এই পদ্ধতিতে ভোক্তা অধিকারের কোনো কর্মকর্তা তাদের অভিযান কর্মসূচি চালাবে না, কারণ তারা জানে যে, ওইভাবে অভিযান চালালে তো খুব দ্রুত সব রকমের অনিয়ম বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে তাদের পকেট ভারী করার অভিযান ব্যবসায় ধ্বস নেমে যাবে। আসলে, বাজার নিয়ন্ত্রণ কিংবা ভোক্তা অভিযান কার্যক্রমের নামে এ সবই লোক দেখানো সাজানো নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়।
ভোক্তা অধিকার এর কাছে অনুরোধ আপনারা দোকানে অভিযান পরিচালনা করার পর ব্যবসায়িক নীতিমালা লিপিবদ্ধ করে একটা টা লিফলেট দিয়ে আসবেন....... সেই লিফলেটে ব্যবসায়িক পদ্ধতি, সরকারী আইন অনুসরণ, অনুকরণ সব ধরনের আদেশ উল্লেখ্য থাকবে বিশেষ করে ভাউচার তথ্য কিভাবে লিখতে হবে ওই বিষয় টা সচেতন করবেন......... যাতে করে পরবর্তীতে ব্যবসায়ীরা কোনরকম অজুহাত দেখাতে না পারে।
একটা কথা আপনাদেরকে মানে ভোক্তা অধিকার কে বলছি। তবে কথা গুলি চরম সত্য। আপনারা বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, যদি একটা কঠিন পদক্ষেপ নেন নিতেন, বা এখন ও নেন। এমন কোন বাবার সাধ্য নেই দাম বেশী রাখার। তবে সেটা জোরাবলে হতে হবে এমনটি কিন্তু নয়। কেন নয় তা হলো যেহেতু রাস্ট্রীয় খমতার বলেই আপনারা জনগনের মংগলার্থেই কাজ করছেন। আর সেটা আইনানুগ ভাবেই করছেন। আর এটা যদি সঠিক আইন সব সময় বলবত রেখে কাজটা করে যান, আর যদি ঐ সকল কারসাজি ওয়ালারা বা সিন্ডিকেট ওয়াকারা বুঝতে পারে যে,না আদা পড়া হাগা মানবে না । মানে অভিযানে ধরা খেলে বা সিন্ডিকেট ওয়ালারা ধরা খেলে আর মাপ টাপ চলবে না। মানে এমন ভাবে ধরতে হবে যেন যেন বুঝতে পারে যে আজ আসল বাঘেই ধরেছে। আর যদি কিছু জরিমানা, কি পানিস বা হালকা পাতলা বা ঝাপসা বা ভাসা ভাসা লোক দেখানো অভিযান এমনটি যদি তারা বুঝতে ও জানতে পারে বা যদি মনে করে যে, না এখন আর কোন কইফিয়ত চলবে না। তখন তারা এই গুলি মানতে শুনতে বা অনুধাবন করতে কোন গড়ি মসি করবে না। কিন্তু আইনটা হতে হতে একদম খাঁটি। ভেজাল মুক্ত। আর যদি পানিস মেন্ট করা হয়, তা হলে ১০,২০, ৫০,১ লাখ করা হয়,তখন তারা মনে করবে, যাক গেলে এল লাখ গেছে। সব তো যায়নি। এটা বলার কারন হলো তারা তো কারসাজি করে সিন্ডিকেট করে অলরেডি কয়েক কোটি বা কোটি কোটি ইনকাম করে নিয়েছে। তখন তারা ১ লাখ গেলে ও মনে করে, ১ লাখ গেছে কি আর গেছে,কচু গেছে। তাই জরিমানার বিধানটা এমন হওয়া উচিত যেন একজনকে দেখে ২০ জন ঠিক হয়ে যায়। এর সব কিছু ই সম্ভব যদি সিরিয়াসলি রাস্ট্রীয় ভাবে কেবল, জন কল্যানার্থে কঠিন আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
আর স্যার আপনাদের অভিযান দেখে আমাদের ঘৃনাচন ঘৃণা জন্মাচ্ছে তাদেরকে বড় অংকের জরিমানা না করলে হবে না ভদ্র ব্যবহার দিয়ে সম্ভব হবে না পারলে বড় অংকের জরিমানা করেন
ভোক্তার কারণেই মানুষ ভুক্তভোগী। এতদিন সাধারণ জনগণ বলেছে কঠোর হওয়ার জন্য, এখন ব্যবসায়ীরাই বলছে কঠোর হওয়ার জন্য। কিন্তু ওনারা কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তা মানুষদের বোধগম্য নয়।
@@md.aktarulhaque5351 মূল সিন্ডিকেট যারা অর্থ্যাৎ যারা বিভিন্ন আড়তে পণ্য দিয়ে যায় আর ফোনে ফোনে দাম নির্ধারণ করে দেয়। এদেরকে বাটাম দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু ওদেরকে তো ধরছে না।
এদের কে এমন ভাবে জরিমানা করা হোক, তাদের জীবন ভর শিক্ষা হয়ে থাকে,কম করে হলে ৫০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হোক একে,এত বড় জরিমানা করার ফলে ভবিষ্যতে আর সিন্ডিকেট করার সাহস করবে না?
বাংলাদেশের কৃষকদের ফসল উৎপাদনের প্রয়োজনীয় মালামাল এর দাম কমিয়ে আনতে হবে। অবৈধ ভাবে কোন পন্য পাওয়া গেলে তা বাজেয়াপ্ত করে দিতে হবে। অপরাধকারী কে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
টিভি সংবাদ পত্রিকায় ঘোষণা দিয়ে দিবে তার পর থেকে আর কাগজ পত্রের জন্য অযোহাত চলবে না 😡 তা না করে আজাইরা নাটক বছরের পর বছর এই ভোক্তা অধিকারের লোক জনের 😮
এত কিছুর দরকার হয় না। যদি সরকার চায়। সকল ইমপোর্টার কে আইনের আওতায় এনে সরাসরি পিয়াজ আরোতে পাঠানোর ব্যাবস্থা করলেই ত সব কিছু ঠিক হয়ে যায়। আর আরোতে সকল ব্যাবসায়ীদের মোদ্ধস্থভোগীদের সাথে ব্যাবসা না করার ব্যাবস্থা করলেই হয়।
প্রতিটা গাড়ির সাথে ক্যাশ মেমো এবং চালান থাকতে হবে। না থাকলে গাড়ির সমস্ত মাল বাজেয়াপ্ত বলে ঘোষণা করতে হবে। তাহলে দোকানে দোকানে গিয়ে ক্যাশ মেমো খুঁজতে হবে না। এভাবেই বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
আপনারা প্রতিদিন একই কাজ করে জাচ্ছেন।আপনারা এনাউন্স করে দেন যাদি রিসিট দেখাতে না পারে তাহলে লাখ টাকার উপরে জরিমানা অথবা ব্যাবসার লাইসেন্স বাতিল করা হবে।তখন দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।কাগজের ছবি পাঠাতে বলেন।
কিন্তু এটা সত্যি, পারবেনা,এটা কেউ বিশ্বাস করবে না।পারবেন তো পারবেন, খুব ভালো ভাবেই পারবেন। এমনই পদক্ষেপ নেন।তা না হলে জনগন বিগত সরকারের আমলে ও বিপদে ছিলো। এখন আরো বেশী বিপদ সামনে আসবে যদি সঠিক সময়উপযোগী সিদ্ধান্তঃ না নেওয়া হয়।
This importer immediately arrested penalise for five years Mr. Mandol you are very good person very soft spoken I like but at time you have to same as they are. follow up for paper must
ভোক্তা অধিদপ্তর শুধু অভিযান পরিচালনা করে আর কিছু জরিমানা করে ভিডিও বানায় তারপর শেষ।।তাতে কি লাভ?জনগন যদি সুফলই না পায় তাহলে এসব ভিডিওর কি মানে?শুধুই কি লোক দেখানো?অবশ্যই জনগণ অভিযানের সুফল চায় ভিডিও নয়।।আল্লাহ্ পাক আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক।। আমিন
আমি কী বেশি চালাক নাকি বেশি বোকা😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅 ব্যাবসায়ি জরিমানা দেয় ভোক্তা অধিকার নিয়ে যাই। আবার সেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে সেই জরিমানা টাকা আমাদের থেকে আদায় করছে 😅😅😅😅😅😅😅😅😅কারো কোন ক্ষতি হচ্ছে না।দিনশেষে ঘরে ফিরি বোকা আমি।ঘরে ফিরে দেখি ব্যাগ তো আমারি খালি হলো।আমি কি বেশি চালাক নাকি বোকা আমি😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
প্রতিটি বাজারে (খুচরা ও পাইকারী) একটি করে বাজার মনিটরিং সেল স্থায়ী ভাবে করা হোক, যেখানে অভিযোগ করা মাত্রই পদক্ষেপ নেওয়া হবে যা উপযুক্ত আইন রক্ষাকারী বাহিনী দ্বারা পরিচালিত হবে
ভোক্তা অধিকার এর জনবল বাড়ানো উচিৎ
১০০%
রাইট
Right
রাইট
এই স্যারের জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো অনেক কষ্ট করতেছেন
কাস্টমার তো অসহায়। এরা ইচ্ছেমত দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। কঠোর আইনের আওতায় আনতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে সেলুট এদের ধরে কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি
সারা দেশে অভিজান চালিয়ে
সিন্ডিকেট কারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।।
রাস্তায় পেঁয়াজের গাড়িতে অভিযান দিতে হবে। পরিবহনের সাথে ক্যাশ মেমো না থাকলে ওই গাড়ির সকল মাল বাজেয়াপ্ত করে দেয়া হবে। দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে
সঠিক বলেছেন
@@abdullahalmamun3927 সুন্দর কথা বলেছেন।
এই পদ্ধতিতে ভোক্তা অধিকারের কোনো কর্মকর্তা তাদের অভিযান কর্মসূচি চালাবে না, কারণ তারা জানে যে, ওইভাবে অভিযান চালালে তো খুব দ্রুত সব রকমের অনিয়ম বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে তাদের পকেট ভারী করার অভিযান ব্যবসায় ধ্বস নেমে যাবে।
আসলে, বাজার নিয়ন্ত্রণ কিংবা ভোক্তা অভিযান কার্যক্রমের নামে এ সবই লোক দেখানো সাজানো নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়।
আরো অভিযান চালিয়ে যেতে হবে
R8
ভোক্তা অধিকার এর কাছে অনুরোধ আপনারা দোকানে অভিযান পরিচালনা করার পর ব্যবসায়িক নীতিমালা লিপিবদ্ধ করে একটা টা লিফলেট দিয়ে আসবেন....... সেই লিফলেটে ব্যবসায়িক পদ্ধতি, সরকারী আইন অনুসরণ, অনুকরণ সব ধরনের আদেশ উল্লেখ্য থাকবে বিশেষ করে ভাউচার তথ্য কিভাবে লিখতে হবে ওই বিষয় টা সচেতন করবেন......... যাতে করে পরবর্তীতে ব্যবসায়ীরা কোনরকম অজুহাত দেখাতে না পারে।
সকল অসাধু ব্যবসায়ীদের কালো তালিকাভুক্ত করুন। নজির বিহীন শাস্তি ও জরিমানা করুন।
অসাধু ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় আনা উচিত।
@@AzizullahMorol-gs9xq আইন বলে কিছু আছে বাংলাদেশে?
একটা কথা আপনাদেরকে মানে ভোক্তা অধিকার কে বলছি। তবে কথা গুলি চরম সত্য। আপনারা বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, যদি একটা কঠিন পদক্ষেপ নেন নিতেন, বা এখন ও নেন। এমন কোন বাবার সাধ্য নেই দাম বেশী রাখার। তবে সেটা জোরাবলে হতে হবে এমনটি কিন্তু নয়। কেন নয় তা হলো যেহেতু রাস্ট্রীয় খমতার বলেই আপনারা জনগনের মংগলার্থেই কাজ করছেন। আর সেটা আইনানুগ ভাবেই করছেন। আর এটা যদি সঠিক আইন সব সময় বলবত রেখে কাজটা করে যান, আর যদি ঐ সকল কারসাজি ওয়ালারা বা সিন্ডিকেট ওয়াকারা বুঝতে পারে যে,না আদা পড়া হাগা মানবে না । মানে অভিযানে ধরা খেলে বা সিন্ডিকেট ওয়ালারা ধরা খেলে আর মাপ টাপ চলবে না। মানে এমন ভাবে ধরতে হবে যেন যেন বুঝতে পারে যে আজ আসল বাঘেই ধরেছে। আর যদি কিছু জরিমানা, কি পানিস বা হালকা পাতলা বা ঝাপসা বা ভাসা ভাসা লোক দেখানো অভিযান এমনটি যদি তারা বুঝতে ও জানতে পারে বা যদি মনে করে যে, না এখন আর কোন কইফিয়ত চলবে না। তখন তারা এই গুলি মানতে শুনতে বা অনুধাবন করতে কোন গড়ি মসি করবে না। কিন্তু আইনটা হতে হতে একদম খাঁটি। ভেজাল মুক্ত। আর যদি পানিস মেন্ট করা হয়, তা হলে ১০,২০, ৫০,১ লাখ করা হয়,তখন তারা মনে করবে, যাক গেলে এল লাখ গেছে। সব তো যায়নি। এটা বলার কারন হলো তারা তো কারসাজি করে সিন্ডিকেট করে অলরেডি কয়েক কোটি বা কোটি কোটি ইনকাম করে নিয়েছে। তখন তারা ১ লাখ গেলে ও মনে করে, ১ লাখ গেছে কি আর গেছে,কচু গেছে। তাই জরিমানার বিধানটা এমন হওয়া উচিত যেন একজনকে দেখে ২০ জন ঠিক হয়ে যায়। এর সব কিছু ই সম্ভব যদি সিরিয়াসলি রাস্ট্রীয় ভাবে কেবল, জন কল্যানার্থে কঠিন আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
স্যার তাদের সবার গল্প এক, তাদের গল্প শোনেন কেনো?
স্যার এইরকম ভদ্র ব্যবহার দিয়ে হবে না তাদেরকে অন্ততপক্ষে দুই / তিন লক্ষ টাকা জরিমানা করেন
জরিমানা সাথে জেল দেওয়া উচিত, তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত, তাহলে এদের ঘুম ভাঙ্গেবে
আর স্যার আপনাদের অভিযান দেখে আমাদের ঘৃনাচন ঘৃণা জন্মাচ্ছে তাদেরকে বড় অংকের জরিমানা না করলে হবে না ভদ্র ব্যবহার দিয়ে সম্ভব হবে না পারলে বড় অংকের জরিমানা করেন
Its tough cause people of authority is also responsible for these syndicates.
অভিযান চালিয়ে যান। আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুক
তাদেরকে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ।
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো দোয়া করি আল্লাহ যেন তোমাকে হেদায়েত নসিব করে ।
ভোক্তার কারণেই মানুষ ভুক্তভোগী। এতদিন সাধারণ জনগণ বলেছে কঠোর হওয়ার জন্য, এখন ব্যবসায়ীরাই বলছে কঠোর হওয়ার জন্য। কিন্তু ওনারা কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তা মানুষদের বোধগম্য নয়।
Abal kutaka...gen hin murko
Bhai Beshi kothor hole hiite biport hbe. Niyomito obhijaan korlei at cash memo nischit korlei hbe. Dim ar shobjir bajaro evabe onektai niyontrone esheche
@@md.aktarulhaque5351 মূল সিন্ডিকেট যারা অর্থ্যাৎ যারা বিভিন্ন আড়তে পণ্য দিয়ে যায় আর ফোনে ফোনে দাম নির্ধারণ করে দেয়। এদেরকে বাটাম দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু ওদেরকে তো ধরছে না।
Very true. They simply want more views.
ওদেরকে জেল দিতে হবে
বড় ধরণের জরিমানা করা হোক অসাধু ব্যবসায়ীদের।
জরিমানার টাকা আপনার আমার পকেট থেকে কিন্তু যাবেI
আজকে পেঁয়াজ নিলাম ঢাকা মোহাম্মদপুর ক্যাম্পের বাজার থেকে ১৪০/- কেজি ইন্ডিয়ান। 😢
আমি ১২০ করে নিছি
ধন্যবাদ স্যার,
স্যারের জন্য শুভকামনা রহিলো
বাজারে ১২০ টাকার নিচে কোন পেয়াজ নেই 😢
ভোক্তা অধিকারের জনবল বাড়ানো উচিত আরো
ম্যাজিষ্টেড সরোয়ার স্যারকে ভূক্তা অধিকারের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরুধ জানাচ্ছি স্যার
এদের কে এমন ভাবে জরিমানা করা হোক, তাদের জীবন ভর শিক্ষা হয়ে থাকে,কম করে হলে ৫০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হোক একে,এত বড় জরিমানা করার ফলে ভবিষ্যতে আর সিন্ডিকেট করার সাহস করবে না?
জরিমানার টাকা আপনার আমার পকেট থেকে কিন্তু যাবেI
এই সমস্ত ব্যবসায়ীদেরকে সামান্য শাস্তি দিলে হবে না, কতিপয়কে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে....।আজকেই পেঁয়াজ ১১০ টাকায় চাকতাই থেকে কিনলাম।
মালের বৈধ কাগজপত্র না থাকলে মাল বাজেয়াপ্ত করে দিতে হবে। কারন কাগজপত্র না থাকলে ঐ মাল অবৈধ।
বাংলাদেশের কৃষকদের ফসল উৎপাদনের প্রয়োজনীয় মালামাল এর দাম কমিয়ে আনতে হবে।
অবৈধ ভাবে কোন পন্য পাওয়া গেলে তা বাজেয়াপ্ত করে দিতে হবে।
অপরাধকারী কে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
আমি দাম বাড়লে কোন জিনিসের তা অল্প দিয়ে চালিয়ে দেই , আমরা না কিনলে দাম বাড়িয়ে কোন লাভ নেই
এই ভাবে শুরাতি আলাপ করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাবেনা ।আপনি ঘোষনা দিয়ে মাঠে নামেন, তার পরে রিসিভ নাপেলে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে তিন মাসের জেল দিয়ে দিবেন ।
অসৎ ব্যবসায়ীদের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিন। আইনের পরিবর্তন করা দরকার।
একটা জিনিস খুব খেয়াল করলাম দোকানদার ভাই মনে হয় অনেক ভালো মনের মানুষ, এবং সরল সোজা,
সুপার শপে অণিযান চালানো র অনুরোধ করছি। ওদের রেটদেখে অন্যরাও তাঅনুসরন করে।
এদের জরিমানা সহ শাস্তি দাবি জানাচ্ছি
আমি অবাক ,কৃষি উৎপাদন করে কৃষক আর কিছু টাকা ওয়ালা ব্যবসায়ী রাঁ কৃষির দাম নির্ধারণ করে।এই দাম নির্ধারণ করার কথা ছিল কৃষক এর😢😮
ভোক্তা অধিকার লোকজন বাড়ানো হউক । সিন্ডিকেট ভাংতে ছাএ- জনতা এগিয়ে আসুন । এরা দেশের শএু ।
সেনাবাহিনী চাড়া এদেরকে কেউ ঠিক করতে পারবেনা আমি আজকে ১১০ টাকা করে কেজি আনছি দোকানদারের সাথে কথা কাটাকাটি হইছে আরো চট্রগ্রামের অবস্হা আরো বেশি ভয়াবহ
এই জুলুমের বিচার আরো কঠোর হতে হবে।
আসাধু ব্যবসায়ীদের ধরা উচিৎ। আইনি ব্যবস্থা নিতেই হবে । আমাদের দাবী
সঠিক আইন প্রয়োগ সঠিক আইন প্রয়োগ চাই।
এই অফিসার দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাবেনা
সুতরাং সেনাবাহিনী কে দায়িত্ব দেওয়া হোক বাজার মনিটরিং করার জন্য
টিভি সংবাদ পত্রিকায় ঘোষণা দিয়ে দিবে তার পর থেকে আর কাগজ পত্রের জন্য অযোহাত চলবে না 😡 তা না করে আজাইরা নাটক বছরের পর বছর এই ভোক্তা অধিকারের লোক জনের 😮
ভোক্তা কর্মকর্তার অভিযান আরো কঠোরভাবে পালনের দাবি জানাচ্ছি। মনে রাখবেন অভিযান কর্মসুচীতে নরম নরম কথায় কিন্তু কাজ হবে না। ধন্যবাদ সিলেট থেকে আমি।
Alhamdulillah Jajakallah Khairan
প্রত্যেক জেলায় একটি করে এমন অফিসার নিয়োগ দেয়া হলে কিছু টা নিয়ন্ত্রণ হবে তাছাড়া না
এত কিছুর দরকার হয় না। যদি সরকার চায়। সকল ইমপোর্টার কে আইনের আওতায় এনে সরাসরি পিয়াজ আরোতে পাঠানোর ব্যাবস্থা করলেই ত সব কিছু ঠিক হয়ে যায়। আর আরোতে সকল ব্যাবসায়ীদের মোদ্ধস্থভোগীদের সাথে ব্যাবসা না করার ব্যাবস্থা করলেই হয়।
সারা বাংলাদেশে ভোক্তা অধিকার নিয়োগ করা হোক
প্রত্যেক ব্যাপারীকে ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে।এই আইন করা হওক।
স্যার যে ব্যবসায়ী কিনা বেছার রসিদ না দেখাতে পারে সাথে সাথে এরেস্ট করে 3 বচরের জেলে দিয়ে দিন দেখবেন সব ব্যবসায়ী ভালো হয়ে যাবে
স্যার ঔষধ কোম্পানি গুলোর দিকে একটু নজর দিবেন
ভোঔা অধিকার এর জনবল বাড়ানো উচিৎ
কমিশন ব্যবসা বন্ধ করুন, কিনে বিক্রি করতে হবে।
স্যার এদের কে ছাড়া দিবেন না
প্রতিটা গাড়ির সাথে ক্যাশ মেমো এবং চালান থাকতে হবে। না থাকলে গাড়ির সমস্ত মাল বাজেয়াপ্ত বলে ঘোষণা করতে হবে। তাহলে দোকানে দোকানে গিয়ে ক্যাশ মেমো খুঁজতে হবে না। এভাবেই বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
আপনারা প্রতিদিন একই কাজ করে জাচ্ছেন।আপনারা এনাউন্স করে দেন যাদি রিসিট দেখাতে না পারে তাহলে লাখ টাকার উপরে জরিমানা অথবা ব্যাবসার লাইসেন্স বাতিল করা হবে।তখন দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।কাগজের ছবি পাঠাতে বলেন।
সকল ব্যবসায়ীকে তাদের আয়ের হিসাব নিতে হবে। হিসাব দিতে না পারলে এদের সকল সম্পত্তি বাযেয়াপ্ত করেন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।
আর চাকুরীজিবিদের বেলায় ,তাদের বেতনের যদি হিসাব করা হয় তাইলে হিসাব দিতে পারবে?
এই নাটক আর কতদিন দেখবো।গরম ডিম পেছন দিয়ে দিলে সব সোজা।
এভাবে জামাই আদর করে সিন্ডিকেট ভাংগা ইম্পসিবল।
কঠোর শাস্তি জরিমানা না করলে এভাবেই চলতে থাকবে সিন্ডিকেট।
কিন্তু এটা সত্যি, পারবেনা,এটা কেউ বিশ্বাস করবে না।পারবেন তো পারবেন, খুব ভালো ভাবেই পারবেন। এমনই পদক্ষেপ নেন।তা না হলে জনগন বিগত সরকারের আমলে ও বিপদে ছিলো। এখন আরো বেশী বিপদ সামনে আসবে যদি সঠিক সময়উপযোগী সিদ্ধান্তঃ না নেওয়া হয়।
ভোক্তা অধিকারের অভিযানের কোনো প্রভাব বাজারে পড়তেছে বলে মনে হচ্ছে না।
আজকে পেঁয়াজ ১৩০ টাকা কেজি কিনলাম৷ আলু ৬৫ টাকা কেজি৷ কোন দেশে বাস করতেছি আমরা৷
দীর্ঘ ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ এর দেশে।
শুধু জরিমানা করলে হবেনা তাদের কে সাথে সাথে জেল দিতে হবে একটা বাজারে দুই একজন কে জেলে দিতে হবে তা-না হলে ঠিক হবে না
ধন্যবাদ ছারকে ধন্যবাদ
বাজার নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হোক
এমন কেন হয় আপনারা আগে থাকতে কেনো মেসেজ দেননা কেন কেউ যদি দোকান রেখে বা বন্ধ করে চলে যায় তাহলে এই দোকান ছিল করা হবে।
পেঁয়াজ কমানোর দাবি জানাই
এমন ভাবে কথা বলছে যেন সে একেবারে খাঁটি ব্যবসায়ি,উনি চালাক তাই আগেই বলে দিছে যে লাউডস্পিকার দেয়া স্যার আছে,,
বর্ডারে গিয়ে ধরতে হবে। অরিজিনাল আমদানি কত সেটা দেখতে হবে,,,,
দোকানদারেরা ব্যবসায়ীরা মনে করে ওর বাপ-দাদার টাকা কামাই রাকছে যা চায় তাই দেওয়া লাগে
আপনাদের সামনে বলে এক চলে গেলে একদাম। আপনারা কিছুক্ষন পরে ছদ্যবেশে বাজার চেক করলে বুজতে পারবেন মারকেটের পরিহ্থ্হ্স্থিতি।
স্যার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল
কোল্ডস্টোরেজ এ যান ওখানে যেয়ে ধরেন।এসব করে কোনো লাভ নাই।
ইন্ডিয়ার সাথে ফারাক্কা বাঁধ দিতে হবে তারপরে দেশি পেঁয়াজের প্রতি আকৃষ্ট হতে হবে বেশি কৃষকদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করতে হবে
পুরো দেশে সবসময় একযোগে বাজার মনিটরিং করতে হবে,, আরও অভিজ্ঞ জনবল নিয়োগ দিতে হবে,,
।এদের জন্য সারা জাতি বিপদে। আসলে দেশের যে অবস্থা তাতে ভোক্তার ডিজি সহ সকল অফিসার কে সেনাবাহিনীর দাড়া আপ্পায়ন করানো উচিত
দারুণ একজন মানুষ। 🌼
জেলা পর্যায় তো দাম কমেনা আরও বেড়েছে,, ডিম এখনো ৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকারও বেশি
স্যার এমন হলে কেমন হয়, কেস মেমু না থাকলে পিয়াজ বাজেআপ্তো করেন।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি থানাতে অভিযান চালানো হোক। আমাদের শাহরাস্তি থানাতে এখনো কোন ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালাচ্ছে না। ওরা কি বসে বসে খাচ্ছে
শ্রিপুর, মাওনা, গাজিপুর এ অভিজান চালানোর অনুরোধ করছি।
এত নরম করে কথা বললে ওরা শুনবে না।
অপরাধী আর আইনের কর্তাদের মাঝে সুন্দর খুশগল্প, জনগণ তুমি হুগামারা খাও।
অনেকে ধন্যবাদ।
এদের কঠিন শাস্তি দেন
ধন্যবাদ
This importer immediately arrested penalise for five years Mr. Mandol you are very good person very soft spoken I like but at time you have to same as they are. follow up for paper must
আগের আমলে তো এত জিনিসপত্র দাম ছিল না এখন তো জিনিসপত্রের দাম অনেক বেশি কি লাভ হলো
ভোক্তা অধিকারের লোকজন বাড়ানো দরকার জরুরী
ভোক্তা অধিদপ্তর শুধু অভিযান পরিচালনা করে আর কিছু জরিমানা করে ভিডিও বানায় তারপর শেষ।।তাতে কি লাভ?জনগন যদি সুফলই না পায় তাহলে এসব ভিডিওর কি মানে?শুধুই কি লোক দেখানো?অবশ্যই জনগণ অভিযানের সুফল চায় ভিডিও নয়।।আল্লাহ্ পাক আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক।। আমিন
আমি কী বেশি চালাক নাকি বেশি বোকা😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅 ব্যাবসায়ি জরিমানা দেয় ভোক্তা অধিকার নিয়ে যাই। আবার সেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে সেই জরিমানা টাকা আমাদের থেকে আদায় করছে 😅😅😅😅😅😅😅😅😅কারো কোন ক্ষতি হচ্ছে না।দিনশেষে ঘরে ফিরি বোকা আমি।ঘরে ফিরে দেখি ব্যাগ তো আমারি খালি হলো।আমি কি বেশি চালাক নাকি বোকা আমি😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
একটা জিনিস খেয়াল করছেন পেজের দোকানে লাল রং করছে, আবার সবজি ওয়ালা সবুজ লাইট লাগায়, আবার ইলিশ মাছ বিক্রেতা সাদা লাইট লাগায়, এগুলো কি?
গ্রামের ১৪০ টাকা পেয়াজের কেজি
আমার কথা হল, ভোক্তা অধিকারের নাম্বার প্রত্যেক দোকানে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। সরকার খুচরা ও পাইকারি ২টা মুল্য নির্ধারণ করে দিবে , সেই রিটে বিক্রি করতে হবে।
দাম বেশি মনে হলে, জনগণ ভোক্তা অধিকারের নাম্বারে কল দিবে।
আমার কথা হচ্ছে এইসব অভিযানের দরকারটা কি যদি আমরা সুফল না পাই
সাভার হেমায়েত পুর দেশি পেঁয়াজ ১৭০ টাকা
ভোক্তা অধিকারের অভিযান ঠিক আছে কিন্তু একটা বিষয় উনি জরিমানা করতেছে ঠিক আছে কিন্তু পেঁয়াজের পরবর্তী রেট কিন্তু দাহ্য করো নাই
আমদানি কারক এর সংখ্যা বাড়ান
স্যার গত পরশু২৬/১০ পিয়াজ ১ কেজি ১২০/ দিয়ে কিনেছি।
ভালো
কেউ যদি জিগ্যেস করে,, ভালো আছেন !!!! তারে কোন যুক্তিতে কেউ ভয় পাবে?????!!!!!!!!
আপনি একজন ভক্তা অফিসার এমন মেন মেন করে কথা বলেন কেনো এতো কথা বলার সুজক কেনো দেন একশন নেন একশন ।
আমার তো সন্দেহ হচ্ছে এই ব্যাবসায়ি কি আসল ব্যাবসাইয়ের সাথে কথা বলালো না কি অনার নিজের শিখানো লোক
স্যালুট স্যার, স্যার দোয়ারা বাজার থানা, জেলা সুনামগঞ্জ, এই দোয়ারা থানার মধ্যে কেনাবেচার মধ্যে অনেক সেন্টিগ্রে চলছে, দয়া করে একটি ব্যবস্থা করুন,
পেঁয়াজ ১২০টাকাদখিণ বাড্ডায় ৯০টাকায় হলেভালোহতো।
প্রতিটি বাজারে (খুচরা ও পাইকারী) একটি করে বাজার মনিটরিং সেল স্থায়ী ভাবে করা হোক, যেখানে অভিযোগ করা মাত্রই পদক্ষেপ নেওয়া হবে যা উপযুক্ত আইন রক্ষাকারী বাহিনী দ্বারা পরিচালিত হবে