এই হত্যার স্বচ্ছ তদন্ত ও সকল দোষীদের চরম কঠিন শ্বাস্তি না হলে, দেশবাসীর উচিত হবে আওয়ামীলীগের ঘনিষ্ট সিনিয়র সেনা কর্মকর্তাদের পরিবার পরিজনদেরকে যত্র তত্র চরম ও নিয়মিতভাবে হেনস্তা করা - ওদের রাতের ঘুম ১০০% হারাম করে দিতে হবে!
রাজনৈতিক দল গুলোর উচিত হবে সেনাপ্রধান / রাস্ট্রপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ইউনুস এর সাথে দেখা করা। এবং অস্থায়ী জাতীয় সরকার রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ছাড়া এই সরকার এবং নির্বাচন এ অনাস্থা জানানো। সমন্নয়করা যেহেতু সকল দায়িত্ব নিবে না, সমন্নয়ক সরকার এর উপর আস্থা রাখা ঠিক হবে না।
🤔আমি কোনভাবেই হিসাবটা মিলাতে পারছি না🤔 একজন মেজর সাহেবের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটা দল গেল অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যেখানে পুরো দলের জন্য সাথে নিল মাত্র এক ম্যাগাজিন অর্থাৎ ৩০ রাউন্ড এ্যামুনিশন!!! যেহেতু একজন মেজর সাহেব নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেখানে তার দলের জনবল ধরে নিতে পারি কমপক্ষে ৩০ জন ছিল। অর্থাৎ সেনাবাহিনীর ৩০ জনের একটা দল যারা অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে বেরিয়েছে তারা সাথে নিল মাত্র একটা গুলিভর্তি ম্যাগাজিন!!! তাও শুনলাম ঐ ম্যাগাজিনটা নাকি অস্ত্রে চড়ানো ছিল না!!! কোন প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনী এমন প্রস্তুতিতে অস্ত্রধারী দুর্বৃত্বদের বিরুদ্ধে অভিযানে বের হয়? অকল্পনীয়!!! দ্বিতীয়ত এ অভিযানে বের হবার পূর্বে ব্যাটালিয়নের সিও কি কোন ধরনের পরিকল্পনা করেছিলেন? তিনি কি টহল দলের অফিসার/সৈনিকদের সাথে কথা বলেছিলেন? তাদের ব্রিফিং করেছিলেন? যদি করেই থাকেন তাহলে তারা নিশ্চয়ই এ্যামুনিশন সাথে না নেওয়ার কথা বলে থাকবেন (আমার কোন সন্দেহ নেই)। তাহলে তিনি তাদের অনুমতি দিলেন না কেন? এ্যামুনিশন ছাড়া এমন অভিযানে পাঠালেন কেন? এ প্রশ্নের উত্তর তাকে দিতে হবে। আর এ্যামুনিশন সাথে নেবার ব্যপারে যদি তার উপর কোন বিধিনিষেধ থেকে থাকে, তাহলে যে প্রান্ত থেকে এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল তাকেও এ হত্যার দায়ভার নিতে হবে। তৃতীয়ত একজন মেজর সাহেব ছিলেন টহল অধিনায়ক। তিনি নিজে দুস্কৃতিকারীদের ঐ বাড়ীতে না ঢুকে ঢোকালেন নবীন সেনা কর্মকর্তাকে!!! তাও আবার এ্যামুনিশনগুলি নিজের কাছে রেখে লেঃ সাহেবকে খালি হাতে ভেতরে পাঠালেন (এটাই যদি সত্যি হয়ে থাকে)!!! শেইম অন হিম!!! সবচেয়ে বড় কথা... মেজর সাহেবের দল নাকি বাড়ী ঘিরে রেখেছিল। তাহলে ধরে নিলাম ৩০ - ৫ = ২৫ জন বাড়ীটা ঘিরে রেখেছিল। এমন অবস্থাতে তো একটা ঈঁদুরেরও ফাঁক গলে বেরিয়ে যেতে পারার কথা নয়!!! তাহলে সন্ত্রাসীরা পালালো কিভাবে? সন্ত্রাসীদের কাছে খুব বেশী হলে একটা বা দুটো পিস্তল বা কাটা বন্দুক ছিল। ক্লোজ রেন্জে বাড়ী ঘিরে রাখা সৈনিকেদের ব্ল্যাংক এ্যামো ফায়ারিংয়েই তো সব কটা সন্ত্রাসীর চোখ কানা করে দেওয়া যেত। আর অস্ত্রের সাথে তো বেয়োনেট ছিলই। ক্লোজ কম্ব্যাটে তাদের পেট এফোড় ওফোড় করে দেওয়া যেত না??? সবই অন্ধকারের দোষ??? রাতে অভিযান করা হচ্ছে, তো আলোর ব্যবস্থা রাখা হয়নি কেন??? নাকি রসদ সরবরাহ ঠিক রাখতে গিয়ে এসটি ব্যাটালিয়নের সকলেই তাদের ট্রেনিং হারিয়ে ফেলেছে??? ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন তারা। আর যে বিষয়টা মাথা নষ্ট করে ফেলছে: ১। ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুজ্জামান (৪৩ লং কোর্স) ডি বি হারুনের ভায়রা ভাই। ২। ঐ ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার নবী (৩৪ লং কোর্স) সাবেক NSI আর DGFI এর পরিচালক ছিলেন দুই মাস আগে। ৩। জিওসি মেজর জেনারেল সারোয়ার DGFI এর সাবেক পরিচালক CTIB, যার নিয়ন্ত্রণে ছিল আয়নাঘর। ৩টি লেভেলের কমান্ডার প্রশ্নবিদ্ধ!!! একটি লেভেলের কমান্ডারই কোন সামরিক ক্যু ঘটানোর জন্য যথেষ্ট। ৩ লেভেলের কমান্ডার মিলে কি সেনাবাহিনীতে কোন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে চাচ্ছে??? জুডিশিয়ারি শেষে আনসার হয়ে প্রত্যাখ্যাত আওয়ামীলীগ কি ফিরছে এবার সেনাবাহিনীরূপে???
মোবাইল তোমার জীবনকে দ্রুত ফুরিয়ে দিচ্ছে। তোমাকে সময়ের গুরুত্ব অনুভব করতে দিচ্ছে না। তোমার বিশ্রামের গভীর রাত গুলোকে সন্ধ্যেতে পরিণত করেছে। একবার ফোনটা ধরলে নেশার মতো অনিচ্ছা সত্ত্বেও বেশ খানিকক্ষণ স্ক্রীন স্ক্রোল করে চলেছো। খেয়াল করে দেখবে, তুমি আগের মতো পেপার পড়ছো না, বই ওল্টাচ্ছো না এমনকি টিভি দেখাও কমিয়ে ফেলেছো। তুমি আগের মতো কথাও বলছো না, মনের অনুভূতি ভাগ করে নিচ্ছ না। তোমার অনুসন্ধান করার সব সূত্র শুধু মোবাইল হয়ে গেছে। আড্ডায় উপস্থিত আছো কিন্তু আড্ডা দিচ্ছ না, মূলত ফোন ঘাঁটছো। আলোচনায় উপস্থিত থাকলেও উদাসীন থাকছো। তোমার যেন নতুন আর কিছুই করার, শেখার বা জানার নেই। এবং এই সবের মধ্যে তুমি তোমার সারাটা দিন মোবাইলের আবর্তে কাটিয়ে ফেলছো, যা তোমায় বুঝতেই দিচ্ছে না কিভাবে দিনটা শেষ হয়ে যাচ্ছে। আর এটা বুঝতে যে একটা দিনে কতটা সময় আদতে থাকে বা কতটা সময় তুমি কাজে লাগাতে পারো, কিন্তু কাজে লাগাচ্ছ না, জাস্ট একটা কাজ করো। একটা দিন জাস্ট ফোনটা বন্ধ করে সেটার সংস্পর্শ থেকে ২৪ ঘন্টা দূরে থাকো। তুমি আদতে অনুভব করবে ঠিক কতটা সময় সারাটা দিনে রয়েছে। তুমি অনুভব করবে যেন সময়ই কাটছে না। তুমি অনুভব করবে একটা দিন আদতে ঠিক কতটা বড়। আর তুমি এটাও উপলব্ধি করবে ঠিক কতটা আসক্ত তুমি মোবাইলে হয়ে পড়েছো, যখন থেকে থেকেই মনে হবে ফোনটা দেখলে ভালো হয়। পরীক্ষা করে দেখে নিতে পারো। কারণ এভাবে জীবনকে অসাড়ভাবে দ্রুত ফুরিয়ে লাভ নেই। একটা সময় দুনিয়াতে নেশা সৃষ্টি হয়েছিল। পরে নেশামুক্তি কেন্দ্র। এই মোবাইলও অদূর ভবিষ্যতে তোমাকে সাইকো পেসেন্ট বানিয়েই ছাড়বে। তোমাকেও তখন রিহ্যাবের সাহায্য নিতে হবে। সেটা যাতে এই জন্মে না করতে হয়, এখন থেকেই সচেতন হও। এটা একটু শেয়ার করে দিও। সামান্য হলেও যদি সচেতনতা আসে, সেটাও অনেক। Collected
আমাদের স্কুলের সবার প্রিয় সভাপতি আপনার জন্য আজ আমরা সত্যি গর্ব অনুভব করি। আপনার কথা সত্যি অনুপ্রেরণা আমার জন্য এবং আমার ক্লাসমেটদের জন্য। আমরা সত্যি পেরেছি আপনার জন্য।আপনার কথাগুলো সত্যি খুবেই মুল্যবান।আপনি আমাদের তরুণদের জন্য খুবেই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। আমারদের স্রদ্বেয় স্যার। আপনার জন্য মন থেকে দোয়া রইলো। আপনি আমারদের আইডল। আপনার দেখানো পথ অনুসরণ করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
অনুমতির গুষ্টি কিলাই আমি যদি কোন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানে যায় আর সেখানে যদি প্রতিপক্ষের দিকে আমার দিকে গুলি আসে তাহলে তাহলে আমি পাল্টা গুলি ছুড়বোই হতে পারে সেটা আমার সেনাপ্রধান কিংবা প্রধানমন্ত্রী। কেননা এইটা একটা যুদ্ধক্ষেত্রে সেখানে প্রতিপক্ষের প্রান না নিতে পারলে নিজের প্রাণটাকে হারাতে হতে পারে। আর আমি যদি হত্যার শিকার হয় তাহলে কারও কোন ক্ষতি হবে না। আমার বউ হবে বিধবা,সন্তানেরা হবে এতিম,বাবা মা তাদের কলিজার সন্তান হারা হবে। তাই অপরাধীর সাথে কোন ভাবেই আপোষ করা উচিত হয়নি।
সব সেনা ব্যারাকের বাইরে সবার হাতেই অস্ত্র আছে আলাদা করে লীগ আর্মি বের করা সম্ভব না, আমার ধারনা শেখ হাসিনার নির্দেশেই পাহাড়ে পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন হয়েছিলো, আওয়ামী বিরোধী সেনাদের নিরস্ত্র রাখতে। র(WAR) হাসিনার ধারণা ছিলো এত দিনে সব সেনা লিগ হয়ে গিয়েছে।
সত্যি উনার কথায় যুক্তি আছে, খুবই দুঃখের বিষয় এই মৃত্যু মেনে নেয়া যায় না, বার বার শুধু প্রশ্ন আসে যে তার সাথে থাকা সৈনিকরা কি করল...? নিশ্চয়ই এখানে কোন ঘাবলা আছে মনে হয় তাই তদন্তের দাবি করছি
খুবই মর্মান্তিক ঘটনা!! একজন দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে তারই সহযোদ্ধাদের সামনে চুরি দিয়ে একের পর এক ছুরিকাঘাতে জর্জরিত করেছে।কিন্তু সাথে থাকা সহযোদ্ধারা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছে।তাদের কিছুই করার ছিল না!!!
প্রয়োজন হলে অবশ্যই গুলি করার পাওয়ার দিতে হবে এই ধরনের অভিযানে । নতুবা আমাদের সেনাদের দুঃখ জনকভাবে জীবন দিতে হবে যা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এই মৃত্যুর জন্য পলিসি দায়ী। এই গুলো নিয়ে আরও গবেষণা হওয়া দরকার।
এই অপারেশন করার জন্য যে আদেশ দিয়েছে, যারা সহযোগী ছিলো তাদেরকে রিমান্ডে নেওয়া হোক, কেন তারা এ্যমানেশন ছাড়া অপারেশনে গেল, এবং কার কথায় এভাবে অপারেশন করতে গেলো
সব সেনা ব্যারাকের বাইরে সবার হাতেই অস্ত্র আছে আলাদা করে লীগ আর্মি বের করা সম্ভব না, আমার ধারনা শেখ হাসিনার নির্দেশেই পাহাড়ে পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন হয়েছিলো, আওয়ামী বিরোধী সেনাদের নিরস্ত্র রাখতে। র(WAR) হাসিনার ধারণা ছিলো এত দিনে সব সেনা লিগ হয়ে গিয়েছে।
এই হত্যা সত্যি মেনে নেয়া যায় না। এই হত্যা কান্ডের বিচার দাবি জানাচ্ছি। এবং সেনাবাহিনীকে কঠোর থেকে কঠোর হবার অনুরোধ জানাচ্ছি তা না হলে ভবিষ্যৎ এ এটা চরম আকার ধারণ করতে পারে।
শেখ হাসিনার সকল ধরনের প্রচার প্রচারণা বাংলাদেশের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক। শেখ হাসিনার বক্তব্য বাংলাদেশে প্রচার হওয়ায়, বাংলাদেশে এত অশান্তি এবং বিশৃঙ্খলা।
আমাদের সেনাবাহিনী অলস হয়ে গেছে এদের দিয়ে কি হবে আমি জানিনা,, গুলি ছাড়া অস্ত্র নিয়ে গিয়ে কোপ খেয়ে মরে,, এমনটা কোন দেশের সেনাবাহিনীতে গঠতে পারেনা। এইসব শুনলে কষ্ট হয় আবার রাগও হয়।
এখানেই প্রমানিত হয় উপরের নিদের্শে আমাদের একজন অফিসার হারালাম। এখানের Raw এর এজেন্ড বস আছে। উপরোক্ত অফিসারকে দ্রুত বিচারর আওতায় আনতে হবে। তা না হলে খবর আছে।
স্যার এ্যামোনেশ না থাকলে কি প্রতিহত করা যায় না।সব কাপুরুষ এদের বিচার চাই। আমার কমান্ডারকে ছুরিকাঘাত করবে আর আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাবো বাহ বাহ।এক সংগে সবাই বাঁচবে প্রয়োজন হলে সবাই মরবে এটাই সেনাবাহিনীর নিয়ম। যিনি পাঠিয়েছেন লাইভ এ্যামো ছাড়া কেমনে পাঠাতে পারলেন?তাও আবার অপারেশনে।
ছুরি দিয়া ফেস টু ফেস কমান্ডার কে হত্যা করে এটাও এই বাংলায় দেখতে হবে। বড় কষ্ট হয় এই সেনাবাহিনী ভাইদের জন্য জন্য। এটা দক্ষতার কোন ঘাটতি, নাকি কোন অবহেলা তদন্ত করে সঠিক বিচার করা হোক।
এটা কোন দুর্বল প্লানিং এর অংশ কিনা সেটা অবশ্যই এখন জনগণের মনের এখন জনগণ আমরা সবাই ভাবছি যে এটা কোন সিনহার মত খুব প্ল্যানিং ভাবে করেছে কিনা এখনো যদি এই ধরনের কর্মকাণ্ড করে তাহলে বাংলাদেশে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি দুর্বলতা প্রকাশে আসছে বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে দেখা যাচ্ছে এখন তাহলে জনগণ কি অবস্থা হবে বলো
তানজিম ছিল টিম কমান্ডার,সে নিজেও জানে তার সাথের লোকজনের কাছে ব্লাংক এমুনেশান যা দিয়ে তারা কিছুই করতে পারবে না।তবে ওনাকে যারা অপারেশনে পাঠিয়েছে তাড়া চরম অন্যায় করেছে।
এই জায়গা সেনাবাহিনী সদস্য দের যে পাঠাইছে। তাকে আইনের আওতায় আনা হোক। কারণ সে ভারতের গোয়েন্দা দের লোক
ঐ অফিসার ভারতের জন্য থেট ছিলো😢😢
@@hasanvlogs-gj6kgamar class 5 er classmate bondhu chilo nirzon 😓
এই হত্যার স্বচ্ছ তদন্ত ও সকল দোষীদের চরম কঠিন শ্বাস্তি না হলে, দেশবাসীর উচিত হবে আওয়ামীলীগের ঘনিষ্ট সিনিয়র সেনা কর্মকর্তাদের পরিবার পরিজনদেরকে যত্র তত্র চরম ও নিয়মিতভাবে হেনস্তা করা - ওদের রাতের ঘুম ১০০% হারাম করে দিতে হবে!
বোনকে ফোন করে দোয়া চাইছিস ,,
ভয়ের কথা বলছিল😢
মনে হয় আগেই অনুমান করতে পেরেছিল😢😢
একে পরিকল্পনা করেই হত্যা করা হয়েছে 😢
একক্ষণ
হত্যা সন্দেহজনক @@mahamudaakter3224
সেনাবাহিনীর আরও সোচ্চার হতে হবে এটাই কোনো ভাবেই মানা যায়না
বিচার বহির্ভুত হত্যা আটকাতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের কাছে যদি মাথাই নত করতে হয় তাহলে সেনাবাহিনী কিভাবে সন্ত্রাস দমন করবে?
পিলখানা ২.০ লোডিং।
Sontrasider bichar Holo guli kora
রাস্তা রাস্তা টহল দেওয়াশ ব্যাসত।
রাইট
সেনাবাহিনী কে RAW মুক্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি 🤔🤔🤔
রাজনৈতিক দল গুলোর উচিত হবে সেনাপ্রধান / রাস্ট্রপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ইউনুস এর সাথে দেখা করা। এবং অস্থায়ী জাতীয় সরকার রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ছাড়া এই সরকার এবং নির্বাচন এ অনাস্থা জানানো। সমন্নয়করা যেহেতু সকল দায়িত্ব নিবে না, সমন্নয়ক সরকার এর উপর আস্থা রাখা ঠিক হবে না।
Right 👍👍👍
ঘটনা একটা ঘটলে ভারত কে টেনে আনা হয় এটা তো কোন সচেতন নাগরিকের ব্যাবহার না।কিকরে মারল ভাইকে বুঝতে পারছি না।
Kivhabe korben. 15 bochoree sob ora dokhol kore achee
🤔আমি কোনভাবেই হিসাবটা মিলাতে পারছি না🤔
একজন মেজর সাহেবের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটা দল গেল অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যেখানে পুরো দলের জন্য সাথে নিল মাত্র এক ম্যাগাজিন অর্থাৎ ৩০ রাউন্ড এ্যামুনিশন!!! যেহেতু একজন মেজর সাহেব নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেখানে তার দলের জনবল ধরে নিতে পারি কমপক্ষে ৩০ জন ছিল। অর্থাৎ সেনাবাহিনীর ৩০ জনের একটা দল যারা অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে বেরিয়েছে তারা সাথে নিল মাত্র একটা গুলিভর্তি ম্যাগাজিন!!! তাও শুনলাম ঐ ম্যাগাজিনটা নাকি অস্ত্রে চড়ানো ছিল না!!! কোন প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনী এমন প্রস্তুতিতে অস্ত্রধারী দুর্বৃত্বদের বিরুদ্ধে অভিযানে বের হয়? অকল্পনীয়!!!
দ্বিতীয়ত এ অভিযানে বের হবার পূর্বে ব্যাটালিয়নের সিও কি কোন ধরনের পরিকল্পনা করেছিলেন? তিনি কি টহল দলের অফিসার/সৈনিকদের সাথে কথা বলেছিলেন? তাদের ব্রিফিং করেছিলেন? যদি করেই থাকেন তাহলে তারা নিশ্চয়ই এ্যামুনিশন সাথে না নেওয়ার কথা বলে থাকবেন (আমার কোন সন্দেহ নেই)। তাহলে তিনি তাদের অনুমতি দিলেন না কেন? এ্যামুনিশন ছাড়া এমন অভিযানে পাঠালেন কেন?
এ প্রশ্নের উত্তর তাকে দিতে হবে।
আর এ্যামুনিশন সাথে নেবার ব্যপারে যদি তার উপর কোন বিধিনিষেধ থেকে থাকে, তাহলে যে প্রান্ত থেকে এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল তাকেও এ হত্যার দায়ভার নিতে হবে।
তৃতীয়ত একজন মেজর সাহেব ছিলেন টহল অধিনায়ক। তিনি নিজে দুস্কৃতিকারীদের ঐ বাড়ীতে না ঢুকে ঢোকালেন নবীন সেনা কর্মকর্তাকে!!! তাও আবার এ্যামুনিশনগুলি নিজের কাছে রেখে লেঃ সাহেবকে খালি হাতে ভেতরে পাঠালেন (এটাই যদি সত্যি হয়ে থাকে)!!! শেইম অন হিম!!!
সবচেয়ে বড় কথা...
মেজর সাহেবের দল নাকি বাড়ী ঘিরে রেখেছিল। তাহলে ধরে নিলাম ৩০ - ৫ = ২৫ জন বাড়ীটা ঘিরে রেখেছিল। এমন অবস্থাতে তো একটা ঈঁদুরেরও ফাঁক গলে বেরিয়ে যেতে পারার কথা নয়!!! তাহলে সন্ত্রাসীরা পালালো কিভাবে? সন্ত্রাসীদের কাছে খুব বেশী হলে একটা বা দুটো পিস্তল বা কাটা বন্দুক ছিল। ক্লোজ রেন্জে বাড়ী ঘিরে রাখা সৈনিকেদের ব্ল্যাংক এ্যামো ফায়ারিংয়েই তো সব কটা সন্ত্রাসীর চোখ কানা করে দেওয়া যেত। আর অস্ত্রের সাথে তো বেয়োনেট ছিলই। ক্লোজ কম্ব্যাটে তাদের পেট এফোড় ওফোড় করে দেওয়া যেত না???
সবই অন্ধকারের দোষ??? রাতে অভিযান করা হচ্ছে, তো আলোর ব্যবস্থা রাখা হয়নি কেন??? নাকি রসদ সরবরাহ ঠিক রাখতে গিয়ে এসটি ব্যাটালিয়নের সকলেই তাদের ট্রেনিং হারিয়ে ফেলেছে??? ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন তারা।
আর যে বিষয়টা মাথা নষ্ট করে ফেলছে:
১। ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুজ্জামান (৪৩ লং কোর্স) ডি বি হারুনের ভায়রা ভাই।
২। ঐ ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার নবী (৩৪ লং কোর্স) সাবেক NSI আর DGFI এর পরিচালক ছিলেন দুই মাস আগে।
৩। জিওসি মেজর জেনারেল সারোয়ার DGFI এর সাবেক পরিচালক CTIB, যার নিয়ন্ত্রণে ছিল আয়নাঘর।
৩টি লেভেলের কমান্ডার প্রশ্নবিদ্ধ!!!
একটি লেভেলের কমান্ডারই কোন সামরিক ক্যু ঘটানোর জন্য যথেষ্ট। ৩ লেভেলের কমান্ডার মিলে কি সেনাবাহিনীতে কোন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে চাচ্ছে???
জুডিশিয়ারি শেষে আনসার হয়ে প্রত্যাখ্যাত আওয়ামীলীগ কি ফিরছে এবার সেনাবাহিনীরূপে???
অবশ্যই এখানে বড় ধরনের গোলমাল আছে। আমি মেজর সাহেবের সাথে সম্পূর্ণ একমত।
মোবাইল তোমার জীবনকে দ্রুত ফুরিয়ে দিচ্ছে।
তোমাকে সময়ের গুরুত্ব অনুভব করতে দিচ্ছে না।
তোমার বিশ্রামের গভীর রাত গুলোকে সন্ধ্যেতে পরিণত করেছে।
একবার ফোনটা ধরলে নেশার মতো অনিচ্ছা সত্ত্বেও বেশ খানিকক্ষণ স্ক্রীন স্ক্রোল করে চলেছো।
খেয়াল করে দেখবে, তুমি আগের মতো পেপার পড়ছো না, বই ওল্টাচ্ছো না এমনকি টিভি দেখাও কমিয়ে ফেলেছো।
তুমি আগের মতো কথাও বলছো না, মনের অনুভূতি ভাগ করে নিচ্ছ না।
তোমার অনুসন্ধান করার সব সূত্র শুধু মোবাইল হয়ে গেছে।
আড্ডায় উপস্থিত আছো কিন্তু আড্ডা দিচ্ছ না, মূলত ফোন ঘাঁটছো।
আলোচনায় উপস্থিত থাকলেও উদাসীন থাকছো।
তোমার যেন নতুন আর কিছুই করার, শেখার বা জানার নেই।
এবং এই সবের মধ্যে তুমি তোমার সারাটা দিন মোবাইলের আবর্তে কাটিয়ে ফেলছো, যা তোমায় বুঝতেই দিচ্ছে না কিভাবে দিনটা শেষ হয়ে যাচ্ছে।
আর এটা বুঝতে যে একটা দিনে কতটা সময় আদতে থাকে বা কতটা সময় তুমি কাজে লাগাতে পারো, কিন্তু কাজে লাগাচ্ছ না, জাস্ট একটা কাজ করো। একটা দিন জাস্ট ফোনটা বন্ধ করে সেটার সংস্পর্শ থেকে ২৪ ঘন্টা দূরে থাকো। তুমি আদতে অনুভব করবে ঠিক কতটা সময় সারাটা দিনে রয়েছে। তুমি অনুভব করবে যেন সময়ই কাটছে না। তুমি অনুভব করবে একটা দিন আদতে ঠিক কতটা বড়। আর তুমি এটাও উপলব্ধি করবে ঠিক কতটা আসক্ত তুমি মোবাইলে হয়ে পড়েছো, যখন থেকে থেকেই মনে হবে ফোনটা দেখলে ভালো হয়।
পরীক্ষা করে দেখে নিতে পারো। কারণ এভাবে জীবনকে অসাড়ভাবে দ্রুত ফুরিয়ে লাভ নেই। একটা সময় দুনিয়াতে নেশা সৃষ্টি হয়েছিল। পরে নেশামুক্তি কেন্দ্র। এই মোবাইলও অদূর ভবিষ্যতে তোমাকে সাইকো পেসেন্ট বানিয়েই ছাড়বে। তোমাকেও তখন রিহ্যাবের সাহায্য নিতে হবে।
সেটা যাতে এই জন্মে না করতে হয়, এখন থেকেই সচেতন হও।
এটা একটু শেয়ার করে দিও। সামান্য হলেও যদি সচেতনতা আসে, সেটাও অনেক।
Collected
Rights Amer o sohomot
Jara or sate giyecio oray oke maryce oderkio koros payar diye marte hobe
রাইট
ওনার কথাগুলো যুক্তিসঙ্গত
Right
আমাদের স্কুলের সবার প্রিয় সভাপতি আপনার জন্য আজ আমরা সত্যি গর্ব অনুভব করি। আপনার কথা সত্যি অনুপ্রেরণা আমার জন্য এবং আমার ক্লাসমেটদের জন্য। আমরা সত্যি পেরেছি আপনার জন্য।আপনার কথাগুলো সত্যি খুবেই মুল্যবান।আপনি আমাদের তরুণদের জন্য খুবেই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। আমারদের স্রদ্বেয় স্যার। আপনার জন্য মন থেকে দোয়া রইলো। আপনি আমারদের আইডল। আপনার দেখানো পথ অনুসরণ করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ।
অত্যন্ত সত্য কথা বলেছেন মেজর সাহেব।
এভাবে দেশ প্রেমিক সেনাকর্মকর্তার মৃত্যু কখনো কাম্য ছিল না! অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
যৌথ অভিযানে নিজের দেশ সুরক্ষার জন্য সেনাবাহিনীকে ফায়ার করার অনুমতি দেওয়া হোক
ডাকাত কে গুলি করার জন্য অনুমতি লাগবে কেন ❓
অনুমতির গুষ্টি কিলাই আমি যদি কোন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযানে যায় আর সেখানে যদি প্রতিপক্ষের দিকে আমার দিকে গুলি আসে তাহলে তাহলে আমি পাল্টা গুলি ছুড়বোই হতে পারে সেটা আমার সেনাপ্রধান কিংবা প্রধানমন্ত্রী। কেননা এইটা একটা যুদ্ধক্ষেত্রে সেখানে প্রতিপক্ষের প্রান না নিতে পারলে নিজের প্রাণটাকে হারাতে হতে পারে। আর আমি যদি হত্যার শিকার হয় তাহলে কারও কোন ক্ষতি হবে না। আমার বউ হবে বিধবা,সন্তানেরা হবে এতিম,বাবা মা তাদের কলিজার সন্তান হারা হবে। তাই অপরাধীর সাথে কোন ভাবেই আপোষ করা উচিত হয়নি।
কারো অস্ত্র লোডেড ছিলো না।গুলি ছাড়া অস্র নিয়ে অপারেশন এ যাওয়া রহস্যজনক।
ভাই লাইভ বুলেট ছিলো ৩০ রাউন্ড তাও কামান্ডারের কাছে তাহলে কিভাবে এই অভিযান পরিচালনা করলো।
আমিও একমত কি করে সম্ভব অফিসারকে মারছে আর অন্যরা নিস্চুপ দশক হয়ে দেখছে তাও সেনাবাহিনির পক্খে কিভাবে পসিবল সঠিখ ইনভেসটিকেশন করা হোক
সব সেনা ব্যারাকের বাইরে সবার হাতেই অস্ত্র আছে আলাদা করে লীগ আর্মি বের করা সম্ভব না,
আমার ধারনা শেখ হাসিনার নির্দেশেই পাহাড়ে পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন হয়েছিলো, আওয়ামী বিরোধী সেনাদের নিরস্ত্র রাখতে। র(WAR) হাসিনার ধারণা ছিলো এত দিনে সব সেনা লিগ হয়ে গিয়েছে।
Oderke ainer awtai ante hobe
সত্যি উনার কথায় যুক্তি আছে, খুবই দুঃখের বিষয় এই মৃত্যু মেনে নেয়া যায় না, বার বার শুধু প্রশ্ন আসে যে তার সাথে থাকা সৈনিকরা কি করল...? নিশ্চয়ই এখানে কোন ঘাবলা আছে মনে হয় তাই তদন্তের দাবি করছি
কোন সেনা সদস্য কে আর মরতে দেখতে চাই না, সকল সেনাবাহিনীর এটা নিয়ে আরও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। এটা নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
খুবই মর্মান্তিক ঘটনা!! একজন দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে তারই সহযোদ্ধাদের সামনে চুরি দিয়ে একের পর এক ছুরিকাঘাতে জর্জরিত করেছে।কিন্তু সাথে থাকা সহযোদ্ধারা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছে।তাদের কিছুই করার ছিল না!!!
নিজদেশের সেনার মৃত্যু কোনো দেশপ্রেমিক মানুষ মেনে নিতে পারেনা,এটি আসলেই বেদনাদায়ক খবর। 😢😢😢
সেনা অফিসার হত্যা আমরা (অব) প্রাপ্ত সেনা সদস্য গন কোন ভাবে মেনে নিতে পারছিনা। হত্যাকারী বিচার চাই ক্ষতি পুরন দেওয়া হোক।
ক্ষতিপূরণ হবে কি।তানজিমকে আমরা ফেরত পাব কখনও।
এই লেফটেন্যান্ট এর মৃত্যুর জন্য তার কমান্ডার দায়ী এবং সেনাপ্রধান দায়ী।
ঠিক ☝
Right
তার সহকারীরা ও দায়ী
@@MdshamimMdshamim-hf8wtসহকারীরকে গুলি দিছে কিন্তু এম দেয় নাই
এটাই চেয়েছে,, সেনাদের মধ্যে গন্ডগোল বাধিয়ে দেতে
খুবই মর্মান্তিক ঘটনা😢
সহযোদ্ধাকে মেরে ফেলছে কিভাবে এরা দেখে 😡😡😡
আমি থাকলে অনুমতি না থাকলে ও আগে ক্রস ফায়ার দিয়ে দিতাম পারে টা পরে।
সেনাবাহিনীর কাছে নাকি গুলি ছিল না।
গুলি ছিলো বাট এম ছিলো না এটা নিছক একটা হত্যা@@dead-man-007
@@dead-man-007guli na thakle ki Jonno operation e gelo faizlami noy ki?chhatroder guli korar somoyto guli chhilo
ভাই গুলি ছিল আসল amo দেয়নি। ট্রেনিং এর গুলি দিছিলো।@@Mdatikuzzaman-f7y
সেনাপ্রধানকে অনুরোধ করবো এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে নতুবা আপনার অনুগতরা আপনার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলবে।
প্রয়োজন হলে অবশ্যই গুলি করার পাওয়ার দিতে হবে এই ধরনের অভিযানে । নতুবা আমাদের সেনাদের দুঃখ জনকভাবে জীবন দিতে হবে যা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এই মৃত্যুর জন্য পলিসি দায়ী। এই গুলো নিয়ে আরও গবেষণা হওয়া দরকার।
অভিযানে আবার কিসের অরডার লাগে।
Orderer gulli Mari jibon biponnonholei guli kora badhdhtamulok kiser order?
খুবই দুঃখ জনক ঘটনা, প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। সঠিকভাবে তদন্ত হওয়া উচিত...
এই অপারেশন করার জন্য যে আদেশ দিয়েছে, যারা সহযোগী ছিলো তাদেরকে রিমান্ডে নেওয়া হোক, কেন তারা এ্যমানেশন ছাড়া অপারেশনে গেল, এবং কার কথায় এভাবে অপারেশন করতে গেলো
Sohomot
একজন তরুণ সেনাকর্মকর্তা বয়সও কম সুতরাং তাকে কেন একাই ছেড়ে দেয়া হলো, সে-তো এখনো ভালো ভাবে জানেনা সনত্রাসীরা কত ভয়ানক হতে পারে।
এটা অবশ্যই তদন্ত করা উচিত এটাতে কোন সেনা সদস্য জড়িত আছে কিনা বা অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা তদন্ত করা উচিত
সব সেনা ব্যারাকের বাইরে সবার হাতেই অস্ত্র আছে আলাদা করে লীগ আর্মি বের করা সম্ভব না,
আমার ধারনা শেখ হাসিনার নির্দেশেই পাহাড়ে পরিকল্পিতভাবে আন্দোলন হয়েছিলো, আওয়ামী বিরোধী সেনাদের নিরস্ত্র রাখতে। র(WAR) হাসিনার ধারণা ছিলো এত দিনে সব সেনা লিগ হয়ে গিয়েছে।
Right
yes, সঠিক কথা
নিজের আত্মরক্ষার জন্য কেন অস্ত্র রাখলো না কেন ? একদম মেজর সিনহার ঘটনার মতো অবস্থা।
Porikolpito Ki Na Ke Jane ?
@@shahidachoudhury6925পরিকল্পিত হত্যা করা হইছে এটা 😭
খুবই দুক্ষজনক এবং উদবেগজনক। সত্যিই যাহা পিলখানাকেও হার মানায়। মেজর সাহেবের বক্তব্যকে স্বাগত জানাই।
এই হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
সুন্দর কথা বলেছেন
এমন নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড মেনে নেয়া যায় না
যে কাজ রেব এবং পুলিশ করবে আজকে সেই কাজ একজন সেনা ক্যাপ্টেন করতে গিয়ে তার জীবন আত্মহুতি দিয়েছে আমরা খুব লজ্জিত এবং জাতি খুব মর্মাহত
এই হত্যা সত্যি মেনে নেয়া যায় না। এই হত্যা কান্ডের বিচার দাবি জানাচ্ছি।
এবং সেনাবাহিনীকে কঠোর থেকে কঠোর হবার অনুরোধ জানাচ্ছি তা না হলে ভবিষ্যৎ এ এটা চরম আকার ধারণ করতে পারে।
তাহলে দেশে যুদ্ধ হলে সেনাবাহিনী কি করবে তা আর বোঝার বাকি থাকে না
এই ঘটনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্তকে বহিষ্কার করা উচিত । এবং সেখানে সেনা প্রধানের কি ভূমিকা ছিল সেটা জানা উচিত ,দোশি হলে তাকেও দরখাস্ত করা উচিত ।
ভাই , এটা পরিকল্পিত হত্যা।
Right
সাগর ভাই, আর্মি মারা গেলে সাধারণ জনগণ কোথায় যাবে, আইন পরিস্থিতি নিয়ে সং্খিত
সেনাবাহিনীর এই ধরনের কর্ম কান্ডে জাতি উদ্বিগ্ন।
যে অভিযানের মেন কর্মকর্তা সে হয়তো RAW এর এজেন্ট
সহমত
এটা কোন ভাবে মেনে নেওয়া যায় না খুব ই দুঃখ জনক ঘটনা সুষ্ঠু তদন্ত করার দরকার উনি খুব ই যুক্তিক কথা বলেছেন
একজন সেনা অফিসারকে সাধারণ সন্ত্রাসী কুপিয়ে হত্যা করে ফেলল কি ভাবে ওদের ট্রেডিং কোথায় গেল?
r dakat dol aga taka janto j oder kase amo nai, ata akta porekolpona.
সত্য কথা বলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
সেনা বাহিনী তে এখনও র আছে।
Correct
kon jaygay nai?
Agreed
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভিতরে ভারতীয় র এজেন্ট এখনো সক্রিয় রয়েছে।
সহমত
আমি সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাথে সহমত পোষণ করছি, ওনার কথা গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ
ধিক্কার জানাই তাকে যিনি গুলি ছাড়া তানজিমের দলকে পাঠিয়েছে।এটা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
Bichar chai
আল্লাহ পাক তানজিম কে জান্নাত নচিব করুন।
শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের শোক সইবার ক্ষমতা দান করুন।
শেখ হাসিনার সকল ধরনের প্রচার প্রচারণা বাংলাদেশের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক। শেখ হাসিনার বক্তব্য বাংলাদেশে প্রচার হওয়ায়, বাংলাদেশে এত অশান্তি এবং বিশৃঙ্খলা।
ওনার কথায় যুক্তি রয়েছে
খুবই দুঃখজনক ঘটনা, আমি খুবই মর্মাহত।
সেলুট রিজাউল রহমান স্যার কে সত্য তুলে ধরার জন্যে।
এটা পরিকল্পিত
ছাত্র জনতা এক হও আমরা হবো মুক্তি সেনা
সঠিক বিচার করতে হবে।
মর্মান্তিক ঘটনা!!
বাংলাদেশের আদালত গুলো এজন্য দায়ী। জামিন দেওয়া বিচারককে আইনের আওতায় আনার জোরে দাবী জানাচ্ছি।
তাহলে এতো ফায়ারিং অনুশীলন করে লাভ কি😢😢😢
You are right 👍👍👍 or bichar caii.....
ভাইরাইট❤। সত্যকথা বলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমান সেনাবাহিনীর অবস্থা হল এমন দেখি বেটা কি করে এমন করতে করতে বেটায় মেরে চলে গেল কিন্তু সৈনিকগন শুধু দেখেই আছে
Agreed. Should be punished
আমাদের সেনাবাহিনী অলস হয়ে গেছে এদের দিয়ে কি হবে আমি জানিনা,, গুলি ছাড়া অস্ত্র নিয়ে গিয়ে কোপ খেয়ে মরে,, এমনটা কোন দেশের সেনাবাহিনীতে গঠতে পারেনা। এইসব শুনলে কষ্ট হয় আবার রাগও হয়।
এটা লজ্জার
😢😢আমাদের দেশ প্রেম এর অভাব
Absolutely right your logic.
এখানেই প্রমানিত হয় উপরের নিদের্শে আমাদের একজন অফিসার হারালাম। এখানের Raw এর এজেন্ড বস আছে। উপরোক্ত অফিসারকে দ্রুত বিচারর আওতায় আনতে হবে। তা না হলে খবর আছে।
সত্য কথা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি
এর সঠিক বিচার চাই 😢😢😢
Right kotha bolce.❤
আমাদের ও একৈ প্রশ্ন, তাই ওনার সাথে থাকা বাকি সদস্যদের প্রতি ধিক্কার জানাচ্ছি।
সেনাবাহিনীর হাত বা বাঁধা রয়েছে।
অত্যন্ত মর্মান্তিক ঘটনা। সেনাবাহিনী প্রধানের কাছে উত্তম বিচার প্রত্যাশা করছি।
খুবই দুঃখজনক, এত রিস্কি একটা যায়গায় অপরেশনের জন্য আরো সিনিওর কাওকে পাঠানো দরকার ছিলো।
Eita plan er onso cilo.. Er todonto hote hobe..👍👍
স্যার এ্যামোনেশ না থাকলে কি প্রতিহত করা যায় না।সব কাপুরুষ এদের বিচার চাই। আমার কমান্ডারকে ছুরিকাঘাত করবে আর আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাবো বাহ বাহ।এক সংগে সবাই বাঁচবে প্রয়োজন হলে সবাই মরবে এটাই সেনাবাহিনীর নিয়ম। যিনি পাঠিয়েছেন লাইভ এ্যামো ছাড়া কেমনে পাঠাতে পারলেন?তাও আবার অপারেশনে।
সেনাবাহিনীর প্রধান কে অনুরোধ জানাই। আপনি আরো কঠিন হোন। আমাদের আর একজন সেনা সদস্য কে হারাতে চাই না।
খুবই কষ্টদায়ক।
সেনাবাহিনীকে সতর্ক অবস্থানে থাকতে হবে এবং তাদেরকে এক শোন নেওয়ার শুরু করতে হবে
এটা খুবই দুঃখজনক একটা বিষয়,যা আমাদের হৃদয়টাকে নাড়া দিয়ে গেলো ।
এখন মুড়ি খান
Sob ora dokhol kore ache. Sudu osanti korteche
ধন্যবাদ মেজর রেজা স্যারকে
তদন্ত পূর্বক সঠিক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক
সুন্দর কথা বলেছেন।এই আর্মি অফিসার।
ছুরি দিয়া ফেস টু ফেস কমান্ডার কে হত্যা করে এটাও এই বাংলায় দেখতে হবে। বড় কষ্ট হয় এই সেনাবাহিনী ভাইদের জন্য জন্য। এটা দক্ষতার কোন ঘাটতি, নাকি কোন অবহেলা তদন্ত করে সঠিক বিচার করা হোক।
সঠিক বিচার করা হোক
আগে গুলি করা হয়!
আমি মনে মনে এই সন্দেহ টাই করতেছিলাম
অবশ্যই সঠিক তদন্ত এবং বিচার দাবি করছি।
আমাদের অর্জিত 'দ্বিতীয় স্বাধীনতার' সুফল ভোগ করতে পারবোনা যতক্ষণ পর্যন্ত হাসিনাকে বিচারের সমুখীন করা হবে । 😭😭😞
স্যার আপনার প্রত্যক অপারেশনের সফলতা পেয়েছেন আপনাদের পাশে ছিলাম আপনার সুপরিকল্পনায় প্রত্যেকটা অপারেশনই আমরা সাকসেসফুল হয়েছি
সেনাবাহিনীতে র আছে
We wants justice
RIGHT ❤❤❤
এটা কোন দুর্বল প্লানিং এর অংশ কিনা সেটা অবশ্যই এখন জনগণের মনের এখন জনগণ আমরা সবাই ভাবছি যে এটা কোন সিনহার মত খুব প্ল্যানিং ভাবে করেছে কিনা এখনো যদি এই ধরনের কর্মকাণ্ড করে তাহলে বাংলাদেশে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি দুর্বলতা প্রকাশে আসছে বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে দেখা যাচ্ছে এখন তাহলে জনগণ কি অবস্থা হবে বলো
প্রকৃত সেনা সদস্যের মত কথা বললেন।
Right
সেনা কর্মকর্তা হত্যার দৃষ্টান্ত মূলক বিচার চাই।
এটা কোনভাবে মেনে নেওয়া যায় না
তালে কেমনে মানবেন
এটার বিচার হতে হবে
রাইট কথা বলছেন
Tanjim very. Young officer . I am very sed …
sad hobe
অন্য সেনাবাহিনীর কাজ কি ছিল জবাব চাই
তার সৈন্যরা কি করলো??😢😢
তানজিম ছিল টিম কমান্ডার,সে নিজেও জানে তার সাথের লোকজনের কাছে ব্লাংক এমুনেশান যা দিয়ে তারা কিছুই করতে পারবে না।তবে ওনাকে যারা অপারেশনে পাঠিয়েছে তাড়া চরম অন্যায় করেছে।
Thik bolesen sir👍