দীক্ষা নিয়ে কিছু কথা || রামকৃষ্ণ মিশন শিলচর || NE24 এর প্রতিবেদন

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 11 พ.ย. 2022
  • Join Our Family and enjoying Multi-News & Updates...
    Subscribe now : bit.ly/NE24Official
    Feedback & Contact : 9401090807
    E-mail : northeast.ne24@gmail.com

ความคิดเห็น • 39

  • @soumitadas5955
    @soumitadas5955 ปีที่แล้ว +2

    প্রনাম শ্রী শ্রী ঠাকুর,শ্রীমা, স্বামীজী মহারাজ 🙏🙏🙏🙏🙏প্রনাম শ্রী শ্রী গুরুদেব 🙏🙏🙏

  • @amarnathghatak4117
    @amarnathghatak4117 ปีที่แล้ว +2

    মহারাজের চরণে ভক্তিপূর্ণ প্রণাম জানাই । ঠাকুর শ্রীশ্রীমা ও স্বামী জীর চরণে শতকোটি প্রণাম জানাই । দীক্ষা সম্পর্কে আলোকপাত খুবই ভালো লাগল । ধন্যবাদ জানাই আপনাকে

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

  • @pradippurkayastha1861
    @pradippurkayastha1861 ปีที่แล้ว +2

    প্রণাম জয় মা জয় ঠাকুর ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ জয় স্বামীজী প্রণাম
    জয় শ্রী গুরুমহারাজজী কি জয়

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

  • @sampabiswas3395
    @sampabiswas3395 หลายเดือนก่อน

    আমার প্রণাম গ্রহণ করবেন গুরুদেব

  • @momotachakravorty4342
    @momotachakravorty4342 ปีที่แล้ว +3

    Pranam Maharajji

  • @kalijana6041
    @kalijana6041 ปีที่แล้ว +1

    জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজি মহারাজ শত সহস্র কোটি ভক্তি পুর্ণ প্রনাম🙏🌷🙏🌷🙏🌷🙏তোমাদের শ্রীপাদপদ্মে কৃপা করো প্রভু।মহারাজের শ্রী চরণে ভক্তি পুর্ণ প্রনাম 🙏🌷জানাই।

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

  • @sadhanasasmal9049
    @sadhanasasmal9049 3 หลายเดือนก่อน

    Pronam maharaj

  • @mousumichakraborty500
    @mousumichakraborty500 ปีที่แล้ว +1

    Pranam Thakur.Pranam Maharaj.

  • @jaysrisadhu7798
    @jaysrisadhu7798 ปีที่แล้ว +1

    Khub bhalo laglo pranam Maharaj 🙏

  • @palashsinha7183
    @palashsinha7183 ปีที่แล้ว +1

    প্রণাম মহারাজ।।

  • @user-rs3tm4wl9u
    @user-rs3tm4wl9u 3 หลายเดือนก่อน

    আপনার চরণে ভক্তিপূর্ণ প্রনাম জানাই ।🙏🙏🙏

  • @nirmalbiswas5650
    @nirmalbiswas5650 ปีที่แล้ว +1

    প্রনাম মহারাজ জী।
    খুব সুন্দর ভাবে দীক্ষার বিষয়ে অবহিত করলেন। ভালো থাকবেন। সবাইকে ভালো রাখবেন।প্রনাম নেবেন।
    "জয় ঠাকুর, জয় মা, জয় স্বামীজি মহারাজ"।

  • @ramajitdas9771
    @ramajitdas9771 2 หลายเดือนก่อน

    ❤❤

  • @momotachakravorty4342
    @momotachakravorty4342 ปีที่แล้ว +1

    Pranam Thakur Pranam Maa Pranam Swamiji

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

  • @user-vj6fx3ou6s
    @user-vj6fx3ou6s 4 หลายเดือนก่อน

    Pranam moharaj

  • @SwatiBakuli-yv7uv
    @SwatiBakuli-yv7uv หลายเดือนก่อน

    Pronam Maharaj ji, Ami the USA thaki. Ami দীক্ষা nebo, after দীক্ষা jini দীক্ষা deben ona k Kiki dite hoi seti janale Khub bhalo hoi. Bhalo khakben. 🙏🙏🙏

  • @nilanjanachakraborty1725
    @nilanjanachakraborty1725 ปีที่แล้ว +1

    🙏🙏🙏🙏

  • @smritisengupta6309
    @smritisengupta6309 ปีที่แล้ว +1

    🙏🙏🙏

  • @gargikar3598
    @gargikar3598 ปีที่แล้ว

    প্রণাম দিব্যত্রয়ী প্রণাম মহারাজ প্রণাম

  • @joydeeproy1333
    @joydeeproy1333 ปีที่แล้ว

    🙏🙏🙏
    Pronam Maharaj

  • @gayatridas9780
    @gayatridas9780 ปีที่แล้ว

    Pronam maharaj 🙏🙏

  • @animadas309
    @animadas309 ปีที่แล้ว +1

    🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺

  • @urmidey4241
    @urmidey4241 ปีที่แล้ว

    Khub sundor kore bojhalen apni moharaj, apnar chorone amar voktipurno pronam niben

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

    • @anuradhapal9835
      @anuradhapal9835 6 หลายเดือนก่อน +1

      মহারাজ আমার প্রনাম নেবেন। আমার 15 বছর বয়সে বিয়ে হয়। বিয়ের পর আমার শশুর বাড়ির কুলগুরুর কাছে আমাকে দীক্ষা দেওয়া হয়। আমি হাওড়ার থাকি।বেলুড় মঠের কাছাকাছি। আমার খুব ইচ্ছা পুণ্যভূমি বেলুড়মঠের মহারাজের কাছে দীক্ষা নিতে চাই। দ্বিতীয় বার কি দীক্ষা নেওয়া চলে ?আপনার উত্তরের আশায় রইলাম। প্রনাম নেবেন।
      🙏🙏

  • @swapankumursadhukhan3896
    @swapankumursadhukhan3896 ปีที่แล้ว

    Maharaj-r Sreecharn-a pronam & Thakur Ma Swamiji Maharaj-r Sreecharn-a abhumi lunthita pronam nibedan korchi

    • @jitendranath2535
      @jitendranath2535 7 หลายเดือนก่อน

      যেই কৃষ্ণ তত্ত্ব- বেত্তা সে-ই গুরু হয়।গুরু মানে উপদেশদাতা। প্রচলিত অর্থে গুরু যেভাবে গ্রহন- বর্জন বুঝানো হয় ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। কৃষ্ণ সম্পর্কিত উচ্চতর জ্ঞান আসলে সেটা গ্রহন করতেই হবে। কোন গুরু বা তার শিষ্য কে কি বললো তাতে কিছু আসে যায় না। কৃষ্ণ লাভ করেছেন ( সিদ্ধ পুরুষ বা মহাত্মাদের মধ্যে কদাচিত কিংবা সুদুর্লভ কেউ একজন কৃষ্ণকে তত্ত্বত জানতে পারেন ) এমন কৃষ্ণভক্তকে গুরুরুপে গ্রহন করা যায়।গুরুকে সাক্ষাৎ সেবা আবশ্যক। এটা এমন নয় যে কারো কাছ থেকে দীক্ষা নেয়া হলো আর কিছু গুরু বন্দনা নিয়মিত গাওয়া হলো। গুরু কৃষ্ণ লাভ না করলে শিষ্যকে তিনি কৃষ্ণ দিতে পারবেন না। আমরা গুরু কিংবা কৃষ্ণ কে কোন তত্ত্ব মনে করতে পারি না।গুরু হচ্ছেন ব্যক্তি আর কৃষ্ণ হচ্ছেন পুরুষোত্তম ব্যক্তিত্ব। তত্ত্বগতভাবে গুরু কৃষ্ণ দিতে পারেন মানে গুরুর সে ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু গুরুর সাধনার স্তরে তিনি শুদ্ধ কৃষ্ণভক্ত নাও হতে পারেন।এক্ষেত্রে শিষ্য যদি কৃষ্ণ সন্ধান লাভে সামনে এগিয়ে যায় এটাতে গ্রহন- বর্জন অপ্রাসঙ্গিক। কৃষ্ণই গুরু ও কৃষ্ণই গুরুশ্রেষ্ঠ।কৃষ্ণং বন্দে জগতগুরু। পিতা-মাতার সেবা, কৃষ্ণ প্রসাদ ( রন্ধনের তিন ঘন্টার মধ্যে কৃষ্ণকে দিয়ে আহার), মহাপুরুষের সঙ্গব্যতিত কৃষ্ণ বুঝা যায় না। ধর্ম কর্ম করে কৃষ্ণ লাভ করা যায় না। আর সৎগুরু পাওয়াতো কোটি জন্মের সাধনার ফল। এক কৃষ্ণ নাম এর উপলব্ধি সাধারণ মানুষের আসে না।তারা বহু শাখা ও অনন্ত প্রকারে আরাধনা করে। কৃষ্ণ সবিশেষ পুরুষ। তিনি নির্বিশেষ নন। তিনি এক,তার সমান কিংবা উপরে কেউই নেই। যিনি কৃষ্ণ জেনেছেন তার কাছে কৃষ্ণ কৃষ্ণই।

  • @radhaadhikari8025
    @radhaadhikari8025 หลายเดือนก่อน

    Maharaj ar chorone ahabhumi lunthita pronam nebedon kori

  • @subhampal9089
    @subhampal9089 5 หลายเดือนก่อน

    স্বামী বিবেকানন্দের মন্ত্রে দীক্ষিত হতে হলে কোন মঠ বা মিশনে যোগাযোগ করবো দয়া করে বলবেন কেউ?

  • @Yadav_ji-ry
    @Yadav_ji-ry ปีที่แล้ว

    R bhogoban ta k????

  • @subhroitmecse
    @subhroitmecse 7 หลายเดือนก่อน +1

    Aapnar dikkhar ki mane? Aamio to pujjyapada Atmasthananda jir kach theke dikkha nilam 2008 shale. Group dikkha. Sheii eekii bhabe eekshonge eekiii matra shobai je. Shri shri Maa , Pujjyapada Vireshvarananda ji aage aalada devotee der aalada aalada manrra diten. Sheshob aar nei. So what you are telling is misleading. 2:29 2:30

  • @subhroitmecse
    @subhroitmecse 7 หลายเดือนก่อน

    Aashol kotha, jini dikkha dichhen tar spiritual power aachhe ki nah ki bhabe bujhbo? Tar shonge to ghor kori ni? Aamader to mishte dewa hoy nah. Aamio dikkhar aage president mahara ke chintam nah. Ki je holo tai bujhte parchhi nah. Eekhon jerokom aapnara bolchhen , shob kichhu dhore nute hobe. Dhore nite hobe jini dikkhar shomoy mantra dichhen tini sakkhat thakur. Je mantra pachhi sheti sacchidananda dichhen. Shudhu dhore newa . Untruthfulness. Khub bhondami hochhe.

  • @gaanamarpranbiroja9193
    @gaanamarpranbiroja9193 ปีที่แล้ว +1

    🙏🙏🙏🙏