মময়মনসিংহ ভালুকায় প্রবাসীর স্ত্রী টাকা ও স্বর্ণ নিয়ে উধাও।
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 25 ธ.ค. 2024
- ভালুকা প্রবাসীর স্ত্রী পালিয়ে গেছে, অত্যাচার করতো শাশুড়ি এমনটাই অভিযোগ। মেয়ের পরিবারের।
নুর হোসেন সুমন
ময়মনসিংহ ভালুকা , দুই সন্তানের জননী এক পুত্র সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে গেছে পুত্রবধূ কুকিলা, স্বামীর পরিবারের অভিযোগ। মেয়ের বাবা মার অভিযোগ মেয়েকে অপহরণ করেছে জামাই কবিরের পরিবার। ভালুকা থানায় ২ পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ । ধীতপুর ইউনিয়নের রান্দিয়া মাইরামের টেক গ্রামের মো : সামসুল হকের ছেলে সৌদি প্রবাসী কবির মিয়া। ভরাডোবা ইউনিয়নের গ্রামের, জুয়েল মিয়ার মেয়ে কুকিলা। ১৫ বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক রেজিস্ট্রি কাবিন মূল্যে কবির ও কুকিলার বিবাহ হয়। কয়েক বছর পর তাদের কৃলে ফুটফুটে এক টি কন্যা সন্তান আসে কবিতা বর্তমান বয়স ১১ বছর। তার পর তাদের সংসারে রাজপুত্রের মত এক টি পুত্র সন্তান জন্ম নেয় কাওসার এর বয়স ৫ বছর। সৌদি প্রবাসী কবির ও তার পরিবারের অভিযোগ কুকিলা কারো কথা শোনত না, ইচ্ছামত চলাফেরা করতো। কুকিলার মা বাবা মেয়েকে সব সময় কু পরামর্শ দিয়ে আসছিল। কুকিলার গার্জিয়ানের কারণে কবিরের সংসারে সব সময় অশান্তি লেগেই থাকতো। কবিরের স্ত্রী কুকিলা মার্চের তিন তারিখ নগদ ৩ লক্ষ টাকা ৮ আনি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন এক জোড়া কানের ফুল, এক জোড়া হাতের বালা, নগদ টাকা ও স্বর্ণ মিলিয়ে মোট ৪ লক্ষ্য ৪০ হাজার টাকা নিয়ে দুপুর ২ টার দিকে ছেলে ও জিনিসপত্র লুকিয়ে ডাক্তার দেখানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় । কবিরের পরিবারের কাছ থেকে জানা যায় পাশের বাড়ির ইমরান নামের এক ছেলের সাথে পালিয়ে গেছে। বিকাল হয়ে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলো তারপরেও ডাক্তারের কাছ থেকে কুকিলা আসেনি। তার শাশুড়ি কুকিলার মুঠো ফোনে ফোন দেয় ফোন বন্ধ পায়। তারপর থেকেই খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। কোন সন্ধান এখনো পায়নি প্রবাসী কবিরের পরিবার। এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় কবিরের মা অর্থাৎ কুকিলার শাশুড়ি সেলিনা আক্তার ডাইনির মতন আচরণ করতো পুত্রবধূর সাথে সবসময়ই অত্যাচার নির্যাতন করেই আসছিল। তার শাশুড়ি পুত্রবধূকে
আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
🌹
ভালুকা কোথায় এই ঘটনা