মাশা আল্লাহ। আতা উল্লাহ সাহেবের খুতবা আমার অনেক ভালো লাগে, আমি প্রায় শুনি। এর আগে একজন আফগানি ভাইয়ের কন্ঠে আতাউল্লাহ সাহেবের খুতবা শুনেছি, আর মনে মনে ভাবছিলাম একজন বাঙালি ভাইয়ের কন্ঠে এই খুতবা শুনার জন্য । সুবহানাল্লাহ খুব দ্রুত সেটা পেয়ে গেলাম। খুব ভালো লাগল, ইনশা আল্লাহ আরো এইরকম খুতবা আমাদের সামনে নিয়ে আসবেন। ❤️ দেশের বাইরে থাকি নয়তো আপনার খুতবা শুনতে একদিন সরাসরি চলে আসতাম মাসজিদে । আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম মাকান দান করুন। ( আমার আব্বার জন্য দোয়া করবেন, গত কাল আল্লাহর ডাকে উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন) 😭
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে। যে আপলোড দিয়েছেন আপনি ক্যাপশন দেখেছেন আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুতবা সংশোধিত। আপনি কি আতাউল্লাহ শাহ বুখারী কে চেনেন তার সম্পর্কে জানেন, না জানলে ভাল করে জেনে নিন।
আসসালামু আলাইকুম। এই খুতবাটি মূলত আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর না। এটা ওনার নামে প্রচলিত একটি খুতবা। বিস্তারিত জানতে চাইলে ভিডিওর ডিসক্রিপশনে ফেসবুক আইডির লিংক দেওয়া আছে ওখানে এসে ইনশাল্লা যোগাযোগ করবেন! ধন্যবাদ।
হাইলাইট //// শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০৯:১১ রাত শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা নিউজ ডেস্ক নেছারুদ্দীন কাসেমী ভারত উপমহাদেশের মুসলমানের মাঝে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও আকিদাগত পরিশুদ্ধি রক্ষার লড়াইয়ে যারা অতুলনীয় অবদান রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন সায়্যিদ আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ. (১৮৯২-১৯৬১খিঃ)। মির্জা গোলাম আহমাদ রচিত কাদিয়ানি মতবাদের ভয়ংকর ফিৎনা থেকে মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য যে সকল মনীষী প্রাণপণ আন্দোলন করে গেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন হলেন আমীরে শরিয়ত আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ.। অনেক দিন আগ থেকেই ইউটিউব সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইটে ওনার প্রতি সম্বন্ধ করা একটি খুৎবাহর ভিডিও পাওয়া যায়। খুৎবাটির গাঁথুনি যেমন চমৎকার তেমনি শ্রুতিমধুরও বটে। ছাত্রদের মাঝে এটা মুখস্থ করার বেশ প্রবনতা দেখা যায়। কেউ কেউ এটা মুখস্থ করে জুমা'র খুৎবায় ও প্রদান করেন। তবে খুৎবাটির বক্তব্যে এমন বিষয়ের সংমিশ্রণ রয়েছে যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সর্বসম্মত আকিদা পরিপন্থী এবং নবী রাসূল ও সাহাবায়ে কেরামের প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশের শামিল। উদাহরণ স্বরূপ এখানে একাংশের বক্তব্য ও তার অসারতা তুলে ধরা হলো- তাতে বলা হয়েছে او يتبرك بغيره من نبى وولى وتقى ونقى ونسيم وحسين وجميل وصغير وكبير فعليه الخسران والوبال অনুবাদ: অথবা যে ব্যক্তি বরকত অর্জন করবে আল্লাহ ছাড়া কোন নবী, ওলী, বুযুর্গ, মুত্তাকী, পরহেযগার, উত্তম, অনুপম, ছোট কিংবা বড় কারো মাধ্যমে তার জন্য রয়েছে ধংস ও কঠিন শাস্তি।অথচ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা এর সম্পূর্ণ বিপরীত। কারণ সাহাবায়ে কেরাম রা. থেকে রাসূল সা. এর ব্যবহৃত বস্তু দিয়ে তাবাররুক হাসিল করার অসংখ্য ঘটনা হাদিসে বর্ণীত হয়েছে। যেমন বুখারী শরীফের এক হাদিসে এসেছে- وَقَالَ أَبُو مُوسَى: دَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَدَحٍ فِيهِ مَاءٌ، فَغَسَلَ يَدَيْهِ وَوَجْهَهُ فِيهِ، وَمَجَّ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ لَهُمَا: «اشْرَبَا مِنْهُ، وَأَفْرِغَا عَلَى وُجُوهِكُمَا وَنُحُورِكُمَا অনুবাদ: রাসূল সা. একবার পানির পাত্র চাইলেন। তারপর ঐ পাত্রে স্বীয় হাত মুবারকও চেহারা মুবারক ধৌত করলেন। সেই সাথে তাতে কুলি করলেন। তারপর সেখানে উপস্থিত দুইজন সাহাবীকে বললেন, এটাকে পান করে নাও, আর নিজের চেহারা এবং ঘাড়ে প্রবাহিত কর। {বুখারী শরীফ-১/৯৩, হাদীস নং-১৮৮, ১৮৫} খুৎবাহর এ অংশ থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে এটি আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুৎবাহ হতে পারে না। পাকিস্তানের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া বিন্নুরী টাউন করাচীর ইফতা বিভাগ থেকে খুৎবাটি শাহ সাহেবের প্রতি সম্বোধন করাকে প্রত্যাখ্যান করে একটি ফতোয়া প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়েছে এটির সম্বোধন শাহ বুখারীর দিকে করাটা ভুল ও অন্যায়। বরং আমাদের জানা মতে এটা যার প্রতি সম্পৃক্ত করা হয় তিনি একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি হলেন কাদিয়ানি মতাদর্শী আহমাদ সাঈদ চাতরোরী। জুমহুর ওলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে কেরামের মতে সে পথভ্রষ্ট। সে তার এই খুৎবায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এমন কিছু বাক্য সংযোজন করেছে যা স্পষ্ট ভ্রষ্টতা। ফতোয়াটি পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিশিষ্ট আলেম মাওলানা ইলিয়াস গুম্মানের দিক নির্দেশনায় আহনাফ মিডিয়াসহ বেশ কিছু ব্লগ ও সাইডে প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও দারুল উলূম দেওবন্দের শাইখুল হাদিস ও সদরুল মুদার্রিসীন মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরী একদিন বুখারি শরীফের দরসে বলেছেন এই খুৎবায় আকিদাগত চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এটা কিছুতেই শাহ রহ. এর হতে পারে না। বিজ্ঞ পাঠক মহলের কাছে বিষয়টি লক্ষ রেখে এটা পাঠ ও প্রচার প্রসার করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ রইলো। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের আকিদা পরিশুদ্ধ করে দেন এবং বাতিলের সকল কু-চক্রান্ত থেকে রক্ষা করেন ৷ আহনাফ মিডিয়া প্রকাশিত বিন্নুরী টাউন করাচীর পূর্ণ ফতোয়ার কপি
@@abdulkaium4103 او يتبرك এর স্থানে او يتعبد পড়তে হবে। কারণ নবীদের থেকে এবং অলিদের থেকে বরকত নেয়া শিরক নয়, বরং তাদের এবাদত করা শিরক। বিস্তারিত জানতে হলে ডেসক্রিপশনে মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে কল করতে পারেন। জাযাকাল্লাহ
হাইলাইট //// শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০৯:১১ রাত শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা নিউজ ডেস্ক নেছারুদ্দীন কাসেমী ভারত উপমহাদেশের মুসলমানের মাঝে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও আকিদাগত পরিশুদ্ধি রক্ষার লড়াইয়ে যারা অতুলনীয় অবদান রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন সায়্যিদ আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ. (১৮৯২-১৯৬১খিঃ)। মির্জা গোলাম আহমাদ রচিত কাদিয়ানি মতবাদের ভয়ংকর ফিৎনা থেকে মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য যে সকল মনীষী প্রাণপণ আন্দোলন করে গেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন হলেন আমীরে শরিয়ত আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ.। অনেক দিন আগ থেকেই ইউটিউব সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইটে ওনার প্রতি সম্বন্ধ করা একটি খুৎবাহর ভিডিও পাওয়া যায়। খুৎবাটির গাঁথুনি যেমন চমৎকার তেমনি শ্রুতিমধুরও বটে। ছাত্রদের মাঝে এটা মুখস্থ করার বেশ প্রবনতা দেখা যায়। কেউ কেউ এটা মুখস্থ করে জুমা'র খুৎবায় ও প্রদান করেন। তবে খুৎবাটির বক্তব্যে এমন বিষয়ের সংমিশ্রণ রয়েছে যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সর্বসম্মত আকিদা পরিপন্থী এবং নবী রাসূল ও সাহাবায়ে কেরামের প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশের শামিল। উদাহরণ স্বরূপ এখানে একাংশের বক্তব্য ও তার অসারতা তুলে ধরা হলো- তাতে বলা হয়েছে او يتبرك بغيره من نبى وولى وتقى ونقى ونسيم وحسين وجميل وصغير وكبير فعليه الخسران والوبال অনুবাদ: অথবা যে ব্যক্তি বরকত অর্জন করবে আল্লাহ ছাড়া কোন নবী, ওলী, বুযুর্গ, মুত্তাকী, পরহেযগার, উত্তম, অনুপম, ছোট কিংবা বড় কারো মাধ্যমে তার জন্য রয়েছে ধংস ও কঠিন শাস্তি।অথচ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা এর সম্পূর্ণ বিপরীত। কারণ সাহাবায়ে কেরাম রা. থেকে রাসূল সা. এর ব্যবহৃত বস্তু দিয়ে তাবাররুক হাসিল করার অসংখ্য ঘটনা হাদিসে বর্ণীত হয়েছে। যেমন বুখারী শরীফের এক হাদিসে এসেছে- وَقَالَ أَبُو مُوسَى: دَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَدَحٍ فِيهِ مَاءٌ، فَغَسَلَ يَدَيْهِ وَوَجْهَهُ فِيهِ، وَمَجَّ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ لَهُمَا: «اشْرَبَا مِنْهُ، وَأَفْرِغَا عَلَى وُجُوهِكُمَا وَنُحُورِكُمَا অনুবাদ: রাসূল সা. একবার পানির পাত্র চাইলেন। তারপর ঐ পাত্রে স্বীয় হাত মুবারকও চেহারা মুবারক ধৌত করলেন। সেই সাথে তাতে কুলি করলেন। তারপর সেখানে উপস্থিত দুইজন সাহাবীকে বললেন, এটাকে পান করে নাও, আর নিজের চেহারা এবং ঘাড়ে প্রবাহিত কর। {বুখারী শরীফ-১/৯৩, হাদীস নং-১৮৮, ১৮৫} খুৎবাহর এ অংশ থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে এটি আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুৎবাহ হতে পারে না। পাকিস্তানের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া বিন্নুরী টাউন করাচীর ইফতা বিভাগ থেকে খুৎবাটি শাহ সাহেবের প্রতি সম্বোধন করাকে প্রত্যাখ্যান করে একটি ফতোয়া প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়েছে এটির সম্বোধন শাহ বুখারীর দিকে করাটা ভুল ও অন্যায়। বরং আমাদের জানা মতে এটা যার প্রতি সম্পৃক্ত করা হয় তিনি একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি হলেন কাদিয়ানি মতাদর্শী আহমাদ সাঈদ চাতরোরী। জুমহুর ওলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে কেরামের মতে সে পথভ্রষ্ট। সে তার এই খুৎবায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এমন কিছু বাক্য সংযোজন করেছে যা স্পষ্ট ভ্রষ্টতা। ফতোয়াটি পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিশিষ্ট আলেম মাওলানা ইলিয়াস গুম্মানের দিক নির্দেশনায় আহনাফ মিডিয়াসহ বেশ কিছু ব্লগ ও সাইডে প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও দারুল উলূম দেওবন্দের শাইখুল হাদিস ও সদরুল মুদার্রিসীন মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরী একদিন বুখারি শরীফের দরসে বলেছেন এই খুৎবায় আকিদাগত চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এটা কিছুতেই শাহ রহ. এর হতে পারে না। বিজ্ঞ পাঠক মহলের কাছে বিষয়টি লক্ষ রেখে এটা পাঠ ও প্রচার প্রসার করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ রইলো। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের আকিদা পরিশুদ্ধ করে দেন এবং বাতিলের সকল কু-চক্রান্ত থেকে রক্ষা করেন ৷ আহনাফ মিডিয়া প্রকাশিত বিন্নুরী টাউন করাচীর পূর্ণ ফতোয়ার কপি
এটি মূলত শাহ আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর খুতবা না। এটি পাকিস্তানের একজন আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর নামে চালিয়ে দিয়েছে। যেটাকে আমরা সবাই আতাউল্লাহ বুখারী এর খুতবা মনে করি। মূলত এটি যার খুতবা তিনি একজন কাদিয়ানী। সম্পূর্ণ খুতবা টি খুব সুন্দর,, কিন্তু সুকৌশলে দুই একটি শব্দ উল্টাপাল্টা করে দিয়েছে। যেটি সংশোধন করলে খুতবাটি খুবই সুন্দর। আমি সেটি সংশোধন করেই খুতবাটি দিয়েছি। সেজন্য সংশোধিত লিখেছি। ধন্যবাদ
মাশা আল্লাহ। আতা উল্লাহ সাহেবের খুতবা আমার অনেক ভালো লাগে, আমি প্রায় শুনি।
এর আগে একজন আফগানি ভাইয়ের কন্ঠে আতাউল্লাহ সাহেবের খুতবা শুনেছি, আর মনে মনে ভাবছিলাম একজন বাঙালি ভাইয়ের কন্ঠে এই খুতবা শুনার জন্য । সুবহানাল্লাহ খুব দ্রুত সেটা পেয়ে গেলাম। খুব ভালো লাগল, ইনশা আল্লাহ আরো এইরকম খুতবা আমাদের সামনে নিয়ে আসবেন। ❤️
দেশের বাইরে থাকি নয়তো আপনার খুতবা শুনতে একদিন সরাসরি চলে আসতাম মাসজিদে । আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম মাকান দান করুন।
( আমার আব্বার জন্য দোয়া করবেন, গত কাল আল্লাহর ডাকে উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন) 😭
অসংখ্য শুকরিয়া🖤 দোওয়া চাই প্রিয় ভাই🥰
Allah abbu ke jannatul ferdaus mehman hisabe kobul koruk.
Masha allah khub sundr but apnar haat emon vabe rakha hone haat ta sariya rakha ta valo
আমিও
❤❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ আমার কাছে অনেক ভালো লাগে এই খুতবা টা শুনতে যখনই আমার মন খারাপ থাকে তখনই আমি এই খুতবা টা শুনি মনটা ঠান্ডা হয়ে যায়
Sukriya🤍
Allah Akbar
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
মাশাআল্লাহ 🤍
ইসমাইল ভাই,
খুৎবা শুনে অন্তর ঠান্ডা হয়ে গেল।
আল্লাহ আপনার অন্তরকে ও ঠান্ডা রাখুন।
এই দোয়া করি।
শুকরিয়া। কিন্তু আমার নাম ইয়াহইয়া আর বাবার নাম ইসমাঈল। আমি ইসমাঈল নই🤍
Apnar bari kothay??? kon mosjider imam??? plz ans me@@impactislam1
@@impactislam1এটা কোন যাগায় মসজিদ
মাশাল্লাহ বাংলাদেশের গৌরব উনাকে উনার ভিতরে খুজে পাচ্ছি মাওলানা আতাউল্লাহ সাহেব বুখারী
আলহামদুলিল্লাহ, অতুলনীয়
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে।
Allah Hu akbar
মাশাআল্লাহ চমৎকার,, আমিও আতাউল্লাহ হুজুরের খুৎবা সুনি
আল্লাহু আকবর
হুবহু অনুকরণ
অসাধারণ সুন্দর। এই ছোট্ট পরিবর্তন করার জন্য অনেক মানুষ অনেক উপকৃত হবে ইনশা আল্লাহ।
যাঝাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দা রাইন।
অসংখ্য শুকরিয়া ভাই🤍
মাশাল্লাহ চমৎকার হয়েছে।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Subhan Allah
মাশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ চমৎকার তিলাওয়াত ❤❤❤❤❤❤
মাসআল্লাহ
মাশাআল্লাহ ভাই কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমীন
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর হয়েছে আমার প্রায়ই জুম্মায় পড়ি
এটা কী ছানি খুৎবা????
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হুজুরের জন্য অনেক অনেক দোআ।
জাঝাকাল্লাহ ❤
Subhanallah Alhamdulillah Allah huakbar
Maa sha Allah 💚💚🥀🥀
মাশা-আল্লাহ
শুকরিয়া 🖤🖤
ماشاءاللہ بہت خوب
shkriya🤍
Shukriya🤍
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার লাগছে
শুকরিয়া 🤍
মাশাল্লাহ আমীন ছুম্মা আমীন
শুকরিয়া 🖤🖤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর
আমার এক জন প্রিয় মানুষ
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤ এগিয়ে যাও কোরানের পাখি
শুকরিয়া 🖤🖤
Masha allah ❤
খুব সুন্দর লাগতেছে
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর
শুকরিয়া 🖤
শুকরিয়া 🖤
আমিন
🥰🥰
Ma'sha-Allah
শুকরিয়া🖤🥰
🖤🖤🖤
আমিন,চুৃমমাআমিন
শুকরিয়া 🤍🖤
আলহামদুলিল্লাহ
🤍🖤🖤
মাসা আল্লাহ , মাসা আল্লাহ
Masha Allah .
শুকরিয়া 🖤🖤
মারহাবা খুবই সুন্দর।
শুকরিয়া 🤍
Masha Allah ❤️ ❤️
শুকরিয়া🤍🤍
ماشاء الله جزاك الله ❤❤
sukriya🖤🖤
মাশা আল্লাহ❤
শুকরিয়া 🖤
ভালো ❤❤❤❤❤😢😢😢
Ma'sha-Allah❤❤
jajhakallah ❤
❤মাশাল্লাহ ❤
মাশাল্লাহ❤
Mashaallah
Masah allah
Jajhakallah 🤍
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Masa Allah
Mashallah
জুম্মার খুতবা এইটা যদি হইতো খুব ভাল হইতো আমাদের
❤❤
Mashalla
শুকরিয়া 🤍
Subhanallah
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া ❤
❤
🌻🥀🌹
🤍🤍
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤
Mashallah 😅
🥰🥰
2:14 2:16 @@impactislam1
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে।
যে আপলোড দিয়েছেন আপনি ক্যাপশন দেখেছেন আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুতবা সংশোধিত। আপনি কি আতাউল্লাহ শাহ বুখারী কে চেনেন তার সম্পর্কে জানেন, না জানলে ভাল করে জেনে নিন।
আসসালামু আলাইকুম। এই খুতবাটি মূলত আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর না। এটা ওনার নামে প্রচলিত একটি খুতবা। বিস্তারিত জানতে চাইলে ভিডিওর ডিসক্রিপশনে ফেসবুক আইডির লিংক দেওয়া আছে ওখানে এসে ইনশাল্লা যোগাযোগ করবেন! ধন্যবাদ।
হাইলাইট ////
শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা
প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০৯:১১ রাত
শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা
নিউজ ডেস্ক
নেছারুদ্দীন কাসেমী
ভারত উপমহাদেশের মুসলমানের মাঝে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও আকিদাগত পরিশুদ্ধি রক্ষার লড়াইয়ে যারা অতুলনীয় অবদান রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন সায়্যিদ আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ. (১৮৯২-১৯৬১খিঃ)।
মির্জা গোলাম আহমাদ রচিত কাদিয়ানি মতবাদের ভয়ংকর ফিৎনা থেকে মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য যে সকল মনীষী প্রাণপণ আন্দোলন করে গেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন হলেন আমীরে শরিয়ত আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ.।
অনেক দিন আগ থেকেই ইউটিউব সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইটে ওনার প্রতি সম্বন্ধ করা একটি খুৎবাহর ভিডিও পাওয়া যায়। খুৎবাটির গাঁথুনি যেমন চমৎকার তেমনি শ্রুতিমধুরও বটে। ছাত্রদের মাঝে এটা মুখস্থ করার বেশ প্রবনতা দেখা যায়। কেউ কেউ এটা মুখস্থ করে জুমা'র খুৎবায় ও প্রদান করেন।
তবে খুৎবাটির বক্তব্যে এমন বিষয়ের সংমিশ্রণ রয়েছে যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সর্বসম্মত আকিদা পরিপন্থী এবং নবী রাসূল ও সাহাবায়ে কেরামের প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশের শামিল।
উদাহরণ স্বরূপ এখানে একাংশের বক্তব্য ও তার অসারতা তুলে ধরা হলো-
তাতে বলা হয়েছে
او يتبرك بغيره من نبى وولى وتقى ونقى ونسيم وحسين وجميل وصغير وكبير فعليه الخسران والوبال
অনুবাদ: অথবা যে ব্যক্তি বরকত অর্জন করবে আল্লাহ ছাড়া কোন নবী, ওলী, বুযুর্গ, মুত্তাকী, পরহেযগার, উত্তম, অনুপম, ছোট কিংবা বড় কারো মাধ্যমে তার জন্য রয়েছে ধংস ও কঠিন শাস্তি।অথচ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা এর সম্পূর্ণ বিপরীত।
কারণ সাহাবায়ে কেরাম রা. থেকে রাসূল সা. এর ব্যবহৃত বস্তু দিয়ে তাবাররুক হাসিল করার অসংখ্য ঘটনা হাদিসে বর্ণীত হয়েছে।
যেমন বুখারী শরীফের এক হাদিসে এসেছে-
وَقَالَ أَبُو مُوسَى: دَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَدَحٍ فِيهِ مَاءٌ، فَغَسَلَ يَدَيْهِ وَوَجْهَهُ فِيهِ، وَمَجَّ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ لَهُمَا: «اشْرَبَا مِنْهُ، وَأَفْرِغَا عَلَى وُجُوهِكُمَا وَنُحُورِكُمَا
অনুবাদ: রাসূল সা. একবার পানির পাত্র চাইলেন। তারপর ঐ পাত্রে স্বীয় হাত মুবারকও চেহারা মুবারক ধৌত করলেন। সেই সাথে তাতে কুলি করলেন। তারপর সেখানে উপস্থিত দুইজন সাহাবীকে বললেন, এটাকে পান করে নাও, আর নিজের চেহারা এবং ঘাড়ে প্রবাহিত কর। {বুখারী শরীফ-১/৯৩, হাদীস নং-১৮৮, ১৮৫}
খুৎবাহর এ অংশ থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে এটি আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুৎবাহ হতে পারে না।
পাকিস্তানের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া বিন্নুরী টাউন করাচীর ইফতা বিভাগ থেকে খুৎবাটি শাহ সাহেবের প্রতি সম্বোধন করাকে প্রত্যাখ্যান করে একটি ফতোয়া প্রকাশ করা হয়।
সেখানে বলা হয়েছে এটির সম্বোধন শাহ বুখারীর দিকে করাটা ভুল ও অন্যায়। বরং আমাদের জানা মতে এটা যার প্রতি সম্পৃক্ত করা হয় তিনি একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি হলেন কাদিয়ানি মতাদর্শী আহমাদ সাঈদ চাতরোরী।
জুমহুর ওলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে কেরামের মতে সে পথভ্রষ্ট। সে তার এই খুৎবায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এমন কিছু বাক্য সংযোজন করেছে যা স্পষ্ট ভ্রষ্টতা।
ফতোয়াটি পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিশিষ্ট আলেম মাওলানা ইলিয়াস গুম্মানের দিক নির্দেশনায় আহনাফ মিডিয়াসহ বেশ কিছু ব্লগ ও সাইডে প্রকাশ করা হয়।
এছাড়াও দারুল উলূম দেওবন্দের শাইখুল হাদিস ও সদরুল মুদার্রিসীন মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরী একদিন বুখারি শরীফের দরসে বলেছেন এই খুৎবায় আকিদাগত চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এটা কিছুতেই শাহ রহ. এর হতে পারে না।
বিজ্ঞ পাঠক মহলের কাছে বিষয়টি লক্ষ রেখে এটা পাঠ ও প্রচার প্রসার করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ রইলো।
আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের আকিদা পরিশুদ্ধ করে দেন এবং বাতিলের সকল কু-চক্রান্ত থেকে রক্ষা করেন ৷
আহনাফ মিডিয়া প্রকাশিত বিন্নুরী টাউন করাচীর পূর্ণ ফতোয়ার কপি
এই খুতবাহ লিখা কোথায় পাওয়া যাবে
দ্বিতীয় খুতবাটাও দিতে ভালো হতো
Sur milece.
এই খুতবা এর আরবি টেক্সট দিতে পারবেন।
হুজুর খুবই উপকৃত হতাম যদি একটু বলতেন তাঁর খুতবায় কোন জায়গায় সংশোধন করে পরতে হবে
@@abdulkaium4103 او يتبرك এর স্থানে
او يتعبد পড়তে হবে।
কারণ নবীদের থেকে এবং অলিদের থেকে বরকত নেয়া শিরক নয়, বরং তাদের এবাদত করা শিরক। বিস্তারিত জানতে হলে ডেসক্রিপশনে মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে কল করতে পারেন। জাযাকাল্লাহ
masala
ভাই দয়া করে এই খুতবার টা লিখে দিন
আমার সাথে যোগাযোগ করেন আমার লেখা আছে
আমি খুতবার বাংলা অর্থসহ চাই
কোথায়৷ সংসদ?
او يتبرك ভুল او يتعبد সঠিক
খুতবা র বাংলা অর্থ টি বলবেন প্লিজ
এটার একটা কপি কি আমাকে দেওয়া যাবে
@@Hamzawahi1 নিশ্চই।
অর্থ দিলে ভাল হত
সকলের কাছে আবদার যেই পারেন আমাকে খুতবার একটা লিখিত কপি আমাকে যদি পারেন আপনারা দিবেন আপনাদের প্রতি আমি আশা করছি যাদের কাছে আছে তারা অবশ্যই আমাকে দিবেন
Atawol lar Nikot ki jaite parbe
ভাইজান! খুতবাটি মুলত আতাউল্লাহ বুখারী র. এর না। উনার নামে প্রচলিত একটি খুতবা এটি
সংশোধিত মানে ??? বুঝতে পারলাম না,
او يتبرك ভুল او يتعبد সঠিক
ভুল কোথায় আর সংশোধন কোথায়
او يتبرك ভুল او يتعبد সঠিক
এভাবে ঘুরে ঘুরে খুতবা দেওয়া ঠিক নয়
কেনোরে ভাই আর কোনো ভুল খুঁজে পাওনা
ক্যাপশন দিলেন বোখারির খুৎবা সংশোধন! আপনি কে ভাই ? আজীব কারবার
হাইলাইট ////
শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা
প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০৯:১১ রাত
শাহ আতাউল্লাহ বুখারীর খুৎবাহ নিয়ে মিথ্যাচার ও বাস্তবতা
নিউজ ডেস্ক
নেছারুদ্দীন কাসেমী
ভারত উপমহাদেশের মুসলমানের মাঝে ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও আকিদাগত পরিশুদ্ধি রক্ষার লড়াইয়ে যারা অতুলনীয় অবদান রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন সায়্যিদ আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ. (১৮৯২-১৯৬১খিঃ)।
মির্জা গোলাম আহমাদ রচিত কাদিয়ানি মতবাদের ভয়ংকর ফিৎনা থেকে মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য যে সকল মনীষী প্রাণপণ আন্দোলন করে গেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন হলেন আমীরে শরিয়ত আতাউল্লাহ শাহ বুখারী রহ.।
অনেক দিন আগ থেকেই ইউটিউব সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইটে ওনার প্রতি সম্বন্ধ করা একটি খুৎবাহর ভিডিও পাওয়া যায়। খুৎবাটির গাঁথুনি যেমন চমৎকার তেমনি শ্রুতিমধুরও বটে। ছাত্রদের মাঝে এটা মুখস্থ করার বেশ প্রবনতা দেখা যায়। কেউ কেউ এটা মুখস্থ করে জুমা'র খুৎবায় ও প্রদান করেন।
তবে খুৎবাটির বক্তব্যে এমন বিষয়ের সংমিশ্রণ রয়েছে যা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সর্বসম্মত আকিদা পরিপন্থী এবং নবী রাসূল ও সাহাবায়ে কেরামের প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশের শামিল।
উদাহরণ স্বরূপ এখানে একাংশের বক্তব্য ও তার অসারতা তুলে ধরা হলো-
তাতে বলা হয়েছে
او يتبرك بغيره من نبى وولى وتقى ونقى ونسيم وحسين وجميل وصغير وكبير فعليه الخسران والوبال
অনুবাদ: অথবা যে ব্যক্তি বরকত অর্জন করবে আল্লাহ ছাড়া কোন নবী, ওলী, বুযুর্গ, মুত্তাকী, পরহেযগার, উত্তম, অনুপম, ছোট কিংবা বড় কারো মাধ্যমে তার জন্য রয়েছে ধংস ও কঠিন শাস্তি।অথচ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা এর সম্পূর্ণ বিপরীত।
কারণ সাহাবায়ে কেরাম রা. থেকে রাসূল সা. এর ব্যবহৃত বস্তু দিয়ে তাবাররুক হাসিল করার অসংখ্য ঘটনা হাদিসে বর্ণীত হয়েছে।
যেমন বুখারী শরীফের এক হাদিসে এসেছে-
وَقَالَ أَبُو مُوسَى: دَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَدَحٍ فِيهِ مَاءٌ، فَغَسَلَ يَدَيْهِ وَوَجْهَهُ فِيهِ، وَمَجَّ فِيهِ، ثُمَّ قَالَ لَهُمَا: «اشْرَبَا مِنْهُ، وَأَفْرِغَا عَلَى وُجُوهِكُمَا وَنُحُورِكُمَا
অনুবাদ: রাসূল সা. একবার পানির পাত্র চাইলেন। তারপর ঐ পাত্রে স্বীয় হাত মুবারকও চেহারা মুবারক ধৌত করলেন। সেই সাথে তাতে কুলি করলেন। তারপর সেখানে উপস্থিত দুইজন সাহাবীকে বললেন, এটাকে পান করে নাও, আর নিজের চেহারা এবং ঘাড়ে প্রবাহিত কর। {বুখারী শরীফ-১/৯৩, হাদীস নং-১৮৮, ১৮৫}
খুৎবাহর এ অংশ থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে এটি আতাউল্লাহ শাহ বুখারীর খুৎবাহ হতে পারে না।
পাকিস্তানের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া বিন্নুরী টাউন করাচীর ইফতা বিভাগ থেকে খুৎবাটি শাহ সাহেবের প্রতি সম্বোধন করাকে প্রত্যাখ্যান করে একটি ফতোয়া প্রকাশ করা হয়।
সেখানে বলা হয়েছে এটির সম্বোধন শাহ বুখারীর দিকে করাটা ভুল ও অন্যায়। বরং আমাদের জানা মতে এটা যার প্রতি সম্পৃক্ত করা হয় তিনি একজন বিতর্কিত ব্যক্তি। তিনি হলেন কাদিয়ানি মতাদর্শী আহমাদ সাঈদ চাতরোরী।
জুমহুর ওলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে কেরামের মতে সে পথভ্রষ্ট। সে তার এই খুৎবায় উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এমন কিছু বাক্য সংযোজন করেছে যা স্পষ্ট ভ্রষ্টতা।
ফতোয়াটি পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিশিষ্ট আলেম মাওলানা ইলিয়াস গুম্মানের দিক নির্দেশনায় আহনাফ মিডিয়াসহ বেশ কিছু ব্লগ ও সাইডে প্রকাশ করা হয়।
এছাড়াও দারুল উলূম দেওবন্দের শাইখুল হাদিস ও সদরুল মুদার্রিসীন মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরী একদিন বুখারি শরীফের দরসে বলেছেন এই খুৎবায় আকিদাগত চরম বিপর্যয় ঘটেছে। এটা কিছুতেই শাহ রহ. এর হতে পারে না।
বিজ্ঞ পাঠক মহলের কাছে বিষয়টি লক্ষ রেখে এটা পাঠ ও প্রচার প্রসার করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ রইলো।
আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের আকিদা পরিশুদ্ধ করে দেন এবং বাতিলের সকল কু-চক্রান্ত থেকে রক্ষা করেন ৷
আহনাফ মিডিয়া প্রকাশিত বিন্নুরী টাউন করাচীর পূর্ণ ফতোয়ার কপি
সংশোধিত মানে স্পষ্ট বেয়াদবি।
এটি মূলত শাহ আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর খুতবা না। এটি পাকিস্তানের একজন আতাউল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর নামে চালিয়ে দিয়েছে। যেটাকে আমরা সবাই আতাউল্লাহ বুখারী এর খুতবা মনে করি। মূলত এটি যার খুতবা তিনি একজন কাদিয়ানী। সম্পূর্ণ খুতবা টি খুব সুন্দর,, কিন্তু সুকৌশলে দুই একটি শব্দ উল্টাপাল্টা করে দিয়েছে। যেটি সংশোধন করলে খুতবাটি খুবই সুন্দর। আমি সেটি সংশোধন করেই খুতবাটি দিয়েছি। সেজন্য সংশোধিত লিখেছি। ধন্যবাদ
মাশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ
Masaallah.
আমিন
Mashaallah
❤❤❤❤❤❤❤
Masha-allah
🥰🥰
মাশা আল্লাহ
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া 🤍
আমিন
মাশাল্লাহ
Masha Allah
মাশা আল্লাহ