জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে 'এলেমের বিনিময়ে মূল্য গ্রহন করা ওলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে' লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি এখনো বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) । মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক, দেওনার হযরত,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই উনি বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা। মাওঃ সাদ সাহেবের উচিত ইসরাইল থেকে প্রাপ্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বড় অংশ কারি জুবায়ের সাব বরাবর হাদিয়া পাঠানো। যেহেতু গত ১০০ বছর ধরে নিজামুদ্দীন যা পারে নাই কারি জুবায়ের সাব মাত্র ৭ বছরে তা করে দেখালেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৯.৯৯ ভাগ ওলামা কেরাম কে ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের গোলাম বানিয়ে ফেললেন। মাদ্রাসা ফেলে ওস্তাদ ছাত্র সবাই ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের নিয়ম নীতি প্রসারের জন্য ছুটে আসছেন।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে 'এলেমের বিনিময়ে মূল্য গ্রহন করা ওলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে' লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি এখনো বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) । মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক, দেওনার হযরত,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই উনি বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা। মাওঃ সাদ সাহেবের উচিত ইসরাইল থেকে প্রাপ্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বড় অংশ কারি জুবায়ের সাব বরাবর হাদিয়া পাঠানো। যেহেতু গত ১০০ বছর ধরে নিজামুদ্দীন যা পারে নাই কারি জুবায়ের সাব মাত্র ৭ বছরে তা করে দেখালেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৯.৯৯ ভাগ ওলামা কেরাম কে ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের গোলাম বানিয়ে ফেললেন। মাদ্রাসা ফেলে ওস্তাদ ছাত্র সবাই ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের নিয়ম নীতি প্রসারের জন্য ছুটে আসছেন।
প্রিয় জোবায়ের পন্থীঃ আমাদের নম্রতা ও ভদ্রতাকে তোমরা দুর্বলতা মনে করলে অনেক বড় ভুল করবে, সময় শেষের আগে নিজেদের আখলাককে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন করে ভালো হও,
পবিত্র কোরআন এবং হাদীস নিয়ে ওয়াজ ও মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। তাহলে মাওলানা সাহেবেরা আপনাদের এক মঞ্চে আসতে অসুবিধা কোথায় । ইসলাম শান্তির ধর্মি স্বার্থের ধর্ম নয়। বিশ্ব থেকে হজ্জে যখন যান তখন কি আলাদা আলাদা দল বিভক্ত হয়ে যান নাকি এক এক দেশের জন্য আলাদা আলাদা হজ্জ। আপনারা কি শিখতেছেন? আর কি ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছেন বুঝলামনা ।???
কাজ শুধু মানুষের ভুল ধরা। তোদের মন মানসিকতায় নিছু। কথায় বলে না চালন বলে সুয়ের পাছায় ছিদ্র😅😅 শকুন যতই উপরে উঠুক না কেন তাদের নজর থাকে নিচের দিকে কোথায় গরু মারা আছে😅😅😅
এই যে নয়া সাদা সাহেবরা ! আলেম ওলামা বলা যায় না? কি সব যুবায়ের পন্থী বলছেন। বলবেন আলেম ও জালেম। সাদ পন্থীরা আলেমদের গায়ে হাত দিয়েছে আর আলেমরা তা বরদাশত করেছেন। এই হলো নববী আদর্শ ।
উইপোকার পাখা গজায় মরিবার তরে তোদের হুমকি-ধামকি একদিন শেষ হয়ে যাবে কিন্তু এদেশে হেফাজতে ইসলাম সহ সুরাই নিজাম চিরদিন থাকবেই থাকবে ইনশাআল্লাহ মাঠে খেলতে নামলে সবারই ঘাম ঝরে বিজয় এক দলেরই হয় ওলামায়ে কেরাম তোদেরকে ছাড় দিতেছে কিন্তু এই স্যার বেশিদিন পাবিনা T-20 খেলবে ! মাঠে আসো ইনশাআল্লাহ খেলা হবে ।
Tongi maidan onek boro. Dui bhai joor,estema.korte parben Inshallah. Govt wiii take initiatives for safe environment. Care.taker govt.is neutral in nature&hard against Corruption.
Projanon League (1) shisu League (2) chatra League (3) joba League (4) Awami League (5) tabo League (6) dhortionleague(7) ai League glu mile hoyece tableau?
প্রিয় জোবায়ের পন্থীঃ আমাদের নম্রতা ও ভদ্রতাকে তোমরা দুর্বলতা মনে করলে অনেক বড় ভুল করবে, সময় শেষের আগে নিজেদের আখলাককে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন করে ভালো হও,
৫দিনের জোড় ও হবে ইনশাল্লাহ ২০তারিখ থেকে
ইনশাআল্লাহ হযরত মাওলানা সাদ সাহেব আসবেন
বাটপার
মাওলানা সাদ সাহেবকে বাংলাদেশে আসতে দেওয়া হোক
ইনশাল্লাহ সাদ সাহেব বাংলাদেশে আসবে❤
আল্লাহ চাইলে ইনশাআল্লাহ সাদ সাহেব আসবেন ইনশাআল্লাহ আমি বিশ্ব আমির সাব আসবেন ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ মাওলানা সাদ আসবেন। 20 তারিখের ঝোর হবে ইনশাআল্লাহ।
বাবার বাড়ির আবদার এতদিন বলতাম মামার বাড়ির আবদার এখন বলমু বাবার বাড়ির আবদার সাদ সাহেব ইনশাআল্লাহ আসবে
Saad saheb asben inshallah❤
ইনশাআল্লাহ আসবে মাওলানা সাদ সাব
Allahor name suru kori.. Hozrotji asbe insallah
এবারের ইজতেমায় মওঃসাদ সাহেবের বয়ান শুনতে চাই।
মাও: সাআদ সাহেব আসলে কি হবে?
অনাকে আসতে দিয়া জাবেনা।
উনি আসলে কি, অলামা এক্রাম যে ভুলের ভিতর আসে এটাকি শাধারন মানুষ জেনে যাবে?
ইনশাল্লাহ সাথ সাপ বাংলাদেশের আসবেন
মামু ভুইলা গেলে চলবো না কি বলো বুজ্জা বল,উল্টাপাল্টা বইলা মানুষরে বিভ্রান্ত করো না
আল্লাহ উলামা ওরাসাতুল আম্বিয়া ওলামায়ে কেরাম নবীদের ওয়ারিশ
যারা আখেরাত মুখি আলেম, শুধু তারাই, এ দাবির অংশ
হুম কিন্তু বাংলাদেশে হেফাজতের কথিত উলামা নামধারী আবুজেহেলের ওয়ারিশ
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে 'এলেমের বিনিময়ে মূল্য গ্রহন করা ওলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে' লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি এখনো বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) । মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক, দেওনার হযরত,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই উনি বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা। মাওঃ সাদ সাহেবের উচিত ইসরাইল থেকে প্রাপ্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বড় অংশ কারি জুবায়ের সাব বরাবর হাদিয়া পাঠানো। যেহেতু গত ১০০ বছর ধরে নিজামুদ্দীন যা পারে নাই কারি জুবায়ের সাব মাত্র ৭ বছরে তা করে দেখালেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৯.৯৯ ভাগ ওলামা কেরাম কে ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের গোলাম বানিয়ে ফেললেন। মাদ্রাসা ফেলে ওস্তাদ ছাত্র সবাই ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের নিয়ম নীতি প্রসারের জন্য ছুটে আসছেন।
TAHOLE OLAMA DER BAPERA KE
@@tamjidhossainofficial387আবলের ঘরের আবাল
ইনশাআল্লাহ
আহলে হক ওলামায়ে কেরাম জিন্দাবাদ ❤❤❤
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে 'এলেমের বিনিময়ে মূল্য গ্রহন করা ওলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে' লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি এখনো বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) । মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক, দেওনার হযরত,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই উনি বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা। মাওঃ সাদ সাহেবের উচিত ইসরাইল থেকে প্রাপ্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বড় অংশ কারি জুবায়ের সাব বরাবর হাদিয়া পাঠানো। যেহেতু গত ১০০ বছর ধরে নিজামুদ্দীন যা পারে নাই কারি জুবায়ের সাব মাত্র ৭ বছরে তা করে দেখালেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের ৯৯.৯৯ ভাগ ওলামা কেরাম কে ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের গোলাম বানিয়ে ফেললেন। মাদ্রাসা ফেলে ওস্তাদ ছাত্র সবাই ভারতের আবিষ্কৃত তবলিগের নিয়ম নীতি প্রসারের জন্য ছুটে আসছেন।
সাদ কে বাদ দিয়ে তাবলীগ করা যায় না সাদ কে দলিল নাকি
ইনশাআল্লাহ মাওলানা সাদ সাহেব আসবে
তাবলীগ জামাতের বিশ্ব আমির মাওলানা সাদ সাহেবকে বাংলাদেশে আসতে দেওয়া আশা অত্যন্ত জরুরী
সংগাত আপনাদের মত কিছু সংবাদ প্রকাশকদের জন্যই হয়,
সাদ পন্থীর বক্তব্যে মধ্যে বিরোধের আভাস পাওয়া যাচ্ছে,,,, এদের কে আইনের আওতায় আনতে হবে।
মামু তোমার সমস্যা কোথায়
এক পক্ষ বারাবাড়ি করে কাজ করতে দেয়, দেশ ওদের বাপের নাকি??? সবার সমান সুজোগ থাকবে।
প্রিয় জোবায়ের পন্থীঃ আমাদের নম্রতা ও ভদ্রতাকে তোমরা দুর্বলতা মনে করলে অনেক বড় ভুল করবে, সময় শেষের আগে নিজেদের আখলাককে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন করে ভালো হও,
ভাইকে দেখি কোভিড ভাইরাসে পাইছে।
ঠিক বলছেন উনি মুখোশ পরে থাকে নয়ত মানুষ চিনে ফেলব্
সাদ পাকিস্তানে যায়না কেন
মাওলানা সাদ সাহেবের সাথীরা আলিম বিদেশি মাদ্রাসার ছাত্র বিদ্বেষী এ থেকে আল্লাহতালা আমাদেরকে হেফাজত করেন
আগে আলেম কারা এইটা বুজতে হবে তোমার,
@@masudrana-oj3jbচুরার ঘরের চুরা তুই বল আলেম কে
তুমি আসো দাদু।
সারা পৃথিবীতে একমাত্র গোমরাহী সাদ হোচছে আলেম
মাওলানা সাদ সাহেব এই উম্মতের জন্য একটা ফেতনা তার সাথীর ও ফেতনা এই থেকে আল্লাহতালা আমাদেরকে হেফাজত করেন
ভাই ফেত্না কিভাবে বুজলেন,
একজন মানুষ না আসলে সমস্যা কি।
একজন মানুষকে কোটি কোটি মানুষ আসতে দিচ্ছে না কেন, সেটা আগে জানা উচিত।।।।
সাদ সাহেব আসতে পারবে না
পবিত্র কোরআন এবং হাদীস নিয়ে ওয়াজ ও মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। তাহলে মাওলানা সাহেবেরা আপনাদের এক মঞ্চে আসতে অসুবিধা কোথায় । ইসলাম শান্তির ধর্মি স্বার্থের ধর্ম নয়। বিশ্ব থেকে হজ্জে যখন যান তখন কি আলাদা আলাদা দল বিভক্ত হয়ে যান নাকি এক এক দেশের জন্য আলাদা আলাদা হজ্জ। আপনারা কি শিখতেছেন? আর কি ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছেন বুঝলামনা ।???
এদের বাপ মাওলানা শফি বলে ছিলো মাওলানা সাদ আলেমও না হাফেজ ও না এটার কি হবে???
তারা বলেছিলো কওমি জননী শেখ হাসিনাকে
ভাই মাওলানা সাদ সাহেব যে কিসের ফেতনা সেটা যদি আমরা না বুঝি তাহলে আমরা আলেমদের কাছে যাই হক্কানী কওমি ওলামায়ে কেরামের কাছে যাই
একটা জিনিস বুঝলাম না এরা ইনশাল্লাহ বলতেছে এখানে কতগুলো ভুল ইনশাল্লাহ শব্দটাও বলতে পারেনা
কাজ শুধু মানুষের ভুল ধরা। তোদের মন মানসিকতায় নিছু। কথায় বলে না চালন বলে সুয়ের পাছায় ছিদ্র😅😅 শকুন যতই উপরে উঠুক না কেন তাদের নজর থাকে নিচের দিকে কোথায় গরু মারা আছে😅😅😅
সাআদ সাহেব কে কখনো বাংলাদেশের জমিনে আসতে দেওয়া হবেনা হবেনা
আসিক খেলা হবে
মুখোশ পরে কথা বলে।
আপনার এই বিভ্রান্ত সাদ এ কেন অনুসরণ করেন? সে তো কুরআন হাদীস এ অনেক অপব্যাখ্যা করেছে এবং করেই চলেছে। তাকে আমীর মানা মানে বিভ্রান্তিতে পা দেয়া।
সম্ভবত আপনার মাথায় গোবরও নাই
লজ্জা আমরা সবাই হারিয়েছি তো আপনারা নয় কেন?
In sha Allah hozrot zi asbe
সাদ সাবের, এদেশের আলেমদের সাথে বসতে সমস্যা কোথায়। এতো অহংকার কিসের।
কই উনি তো বসতে রাজি আছেন। আপনি কি বলছেন?
ভাই তারাতে বারবার বসতে চায় কিন্তু হেডাময়ালা আলেমরা বসতে চায় না কারন বসলে তো সব ফাস হয়ে যাবে
উনাকে আসতে দেন, তার পরে সবার সাথে বসবেন, অসুবিধা নায়, আগে আসতে দিতে হবে তো
এই যে নয়া সাদা সাহেবরা ! আলেম ওলামা বলা যায় না? কি সব যুবায়ের পন্থী বলছেন। বলবেন আলেম ও জালেম। সাদ পন্থীরা আলেমদের গায়ে হাত দিয়েছে আর আলেমরা তা বরদাশত করেছেন। এই হলো নববী আদর্শ ।
মাস্ক খোল চেহারাটা দেখে রাখি।
এবার খেলবো হেফাজতের সাথে টি২০ খেলা
উইপোকার পাখা গজায় মরিবার তরে তোদের হুমকি-ধামকি একদিন শেষ হয়ে যাবে কিন্তু এদেশে হেফাজতে ইসলাম সহ সুরাই নিজাম চিরদিন থাকবেই থাকবে ইনশাআল্লাহ মাঠে খেলতে নামলে সবারই ঘাম ঝরে বিজয় এক দলেরই হয় ওলামায়ে কেরাম তোদেরকে ছাড় দিতেছে কিন্তু এই স্যার বেশিদিন পাবিনা T-20 খেলবে ! মাঠে আসো ইনশাআল্লাহ খেলা হবে ।
আসো দাদু
সাদ কি সাদ কি সবাইকে হেদায়েত দিতে পারবি গোমড়ালো
Tongi maidan onek boro.
Dui bhai joor,estema.korte parben Inshallah. Govt wiii take initiatives
for safe environment.
Care.taker govt.is neutral in nature&hard against Corruption.
এই দেশ কি তো বাপের আসতে দিবি না
ঘুমরাহে সাধন সাইরা
সারা ওয়াালডে গেলে তো কিছু আসে যায় না। আসল সমশ্শা শমদা করুন।
২০-২৪ ডিসেম্বর ২৪ টঙ্গী ময়দানেই হবে ইনশাল্লাহ।
তিন চিল্লা সাথীদের পাঁচ দিনের জোর
ShudhuMatro Students AlemOlama Army-ra KoreDibe AomJanotar-o KorteHobe.
সায়াদ আসলে যেহেতো সমস্যা। তাহলে না আসাই ভালো
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
Ay khali dekhbi ki kori🤬😠😡
আন্দাজই কথা বলছে।
Projanon League (1) shisu League (2) chatra League (3) joba League (4) Awami League (5) tabo League (6) dhortionleague(7) ai League glu mile hoyece tableau?
বসে থাকো আসবে
সাদ কে
মৌলবি সাদ বাংলাদেশে কোন ভাবেই আসতে পারবে না ইনশা আল্লাহ, রুখে দিতে যা যা করা লাগবে সব করব ইনশা আল্লাহ
আপনারা কি গুন্ডা
অপেক্ষা আছি
আমরা আল্লাহ আল্লাহর রাসূলের অনুসারী আর তোরা নিজামুদ্দিন সাত মানুষ পূজারী অনুসারী
তুম্রা হুজুর পুজারি
অনুসারী নামে চোর
Tumra jubayer onusary😢😢😢😢😢😢😢
তোমরা হেফাজত পুজারি
সাদ সাহেব করে এতো ভয় কেন করো?
আমার জামাই যে লাগে ভয় করে
কেন মিথথা সাদ পাকিসতান যেতে পারে না
প্রিয় জোবায়ের পন্থীঃ আমাদের নম্রতা ও ভদ্রতাকে তোমরা দুর্বলতা মনে করলে অনেক বড় ভুল করবে, সময় শেষের আগে নিজেদের আখলাককে যত দ্রুত সম্ভব পরিবর্তন করে ভালো হও,
সংগাত আপনাদের মত কিছু সংবাদ প্রকাশকদের জন্যই হয়,