সহিহ হাদিস শরীফের আলোকে জিল্হাজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিনের ফজিলত ও আমল | KAZI FOIZUR RAHMAN
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 18 ต.ค. 2024
- হজ্জের গুরুত্ব ও ফজিলত | হজ্জ ২০১৭
যে কারণে এই দশ দিন বছরের শ্রেষ্ঠ দশ দিন
জিলহজের প্রথম ১০ দিনের ফজিলত
হজ্ব ও কুরবানী মাসের প্রথম দশ দিনের মর্যাদা ও ফজিলত
জিলহজ মাসের ৯ তারিখের ফজর হতে ১৩ তারিখের আসর পর্যন্ত তাকবীরে তাশরিক পড়া
" ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ، ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ، ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ، ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﻭَﻟﻠﻪ ﺍﻟﺤﻤﺪ “আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাহু, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০দিনের শ্রেষ্ঠ আমল সমূহ কি কি
জিলহজ্ব মাসের প্রথম ১০ দিনের গুরুত্ব
==================================================
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
وَيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ فِي أَيَّامٍ مَعْلُومَاتٍ
“তারা যেন নির্দিষ্ট দিন সমূহে আল্লাহর নাম স্মরণ করে। (সূরা হজ্জ: ২৮) ইবনে আব্বাস রা. বলেছেন: “(নির্দিষ্ট দিন সমূহ হল) যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন।” (তাফসীর ইবনে কাসীর)
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
وَالْفَجْرِ وَلَيَالٍ عَشْرٍ
“শপথ ফজরের। শপথ দশ রাতের। (সূরা ফজর: ১ ও ২) ইবনে কাসীর রাহ. বলেছেন: “এর দ্বারা উদ্দেশ্য হল, যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন।” এই মত ব্যক্ত করেন ইবনে আব্বাস, ইবনুয যুবাইর, মুজাহিদ প্রমুখ। (সহীহ বুখারী)
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
“যিলহজ্জের প্রথম দশকের চেয়ে উত্তম এমন কোন দিন নেই, যে দিনগুলোর সৎ আমল আল্লাহ্র নিকট অধিক পছন্দনীয়।” সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন: আল্লাহ্র পথে জিহাদও নয় হে রাসূলুল্লাহ্? তিনি বললেন: “আল্লাহ্র পথে জিহাদও নয়। অবশ্য সেই মুজাহিদের কথা ভিন্ন, যে জান-মাল নিয়ে জিহাদে বেরিয়ে পড়ে, কিন্তু আর কোন কিছুই নিয়ে ফিরে আসে না (অর্থাৎ আল্লাহর পথে শহীদ হয়ে যায়)। {বুখারী শরীফ,হাদীস নং-৯২৬}
ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “এ দশ দিনের তুলনায় অন্য কোন সময় আল্লাহর নিকট এতটা মর্যাদা পূর্ণ নয় বা তাতে আমল করা এতটা পছন্দনীয় নয়। সুতরাং এ দিনগুলোতে তোমরা অধিক পরিমাণ তাহলীল (লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহ), তাকবীর (আল্লাহু আকবার) ও তাহমীদ (আল হামদুলিল্লাহ) পাঠ কর।” (মুসনাদ আহমদ)
সাঈদ ইবনে জুবাইর (যিনি পূর্বোক্ত ইবনে আব্বাস রা. এর হাদীস বর্ণনাকারী) জিলহজ্জের দশ দিন শুরু হলে ইবাদত-বন্দেগীতে এত বেশী পরিশ্রম করতেন যে, অন্য কারো জন্য এত ইবাদত করা প্রায় অসম্ভব হয়ে যেত। (দারেমী)
ইবনে হাজার রহ. ফাতহুল বারীতে বলেন: “এই দশ দিন বিশেষ বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত হওয়ার কারণ হিসেবে আমার নিকট এটাই প্রতিভাত হচ্ছে যে, এ দিনগুলোতে সালাত, সিয়াম, দান-সদকা, হজ্জ ইত্যাদি মৌলিক ইবাদতগুলোর সমাবেশ ঘটেছে। এ ছাড়া অন্য কখনো এগুলো একসাথে পাওয়া যায় না।”
এ দিনগুলোতে যেসব আমল করা মুস্তাহাব:
সালাত: ফরয সালাতগুলো যথাসময়ে সম্পাদন করার পাশাপাশি প্রচুর নফল সালাত আদায় করা। কারণ, সালাতই হল আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়। সাওবান রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “তুমি আল্লাহর উদ্দেশ্যে অধিক পরিমাণ সেজদা কর (নফল সালাত আদায় কর), কারণ যখনই তুমি সেজদা কর বিনিময় আল্লাহ তোমার মর্যাদা বৃদ্ধি করেন এবং গুনাহ মোচন করেন।” (মুসলিম) এটি কেবল যিলহজ্জ মাস নয় বরং অন্য সকল সময়ের জন্য প্রযোজ্য।
সিয়াম: রোজা রাখা অন্যতম একটি নেক কাজ। তাই এ দিনগুলোতে নফল রোজা রাখা খুবই ফযীলতের। হুনাইদা বিন খালেদ তার স্ত্রী থেকে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জনৈক স্ত্রী থেকে বর্ণনা করেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিলহজ্জ মাসের নয় তারিখ, আশুরার দিন ও প্রত্যেক মাসের তিন দিন রোজা পালন করতেন।” (আহমদ, আবু দাউদ ও নাসায়ী) ইমাম নববী যিলহজ্জ মাসের শেষ দশ দিনে রোযা রাখার ব্যাপারে বলেছেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুস্তাহাব।
তাকবীর, তাহলীল ও তাহমীদ: পূর্বে ইবনে ওমর রা. এর হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। তাতে রয়েছে, তোমরা বেশি বেশি তাকবীর (আল্লা-হু আকবার), তাহলীল (লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহ), ও তাহমীদ (আল হামদুলিল্লা-হ) পড়। ইমাম বুখারী রহ. বলেছেন, ইবনে ওমর রা. এবং আবু হুরায়রা রা. এ দশ দিন তাকবীর বলতে বলতে বাজারে বের হতেন, আর মানুষরাও তাদের দেখে তাকবীর বলত। তিনি আরও বলেছেন, ইবনে উমর রা, মিনায় তাঁর তাঁবুতে তাকবীর বলতেন, তা শুনে মসজিদের লোকেরা তাকবীর বলত এবং বাজারের লোকেরাও তাকবীর বলত। এক পর্যায়ে পুরো মিনা তাকবীর ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠত।
ইবনে উমর রা. মিনায় অবস্থানের দিনগুলোতে, পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরে, তাঁবুতে, বিছানায়, বসার স্থানে, চলার পথে সর্বত্র তাকবীর পাঠ করতেন।
এ তাকবীরগুলো উচ্চ আওয়াজে পাঠ করা মুস্তাহাব। কারণ, সাহাবী উমর রা., তাঁর ছেলে আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা., আবু হুরায়রা রা. তা উচ্চ আওয়াজে পাঠ করতেন।
আরাফার দিন রোজা: আরাফার দিন রোজা রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত, তিনি আরাফার দিনের রোজার ব্যাপারে বলেছেন: “আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, এটি পূর্ববর্তী এক বছর ও পরবর্তী এক বছরের গুনাহের কাফফারা হবে।” (মুসলিম) তবে আরাফায় অবস্থানকারী হাজীদের জন্য রোযা রাখা মুস্তাহাব নয়। কারণ, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরাফায় অবস্থান করেছিলেন রোজা বিহীন অবস্থায়।
মাশাআল্লাহ
Wama tawfiki illa billa
জাযাকাল্লাহ খায়ের
আমিন
Alhamdulila
সুবহান আল্লাহ
جزاك الله خيرا في الدنيا و الاخره
সময় করে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
✍️কোরান-সুন্নাহের দলিলসহ নবীজীর নামাজ-DEMO: th-cam.com/video/jdhRl0r3Iuk/w-d-xo.html
✍️ সহীহ সুন্নাহর আলোকে বিতর নামাজ: th-cam.com/video/VV2EkU9-4b0/w-d-xo.html
✍️কুনুত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা: th-cam.com/video/zyyQofex0gI/w-d-xo.html
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আমি রাখতেছি, চাদেঁর তিন তারিখ থেকে আল্লাহ কবুল করতেন, আমিন।
Amin
Rakibul Khondoker সুবহান আল্লাহ
হে আল্লাহ তুমি সবাইকে বুঝার তৈপিক দান করো আমিন,,
amin
সুন্দর
অনেক অনেক ধন্যবাদ
sabnam begam
আবার আসবেন
Assalamualikum hujur kamon ashen. Zilhojj masher Eider din je roja amar rakhe tar niom ki. Qurbani mangsho diye iftar khulbo kon somoy dine na shondai jante pari.jara qurbani na day Tara mangsho pai derite ki koronio .
Allah amol korar tawfik dan korun
Amin Amin somewhere I mean mashallah mashallah tabarakallah jazakallah khair Barak Allah be
wa Alaykumus sallam wa rahmatu Allahi wa barakatu
جميلة
আরাফাতের দিন অথবা হজ্বের দিন কেউ মারা গেলে তার কবরের আযাব মাফ হবে কি? জানালে খুশি হব।ধন্যবাদ
Thank you so much for nice talk
جزاك الله خيرا في الدنيا و الاخره
সময় করে কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
✍️কোরান-সুন্নাহের দলিলসহ নবীজীর নামাজ-DEMO: th-cam.com/video/jdhRl0r3Iuk/w-d-xo.html
✍️ সহীহ সুন্নাহর আলোকে বিতর নামাজ: th-cam.com/video/VV2EkU9-4b0/w-d-xo.html
✍️কুনুত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা: th-cam.com/video/zyyQofex0gI/w-d-xo.html
w/c
Nc
MashaAllah
থ্যাংকস
Mashallah nice
ISLAMIC REAL INFORMATION
2019 সালে জিলহজ মাসের কবে সেই দশ দিন এবং কবে রোজা রাখবো বলবেন প্লিজ😞
আগামী 3রা আগস্ঠ 2019 শনিবার, জ্বিলহজ্ব মাসের 1 তারিখ ।সেখান থেকে দশ দিনই সেই দশ দিন ।চাদঁ দেখার উপর নির্ভর করে রবি বারও 1 তারিখ হতে পারে ।
nasir mollah
কোরবাণির ঈদের- আগে- চাঁদের এক,দুই, তিন থেকে দশ তারিখ ঈদের আগের দিন পযন্ত রোজা রাখবেন যতটি পারেন।
💔💔💔
আসসালামু আলাইকুম হুযুর জিল হজ মাস কবে থেকে সুরু হবে কবে ও ইংরেজী মাসের কয় তারিখে দয়া করে জানাবেন
ধনবাদ হুযুর আললাহ আপনাকে জাননাত দান করুন আমিন
Kurbani dua
জীলহজ মাসের পথম ১০দিন কবেথেকে সুরুহয়।
sakib ahamed বাংলা দেশে 13/8/2017 জিলহজ্জ সুরুহবে
13/8/2018 থেকে সুরু
مبارك الجنيبي হু
আজ থেকে শুরু, হে আল্লাহ তুমি সবাইকে বুঝার তৈপিক দান করো আমিন,
Qurbanir chad it’s por theka Suru
দশম দিন কি রোজা রাখা যাবে ? ঐ দিন তো আমাদের ঈদের দিন ।
mohammad amin ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম। ঈদের দিন রোজা রাখা যাবে না। আল্লাহ আমাদের সবাই কে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন
mohammad amin দয়া করে ভাই আলোচনা ভাল করে শুনেন তাহলে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
Alam Hossain আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন
Sorry chad uthar por theka
জিলহজ মাসের বাংলা কি এটাতো আরোবি বুঝি না তো জিলহজ বাংলা কি
Farid Miah , জিলহজ্ব এটা আরবী বৎহসের শেষ মাস । যেমন ডিসেম্বর ইংরেজী বৎসরের শেষ মাস । এখন যদি আপনাকে বলি যে , ডিসেম্বর এর বাংলা কি ?
🙌সুবাহানাল্লা🙌
আমিন
Amin
jzk