ভাঙলো ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট | Cow Meat Price in Jessore | Somoy TV
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 19 ก.ย. 2023
- #jessorenews #cowmeat #somoytv
ভাঙলো ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট | Cow Meat Price in Jessore | Somoy TV
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.somoynews.tv
Fair Use Disclaimer:
=================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
About SOMOY TV:
===============
SOMOY TV is the Bangladesh Government Approved 24/7 News Based TV Channel and Most Reliable News Source and Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh, It also the Most Popular News Media for Bangaldesh and Bengali Audience worlwide since 2011. And as well as "Somoy Digital" is also the Biggest Digital Media Platform operate by Somoy TV, Where all the news contents and program materials is producing by the own team or employees.
"Somoy TV" have the biggest Journalist and Content Producing team worldwide Where contents are related to current happening news of the country and abroad, Also we are producing the Special Content related to Technology, Entertainment, Life Style, Sports, Health, Education, Insurance, Loans, Mortgage, Attorney, Credit, Lawyer, Donate and donation, Degree, Hosting information, Claim related news, Trading news, Software, Recovery, Gas and oil, Electricity industry, Treatment, Attorney, Credit, Lawyer, Donate, Degree, Hosting etc.
Content Rights & Permission:
=======================
Somoy TV has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except SOMOY TV (SOMOY Media Limited).
Stay Connected with us:
====================
"SOMOY TV (Somoy Media Limited)" is the Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh.
Somoy TV: t.ly/Se1z
Somoy TV Bulletin: t.ly/iqIq
Somoy Entertainment: t.ly/3dWC
Somoy Sports: t.ly/iASp
SOMOY TV ISLAMIC: t.ly/zU6a
Facebook:
Somoynews.tv: t.ly/Y7ab
সময় সংবাদ: cutt.ly/xB15YiQ
খেলার সময়: t.ly/xJ5H
সময়ের গল্প: t.ly/EW3M
এ সময়ের বাণিজ্য : t.ly/m3ir
দৃশ্যপট: drishshopot
বাংলার সময়: cutt.ly/iB15CbH
আন্তর্জাতিক সময়: cutt.ly/mB16oRL
প্রযুক্তির সময়: cutt.ly/FB16UJ1
Somoynews.tv - Global: en.somoynews.tv
সময় প্রবাস: t.ly/HHw2
সম্পাদকীয়: cutt.ly/bB16XUN
somoy career: t.ly/bbGr
Groups:
Somoy TV (Official)✅: t.ly/ajiO
Somoy Entertainment✅: t.ly/8CLh
Somoy Business✅: t.ly/4xaJ
Somoy Sports ✅: cutt.ly/tB168nj
Somoy TV- Rangpur Division ✅: cutt.ly/iB0qxq1
Somoy TV-Brahmanbaria Bhairab Narsingdi: cutt.ly/VB0qKQD
Website: www.somoynews.tv
Instagram: t.ly/l0FV
Twitter: t.ly/dtSr
LinkedIn: t.ly/Jmz5
Telegram: t.me/somoynews_tv
TikTok : / somoytv
Viber : tinyurl.com/somoynewsViber
আল্লাহ এই ব্যবসায়িকে নেক হায়াত দান করুন, তার পরিবার পরিজনকে আল্লাহ হেফাজত করুন।
যখন একে পরবর্তীতে কেউ আক্রমণ করবে তখন তো বাঁচাতে আসবেন না।
Ameen🤲🤲
Amin
Ameen
এই রকম একটা পদক্ষেপ বরিশাল ও নেওয়া উচিৎ কারণ বরিশাল এ ও আঁট শত টাকা কেজি গরুর মাংস
এভাবেই সিন্ডিকেট শেষ হোক বাংলাদেশে, এটার জন্য প্রয়োজন সাহসিকতা ও সৎ সাহস,,,
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
তারা এই দামে দিতে পারলে অন্য ব্যবসায়িরা দিতে পারবে না কেন ? এভাবেই সিন্ডিকেট শেষ করা উচিত বাংলাদেশ থেকে, এটার জন্য প্রয়োজন সাহসিকতা ও সৎ উদ্দেশ্য এবং সরব প্রতিবাদের ।😑
এরকম ব্যবসায়ী চাই এই দেশে ❤
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
এমন সাহসী মানুষ যশোরে ছাড়া অন্য কোন জেলায় পাওয়া যাবে না।সাবাস যশোরবাসী। ❤️❤️❤️
বেটা দেশের কথা চিন্তা কর।
দেশের কথা তুমি চিন্তা করো ভো....
ei beta kosayer dalal
@@abrarkarim6229 ioooooooooioo
- তোরা জারা বিপক্ষে কথা কস তগোরে হাসিনা দিনে কয়বার চোদে। 😂😂😂😂😂
এই ভাই কে মন থেকে দোয়া করি,আল্লাহ তার আয়রোজগারে বরকত দান করন"
Amin...
ভায়ের সাহসিকতা আমি মুগ্ধ আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক
ধন্যবাদ আপনাদের কে।❤️
প্রতিটি জেলায় এমন করলে দেশের সাধারণ মানুষের আমিষের চাহিদা পূরণ হবে।
আল্লাহ্ এই ব্যবসায়িকে হেফাজত করুন
Amin
Amin
650 taka onk besi.80 taka howa uchit.
@@anmarefin73502017 সালে 300tk kg aj 700tk হল
@@anmarefin7350
ফ্রী দেয়া উচিত আবাল😑
সিন্ডিকেট দেশদ্রোহী আইন পাশ করা প্রয়োজন এদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনা হোক🙂
সহমত।
কিন্তু এটা বাংলাদেশ ।।।। চা খাওয়া টাকাটা কিভাবে পাইবো যারা এদের শাস্তি দিবে ।।।।
Thik
বাহ্, সুন্দর উদ্যোগ ❤
আইন কে পাশ করবে? সিন্ডিকেট মাতা আওয়ামী সরকার?
এইভাবে সকল ব্যবসাইদের মন মানসিকতা টিক থাকতে হবে - ধন্যবাদ প্রিয় ভাইটাকে
এই মহান ব্যবসায়ীকে আল্লাহ হেফাজত করুন এবং পরোপারে তাকে উত্তম প্রতিদান করুন
আমি মনে করি প্রত্যেক জেলায় জেলায় এমন একজন সাহসী ভাইকে দরকার।ধন্যবাদ মাংস বিক্রেতাকে। কিছু অসাধু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের শায়েস্তা করার জন্য এরকম সৎ সাহসী যশোরের ভাইয়ের মত দরকার।
একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য এই সিন্ডিকেট ভাঙছে,
আজ পর্যন্ত সরকার পারলো না যারা মূল সিন্ডিকেট করছে তাদেরকে ধরতে।
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
আলহামদুলিল্লাহ সব জেলায় এমন হওয়া উচিৎ
উদ্যোগটা দরকার,,,
সাব্বাশ নজরুল ভাই আপনার সাহসীকতায় আর সকল যশোর মাংস ব্যবসায়ীদেরও সামগ্রিক ভাবে সহযোগিতা করায় ও সিন্ডিকেট ভাঙ্গনে অংশগ্রহণ করায়। এভাবে প্রত্যেক ব্যবসায়ী এগিয়ে আসলে সবই সম্ভব। একতাই বল।❤❤
সারা বাংলাদেশ এই নিয়ম হোক
এরকম সততার মানুষ প্রত্যেকটা জায়গায় দরকার। যেন তথাকথিত ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে জনসাধারণকে স্বস্তি দেয়
দারুণ সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া।। 🎉❤
সকল ব্যবস্সায়িদের অনার মত ভালো মানুষ হওহওয়া উচিৎ
এই ভাই খুব ভালো মানুষ এবং তার ব্যবহার অনেক ভালো, আমি তার কাছথেকেই মাংস ক্রয় করি❤❤❤
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এই রেট সারা বাংলাদেশে চালু করা উচিৎ। যেটা সরকারের থেকে করা উচিত ছিল তা একজন সাধারণ মানুষ করে দেখালো। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। সেলুট আপনাকে
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
আল্লাহ তুমি বাংলাদেশের সকল ব্যবসায়ীকে এমন সৎ সাহস দাও আমিন
ভালো মানুষ ভালো দেশ,
স্বর্গ ভূমি বাংলাদেশ।
সাবাশ নজরুল ভাই।
দেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানে ব্যার্থ আপনি সেখানে স্বার্থক।
আশা করি অন্নান্য দ্রব্যের ক্ষেত্রেও এমনি ভাবে আপনার মতো সত এবং সাহসী কেওনা কেও দাঁড়িয়ে যাবে। এবং দ্রব্য মূল্যকে পুনরায় স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসবে।
সৎ আর সাহসী ব্যবসায়ীকে আল্লাহ হেফাজত করুন
তার রিজিকের বরকত বাড়িয়ে দিন🤲
আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়ের জন্য দোয়া রইলো সব ব্যবসায়ী যুদি এই ভাবে ভয় ভেংগে উনার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় ❤
হে আল্লাহ এই সাহসি ব্যবসায়ি ভাইকে আপনি হেফাজত করুন। সাবাস যশোরবাসী।
নজরুল সাহেব আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ.গরীব অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য.টাকা তো আমরা কেউ নিয়ে আসিনি এবং নিয়েও যাবো না.
ব্যবসায়ীকে হেফাজতে রাখুন আল্লাহ @@@@
যাক এমন সৎ উদ্বেগ সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে যাক এমন আশায় করি❤🇧🇩
তার নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হোক।দোয়া রইলো।
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়ত দান করেন।
আমি মনে করি এই ব্যক্তিটা সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ করছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি
জাদের দ্বারা এ পরিবর্তন আল্লাহ তাদের কে জাঝায়ে খায়ের দান করুন আমিন
সিন্ডিকেট বিরোধী আইন করা উচিত। সিন্ডিকেটের জন্য সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।
Sorkar nijei to aitar mul heta
হায়রে মাদারতোদ সরকারের ভাবমূর্তি। 😂😂😂
প্রত্যেকটা জেলায় জেলায় এরকম করা উচিত সিন্ডিকেট বলতে কিছু থাকবে না
এভাবেই আমাদের সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে তাহলেই আমরা সবাই সুখে শান্তিতে বাঁচতে পারব ধন্যবাদ ওই ভাইটিকে যে আমাদের জন্য এগিয়ে এসেছে
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
Proud to be an Jashorian 🥰❤️ Alhamdulillah, Whole world e jeno erokom hoy! Sob kichur dam jeno eivabe kome jay ❤️❤️
এই গোস্ত ব্যবসায়ীকে পুরস্কার দেওয়া উচিত সরকারিভাবে আর সারা দেশে যারা জালেম ব্যবসায়ী তাদের জরিমানা করা উচিত এবং জেল দেওয়া উচিত
ধন্যবাদ ব্যবসায়ী কে
আলহামদুলিল্লাহ । ইয়া আল্লাহ এভাবে সকলকে হেদায়েত দান করুন ।
এভাবেই সবকিছু সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া দরকার ✊✊✊
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
আলহামদুলিল্লাহ এমন ব্যবসায়ী সব খানে হোক
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা দেখলে বুঝতে পারি কেন আমরা স্কুলে থাকতে ব্যবসায়ী শব্দটা গালি হিসেবে ব্যবহার করতাম। এই সৎসাহসী ব্যাবসায়ীর প্রতি রইল শ্রদ্ধা।
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে সবার কাছে এটা শেয়ার করুন।
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ, আপনি এই ভাইকে সকল ভালো কাজে সাহায্য করুন আমিন
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
জনগণের সেবাই, বড় ধর্মীয় কাজ যশোরের মাংশ বিক্রেতা ভাই কে আল্লাহ তায়ালা উত্তম প্রতিদান দিবেন ইনশাআল্লাহ 🎉
গরুর মাংস ৭৫০-৮০০৳ নয়। ৮০০৳ তেই বিক্রি হয়😢
দেশের বাজার কারো কোন নিয়ন্ত্রণে নেই যার যার ইচ্ছে মত পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে ☝️💯👌
আমার যশোর ভাই কে স্যালুট, যশোর বাসীর জন্য গর্ব।
ভাইটা বোধহয় মানুষ। অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইলো।
আলহামদুলিল্লাহ শুনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ এই ব্যবসাহি কে
দেখেন সিন্ডিকেট কিভাবে ভাঙ্গতে হয়৷৷৷৷ সব পন্য এভাবে দাম কমানো সম্ভব
500 Takay Anar Dabi
সাব্বাশ বেটা,,অনেক বড় মানের পরিচয় দিলে,,তোমার মতো ছেলে যানো বাংলার ঘরে ঘরে হয়❤❤
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।
সময় চ্যানেল এমন দরকারী নিউজ করে ৫% আর যাত্রাপালা নিউজ করে ৯৫%😑
খুবই আশ্চর্য বিষয়, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে ৭৫০ টাকা কেজি গরুর মাংসের।
Indian te 200 Taka
তার জন্য দোয়া রইলো, আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক। আমিন।
ধন্যবাদ এই ভাইটিকে।
উনাকে একজন মানবিক মাণুষ হিসেবে মনে করি।বাকি যারা এমন অমাণুষ রয়েছে আশাকরি তাঁরাও যেন মাণুষ এর কাতারে চলে আসেন
এমন ভালো মানুষ সব এলাকায় দরকার।
সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তার নিরাপত্তা দেয়া হোক।
প্রতিটা এলাকায় এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ,, সব জেলাই এটা হওয়া উচিত।
আপু খুব ভালো লাগলো সংবাদটি দেখে । যশোরের আরো সংবাদ প্রকাশ করতে চাই কিন্তু কিভাবে?
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন সাধুবাদ জানাই আমরা সাধারণ মানুষ ❤
৬৫০ টাকা তারপর ও গরিব দের জন্য অনেক দাম
গরীবদের মাংশ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
এমন ভাবে সবাই এগিয়ে আসলে ।দেশ নিয়ন্ত্রণ এ আসবে। ইনশাআল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ সব ব্যবসায়ী এরকম হলে সবারই কম বেশি খাওয়ার তাওফিক হবে
আমাদের এলাকায় ৬৫০ টাকা অনেক আগে থেকেই
Amader akane 600 taka kore
রাজনীতি+সিন্ডিক্যাট=অসহায় সরকার/মানুষ 😢😢
আল্লাহ তুমি এই ভাই কে রহম কর।
ব্যাবসায় উন্নতি করে দায়।
এভাবেই ভালো মনের ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসা উচিত
ওনাকে আল্লাহ্ পক্ষে জান্নাতে মেহমান বানাবেন 🤲দোয়া করি ।হে আল্লাহ্ !এভাবে বাংঙ্গালী সিন্ডিকেট ব্যাবসায়িদের হেদায়েত দান করুন
মাশাল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান, এমন উদ্যোগ আরও প্রয়োজন।
দেশের প্রতিটি অঞ্চলে এমন সাহসী লোকের বড্ড প্রয়োজন। সরকারি প্রনোদনা এবং নিরাপত্তা প্রদান করে উনাকে এগিয়ে নিতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
JazakAllahu-Khairan
এভাবে প্রতিটা জেলা এবং উপজেলা ও ইউনিয়নের প্রতিটা বাজারে এই ভাবে একজন সাহসী লোক দরকার।
আলহামদুলিল্লাহ প্রত্যেক এলাকায় এইরকম ব্যবসায়ি দরকার।
উনি আসলেই ভাল লোক।
Sabas najrul vai
দোয়া রইল, আল্লাহ তায়ালা এমন ব্যবসায়ীদের বাড়িয়ে দিন।
ধস্যবাদ ভাই তোমাকে।
Alhamdulilla Vai apnar k onake dhonnobad
আপনারা সাড়ে ৬৫০ টাকা বিক্রি করছেন আর আমাদের পাবনা মোলাডুলিতে এখনো গরুর মাংস সাড়ে ৭৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে
আল্লাহ পাক এই ভাই কে নেক হায়াত দান করুন আমীন ব্যবসায় বরকত দান করুন আমীন সরকার আজ পর্যন্ত কোন ছিন্ডিকেট ভাংতে পারলো না সব জায়গায় ছিন্ডিকেট সাধারণ মানুষ জিম্মি হয়ে আছে।
আমাদের চাঁদ পরেও এই দামে বিক্রি করা দরকার
আলহামদুলিল্লাহ শুনে খুশি হলাম বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলায় যদি এই সিস্টেমটা ব্যবসায়ীরা চালু করে তাহলে প্রত্যেকটা জেলার মানুষ খুবই তাদের জন্য খুবই ভালো হবে প্রত্যেকটা ব্যবসায়ের কাছে আবেদন আপনারা সঠিকভাবে জনগণের পাশে থাকে
ধন্যবাদ।
আমরা এখন ৬৫০ টাকায় গরুর গোশ কিঞ্কিনছি। শহরের কাঠের পুলেও ৬৫০ ৳ ক্রজি
❤❤❤আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ হেদায়েত ও ভালো কাজের সুযোগ দিক
আমাদের খুলনায় যদি এরকম হত কতই না ভালো হতো। 🤲হে আল্লাহ এইরকম ব্যবসায়ীদেরকে ব্যবসা করার তৌফিক দান করুন। আমিন 🤲
Ami jessorian.amon news dekay khub e valo laglo
আমাদের লক্ষীপুর জেলা, রামগঞ্জ থানায় মাংসের দাম কমলে ভালো হত।
মোঃ ইসমাইল ( ছাত্তার ফার্মেসী রামগঞ্জ থানার সামনে)।
আমি একজন যশোর জেলার ছেলে হয়ে গর্ববোধ করছি কারন আমাদের যশোর জেলাই অনেক ভালো মনের মানুষ আছে আল্লাহ তায়ালা সবাইকে নেক হায়াত করুন আমিন আসলে নিউজ টা শুনে অনেক অনেক ভালো লাগতাছে সেটা বলে বুঝাতে পারবো না
Alhamdulillah...
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনাদের ব্যবসায় বারাকা দান করুক
চট্টগ্রাম বাসীদের মধ্যে যদি কেউ এই রকম এগিয়ে আসে তাহলে তার জন্য সবাই দোআ করবে
Great initiative
Tnx Boro vai
❤❤❤❤❤ ভাই, এই ব্যাবসায়ীদের জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া আর ভালোবাসা। ❤❤❤❤❤
শ্রদ্ধা এসব মানুষের প্রতি ❤
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না।
অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই।
কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত।
১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই-
এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন।
২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে।
৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর।
বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!!
দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।