ভাবে ওকে চাকরি থেকে বরখ্যাস্ত করা হোক
মিথ্যারঝুড়ির এই পৃথিবীতে ভালোবাসা মানেই স্বার্থপর
চাকরি থেকেও ওকে তালাক দেওয়া হোক😂😂😂😂
Right
বরখাস্ত করা হোক
আল্লাহ ওকে কখনো শান্তিতে রাখবে না
এই প্রতারণার বিচার চাই
এরা মানুষ হয় কেমনে??
আল্লাহর একটি নাম আছে, সেটা হলো
আহকামুল হাকিমিন যার অর্থ বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিচারক
বাংলাদেশে যদি সত্যিকারের আইন থাকে তবে ঐ লোককে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হোক।
দুনিয়া ও আখেরাতে ও বিচার হোক ফয়সালের আমিন
১৯ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময়টাতে যৌন সম্পর্ক করলে তা কি জেনা/ধর্ষণের মধ্যে যায় না?
(ডিভোর্সের পরে সহবাস কথাটা মানায় না তাই ধর্ষণ বললাম।)
এই ছেলের সাথে তার পরিবারের সবাইকেও সাস্তি দেওয়া উচিৎ 😢😢
The Boys...
❤❤❤
যেহেতু ১৫ অক্টোবর তালাক দেওয়া হয়েছে,, আবার ১৯ তারিখ থেকে ৫ তারিখ প্রক্তন স্ত্রীর সঙ্গে ছিল,,তাহলে তো ধর্ষণ মামলা করা যায়।
1000% right.
সরকারি চাকরি এবংসার্টিফিকেট বাজেয়াপ্ত করা হোক।
Tibroo ninda janai and sushtoo bichar chai
ঐ ছেলে এবং তার পরিবারকে আইনের আওতায় আনা হোক।
স্ত্রীকে সেছছায় গ্ৰহন না করলে উপযুক্ত বিচার করা হোক ও তাকে ওর অহংকারী চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক
এত ধূর্ত শিয়াল অধিদপ্তর তথা দেশের বারোটা বাজাবে। সরকারী চাকুরীতে চারিত্রিক বিষয়টি কঠোর ভাবে দেখা উচিত,, দোষীকে শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
এইজন্য বৈবাহিক সম্পর্ক করার আগে বংশ পরিচয় দেখে অবিভাবক।
হে মহান রব্বুল আলামীন তুমি এই ছেলের সঠিক বিচার করো
১৯৬১ সালের আইন অনুসারে তালাক আইন সংগত হয়নি। আইনগত ব্যাবস্হা নেয়া যায়।
ওকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক
রাইট
আল্লাহ এই রকম বেয়েমান লোকদের এমন ভাবে শাস্তি দেক যেন তারা কাহকে ঠকানোর কষ্ট তিলে তিলে বুঝতে পারে।
দুনিয়ায় হয়তো সঠিক বিচার কেউ করবেনা,,এভাবেই হাজারো মানুষ জুলুমের স্বীকার।।
তার জিবনে যে কোন মেয়ে আশুক না কেন,, সে কোন দিন ও সুখি হতে পারবে না।😢 সে একটা ছুটলোক
এরা আসলে অসুস্থ মস্তিষ্কের যারা জীবনের উন্নতির সাথে সাথে অতীত এর দুঃখের সময় পাশে থাকা মানুষদের ভুলে যায়। আর খুব খারাপ ভাবে কষ্ট দেয়।