অনেক সুন্দর ডিজাইন। চমৎকার একটি পরিবেশ সৃষ্টি হবে। ভার্সিটির ভিতর থেকে মেট্রোরেল এর বিরোধীতাকারীদের মত অতিপ্রগতিশীলদের কঠোর হস্তে দমন করে এ নকশার যথাযথ বাস্তবায়ন করা হোক।
বিএনপি খালি কয় আওয়ামিলিগ ভোট চুরি করে পাশ করে-না হলে সব ভোট বিএনপি পেত হা হা হা? ২১ বৎসরে বিএনপির খালেদা ও তারেকের ও জিয়ার নাম কোন স্তাপনা উদ্ভোদন হিসাবে নাই ও কোন সমাবেশেও বলতে পারেনা যে আমরা দেশের জন্য ঐ কাজটি করে ছিলাম=তাহলে জনগন কেন ভোট দিবে? ২১ বৎশরে ২১০০০ বৎসর পিছিয়ে দিয়েছে বিএনপিও উন্নয়ন করেছে রাজাকার বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ও আওয়ামিলিগের ১৪ গুস্টিকে শেষ করার জন্য খালেদার হাতে গরা ১৩টি জংগি স্বংগঠনের-বিএনপির যুগে পুলিশের হাতে ও র্যাবের হাতে ইদুর মারার মত আওয়ামিলিগ মারা হত গরে ৭৫-২৭৫ জন করে ও আওয়ামিলিগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান দিতে দিবেনা মসজিদ ভেংগে মন্দির বানাবে ও দেশকে ভারতের কাছে বেচে দিয়ে বিদেশে পালাবে এই জন্য আমার বাপ চাচারাও ভোট দিত-আজ ঝাটা দিয়ে পিটায় বিএনপির নাম শুনলে তাহারা,কেননা ঐ সব মিথ্যা বলার কারনে মানুষ ভোট দিত=========আজ জনগন দেখতাছে যে শেখ হাসিনা ১২ বৎসরে যে কাজ করেছে ৫০০ বৎসর ক্ষমতায় না এলেও ইহিতাস হয়ে থাকবে সারা পৃথিবীতে, যে এতকাজ দেশের জন্য করতেছে , ১২ বৎসরের সমান কাজ বিএনপি ১২০০ হাজার বৎসর ক্ষমতায় থাকলেও করতে পরতনা=-কারন বিএনপির রাজনিতি শুধু আওয়ামিলিগকে শেষ কররার জন্যই ও লুট করে খাওয়ার জন্য=তাই জনগন আর ভোট দিচ্ছেনা=এখন লজ্জা বাচাতে সব জায়গায় বলে বেরায় আওয়ামিলিগ ভোট চুরি করে=শেষ কথা বলব যে পৃথিবীর ইতিহাস ও বাংলাদেশের ইতিহাস এক নয়=২০-৫০ বৎসরে আর বিএনপির কথা বলে কেউ ঘেউ ঘেউ করে লাভ নাই=তোমাদের নাতি পুতিদের বলে যেও যেন বিএনপিকে ভোট দিয়ে পাশ করায় ও দেশেক আবারো ২০০১-৬ এর মত ১ নম্ব জংগির দেশ ও দুরনিতিতে চ্যাম্পিয়ন বানায় পরাপর একটানা ৫টি বৎসর, জয় বাংলা
খুবই আশাব্যঞ্জক একটা প্রজেক্ট। দেরিতে হলেও খুশির, খুবই খুশির একটা খবর। পুরো TSC কনসেপ্ট'টাই (ব্যাপারটাই) অসাধারণ একটা আইডিয়া। ছাত্র-ছাত্রীদের দারুন একটা মিলন মেলা। অপূর্ব একটা জায়গা সাংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে। যদিও, একে আরো উন্নতি করার অনেক বেশি সুযোগ রয়েছে। মনে হয়, এবার তা হবে, অবশেষে। তবে, একটা খুবই জরুরী জিনিস, পুরা ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলাকায় একটাও ভাল খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। একটাও না। চারিদিকে শুধু "চিপ কোয়ালিটি" (সস্তা মার্কা ) খাবারের দৌরাত্ব। আপনি যদি চারপাশে তাকান আর আশেপাশে ঘুরে দেখলে যদি সন্ধান করা হয় তাহলে দেখবেন খুবই সীমিত সীমাবদ্ধ সব সুবিধাদি পাবেন। এটা কেনো হবে। ভাল মানের খাবার খাওয়া থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কেন বঞ্চিত হবে। অথচ সাত মসজিদ রোডে যান, কত্ত পদের বাহারি খাবারের সব রেস্তোরাঁ। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আছে বলেই কি এই অবস্থা ? ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছাত্রীদের একটা ভালো স্বাস্থ্যসম্মত এবং নানা ধরণের খাবার খাওয়ার সুযোগ-সুবিধা খুবই প্রয়োজন। এইখানে সেই কাজটা করার একটা বিশাল সুযোগ এসেছে এবং সেই সুযোগটা পুরোটাই নেয়া উচিত। একটা ফুড কোর্ট ধরনের সিস্টেম থাকলে খুব ভালো হতো যেখানে নানা ধরণের খাবারের আয়োজন থাকে (দেশি-বিদেশী দুটোই)। দাম কম রাখার পাশাপাশি কিভাবে আরো খাবারের মান ও বৈচিত্র বাড়ানো যায়, সেটাই হবে নতুন চেলেঞ্জ। সরকার পরিচালিত খাদ্য প্রতিষ্ঠান বরাবরই নিম্ন মানের সেবা (সব দিক থেকেই) দিয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে একটা পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশীপ (PPP) বিবেচনা করা যেতে পারে (www.pppo.gov.bd/ppp_office.php)। পুরো সেটআপও হাই-টেক করা প্রয়োজন। অর্থাৎ এখানে একটি অত্যাধুনিক বাণিজ্যিক শ্রেণীর রান্না ঘর যুক্ত করা যায় সমস্ত আধুনিক সুবিধা সমেত। মনে রাখতে হবে, এটি হবে শুধুমাত্র একটি এক কালীন বিনিয়োগ যা ব্যবহার হবে সুদীর্ঘ একটা সময়ের জন্য। ঢাকা ইউনিভার্সিটি'র কাছে-পিঠেই একটা বহুতলবিশিষ্ট বিল্ডিং যেখানে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন রেস্তোরাঁ মালিকের দ্বারা পরিচালিত নানাবিধ রেস্তোরার সমন্বিত ব্যবস্থা থাকলে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুব সুবিধা হতো। এখানে উদ্দেশ্যটা কি? প্রায় ছয়শত ( 600) ছাত্র সেখানে প্রতিদিন খায়। পুরো ঢাকা ইউনিভার্সিটি'তে ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা ৪০,০০০। এটা একটা বিশাল সংখ্যা। ছাত্র-ছাত্রীদের সুস্থ থাকাটা আমাদের সবারই কাম্য। সর্বোপরি, তারাইতো দেশের ভবিষ্যৎ, তারাইতো দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিবে যাবে। তাদেরকে একটু ভালো রাখাটা কি কঠিন কোনো কাজ। মূল উদ্দেশ্য : ১. পরিচ্ছন্ন-মনোরম একটা পরিবেশ পেলাম, আবার ২. মনের শান্তিতে কম মূল্যে ভরপেট পুষ্টিকর খাবারটিও খেলাম। খাবারের কিছু বৈচিত্রও পেলাম। প্রতিদিন একই খাবারের আর কোনো একঘেয়েমি থাকলো না। ৩. পড়ালেখাটাও ঠিক-ঠাক ভাবে হলো। আর একটা জিনিস বিশেষ ভাবে জরুরি, আর সেটা হলো hygiene বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধের অনুকূল পরিস্থিতি বা অনুশীলন করা অবশ্য বাঞ্ছনীয়। বর্তমানে এখানে অত্যন্ত অস্বাস্থকর এবং স্বাস্থ্যবিরোধী পরিবেশ বিরাজ করছে। বাথরুমের ব্যাপারেও বিশেষ মনোযোগ প্রয়োজন। ছাত্র-ছাত্রীদের আলাদা আলাদা বাথরুম ব্যবস্থা সহ সেন্সর গাইডেড অপারেশন বা উন্নতমানের আধুনিক স্বয়ংক্রিয় টয়লেট ফ্লাশ (প্রস্রাব এবং টয়লেট) ব্যবস্থা যা এখন বিশ্বের বেশীর ভাগ এয়ারপোর্টেই দেখা মেলে সেটারও সংযোজন করা এখন সময়ের দাবি। ধন্যবাদ।
@@VictimCard.. আপনের পরামর্শটাও ভাল, তবে ওই এক মধুর ক্যান্টিন দিয়ে কি পোষাবে। আর, "খাবার খাইতে না" মানে কি বলেন ভাই, না খেয়ে থাকবে নাকি সব। নাকি ওই আগের বস্তাপচা খাবারই আপনার জন্য যথেষ্ট। আমি কি কোথাও বলেছি যে পোলাপাইন শুধু খাবারই খাইতে যায় ইউনিভার্সিটিতে। মাথা ঠিক আছে তো।
360view তে তো মেট্রোরেল স্টেশন দেখলাম না। পুরোটা মিলে এই স্ট্রাকচার কেমন হবে সেটি গুরুত্বপূর্ণ। টিএসসিতে আসন বাড়ুক তা অবশ্যই চাই, তবে তাতে যেন শ্বাস ফেলার জায়গা থাকে নান্দনিকতা বজায় থাকে।
বাহ!!! আমার কাছে ডিজাইনটি অনেক অত্যাধুনিক এবং আন্তর্জাতিক মানের মনে হলো।সত্যিই এই স্থপতিশৈলী তৈরির স্থপতিবিদরা প্রশংশার দাবিদার।বাংলাদেশ সত্যিই এগিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের মুদ্রাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশএর মুদ্রা, 2010 সালে ভারতের 1 রুপি বাংলাদেশএ 2 টাকা সমান ছিল আর এখন বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতের 1 রুপি বাংলাদেশএ 1,12 পয়সা, আর অন্যদিকে বাংলাদেশএর 1 টাকা পাকিস্তানএ 2 টাকা সমান হয়ে গেছে, আবার অন্যদিকে আমেরিকার 1 us ডলার ভারতে 88 রুপি , পাকিস্তানে 166 রুপি , আর বাংলাদেশে 87 টাকা , দেশ উন্নতি হচ্ছে আরো হবে ইনশাআল্লাহ , আর আজাইরা পাবলিক পরে আছে বাল জাজিরা নিয়ে যত্তসব দেশদ্রোহির দল ( আমি কোনো দল করি না )
The total securities both inside and outside should be ensured with highest technologies including fire safeties. I think there should be a bigger plan 100 miles circling around the universities to ensure disciplines and safety of students.
মেইন বিল্ডিংয়ের সামনে আশেপাশে চারিদিকে কংক্রিটের চাদরে (বা ছাতায়) ঢাকা। উন্মুক্ত ব্যাপারটা গায়েব হয়ে যাবে। সেই জায়গায় ছায়াযুক্ত ব্যাপার একটা আসবে মনে হয়। আবার চাদরের উপরে হেটে গেলে উন্মুক্ত ব্যাপারটা নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। তবে সেটা (চাদরের উপরে) আবার পুরাটাই ছায়াহীন-গাছহীন-গরম-ঘর্মাক্ত একটা ব্যাপার। কিছু হালকা ছায়াযুক্ত বসার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়, অন্তত সীমানা ঘিরে। অনেকটা যেমন দেখি ক্ষুদ্র বাস স্ট্যান্ড যেমন থাকে। একই বৃত্তাকার (oval) ধরণের মূলভাব বজায় রেখে একটা ন্যূনতমতা বা minimalism ডিজাইন মাথায় রেখে ছায়া-বসা-পারলে-একটা-গাছ যুক্ত স্থাপনা যোগ করতে পারলে পুরো জায়গাটায় একটা প্রাণ ফিরে পেতো। তবে যাই হোক, পুরো ব্যাপারটা বেশ চিত্তাকর্ষক হবে বলেই মনে হচ্ছে।
হূম, আপনারা যারা কমেন্টটি পড়ছেন, দেরী হয়ে যাবার আগে, আপনাদের নিজেদের চোখে ধরা পরা জরুরি কোন নতুন কিছু সংযোজন করা যায় কিনা পুরো ডিজাইনটাতে সেটা একটু বিষদ আকারে এখানে উল্লেখ করতে পারেন। বিশেষ করে যারা স্থপতি বা এই সম্পর্কিত পেশায় নিয়োজিত, তারা কিছু না কিছু তো যোগ করতেই পারেন। কার কত বুধদ্ধিদীপ্ত-উজ্জ্বল-নিখাদ চিন্তা চেতনা আছে সেটাও একটু যাচাই করা হয়ে যেত। আর কোন গুরুতর ভুল থাকলে তা থেকেও হয়তো রক্ষা পাওয়া যেত। ঢালাওভাবে নিন্দা না করে, নতুন কিছু যোগ করতে পারলে সেটাই হবে সত্যিকারের বিচক্ষণতার প্রকাশ। তবে, সময় কিন্তু বেশি হাতে নাই , এটা ভুলে গেলে চলবে না।
The main condition for development is to ensure education at all levels of society. The initiative to establish schools in the name of national poet 'Kazi Nazrul Islam' in all marginal areas including Hatia, Bhasan-char and Sandeep can ensure development.
মাত্র দশ তলা !!!একে জমি অপচয় করা বলা হয়।যদি সর্বনিম্ন পঁয়ত্রিশ তলা হয় ভাল সিদ্ধান্ত। সবুজ বৃক্ষরোপণ জন্য বিশাল জমি বাঁচানো যায়। ঢাকা শহরে সমস্ত সরকারী এবং বেসরকারী আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাণিজ্যিক ভবন অবশ্যই পঁয়ত্রিশ তলার উপরে হওষ়া উচিত।
নকশাটা একটুও ভালো হয়নি। বিদেশের মতো গ্লাস এবং স্লিল স্ট্রাকচার তৈনি করা প্রয়োজন। আমরা বাঙ্গালীরা অবেগি।পুরোনোকে ছাড়তা চাইনা।পুরোনো কে আধুনিকাযন না করছে উন্নয়ন হবে কি করে!!!!
🔴Park.mat.rasta gat.gorvari.dukan.gare. ইত্যাদি 😳⬇️🚑🚒🚉🚇🚝🚞🚋🚌🚍🚎🚐🚗🚖🚕🚔🚓🚘🚙🚚🚛🚜🛣🛤🌉🌇🌆🏙🌃🌁🌉🕍🕌⛪🏰🏨🏩🏪🏬🏫🏭🏯🏦🏥🏤🏣🏢🏡🏠🏞🏟🏛🧱🏘🏚🏕🏖🏜🏝🏔🏞🏟 রক্ষায় সাধারণ মানুষ সচেতন হওয়া খুব প্রয়োজন এটা বুঝে যাওয়া খুব দরকার যে এগুলোর মালিক আমরা হয়ে আবার আমরাই যদি অপকাঠামোগুলো নষ্ট করি too নিঃসন্দেহে আমরা পিছিয়ে পড়বো🇧🇩❤
সুন্দর স্থাপত্য ভালো কিন্তু সব কিছু তে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন এটা কেমন কথা। তাহলে কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে পাদ দিতে হলে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হবে।
১০ তলা দিয়ে কি হবে ? ক্লাস নেওয়ার , পড়াশোনার ব্যবস্থা করেন। এগুলা করতে বিল্ডিং করা লাগে না। অপচয় কারী আল্লাহ পছন্দ করেন না। যা আছে , তাই থাকবে, কিছু করার দরকার নাই। ছাত্রদের কিছু শিখান, পড়ান।
অনেক সুন্দর ডিজাইন। চমৎকার একটি পরিবেশ সৃষ্টি হবে। ভার্সিটির ভিতর থেকে মেট্রোরেল এর বিরোধীতাকারীদের মত অতিপ্রগতিশীলদের কঠোর হস্তে দমন করে এ নকশার যথাযথ বাস্তবায়ন করা হোক।
সুন্দর বলছেন
বিএনপি খালি কয় আওয়ামিলিগ ভোট চুরি করে পাশ করে-না হলে সব ভোট বিএনপি পেত হা হা হা?
২১ বৎসরে বিএনপির খালেদা ও তারেকের ও জিয়ার নাম কোন স্তাপনা উদ্ভোদন হিসাবে নাই ও কোন সমাবেশেও বলতে পারেনা যে আমরা দেশের জন্য ঐ কাজটি করে ছিলাম=তাহলে জনগন কেন ভোট দিবে? ২১ বৎশরে ২১০০০ বৎসর পিছিয়ে দিয়েছে বিএনপিও উন্নয়ন করেছে রাজাকার বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ও আওয়ামিলিগের ১৪ গুস্টিকে শেষ করার জন্য খালেদার হাতে গরা ১৩টি জংগি স্বংগঠনের-বিএনপির যুগে পুলিশের হাতে ও র্যাবের হাতে ইদুর মারার মত আওয়ামিলিগ মারা হত গরে ৭৫-২৭৫ জন করে ও আওয়ামিলিগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান দিতে দিবেনা মসজিদ ভেংগে মন্দির বানাবে ও দেশকে ভারতের কাছে বেচে দিয়ে বিদেশে পালাবে এই জন্য আমার বাপ চাচারাও ভোট দিত-আজ ঝাটা দিয়ে পিটায় বিএনপির নাম শুনলে তাহারা,কেননা ঐ সব মিথ্যা বলার কারনে মানুষ ভোট দিত=========আজ জনগন দেখতাছে যে শেখ হাসিনা ১২ বৎসরে যে কাজ করেছে ৫০০ বৎসর ক্ষমতায় না এলেও ইহিতাস হয়ে থাকবে সারা পৃথিবীতে, যে এতকাজ দেশের জন্য করতেছে , ১২ বৎসরের সমান কাজ বিএনপি ১২০০ হাজার বৎসর ক্ষমতায় থাকলেও করতে পরতনা=-কারন বিএনপির রাজনিতি শুধু আওয়ামিলিগকে শেষ কররার জন্যই ও লুট করে খাওয়ার জন্য=তাই জনগন আর ভোট দিচ্ছেনা=এখন লজ্জা বাচাতে সব জায়গায় বলে বেরায় আওয়ামিলিগ ভোট চুরি করে=শেষ কথা বলব যে পৃথিবীর ইতিহাস ও বাংলাদেশের ইতিহাস এক নয়=২০-৫০ বৎসরে আর বিএনপির কথা বলে কেউ ঘেউ ঘেউ করে লাভ নাই=তোমাদের নাতি পুতিদের বলে যেও যেন বিএনপিকে ভোট দিয়ে পাশ করায় ও দেশেক আবারো ২০০১-৬ এর মত ১ নম্ব জংগির দেশ ও দুরনিতিতে চ্যাম্পিয়ন বানায় পরাপর একটানা ৫টি বৎসর, জয় বাংলা
😆😆😆
পাগল হয়ে যাবোরে, কিভাবে এতো উন্নতি হচ্ছে বাংলাদেশে।
tnx
উন্নতির দেখছেন কি? শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে উন্নতি দেখতে দেখতে চোখ ঝাঁজিয়ে যাবে।
Vai Filensing a disian banay
খুবই আশাব্যঞ্জক একটা প্রজেক্ট। দেরিতে হলেও খুশির, খুবই খুশির একটা খবর। পুরো TSC কনসেপ্ট'টাই (ব্যাপারটাই) অসাধারণ একটা আইডিয়া। ছাত্র-ছাত্রীদের দারুন একটা মিলন মেলা। অপূর্ব একটা জায়গা সাংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে। যদিও, একে আরো উন্নতি করার অনেক বেশি সুযোগ রয়েছে। মনে হয়, এবার তা হবে, অবশেষে।
তবে, একটা খুবই জরুরী জিনিস, পুরা ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলাকায় একটাও ভাল খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা নাই। একটাও না। চারিদিকে শুধু "চিপ কোয়ালিটি" (সস্তা মার্কা ) খাবারের দৌরাত্ব। আপনি যদি চারপাশে তাকান আর আশেপাশে ঘুরে দেখলে যদি সন্ধান করা হয় তাহলে দেখবেন খুবই সীমিত সীমাবদ্ধ সব সুবিধাদি পাবেন। এটা কেনো হবে। ভাল মানের খাবার খাওয়া থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কেন বঞ্চিত হবে।
অথচ সাত মসজিদ রোডে যান, কত্ত পদের বাহারি খাবারের সব রেস্তোরাঁ। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আছে বলেই কি এই অবস্থা ?
ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছাত্রীদের একটা ভালো স্বাস্থ্যসম্মত এবং নানা ধরণের খাবার খাওয়ার সুযোগ-সুবিধা খুবই প্রয়োজন। এইখানে সেই কাজটা করার একটা বিশাল সুযোগ এসেছে এবং সেই সুযোগটা পুরোটাই নেয়া উচিত। একটা ফুড কোর্ট ধরনের সিস্টেম থাকলে খুব ভালো হতো যেখানে নানা ধরণের খাবারের আয়োজন থাকে (দেশি-বিদেশী দুটোই)।
দাম কম রাখার পাশাপাশি কিভাবে আরো খাবারের মান ও বৈচিত্র বাড়ানো যায়, সেটাই হবে নতুন চেলেঞ্জ। সরকার পরিচালিত খাদ্য প্রতিষ্ঠান বরাবরই নিম্ন মানের সেবা (সব দিক থেকেই) দিয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে একটা পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশীপ (PPP) বিবেচনা করা যেতে পারে (www.pppo.gov.bd/ppp_office.php)। পুরো সেটআপও হাই-টেক করা প্রয়োজন। অর্থাৎ এখানে একটি অত্যাধুনিক বাণিজ্যিক শ্রেণীর রান্না ঘর যুক্ত করা যায় সমস্ত আধুনিক সুবিধা সমেত। মনে রাখতে হবে, এটি হবে শুধুমাত্র একটি এক কালীন বিনিয়োগ যা ব্যবহার হবে সুদীর্ঘ একটা সময়ের জন্য।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি'র কাছে-পিঠেই একটা বহুতলবিশিষ্ট বিল্ডিং যেখানে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন রেস্তোরাঁ মালিকের দ্বারা পরিচালিত নানাবিধ রেস্তোরার সমন্বিত ব্যবস্থা থাকলে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুব সুবিধা হতো।
এখানে উদ্দেশ্যটা কি?
প্রায় ছয়শত ( 600) ছাত্র সেখানে প্রতিদিন খায়। পুরো ঢাকা ইউনিভার্সিটি'তে ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা ৪০,০০০। এটা একটা বিশাল সংখ্যা। ছাত্র-ছাত্রীদের সুস্থ থাকাটা আমাদের সবারই কাম্য। সর্বোপরি, তারাইতো দেশের ভবিষ্যৎ, তারাইতো দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিবে যাবে। তাদেরকে একটু ভালো রাখাটা কি কঠিন কোনো কাজ।
মূল উদ্দেশ্য :
১. পরিচ্ছন্ন-মনোরম একটা পরিবেশ পেলাম, আবার
২. মনের শান্তিতে কম মূল্যে ভরপেট পুষ্টিকর খাবারটিও খেলাম। খাবারের কিছু বৈচিত্রও পেলাম।
প্রতিদিন একই খাবারের আর কোনো একঘেয়েমি থাকলো না।
৩. পড়ালেখাটাও ঠিক-ঠাক ভাবে হলো।
আর একটা জিনিস বিশেষ ভাবে জরুরি, আর সেটা হলো hygiene বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধের অনুকূল পরিস্থিতি বা অনুশীলন করা অবশ্য বাঞ্ছনীয়। বর্তমানে এখানে অত্যন্ত অস্বাস্থকর এবং স্বাস্থ্যবিরোধী পরিবেশ বিরাজ করছে।
বাথরুমের ব্যাপারেও বিশেষ মনোযোগ প্রয়োজন। ছাত্র-ছাত্রীদের আলাদা আলাদা বাথরুম ব্যবস্থা সহ সেন্সর গাইডেড অপারেশন বা উন্নতমানের আধুনিক স্বয়ংক্রিয় টয়লেট ফ্লাশ (প্রস্রাব এবং টয়লেট) ব্যবস্থা যা এখন বিশ্বের বেশীর ভাগ এয়ারপোর্টেই দেখা মেলে সেটারও সংযোজন করা এখন সময়ের দাবি। ধন্যবাদ।
Versity te poralikha korte jay
Khabar khaite Na.
Bolen j modhur canteen kivhabe upgrade kora jay.
@@VictimCard.. আপনের পরামর্শটাও ভাল, তবে ওই এক মধুর ক্যান্টিন দিয়ে কি পোষাবে। আর, "খাবার খাইতে না" মানে কি বলেন ভাই, না খেয়ে থাকবে নাকি সব। নাকি ওই আগের বস্তাপচা খাবারই আপনার জন্য যথেষ্ট। আমি কি কোথাও বলেছি যে পোলাপাইন শুধু খাবারই খাইতে যায় ইউনিভার্সিটিতে। মাথা ঠিক আছে তো।
@@joltorongo8699 Proper management hole.
Oi modhur canteen e poshabe. R pasha pashe maximum 1 ta canteen hole better.
360view তে তো মেট্রোরেল স্টেশন দেখলাম না। পুরোটা মিলে এই স্ট্রাকচার কেমন হবে সেটি গুরুত্বপূর্ণ। টিএসসিতে আসন বাড়ুক তা অবশ্যই চাই, তবে তাতে যেন শ্বাস ফেলার জায়গা থাকে নান্দনিকতা বজায় থাকে।
ধন্যবাদ জাবেদ আক্তার ভাইকে,উপস্থাপনা শৈলীর জন্য।
বাহ!!! আমার কাছে ডিজাইনটি অনেক অত্যাধুনিক এবং আন্তর্জাতিক মানের মনে হলো।সত্যিই এই স্থপতিশৈলী তৈরির স্থপতিবিদরা প্রশংশার দাবিদার।বাংলাদেশ সত্যিই এগিয়ে যাচ্ছে।
আলহামদুলিল্লাহ দেখে খুব ভালো লেগেছে
খুবই ভালো উদ্যোগ,,, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ভারতের মুদ্রাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশএর মুদ্রা, 2010 সালে ভারতের 1 রুপি বাংলাদেশএ 2 টাকা সমান ছিল আর এখন বর্তমানে বাংলাদেশে ভারতের 1 রুপি বাংলাদেশএ 1,12 পয়সা, আর অন্যদিকে বাংলাদেশএর 1 টাকা পাকিস্তানএ 2 টাকা সমান হয়ে গেছে, আবার অন্যদিকে আমেরিকার 1 us ডলার ভারতে 88 রুপি , পাকিস্তানে 166 রুপি , আর বাংলাদেশে 87 টাকা , দেশ উন্নতি হচ্ছে আরো হবে ইনশাআল্লাহ , আর আজাইরা পাবলিক পরে আছে বাল জাজিরা নিয়ে যত্তসব দেশদ্রোহির দল ( আমি কোনো দল করি না )
রাজাকারের বাচ্চাদের কে বোঝাবে☹️☹️☹️
অসাধারণ 🗣️
আরও শক্তিশালী ও আধুনিক ঢাকা দেখতে চাই ! - প্রিন্স
ডিজাইন আমার পছন্দই অইছে।
আপনার উপস্থাপনা অত্যন্ত চমৎকার, ধন্যবাদ
মসজিদ নাই কেন? যদি থাকে তাহলে যে বললেন না?
ইচ্ছাকৃত ভাবে বিশেষ ব্যক্তি বা সংগঠন বা সম্প্রদায়কে খুশি করার মন্দিরের ব্যাপারটি উল্লেখ করা হয়েছে । এদেরকে বলে জ্ঞান পাপী।
এরা হচ্ছে fk পার্টি
Joybangla ❤🇧🇩✌
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে আর একটি মসজিদ নির্মান করা দরকার(এটা হতে পারে সৌদি কর্তৃক বাংলাদেশে নির্মান প্রস্তাব দেয়া আইকনিক মসজিদের মত)
সৌদি না, নিজের টাকাতেই করতেসে ওগুলা।
university te mospue!
ডিজাইন টি অবশ্যই সুন্দর হয়েছে, কিন্তু সেখানে কোন রকম কাজের ভেজাল যেন না হয়, নিয়ম মাফিক কাজটা এগিয়ে যায়।
এর পাশে একটি সুন্দর স্থাপত্যের উচু মিনার সহ মসজিদ নির্মাণ করার পরিকল্পনা করলে আরো ভালো হবে।
ভালোই হয়েছে... তবে টাওয়ার বিল্ডিং টা আরো নান্দনিক ডিজাইনের হতে পারত...
পয়সা নস্ট।
The total securities both inside and outside should be ensured with highest technologies including fire safeties. I think there should be a bigger plan 100 miles circling around the universities to ensure disciplines and safety of students.
হু নকশাটা খারাপ হয় নাই ভালোই লেগেছে সুন্দর
Yap .... really loved this design.
পছন্দ হইছে...
মেইন বিল্ডিংয়ের সামনে আশেপাশে চারিদিকে কংক্রিটের চাদরে (বা ছাতায়) ঢাকা। উন্মুক্ত ব্যাপারটা গায়েব হয়ে যাবে। সেই জায়গায় ছায়াযুক্ত ব্যাপার একটা আসবে মনে হয়। আবার চাদরের উপরে হেটে গেলে উন্মুক্ত ব্যাপারটা নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। তবে সেটা (চাদরের উপরে) আবার পুরাটাই ছায়াহীন-গাছহীন-গরম-ঘর্মাক্ত একটা ব্যাপার। কিছু হালকা ছায়াযুক্ত বসার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়, অন্তত সীমানা ঘিরে। অনেকটা যেমন দেখি ক্ষুদ্র বাস স্ট্যান্ড যেমন থাকে। একই বৃত্তাকার (oval) ধরণের মূলভাব বজায় রেখে একটা ন্যূনতমতা বা minimalism ডিজাইন মাথায় রেখে ছায়া-বসা-পারলে-একটা-গাছ যুক্ত স্থাপনা যোগ করতে পারলে পুরো জায়গাটায় একটা প্রাণ ফিরে পেতো। তবে যাই হোক, পুরো ব্যাপারটা বেশ চিত্তাকর্ষক হবে বলেই মনে হচ্ছে।
হূম, আপনারা যারা কমেন্টটি পড়ছেন, দেরী হয়ে যাবার আগে, আপনাদের নিজেদের চোখে ধরা পরা জরুরি কোন নতুন কিছু সংযোজন করা যায় কিনা পুরো ডিজাইনটাতে সেটা একটু বিষদ আকারে এখানে উল্লেখ করতে পারেন। বিশেষ করে যারা স্থপতি বা এই সম্পর্কিত পেশায় নিয়োজিত, তারা কিছু না কিছু তো যোগ করতেই পারেন। কার কত বুধদ্ধিদীপ্ত-উজ্জ্বল-নিখাদ চিন্তা চেতনা আছে সেটাও একটু যাচাই করা হয়ে যেত। আর কোন গুরুতর ভুল থাকলে তা থেকেও হয়তো রক্ষা পাওয়া যেত। ঢালাওভাবে নিন্দা না করে, নতুন কিছু যোগ করতে পারলে সেটাই হবে সত্যিকারের বিচক্ষণতার প্রকাশ। তবে, সময় কিন্তু বেশি হাতে নাই , এটা ভুলে গেলে চলবে না।
That's very good.
So many projects in bangladesh. Within ten years bangladesh will completely change into a modern country
অল টাইম কুরিয়ার এন্ড পার্সেল সার্ভিস লিঃ .
Sopner Dhabi...dream Dhabi...shamne agiya jaw...
ছা ছপ পাওয়া যাবে না নতুন ভবনে?
দুর, ঐসব কেন পাওয়া যাবে। কফি ,হট ডগ, বারগার পিৎজা এই সব থাকতে পারে
@@shahriarhossain1373 😂😂
Nice
হল বা আবাসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা হোক!
The main condition for development is to ensure education at all levels of society.
The initiative to establish schools in the name of national poet 'Kazi Nazrul Islam' in all marginal areas including Hatia, Bhasan-char and Sandeep can ensure development.
এই খানে যেন দুর্নীতি নায় হয়
বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো বন্ধু ও পৃথিবীর ৩য় ধনী দেশ জাপান। কত সুন্দর এই দেশ th-cam.com/video/3R-XWpAv0ik/w-d-xo.html💖💕❤️💓💝❣️💓❣️🇧🇩🇧🇩🇯🇵🇯🇵🇧🇩🇧🇩❣
আগের সবকিছু ভেঙ্গে নতুন স্থাপনা নির্মান করলে আরো ভালো হতো।
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই 🌹💓🌹🌹
আমি ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ,, আপনি কেমন আছেন..?
ডিজাইন ত ভালই।। আপত্তি হবার তো কথা না।।।
মাত্র দশ তলা !!!একে জমি অপচয় করা বলা হয়।যদি সর্বনিম্ন পঁয়ত্রিশ তলা হয় ভাল সিদ্ধান্ত। সবুজ বৃক্ষরোপণ জন্য বিশাল জমি বাঁচানো যায়। ঢাকা শহরে সমস্ত সরকারী এবং বেসরকারী আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাণিজ্যিক ভবন অবশ্যই পঁয়ত্রিশ তলার উপরে হওষ়া উচিত।
reality hosse building ta poster a bora thakbe
লাষ্টে দিয়ে কমলাপুর রেলস্টেশনর মেট্রোরেল এর স্টেশন দেখানো হলো কেন।
নকশাটা একটুও ভালো হয়নি।
বিদেশের মতো গ্লাস এবং স্লিল স্ট্রাকচার তৈনি করা প্রয়োজন।
আমরা বাঙ্গালীরা অবেগি।পুরোনোকে ছাড়তা চাইনা।পুরোনো কে আধুনিকাযন না করছে উন্নয়ন হবে কি করে!!!!
🔴Park.mat.rasta gat.gorvari.dukan.gare. ইত্যাদি 😳⬇️🚑🚒🚉🚇🚝🚞🚋🚌🚍🚎🚐🚗🚖🚕🚔🚓🚘🚙🚚🚛🚜🛣🛤🌉🌇🌆🏙🌃🌁🌉🕍🕌⛪🏰🏨🏩🏪🏬🏫🏭🏯🏦🏥🏤🏣🏢🏡🏠🏞🏟🏛🧱🏘🏚🏕🏖🏜🏝🏔🏞🏟 রক্ষায় সাধারণ মানুষ সচেতন হওয়া খুব প্রয়োজন
এটা বুঝে যাওয়া খুব দরকার যে এগুলোর মালিক আমরা হয়ে আবার আমরাই যদি অপকাঠামোগুলো নষ্ট করি too নিঃসন্দেহে আমরা পিছিয়ে পড়বো🇧🇩❤
Puran tai valo notun dorkar nai..sob kichu adhunik howa thik na onek memories ache onek manusher priyo TSC te.
🤣
Swimming pool ta koi galo?
20 floors possible
পুরোনো কুঁড়ে ঘড়টাকে ঢেকে ফেলা হলো কেনো? সেটাকে উন্মুক্ত রেখে নতুন কিছু করা উচিত।
Gov.titumir college er dike ektu dekha uchit onek karap obosta.....
বাংলাদেশ পুরনো কিছু রাখতে চাই না। এ বিল্ডিং না নষ্ট করে আন্য কথায় করলে ভাল হত।ঐতিহ্য ধরে রাখতে হতো।
সুন্দর স্থাপত্য ভালো কিন্তু সব কিছু তে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন এটা কেমন কথা। তাহলে কি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে পাদ দিতে হলে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হবে।
এতো আধুনিক করলে ১০ টাকায় ছা,সিঙ্গারা,সমুছা পাওয়া যাবে তো।🤔🤔🙄🙄
এই খানে বইসা ছা, ছামুছা খামু...... দশ টাকায়
khub baje hobe
আগের স্থাপনাটি বাজে।
Dalal
ইঁট আর কংক্রিটের জঞ্জাল বানিয়ে ফেলা হচ্ছে !!!!
১০ তলা দিয়ে কি হবে ? ক্লাস নেওয়ার , পড়াশোনার ব্যবস্থা করেন। এগুলা করতে বিল্ডিং করা লাগে না। অপচয় কারী আল্লাহ পছন্দ করেন না। যা আছে , তাই থাকবে, কিছু করার দরকার নাই। ছাত্রদের কিছু শিখান, পড়ান।
Hard surface diye bhorey felsey, bullshit design
আমার নকশা পছন্দ হয় নি