ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন -গাল কাটা কামাল
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 2 ต.ค. 2024
- পুরো নাম আবুল হাসনাত কামাল। পুরান ঢাকার একটি বৈঠকে কামালের সঙ্গে হাতাহাতি, পরে ভাঙা বোতলের আঘাত। সেই আঘাতেই কামালের চিবুকে বড় ক্ষতের দাগ। তখন থেকেই তিনি হলেন ‘গালকাটা’ কামাল। আর এই গালকাটা কামাল নামটিই হয়ে ওঠে পরবর্তীতে সন্ত্রাসের মূর্তপ্রতীক। কামাল গান গাইতেন, শেখাতেনও। যে হাতে তিনি হারমোনিয়ামে সুর তুলতেন, সেই হাতেই তিনি অস্ত্র চালাতেন। লাশ ফেলতেন। কখনো নিজ প্রয়োজনে, কখনো ভাড়াটে হয়ে। প্রকাশ্য দিবালোকে রাজপথে গুলি করে খুন করতে যেমন ছিলেন পারদর্শী, তেমনি ধারালো অস্ত্রের ব্যবহারে দেহ থেকে মাথা আলাদা করতেও ছিলেন সিদ্ধহস্ত। খুনের নেশায় মত্ত এই মানুষটির ভয়াবহ সব কর্মকাণ্ডে কাঁপতো ঢাকা শহর। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের মতো সেই দানবে রূপ নেওয়া গালকাটা কামালের অপরাধ জীবনের ইতি ঘটে কারাগারের দেয়ালের আড়ালের ফাঁসির দড়িতে।
১৯৭৪ সালে গ্রাম থেকে ঢাকায় আসা কলেজ ছাত্র কামালের নাম-ডাক খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে। গালকাটা কামালের অপরাধ জীবন সম্পর্কে জানতে এই প্রতিবেদক কামালের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। তাদের বক্তব্যে প্রায় ৩৭ বছর আগেকার কামালের অপরাধ জীবনের নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। কামালের ঘনিষ্ঠ ওই সূত্রগুলো জানায়, ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন গালকাটা কামাল। কখনো মোটরসাইকেলে, কখনো জিপে করে। দাপিয়ে বেড়াতেন ঢাকার এ মাথা থেকে ও মাথা। একাই খুন করতে পছন্দ করতেন তিনি। একে একে খুন করে গেছেন, কিন্তু তাকে খুন করার সাহস দেখায়নি কেউ। যে কারণে ‘খুনের বদলা খুন’- আন্ডার ওয়ার্ল্ডের এই নীতিও ধোপে টিকেনি তার অসীম সাহসিকতার কারণে। এক সময়ে এই গালকাটা কামালের নাম ছড়িয়ে পড়ে রাজধানীজুড়ে। পুলিশের খাতায় তিনি মোস্ট ওয়ান্টেড। এরপরও তিনি কোমরের দুপাশে দুটি পিস্তল গুঁজে বুক চিতিয়ে চলাফেরা করতেন। সরকারের রেড কার্ডধারী এই দুর্ধর্ষ অপরাধী এক সময় হয়ে ওঠেন ‘ঢাকার ডন’। ১৯৭৪ সাল থেকে ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রক গালকাটা কামালের হাতে একজন এমপি, যুবদলের জাফর, ফিরোজ, রানাসহ অসংখ্য খুনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি এতটাই প্রতিশোধপরায়ণ ছিলেন যে, তার প্রতিপক্ষ সোহরাওয়ার্দী কলেজের দুই ছাত্রনেতার বাসা লক্ষ্য করে প্রতিদিন নিয়ম করে চার রাউন্ড করে গুলি ছুড়তেন। পুলিশ বা অবৈধ অস্ত্রধারী কেউ তাকে এই গুলিবর্ষণ থেকে বিরত রাখতে পারেনি। দিনের কোনো না কোনো এক সময় তিনি নিজেই গুলি করে চলে আসতেন। তাকে ঠেকানোর পরিস্থিতি সে সময়ে কারও ছিল না।
Serena
কালা জাহাঙ্গীর পিচ্চি হান্নান টোকাই সাগর মুরগী মিলন অনেককেই দেখেছি এবং নাম শুনেছি তবে এই নামটা প্রথম শুনলাম।
গাল কাটা কামাল মুক্তিযোদ্ধা ও জগ্ননাথ ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলেন এবং বাংলাদেশে বেতার ও চলচ্চিত্রের তালিকা ভুক্ত শিল্পী ছিলেন। দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিলেন। তার বাবা পুলিশের সাবেক আইজিপি আবুল খান।
জি দেখাবেন ঢাকার হাতিরপুল , কাওরান বাজারের শুনছি আশপাশে ল্যাংরা হেলাল , আরংগ এর নাম , লোক মুখে, কিন্তু জানতাম না কেমন কারন পেপারে কখনও শুনিনি, সাধারন নিউজে দেয়, তখন দেখে সবাই, কিন্তু শুনিনি
সবার ছবি দিলে মানুষ দেখত, অনেকে ইনটারেসট দেখে শুনে আর কিছু না
Trail
কামাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র
আন্ডারওয়ার্ল্ড এর কারও ফোন নাম্বার হবে? দরকার
🤪🤪
Keno?