মাহফিলেও শিখেন নাই এইটা বলার কোন প্রয়োজন এইখানে নাই! মাহফিলে আপনি হয়তোবা ঠিক মত শরিক হোন নাই! না হয় এমন কথা বলতেন না! আমি ৩ চিল্লা দিয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ শিখেছি আর মাহফিলের থেকেও অনেক কিছু শিখেছি আমি! উলামাদের মাজলিসেও অনেক কিছু শিখেছি যা তাবলীগেও শিখায় না বা সেগুলা শিখানোর উছুল তাবলীগে নাই! আর তাবলীগে বলা আছে মাছলা মাছায়েল নিয়া আলোচনা না করতে কারণ মাছলা মাছায়েল এর অনেক দিক থাকে এগুলা বিজ্ঞ আলেমদের কাজ সাধারণ লোকদের কাজ নয় সেটা! আমাদের তাবলীগের মুরুব্বিগণ যেভাবে কাজ করতে বলেন তার মধ্যে একটা এইটাও আছে যে উলামাদের মাজলিসে আসা যাওয়া করা, কেন বলেছেন এইটা? কেন? অবশ্যই বহু কিছু আছে শিখার যা আমরা তাবলীগে গিয়ে ইচ্ছা থাওলেও তা পাড়বো না কারণ জামাতের সাথিদের মাঝে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই সব আলোচনা সেখানে আনলে বা করলে! এইজন্য বুঝতে হবে সব মেহনত এর দরকার ও সব্বাইকে দিয়ে সব কাজও হয় না! আর এক জামাত বা একজন আলেম সব কাজ করবেন এই আশাও করা উচিত না। এক আল্লাহর পরিচয় দেওয়ার জন্য কমবেশি সোয়া লাখ নবী রাসুল এসেছেন! তাহলে? একা একজন সব কাজ করতে পাড়েন আল্লাহ ব্যাতিত আর কেহ নয়!
তাবলীগ করে আমি ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি,,আর তাবলিগে গিয়ে মানুষকে ইসলামের পথে আহব্বান করা হয় এটা কি খারাপ কাজ,এটা কেন বিদাত হবে।আমি আপছোস এর সাথে বলে আমি যখন তাবলিগ করা বাদ দিয়ে দিছি তখন থেকে আমি নামাজ পড়ি না,এটা আমার ঈমানেন দুর্বলতা।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
তাবলীগ সম্ভন্ধে আপনার মতামত সত্যি হক।মানুষ এত খারাপ মন্টালিটির যে তাবলীগের মতো একটা হক জামাত সম্পর্কে বাঁকা দৃষ্টি রাখে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহীসমঝ দান করুন।
ইলিয়াসি তাবলীগ বিদায়াত। দেখতে শুনতে যতই ভালো হোক না কেনো তাবলীগের যে অংশ বা কাজ কোরআন হাদীসের সাথে মিশবেনা তা কিছুতেই করা বা মানা যাবেনা কারন তা হবে বিদায়াত।
Janab, age nije Quran-Sahih Hadith porun,tarpor fazael series boigulo poren. Tahole bujhben,koto dhane koto chal. Arekjoner mukhe jhal na kheye nije taste kore dekhun.
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
@@lionbeasts6578সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
তাবলীগে আসলে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করা যায়। তাবলীগ নবীর সুন্নাহ এই দিন পরিবর্তন করার জন্য নবী অনেক রক্তাক্ত হয়ে গেছে। এই নবীওয়ালা কাজগুলো সারা পৃথিবীর উম্মতের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন নবীজি। আল্লাহপাক সকল মানুষকে তাবলীগ পছন্দ করার তৌফিক দান করো।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আপনার অনেক বক্তব্য শুনেছিলাম যেগুলা ছিল আপনার মনগড়া বক্তব্য, এই জিনিস গুলো থেকে বেরিয়ে আশুন, আপনি বক্তব্য দিতে জানেন বলে নিজেকেই সবজান্তা ভেবে বসে আছেন, তাবলীগ নিয়ে এর আগে একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা অগ্রহণযোগ্য এবং আপনার মনগড়া বক্তব্য ছিল। আমার এমন অনেকেই পরিচিত ব্যক্তি আছেন যারা একেবারেই মুর্খ ছিল, কিন্তু তারা তাবলীগ এ গিয়ে সম্পুর্ন ভাবে আল্লাহর ইবাদত সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছেন, এবং অকল্পনীয় ভাবে অনেক সুরা মুখস্থ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ, যাদের কে এমন শিক্ষা দেয়া আপদের পক্ষে অসম্ভব। ওয়াজ মাহফিলে শুধু বলেই আপনারা ভাবেন তারা অনেক শিখেছে, বাস্তবে এসব তাদের কর্মক্ষেত্রে কোন কাজেই আসেনা। তাবলীগ এ তারা হাতে কলমে শিখায় যা তাদের মস্তিষ্কে আল্লাহ গেথে দেয়।
ধন্যবাদ হুজুর, আল্লাহ আপনাকে আরও দীর্ঘায়ু দান করুন এবং আপনার জ্ঞান আরও বাড়িয়ে দিক।সমাজে বা দেশে আপনার মত সঠিক দ্বীনিই আলেম প্রয়োজন। যার থেকে সঠিক সত্য কথা জানা যায়।হুজুর আমার খুব প্রিয় একজন আলেম।আল্লাহ আপনার প্রতি সহায় থাকুক🤲🤲🤲.আমিন
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
তাবলীগ জামাতে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ মানুষ নামাজ কালাম শিখতাছি দয়া করে সেগুলো ভুল না ধরে নিজের সংশোধন হন অন্যকে নামাজ কালাম পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন আল্লাহ আপনাকে বুঝ দান করুন
ভাই আপনি যে ইবাদত ই করেন তা রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরিকা অনুসারেই হতে হবে । আপনি লাখ লাখ কোটি কোটি ইবাদত করলেও তা সম্পূর্ণ বাতিল যদি সেগুলো রাসুল( সাঃ)এর তরিকা অনুযায়ী না হয় । আপনি আবেগ আর যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে গেলেই বিভ্রান্ত হবেন । উলামার যা বলেছেন তা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী । আপনার বৃথা আবেগের কোনো স্থান নেই ভাই ।আর তাবলীগ জামাত অবশ্যই একটি বিদআতী দল ।
সর্বোচ্চ উওম হইতো = একটা জামাত নিয়ে দেশ এবং বিশ্বের সকল দেশের জন্য ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে যাওয়া। বিশ্বের সকলেরই জন্য দোয়া করুন = আল্লাহ তা'আলার অশেষ রহমতে সকলেই যেনো এই কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন!
আপনার কথা গুলা অনেক শিক্ষণীয় এবং পরিষ্কার সমাধান এর পর ও যারা এটা বুঝে না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে তাদের বুঝ জীবনেও হবে না এরা শয়তানের মত যুক্তিবাদী আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
দয়া করে ভবিষ্যৎ বাণী করা বন্ধ করুন। কার কি হবে আর কি হবে না সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহ চাইলে কাফেরকে ও মুমিন বানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের এমন কথা বলার কোনো অধিকার নেই। তাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে আল্লাহকে প্রচলিত তাবলীগওলারা এতটুকুন ভয় করে না এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান শত-শত বিদ্দমান আছে | তাবলীগিরা দল ভারি করার জন্ন এমন একজন গুনি ঈমামের বিরোদ্ধে মিত্থার আনযাম লাগিয়েছে | সমগ্র মানব জাতির আদর্শ রাসূল (সঃ) কোন দিন এক ওযুতে এশা-ফযর পড়েছেন ,আজ পর্যন্ত এমনটি কোন হাদীস গ্রন্থে পাওয়া যায়নি , আল্লাহ সূরা হাশরে আদেশ করেছেন , রাসূল (সঃ) যা দিয়েছেন তা গ্রহন কর , যা দেননি তা থেকে বিরত থাক | সুতরাং নবীকে অনুসরন করলে পরকালে নাজাত মিলবে |
আলহামদুলিল্লাহ। শায়খ আপনার কথা আমার অনেক ভাল লাগে। তবে একটা বিষয় না বললেই নয়। তা হল তাবলীগ জামায়াত আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে যেভাবে ভ্রান্ত আকীদা ও বিদায়াতি আমাল প্রচার করত তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করছে তা সত্যিই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনার বিষয় এবং এ নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতঃ সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে আপনার মত এমন একজন চমৎকার এবং অনুসরণীয় আলেমের কাছে এটা আরও বেশি কাংখিত। যেমন আমি নিজে আমাদের পরিচিত তাবলীগের ভাইদের মধ্যে দেখেছি যে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসের চেয়ে ফাজায়েলে আমল বই পড়া ও তার উপর আমল করাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর মাসজিদে মাসজিদে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে এই বইয়ের উপর তালিম করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এইযে তারা কুরআন মাজীদ পড়া বা তা নিয়ে আলোচনা করা পছন্দ করেন না। আরেকটি বিষয় হল শুদ্ধভাবে কুরআন পড়তে জানে না এমন ব্যক্তিও মাসজিদের মিম্বরে বসে তালিম দিচেছ। এতে ইসলামের বরং ক্ষতি বেশি বৈ কম হচেছ না। তাই আপনি যদি বিষয়টি আরেকটু পরিস্কার করতেন তাহলে ভাল হত। কেননা এরা কোনভাবেই কোন বুঝ গ্রহণ করতে চায় না। এরা অত্যন্ত গোড়া ও গুমরাহ প্রকৃতির। আমাকে ভুল বঝবেন না। আমি এমনটাই দেখে আসছি আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠদের নিকট থেকে।
আপনার জ্ঞান যতটুকু ততটুকু বুঝেছেন। শিক্ষিত মূর্খ বাংলাদেশের বহুৎ আছে। কোরআন হাদিসের সাথে ফাজায়েলে আমল মিলানো ঠিক না। ফাজায়েল আমল হলো কোরআন হাদিস ও বড় বড় আল্লাহ ওয়ালা বুজুর্গ দের আমল থেকে নেওয়া একটি কিতাব। যেন সরল-সোজা মানুষ সহজেই বুঝতে পারে।
ভাইজান আমি বুঝলাম না। আপনি কি কুরআন হাদিসের বাইরে যেকোন আমল করে তা ফাজায়েলের নাম দিয়ে চালাতে চান। আমি না হয় শিক্ষিত মূর্খ। এদেশে অনেক বিজ্ঞ আলেম রয়েছেন এবং পূর্ববর্তী অনেক বিজ্ঞ আলেমগণ রয়েছেন যারা ফাজায়েলে আমলের ক্ষেত্রে শর্তারোপ করেছেন। অন্তত সেগুলোতো মেনে চলার চেষ্টা করুন। আর বুজুর্গদের কথা বলছেন? আপনি কি সুনিশ্চিত তারা সফলকাম হয়েছেন। আমারতো মনে হয় একথা কেবল রাসুলগণ, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ ব্যতীত এমন ধারণা পোষণ করা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। আর সর্বোপরি আমার মন্তব্য কাউকে আঘাত করার জন্য ছিল না।
@@md.monjurali5854 নবী ও সাহাবীদের ছাড়া কেউ কি আলোকিক কিছু করতে পারেনা এটা আপনার ভুল ধারণা। কারণ বিবি মরিয়ম তো নবী এবং সাহাবী ছিলেন না। স্বয়ং কোরআনে আছে তার কাছে জান্নাতি খাবার আসতো। আলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা হলো মধ্যমপন্থী। মানুষের ভালো দিক গুলো গ্রহন করা প্রত্যেকটা ভালো কাজের কিছু কিছু ভুল থাকবে । আর ফাজায়েলে আমলের খারাপ দিক কোনটা আমাকে একটু বুঝিয়ে বলেন ।
ধন্যবাদ ভাইজান। আমার মনে হয় আমি বিষয়টি clear করতে পারিনি। যে কেউ আলোকিত কিছু করতেই পারে। এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। আপনি মারিয়াম (আঃ) এর কথা বললেন। এটাতো কুরআন দ্বারা প্রমাণিত। এখন একটু খেয়াল করুন। ধরুন আজ একজন মারা গেল যার সম্পর্কে আমরা সুধারনা পোষণ করি। আপনি কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন সে চুড়ান্তভাবে সফলকাম হয়েছে? আমি মূলতঃ এই কথাই বলতে চেয়েছি। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। তাই এধরনের ব্যক্তির যেকোন আমল অনুসরণ করতে গেলে দলিল দ্বারা সাব্যস্ত হতে হবে। আর বললেন ফাজায়েলে আমলের কোন বিষয়টি খারাপ? এক্ষেত্রে আমি মূলতঃ বলতে চেয়েছি যে তাবলীগের ভাইয়েরা যে ফাজায়েলে আমল বইয়ের তালিম করে বা তার দাওয়াত দেয় সেই বইয়ে এমন কিছু আছে যেগুলোর পর্যালোচনা করতঃ শুদ্ধ অশুদ্ধ যাচাই করা প্রয়োজন। যেমন একটা simple উদাহরণ হিসেবে ফাজায়েলে আমল বইয়ে বর্ণিত একটা ঘটনা উল্লেখ করছি। সেখানে বলা আছে একজন কাশফওয়ালা যুবক জান্নাত জাহান্নাম দেখতে পায়, আরেকজন বুজুর্গ কালিমা বখশিয়ে দিলে জাহান্নামি ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি পায়। এরকম কিছু কিচছা পর্যালোচনার দাবি রাখে বলে মনে করি। আমি মূলতঃ এ বিষয়টি খোলাসা করতে চেয়েছি। কেননা এ দ্বারা আমাদের মত সাধারণ মুসলিমদের মারাত্মক ক্ষতির আশংকা রয়েছে। আশা করি বিষয়টি clear করতে পেরেছি।
@@md.monjurali5854 আপনি যেটা বললেন এরকম কথা ফাজায়েলে আমলে নেই। কিন্তু এটা সত্যি যে ফাযালে আমল কিছু দুর্বল হাদীস আছে। তাছাড়া তাদের অনেক ভালো কাজ আছে। যেমন মানুষকে ভাল কাজে উপদেশ দেওয়া খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখা খারাপ কর্ম কাছ থেকে দূরে রাখা। মাজার পূজার মতো মারাত্মক শিরক কাজ তো করে না
আমার নাম মোঃ মেহেদী হাসান প্রিয় শায়খের কাছে আমার একটি প্রশ্ন ছিল, যদি কোন ব্যাক্তি যানবাহন দুর্ঘটনায় আহত অথবা নিহত হয় তাদেরকে যদি মালিকপক্ষ অথবা সরকারের কাছ থেকে আর্থিক অনুদান বা ক্ষতিপূরন দেওয়া হয় সেটা নেওয়া জায়েজ হবে কিনা?
জ্বি ষায়েখ, আপনাদের বেলায় সবকিছু বিভিন্ন যুক্তিতে জায়েজ। শুধু ঈদে মিলাদুন্নবীর ক্ষেত্রে এই সকল যুক্তি কর্যকরি হয়না..!! আপনাদের জন্যই দেশের মুসলিমরা আজ বিভক্ত, সংঘাতে লিপ্ত।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আস্সালামু আ'লাইকুম। আপনার বক্তব্য শুনবার পরেও আমার মনে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে যার উত্তর অতীব জরুরী। আমার প্রশ্ন: আমাদের রসুল (সঃ) এবং তাঁর সাহাবীদের (রাঃআঃ) তাবলীগের সময় উনারা কত চিল্লা করেছেন? উনারা কি মসজিদে মসজিদে গিয়ে ৩ দিন বা ৪০ দিনের কোন চিল্লা করেছেন? যদি করে থাকেন তাহলে একরকম। আর যদি না করে থাকেন, তাহলে কি এটা বিদা'তের পর্যায়ে পড়ে না?
আপনি তাহলে উত্তর দেন রাসুলুল্লাহর আমলে কোন মাদ্রাসায় এভাবে সাব্জেক্ট বিভাগ ভাগ করে পড়ানো হতো? আর কোন সাহাবীর মুফতি মাওলানা ডিগ্রী ছিল? নিশ্চই এরকম কিছু ছিল না তখন? তাহলে কি আমাদের উলামায়ে কেরামও বেদাতী হয়ে গেলেন? অবশই না । কারন বেদাত নির্ভর করে নিয়তের উপর। কেউ যদি মনে করে ডিগ্রী নিয়ে আলেম হলে বেশি নেকি আর ডিগ্রী ছাড়া পড়াশোনা করে এলেমওায়ালা হইলে নেকি নাই তাহলে সেটা বেদাত হতো। তাবলীগের ব্যাপারটাও তেমন। এক চিল্লা বা তিন চিল্লা হচ্ছে কোর্সের সময়সীমা মাত্র। দিনের সংখ্যার সাথে নেকির পরিমাণের কোন ওয়াদা নাই। ওয়াদা আছে দ্বীনের পথে মানুষকে ডাকার জন্য। তাই মুরুব্বি আলেমগন একটা স্ট্যান্ডার্ড সময়সীমা নির্ধারন করে দিয়েছেন । অর্থাৎ একজন মানুষের জন্য অন্তত ৪০ দিন সময় দেয়া দরকার মানসিক পরিবর্তন এবং দ্বীনের স্বাভাবিক বুঝ আসার জন্য। শুধু মাত্র এই কারণেই নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেয়া। তবে কেউ যদি মনে করে আমি ৪০ দিন সময় দিয়েছি তাতে আমার অনেক নেকী হয়েছে কিন্তু ৩৯ দিন হলে নেকী হতো না , তাহলে সেটা বেদাত হতো। বা কেউ যদি মনে করে আমি তাবলীগের সফরে গিয়েছি, তারমানে আমার এতগুলো হজ্বের সওয়াব হয়েছে তাহলে সেটাও বেদাত হতে পারে ( তবে এ ব্যাপারে হাদিস ও কুরানের বিশ্লেষন করা জরুরী । কারণ আল্লাহর দ্বীনের জন্য মেহেনত করলে আল্লাহ কি বদলা দিবেন তা কুরান হাদীসেই বর্নিত। এই মুহুর্তে আমার জ্ঞানে নেই। দুঃখিত।) তাহলে মোট কথা হলো এটাই যে রসুলুল্লাহর জামানার সাথে মিল নেই মানেই যে বেদাত হবে তা না। নিয়ত বা উদ্দেশ্য দিয়ে বিচার করতে হবে আসলে সেটা বেদাত কি না। কারন যদি রসুলুল্লাহর জামানার সাথে কোন কিছুর মিল না থাকলেই সেটা বেদাত হয়ে যেত তাহলে প্লেনে করে হজ্বে যাওইয়া আর দাওরা হাদিসে পড়ে শাইখ হওয়াও বেদাত হয়ে যেত। কিন্তু সেগুলোর কোনটিই বেদাত নয়। কারন তার নিয়তের মধ্যে নেকী পাওয়ার আশা করা হয় না।
@@abdulkaium7948প্রশ্নের উত্তর টা আমি বক্তা হুজুরের কাছ থেকেই আশা করেছিলাম। বুঝলাম যে আমি সঠিক ফোরামে প্রশ্নটা করিনি। প্রশ্নটা আসলে আলসুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ফোরামে উচিৎ ছিল। যাইহোক, যদিও উদাহরণ অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে তবুও আপনি আপনার মতামত প্রকাশ করেছেন। সেই জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আর একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন যে আমি ধর্ম বিষয়ে অতীব মূর্খ একজন মানুষ। যদি উত্তর টা আমার জানাই থাকতো, তাহলে প্রশ্নটা অবশ্যই করতাম না। আমাকে দয়া করে ভুল বুঝবেন না। একজন অজ্ঞ মানুষ হিসেবে আর কোন বিতর্ক চাইনা। বিষয়টার এখানেই সমাপ্তি টেনে ধরতে চাই। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্ যেন আমাদেরকে সব ধরণের গোমরাহী থেকে হেফাজত করেন। ধন্যবাদ।
@@meerab127 দুঃখিত আমার উত্তরের প্রথম বাক্যটি সরাসরি সাংঘর্ষিক বা উগ্র ধরণের হয়েছে। আমার উদ্দেশ্য ছিল উদাহরণের মাধ্যমে বুঝানো এছাড়া আর কিছুই না। কারণ কোন বিষয়ের বিপক্ষে কারো মনে যুক্তি আসতেই পারে বা সেই ব্যাপারে প্রশ্ন জাগতেই পারে। আর এর থেকে উপযুক্ত উদাহরণ আমার ছোট জ্ঞানে আসেনি, আরো জাননেওয়ালা জ্ঞানীজনের কাছে আরো ভালো উদাহরণ থাকতে পারে। আমি আসলে ভেবেছি আপনার ধারণা পরিষ্কার করতে আমার উত্তরটি হয়তোবা ভূমিকা রাখবে। তাই এই উদ্দেশ্যেই আপনার কমেন্টে আমার রিপ্লাই দেয়া। এছাড়া আর কোন উদ্দেশ্য নেই। আর তাছারা দ্বীনি এবং এলেমি লাইনে আমার অবস্থাও খুব একটা সন্তোষজনক নয় উপরন্তু হতাশাজনকই বটে। তবে সাধারণ যে বিষয় আমার বুঝে এসেছে শুধু তাই আমি আপনাকে বুঝাতে চেয়েছি। আমার কথা বার্তায় একরামের অভাব আছে হয়তোবা। আশাকরি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহ আমাদেত হেদায়াতের ফায়সালা করুন।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আলহামদুলিল্লাহ। মুফতি তারিখ মাসুদ ও অন্যান্যরা এ সম্পর্কে প্রায় কথাবার্তা বলেন তবলিগ বেদাত কিনা এমনকি তারা তবলিগ সাপোর্ট করেন। পাকিস্তানের অনেক সেরা সেরা স্কলার আছে যারা তাবলীগের সময় লাগাইতে বলেন তবলীগে যাওয়ার কথা বলেন। কিন্তু আমাদের দেশের কয়েকজন আলেম যারা বাংলাদেশে অবস্থান করে তারাই শুধুমাত্র এর বিপক্ষে কথাবার্তা বলে।
Tin din, chollish din, fazal e amal, Ilyasi motobad , akheri munajat, bananu hadis, jamate dua kora sob kichui bidhat. Muslim shudu Quran abong sunnar nirdesh moto cholbe. Ilyas motobad moto colle to shirk hoye jabe. Only Quran and hadith should be the main guide line for every Muslim..
@@najmulhasan5317 ভাই উনাদের সমস্যাই এটা । পরিষ্কার পানিরেও ঘোলা বানায় দিবে। মোট কথা হলো যদি কাউরে দেখে সে নামাজে নাভীর নিচে হাত বাধছে তাহলেই তাকে মাজহাবী, হানাফী, বেদাতি বানায় দিবে তা সেই লোক যতই দাবী করুক সে কুরান হাদিস মোতাবেক আমল করে। মোট কথা হলো তারাই বলবে কুরান হাদিস মানেন আবার তারাই যখন দেখবে যে তারা অন্য সহীহ হাদিস মানছে তখনই দেখবেন ফতোয়া মেরে দেবে যে এই লোক বেদাতি। এরা মনে করে তারা যেসব হাদিস মানে শুধু সেগুলোই সহীহ।
কিন্তু মসজিদে মসজিদে তাবলিগের বয়ানের পর অনেকটা জোর করে চিল্লা দেয়ার ওয়াদা আদায় করা হয় ও খাতায় তাদের নাম লিখে রাখা হয়। এভাবে তো এটা চালানো ঠিক নয়। মানুষের মধ্যে কি এটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না?
অনেক মানুষ আছে যারা মুসলিম বলে দাবি করে কিন্তুু কালেমাটাউ সঠিক বলতে পারে না তাবলিগ জামাত এমন একটা মেহনত যার মাধ্যমে আল্লাক পাক মানুষকে এলেম হাসিল করার তৌফিক দান করেছেন অনেক
🙃বুঝলাম আপনার মন অনেক উদার, উদার হতে গিয়ে শয়তানের পক্ষ থেকে স্বপ্নে নাযিল হওয়া তাবলীগের পক্ষ নিলেন . ফাজায়েলে আমল এর মত মিথ্যা বইয়ের পক্ষ নিলেন? আসলেই আপনার মন অনেক উদার।
আসসালামু আলাইকুম। আমি তাবলীগ এর সাথে সম্পৃক্ত এবং তাবলীগ সম্পর্কে আপনার বক্তব্য পুরোপুরি সঠিক। অনেক ধন্যবাদ ব্যাপারগুলো পরিস্কার করে দেয়ার জন্য।
হুজুর আপনি সঠিক কথাগুলা তুলে ধরেছেন আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
তুমি জানো তুমি সঠিক তবুও তর্কে যেওনা!'🖤
- হযরত মুহাম্মদ (সা:)🌸
Right 👍
রেফারেন্স প্লিজ।
কোন হাদীস এটা??
🤔🤔
এই দেখুন মেয়ে নিয়ে ধরা খেলো মন্দিরের ছাপ ইসকন ঠাকুর।
th-cam.com/video/st2ic0ztnNY/w-d-xo.html....
জয় ছিরা রাম।উলু উলুউলুউলু চুলু।😁😁।
কোটি কোটি ধন্যবাদ হুজুরকে তাবলীগ একটি হক জামাত
জি ভাইয়া
তাবলীগ দ্বীন শিক্ষার একটি বড় মাধ্যম। আল্লাহ এই দ্বীন শিক্ষার মাধ্যম কে কেয়ামত পর্যন্ত জারি রাখুন আমিন।
😂
আমীন
Amin.
@@muhaimsk8546😂
😂😂
শায়েখ আহমাদুল্লহ হুজুরের বক্তব্য আমার কাছে ভালো লাগে। ❤❤
তাবলীগ নিয়ে সুন্দর আলোচনা করলেন ❤
❤❤
আমি তাবলীগ থেকে অনেক কিছু শিখছি,এটি থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।এটি ভালোর দিকে ধাবিত করে। মানুষকে সুশৃংখল, নম্র, ভদ্র করে তোলে
আমি তিন দিনের জন্য গিয়েছি..তিন দিনে যেটা শিখেছি আপনাদের ওয়াজ মাহফিল সারাজীবন শুনলেও হয়তো-বা শিখতে পারতাম না..
@@rahmanmdhabibur5814 Awesome
মাহফিলেও শিখেন নাই এইটা বলার কোন প্রয়োজন এইখানে নাই! মাহফিলে আপনি হয়তোবা ঠিক মত শরিক হোন নাই! না হয় এমন কথা বলতেন না! আমি ৩ চিল্লা দিয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ শিখেছি আর মাহফিলের থেকেও অনেক কিছু শিখেছি আমি! উলামাদের মাজলিসেও অনেক কিছু শিখেছি যা তাবলীগেও শিখায় না বা সেগুলা শিখানোর উছুল তাবলীগে নাই! আর তাবলীগে বলা আছে মাছলা মাছায়েল নিয়া আলোচনা না করতে কারণ মাছলা মাছায়েল এর অনেক দিক থাকে এগুলা বিজ্ঞ আলেমদের কাজ সাধারণ লোকদের কাজ নয় সেটা! আমাদের তাবলীগের মুরুব্বিগণ যেভাবে কাজ করতে বলেন তার মধ্যে একটা এইটাও আছে যে উলামাদের মাজলিসে আসা যাওয়া করা, কেন বলেছেন এইটা? কেন? অবশ্যই বহু কিছু আছে শিখার যা আমরা তাবলীগে গিয়ে ইচ্ছা থাওলেও তা পাড়বো না কারণ জামাতের সাথিদের মাঝে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই সব আলোচনা সেখানে আনলে বা করলে! এইজন্য বুঝতে হবে সব মেহনত এর দরকার ও সব্বাইকে দিয়ে সব কাজও হয় না! আর এক জামাত বা একজন আলেম সব কাজ করবেন এই আশাও করা উচিত না। এক আল্লাহর পরিচয় দেওয়ার জন্য কমবেশি সোয়া লাখ নবী রাসুল এসেছেন! তাহলে? একা একজন সব কাজ করতে পাড়েন আল্লাহ ব্যাতিত আর কেহ নয়!
তারচেয়ে তুমি রমজানে ১০ দিন ইতিকাফ কর,ঘুমের মাঝে তোমার যদি মসজিদের সাথে আদব রক্ষা করতে পারবে তার কোন গ্যারান্টি নাই।
allah amakay 1bar sojug decan
ভাই একটু ভেবে কথা বলেন আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না ।
মাসাহাল্লাহ,,,,, হুজুর সত্যি অাপনি অনেক ভাল একজন মানুষ,,, অাপনার প্রত্যেকটা কথাই খুবই মুল্যবান
তাবলীগে ৩ দিনের জন্য গিয়ে যা শিখেছি আমার ৩৫ বছরের জিন্দেগীতেও তা শিখি নাই।।
তাবলীগ করে আমি ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি,,আর তাবলিগে গিয়ে মানুষকে ইসলামের পথে আহব্বান করা হয় এটা কি খারাপ কাজ,এটা কেন বিদাত হবে।আমি আপছোস এর সাথে বলে আমি যখন তাবলিগ করা বাদ দিয়ে দিছি তখন থেকে আমি নামাজ পড়ি না,এটা আমার ঈমানেন দুর্বলতা।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
❤❤
আপনি শিখতে চান নাই। তাই পারেন নি। তাবলিগ হচ্ছে সমাজে অশান্তি তৈরি করার এক মাত্র সঠিক মাধ্যম। জেমন তালাক হচ্ছে সবচাইতে নিকৃষ্ট হালাল কাজ।
শিখবেন কী করে কখনো চেষ্টা করেছেন?
তাবলীগ সম্ভন্ধে আপনার মতামত সত্যি হক।মানুষ এত খারাপ মন্টালিটির যে তাবলীগের মতো একটা হক জামাত সম্পর্কে বাঁকা দৃষ্টি রাখে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহীসমঝ দান করুন।
তাবলিগ ও কুরআন হাদিস নিয়ে পড়াশুনা করুন তখন আপনি নিজই বুঝে নিবেন ।সত্যজানতে হলে আপনাকে পড়তেই হবে এর বিকল্প নেই ধন্যবাদ ।
Every Muslim should follow Quran and hadith. You should not follow tablig system created by an Indian man . It’s shirk. It’s bidha.
ইলিয়াসি তাবলীগ বিদায়াত। দেখতে শুনতে যতই ভালো হোক না কেনো তাবলীগের যে অংশ বা কাজ কোরআন হাদীসের সাথে মিশবেনা তা কিছুতেই করা বা মানা যাবেনা কারন তা হবে বিদায়াত।
Janab, age nije Quran-Sahih Hadith porun,tarpor fazael series boigulo poren. Tahole bujhben,koto dhane koto chal. Arekjoner mukhe jhal na kheye nije taste kore dekhun.
@@MrEbadur yes, atakei amra islsm buji ar Qu'an Haditr kotha bolle mone kore agolo shob miththa
আল্লাহ আমাদের সমস্ত মুসলমানদের সঠিক দিন বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন 🥰🥰
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
যারা তাবলিগে গেছে তারাই শুধু যানে তাবলিগ কি জিনিস। আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় গেলে যে কি শান্তি।
জি ভাইয়া
আলহামদুলিল্লাহ, এত শান্তি আমি জীবনে কখনো পাইনি। আবার সুযোগ হলে ইনশাআল্লাহ আরো সময় লাগাবো ।
তাবলিগে গেলে নিজেকে শোধরানো যায়,নতুন অনেক কিছু শিখা যায়!
Bhai Giyechi Onek Manush Er Aqidah o Manhaj Ke Dhongsho kore dey
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
@@lionbeasts6578সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
In Sha Allah
Right
তাবলীগ বেদআত মনের কষ্টে বিস্তারিত বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ,,,,,,এভাবে লেখা ঠিক হয়নি ,,,তাবলিগ,,,কোনটা বেদয়াত ,,কোনটা বেদয়াত না...বিস্তারিত বুঝিয়ে বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ইএভাবে লেখা উচিতছিল
Right
R8
সহমত
R8
Right
সুন্দর আলোচনা। কথা কাজের আমল থাকা উচিৎ।
আসলে আমরা মূর্খ,,,নিজে কি করি তা দেখিনা,,, অন্যের দোষ খুজে বেড়ায়,,,অন্যের সমালোচনা না করে বরং আমরা নিজেকে সুন্দর ভাবে চালানোর চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ।।
Right 👍🏿
রাইট, তবে বানান একটু শুদ্ধ লেখার চেষ্টা করবেন ইনশাল্লাহ। অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ায় না, 'বেড়াই' হবে।
আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম জাজাহ দান করুন।
তাবলীগে আসলে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করা যায়। তাবলীগ নবীর সুন্নাহ এই দিন পরিবর্তন করার জন্য নবী অনেক রক্তাক্ত হয়ে গেছে। এই নবীওয়ালা কাজগুলো সারা পৃথিবীর উম্মতের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন নবীজি। আল্লাহপাক সকল মানুষকে তাবলীগ পছন্দ করার তৌফিক দান করো।
নবীর নাম উচ্চারণের সময় সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দয়াকরে লিখবেন।জাযাকাল্লাহ।
Tablig sunnah?? 😵😵
অ্যাই 😂 নবীর সুন্নাহ তাবলীগ কোন্ হাদীছে আছে ভাই একটু দেখান তো
Tara Nobir onek Sunnah ke osshikar kore
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আপনার অনেক বক্তব্য শুনেছিলাম যেগুলা ছিল আপনার মনগড়া বক্তব্য, এই জিনিস গুলো থেকে বেরিয়ে আশুন, আপনি বক্তব্য দিতে জানেন বলে নিজেকেই সবজান্তা ভেবে বসে আছেন, তাবলীগ নিয়ে এর আগে একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা অগ্রহণযোগ্য এবং আপনার মনগড়া বক্তব্য ছিল। আমার এমন অনেকেই পরিচিত ব্যক্তি আছেন যারা একেবারেই মুর্খ ছিল, কিন্তু তারা তাবলীগ এ গিয়ে সম্পুর্ন ভাবে আল্লাহর ইবাদত সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছেন, এবং অকল্পনীয় ভাবে অনেক সুরা মুখস্থ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ, যাদের কে এমন শিক্ষা দেয়া আপদের পক্ষে অসম্ভব। ওয়াজ মাহফিলে শুধু বলেই আপনারা ভাবেন তারা অনেক শিখেছে, বাস্তবে এসব তাদের কর্মক্ষেত্রে কোন কাজেই আসেনা। তাবলীগ এ তারা হাতে কলমে শিখায় যা তাদের মস্তিষ্কে আল্লাহ গেথে দেয়।
মাশাআল্লাহ সুন্দর বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ
আপনি সঠিক বলেছেন।
তুমি জানো তুমি সঠিক তবুও তর্কে যেওনা!'
- হযরত মুহাম্মদ (সা:)
Excellent আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
মাসাললাহ হুজুর জাজাকাল্লাহ খাইরান
তাবলীগে যাওয়ার মূল কারণ নিজেকে শুধরানো ❤️
জি ভাইয়া
আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন 😶❤️❤️
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন
আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুজদানকরুন।আমিন।
আপনি অত্যন্ত ভালো বয়ান করেন
তাবলীগে গেলে বে নামাজী নামাজ পড়ে টুপি পড়ে দাঁড়ি রাখে পানজাবী পড়ে নবীর সুন্নত আসে সকল কে ধন্যবাদ রিপোটার কে ধন্যবাদ 🎉🎉🎉
ঈমান যেমন ফরযে আইন, ঈমানী মেহনত তথা তাবলীগের মেহনত তেমন ফরযে আইন। পরিষ্কার কথা বলি। রিফারেন্স দেখেন, কোরআন দেখেন, হাদীস দেখেন। সূরা আলি ইমরানের ১১০-১১৪ নং আয়াতের তরজমা দেখেন । ..............................
ধন্যবাদ হুজুর, আল্লাহ আপনাকে আরও দীর্ঘায়ু দান করুন এবং আপনার জ্ঞান আরও বাড়িয়ে দিক।সমাজে বা দেশে আপনার মত সঠিক দ্বীনিই আলেম প্রয়োজন। যার থেকে সঠিক সত্য কথা জানা যায়।হুজুর আমার খুব প্রিয় একজন আলেম।আল্লাহ আপনার প্রতি সহায় থাকুক🤲🤲🤲.আমিন
সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
শায়েখ আহমদ উল্লাহ হুজুর সবসময়ই চিন্তা ভাবনা করে এবং দ্বায়িত্ব নিয়ে কথা বলেন।
যাজাকাল্লাহু খইরন হুজুর
আল্লাহ আমাদের নেক বোজ দান করো আমিন
I like you very much for your valuable lecture ❤️
অসংখ্য ধন্যবাদ হুজুর কে
তাবলিক নিয়ে না চিন্তা করে নিজের কথা চিন্তা করুন।
Tablig not tablik
Tablig mein jao aur waqt lagao fir judge karna
কেন বলবে না তা ব্যাখ্যা দিবেন প্লিজ
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
Mash-Allah, Apnake Allahor Jonno Valobasi
তাবলীগ জামাতে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ মানুষ নামাজ কালাম শিখতাছি দয়া করে সেগুলো ভুল না ধরে নিজের সংশোধন হন অন্যকে নামাজ কালাম পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন আল্লাহ আপনাকে বুঝ দান করুন
Unar kotha valo kore bujhe tarpor comment koren😊
আরে ভাই ওনি বিদাত বলেনি কি বলছেন তা ভালো করে বার বার শুনতে হবে তারপর বুঝতে হবে।
Amin
কথা কথিত ইলিয়াসি তাবলিগ বেদয়াত।।। শুধু আল্লাহর তাবলীগ জায়েজ।।।
ভাই আপনি যে ইবাদত ই করেন তা রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরিকা অনুসারেই হতে হবে । আপনি লাখ লাখ কোটি কোটি ইবাদত করলেও তা সম্পূর্ণ বাতিল যদি সেগুলো রাসুল( সাঃ)এর তরিকা অনুযায়ী না হয় । আপনি আবেগ আর যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে গেলেই বিভ্রান্ত হবেন । উলামার যা বলেছেন তা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী । আপনার বৃথা আবেগের কোনো স্থান নেই ভাই ।আর তাবলীগ জামাত অবশ্যই একটি বিদআতী দল ।
আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে এক কালিমার নিচে নিয়ে আসুন আমিন।
অসাধারণ একটা আলোচনা।
জাযাকাল্লাহু খাইর
চলুন সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি
আমিন
সর্বোচ্চ উওম হইতো = একটা জামাত নিয়ে দেশ এবং বিশ্বের সকল দেশের জন্য ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে যাওয়া। বিশ্বের সকলেরই জন্য দোয়া করুন = আল্লাহ তা'আলার অশেষ রহমতে সকলেই যেনো এই কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন!
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ আপনার সহায় হোন
আপনার কথা গুলা অনেক শিক্ষণীয় এবং পরিষ্কার সমাধান এর পর ও যারা এটা বুঝে না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে তাদের বুঝ জীবনেও হবে না এরা শয়তানের মত যুক্তিবাদী আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
দয়া করে ভবিষ্যৎ বাণী করা বন্ধ করুন। কার কি হবে আর কি হবে না সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহ চাইলে কাফেরকে ও মুমিন বানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের এমন কথা বলার কোনো অধিকার নেই।
তাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান
I like very much thanks hujur mash Allah
খুব ভালো আলোচনা। ধন্যবাদ হুজুর
তাবলীগকে বিদায়া'দ বলার কোন সুযোগ নেই। তাবলিগ যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কালেমার দাওয়াত দেওয়া। ❤
Mosjid ki Ranna kora,gumanur jayga?
আল্লাহ তায়ালা সবাই কে সঠিক বুঝ নসিব দান করুন
১০০%হক আলোছনা।
ধন্যবাদ প্রিয় শাইখ
Jazkallah your nice discussion. In our society no people like you who can explain well . Nice 👍
আপনি যে কথা গুলো বললেন ঠিক সেইম কাজটি করা হচ্ছে সাআদ সাহেবের সাথে। ঈমানদার কখনো ছিদ্র আন্যেষন করে না।
আমি তাবলিগ করি কিন্তু এটাই পূর্ণাঙ্গ নয় দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করা লাগবে
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
Alhamdulillah amio like
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন
কিছু মানুষ আছে যারা শুধু সমালোচনা করতে ভালোবাসে।আসলে এরা সমাজের মধ্যে ফেৎনা সৃষ্টি করে। হুজুরের বক্তব্য আমি অনেক পছন্দ করি।
জনগণ স্বাদসাবকে নিয়েও এরকম কাট সাট বয়ান মানুষের সামনে তুলে ধরে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে
ঠিক
তাবলীগ নিয়ে সমালোচনা এটা থাকবেই
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আল্লাহ মানুষের মনে এমন শয়তানি বুদ্ধি আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও
জাজাকাললাহ খাইরান🎉
[ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] প্রচলিত তাবলীগওলাদের ফাযায়েল আমালের লেখক মাওলানা যাকারীয়া সাহেব কর্তিক লিখিত ফাযায়েল আমালের [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ডাহা মিত্থা কথা বলতে বা লিখতে আল্লাহকে প্রচলিত তাবলীগওলারা এতটুকুন ভয় করে না এই হলো বিদাতিদের মিত্থাচার ও জালিয়াতীর অকাট্ট দলীল সহ প্রমান শত-শত বিদ্দমান আছে |
তাবলীগিরা দল ভারি করার জন্ন এমন একজন গুনি ঈমামের বিরোদ্ধে মিত্থার আনযাম লাগিয়েছে |
সমগ্র মানব জাতির আদর্শ রাসূল (সঃ) কোন দিন এক ওযুতে এশা-ফযর পড়েছেন ,আজ পর্যন্ত এমনটি কোন হাদীস গ্রন্থে পাওয়া যায়নি , আল্লাহ সূরা হাশরে আদেশ করেছেন , রাসূল (সঃ) যা দিয়েছেন তা গ্রহন কর , যা দেননি তা থেকে বিরত থাক | সুতরাং নবীকে অনুসরন করলে পরকালে নাজাত মিলবে |
ইলিয়াছি তাবলিগ ও ফাজায়েলে আমল বন্ধ করা হোক
ফাজায়েলে নামাজের ৯০ পৃষ্ঠায় আছে,কষ্টের সময় অজু করাএবং মসজিদের দিকে গমন করা এবংএক নামাজের পর অন্য নামাজের অপেক্ষায় বসিয়া থাকা গুনাহ সমূহকে ধৌত করিয়া দেয়।-(জামেউছ ছগীর)
... হতে পারে বা আছে তবুও তো তাঁরা সত্য কে সন্ধানে আছে।
অসাধারণ একটা আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ। শায়খ আপনার কথা আমার অনেক ভাল লাগে। তবে একটা বিষয় না বললেই নয়। তা হল তাবলীগ জামায়াত আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে যেভাবে ভ্রান্ত আকীদা ও বিদায়াতি আমাল প্রচার করত তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করছে তা সত্যিই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনার বিষয় এবং এ নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতঃ সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে আপনার মত এমন একজন চমৎকার এবং অনুসরণীয় আলেমের কাছে এটা আরও বেশি কাংখিত। যেমন আমি নিজে আমাদের পরিচিত তাবলীগের ভাইদের মধ্যে দেখেছি যে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসের চেয়ে ফাজায়েলে আমল বই পড়া ও তার উপর আমল করাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর মাসজিদে মাসজিদে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে এই বইয়ের উপর তালিম করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এইযে তারা কুরআন মাজীদ পড়া বা তা নিয়ে আলোচনা করা পছন্দ করেন না। আরেকটি বিষয় হল শুদ্ধভাবে কুরআন পড়তে জানে না এমন ব্যক্তিও মাসজিদের মিম্বরে বসে তালিম দিচেছ। এতে ইসলামের বরং ক্ষতি বেশি বৈ কম হচেছ না। তাই আপনি যদি বিষয়টি আরেকটু পরিস্কার করতেন তাহলে ভাল হত। কেননা এরা কোনভাবেই কোন বুঝ গ্রহণ করতে চায় না। এরা অত্যন্ত গোড়া ও গুমরাহ প্রকৃতির। আমাকে ভুল বঝবেন না। আমি এমনটাই দেখে আসছি আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠদের নিকট থেকে।
আপনার জ্ঞান যতটুকু ততটুকু বুঝেছেন। শিক্ষিত মূর্খ বাংলাদেশের বহুৎ আছে। কোরআন হাদিসের সাথে ফাজায়েলে আমল মিলানো ঠিক না। ফাজায়েল আমল হলো কোরআন হাদিস ও বড় বড় আল্লাহ ওয়ালা বুজুর্গ দের আমল থেকে নেওয়া একটি কিতাব। যেন সরল-সোজা মানুষ সহজেই বুঝতে পারে।
ভাইজান আমি বুঝলাম না। আপনি কি কুরআন হাদিসের বাইরে যেকোন আমল করে তা ফাজায়েলের নাম দিয়ে চালাতে চান। আমি না হয় শিক্ষিত মূর্খ। এদেশে অনেক বিজ্ঞ আলেম রয়েছেন এবং পূর্ববর্তী অনেক বিজ্ঞ আলেমগণ রয়েছেন যারা ফাজায়েলে আমলের ক্ষেত্রে শর্তারোপ করেছেন। অন্তত সেগুলোতো মেনে চলার চেষ্টা করুন। আর বুজুর্গদের কথা বলছেন? আপনি কি সুনিশ্চিত তারা সফলকাম হয়েছেন। আমারতো মনে হয় একথা কেবল রাসুলগণ, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ ব্যতীত এমন ধারণা পোষণ করা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। আর সর্বোপরি আমার মন্তব্য কাউকে আঘাত করার জন্য ছিল না।
@@md.monjurali5854 নবী ও সাহাবীদের ছাড়া কেউ কি আলোকিক কিছু করতে পারেনা এটা আপনার ভুল ধারণা। কারণ বিবি মরিয়ম তো নবী এবং সাহাবী ছিলেন না। স্বয়ং কোরআনে আছে তার কাছে জান্নাতি খাবার আসতো। আলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা হলো মধ্যমপন্থী। মানুষের ভালো দিক গুলো গ্রহন করা প্রত্যেকটা ভালো কাজের কিছু কিছু ভুল থাকবে । আর ফাজায়েলে আমলের খারাপ দিক কোনটা আমাকে একটু বুঝিয়ে বলেন ।
ধন্যবাদ ভাইজান। আমার মনে হয় আমি বিষয়টি clear করতে পারিনি। যে কেউ আলোকিত কিছু করতেই পারে। এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। আপনি মারিয়াম (আঃ) এর কথা বললেন। এটাতো কুরআন দ্বারা প্রমাণিত। এখন একটু খেয়াল করুন। ধরুন আজ একজন মারা গেল যার সম্পর্কে আমরা সুধারনা পোষণ করি। আপনি কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন সে চুড়ান্তভাবে সফলকাম হয়েছে? আমি মূলতঃ এই কথাই বলতে চেয়েছি। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। তাই এধরনের ব্যক্তির যেকোন আমল অনুসরণ করতে গেলে দলিল দ্বারা সাব্যস্ত হতে হবে। আর বললেন ফাজায়েলে আমলের কোন বিষয়টি খারাপ? এক্ষেত্রে আমি মূলতঃ বলতে চেয়েছি যে তাবলীগের ভাইয়েরা যে ফাজায়েলে আমল বইয়ের তালিম করে বা তার দাওয়াত দেয় সেই বইয়ে এমন কিছু আছে যেগুলোর পর্যালোচনা করতঃ শুদ্ধ অশুদ্ধ যাচাই করা প্রয়োজন। যেমন একটা simple উদাহরণ হিসেবে ফাজায়েলে আমল বইয়ে বর্ণিত একটা ঘটনা উল্লেখ করছি। সেখানে বলা আছে একজন কাশফওয়ালা যুবক জান্নাত জাহান্নাম দেখতে পায়, আরেকজন বুজুর্গ কালিমা বখশিয়ে দিলে জাহান্নামি ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি পায়। এরকম কিছু কিচছা পর্যালোচনার দাবি রাখে বলে মনে করি। আমি মূলতঃ এ বিষয়টি খোলাসা করতে চেয়েছি। কেননা এ দ্বারা আমাদের মত সাধারণ মুসলিমদের মারাত্মক ক্ষতির আশংকা রয়েছে। আশা করি বিষয়টি clear করতে পেরেছি।
@@md.monjurali5854 আপনি যেটা বললেন এরকম কথা ফাজায়েলে আমলে নেই। কিন্তু এটা সত্যি যে ফাযালে আমল কিছু দুর্বল হাদীস আছে। তাছাড়া তাদের অনেক ভালো কাজ আছে। যেমন মানুষকে ভাল কাজে উপদেশ দেওয়া খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখা খারাপ কর্ম কাছ থেকে দূরে রাখা। মাজার পূজার মতো মারাত্মক শিরক কাজ তো করে না
আসুন আমরা সবাই পীরের ছহবত গ্রহন করি
তাবলিগ সঠিক।
তবলা লীগ ও মালাউন লীগ একই গাছের ফল।
আল্লাহ আপনি শাইখ কে সুস্থ রাখুন ।আমিন
আমার নাম মোঃ মেহেদী হাসান প্রিয় শায়খের কাছে আমার একটি প্রশ্ন ছিল, যদি কোন ব্যাক্তি যানবাহন দুর্ঘটনায় আহত অথবা নিহত হয় তাদেরকে যদি মালিকপক্ষ অথবা সরকারের কাছ থেকে আর্থিক অনুদান বা ক্ষতিপূরন দেওয়া হয় সেটা নেওয়া জায়েজ হবে কিনা?
হবে
জ্বি ষায়েখ, আপনাদের বেলায় সবকিছু বিভিন্ন যুক্তিতে জায়েজ।
শুধু ঈদে মিলাদুন্নবীর ক্ষেত্রে এই সকল যুক্তি কর্যকরি হয়না..!!
আপনাদের জন্যই দেশের মুসলিমরা আজ বিভক্ত, সংঘাতে লিপ্ত।
ঈদে মিলাদুননবী জায়েজ হলে মুসলমানের কোন উপকার হবেনা। জিলাপী আর খিছুড়ী লীগ ঈদে মিলাদুননবী পালন করে মুসলিম উম্মাহর কি লাভ হয়?
ALLAH apnake valo rakhok amin
পীর সাহেব পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ,নিয়ামত
তাবলিগ সঠিক
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
জাজাকাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
assalamu alaikum.amar question-apni sudhu view baranor jonno erokom osposhto title dichen keno video te,jader ontor osutho tara to ei title gulo onnoder dekhiye bhul dharona chorabe,oneke hoyto puro video dekhbe na,tai please ei beparta kheyal rakhben.Allah chaile quality content thakle view emnei barbe.
Thank you
আস্সালামু আ'লাইকুম।
আপনার বক্তব্য শুনবার পরেও আমার মনে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে যার উত্তর অতীব জরুরী।
আমার প্রশ্ন:
আমাদের রসুল (সঃ) এবং তাঁর সাহাবীদের (রাঃআঃ) তাবলীগের সময় উনারা কত চিল্লা করেছেন? উনারা কি মসজিদে মসজিদে গিয়ে ৩ দিন বা ৪০ দিনের কোন চিল্লা করেছেন?
যদি করে থাকেন তাহলে একরকম। আর যদি না করে থাকেন, তাহলে কি এটা বিদা'তের পর্যায়ে পড়ে না?
আপনি তাহলে উত্তর দেন রাসুলুল্লাহর আমলে কোন মাদ্রাসায় এভাবে সাব্জেক্ট বিভাগ ভাগ করে পড়ানো হতো? আর কোন সাহাবীর মুফতি মাওলানা ডিগ্রী ছিল? নিশ্চই এরকম কিছু ছিল না তখন? তাহলে কি আমাদের উলামায়ে কেরামও বেদাতী হয়ে গেলেন? অবশই না । কারন বেদাত নির্ভর করে নিয়তের উপর। কেউ যদি মনে করে ডিগ্রী নিয়ে আলেম হলে বেশি নেকি আর ডিগ্রী ছাড়া পড়াশোনা করে এলেমওায়ালা হইলে নেকি নাই তাহলে সেটা বেদাত হতো। তাবলীগের ব্যাপারটাও তেমন। এক চিল্লা বা তিন চিল্লা হচ্ছে কোর্সের সময়সীমা মাত্র। দিনের সংখ্যার সাথে নেকির পরিমাণের কোন ওয়াদা নাই। ওয়াদা আছে দ্বীনের পথে মানুষকে ডাকার জন্য। তাই মুরুব্বি আলেমগন একটা স্ট্যান্ডার্ড সময়সীমা নির্ধারন করে দিয়েছেন । অর্থাৎ একজন মানুষের জন্য অন্তত ৪০ দিন সময় দেয়া দরকার মানসিক পরিবর্তন এবং দ্বীনের স্বাভাবিক বুঝ আসার জন্য। শুধু মাত্র এই কারণেই নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেয়া। তবে কেউ যদি মনে করে আমি ৪০ দিন সময় দিয়েছি তাতে আমার অনেক নেকী হয়েছে কিন্তু ৩৯ দিন হলে নেকী হতো না , তাহলে সেটা বেদাত হতো। বা কেউ যদি মনে করে আমি তাবলীগের সফরে গিয়েছি, তারমানে আমার এতগুলো হজ্বের সওয়াব হয়েছে তাহলে সেটাও বেদাত হতে পারে ( তবে এ ব্যাপারে হাদিস ও কুরানের বিশ্লেষন করা জরুরী । কারণ আল্লাহর দ্বীনের জন্য মেহেনত করলে আল্লাহ কি বদলা দিবেন তা কুরান হাদীসেই বর্নিত। এই মুহুর্তে আমার জ্ঞানে নেই। দুঃখিত।) তাহলে মোট কথা হলো এটাই যে রসুলুল্লাহর জামানার সাথে মিল নেই মানেই যে বেদাত হবে তা না। নিয়ত বা উদ্দেশ্য দিয়ে বিচার করতে হবে আসলে সেটা বেদাত কি না। কারন যদি রসুলুল্লাহর জামানার সাথে কোন কিছুর মিল না থাকলেই সেটা বেদাত হয়ে যেত তাহলে প্লেনে করে হজ্বে যাওইয়া আর দাওরা হাদিসে পড়ে শাইখ হওয়াও বেদাত হয়ে যেত। কিন্তু সেগুলোর কোনটিই বেদাত নয়। কারন তার নিয়তের মধ্যে নেকী পাওয়ার আশা করা হয় না।
@@abdulkaium7948প্রশ্নের উত্তর টা আমি বক্তা হুজুরের কাছ থেকেই আশা করেছিলাম। বুঝলাম যে আমি সঠিক ফোরামে প্রশ্নটা করিনি। প্রশ্নটা আসলে আলসুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ফোরামে উচিৎ ছিল।
যাইহোক, যদিও উদাহরণ অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে তবুও আপনি আপনার মতামত প্রকাশ করেছেন। সেই জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
আর একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন যে আমি ধর্ম বিষয়ে অতীব মূর্খ একজন মানুষ। যদি উত্তর টা আমার জানাই থাকতো, তাহলে প্রশ্নটা অবশ্যই করতাম না।
আমাকে দয়া করে ভুল বুঝবেন না। একজন অজ্ঞ মানুষ হিসেবে আর কোন বিতর্ক চাইনা। বিষয়টার এখানেই সমাপ্তি টেনে ধরতে চাই। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্ যেন আমাদেরকে সব ধরণের গোমরাহী থেকে হেফাজত করেন। ধন্যবাদ।
@@meerab127 উদাহরণ অপ্রাসঙ্গিক কিভাবে হলো প্রিয় ভাই?
@@meerab127 দুঃখিত আমার উত্তরের প্রথম বাক্যটি সরাসরি সাংঘর্ষিক বা উগ্র ধরণের হয়েছে। আমার উদ্দেশ্য ছিল উদাহরণের মাধ্যমে বুঝানো এছাড়া আর কিছুই না। কারণ কোন বিষয়ের বিপক্ষে কারো মনে যুক্তি আসতেই পারে বা সেই ব্যাপারে প্রশ্ন জাগতেই পারে। আর এর থেকে উপযুক্ত উদাহরণ আমার ছোট জ্ঞানে আসেনি, আরো জাননেওয়ালা জ্ঞানীজনের কাছে আরো ভালো উদাহরণ থাকতে পারে। আমি আসলে ভেবেছি আপনার ধারণা পরিষ্কার করতে আমার উত্তরটি হয়তোবা ভূমিকা রাখবে। তাই এই উদ্দেশ্যেই আপনার কমেন্টে আমার রিপ্লাই দেয়া। এছাড়া আর কোন উদ্দেশ্য নেই। আর তাছারা দ্বীনি এবং এলেমি লাইনে আমার অবস্থাও খুব একটা সন্তোষজনক নয় উপরন্তু হতাশাজনকই বটে। তবে সাধারণ যে বিষয় আমার বুঝে এসেছে শুধু তাই আমি আপনাকে বুঝাতে চেয়েছি। আমার কথা বার্তায় একরামের অভাব আছে হয়তোবা। আশাকরি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহ আমাদেত হেদায়াতের ফায়সালা করুন।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
হুজুর সুন্দর বলেছেন
Tablik 100000000000000% সঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ।
মুফতি তারিখ মাসুদ ও অন্যান্যরা এ সম্পর্কে প্রায় কথাবার্তা বলেন তবলিগ বেদাত কিনা এমনকি তারা তবলিগ সাপোর্ট করেন। পাকিস্তানের অনেক সেরা সেরা স্কলার আছে যারা তাবলীগের সময় লাগাইতে বলেন তবলীগে যাওয়ার কথা বলেন।
কিন্তু আমাদের দেশের কয়েকজন আলেম যারা বাংলাদেশে অবস্থান করে তারাই শুধুমাত্র এর বিপক্ষে কথাবার্তা বলে।
হুজুর তারা আপনার বদনাম রটাতে চায়
আলহামদুলিল্লাহ
Tin din, chollish din, fazal e amal, Ilyasi motobad , akheri munajat, bananu hadis, jamate dua kora sob kichui bidhat. Muslim shudu Quran abong sunnar nirdesh moto cholbe. Ilyas motobad moto colle to shirk hoye jabe. Only Quran and hadith should be the main guide line for every Muslim..
যারা তাবলীগ জামাতে জড়িত তারা কখনোই বলেনি আমরা ইলিয়াসি তাবলীগ করছি। কিন্তু আপনি মিয়া গায়ের জোরে বকে যাচ্ছেন। যদি বলি মুসলিমরা কেন হাদীস মানবে?কোরআনের কোথায় লেখা আছে বুখারী মানতে আর কোথায় কখন নবী বলেছে বুখারীর কিতাব মানতে???
আশা করি জবাব দিবেন
@@najmulhasan5317 ভাই উনাদের সমস্যাই এটা । পরিষ্কার পানিরেও ঘোলা বানায় দিবে। মোট কথা হলো যদি কাউরে দেখে সে নামাজে নাভীর নিচে হাত বাধছে তাহলেই তাকে মাজহাবী, হানাফী, বেদাতি বানায় দিবে তা সেই লোক যতই দাবী করুক সে কুরান হাদিস মোতাবেক আমল করে। মোট কথা হলো তারাই বলবে কুরান হাদিস মানেন আবার তারাই যখন দেখবে যে তারা অন্য সহীহ হাদিস মানছে তখনই দেখবেন ফতোয়া মেরে দেবে যে এই লোক বেদাতি। এরা মনে করে তারা যেসব হাদিস মানে শুধু সেগুলোই সহীহ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
শুধু চিল্লায় যাওয়ার কথা বললেন, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের আক্বীদা সম্পর্কে কিছু বললেন না। তাহলে কি আক্বীদার ব্যপারে ছাড় দেওয়া হলোনা?
তাবলীগে গেলে কি অন্য আক্বীদা গ্রহন করতে হয় ? তাবলীগের আক্বীদা কি ? নিজের মন এবং ব্রেইন দিয়ে ভাবুন, অন্য জনের কথায় নয় ,
আক্বীদার প্রশ্ন করে নাই ভাই
Tab league খুবিই ভাল কাজ, ইসলাম কে ভাল ভাবে জানা যায় । ❤❤❤❤
মাশাল্লাহ।
মূল ভিডিওর নিঙ্কটাও ডেসক্রিপশনে দিয়ে দিবেন.......(অফিসিয়াল চ্যানেলের)
কিন্তু মসজিদে মসজিদে তাবলিগের বয়ানের পর অনেকটা জোর করে চিল্লা দেয়ার ওয়াদা আদায় করা হয় ও খাতায় তাদের নাম লিখে রাখা হয়। এভাবে তো এটা চালানো ঠিক নয়। মানুষের মধ্যে কি এটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না?
No problem.
Assalamualaikum..
Niyot koranor jonny jor korano hoy Owada noy...
Nek kaje niyot korle e lab...
@@sharifmiah3731 জোর করে কি নিয়ত করানো ঠিক? নিয়ত তো নিজের মনের সংকল্প। আরেকজন কে জোর জরে নিয়তে আনা গেলে তো একজনের নামাজ আরেকজন পড়ে দিতে পারতো!!
@@khaledsohelmohammad4601 জোর করে নিয়ত করায়?? দাওয়াতের লাভ, ফাযায়েল বলে। তাশকিল করে। প্রেশার ক্রিয়েট করেনা।
Jor korle jodi apnar faida hoy tobe jor korbe na keno. ank kei jor kore nia geci ajke to tader jonob ta palte gese. akhan shob chaya fiqir kornewala
অনেক মানুষ আছে যারা মুসলিম বলে দাবি করে কিন্তুু কালেমাটাউ সঠিক বলতে পারে না তাবলিগ জামাত এমন একটা মেহনত যার মাধ্যমে আল্লাক পাক মানুষকে এলেম হাসিল করার তৌফিক দান করেছেন
অনেক
Tablig is bidha. There is nothing about tabligh in Quran and hadith.
tore koice murkher dol
জাজাকাল্লাহ,
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর ফাযায়েল আমল বই টার বিরুদ্ধে সরাসরি বলছিলেন। আর আপনাকে দেখছি একটু ভিতু মনে হল। সরাসরি কিছু বলেন না।
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কি বলছে ফাযালে আমল সম্পর্কে?
@@amaderaponchannel455 উনি সরাসরি এর বিরুদ্ধে বলছিলেন। তবে স্যার আহমদুল্লাহ কিছু বলেন না সরাসরি।
@@borhanuddin4289 কি বলেছে ওই ভিডিওটি দিন?
@@amaderaponchannel455 ভাই আল্লামা শায়খ বুরহান উদ্দিন সাহেব তো তাবলিগ বিদয়াত বুঝাইতেছেন তাই বিদয়াত।
আমি তাবলীগ করি।ওইটা একটা বেদাতি বই ফাজায়েল আমল।তাদের এই বইটাই সমস্যা ।এইটা সবাই জানে।
Apnake thanks hojor ai bishoita Nia alochona korar jonno soo thanks.. ❤️❤️❤️🤲🤲🤲
আপনারা প্রায় এরকম উল্টাপাল্টা শিরোনাম করে থাকেন এটা সঠিক না এখান থেকে আপনাদের ফিরে আসা উচিত
Sothik ta janun
ধন্যবাদ আহমদুল লাহ ভাই কে
🙃বুঝলাম আপনার মন অনেক উদার, উদার হতে গিয়ে শয়তানের পক্ষ থেকে স্বপ্নে নাযিল হওয়া তাবলীগের পক্ষ নিলেন . ফাজায়েলে আমল এর মত মিথ্যা বইয়ের পক্ষ নিলেন? আসলেই আপনার মন অনেক উদার।
আল্লাহু ইয়াহদিক
জাহেল কোথাকার।
মালখালি কোথাকার
গাধা তুমি নিজেকে দেক তুমি কতটা কোরআন হাদিস মান
মেয়াদ উত্তীর্ণ গাজা খোর।
Right 👍👍👍👍 kotha
কোরান ও হাদিসের বাহিরে সকল হক কাজ ও এবাদত নফল এবাদত হতে ও পারে।