আমি শুনেছি আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন যে জান্নাতে দিবেন, তার জন্য আমল নাকি তেমন কোনো ব্যাপার না, আল্লাহর কাছে তার একটা কারণ নাকি যথেষ্ঠ হবে। তাই বলে তো আমল করা বাদ দেওয়া যাবে না, অবশ্যই।
শুনেছি ৪০জন আমিন বললে দোয়া কবুল হয়,আমার দুটি কন্যা সন্তান আছে, তৃতীয় বার মা হচ্ছি,আপনার একবার করে আমিন বলে যান,আল্লাহ যেনো আমাকে একজন নেককার পুত্র সন্তান দান করেন
অনেক ভয়ে ভয়ে ভিডিও টা দেখলাম আমার না জানি কোন ভুল আছে কিন্তু না আলহামদুলিল্লাহ হুজুর যতগুলো কথা বলেছেন সব গুলোই আমার ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেনো কবুল করে নেন
শুনেছি ৪০ জনে আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়,, আমার ২টা ছেলে আছে আল্লার রহমতে তৃতীয় বারের মতো মা হতে যাচ্ছি সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন আমার একটা কন্যা সন্তান করেন আমিন
অযু শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত ১টি প্লেলিস্ট আছে। যেখানে আপনি নির্ভূল ভাবে অযু করার নিয়ম শিখতে পারবেন। 💥 এই লিংকে ক্লিক করলেই আসবে: 👉Shaikh Ahmadullah Podcast: th-cam.com/play/PLU4OaGavkvnvn4yDw1La2YeU7Fe5qLCvD.html
১.শুরুতে বিসমিল্লাহ পাঠ করা ২. মিছওয়াক করা ৩. মুখের মধ্যে পানি নিয়ে কুলকুচি করেই তারপর পানি ফেলা ৪. নাকি পানি দেওয়া: ১ম বার নাকে হালকা পানি টানতে হবে, এরপর পানি দিতে হবে এবং নাক ঝাড়তে হবে তারপর নাকি পানি ছিটাতে হবে ৫. হাতের আঙ্গুল ও পায়ের গুলার মাঝে খিলাল করা। ৬. কোনো অংশ শুকনা থেকে যাওয়া
আমিও পরছি এমন কিছু মূর্খের পাল্লায়। কিছু বললে বেটকায়। মেজাজ টা খারাপ করে দেয়। জানস না শিখে না৷ সেটা না করে কিছু বললে বেটকায়😡😡 মুরুব্বি তাই মান্য করে চুপ থাকি ছোট হলে ঘার করে বেটকান বের করে দিতাম। এমন একটা মূর্খের ফেমেলিতে বউ হলাম জীবনটাই নরকের মত হয়ে গেছে এসব মূর্খের দলের কারনে
আমার সমবয়সী সবাই যখন বাচ্চা কোলে নিয়ে ঘুরে আর আমি একা নিঃসন্তান তখন মনে হয় এটাই হয়তো দুনিয়ার সব থেকে বড় কষ্ট গুলোর মধ্যে একটি 😭😭 একবার করে ইসমে আজম পড়ে দোয়া করে দেন 🤲😞 আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু লা ইলাহা ইল্লা আংতাল মান্নান, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম। শুনেছি ৪০ জন আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়। গর্ভবতী আপুদের দোয়া ও নাকি কবুল হয়।।
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন। অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!! এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন। মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, "....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।" আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন। এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে?? জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি। বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ। সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
৪০ জন আমিন বল্লে দোয়া কবুল হয়। আপনারা আমিন বলে দোয়া করবেন যেন আমি হালাল ভাবে যাকে চাচ্ছি তাকে যেন পেয়ে যাই সামনের বছর সে যেন আমার জন্য কল্যাণকর হয় খোদা তায়লার রহমতে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য ইসলাম ধর্ম কতটা সহজ করে দিয়েছে তার পর ও মানতে পারিনা 😢কতো সহজ সালাত আমল তা-ও করতে পারি না 😢😢😢 আল্লাহ আপনি আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন আমরা যেন ঈমানের সাথে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে পারি আমিন😭😭😭😭😭
সবগুলো নিয়ম ছোট থেকেই জানি এবং এভাবেই ওজু করি আলহামদুলিল্লাহ।তবে নাকে টেনে পানি নিতে পারিনা ।ডান হাত দিয়ে পানি ছিটিয়ে ভিতরে দিয়ে বাম হাতে পরিষ্কার করি।
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন। অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!! এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন। মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, "....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।" আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন। এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে?? জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি। বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ। সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
হযরত ওয়াইল ইবনে হুজর রা. থেকে বর্ণিত, ‘আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, তিনি নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর নাভীর নীচে রেখেছেন। -মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৩৯৫১ এই বর্ণনার সনদ সহীহ। ইমাম কাসেম ইবনে কুতলূবুগা রাহ. (৮৭৯ হি.) বলেন- وهذا إسناد جيدএটি একটি উত্তম সনদ।-আততা’রীফু ওয়াল ইখবার রিতাখরীজি আহাদীছিল ইখতিয়ার-হাশিয়া শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা উল্লেখ্য, মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবার একাধিক পান্ডুলিপিতে হাদীসটি এভাবেই অর্থাৎتحت السرة (নাভীর নিচে) কথাটাসহ আছে। এর মধ্যে ইমাম মুরতাযা আযাবীদী-এর পান্ডুলিপি ও ইমাম আবিদ আসসিন্দী রাহ.-এর পান্ডুলিপি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ইমাম কাসিম ইবনে কুতলূবুগা রাহ., আল্লামা আবদুল কাদির ইবনে আবু বকর আসসিদ্দীকি ও আল্লামা মুহাম্মাদ আকরাম সিন্ধীর পান্ডুলিপিতেও হাদীসটি এভাবে আছে। পক্ষান্তরে অন্য কিছু পান্ডুলিপিতে এই বর্ণনায় تحت السرة (নাভীর নিচে) কথাটা নেই। এ কারণে ভারতবর্ষে মুদ্রিত মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবার পুরানো সংস্করণে এই হাদীসে تحت السرة (নাভীর নিচে) অংশটি ছিল না। বর্তমানে মদীনা মুনাওয়ারার বিখ্যাত ফকীহ ও মুহাদ্দিস শায়খ মুহাম্মদ আওয়ামার তাহকীক-সম্পাদনায় মুসান্নাফের যে মুদ্রণ পাঠক-গবেষকদের কাছে পৌঁছেছে তাতে হাদীসটি تحت السرة (নাভীর নিচে) অংশসহ রয়েছে। কারণ শায়খের সামনে প্রথমোক্ত পান্ডুলিপি দুটিও ছিল।
শুনেছি 40 জন আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়,,, আপনারা সবাই একবার করে আমিন বলে যান,,, যাতে আল্লাহতালা আমাকে তৌফিক দান করেন,, এবং নেককার সন্তানের মা হতে পারে,,, আমিন 🤲🤲🤲🤲
"ইয়া আল্লাহ্ আমরা সবাইকে হেদায়াত দান করো এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন আল্লাহ্ এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আদেশ পালন করার তৌফিক দান করুন এবং আমরা সবাইকে মাফ করে কালেমার সাথে মিরতু দান করিও আল্লাহ্.আমিন আমীন আমীন আমীন আমীন আমীন আমীন।
অযু শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত ১টি প্লেলিস্ট আছে। যেখানে আপনি নির্ভূল ভাবে অযু করার নিয়ম শিখতে পারবেন।
💥 এই লিংকে ক্লিক করলেই আসবে: 👉Shaikh Ahmadullah Podcast: th-cam.com/play/PLU4OaGavkvnvn4yDw1La2YeU7Fe5qLCvD.html
জনপ্রিয় বইগুলো কিনতে পারেন
1. বেলা ফুরাবার আগেঃ rkmri.co/05lMeNAEeMeA/
2. ম্যাসেজঃ rkmri.co/epeS2AE0AI3m/
3. দ্য কেয়ারিং ওয়াইফঃ rkmri.co/mETTMe2ISe3e/
4. নফসের বিরুদ্ধে লড়াইঃ rkmri.co/emR3yRIoye5e/
5. প্রোডাক্টিভ মুসলিমঃ rkmri.co/R0e2TAeymME0/
6. আতরঃ rkmri.co/lMApyAepoRIE/
rkmri.co/MmlNeoNeEpe2/
rkmri.co/SmA2ASle5IRM/
আমি শুনেছি আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন যে জান্নাতে দিবেন, তার জন্য আমল নাকি তেমন কোনো ব্যাপার না, আল্লাহর কাছে তার একটা কারণ নাকি যথেষ্ঠ হবে।
তাই বলে তো আমল করা বাদ দেওয়া যাবে না, অবশ্যই।
@@nishatfouzia5640 b
ইজহান নাম কি রাখা যাবে
@@IfranAhmed-n3y matha masawo corar niym
Q০😮😮😮;
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের সকল গুনা খমা কেরে দেন
আমিন
আমিন
Amin ❤
আমিন
শুনেছি ৪০জন আমিন বললে দোয়া কবুল হয়,আমার দুটি কন্যা সন্তান আছে, তৃতীয় বার মা হচ্ছি,আপনার একবার করে আমিন বলে যান,আল্লাহ যেনো আমাকে একজন নেককার পুত্র সন্তান দান করেন
@@aklimaakter454 আমিন
আমিন
আমিন
Amin
Amin
এতদিন ভুল করতাম আল্লাহ মাফ করেন। আলহামদুলিল্লাহ সঠিক নিয়ম শিখলাম।
মাবুদ গো, আমার পিতা মাতার সকল গুনাহ মাফ করে দিও😭🙏🤲
Amin
Amin
Amin
আমিন
🤲🤲🤲
আমি গর্ভবতী এই রমজান মাসে উছিলায় আল্লাহ যেন আমাকে একজন নেককার সুস্থ সবল সন্তান দান করেন সবাই দোয়া করবেন
amin
আমিন
Amin🤲🤲
Amin
দুআ করবো কিন্তু বোন আপনি ফেসবুক ইউটিউব না দেখে ইবাদত এর মাধ্যমে রমজান অতিবাহিত করবেন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক অনেক সুন্দর নসিহত আমরা সবাই ভালোভাবে মানার চেষ্টা করো ইনশাল্লাহ
,আমি ৮ মাসের গর্ভবতী সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি জেন ৩০ টা রোজাই করতে পারি। এবং আল্লাহ যেন আমাকে ১ টা নেককার সন্তান দান করেন আমিন।
আমিন
আমিন
Amin.Insallah Allah apnar Moner asha puron korben
আমিন আমিন
আমিন
অনেক ভয়ে ভয়ে ভিডিও টা দেখলাম
আমার না জানি কোন ভুল আছে
কিন্তু না আলহামদুলিল্লাহ হুজুর যতগুলো কথা বলেছেন সব গুলোই আমার ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেনো কবুল করে নেন
আমিন
Amin
Alhamdulillah.. Amin❤
Amin
ইনশাআল্লাহ আজকে থেকে ভাল করে অজু করব
ইনশাআল্লাহ
এতদিন ভূল অযুতে নামাজ পড়েছি আজ থেকে সঠিকভাবে অযু করবো ইনশাআল্লাহ
Inshallah 🤲🤲🤲
In shaa Allha
ইনশাআল্লাহ
আমিন
Alhamdulillah.
আলহামদুলিল্লাহ এই গুলো সবটায় করার চেষ্টা করি, জাজাকাল্লাহ খায়রান সুন্দর ভাবে উপদেশ দেওয়ার জন্য ।
জাজাকাল্লাহ
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা। জীবনে তো দীর্ঘ 25 বছর যাবত ভুল করছি। এখন থেকে সব নিয়মগুলো মেনে ওযু করবো ইনশাআল্লাহ।
Amin
কলিজার,টুকরার জন্য দোয়া চায় সকল মুসলিম এর কাছে😭😭😭🤲🤲🤲🤲
আমিন
Amin
Amin
হুজুরের ওয়াজ থেকে অনেক না জানা প্রশ্নের উত্তর জানতে পারি এবং অনেক ভুল সংশোধন করতে পারছি।আলহামদুলিল্লাহ।❤❤❤❤
জাজাকাল্লাহ
Alhamdulillah
P00}))}lll
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ কি সুন্দর বাক্য
🌹🌹🌹
অনেক উপকৃত হলাম😍
জাজাকাল্লাহ
শুনেছি ৪০ জনে আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়,, আমার ২টা ছেলে আছে আল্লার রহমতে তৃতীয় বারের মতো মা হতে যাচ্ছি সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন আমার একটা কন্যা সন্তান করেন আমিন
৪০ জন আমিন বললে দোয়া কবুল হয় আমার যেন একটা সন্তান হয় প্রথম সন্তান মারা গেছে 🥲😭
@@TanjuIslam-zr8wj আমিন❤️
আমিন
আমিন
Amin
@@TanjuIslam-zr8wj Amin
ছোটবেলায় হুজুর যেভাবে শিখিয়ে দিয়েছিলেন ওইভাবেই সঠিক নিয়মে ওযু করি আজকে প্রায় ২৫ বছর ধরে আলহামদুলিল্লাহ।
09
❤
Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারলাম মেনে চলবো ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আমাদের সকলকে তৌফিক দান করুন
ইনশাআল্লাহ এভাবে সঠিকভাবে ওযু করবো
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক নিয়ম শিখলাম ❤❤
মাশাল্লাহ হুজুরকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি অনেক ভালবাসি হুজুর আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগে আমার কাছে
আলহামদুলিল্লাহ , এইবার থেকে সঠিক ভাবে ওযু করবো ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ।হে আল্লাহ,আপনি আমাদের না জানা ভুলগুলি ক্ষমা করেন।আমিন।
@@hiyamojumder9447 correct way?
এটাই সঠিক ওয়াজ
এভাবে বুঝালে অনেকের অনেক কিছু শোধরানো সম্ভব
একদম ঠিক বলেছেন।
অযু শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত ১টি প্লেলিস্ট আছে। যেখানে আপনি নির্ভূল ভাবে অযু করার নিয়ম শিখতে পারবেন।
💥 এই লিংকে ক্লিক করলেই আসবে: 👉Shaikh Ahmadullah Podcast: th-cam.com/play/PLU4OaGavkvnvn4yDw1La2YeU7Fe5qLCvD.html
আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় হুজুরের আলোচনা শুনে অনেক ভুল সংশোধন করতে পারছি💖
@@mdmizanurrahman2018 একমত👍
Subhanallah alhamdulillah ইসলাম নিয়ে যতই চর্চা করা যাবে ততই ইসলাম আর আল্লাহ নবিজির মহব্বত এ পড়ে যাবেন❤
Subhan allah
@@Ayesha78659 আমীন
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান 😊❤❤
জাজাকাল্লাহ
আজ থেকে চেষ্টা করব সঠিক ভাবে ওযু করার জন্য ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
এভাবে সুন্দর করে গুছিয়ে বলার জন্য।
হুজুর কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমিন..!!
শুনছি ৪০ জনে আমিন বললে দয়ো টা কবুল হয়ে যায় আমার ব্যক্তিগত একটি সমস্যা আছে সবাই দোয়া করবেন সমস্যাটি দূর করে দেন জেন আল্লাহ আমিন
@@MdRoni-x3h আমিন
❤❤❤লা ইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤❤
শুনেছি ৪০জনে আমিন বললে দোয়া কবুল হয় বিয়ে হয়েছে এগারো বছর এখনও সন্তানের মা হতে পারিনাই অনেক কষ্টে আছি সবায় দোয়া করবেন আমিন আমিন আমিন 😂😂😂😂😂
১.শুরুতে বিসমিল্লাহ পাঠ করা
২. মিছওয়াক করা
৩. মুখের মধ্যে পানি নিয়ে কুলকুচি করেই তারপর পানি ফেলা
৪. নাকি পানি দেওয়া: ১ম বার নাকে হালকা পানি টানতে হবে, এরপর পানি দিতে হবে এবং নাক ঝাড়তে হবে তারপর নাকি পানি ছিটাতে হবে
৫. হাতের আঙ্গুল ও পায়ের গুলার মাঝে খিলাল করা।
৬. কোনো অংশ শুকনা থেকে যাওয়া
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।।।। আমি মারা গেলেও আমার এই কমেন্ট টা থেকে যাবে সুবহানাল্লাহ ❤️🕋
সুবাহানাল্লাহ অনেক অজানা কথা জেনে নিলাম ❤ ধন্যবাদ ❤
Allah pak Amader sobaike hidayat o hepajot korun ar Rohom korun Ameen Ameen Ameen
আমিন
হে আমার প্রভু আমাদের সব সময় সঠিক পথ দেখান আমিন
আমার দেখা একমাত্র হুজুর, যিনি সহজ সাবলীল ভাষায় বুঝিয়ে দেন,আপনার নেক হায়াত আল্লাহ তায়ালা দান করুক
এতদিন ভুল অযুতে নামাজ পডছি এখন থেকে সঠিক অযুতে নামাজ পডবো ইনশাল্লাহ
আমিন
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে সহি সুদ্ধু ভাবে অজু করার তাওফিক দান করুন আমিন
আমিন।
আমীন
Ameen
এই ভুলগুলো আমার আশেপাশের অনেক মানুষ করে তাদের আমি কিছু বললে তারা আমাকে বলে আমরা ও হাদিস কুরআন জানি😢😢😢😢
তাদের কে বলবেন জানার নাম ঈমান নয় মানার নাম ঈমান।
আমিও পরছি এমন কিছু মূর্খের পাল্লায়। কিছু বললে বেটকায়। মেজাজ টা খারাপ করে দেয়। জানস না শিখে না৷ সেটা না করে কিছু বললে বেটকায়😡😡 মুরুব্বি তাই মান্য করে চুপ থাকি ছোট হলে ঘার করে বেটকান বের করে দিতাম। এমন একটা মূর্খের ফেমেলিতে বউ হলাম জীবনটাই নরকের মত হয়ে গেছে এসব মূর্খের দলের কারনে
একদম ঠিক
মাশাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। খুব সুন্দর লাগছে আলোচনা। এখন থেকে আলোচনা মাফিক ওজু করবো ইনশাল্লাহ।
হুজুর,বুজাবার,জন্য,অনেক,ধন্য,বাদ,,আমিন
আজ থেকে সঠিকভাবে অযু করব ইনশাআল্লাহ ❤❤
@@MasudRana-r7w8vআমিন
আজকে থেকে ভালো করে ওযু করার চেষ্টা করবো। ইনশাআল্লাহ।
আমি রাজশাহী থেকে বলছি অনেক সুন্দর টিপস।
Good video brother❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉
Thanks ✌
"""লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ""কালেমার দাওয়াত দিলাম
আমার সমবয়সী সবাই যখন বাচ্চা কোলে নিয়ে ঘুরে আর আমি একা নিঃসন্তান তখন মনে হয় এটাই হয়তো দুনিয়ার সব থেকে বড় কষ্ট গুলোর মধ্যে একটি 😭😭
একবার করে ইসমে আজম পড়ে দোয়া করে দেন 🤲😞
আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু লা ইলাহা ইল্লা আংতাল মান্নান, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ ইয়া জালজালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম।
শুনেছি ৪০ জন আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়। গর্ভবতী আপুদের দোয়া ও নাকি কবুল হয়।।
আমিন
আমিন @@DailyMuslimTVBD
আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক নিয়মে অযু করার তৌফিক দেন
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন।
অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!!
এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন।
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন,
"....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।"
আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন।
এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে??
জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি।
বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়।
আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কায়্যুম ওয়া আতুবু ইলাইহিলা হওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম🤲
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করছেন 🤲🤲🤲🤲🤲
alhamdulillah onk kico janlam,allah amdeer sobai k 5 wakto namaz porar tawfiq deak.sobai amr jnno duwa korben ❤
আলহামদুলিল্লাহ সব গুলো করার চেষ্টা করি।
সবাই মাশআল্লাহ বলে যান নামাজি ভাইরা।
মাশ আল্লাহ
Ami me but Masaallah ❤
In sha allah chesta korbo
Amin❤❤❤👌👌👍
Masha Allah khob oi molloban boyan🥰
ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সকলকে সহি শুদ্ধ ভাবে অজু করার তৌফিক দান করুক। আমিন❤️
হে আল্লাহ এতদিনযাবৎ ভুল ওযু করে নামায পরেছি দয়া করে কবুল কর আজ থেকে সঠিক ওযু করে সালাত কায়েম করব ইনশাল্লাহ
Allah tmy shih vabe krar tawfik dan krun
আমিন
In sha Allah
ভাই এইটা কি কমেন্ট করে সেটা আপনার জানানোর দরকার ছিলো?
Right Information
আল্লাহ এই রমজানের উসিলায় আমাদেরকে মাফ করুন😢🤲🤲
আমিন
❤❤ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤
মাশাল্লাহ, হুজুর কত সুন্দর ভাবে, সহজভাবে বুঝিয়ে দিলেন।
,,,আল্লাহ আমাদের সবাইকে পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুন৷ আমিন 🤲
গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও। জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤
৪০ জন আমিন বল্লে দোয়া কবুল হয়। আপনারা আমিন বলে দোয়া করবেন যেন আমি হালাল ভাবে যাকে চাচ্ছি তাকে যেন পেয়ে যাই সামনের বছর সে যেন আমার জন্য কল্যাণকর হয় খোদা তায়লার রহমতে।
আমিন
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য ইসলাম ধর্ম কতটা সহজ করে দিয়েছে তার পর ও মানতে পারিনা 😢কতো সহজ সালাত আমল তা-ও করতে পারি না 😢😢😢 আল্লাহ আপনি আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন আমরা যেন ঈমানের সাথে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে পারি আমিন😭😭😭😭😭
Amin🤲
সুবহানাল্লাহ শুনে খুব উপকৃত হলাম আল্লাহ তায়ালা সবাইকে হেদায়াত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক জেনো আমাদের সবার ওজুজেনো ছহি বাবে করার তৌফিক দেন আল্লাহুমা আমিন
হে আল্লাহ আমাকে বিপদমুক্ত করুন
আমিন
ধন্যবাদ কথাগুলো শুনে অনেক ভালো লাগলো হয়তো অনেকের উপকার হয়েছে কথাটা সবাই মনে করে খেয়াল করে কাজগুলো করবেন, আমিন!
Amin
সবগুলো নিয়ম ছোট থেকেই জানি এবং এভাবেই ওজু করি আলহামদুলিল্লাহ।তবে নাকে টেনে পানি নিতে পারিনা ।ডান হাত দিয়ে পানি ছিটিয়ে ভিতরে দিয়ে বাম হাতে পরিষ্কার করি।
আলহামদুলিল্লাহ........ আমি এ ভাবেই ওজু করি
সবাই দোয়া করবেন আমিন লিখে যাবে আমি যেন মা হতে পারি
@@ripaaktahr9670 ইনশাআল্লাহ
@@ripaaktahr9670 ameen
Amin
@@ripaaktahr9670 y
Ameen
মাসললাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কথা বলেন
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন 😊❤
আলহামদুলিল্লাহ -
আমিও ছিলাম তারাতাড়ি মুসুল্লি তারাতাড়ি অযু করতাম,
উপকার হলো ভিডিও টা দেখে 🥰
আল্লাহ আমাদের ভুল গুলো সহি শুদ্ধ ভাবে ওযু করার তৌফিক দান করুক আমীন
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ পাঁচ ওয়াক্তে জামায়াতের সঙ্গে পরি এবং চেষ্টা করি ,অজু করার সময় বিসমিল্লাহ পড়ি
Allah ami sonsi ja 40 Jon amin bolle dowa kobol hoy amin❤❤
Wow masa allha very nice talk and very very good advice ❤❤❤❤❤
Thanks and welcome
আজ থেকে শুদ্ধ ভাবে ওযু করবো। ইনশাআল্লাহ ❤🙌
আলহামদুলিল্লাহ 🌺
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আগে জানতাম এখন আবার নতুন করে জানলাম, জাযাকাল্লাহু খাইরান
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন।
অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!!
এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন।
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন,
"....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।"
আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন।
এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে??
জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। আমি বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে জানতে পারি যে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল, ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ, ইমাম ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়া, মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব সহ অসংখ্য মুহাদ্দিস ও গবেষক নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ ও আমলযোগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছেন এবং নারীদের জন্যও এখানে কোনও ভিন্নতা নেই। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশের নারীদের ঈদের সালাতের কয়েকটা ছবিতে স্পষ্টভাবেই এটা লক্ষ্য করি।
বিশেষ করে ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"----দেখার পর বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় পরাজয় ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়।
আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
হযরত ওয়াইল ইবনে হুজর রা. থেকে বর্ণিত, ‘আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, তিনি নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর নাভীর নীচে রেখেছেন।
-মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৩৯৫১
এই বর্ণনার সনদ সহীহ। ইমাম কাসেম ইবনে কুতলূবুগা রাহ. (৮৭৯ হি.) বলেন- وهذا إسناد جيدএটি একটি উত্তম সনদ।-আততা’রীফু ওয়াল ইখবার রিতাখরীজি আহাদীছিল ইখতিয়ার-হাশিয়া শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা
উল্লেখ্য, মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবার একাধিক পান্ডুলিপিতে হাদীসটি এভাবেই অর্থাৎتحت السرة (নাভীর নিচে) কথাটাসহ আছে। এর মধ্যে ইমাম মুরতাযা আযাবীদী-এর পান্ডুলিপি ও ইমাম আবিদ আসসিন্দী রাহ.-এর পান্ডুলিপি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ইমাম কাসিম ইবনে কুতলূবুগা রাহ., আল্লামা আবদুল কাদির ইবনে আবু বকর আসসিদ্দীকি ও আল্লামা মুহাম্মাদ আকরাম সিন্ধীর পান্ডুলিপিতেও হাদীসটি এভাবে আছে। পক্ষান্তরে অন্য কিছু পান্ডুলিপিতে এই বর্ণনায় تحت السرة (নাভীর নিচে) কথাটা নেই। এ কারণে ভারতবর্ষে মুদ্রিত মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবার পুরানো সংস্করণে এই হাদীসে تحت السرة (নাভীর নিচে) অংশটি ছিল না। বর্তমানে মদীনা মুনাওয়ারার বিখ্যাত ফকীহ ও মুহাদ্দিস শায়খ মুহাম্মদ আওয়ামার তাহকীক-সম্পাদনায় মুসান্নাফের যে মুদ্রণ পাঠক-গবেষকদের কাছে পৌঁছেছে তাতে হাদীসটি تحت السرة (নাভীর নিচে) অংশসহ রয়েছে। কারণ শায়খের সামনে প্রথমোক্ত পান্ডুলিপি দুটিও ছিল।
আমি আল্লাহ এবং রাসুলের প্রেমে মৃত্যু পর্যন্ত লেগে থাকার জন্য দোয়া চাই,,,,, আল্লাহ আমাকে যেমনি রাখে, তেমনি বলি আলহামদুলিল্লাহ ♥️♥️♥️♥️♥️
Alhamdulillah
ইনশা আল্লাহ এখন থেকেই সঠিক নিয়মে ওযু করবো।
masaallh❤sundor aluchona
ইনসআল্লাহ আমি এভাবেই ওযু করি
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক
এটা আমার নতুন আইডি সবাই একটা সাপোর্ট দেন 🎉
শুনেছি 40 জন আমিন বললে নাকি দোয়া কবুল হয়,,, আপনারা সবাই একবার করে আমিন বলে যান,,, যাতে আল্লাহতালা আমাকে তৌফিক দান করেন,, এবং নেককার সন্তানের মা হতে পারে,,, আমিন 🤲🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ যেভাবে বলেছেন সেভাবেই অনেক আগে থেকে অজু করি।
"ইয়া আল্লাহ্ আমরা সবাইকে হেদায়াত দান করো এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন আল্লাহ্ এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আদেশ পালন করার তৌফিক দান করুন এবং আমরা সবাইকে মাফ করে কালেমার সাথে মিরতু দান করিও আল্লাহ্.আমিন আমীন আমীন আমীন আমীন আমীন আমীন।
জাযাকাল্লাহ খইরুন ❤
যাভূলকরেছিএইটাজানারপর আরহবেনাইনসাআল্লা
আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা আল্লাহ তুমি আমাদের মাফ করে দেও 🤲