৭ম দিনের মতো আবস্থান কর্মসূচি I Sheikh Hasina Institute of Health Technology

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 6 ก.ย. 2024
  • ৭ম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি l Sheikh Hasina Institute of Health Technology #jamalpuriht
    "মুখলেস হটাও, জামালপুর আইএইচটি বাঁচাও"
    এই স্লোগান সামনে রেখে আজকে ৬ষ্ট দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি।
    আজ শুক্রবার পবিত্র জুমার দিন হওয়ায় দেড় ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
    অবস্থান কর্মসূচি থেকে অতি দ্রুত মোখলেস স্যার এর অপসারণ এর দাবি করা হয় এবং দাবি আদায় না হওয়ায় পর্যন্ত আরও জোরদার আন্দোলনের হুশিয়ারী দেয়া হয়।
    freemotionbyfirozhasan
    #iht #jamalpuriht #endrick #iht #football #viral #shortsfeed #cricket #sports #somoytv #ytshorts #messi
    শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির ‘মোখলেছ হটাও,আইএইচ টি বাঁচাও’ দাবীতে বিক্ষোভ
    Sheikh Hasina Institute of Health Technology
    Islampur, Jamalpur
    #jamalpuriht
    #iht #jamalpuriht #InstituteofHealthTechnology #viral #SheikhHasinaInstituteofHealthTechnology
    #medical #medicallabtechnician #radiology
    #ihtadmission
    শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির ‘মোখলেছ হটাও,আইএইচ টি বাঁচাও’ দাবীতে শিক্ষার্থী বিক্ষোভ
    হোস্টেলে সীট ও খাবার বাণিজ্যসহ শিক্ষার্থীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের জন্য ‘মোখলেছ হটাও,আইএইচ টি বাঁচাও’ দাবীতে জামালপুরের ইসলামপুর শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির লেকচারার ডা. শাহ্ মো: মোখলেছুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।
    শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এই বিক্ষোভ চলাকালে কলেজের ৪থ, ৫ম এবং ৬ষ্ঠ ব্যাচের শিক্ষার্থী কৌশিক, মেহেদী হাসান ও আতিক কাওসার ও বৈশাখী আক্তারসহ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ইসলামপুর শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির লেকচারার মোখলেছুর রহমান, এই কলেজে খন্ডকালীন হিসাবে যোগদান করার পর থেকে পাঠদানে অবহেলা, হোস্টেলে সীট ও খাবার বাণিজ্যসহ নানাভাবে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে রেখেছেন। কলেজের ক্লাসে২-৩ ঘন্টা সময় নষ্ট করলেও ১০মিনিটের বেশী পাঠদান করেন না। ক্লাসে দুনিয়াবী কথা বলে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করেন। হোস্টেলের ছাত্রীদের নিয়ে দেহ ব্যবসাসহ নানা কুরুচি পূর্ণ মন্তব্য ও কথা বলেন। এর প্রতিবাদ করলেই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় নাম্বার কম, সাইলেন্ট এবসেন্ট, ফেল, ছাত্রত্ব বাতিল ,হোস্টেলের সীট বাতিলের হুমকিসহ অভিভাবকদের ডেকে এনে শিক্ষার্থীদের নিয়ে নানান মন্তব্য ও হয়রানী করা হয়।
    এছাড়াওে হোস্টেল সুপার রবিউল ইসলামের যোগশাজসে হোস্টেলের খাবার মিলে সরাসরি হস্তক্ষেপের মাধ্যমে নিজের পছন্ন মত মিল ম্যানেজার র্নিধারণ করে মিলের টাকা আত্মসাত করেন ডা.মোখলেছুর রহমাম। শিক্ষার্থীর খাবার না খেলেও মাসিক খাবারের টাকা গুণতে হয়। শিক্ষার্থীদের ঠিকমত পাঠদান না করে হোস্টেরের কিভাবে টাকা মেরে নিম্নমানের খাবার দেওয়া যায় এই হিসাব নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তিনি। কলেজটিতে আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয়া, বুয়া, বাবুর্চিদের বেতন থাকা সত্বেওে প্রতিমাসে ১শত টাকা করে ৪০ হাজার টাকা উত্তেলন করা হয়।
    ক্যাম্পাসে প্রিন্সপাল থাকলেও তিনিও নিজের অঘোষিত প্রিন্সপাল হিসাবে মনে করে মনগড়াভাবে সরকারি ছুটি বাতিলসহ দিবস পালনে বাঁধা দিয়ে থাকেন। কলেজের জুনিয়রদের নিয়ে সিনিয়র ভাই ও আপুদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন উস্কানিমূলক কথা বলে কলেজের পরিবেশ নষ্ট করার পায়তারা করেন।
    ডা. শাহ্ মো: মোখলেছুর রহমানের এহেন কর্মকান্ডে অতীষ্ঠ হয়ে শিক্ষার্থীরা গত দুইদিন ধরে আন্দোলনে ডাক দিয়ে কলেজের সুষ্ঠ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে অবিলম্বে কলেজের ক্যাম্পাস থেকে মোখছেুর রহমানকে বহিস্কারের দাবী জানিয়েছেন।

ความคิดเห็น •