কট্টরপন্থী মুসলিমদের এই দেশে কোন জায়গা নেই তারা যেন প্লিজ দয়া করে আফগানিস্তান-পাকিস্তান বাংলাদেশে চলে যায় এদের কাজ হলো শুধু সরকারের বিরোধিতা করা চাকরি নাই প্রকল্প নাই এই সবকিছু তাদের ইসলাম ধর্মের কন্টাক্ট ইন্ডিয়া নিয়ে বসে নাই দরকার পড়লে চায়নার মতো এদেরকে গুলি করে মারতে হবে ইনশাল্লাহ
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও যুক্তিপূর্ণ বিশ্লেষণ ।আধূনিক শিক্ষা গ্রহণ না করার জন্য মুসলিম সমাজ সত্যিই পিছিয়ে পড়েছে । আধুনিক মুসলিম সমাজ কে এগিয়ে আসতে হবে যাতে করে সমাজ কে এগিয়ে নিতে পারেন।
শুধুই পিছিয়ে পড়া বলে সুবিধা আদায় করবো অথচ একদেশদর্শী হয়ে সকলের সাথে মিলেমিশে দেশের নিযম কানুন মেনে না চললে কোন দেশের যেমন উন্নতি হয়না, কোন সম্প্রদায়ের ও উন্নতি হয়না।
Chokh thakte andho k apni surjo dkhate chaichena. muslim ra vbbe hindu ra odr enemy tai amra jotoi vlo chai ba vbbona keno tara tubuo hindu musilm, bheda dhed krbei.
Sir Syed Ahmed Khan, the father of 2 Nations & Muslim adoption of modern education theory, might get pleasure in Heaven, Buddhadeb Bhattacharya, making failed attempt to rationalise Madrasha Education in WB, may find solace in such well analysed, reasoned blog. But the blind Clergy & Politician community with vested interest of NOTE & VOTE, most unfortunately, will continue to disapprove of bringing the Muslim Community to the path of thinking & acting RATIONALLY.
কট্টরপন্থী মুসলিমদের এই দেশে কোন জায়গা নেই তারা যেন প্লিজ দয়া করে আফগানিস্তান-পাকিস্তান বাংলাদেশে চলে যায় এদের কাজ হলো শুধু সরকারের বিরোধিতা করা চাকরি নাই প্রকল্প নাই এই সবকিছু তাদের ইসলাম ধর্মের কন্টাক্ট ইন্ডিয়া নিয়ে বসে নাই দরকার পড়লে চায়নার মতো এদেরকে গুলি করে মারতে হবে ইনশাল্লাহ
*👈👈 👈👈তোমাদের জন্য রহস্যময় ভয়ংকর রহস্যময় হাড় হিম করা আশেপাশের পরিচিত অপরিচিত মানুষের সাথে ঘটে যাওয়া ভৌতিক ঘটনা নিয়ে আমরা হাজির। শুনলে তোমরা রোমাঞ্চিত হবে, সত্য ঘটনা গুলি প্লিজ একটু শুনবে।*
@Z AND Z 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11 🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@Ridh Narayan Banerjee Ashonkhyo Dhannyabad apnar eto boro lekhar jonne. Ta China toh anektai ekhono dokhol kore ache,apnara ei byapare ki bolen? Naki bhaber ghare churi korchen!Naki shatru shaktishali holey take ghatano jay na?
Hmm correct Pakistan , Bangladesh created only for Muzlims on the basis of religion . So those who doesn't safe here can go there 😎and practice their rituals.
@Z AND Z প্রভু কৃষ্ণের নস্টামীঃ --১ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 মাউলানীর যৌবনে কাহ্নের মন। বিধুমুখে বোলেঁ কাহ্নাঞিঁ মধুর বচন॥ সম্বন্ধ না মানে কাহ্নাঞিঁ মোকে বোলেঁ শালী। লজ্জা দৃষ্টি হরিল ভাগিনা বনমালী ॥ দেহ বৈরি হৈল মোকে এরুপ যৌবন। কাহ্ন লজ্জা হরিল দেখিআঁ মোর তন ॥ 📚শ্রীকৃষ্ণ কীর্ত্তনের দানখন্ডঃ রামগিরীরাগঃ পৃষ্ঠাঃ ২০ (শব্দার্থঃ মাউলানী- মামী, কাহ্নের- কৃষ্ণের, বোলেঁ- বলে, হরিল- হারাল, বনমালী- কৃষ্ণ, মোকে- আমাকে, দেখিআঁ- দেখে, তন- স্তন।) কৃষ্ণ তার মামী যৌবন, স্তন দেখে যৌন কাতর হয়েছিল। হিন্দু ধর্মে এদের নস্টামীর কাহিনী কম বেশি সকলেরই জানা আছে। এই কৃষ্ণ আবার তার বউ এর বান্ধবীর সাথে বিহার কালে ধরা খান। 📚ব্রহ্মবৈর্বতপু রাণ, প্রকৃতিখন্ডম, একাদশোহধ্যায়ঃ, পৃষ্ঠা নং- ৬২২-৬৩ পরের স্ত্রীর (সীতার) রুপ যৌবনের বর্ণনায় পটু যিনি তিনি রাবন। 📚(রামায়ন: ৩:৪৪:১৫-১৯) ✳ব্রহ্মাঃ- ব্রহ্মা বৈবর্ত পুরান মতে ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির সাথে সঙ্গম করে একেক প্রজাতির প্রাণী কুলের জন্ম দেন। এমনকি শিবের বিয়ের বেদিতে সতীকে দেখে তার বীর্য স্থলন হয় যা সে বালি চাঁপা দেন।তা থেকে ৮৮ হাজার বালিমুনিরা জন্ম হয়। যাদের বালখিল্য মুনী বলা হয়। ❇সোম দেবঃ- মার্কন্ডেয় পুরান মতে বৃহঃস্পতি দেবের স্ত্রী তারাকে সোম দেব অপহরন করে নিয়ে যায়। অনেক দেবতার নিষেধ সত্বেও তাকে ফেরত দিতে রাজি হন না। অবশেষে ব্রহ্মার অনুরোধে তারাকে বৃহঃস্পতির কাছে ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় দেবী তারা গর্ভবতী। ❇বিশ্বকর্মাঃ- বিশ্বকর্মা ঋষির ধ্যান ভঙ্গের জন্য দেবরাজ ইন্দ্র অপ্সরি রম্ভাকে প্রেরন করেন। অপ্সরি তার সামনে উলঙ্গ হয়ে নিত্য করলে ঋষির ধ্যান ভঙ্গ হয় এবং সে অপ্সরির সাথে মিলিত হয়। এই মিলনে এক কন্যার জন্ম হয় যাকে নদিতে ভাসিয়ে দিয়ে অপ্সর স্বর্গে চলে যায়। ❇ইন্দ্রঃ- অহল্যার রুপ দেখে দেবরাজ ইন্দ্র কামার্ত হয়ে পড়ে। ফলে সে অহল্যাকে মিলনের প্রস্তাব দেয়। এবং অহল্যাও রাজি হয়ে যায় উল্লেখ্য যে অহল্যা ছিলো বিবাহিত । রাজা বিভাসের স্ত্রী।
@Z AND Z 👉শ্রীকৃষ্ণ ও রুক্মিণী (যৌনলীলা) পর্ব- ২ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 আমরা সকলেই জানি, "স্কন্দপুরাণ" সর্বমোট ৭টি খণ্ডে বিভক্ত.. যথা- ব্রহ্মখণ্ড, বিষ্ণুখণ্ড, মহেশ্বরখণ্ড, আবন্ত্যখণ্ড, প্রভাসখণ্ড, কাশীখণ্ড এবং নাগরখণ্ড.. "স্কন্দপুরাণ" হল, অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে সবচেয়ে বড় মহাপুরাণ, যার শ্লোক সংখ্যা (৮১১০০).. আপনারা যদি স্কন্দপুরাণের "আবন্ত্যখণ্ড" পড়েন তাহলে দেখবেন, আবন্ত্যখণ্ড আবার কয়েকটি পর্বে বিভক্ত, এর একটি পর্বের নাম "রেবাপর্ব" বা "রেবাখণ্ডম".. এখানে শ্রীকৃষ্ণের বিবাহের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে.. . যাহোক শ্রীকৃষ্ণের অনেক স্ত্রীর মধ্যে, একজন স্ত্রীর নাম হল "রুক্মিণী".. রুক্মিণীর পিতার নাম ছিল ভীষ্মক.. তিনি ছিলেন একজন ভূপতি বা রাজা.. তিনি একজন নৃপতিও ছিলেন বটে.. . রুক্মিণীর বয়স যখন ৮ বছরে পদার্পণ করে, তখন ভীষ্মক চিন্তিত বালা কন্যা রুক্মিণীকে কার সাথে দ্রুত বিয়ে দিবেন.!.... ভীষ্মক দমঘোষকে বললেন, হে রাজেন্দ্র আমার কন্যা ৮ বছরে পদার্পণ করেছে.. আকাশবাণী মাধ্যমে বলা হয়েছে, কন্যা চতুর্ভুজকে প্রদান করতে হবে, আর এই চতুর্ভুজই বা কে.? তখন দমঘোষ বলিলেন চতুর্ভুজ আমারই পুত্র, যে ত্রিলোক বিখ্যাত.. তারপর চতুর্ভুজ ও রুক্মিণীর পরিবারদ্বয়ের সম্মতিক্রমে বিবাহের সময় নির্ধারিত হল.. . অতঃপর ভীষ্মক কন্যার বিয়েতে, তার সকল আত্মীয়-সজনকে নিমন্ত্রণ করলেন.. নিমন্ত্রণে সবাই আগমন করিলেন.. তারপর সন্ধ্যার সময় রুক্মিণী, তার সখীদের সাথে "অম্বিকাপুজা" করার জন্যে বাহিরে বের হলেন.. তখন গোপ বেশধারী হরিকে দর্শন করলেন, ফলে কামে তাহার চিত্ত কলুষিত হইলো.. -----তখন কেশব বা শ্রীকৃষ্ণ বললেন, তাত.! এই কন্যারত্ন হরণ করিবার জন্য আমার ইচ্ছা হইতেছে.!😍😍 কৃষ্ণের এই কথা শুনিয়া, তাত উত্তর প্রদান করিলেন, তুমি শীঘ্র গমন করিয়া স্ত্রীরত্ন গ্রহণ কর আমিও তোমার পাছে পাছে আসিতেছি.. ------তখন শ্রীকৃষ্ণ রথে করে রুক্মিণীকে নিয়ে, তথা হতে বায়ুবেগে স্থানত্যাগ করলেন.. অতঃপর ভীষ্মক মহা হাহাকারে কেঁদে উঠলেন.! এবং দানবগণও রাগে সমুদ্রের মত গর্জন করতে লাগলেন.. . 📚স্কন্দপুরাণ (আবন্ত্যখণ্ডের, রেবাখণ্ডের অধ্যায়-১৪২, ভার্স ১-৩২) (পণ্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ন কর্তৃক অনূদিত) (শ্রীনটবর চক্রবর্তী দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কোলকাতা) . 👌👌👌#যেটা জানাগেল- -----শ্রীকৃষ্ণ, কৃষ্ণলীলা করার সময়, রুক্মিণীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর.. -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করেছিলেন.! -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার জন্যে, রুক্মিণীর পিতা ভীষ্মক আর্তনাদে কেঁদে উঠেছিলেন.! -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার সময়, রুক্মিণী "অম্বিকাপুজা" রত ছিলেন.. ------শ্রীকৃষ্ণ ৮ বছর বয়সী রুক্মিণীর চরিত্র হরণের জন্যে, তার হৃদয়ে ইচ্ছার সূত্রপাত ঘটে.. -------আর চতুর্ভুজের কথাতো বাদই দিলাম..
@Z AND Z 👉 ❌☑ ভাই-বোনের বিয়ে। ১ম পর্ব 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎎✴✴✴✴ 👉🕉শুয়োরের বাচ্চারাই শুয়োরের মতো চিল্লাই। 📙📙📙📙📙📙📙📙📙📕📕📕📕📕📕📕📕 ✍📙প্রমাণ➖ ১। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 যম ও যমী, যমজ ভাই-বোন। সূর্যদেবের ঔরসে ও উষাদেবীর গর্ভে তারা জন্মলাভ করে। যমী একদিন যমকে বলে- "তোমার সহবাসের জন্য আ অভিলাষিনী, গর্ভাবস্থা হতে তুমি আমার সহচর। বিধাতা মনে মনে চিন্তা করে রেখেছেন যে, তোমার ঔরসে আমার গর্ভে আমাদের পিতার এক নাতি জন্মাবে। তুমি পুত্রজন্মদাতা পতির ন্যায় আমার শরীরে প্রবেশ কর।" 📚 ✍ (ঋকবেদ মন্ডল-৯, সুক্ত ১০) সেই ঘটনাকে স্মরনীয় করে রাখতে হিন্দুরা প্রতিবছর 'ভাইফোঁটা' নামক এক উৎসব পালন করে। ঐদিন যম আর যমীর অনুপ্রেরণায় হিন্দু ছেলেরা তাদের আপন বোনকে নিয়ে কল্পনা করে আর ভাবে- "ঈশ! আমার বোনটাও যদি যমীর মত হত..." ✍ প্রমাণ➖২ 🕉🕉🕉🕉🕉 রাম ও সীতাকে আমরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই জানি। কিন্তু বৌদ্ধ দশরথ জাতক অনুযায়ী- রাম ও সীতা হল ভাই-বোন, পরে তাদের মধ্যে বিবাহ হয়। "দশরথ জাতক" অনুযায়ী রামের জনক রাজা দশরথ ও জননী রানী কৌশল্যার মধ্যে ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল, তথাপি তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছিল। 📕 ✍ ঋগ্বেদ- এ দেখা যায়- 👉 🎎 দম্ভ নিজ বোন মায়াকে, 👉 🎎 লোভ নিজ বোন নিবৃত্তিকে, 👉 🎎 কলি নিজ বোন নিরুক্তিকে বিয়ে করেছিল। এই সব প্রমাণ দেখে 👉 শুয়োরের বাচ্চারা শুয়োরের মতো চিল্লাইয়া বংশের পরিচয় প্রকাশ করবে।
ভাই খুব ভালো ব্যাখ্যা দিলেন কিন্তু শুনবে কে আমরা অর্থাৎ যারা মানুষ কে সরধা করি সর্ব ধর্ম সমান বলে তারাই আপনার কথা শুনছি।কিন্তু ধর্মান্ধ মুসলিমরা মাদ্রাসা চাই
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@Z AND Z 👉সোনা আর নুনু কাটা ভগবানাদের যৌনসঙ্গম 🕉🕉🕉🕉🕉✂️✂️✂️ ⚀হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। ⚁মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। 👉এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা। 📚(ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত।
@Z AND Z 👉🕉হিন্দুদের গোমাতার গোমূত্র থেরাপি ফেল; 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🍪🍪🍪🍪🍪🍪 👉করোনা আক্রান্ত বিজেপি নেত্রী ❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌ আন্তর্জাতিক | 1ST FEBRUARY, 2022 10:41 PM Jamnagar tv করোনাভাইরাস নিরাময়ে গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে মুখ খুলে অনেকবারই খবরের শিরোনাম হয়েছেন ভারতের বিতর্কিত বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা। এবার তিনিই আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের। সোমবার (৩১ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক বিবৃতিতে সাধ্বী নিজেই জানান এ তথ্য। টুইট বার্তায় সাধ্বী লেখেন, সোমবার আমার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছি। গত দুইদিনে যারা আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। প্রয়োজন হলে করোনা পরীক্ষাও করে নেবেন। আপনাদের শরীর যাতে ঠিক থাকে ঈশ্বরের কাছে সেই প্রার্থনা করি। গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে বারবার মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন সাধ্বী। বলেছেন, গোমূত্র ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে। সাধ্বী নিজেও স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। গোমূত্র পান করেই তিনি আরোগ্য লাভ করেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন তিনি। গত বছর করোনা থেকে সুরক্ষার উপায় হিসেবে সাধ্বীর দেয়া একটি বক্তব্য নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। তিনি বলেছিলেন, গোমূত্র ফুসফুসের সংক্রমণ ও করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখে। নিজের অনেক শারীরিক সমস্যা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নিয়মিত গোমূত্র পান করি। তাই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে তার কোনো ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই বলেও দাবি করেন এই নেত্রী।
@Z AND Z 👉📕হিন্দু ধর্মে ধর্ষণ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 👉🔴দেবগুরু বৃহস্পতি তার ভ্রাতৃবধূ মমতাকে ধর্ষণ করেন। (কালিপ্রসন্ন সিংহের অনুবাদিত মহাভারত / আদিপর্ব / চতুরধিক শততম অধ্যায় (১০৪ অধ্যায়)) সোম অথবা চন্দ্র দেবতা বৃহস্পতির স্ত্রী তারাকে ধর্ষণ করেছিলেন।ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে এই ঘটনাটি উল্লেখিত আছে - “তারারে হরণ করে দেব শশধর। তারাদেবী গর্ভবতী হয় অতঃপর।। সগর্ভা তারারে হেরি গুরু বৃহস্পতি। ভর্ৎসনা করিল তারে ক্রোধভরে অতি।। লজ্জিত হইয়া তারা চন্দ্রে দিল শাপ। শুন শুন চন্দ্র তুমি করিলে যে পাপ।। কলঙ্কী হইবে তুমি তাহার কারণ। তোমার দর্শনে পাপ হবে অনুক্ষণ।।“ (ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ/ কৃষ্ণ জন্ম খন্ড/৮০ অধ্যায়,অনুবাদক- সুবোধ চন্দ্র মজুমদার) ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে অশ্বীনিকুমারের এক ব্রাহ্মণীকে ধর্ষণের ঘটনা উক্ত হয়েছে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে (ব্রহ্মখণ্ড/১০) বলা হয়েছে, “শৌনক কহিলা সৌতি না পারি বুঝিতে অশ্বীনিকুমার কেন রত ব্রাহ্মণীতে।। সৌতি কহে মুনিবর দৈবের ঘটনা । ব্রাহ্মণী তীর্থেতে যায় অতি সুদর্শনা।। পথশ্রমে ক্লান্ত অতি বিশ্রাম কারণ। পশিল দেখিয়া এক নির্জন কানন।। ব্রাহ্মণী বসিয়া আছে বিশ্রামের আশে। অশ্বীনিকুমার দৈবযোগে তথা আসে।। তাহারে দেখিয়ে পথে অশ্বীনিকুমার। সৌন্দর্যবিমুগ্ধ মনে কাম জাগে তার।। সুন্দরীর রূপ দেখি কাম জাগে মনে। তাহারে ধরিতে যায় অতি সঙ্গোপনে।। রূপবতী সতী নারী নিষেধ করিল। কামার্ত অশ্বীনিপুত্র তাহা না শুনিল।। নিকটেই মনোহর ছিল পুষ্পোদ্যান। সবলে আনিয়া সেথা করে গর্ভাধান।। লজ্জ্বা ভয়ে ব্রাহ্মণী সে গর্ভত্যাগ করে। তখনি জন্মিল পুত্র ধরার উপরে।।“ (অনুবাদক- সুবোধ চন্দ্র মজুমদার) 👉🔴বরুণ চন্দ্রের কণ্যা উতথ্যের স্ত্রী ভদ্রাকে হরণ করেন- ” It so happened, however, that the handsome Varuna had, from a long time before, coveted the girl. Coming to the woods where Utathya dwelt Varuna stole away the girl when she had plunged into the Yamuna for a bath. Abducting her thus, the Lord of the waters took her to his own abode. That mansion was of wonderful aspect. It was adorned with six hundred thousand lakes. There is no mansion that can be regarded more beautiful than that palace of Varuna. It was adorned with many palaces and by the presence of diverse tribes of Apsaras and of diverse excellent articles of enjoyment. There, within that palace, the Lord of waters, O king, sported with the damsel. A little while after, the fact of the ravishment of his wife was reported to Utathya. ( Mahabrahata/Anushasana Parva/ 154, Translated by Pratap Chandra Roy)
@Ridh Banerjee 🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11 🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
জনাব শফিকুল ইসলাম আমি আপনার সাথে সম্পুর্ন একমত। আমার ছেলে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে ভর্তি করেছিলাম। সেখানে হোষ্টেলে গরুর মাংস প্রতি সপ্তাহে দুই/তিন দিন দিতো।কিন্তু আমি আমার ছেলেকে বলেছিলাম তার পরিবর্তে ডিম খাবে।তবুও পড়াশোনা করবে।
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান ✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴ আল্লাহ পাক বলেন- "যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯) 📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত - 📚ঋগেবেদে আছে, “হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”। “মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।” 📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০) হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়- 💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।” 📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭) 💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।” 📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭) 💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।” 📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯) 💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।” 📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭) 💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।” 📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭) (স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।) 👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’ গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো : ✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না। ✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে। ✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না। 🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না। 🟥 ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ। 🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html ✅অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে আলোচনা 🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html ✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
Nd belal hossain apni anyader dharmagranthe ki nijer dharma granther chaya dekhen ?tai nijer ta chere anyader ki ache ki nei tai niye samay nosto karen
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস।
এর পেছনে তো মুসলিম তোষণ কারি রাজনীতির বেশ্যারা এবং ভারতবর্ষ কে মুসলিম দেশে পরিণত করার এজেন্ডা নিয়ে চলা মুসলিম সন্ত্রাসকারীদের মদত। মাননীয় মোদীজী "সবকে সাথ সবকে বিকাশ" এর নাড়া দিয়ে মুসলিম মহিলা গোষ্ঠির ঘুম ভাঙানোর যে পদক্ষেপ নিচ্ছেন - সেটাই আসল কারণ হয়েছে এই হিজাব ইস্যু তুলে মহিলাদের ধর্মের নামে আবার অন্ধকারে ঠেলে দিয়ে শুধু দেহের ক্ষিধে মেটানোর বস্তু হিসেবে ব্যবহার করা
@@sarifuddin8659 শিখদের পাগড়ীতে Identity লুকানো হয়না। ওটা পড়লেও পুরো Identify করা যায় বস। এর দেখাদেখি দ্বিগম্বর জৈন ধর্মের পূজারক কোন ছাত্র যদি এবার বলে - আমরা দ্বিগম্বর হয়ে স্কুল-কলেজ যাব : সমাজ সেটা মানবে তো বস। আপনাদের মেয়েদের মুসলিম করে রাখতে চাইলে - সনাতন ধর্মের মানুষ হিন্দু হতে চাইলে - তখন সমাজ সামলাতে পারবে তো
ভারত চিরকাল যখন মুসলিম সম্প্রদায় ভারতে প্রবেশ করেনি তখন থেকেই আধ্যাত্মিক শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষা ও নিজের জীবনে প্রয়োগ করেছেন। মুসলিম শাসকরা এতো গোঁড়া ছিল যে তারা নিজেরা নিজেদের পায়ে কুরুল মেরেছেন। যদি মুসলিম সমাজ সেই পুরনো মাদ্রাসা বা ধর্মীয় শিক্ষায় থাকতে চাই তাহলে তাদের জন্যে পাকিস্তান আফগানিস্তান, বাংলাদেশ আছে। চলে যেতে ই পারে। কারণ ভারত অত্যন্ত প্রাচীন দেশ। উচ্চ চিন্তাভাবনার দেশ ছিল বলেই নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল। যেটা একজন শয়তান মুসলিম শাসক বখতিয়ার খিলজী শেষ করে দিলো। সেখান থেকেই মুসলিম সমাজের এই হাল আমি মনে করি। স্বাভাবিক ভাবেই ব্রিটিশরা সুযোগ নিয়েছেন। আশা করি এই মতের সাথে থাকবেন।
আচ্ছা সফিকুল ভাই আপনার মত সমস্ত মুসলিম ভাইরা এত উদার ও পরিষ্কার মনের হয় না কেন? তাহলে তো এ সব ঝামেলাগুলো আসে না। এত আধুনিক যুগেও কি এত পিছিয়ে পড়া মনোভাব চলে?
@@utsabghosh331 👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়। 🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 ❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴 ✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না। কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে। ব্যবহারে বংশের পরিচয় ⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী। তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে। ❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা 👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা ⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔ ✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়। 📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) ⚀ এইসব অপকর্মের কারণে - এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ “পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।” 📚(মনুসংহিতা ২:২১৫) সবাই না। কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর । ✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো ⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@ndbelalhossain1285 আরে হোল কাটা গাধা বলদ মোল্লা তুই আমাকে শিখাতে আসিস না তোদের ধর্মে কি হয় আমি খুব ভালোভাবে জানি। ১_তোদের নবী নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছিল। ২_তোর নবী অনেক গুলো পর মহিলাকে বিয়ে করে তাদের সাথে ফুর্তি করত। হজরত মুহাম্মদ বিছনায় হিসু করে এবং তাদের খাওয়াত। ৩_তোদের আয়াতে গণিমতের মাল লেখা আছে এর মানে হল ডাকাতি করে অন্য ধর্মের পুরুষদের হত্যা করে তার ধন টাকা পয়সা লুট করা আর অন্য ধর্মের মহিলাকে তুলে নিয়ে গিয়ে জোর করে বিয়ে করা অথবা যৌনদাসি বানিয়ে রেখে তাদের উপর অত্যাচার করা। ৪_আয়াতে আলতাকিয়া শব্দটার কথার মানে হল কোরান অবমাননার মিথ্যা অজুহাত দিয়ে অন্য ধর্মের মানুষকে মেরে ফেলা। ৫_তোদের আয়েশা বিবি এত সয়তান ছিল যে ফাতেমা বিবির পেটে লাথি মেরে বাচ্চা নষ্ট করে দেয়। ৬_ তোদের নবী নিজেই বলেছে যে অহিন্দুদের ধর্ম পরিবর্তন করার জন্য চাপ দিতে নাহলে তাদের হত্যা করে দেও। ৭_ তোদের হজরত মুহাম্মদ এর পায়খানা কে তোরা পবিএ বলে মনে করিস সেজন্য বলিস হজরত এর পায়খানা মুবারক। এটাই তোদের শান্তির ধর্ম ছি ছি ছি। বেশি ধর্ম চোদাতে আসিস না। আর ও অনেক কথা বার করে দিব।
মোদি সরকারের একটা কাজ করা উচিত তিন তালাক বিল টা বাপাস নেয়া দরকার । আর একটা নতুন বিল পাস করা দরকার সেটা হলো যে একটা মুসলমান ছেলে সে বিয়ে করতে পারবে দশটা তাহলে হয়তো ভালো হবে ।।।।।। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য ভাবে আর দেশের মানুষ কিনা আদিম যুগের কথা ভাবে তিন তালাক বিল ব্যান্ড হনা দরকার তাহলে মুসলমান মেয়েরা শিক্ষা পাবে
সফিকুল ভাই, তুমি আধুনিক সমাজের পথ প্রদর্শক! মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে যে ভাবে শিক্ষার মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনার যে প্রয়াস চালাচ্ছ, তাকে আমি একজন হিন্দু হয়ে সাধুবাদ জানাই। মুসলমানরা যখন না বুঝে এর মান্যতা না দেয়, তখন খুব দুখঃ হয়। আর ভাবি কবে এর অবসান হবে!
শফিকুল ভাই আপনি সত্যি খুব সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন এতেও যদি মানুষের চেতনা না হয় তাহলে বলার আর কিছু নেই আমার মনে হয় এর মধ্যে কেউবা কারা রাজনৈতিক খেলা খেলছে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত। 👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার। 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই। 🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়। এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত। 👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে। 👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ। 👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️ 📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত। 👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত 👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য। 👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা। 🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা। 👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে। 📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি। তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই। 👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। 👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার। বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন। ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন। 👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল। 🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆 👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন। ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে। 👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা। 👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না। 👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে। 🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত। মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@Z AND Z 👉সোনা আর নুনু কাটা ভগবানাদের যৌনসঙ্গম 🕉🕉🕉🕉🕉✂️✂️✂️ ⚀হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত। হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক। ⚁মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা দরকার। 👉এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি। ” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করে। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা। 📚(ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮) এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ …. দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত।
@Z AND Z 👉শ্রীকৃষ্ণ ও রুক্মিণী (যৌনলীলা) পর্ব- ২ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 আমরা সকলেই জানি, "স্কন্দপুরাণ" সর্বমোট ৭টি খণ্ডে বিভক্ত.. যথা- ব্রহ্মখণ্ড, বিষ্ণুখণ্ড, মহেশ্বরখণ্ড, আবন্ত্যখণ্ড, প্রভাসখণ্ড, কাশীখণ্ড এবং নাগরখণ্ড.. "স্কন্দপুরাণ" হল, অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে সবচেয়ে বড় মহাপুরাণ, যার শ্লোক সংখ্যা (৮১১০০).. আপনারা যদি স্কন্দপুরাণের "আবন্ত্যখণ্ড" পড়েন তাহলে দেখবেন, আবন্ত্যখণ্ড আবার কয়েকটি পর্বে বিভক্ত, এর একটি পর্বের নাম "রেবাপর্ব" বা "রেবাখণ্ডম".. এখানে শ্রীকৃষ্ণের বিবাহের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে.. . যাহোক শ্রীকৃষ্ণের অনেক স্ত্রীর মধ্যে, একজন স্ত্রীর নাম হল "রুক্মিণী".. রুক্মিণীর পিতার নাম ছিল ভীষ্মক.. তিনি ছিলেন একজন ভূপতি বা রাজা.. তিনি একজন নৃপতিও ছিলেন বটে.. . রুক্মিণীর বয়স যখন ৮ বছরে পদার্পণ করে, তখন ভীষ্মক চিন্তিত বালা কন্যা রুক্মিণীকে কার সাথে দ্রুত বিয়ে দিবেন.!.... ভীষ্মক দমঘোষকে বললেন, হে রাজেন্দ্র আমার কন্যা ৮ বছরে পদার্পণ করেছে.. আকাশবাণী মাধ্যমে বলা হয়েছে, কন্যা চতুর্ভুজকে প্রদান করতে হবে, আর এই চতুর্ভুজই বা কে.? তখন দমঘোষ বলিলেন চতুর্ভুজ আমারই পুত্র, যে ত্রিলোক বিখ্যাত.. তারপর চতুর্ভুজ ও রুক্মিণীর পরিবারদ্বয়ের সম্মতিক্রমে বিবাহের সময় নির্ধারিত হল.. . অতঃপর ভীষ্মক কন্যার বিয়েতে, তার সকল আত্মীয়-সজনকে নিমন্ত্রণ করলেন.. নিমন্ত্রণে সবাই আগমন করিলেন.. তারপর সন্ধ্যার সময় রুক্মিণী, তার সখীদের সাথে "অম্বিকাপুজা" করার জন্যে বাহিরে বের হলেন.. তখন গোপ বেশধারী হরিকে দর্শন করলেন, ফলে কামে তাহার চিত্ত কলুষিত হইলো.. -----তখন কেশব বা শ্রীকৃষ্ণ বললেন, তাত.! এই কন্যারত্ন হরণ করিবার জন্য আমার ইচ্ছা হইতেছে.!😍😍 কৃষ্ণের এই কথা শুনিয়া, তাত উত্তর প্রদান করিলেন, তুমি শীঘ্র গমন করিয়া স্ত্রীরত্ন গ্রহণ কর আমিও তোমার পাছে পাছে আসিতেছি.. ------তখন শ্রীকৃষ্ণ রথে করে রুক্মিণীকে নিয়ে, তথা হতে বায়ুবেগে স্থানত্যাগ করলেন.. অতঃপর ভীষ্মক মহা হাহাকারে কেঁদে উঠলেন.! এবং দানবগণও রাগে সমুদ্রের মত গর্জন করতে লাগলেন.. . 📚স্কন্দপুরাণ (আবন্ত্যখণ্ডের, রেবাখণ্ডের অধ্যায়-১৪২, ভার্স ১-৩২) (পণ্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ন কর্তৃক অনূদিত) (শ্রীনটবর চক্রবর্তী দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কোলকাতা) . 👌👌👌#যেটা জানাগেল- -----শ্রীকৃষ্ণ, কৃষ্ণলীলা করার সময়, রুক্মিণীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর.. -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করেছিলেন.! -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার জন্যে, রুক্মিণীর পিতা ভীষ্মক আর্তনাদে কেঁদে উঠেছিলেন.! -----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার সময়, রুক্মিণী "অম্বিকাপুজা" রত ছিলেন.. ------শ্রীকৃষ্ণ ৮ বছর বয়সী রুক্মিণীর চরিত্র হরণের জন্যে, তার হৃদয়ে ইচ্ছার সূত্রপাত ঘটে.. -------আর চতুর্ভুজের কথাতো বাদই দিলাম..
@Z AND Z 🕉হিন্দুদের গোমাতার গোমূত্র থেরাপি ফেল; 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🍪🍪🍪🍪🍪🍪 👉করোনা আক্রান্ত বিজেপি নেত্রী ❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌ আন্তর্জাতিক | 1ST FEBRUARY, 2022 10:41 PM Jamnagar tv করোনাভাইরাস নিরাময়ে গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে মুখ খুলে অনেকবারই খবরের শিরোনাম হয়েছেন ভারতের বিতর্কিত বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা। এবার তিনিই আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের। সোমবার (৩১ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক বিবৃতিতে সাধ্বী নিজেই জানান এ তথ্য। টুইট বার্তায় সাধ্বী লেখেন, সোমবার আমার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছি। গত দুইদিনে যারা আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। প্রয়োজন হলে করোনা পরীক্ষাও করে নেবেন। আপনাদের শরীর যাতে ঠিক থাকে ঈশ্বরের কাছে সেই প্রার্থনা করি। গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে বারবার মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন সাধ্বী। বলেছেন, গোমূত্র ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে। সাধ্বী নিজেও স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। গোমূত্র পান করেই তিনি আরোগ্য লাভ করেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন তিনি। গত বছর করোনা থেকে সুরক্ষার উপায় হিসেবে সাধ্বীর দেয়া একটি বক্তব্য নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। তিনি বলেছিলেন, গোমূত্র ফুসফুসের সংক্রমণ ও করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখে। নিজের অনেক শারীরিক সমস্যা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নিয়মিত গোমূত্র পান করি। তাই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে তার কোনো ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই বলেও দাবি করেন এই নেত্রী।
সাফিকুল দা ব্যাখ্যা খুব ভালোই করেছেন তবে আমিও বলতে চাই আমার সমস্ত মুসলিম ভাই ও বোনেদের নিজার নিজেরাই হেফাজতের সঙ্গে স্কুল যাওয়া পরীক্ষা দাও পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত কেউ হলোনা আল্লাহর উপরে ভরসা রাখ সব ঠিক হয়ে যাবে সমস্ত মুসলিম ভাই ও বনেদের সকলকে বলতে চাই তোমরা সবর কর সবার সবচেয়ে বড় জিনিস পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত একদম কেউ হলোনা
এদেরকে গুলি করে মারতে হবে তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাবে না আবার বেকারের আন্দোলন করবে এই সবকিছু এদেশে চলবে না মনে হচ্ছে ইসলাম ধর্মের টীকা ভারত বর্ষ নিয়ে বসে আছে চাঁদের ভালো লাগছেনা এদেশের তারা কেন চলে যায় পাকিস্তান আফগানিস্তান কট্টরপন্থী মুসলিমদের এদেশে কোন জায়গা নেই
SOTHI DADA YOU ARE GREAT.APNAR MOTO MANUS AJJ AE BANGLA TE KHUB E OBHAV.OSADHARON LAGLO.APNAR MAA HOLEN EKJON "ROTNO GORBHA".JOY SAFIKULL ISLAAM JOY ARRAMBAAG TV.
সফিকুল দা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏🙏🙏🙏 এত সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করার জন্য । আপনাকে যত দেখি তত ভবি সব সংবাদিক যদি আপনার মত হতো তাহলে আমরা আজ বোকা হয়ে থাকতাম না।আপনি আমার কাছে এক মহান 🙏🙏🙏🙏
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। ধর্মের গোঁড়ামি করে শুধু শুধু সবদিক থেকে পিছিয়ে পড়ার কোনো মানেই হয় না। আপনাকে এইজন্যই এতো ভালো লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর প্রতিবেদন এর জন্য।
স্কুলে স্টুডেন্টদের পোশাক একই রকম হওয়া উচিত। কারন স্কুল এমন একটা স্থান যেখানে কেউ হিন্দু,মুসলীম, শিখ,বৌদ্ধ বা জৈন, ধনী, দরিদ্র এসবের উর্দ্ধে উঠে সম মনভাবাপন্ন হয়ে শুধু মাত্র শিক্ষা গ্রহন করতে পারে। বর্তমান এই পরিস্হিতির পিছনে অবশ্যই ধর্মীয় উষ্কানীমূলক প্রচেষ্টা আছে।
খুব ভালো পদক্ষেপ।আসল শিক্ষা থেকে পিছিয়ে পড়বে মুসলিম সম্প্রদায়ের মহিলারা। ধন্যবাদ শফিকুল দা সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য।
ওদের শিক্ষার অভাব আছে বলেই , চারদিকে শুধু গন্ডগোল অশান্তি সৃষ্টি করছে , , শুধু কিছু মূর্খ লোকের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে জঙ্গি বাজি করে যাচ্ছে
Pissfull community 😎
কট্টরপন্থী মুসলিমদের এই দেশে কোন জায়গা নেই তারা যেন প্লিজ দয়া করে আফগানিস্তান-পাকিস্তান বাংলাদেশে চলে যায় এদের কাজ হলো শুধু সরকারের বিরোধিতা করা চাকরি নাই প্রকল্প নাই এই সবকিছু তাদের ইসলাম ধর্মের কন্টাক্ট ইন্ডিয়া নিয়ে বসে নাই দরকার পড়লে চায়নার মতো এদেরকে গুলি করে মারতে হবে ইনশাল্লাহ
Amrao chai exam era school boycott koruk 🙏 Hijab is pride for Muslim women 😉 full support.
Tor namber ta debe
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও যুক্তিপূর্ণ বিশ্লেষণ ।আধূনিক শিক্ষা গ্রহণ না করার জন্য মুসলিম সমাজ সত্যিই পিছিয়ে পড়েছে । আধুনিক মুসলিম সমাজ কে এগিয়ে আসতে হবে যাতে করে সমাজ কে এগিয়ে নিতে পারেন।
শুধুই পিছিয়ে পড়া বলে সুবিধা আদায় করবো অথচ একদেশদর্শী হয়ে সকলের সাথে মিলেমিশে দেশের নিযম কানুন মেনে না চললে কোন দেশের যেমন উন্নতি হয়না, কোন সম্প্রদায়ের ও উন্নতি হয়না।
হিজাব অজুহাত মাত্র, আসলে সারা বছর ফাঁকি মেরেছে।
Chokh thakte andho k apni surjo dkhate chaichena. muslim ra vbbe hindu ra odr enemy tai amra jotoi vlo chai ba vbbona keno tara tubuo hindu musilm, bheda dhed krbei.
Sir Syed Ahmed Khan, the father of 2 Nations & Muslim adoption of modern education theory, might get pleasure in Heaven, Buddhadeb Bhattacharya, making failed attempt to rationalise Madrasha Education in WB, may find solace in such well analysed, reasoned blog. But the blind Clergy & Politician community with vested interest of NOTE & VOTE, most unfortunately, will continue to disapprove of bringing the Muslim Community to the path of thinking & acting RATIONALLY.
বিশ্বভারতীতে কিছু মুসলিম স্টুডেন্ট আরবী ভাষা শিক্ষার জন্য আন্দোলন করছে।
স্কুলে প্রত্যেককে একটি নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম পড়া বাধ্যতামূলক করা উচিত
কট্টরপন্থী মুসলিমদের এই দেশে কোন জায়গা নেই তারা যেন প্লিজ দয়া করে আফগানিস্তান-পাকিস্তান বাংলাদেশে চলে যায় এদের কাজ হলো শুধু সরকারের বিরোধিতা করা চাকরি নাই প্রকল্প নাই এই সবকিছু তাদের ইসলাম ধর্মের কন্টাক্ট ইন্ডিয়া নিয়ে বসে নাই দরকার পড়লে চায়নার মতো এদেরকে গুলি করে মারতে হবে ইনশাল্লাহ
@@johnhasan7113 বোকাচো পাকিস্তানে চলে যান না ভারতে যখন ভালো লাগে না
@@johnhasan7113 মহা উন্মাদ নোবিচির জারজ সন্ত্রাসী সন্তান । শুয়োরের বাচ্ছা নোবিচির দেশে চলে যা ।
@@FUTUREASIA দলে দলে তো আফগানিস্তান থেকে আমাদের দেশে চলেএলো। ঐ দেশ গুলো যদি ভাল হত তবে না যেত । এরা যে থালায় খায় সেটাই ফুটো করে।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
খুবই সুন্দর প্রতিবেদন। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
অসাধারণ একটি প্রতিবেদন আজ পরিবেশন করলেন , বর্তমান বাংলার শ্রেষ্ঠ ধর্ম নিরপেক্ষ সাংবাদিক সফিকুল ইসলাম । 🙏🙏
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
*👈👈 👈👈তোমাদের জন্য রহস্যময় ভয়ংকর রহস্যময় হাড় হিম করা আশেপাশের পরিচিত অপরিচিত মানুষের সাথে ঘটে যাওয়া ভৌতিক ঘটনা নিয়ে আমরা হাজির। শুনলে তোমরা রোমাঞ্চিত হবে, সত্য ঘটনা গুলি প্লিজ একটু শুনবে।*
Good really very good
@@shantikaam3795
আরামবাগবিশসগূশেযারমাকোটরমান
অসাধারণ একটা সং বাদ প্রতি বেদন
আপনি যেভাবে ভাবছেন সিংহভাগ মুসলিম কমিউনিটি এইভাবে ভাবছে না। ।
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
খুব ভালো বক্তব্য, এটা সবার শুনা উচিত এবং বুদ্ধি বিচার করা ও ভাবা দরকার।
শিক্ষা সবার আগে,এটা আমাদের বুঝতে হবে।শিক্ষা আমাদের ভবিষ্যতকে সঠিক পথ দেখায়। যার কাছে শিক্ষার আলো নেই,তার জীবন অন্ধকার।দারুন প্রতিবেদন🙏
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
@@SalmanMediaOfficial hijab tor ammur bhoday ..😂😂 Bohiragoto der pechone laath mere India theke tarano amar dhormiyo adhikar .
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
@Z AND Z
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
দারুন খবর প্রকাশ করেছেন শফিকুলদা । আপনাকে স্যালুট জানাই ।
100% সত্য ও সাহসী বক্তব্য।
আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করা অবশ্যই উচিত বিশ্ব এগিয়ে চলছে থেমে নেই।
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@ndbelalhossain1285 😄😄😄😄😄
ধন্যবাদ সফিকুল ভাই বিষয়টা তুলে ধরার জন্য, হিন্দু মুসলিম সবাই মিলেই দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
নিজের পায়ে নিজেরাই কুড়ুল মারছে সেটা পরে বুঝতে পারবে বিশেষ করে মুসলিম মহিলারা
মৌলবী গুলি যত নষ্টের মূল
But country will suffer cause uneducated people will make lots of baby
Oora education nite chai na 10 ta kore bachha poida korte chay
@@rabindramajhi1902 দাদা শুধু মৌলবী রা নয় এদেশে র কিছু নেতা আছে যারা মদত দিচ্ছে যেটা খুব কম সংখ্যক মুসলিম ভাইবোন বুঝতে পারছে।
@@rabindramajhi1902 ☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
ধর্ম আগে না শিক্ষা আগে ? কোনটা ?
আমার মাথায় কিছু আসছে না ।
ধন্যবাদ সফিকুলদা সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করার জন্য ।
Molla der dhormo ta asol
Amrao chai exam keno school boycott koruk 🙏 Hijab is pride for Muslim women 😉 full support.
@@monojmondal8148 কিন্তু সবথেকে বেশি অধার্মিক কাজকর্ম ওরাই তো বেশি করে করে । ইতিহাস ঘাটলে পরিস্কার পরিসংখ্যান পাওয়া যাবে ।
মোল্লারা যেটা পালন করে সেটা তো ধর্ম (rigitousness) না 'অধর্ম'। ধর্ম ( যে পথ হিন্দুরা অনুসরণ করে) একটাই বাকি সব রীতি রেওয়াজ, কাল্ট, religion।
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ••••• আপনার সঙ্গে সহমত প্রকাশ করি•••••• অসংখ্য ধন্যবাদ•••••🙏🙏🙏
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
@@SalmanMediaOfficialHijab tor ammur bhoday ..😂😂 Kangladeshi der pechone laath mere India theke tarano amar dhormiyo adhikar .
📕✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
খুব সুন্দর ব্যাখ্যা কেরলেন, কিন্তু আপনার সুন্দর বক্তব্য মুসলিম কমিউনিটি কতজন নেবে সেটাই দেখার।
মুসলিম কমিউনিটি সফিকুল বাবুর বক্তব্য শোনেইনা।নেওয়ার প্রশ্ন দুরস্থান।
@@P.D886
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
★ *সেজন্য মুসলিমদের উন্নতিকল্পে, আইন করে, সারা ""ভারতের সমস্ত মাদ্রাসাকে সাধারণ স্কুলে রুপান্তরিত"" করা উচিত। একমত হলে Like 👍 দিন* ... 👍
Sri Rathin : দাদা আপনি কথা ঠিক বলেছেন । কিন্তু Like দেয়ার কথা বলেন কেন । দাদা যার আপনার কথা পছন্দ হবে সে এমনিই দিবে তাই না ? 😃😃
@@sukdebsikder452 একদম ঠিক।
@@sukdebsikder452 হাসার কিছুই নেই। এগুলো জন সমর্থনের বিষয়
Tui 🐖🐖🐖🐖 khya por dakhbi sob duka jba
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
সবচেয়ে বড় কথা , ধর্মীয় সংস্কার সময়ের সাথে বদলানো দরকার কিন্তু এখেত্রে ধর্মীয় গোঁড়ামির শিকার হচ্ছে নতুন প্রজন্ম।
কী যে বলেন, কোরান হল আল্লার দেয়া বিধান ঐ বিধান কি পালটানো যায়? তা হলে ধর্মান্ধ মোল্লাদের ধর্ম গুরুদের করে খাওয়ার ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে,
@@kanaidas7549 Sorry, amadero kichu kom noy.Purba Bharat chara baki desher dikey takiye Dekhun, bhalo kore, du chokh melay, niropekhkho bhabe.
@@amitabhbhattacharjee1181 lokke boka baniye luv nei katwa bachha .. dhormer naame kara sorire bomb bendhe fete jay sobai jane , jihadir bachha
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11 Vima koregaon mamla ta jani ki chilo?
@Ridh Narayan Banerjee Ashonkhyo Dhannyabad apnar eto boro lekhar jonne. Ta China toh anektai ekhono dokhol kore ache,apnara ei byapare ki bolen? Naki bhaber ghare churi korchen!Naki shatru shaktishali holey take ghatano jay na?
বাহ্যিক অভরণের আড়ম্বরতায় ব্যাস্ত, আধ্যাত্মিক উন্মেষের খোঁজ নেই.
👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
যারা দেশের রীতি নীতি আইন মানতে চাই না তারা বাংলাদেশ অথবা পাকিস্তানে চলে যেতে পারেন।
আফগানিস্তান সেরা জায়গা হবে
Hmm correct Pakistan , Bangladesh created only for Muzlims on the basis of religion . So those who doesn't safe here can go there 😎and practice their rituals.
♥️
তাহলে দাদা স্কুল-কলেজগুলোতে সরস্বতী পুজো তো আইনে মধ্যে পড়ে না, তাহলে কেন স্কুল-কলেজগুলোতে পুজো হয়।
@@sarifuddin8659 yessss
শুধু শিক্ষাকেন্দ্র,না কর্মস্থলে একরকমই ইউনিফর্মের প্রয়োজন থাকা উচিত।এক দেশ, এক বিধান ও এক নিতিই দেশকে সম্বৃধ্য করে ।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
@Z AND Z
প্রভু কৃষ্ণের নস্টামীঃ --১
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
মাউলানীর যৌবনে কাহ্নের মন।
বিধুমুখে বোলেঁ কাহ্নাঞিঁ মধুর বচন॥
সম্বন্ধ না
মানে কাহ্নাঞিঁ মোকে বোলেঁ শালী।
লজ্জা দৃষ্টি হরিল ভাগিনা বনমালী ॥
দেহ বৈরি হৈল মোকে এরুপ যৌবন।
কাহ্ন লজ্জা হরিল দেখিআঁ মোর তন ॥
📚শ্রীকৃষ্ণ কীর্ত্তনের দানখন্ডঃ
রামগিরীরাগঃ পৃষ্ঠাঃ ২০
(শব্দার্থঃ মাউলানী- মামী, কাহ্নের- কৃষ্ণের,
বোলেঁ- বলে,
হরিল- হারাল,
বনমালী- কৃষ্ণ,
মোকে- আমাকে,
দেখিআঁ- দেখে,
তন- স্তন।)
কৃষ্ণ তার মামী যৌবন, স্তন দেখে যৌন
কাতর হয়েছিল।
হিন্দু ধর্মে এদের নস্টামীর
কাহিনী কম বেশি সকলেরই জানা আছে।
এই কৃষ্ণ আবার তার বউ এর বান্ধবীর সাথে
বিহার কালে ধরা খান।
📚ব্রহ্মবৈর্বতপু রাণ, প্রকৃতিখন্ডম, একাদশোহধ্যায়ঃ, পৃষ্ঠা নং- ৬২২-৬৩
পরের স্ত্রীর (সীতার) রুপ যৌবনের
বর্ণনায় পটু যিনি তিনি রাবন।
📚(রামায়ন: ৩:৪৪:১৫-১৯)
✳ব্রহ্মাঃ- ব্রহ্মা বৈবর্ত পুরান মতে ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির সাথে সঙ্গম করে
একেক প্রজাতির প্রাণী কুলের জন্ম দেন। এমনকি শিবের বিয়ের বেদিতে সতীকে দেখে তার বীর্য স্থলন হয় যা সে বালি চাঁপা দেন।তা থেকে ৮৮ হাজার বালিমুনিরা জন্ম হয়। যাদের বালখিল্য মুনী বলা হয়।
❇সোম দেবঃ- মার্কন্ডেয় পুরান মতে বৃহঃস্পতি দেবের স্ত্রী তারাকে সোম দেব অপহরন করে নিয়ে যায়। অনেক দেবতার নিষেধ সত্বেও তাকে ফেরত দিতে রাজি হন
না। অবশেষে ব্রহ্মার অনুরোধে তারাকে বৃহঃস্পতির কাছে ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় দেবী তারা গর্ভবতী।
❇বিশ্বকর্মাঃ- বিশ্বকর্মা ঋষির ধ্যান ভঙ্গের জন্য দেবরাজ ইন্দ্র অপ্সরি রম্ভাকে প্রেরন করেন। অপ্সরি তার সামনে উলঙ্গ হয়ে নিত্য করলে ঋষির ধ্যান ভঙ্গ হয় এবং সে অপ্সরির সাথে মিলিত হয়। এই মিলনে এক
কন্যার জন্ম হয় যাকে নদিতে ভাসিয়ে দিয়ে অপ্সর স্বর্গে চলে যায়।
❇ইন্দ্রঃ- অহল্যার রুপ দেখে দেবরাজ ইন্দ্র কামার্ত হয়ে পড়ে। ফলে সে অহল্যাকে মিলনের প্রস্তাব দেয়। এবং অহল্যাও রাজি হয়ে যায় উল্লেখ্য যে অহল্যা ছিলো
বিবাহিত ।
রাজা বিভাসের স্ত্রী।
@Z AND Z
👉শ্রীকৃষ্ণ ও রুক্মিণী (যৌনলীলা) পর্ব- ২
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
আমরা সকলেই জানি, "স্কন্দপুরাণ" সর্বমোট ৭টি খণ্ডে বিভক্ত.. যথা- ব্রহ্মখণ্ড, বিষ্ণুখণ্ড, মহেশ্বরখণ্ড, আবন্ত্যখণ্ড, প্রভাসখণ্ড, কাশীখণ্ড এবং নাগরখণ্ড..
"স্কন্দপুরাণ" হল, অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে সবচেয়ে বড় মহাপুরাণ, যার শ্লোক সংখ্যা (৮১১০০)..
আপনারা যদি স্কন্দপুরাণের "আবন্ত্যখণ্ড" পড়েন তাহলে দেখবেন, আবন্ত্যখণ্ড আবার কয়েকটি পর্বে বিভক্ত, এর একটি পর্বের নাম "রেবাপর্ব" বা "রেবাখণ্ডম".. এখানে শ্রীকৃষ্ণের বিবাহের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে..
.
যাহোক
শ্রীকৃষ্ণের অনেক স্ত্রীর মধ্যে, একজন স্ত্রীর নাম হল "রুক্মিণী"..
রুক্মিণীর পিতার নাম ছিল ভীষ্মক..
তিনি ছিলেন একজন ভূপতি বা রাজা..
তিনি একজন নৃপতিও ছিলেন বটে..
.
রুক্মিণীর বয়স যখন ৮ বছরে পদার্পণ করে, তখন ভীষ্মক চিন্তিত বালা কন্যা রুক্মিণীকে কার সাথে দ্রুত বিয়ে দিবেন.!....
ভীষ্মক দমঘোষকে বললেন, হে রাজেন্দ্র আমার কন্যা ৮ বছরে পদার্পণ করেছে.. আকাশবাণী মাধ্যমে বলা হয়েছে, কন্যা চতুর্ভুজকে প্রদান করতে হবে, আর এই চতুর্ভুজই বা কে.?
তখন দমঘোষ বলিলেন চতুর্ভুজ আমারই পুত্র, যে ত্রিলোক বিখ্যাত.. তারপর চতুর্ভুজ ও রুক্মিণীর পরিবারদ্বয়ের সম্মতিক্রমে বিবাহের সময় নির্ধারিত হল..
.
অতঃপর ভীষ্মক কন্যার বিয়েতে, তার সকল আত্মীয়-সজনকে নিমন্ত্রণ করলেন..
নিমন্ত্রণে সবাই আগমন করিলেন..
তারপর সন্ধ্যার সময় রুক্মিণী, তার সখীদের সাথে "অম্বিকাপুজা" করার জন্যে বাহিরে বের হলেন..
তখন গোপ বেশধারী হরিকে দর্শন করলেন, ফলে কামে তাহার চিত্ত কলুষিত হইলো..
-----তখন কেশব বা শ্রীকৃষ্ণ বললেন, তাত.! এই কন্যারত্ন হরণ করিবার জন্য আমার ইচ্ছা হইতেছে.!😍😍
কৃষ্ণের এই কথা শুনিয়া, তাত উত্তর প্রদান করিলেন, তুমি শীঘ্র গমন করিয়া স্ত্রীরত্ন গ্রহণ কর আমিও তোমার পাছে পাছে আসিতেছি..
------তখন শ্রীকৃষ্ণ রথে করে রুক্মিণীকে নিয়ে, তথা হতে বায়ুবেগে স্থানত্যাগ করলেন..
অতঃপর ভীষ্মক মহা হাহাকারে কেঁদে উঠলেন.!
এবং দানবগণও রাগে সমুদ্রের মত গর্জন করতে লাগলেন..
.
📚স্কন্দপুরাণ (আবন্ত্যখণ্ডের, রেবাখণ্ডের অধ্যায়-১৪২, ভার্স ১-৩২)
(পণ্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ন কর্তৃক অনূদিত)
(শ্রীনটবর চক্রবর্তী দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কোলকাতা)
.
👌👌👌#যেটা জানাগেল-
-----শ্রীকৃষ্ণ, কৃষ্ণলীলা করার সময়, রুক্মিণীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর..
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করেছিলেন.!
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার জন্যে, রুক্মিণীর পিতা ভীষ্মক আর্তনাদে কেঁদে উঠেছিলেন.!
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার সময়, রুক্মিণী "অম্বিকাপুজা" রত ছিলেন..
------শ্রীকৃষ্ণ ৮ বছর বয়সী রুক্মিণীর চরিত্র হরণের জন্যে, তার হৃদয়ে ইচ্ছার সূত্রপাত ঘটে..
-------আর চতুর্ভুজের কথাতো বাদই দিলাম..
@Z AND Z
👉 ❌☑ ভাই-বোনের বিয়ে। ১ম পর্ব
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🎎✴✴✴✴
👉🕉শুয়োরের বাচ্চারাই শুয়োরের মতো চিল্লাই।
📙📙📙📙📙📙📙📙📙📕📕📕📕📕📕📕📕
✍📙প্রমাণ➖ ১।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
যম ও যমী, যমজ ভাই-বোন।
সূর্যদেবের ঔরসে ও উষাদেবীর গর্ভে তারা জন্মলাভ করে।
যমী একদিন যমকে বলে- "তোমার সহবাসের জন্য আ অভিলাষিনী, গর্ভাবস্থা হতে তুমি আমার সহচর। বিধাতা মনে মনে চিন্তা করে রেখেছেন যে, তোমার ঔরসে আমার গর্ভে আমাদের পিতার এক নাতি জন্মাবে। তুমি পুত্রজন্মদাতা পতির ন্যায় আমার শরীরে প্রবেশ কর।"
📚 ✍ (ঋকবেদ মন্ডল-৯, সুক্ত ১০)
সেই ঘটনাকে স্মরনীয় করে রাখতে হিন্দুরা প্রতিবছর 'ভাইফোঁটা' নামক এক উৎসব পালন করে।
ঐদিন যম আর যমীর অনুপ্রেরণায় হিন্দু ছেলেরা তাদের আপন বোনকে নিয়ে কল্পনা করে আর ভাবে- "ঈশ! আমার বোনটাও যদি যমীর মত হত..."
✍ প্রমাণ➖২
🕉🕉🕉🕉🕉
রাম ও সীতাকে আমরা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই জানি। কিন্তু বৌদ্ধ দশরথ জাতক অনুযায়ী- রাম ও সীতা হল ভাই-বোন, পরে তাদের মধ্যে বিবাহ হয়। "দশরথ জাতক" অনুযায়ী রামের জনক রাজা দশরথ ও জননী রানী কৌশল্যার মধ্যে ভাই-বোনের সম্পর্ক ছিল, তথাপি তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছিল।
📕 ✍ ঋগ্বেদ- এ দেখা যায়-
👉 🎎 দম্ভ নিজ বোন মায়াকে,
👉 🎎 লোভ নিজ বোন নিবৃত্তিকে,
👉 🎎 কলি নিজ বোন নিরুক্তিকে বিয়ে করেছিল।
এই সব প্রমাণ দেখে 👉 শুয়োরের বাচ্চারা শুয়োরের মতো চিল্লাইয়া বংশের পরিচয় প্রকাশ করবে।
ভাই খুব ভালো ব্যাখ্যা দিলেন কিন্তু শুনবে কে আমরা অর্থাৎ যারা মানুষ কে সরধা করি সর্ব ধর্ম সমান বলে তারাই আপনার কথা শুনছি।কিন্তু ধর্মান্ধ মুসলিমরা মাদ্রাসা চাই
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
ওটা শিক্ষার জায়গা, ইউনিফর্ম ছাড়া কাওকে ঢুকতে দেওয়া যাবে না , সে হিন্দু হোক বা মুসলিম
100persent correct.
মুসলিম মা বোনদের এই বিষয়ে গুরুত্ব পূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। শিক্ষা আনে চেতনা চেতনা আনে মুক্তি । ধর্মীয় ও রাজনৈতিক শিক্ষা মানুষকে সীমাবদ্ধ করে রাখে ।
এ দেশের বেশির ভাগ মুসলিম। দেশের কথা ভাবে না সবকিছুতেই ধর্ম দেখে। আরো ধর্ম কাজ করেছেন ।
Muslim is not a ' Dharma' it a 'Majhab' better to say political agenda.
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@Z AND Z
👉সোনা আর নুনু কাটা ভগবানাদের যৌনসঙ্গম
🕉🕉🕉🕉🕉✂️✂️✂️
⚀হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে।
দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত।
হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক।
⚁মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার।
👉এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে।
আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা।
📚(ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত।
@Z AND Z
👉🕉হিন্দুদের গোমাতার গোমূত্র থেরাপি ফেল;
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🍪🍪🍪🍪🍪🍪
👉করোনা আক্রান্ত বিজেপি নেত্রী
❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌
আন্তর্জাতিক |
1ST FEBRUARY, 2022 10:41 PM
Jamnagar tv
করোনাভাইরাস নিরাময়ে গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে মুখ খুলে অনেকবারই খবরের শিরোনাম হয়েছেন ভারতের বিতর্কিত বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা। এবার তিনিই আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের।
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক বিবৃতিতে সাধ্বী নিজেই জানান এ তথ্য।
টুইট বার্তায় সাধ্বী লেখেন, সোমবার আমার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছি। গত দুইদিনে যারা আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। প্রয়োজন হলে করোনা পরীক্ষাও করে নেবেন। আপনাদের শরীর যাতে ঠিক থাকে ঈশ্বরের কাছে সেই প্রার্থনা করি।
গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে বারবার মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন সাধ্বী। বলেছেন, গোমূত্র ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে। সাধ্বী নিজেও স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। গোমূত্র পান করেই তিনি আরোগ্য লাভ করেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন তিনি।
গত বছর করোনা থেকে সুরক্ষার উপায় হিসেবে সাধ্বীর দেয়া একটি বক্তব্য নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। তিনি বলেছিলেন, গোমূত্র ফুসফুসের সংক্রমণ ও করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখে। নিজের অনেক শারীরিক সমস্যা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নিয়মিত গোমূত্র পান করি। তাই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে তার কোনো ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই বলেও দাবি করেন এই নেত্রী।
@Z AND Z
👉📕হিন্দু ধর্মে ধর্ষণ
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
👉🔴দেবগুরু বৃহস্পতি তার ভ্রাতৃবধূ মমতাকে ধর্ষণ করেন।
(কালিপ্রসন্ন সিংহের অনুবাদিত মহাভারত / আদিপর্ব / চতুরধিক শততম অধ্যায় (১০৪ অধ্যায়))
সোম অথবা চন্দ্র দেবতা বৃহস্পতির স্ত্রী তারাকে ধর্ষণ করেছিলেন।ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে এই ঘটনাটি উল্লেখিত আছে -
“তারারে হরণ করে দেব শশধর।
তারাদেবী গর্ভবতী হয় অতঃপর।।
সগর্ভা তারারে হেরি গুরু বৃহস্পতি।
ভর্ৎসনা করিল তারে ক্রোধভরে অতি।।
লজ্জিত হইয়া তারা চন্দ্রে দিল শাপ।
শুন শুন চন্দ্র তুমি করিলে যে পাপ।।
কলঙ্কী হইবে তুমি তাহার কারণ।
তোমার দর্শনে পাপ হবে অনুক্ষণ।।“
(ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ/ কৃষ্ণ জন্ম খন্ড/৮০ অধ্যায়,অনুবাদক- সুবোধ চন্দ্র মজুমদার)
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে অশ্বীনিকুমারের এক ব্রাহ্মণীকে ধর্ষণের ঘটনা উক্ত হয়েছে। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণে (ব্রহ্মখণ্ড/১০) বলা হয়েছে,
“শৌনক কহিলা সৌতি না পারি বুঝিতে
অশ্বীনিকুমার কেন রত ব্রাহ্মণীতে।।
সৌতি কহে মুনিবর দৈবের ঘটনা ।
ব্রাহ্মণী তীর্থেতে যায় অতি সুদর্শনা।।
পথশ্রমে ক্লান্ত অতি বিশ্রাম কারণ।
পশিল দেখিয়া এক নির্জন কানন।।
ব্রাহ্মণী বসিয়া আছে বিশ্রামের আশে।
অশ্বীনিকুমার দৈবযোগে তথা আসে।।
তাহারে দেখিয়ে পথে অশ্বীনিকুমার।
সৌন্দর্যবিমুগ্ধ মনে কাম জাগে তার।।
সুন্দরীর রূপ দেখি কাম জাগে মনে।
তাহারে ধরিতে যায় অতি সঙ্গোপনে।।
রূপবতী সতী নারী নিষেধ করিল।
কামার্ত অশ্বীনিপুত্র তাহা না শুনিল।।
নিকটেই মনোহর ছিল পুষ্পোদ্যান।
সবলে আনিয়া সেথা করে গর্ভাধান।।
লজ্জ্বা ভয়ে ব্রাহ্মণী সে গর্ভত্যাগ করে।
তখনি জন্মিল পুত্র ধরার উপরে।।“
(অনুবাদক- সুবোধ চন্দ্র মজুমদার)
👉🔴বরুণ চন্দ্রের কণ্যা উতথ্যের স্ত্রী ভদ্রাকে হরণ করেন-
” It so happened, however, that the handsome Varuna had, from a long time before, coveted the girl. Coming to the woods where Utathya dwelt Varuna stole away the girl when she had plunged into the Yamuna for a bath. Abducting her thus, the Lord of the waters took her to his own abode. That mansion was of wonderful aspect. It was adorned with six hundred thousand lakes. There is no mansion that can be regarded more beautiful than that palace of Varuna. It was adorned with many palaces and by the presence of diverse tribes of Apsaras and of diverse excellent articles of enjoyment. There, within that palace, the Lord of waters,
O king, sported with the damsel. A little while after, the fact of the ravishment of his wife was reported to Utathya.
( Mahabrahata/Anushasana Parva/ 154, Translated by Pratap Chandra Roy)
আজকের প্রতিবেদন সত্যিই অতুলনীয়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এরকম ব্যাখ্যা আগে আর শুনিনি।
দাদা আপনার মতো মানুষ খুব দরকার আমাদের সমাজে। সব ধর্মের মানুষের কাছে আপনি আদর্শ। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
আমাদের জীবন জীবিকার জন্য শিক্ষা খুবই প্রয়োজন শিক্ষা ছাড়া মানুষ অনেক পিছিয়ে পড়বে । খুব সুন্দর বিশ্লেষণ ।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
@@SalmanMediaOfficial Hijab tor ammur bhoday ..😂😂 Kangladeshi der pechone laath mere India theke tarano amar dhormiyo adhikar .
@Ridh Narayan Banerjee আপনি একদম ঠিক বলেছেন।
@Ridh Banerjee
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
Beautiful and 100% perfect explanation. Hard to listen but true. Salute again Safikulda.
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
আপনার আলোচনা খুবই যুক্তিপূর্ণ, ধন্যবাদ
আপনাকে ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ। অসংখ্য অসংখ্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️🙏❤️🙏❤️🙏
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
খুবই ভালো ব্যাখ্যা, সঠিক. 👍🙏
আপনার বিশ্লেষণ একদম ঠিক এবং সময়োপযোগী।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
জনাব শফিকুল ইসলাম আমি আপনার সাথে সম্পুর্ন একমত। আমার ছেলে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে ভর্তি করেছিলাম। সেখানে হোষ্টেলে গরুর মাংস প্রতি সপ্তাহে দুই/তিন দিন দিতো।কিন্তু আমি আমার ছেলেকে বলেছিলাম তার পরিবর্তে ডিম খাবে।তবুও পড়াশোনা করবে।
👍👍👍👍👍 perfect decision.
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
বাস্তব টাকে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
@@SalmanMediaOfficial শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনো প্রকার ধর্ম চলবে না, ধর্ম টাকে শিক্ষার আগে যে ধরনের ব্যাক্তিরা চাই চলে যাও আরব কান্ট্রি তে।🙏
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🟥 ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✅অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে আলোচনা
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
ধর্মান্ধ মুসলমান বিচার বুদ্ধি হীন।
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
Salman Yusuf seta ghare valo kintu kono shikha pratisthane noi visesh kare Bharater moto hindu rastre
Nd belal hossain apni anyader dharmagranthe ki nijer dharma granther chaya dekhen ?tai nijer ta chere anyader ki ache ki nei tai niye samay nosto karen
দেশের কথা জানতে, বিভিন্ন ভাষা জানতে, বহির্বিশ্বের কথা জানতে অবশ্যই মূলস্রোতের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ সব ধর্মের ছাত্র ছাত্রীদের সেখানে যেতে হবে।
@Shyamal Chakraborty...... আমরা তো স্ব ইচ্ছায় এবং খুব আনন্দে সেই শিক্ষাই পেতে চাই, কিন্তু "ওরা"তো তা চায়না ওদের ধর্মীয় শাসানির জন্য। কি করবেন!
Sikhha nie r ki korbe , dhormo palon korata besi joruri . Full support muslim women Boycott school over hijab 🙏🙏🙏
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
@@SalmanMediaOfficial hijab tor ammur bhoday 😂😂😂
@@pissfullaurdogaand-72hoorw11
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস।
খুব ভাল খবর 👌👌👌👌👌👌👌👌👌😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆
সফিকুল ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, আপনার উপস্থাপনা গুলো তথ্য নির্ভর এবং যুক্তিযুক্ত
স্কুলে স্কুল ইউনিফর্ম পরা ই উচিত ।
আমাদের সময় কোনো মুসলিম মেয়ে স্কুলে হিজাব পরে আসতো না। এখন দেখছি হিজাব ট্রেন্ডিং চলছে।
ঠিক তাই
একদম ঠিক কথা।
তাহলে আপনাদের সময় শিখ জাতি স্টুডেন্ট ভাইরা মাথায় নিশ্চয় পাগড়ি পরে আসতো না।
এর পেছনে তো মুসলিম তোষণ কারি রাজনীতির বেশ্যারা এবং ভারতবর্ষ কে মুসলিম দেশে পরিণত করার এজেন্ডা নিয়ে চলা মুসলিম সন্ত্রাসকারীদের মদত।
মাননীয় মোদীজী "সবকে সাথ সবকে বিকাশ" এর নাড়া দিয়ে মুসলিম মহিলা গোষ্ঠির ঘুম ভাঙানোর যে পদক্ষেপ নিচ্ছেন - সেটাই আসল কারণ হয়েছে এই হিজাব ইস্যু তুলে মহিলাদের ধর্মের নামে আবার অন্ধকারে ঠেলে দিয়ে শুধু দেহের ক্ষিধে মেটানোর বস্তু হিসেবে ব্যবহার করা
@@sarifuddin8659 শিখদের পাগড়ীতে Identity লুকানো হয়না। ওটা পড়লেও পুরো Identify করা যায় বস।
এর দেখাদেখি দ্বিগম্বর জৈন ধর্মের পূজারক কোন ছাত্র যদি এবার বলে - আমরা দ্বিগম্বর হয়ে স্কুল-কলেজ যাব : সমাজ সেটা মানবে তো বস।
আপনাদের মেয়েদের মুসলিম করে রাখতে চাইলে - সনাতন ধর্মের মানুষ হিন্দু হতে চাইলে - তখন সমাজ সামলাতে পারবে তো
কিছু মৌলবাদ আর কিছু রাজনৈতিক দলের জন্য মুসলিমরা পিছিয়ে পড়ছে ।
আরও পিছিয়ে পো রবে।
সফিকুল ভাই অদ্ভুত বিশ্লেষন ! ধন্যবাদ । সবকিছুতে ই সুন্দর বক্তব্য । এই সাংবাদিক বাঙলায় খুব. কম ।
Darun explain thanks 🙏 shaiful da
ভারতবর্ষে আইন সবার জন্য সমান হওয়া উচিত।
অসাধারণ প্রতিবেদন
শিক্ষা ছাড়া ধর্ম টেকে না। শিক্ষা হল ধর্মের বুনিয়াদ।
ভারত চিরকাল যখন মুসলিম সম্প্রদায় ভারতে প্রবেশ করেনি তখন থেকেই আধ্যাত্মিক শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষা ও নিজের জীবনে প্রয়োগ করেছেন। মুসলিম শাসকরা এতো গোঁড়া ছিল যে তারা নিজেরা নিজেদের পায়ে কুরুল মেরেছেন। যদি মুসলিম সমাজ সেই পুরনো মাদ্রাসা বা ধর্মীয় শিক্ষায় থাকতে চাই তাহলে তাদের জন্যে পাকিস্তান আফগানিস্তান, বাংলাদেশ আছে। চলে যেতে ই পারে। কারণ ভারত অত্যন্ত প্রাচীন দেশ। উচ্চ চিন্তাভাবনার দেশ ছিল বলেই নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল। যেটা একজন শয়তান মুসলিম শাসক বখতিয়ার খিলজী শেষ করে দিলো। সেখান থেকেই মুসলিম সমাজের এই হাল আমি মনে করি। স্বাভাবিক ভাবেই ব্রিটিশরা সুযোগ নিয়েছেন। আশা করি এই মতের সাথে থাকবেন।
সঠিক প্রতিবেদন সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ সফিকুল দা ।
আচ্ছা সফিকুল ভাই আপনার মত সমস্ত মুসলিম ভাইরা এত উদার ও পরিষ্কার মনের হয় না কেন? তাহলে তো এ সব ঝামেলাগুলো আসে না। এত আধুনিক যুগেও কি এত পিছিয়ে পড়া মনোভাব চলে?
ইউনিফর্ম বাধ্যতামুলক।হিজাব স্কুলে কোনভাবেই allow না
আপনার প্রতিটি যুক্তিই সঠিক। দেশের প্রতিটি নাগরিক একই রাস্তায় হাঁটুক , তবেই হবে সার্বিক উন্নতি , দেশের উন্নতি। ধন্যবাদ দাদা।
মুসলিম দের শিক্ষার থেকে ধর্ম টা কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করে
Yes muslim sobcheye beter dhormo. but kono dhormoke choto kora uchit noy. I love islam
@@Arambaghvlogs07 মুসলিম হল একটা ধর্ষণকারী ধর্ম নবী নয় বছরের শিশুর সাথে কি করেছিল সবাই জানে।
@@utsabghosh331
👉হায়রে নাক কাটা গনেশ, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
🟣🔵🔵🔵🔵🟡🟢🔴👉 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
❌ নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟠🟠🟠🟠🟠🟠🟠🔴🔴
✳ইসলামে অন্যের ধর্ম ও তাদের দেব-দেবীকে গালাগালি/ কটূক্তি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ করেছে । তাই আমরা মুসলিমরা তাদের কে গালাগালি করতে চাই না।
কিন্তু যারা ইসলাম কে গালাগালি করে, তাদের ধর্মীয়গ্রন্থ থেকে তাদের পরিচয় তুলে ধরতে চাই। যাতে তারা আয়নার সামনে সহজে তাদের কুকর্মের চেহারা দেখতে পারে।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়
⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
❎ ঠাকুর, মশাই, ঋষি, গুরু, দেবী, দেবতা দ্বারা- যৌনলালসার শিকার তাদের নিজের কন্যা-মাতা-বোন-মামী।
তাদের বংশের কুলাঙ্গাররাই অন্য ধর্ম কে মিথ্যা গালাগালি করে নিজের বংশের পরিচয় প্রকাশ করে।
❎ফাঁস হলো তাদের গালাগালি কারণ ও তাদের ধর্মের মধ্যে যৌনলালসার গোপন রহস্যের তালিকা
👉নিজের মা দূগার সাথে ব্যভিচারের কারণে ভগবান গনেশ এর নাক কাটা
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
✍ -- 🔴 একদিন পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে।
ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির।
গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায়
পরিবর্তন করে ফেলে।
তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল।
তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয়।
📚(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
⚀ এইসব অপকর্মের কারণে -
এমন যেন আর না হয় সেজন্য ঐ ধর্মের ধর্মগ্রন্থে বলা হয়েছেঃ
“পুরুষের উচিত নয় তার মা, বোন, অথবা কন্যার সাথে একাকী বসা, পাছে কী হতে কী হয়।”
📚(মনুসংহিতা ২:২১৫)
সবাই না।
কিছু কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু নকল আইডি দিয়ে মুসলিম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে। তাদের জন্য উপরোক্ত রেফারেন্স গুলি দেখলে যে কোন বিবেকবান মানুষ এটা কে ধর্ম বলতে পারেনা। হিন্দু ধর্ম মূলত ওদের জন্মলগ্ন থেকেই লুচ্চামী নোংরামী আর অশ্লীলতায় ভরপুর ।
✔✔সুতরাং জন্ম হোক যথা, কর্ম হোক ভালো
⚅ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে তাদের গুরু মহাশয়দের কলঙ্কিত জীবনের কুকর্মের ইতিহাস ।
@@Arambaghvlogs07
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
@@ndbelalhossain1285 আরে হোল কাটা গাধা বলদ মোল্লা তুই আমাকে শিখাতে আসিস না তোদের ধর্মে কি হয় আমি খুব ভালোভাবে জানি। ১_তোদের নবী নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছিল। ২_তোর নবী অনেক গুলো পর মহিলাকে বিয়ে করে তাদের সাথে ফুর্তি করত। হজরত মুহাম্মদ বিছনায় হিসু করে এবং তাদের খাওয়াত। ৩_তোদের আয়াতে গণিমতের মাল লেখা আছে এর মানে হল ডাকাতি করে অন্য ধর্মের পুরুষদের হত্যা করে তার ধন টাকা পয়সা লুট করা আর অন্য ধর্মের মহিলাকে তুলে নিয়ে গিয়ে জোর করে বিয়ে করা অথবা যৌনদাসি বানিয়ে রেখে তাদের উপর অত্যাচার করা। ৪_আয়াতে আলতাকিয়া শব্দটার কথার মানে হল কোরান অবমাননার মিথ্যা অজুহাত দিয়ে অন্য ধর্মের মানুষকে মেরে ফেলা। ৫_তোদের আয়েশা বিবি এত সয়তান ছিল যে ফাতেমা বিবির পেটে লাথি মেরে বাচ্চা নষ্ট করে দেয়। ৬_ তোদের নবী নিজেই বলেছে যে অহিন্দুদের ধর্ম পরিবর্তন করার জন্য চাপ দিতে নাহলে তাদের হত্যা করে দেও। ৭_ তোদের হজরত মুহাম্মদ এর পায়খানা কে তোরা পবিএ বলে মনে করিস সেজন্য বলিস হজরত এর পায়খানা মুবারক। এটাই তোদের শান্তির ধর্ম ছি ছি ছি। বেশি ধর্ম চোদাতে আসিস না। আর ও অনেক কথা বার করে দিব।
এটা ভুল ,ওদের লক্ষ শিক্ষা নয়,ইসলামের বিস্তার,এবং ওরা ওটাতে সফল
Very good explanation. You are exceptional like very few others.
সফিকুল দাদা যা বলেছেন ঠিক উত্তর টা বলেছেন অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ
অসাধারণ বিশ্লেষণ।জ্বলন্ত উদাহরন দিয়েছেন।কিন্তু কেউ যদি শেনে তবেতো!আর কিছুই বলার নেই।
Safikul da very very thanks.
শফিকুল ভাই এ বিতর্ক থামবে না ,প্রকৃত ধর্মের মানে না জানলে এসব চলতে থাকবে
Excellent and motivational speech.
Best Episode 🙏
very good news coverage
মোদি সরকারের একটা কাজ করা উচিত তিন তালাক বিল টা বাপাস নেয়া দরকার । আর একটা নতুন বিল পাস করা দরকার সেটা হলো যে একটা মুসলমান ছেলে সে বিয়ে করতে পারবে দশটা তাহলে হয়তো ভালো হবে ।।।।।। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর জন্য ভাবে আর দেশের মানুষ কিনা আদিম যুগের কথা ভাবে তিন তালাক বিল ব্যান্ড হনা দরকার তাহলে মুসলমান মেয়েরা শিক্ষা পাবে
এগুলো পরীক্ষা দিলেও ফেল করতো ... তাই পরীক্ষা দিচ্ছেনা।
পাগল ও নিজের ভালো মন্দ বোঝে। বাকিটা লিখতে ইচ্ছা করলো না।
সফিকুল ভাই, তুমি আধুনিক সমাজের পথ প্রদর্শক! মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে যে ভাবে শিক্ষার মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনার যে প্রয়াস চালাচ্ছ, তাকে আমি একজন হিন্দু হয়ে সাধুবাদ জানাই। মুসলমানরা যখন না বুঝে এর মান্যতা না দেয়, তখন খুব দুখঃ হয়। আর ভাবি কবে এর অবসান হবে!
সাধারণ মানুষ সবই বোঝে কিন্তু অসাধারণ যাঁরা তাঁদের ই অবুঝপনা...বোঝা যাচ্ছে 😒🙃🤓
খুবই ভালো লাগল ধন্যবাদ জানাই ভালো থাকবেন
খুব ভালো উপলব্ধি এবং ভালো বিশ্লেষণ।
শফিকুল ভাই আপনি সত্যি খুব সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন এতেও যদি মানুষের চেতনা না হয় তাহলে বলার আর কিছু নেই আমার মনে হয় এর মধ্যে কেউবা কারা রাজনৈতিক খেলা খেলছে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
সফিকুল ভাইয়ের খুব বাস্তব বিশ্লেষণ।
সত্যি বলছি দাদা আপনি এক জন দারুন ব্যাক্তি । এক দম সত্যি কথা টা বলেছেন আপনি । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা । 🙏🏻🙏🏻❤️❤️
সঠিক আলোচনা,সময়পযোগী আলোচনা।
বাবাও একই কথা বলেন।কবে যে সবাই বুজবে! একমাত্র আধুনিক শিক্ষা সমস্ত ব্যবধান দূর করতে পারে।
কেউ যদি হাঁটতে না চায় তাকে জোর করে হাঁটানো যায় না।
আমার হুজুরের পঠন পাঠন খুব ভালো লাগে। ওরা পায়ুপথের শুখ দেয়। 😂😂😂😂😂
☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️th-cam.com/video/s6bYMkuWla0/w-d-xo.html
🕉 ভগবান ব্রহ্মা: নিজের মেয়ের সাথে যৌনাচারে লিপ্ত।
👹👹👹👹👹👹🎭🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
বিদ্যার দেবী স্বরসতীর সাথে যৌনাচার: ভগবান ব্রহ্মার।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
👉❌এই পাপের কারণে ভগবান ব্রহ্মার পূজা নাই।
🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে যথাক্রমে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের অধীশ্বর বলে মনে করা হয়।
এই তিন জনের মধ্যে শিবের পূজা ভারতে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
নানা রূপে বিষ্ণুর পূজাও যথেষ্ট প্রচলিত।
👉✴কিন্তু ভারতে ব্রহ্মার পূজার চল প্রায় নেই বললেই চলে।
👉🛕ব্রহ্মা মন্দিরও বেশ দুর্লভ।
👉কিন্তু ভগবান ব্রহ্মা এমন অনাদৃত থেকে গেলেন কেন⁉️
📕✍ পুরাণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা সেই সব দেবতাদের প্রতি থাকে বেশি যাঁরা সাধারণত তাঁদের শক্তিমত্ততার জন্য বিখ্যাত।
👉🕉☑ শিব তাঁর প্রলয়নৃত্যের জন্য বিখ্যাত
👉🕉☑ বিষ্ণু পরিচিত তাঁর সুদর্শন চক্রের জন্য।
👉☑🎭 দুর্গা ও কালীও শক্তি দেবী হিসেবে আরাধ্যা।
🛐 এঁদের সাধারণ মানুষ ভয় পায় বলেই এঁদের পূজা করে বলে ব্যাখ্যা।
👉👹ব্রহ্মা কেন পূজিত হন না, তার কিছু শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যাও রয়েছে।
📖✍ 🕉 পুরাণে উল্লেখ হয়েছে, ব্রহ্মা যখন সৃষ্টি প্রক্রিয়া চালাচ্ছেন তখনই নিজের কাজের সুবিধার জন্য এক সুন্দরী নারীকে তৈরি করেন তিনি।
তিনি বিদ্যার দেবে সরস্বতী, শতরূপা বা ব্রহ্মাণী নামে পরিচিতা। সেই নারীর প্রতি কামাসক্ত হয়ে পড়েন ব্রহ্মা নিজেই।
👉🕉 🎭 🕶👺বিদ্যার দেবী সরস্বতী ব্রহ্মার চোখের আড়াল হওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন।
👉👁🕉 👥👤👥তাঁর উপর নজর রাখতে নিজের ঘাড়ের উপর পাঁচদিকে পাঁচটি মাথা তৈরি হয়ে যায় ব্রহ্মার।
বিদ্যার দেবী সরস্বতী তখন ব্রহ্মার কামাবেগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে নানা পশুর ছদ্মবেশ ধরে পালাতে থাকেন।
ব্রহ্মাও একে একে সেইসব পশুর পুরুষ রূপ ধারণ করে বিদ্যার দেবে সরস্বতীর পিছু নেন।
👉 🕉 বলা হয়, এইভাবেই তৈরি হয় জীবকূল।
🐒🦍🦧🐶🐕🦮🐕🦺🐩🐺🦊🦝🐱🐈🐈⬛🦁🐯🐅🐆
👉🧜♀️ বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাঁচতে একটি গুহার ভিতর আশ্রয় নেন।
ব্রহ্মা সেই গুহাতেই মিলিত হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী সঙ্গে।
👉 🧜♀️ বিদ্যার দেবে সরস্বতী ছিলেন ব্রহ্মার আপন কন্যা। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই যৌনসঙ্গমে মিলিত হন ব্রহ্মা।
👉 🛐 এই অবৈধ যৌনাচারের অপরাধে শিব ব্রহ্মার পঞ্চম মাথাটি কেটে দেন, এবং অভিশাপ দেন যে, ধরাধামে কেউ ব্রহ্মার পূজা করবে না।
👉🟥 শিব এতে ক্ষুব্ধ হন ও ব্রহ্মাকে অভিশাপ দেন যে, তিনি কোনওদিন পৃথিবীতে পূজিত হবেন না। ব্রহ্মা সত্যিই পূজা পান না তেমনভাবে।
🛕রাজস্থানের পুষ্করে ভারতের প্রাচীনতম ব্রহ্মা মন্দিরটি অবস্থিত।
মনে করা হয় প্রায় দু’হাজার বছর আগে এই মন্দির তৈরি। ভারতে এমন বৃহদাকার ব্রহ্মা মন্দির খুব কমই আছে।
@Z AND Z
👉সোনা আর নুনু কাটা ভগবানাদের যৌনসঙ্গম
🕉🕉🕉🕉🕉✂️✂️✂️
⚀হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারীরা
ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারেই চরম নোংরা,
অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে।
দুই উরুর সন্ধিস্থলে এদের সকল আরাধনা বা পুজা নিহিত।
হিন্দুদের তথাকথিত দেব দেবীরাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট্যের পথ প্রদর্শক।
⚁মূল আলোচনার শুরুতেই হিন্দুদের
দেবতাদের সম্পর্কে একটু ধারনা থাকা
দরকার।
👉এবার আসুন হিন্দুদের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কে কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি।
” চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে
পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী
প্রান রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে
প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ
তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ
কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর
প্রান রক্ষা করে।
আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা।
📚(ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা
মিটাতো তার পেছনের রাস্তা অর্থাত্ ….
দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের
সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত।
@Z AND Z
👉শ্রীকৃষ্ণ ও রুক্মিণী (যৌনলীলা) পর্ব- ২
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
আমরা সকলেই জানি, "স্কন্দপুরাণ" সর্বমোট ৭টি খণ্ডে বিভক্ত.. যথা- ব্রহ্মখণ্ড, বিষ্ণুখণ্ড, মহেশ্বরখণ্ড, আবন্ত্যখণ্ড, প্রভাসখণ্ড, কাশীখণ্ড এবং নাগরখণ্ড..
"স্কন্দপুরাণ" হল, অষ্টাদশ মহাপুরাণের মধ্যে সবচেয়ে বড় মহাপুরাণ, যার শ্লোক সংখ্যা (৮১১০০)..
আপনারা যদি স্কন্দপুরাণের "আবন্ত্যখণ্ড" পড়েন তাহলে দেখবেন, আবন্ত্যখণ্ড আবার কয়েকটি পর্বে বিভক্ত, এর একটি পর্বের নাম "রেবাপর্ব" বা "রেবাখণ্ডম".. এখানে শ্রীকৃষ্ণের বিবাহের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে..
.
যাহোক
শ্রীকৃষ্ণের অনেক স্ত্রীর মধ্যে, একজন স্ত্রীর নাম হল "রুক্মিণী"..
রুক্মিণীর পিতার নাম ছিল ভীষ্মক..
তিনি ছিলেন একজন ভূপতি বা রাজা..
তিনি একজন নৃপতিও ছিলেন বটে..
.
রুক্মিণীর বয়স যখন ৮ বছরে পদার্পণ করে, তখন ভীষ্মক চিন্তিত বালা কন্যা রুক্মিণীকে কার সাথে দ্রুত বিয়ে দিবেন.!....
ভীষ্মক দমঘোষকে বললেন, হে রাজেন্দ্র আমার কন্যা ৮ বছরে পদার্পণ করেছে.. আকাশবাণী মাধ্যমে বলা হয়েছে, কন্যা চতুর্ভুজকে প্রদান করতে হবে, আর এই চতুর্ভুজই বা কে.?
তখন দমঘোষ বলিলেন চতুর্ভুজ আমারই পুত্র, যে ত্রিলোক বিখ্যাত.. তারপর চতুর্ভুজ ও রুক্মিণীর পরিবারদ্বয়ের সম্মতিক্রমে বিবাহের সময় নির্ধারিত হল..
.
অতঃপর ভীষ্মক কন্যার বিয়েতে, তার সকল আত্মীয়-সজনকে নিমন্ত্রণ করলেন..
নিমন্ত্রণে সবাই আগমন করিলেন..
তারপর সন্ধ্যার সময় রুক্মিণী, তার সখীদের সাথে "অম্বিকাপুজা" করার জন্যে বাহিরে বের হলেন..
তখন গোপ বেশধারী হরিকে দর্শন করলেন, ফলে কামে তাহার চিত্ত কলুষিত হইলো..
-----তখন কেশব বা শ্রীকৃষ্ণ বললেন, তাত.! এই কন্যারত্ন হরণ করিবার জন্য আমার ইচ্ছা হইতেছে.!😍😍
কৃষ্ণের এই কথা শুনিয়া, তাত উত্তর প্রদান করিলেন, তুমি শীঘ্র গমন করিয়া স্ত্রীরত্ন গ্রহণ কর আমিও তোমার পাছে পাছে আসিতেছি..
------তখন শ্রীকৃষ্ণ রথে করে রুক্মিণীকে নিয়ে, তথা হতে বায়ুবেগে স্থানত্যাগ করলেন..
অতঃপর ভীষ্মক মহা হাহাকারে কেঁদে উঠলেন.!
এবং দানবগণও রাগে সমুদ্রের মত গর্জন করতে লাগলেন..
.
📚স্কন্দপুরাণ (আবন্ত্যখণ্ডের, রেবাখণ্ডের অধ্যায়-১৪২, ভার্স ১-৩২)
(পণ্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ন কর্তৃক অনূদিত)
(শ্রীনটবর চক্রবর্তী দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কোলকাতা)
.
👌👌👌#যেটা জানাগেল-
-----শ্রীকৃষ্ণ, কৃষ্ণলীলা করার সময়, রুক্মিণীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর..
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করেছিলেন.!
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার জন্যে, রুক্মিণীর পিতা ভীষ্মক আর্তনাদে কেঁদে উঠেছিলেন.!
-----শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীকে হরণ করার সময়, রুক্মিণী "অম্বিকাপুজা" রত ছিলেন..
------শ্রীকৃষ্ণ ৮ বছর বয়সী রুক্মিণীর চরিত্র হরণের জন্যে, তার হৃদয়ে ইচ্ছার সূত্রপাত ঘটে..
-------আর চতুর্ভুজের কথাতো বাদই দিলাম..
@Z AND Z
🕉হিন্দুদের গোমাতার গোমূত্র থেরাপি ফেল;
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🍪🍪🍪🍪🍪🍪
👉করোনা আক্রান্ত বিজেপি নেত্রী
❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌❌
আন্তর্জাতিক |
1ST FEBRUARY, 2022 10:41 PM
Jamnagar tv
করোনাভাইরাস নিরাময়ে গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে মুখ খুলে অনেকবারই খবরের শিরোনাম হয়েছেন ভারতের বিতর্কিত বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা। এবার তিনিই আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের।
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক বিবৃতিতে সাধ্বী নিজেই জানান এ তথ্য।
টুইট বার্তায় সাধ্বী লেখেন, সোমবার আমার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। বর্তমানে আমি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছি। গত দুইদিনে যারা আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি। প্রয়োজন হলে করোনা পরীক্ষাও করে নেবেন। আপনাদের শরীর যাতে ঠিক থাকে ঈশ্বরের কাছে সেই প্রার্থনা করি।
গোমূত্রের উপকারিতা নিয়ে বারবার মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন সাধ্বী। বলেছেন, গোমূত্র ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে। সাধ্বী নিজেও স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। গোমূত্র পান করেই তিনি আরোগ্য লাভ করেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন তিনি।
গত বছর করোনা থেকে সুরক্ষার উপায় হিসেবে সাধ্বীর দেয়া একটি বক্তব্য নিয়ে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। তিনি বলেছিলেন, গোমূত্র ফুসফুসের সংক্রমণ ও করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখে। নিজের অনেক শারীরিক সমস্যা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নিয়মিত গোমূত্র পান করি। তাই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে তার কোনো ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই বলেও দাবি করেন এই নেত্রী।
সাফিকুল দা ব্যাখ্যা খুব ভালোই করেছেন তবে আমিও বলতে চাই আমার সমস্ত মুসলিম ভাই ও বোনেদের নিজার নিজেরাই হেফাজতের সঙ্গে স্কুল যাওয়া পরীক্ষা দাও পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত কেউ হলোনা আল্লাহর উপরে ভরসা রাখ সব ঠিক হয়ে যাবে সমস্ত মুসলিম ভাই ও বনেদের সকলকে বলতে চাই তোমরা সবর কর সবার সবচেয়ে বড় জিনিস পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত একদম কেউ হলোনা
Good morning dada.🙏🙏🙏🙏🙏
এই আধুনিক শিক্ষার বিষয়ে মুসলিম সম্প্রদায় কেই এগিয়ে আসতে হবে,নইলে এদের পিছনের দিকে চলা শুরু হবে,যা দেশের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর।
Khub sundor kore bollen aapni 🙏🙏
এদেরকে গুলি করে মারতে হবে তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাবে না আবার বেকারের আন্দোলন করবে এই সবকিছু এদেশে চলবে না মনে হচ্ছে ইসলাম ধর্মের টীকা ভারত বর্ষ নিয়ে বসে আছে চাঁদের ভালো লাগছেনা এদেশের তারা কেন চলে যায় পাকিস্তান আফগানিস্তান কট্টরপন্থী মুসলিমদের এদেশে কোন জায়গা নেই
@@FUTUREASIA
👉গোলাগুলি বন্ধ করেন🔫।
কোলাকুলি করেন সমাধান আসবে।
@@FUTUREASIA
ভূতের মুখে- রাম রাম❗বিজেপির মূখে-জয় শ্রীরাম❗
✴✴✴✴🕉🕉🕉🆚️🟥🟥🟥🗣🕉🕉🕉🕉🕉
🕉 স্বামী পঞ্চ পান্ডব, সখা কৃষ্ণ ভগবান,
👉❌দুঃশাসন করে দ্রৌপদীর অপমান,
অধার্মিক করে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ, নাই কেন স্মরণ⁉️
📚 ✍
বিজেপির নাই মহাভারতের জ্ঞান,
তাই ওদের হাতে নারী জাতীর অপমান।
📙
এইতো দেখি ভূতের মুখে রাম রাম
হিজাবের বিরুদ্ধে বিজেপির-জয় শ্রীরাম শ্লোগান।
📕
ওরে মোদি, ওরে বিজেপি (ভারতীয় জঙ্গি পার্টি),
জেনে রাখ- হিজাব(পর্দা) হচ্ছে সনাতন ধর্মের বিধান।
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।
সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের কপালে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
সহমত । মুসলিম সমাজে শিক্ষার প্রয়োজন ।
আপনার বিশ্ষেণ শুনলে মনে হয় আপনার মতো এত বড়ো মাপের মানুষ খুব কম পাওয়া যায় ।আপনাকে সহস্র প্রনাম 🙏🙏 । আপনি আপনার পরিবারকে নিয়ে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রার্থনা করি ।
SOTHI DADA YOU ARE GREAT.APNAR MOTO MANUS AJJ AE BANGLA TE KHUB E OBHAV.OSADHARON LAGLO.APNAR MAA HOLEN EKJON "ROTNO GORBHA".JOY SAFIKULL ISLAAM JOY ARRAMBAAG TV.
Jay Jay Shree Ram
@@pradipray1251 Jay Jay Jay Shree Ram
@@pradipray1251 Jay Jay Shree Ram
📕 ✍ সনাতন ধর্মে হিজাবের(পর্দা) বিধান
✴✴🕉🕉🕉🕉➡️✅✴✴✴✴✴✴
আল্লাহ পাক বলেন-
"যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
আল কোরআন। সূরা আয-যুমার: আয়াত (৩৯:৯)
📖✍ 🕉 ইতিহাস বলে- হিন্দু সভ্যতার সময় হিন্দু মহিলাগণও পর্দা করেছে। বর্তমান হিন্দু মহিলার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ঘোমটা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -
📚ঋগেবেদে আছে,
“হে নারী! তুই নীচে দৃষ্টি রাখ, ঊর্ধ্বে দৃষ্টি করিস না। আপন পদযুগল একত্রে মিলিয়া রাখ্। তোর নাক যেন কেউ দেখতে না পায়, যদি এমনি লজ্জাবতী হতে পারিস, তাহলে নারী হয়েও তুই সম্মানের পাত্রী হতে পারবি”।
“মহিলারা পুরুষদের মতো পোশাক পরিধান করবে না এবং পুরুষরাও তাদের স্ত্রীদের পোশাক পরিধান করবে না।”
📚(ঋগেবেদ গ্রন্থ নং ১০ - অনুচ্ছেদ ৮৫ - পরিচ্ছেদ - ৩০)
হিন্দু ধর্মে নারীদের জীবন বিধান ও পর্দা যে কত কঠোর তার প্রমাণ পাওয়া যায় হিন্দুদের পবিত্র সংস্কৃত ধর্মগ্রন্থ মনুসংহিতায়-
💎 ১. “কি বালিকা, কি যুবতী, কি বৃদ্ধা কোন স্ত্রীলোকেরই নিজ গৃহেও স্বাধীনভাবে কোন কার্য করা উচিত নয়।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎 ২. “স্ত্রীলোক শৈশবে পিতার বশে, যৌবনে স্বামীর বশে এবং স্বামীর দেহান্তহইলে পুত্রদিগের বশে থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৭)
💎৩. “স্ত্রীলোকগণ পিতা, স্বামী, পুত্রগণ হইতে বিভিন্ন থাকিতে ইচ্ছা করিবে না। যেহেতু স্ত্রী লোকেরা ইহাদের নিকট হইতে পৃথক থাকিলে অকার্যানুষ্ঠান দ্বারা পিতৃকুলও শ্বশুরকুল কলঙ্কিত করিতে পারে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৪৯)
💎 ৪. “স্ত্রী, পতির দেহান্তহইলে পবিত্র পুষ্প, ফল মূলাদি দ্বারা, স্বল্প আহার দ্বারা, ইচ্ছাক্রমে নিজ দেহ ক্ষীণ করিবে, পর-পুরুষের নাম পর্যন্তমনে গ্রহণ করিবে না।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
💎 ৫. “পতি নিদ্রিত হইলে, মনে মনে পতিকে চিন্তা করিতে করিতে তাহার পার্শ্বে নিদ্রা যাইবে। সেই সময় বিবস্ত্রা হইবে না, সতর্ক হইয়া শয়ন করিবে, অন্য কামনা-শূন্য (ঝবী) জিতেন্দ্রিয় হইয়া থাকিবে।”
📚(স্ত্রী ধর্ম : ১৫৭)
(স্ত্রীগণ পর-পরুষের সাথে তো দূরের কথা, নিজ স্বামীর সামনেও বিবস্ত্রা হইতে পারিবে না।)
👉🕉 ‘হিন্দু মনীষীদের উপদেশাবলী’
গ্রন্থের কয়েকটি উপদেশ নিম্নে সন্নিবেশিত হলো :
✴১. ওহে কুমারী সকল, তোমরা নিজেদেরকে বহু পুরুষের ভোগের বস্তুতে পরিণত করিও না।
✴ ২. তোমরা তোমাদের ঐ শরীরকে বহু পুরুষের চক্ষু-ইন্দ্রিয় হইতে সর্বদা আগলিয়া রখিবে।
✴ ৩. এমন স্থানে স্নান সমাপ্তি করিও যেখানে কোন পুরুষের দৃষ্টি নিবদ্ধ হইবে না।
🟥 পর্দা বিদ্বেষী লেখক মাহমুদ শামসুল হক তার ‘নারী কোষ’ বই এর ১৭৭-১৭৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন এক সময় হিন্দু নারীরাও মশারীর ভেতরে বসে গঙ্গাস্নানে যেত। ভারত বর্ষীয় হিন্দু-মুসলিম নারী অসুখেও ডাক্তার দেখাতো ঘেরা টোপের আড়াল থেকে। প্রাচীনকাল থেকে হিন্দু সমাজে ‘অসূর্যস্পর্শ্যা’ নামক একটি শাস্ত্রীয় শব্দ চালু আছে। অর্থাৎ সূর্যালোকও নারীদের ছোঁবে না।
🅱️🅱️©️ সাথে হিজাব নিয়ে মুসকান
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟦🟦🟦🟦🟦🟦
🔵 th-cam.com/video/F8k8UCGIaew/w-d-xo.html
ভারতে হিজাবে আগুন দিয়ে গিয়ে নিজে আগুনে শেষ।
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉➡️➡️🔥🔥🔥🔥🔥🔥
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
📓অক্সফোর্ডে হিজাব সম্পর্কে বাইবেল থেকে প্রমাণ।
🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
🔵th-cam.com/video/3wjq2iVV6YM/w-d-xo.html
✍✴ এই মহা সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না।
এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
✳ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না।
অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়।
ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে।
সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
স্কুলে প্রতিটি ছাত্র ছাত্রী কে,ফুল ইউনিফর্মে যাওয়া বাধ্যতামূলক বলে মনে করি
পাপী মরে পাঁচ ঘর নিয়ে। 😏
সফিকুল দা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏🙏🙏🙏 এত সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করার জন্য । আপনাকে যত দেখি তত ভবি সব সংবাদিক যদি আপনার মত হতো তাহলে আমরা আজ বোকা হয়ে থাকতাম না।আপনি আমার কাছে এক মহান 🙏🙏🙏🙏
কাশ্মীরের যে মেয়েটি উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম হয়েছে, তার বক্তব্য কি হিজাব নিয়ে সেই গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।। সেটাও প্রচার পাওয়া উচিত
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। ধর্মের গোঁড়ামি করে শুধু শুধু সবদিক থেকে পিছিয়ে পড়ার কোনো মানেই হয় না। আপনাকে এইজন্যই এতো ভালো লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর প্রতিবেদন এর জন্য।
একদম সঠিক কথা বলেছেন কিন্তু আমাদের দেশে এখন সবেতেই রাজনীতি সবার উপরে, তারপর শিক্ষা।
সফিগুলদা অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
অসাধারন বিশ্লেষণ ভাই ভালো থাকবেন.....🙏🙏🙏
অসাধারণ যুক্তি আপনার সেই সফি দা
অসাধারণ ব্যাক্ষা, দাদা দারুন চালিয়ে যান।
ইউনিফর্ম পরতেই হবে এটাই রিতী
Mr Safikul is an Idol of Journalism 🙏🙏🙏
Sofikul Babu Khub Juktibadi Manush Onek Onek Dhanyabad
যে উঠতে চায় তাকে টেনে ওঠানো যায় আর যে ডুবতেই চায় তাকে টেনে তুলবে কার বাপের সাধ্যি
শিক্ষায় যত পিছিয়ে পরবে তত ভুল বোঝাতে
সুবিধা হবে
স্কুলে স্টুডেন্টদের পোশাক একই রকম হওয়া উচিত। কারন স্কুল এমন একটা স্থান যেখানে কেউ হিন্দু,মুসলীম, শিখ,বৌদ্ধ বা জৈন, ধনী, দরিদ্র এসবের উর্দ্ধে উঠে সম মনভাবাপন্ন হয়ে শুধু মাত্র শিক্ষা গ্রহন করতে পারে। বর্তমান এই পরিস্হিতির পিছনে অবশ্যই ধর্মীয় উষ্কানীমূলক প্রচেষ্টা আছে।
স্যালুট কর্নাটক হাইকোর্ট এবং সরকার কে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সবার ই ড্রেস কোড মেনে চলা উচিত। কারণ ধনী গরীব সবাই সেখানে একসাথে একই বেঞ্চে বসে ।
দাদা ভুললেন | কর্নাটক উচ্চ আদালত Interim Order -এ বলে দিয়েছে যতক্ষন না ফাইনাল রায় হয় ততদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনও ধরমীয় পোশাক পরা চলবে না |
Good Analysis. Thanks,