কারণ, বিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণ ইন্দ্রের শত্রুদমনকারী বলে উল্লেখ করা হয়েছে শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণে।আর বেদে শ্রীকৃষ্ণ ইন্দ্রের যুজ্য সখা বলে ঋগ্বেদে বলা হয়েছে।
আপনারা সকলেই বাড়তি কথা বলেছেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সম্বন্ধে। আর্য অনার্য এটাও আলোচ্য বিষয় নয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ একটি নাম। এই নামধারিকে নিয়ে ভারতবর্ষের বুকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাযুক্ত কাহিনী আছে মহাভারত ধর্মগ্রন্থে। এটা সকলেরই জানা বিষয়। এখন এই মহাভারত যুগ যুগ ধরে মানুষের রক্তের ভিতর প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতবর্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকুল পুরুষানুক্রমে এই কৃষ্ণকে ভগবান রূপে পূজা করে আসছে। এটা মানুষের বিশ্বাসের একটি চরমতম দিকদর্শন। এখানে কৃষ্ণ বিষয়ক অন্য কোনো ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা মানুষ আর নিতে সক্ষম নয়। এটাকেই বলা হয় বিশ্বাসের চরমতম বিপ্লব। আর্য সমাজ কতিপয় মানুষের একটি ক্ষুদ্র রাজনৈতিক সংগঠন। ইতিহাসের আর্য অনার্য এর সাথে ঋক বেদকে যুক্ত করে এই সংগঠনের প্রাণ প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চলছে আজও সমানে। এদের জেহাদ আধ্যাত্মবাদের চরমতম বিরুদ্ধে। এরা বেশিরভাগ মনুষ্য কুলের নিকট প্রত্যাখ্যাত। এরা মূর্তি পূজার বিপক্ষে। তাই ভগবানের মূর্তি, পূজা, শ্রদ্ধা, ধ্যান, তপস্যা, আবেগ, রোমাঞ্চ, ভয়, আনন্দ, দয়া, মায়া, প্রেম, সংস্কার, কুসংস্কার এইসব মৌলিক অনুভব বহু কষ্টার্জিত উপায়ে এদের মানস থেকে চির বিসর্জিত। তাই কল্পিত ঈশ্বর চিন্তা এদের জীবন দর্শন নয়। শ্রীরামকৃষ্ণ এদের কখনও আলোচ্য বিষয় কোনদিন হবে না। দীনকৃষ্ণ হচ্ছে অর্ধেক আর্য বাকি অর্ধেক অনার্য না বলে, বলবো আস্তিক। দুই মেশালি মনন দীনকৃষ্ণের এবং পাঁচ মেশালি কথার চচ্চড়ি। এমন একটা ভাব, যেন গাঁয়ে মানে না নিজেই বিচারক। কৃষ্ণকে যেনো আমরা ঘুষে পেয়েছি। তাই অযোগ্য কৃষ্ণ হঠাও, যোগ্য কৃষ্ণ বসাও। এখানে আর্য সমাজ কৃষ্ণের ব্যাখ্যা দিলেন কালো বা অন্ধকার। এই পর্যন্ত ঠিক আছে। ঈশ্বর বা কৃষ্ণ সেই অর্থে অন্ধকার, চোখে তাকে দেখা যায় না। কিন্ত চোখ বন্ধ করলেই আলোর মধ্যেও অন্ধকার বা কৃষ্ণকে দেখা যায়। এবং এই আলোতে আমরা আছি, তেমনি চোখ বুজে আবার আমরা কালোতে মিশে যাবো, বা ঈশ্বরের সাথে একাকার হয়ে যাবো। আর্য সমাজ কৃষ্ণের অর্থ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কৃষ্ণাসুর শব্দটি অতিরিক্ত ব্যবহার করলেন কেনো? আবার বললেন কৃষ্ণ মানে মনগড়া শব্দ, কৃষ্ণ মানে কৃষ্ণ গহ্বর। তবে সব চাইতে বড় ভুল ব্যাখ্যা দিলেন, অসুর মানে কৃষ্ণ। পাপ মানে কৃষ্ণ। এসব মনগড়া কথা পন্ডিত মানুষের মুখে আশা করা যায় না। অসুরের বিপরীত শব্দ সুর। সুর মানে মানুষকুল। সাধু করে বললে, সুরলোক। মানে মর্ত্য লোক। আমাদের আদিম দর্শন হোলো -- স্বর্গ, মর্ত্য, পাতাল। তাই অসুর লোককে বলে পাতাল লোক। সুরলোককে বলে পৃথিবীর মনুষ্য কুল। স্বর্গ লোক হচ্ছে আকাশ, যেখানে ভগবান কৃষ্ণ থাকে। যে জায়গাটাকে আপনাদের ভাষায় অনন্ত কৃষ্ণ গহ্বর, যার আদি নেই, অন্ত নেই। আমি অতি সাধারণ। ডাল, ভাত খাই। সম্পূর্ণ নিজের ভাবনাটা ব্যক্ত করলাম। আর একটা কথা। আপনাদের অসহজাত একটি শব্দ। শব্দটি বলেছেন, পাপ। এই পাপ মানে কৃষ্ণ। পাপের কোনো আকার বা রঙ আছে কি? আপনারা যেহেতু আকারে বিশ্বাসী। রঙে বিশ্বাসী। পাপকে চোখে দেখা যায় না। পাপ হচ্ছে সম্পূর্ণ মানসিক একটা ভাব। আপনারা এই "পাপ" ভাবনাটাকে কৃষ্ণাসুরের সাথে মেশাচ্ছেন কেনো? যেহেতু পাপ শব্দটাকেই আপনারা মানেন না, কারণ এর অস্তিত্ব আপনারা দেখতে পান না!!! তাহলে কি, যা চোখে দেখতে পান না , সেটাই পাপ? অনেকে, শিশু অবস্থায় বাবা , মাকে হারিয়েছে। তাহলে ঐ শিশুটি বড় হলে তার বাবা মা কি তার কাছে পাপ? সে তো তাদেরকে দেখতে পাচ্ছে না? পরিশেষে আমরা কেউ ঈশ্বরকে দেখতে পাই নে। তাহলে সেই অর্থেই কি বলছেন, ঈশ্বর মানে পাপ? কৃষ্ণ মানে পাপ। কালো অসুর মানে পাপ? তাহলে ফর্সা অসুর মানে পূণ্য? বাঃ বাঃ বাঃ। তুলনা হয় না আর্য সমাজের। শ্রদ্ধা রেখেই শেষ করছি।
Radha Radha Apnar sangsare APNI sreashtha vumika palan Karen. Temni jagat sangsare Shree jukta KRISHNA sab parichalana Karen. Samashta. Panchayat er party alada alada kintu TAX JAMA pare akta jaygay. Temni APNI jekhanei ful jal fal man Charan na keno seta EKTA jayga tei jay ..... TAI SOJA RASTAY JAOA VALO
আরে দাদা সনাতন বলতে আপনি যা বোছেন আমি যে তাই বুঝবো বা আমাকে আপনি তাই বুঝতে বাধ্য করবেন এটা না হলে সনাতন আর বাধ্য করলে হয় আরবীয় ইসলামাজেশন আর ভারতীয় অশুরায়ন । এই মতামতের স্বাধীনচেতা মনোভাব যে সমাজ পোশ্রয় দেয় তারায় সনাতন তথা হিন্দু জনগোষ্ঠি।
নমস্কার দাদা আর্য সমাজের একটা youtube চ্যানেলে আপনাকে দীন কৃষ্ণ ঠাকুরকে নিয়ে অনেক রকম কথা প্রকাশ করছেন আর্য সমাজ সম্বন্ধে কিছু ভিডিও বানাবেন ভালো থাকবেন জয় হরিবোল
@@HaribhaktiTv কৃষ্ণ অসুর নয়। কৃষ্ণ অশুভ শক্তি নয়। তাহলে কৃষ্ণ কি? এটা জানতে হলে আর একবার জন্ম নিতে হবে আমাদের। তবে সেই জন্ম পৃথিবীতে আর হবে না। মনে হয় আমাদের এবার মঙ্গল গ্রহে জন্ম নিতে হবে। আয়তনে মঙ্গল পৃথিবীর অর্ধেক। তাই পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ চলে যাবে মঙ্গলে। পৃথিবী শুধু তাদের জন্য যারা কৃষ্ণ অনুরাগী। আর মঙ্গলে জন্ম হবে তাদেরই যারা কৃষ্ণ ত্যাগী। এখনও বলতে হবে কৃষ্ণ কি?
যজুর্বেদ ঃ ঈশ্বর কখনও অবতার হন না। … YT @ 10:24
Joy hari bol🙏🙏🙏🙏🙏
আপনি নিশ্চয়ই জানেন,শ্রী কৃষ্ণ ১০০ টা পাপ ক্ষমা করেন ১০১ টা নয়।
Hare Krishna hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare Ramo hare Ramo Ramo Ramo hare hare ❤😊
ঈশ্বর কে? ঈশ্বরের স্বরূপ কী? আমরা কার পূজা করব? আমদের পরিচয় কী হবে? আমাদের ধর্মের নাম কী হবে ? দয়া করে জানাবেন ।
কারণ, বিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণ ইন্দ্রের শত্রুদমনকারী বলে উল্লেখ করা হয়েছে শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণে।আর বেদে শ্রীকৃষ্ণ ইন্দ্রের যুজ্য সখা বলে ঋগ্বেদে বলা হয়েছে।
এত আলোচনা করে ধর্মটাকে পঁচানোর চেষ্টা।।এজেন্ট!
বেদে কোন বেক্তির নাম নেই দাদু।
হরিচাঁদ গরুচাঁদ মত সাধারণ মানুষ
তোরে জন্ম কে দিয়েছিল
সূর্য কান্ত নস্কর থেকে দীনোকুকুর পদবী টা কিভাবে পেলেন...?
কলিকালের শিশুপাল ওরফে তাপস
কৃষ্ণ নাকি কাল্পনিক এটা তোমাকে বলতে শুনেছিলাম তাহলে এত কৃষ্ণ কৃষ্ণ করছিস কেন???
কৃষ্ণ কি?
@@HaribhaktiTv এই প্রশ্নটা নিজেকে করো
Jogonnath mondire giye dekho sotyi ki na.
Sastra ti tomar lekha
Tumi Asur
Tomar bap Asur
Jay krishna-, Hari bol
জয় হরিবোল 🙏
শী কৃষন অশুর তুই ও অশুর।
আপনারা সকলেই বাড়তি কথা বলেছেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সম্বন্ধে। আর্য অনার্য এটাও আলোচ্য বিষয় নয়।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ একটি নাম। এই নামধারিকে নিয়ে ভারতবর্ষের বুকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাযুক্ত কাহিনী আছে মহাভারত ধর্মগ্রন্থে। এটা সকলেরই জানা বিষয়। এখন এই মহাভারত যুগ যুগ ধরে মানুষের রক্তের ভিতর প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতবর্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকুল পুরুষানুক্রমে এই কৃষ্ণকে ভগবান রূপে পূজা করে আসছে। এটা মানুষের বিশ্বাসের একটি চরমতম দিকদর্শন। এখানে কৃষ্ণ বিষয়ক অন্য কোনো ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা মানুষ আর নিতে সক্ষম নয়।
এটাকেই বলা হয় বিশ্বাসের চরমতম বিপ্লব।
আর্য সমাজ কতিপয় মানুষের একটি ক্ষুদ্র রাজনৈতিক সংগঠন। ইতিহাসের আর্য অনার্য এর সাথে ঋক বেদকে যুক্ত করে এই সংগঠনের প্রাণ প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চলছে আজও সমানে। এদের জেহাদ আধ্যাত্মবাদের চরমতম বিরুদ্ধে। এরা বেশিরভাগ মনুষ্য কুলের নিকট প্রত্যাখ্যাত। এরা মূর্তি পূজার বিপক্ষে। তাই ভগবানের মূর্তি, পূজা, শ্রদ্ধা, ধ্যান, তপস্যা, আবেগ, রোমাঞ্চ, ভয়, আনন্দ, দয়া, মায়া, প্রেম, সংস্কার, কুসংস্কার এইসব মৌলিক অনুভব বহু কষ্টার্জিত উপায়ে এদের মানস থেকে চির বিসর্জিত। তাই কল্পিত ঈশ্বর চিন্তা এদের জীবন দর্শন নয়। শ্রীরামকৃষ্ণ এদের কখনও আলোচ্য বিষয় কোনদিন হবে না। দীনকৃষ্ণ হচ্ছে অর্ধেক আর্য বাকি অর্ধেক অনার্য না বলে, বলবো আস্তিক। দুই মেশালি মনন দীনকৃষ্ণের এবং পাঁচ মেশালি কথার চচ্চড়ি। এমন একটা ভাব, যেন গাঁয়ে মানে না নিজেই বিচারক। কৃষ্ণকে যেনো আমরা ঘুষে পেয়েছি। তাই অযোগ্য কৃষ্ণ হঠাও, যোগ্য কৃষ্ণ বসাও।
এখানে আর্য সমাজ কৃষ্ণের ব্যাখ্যা দিলেন কালো বা অন্ধকার। এই পর্যন্ত ঠিক আছে। ঈশ্বর বা কৃষ্ণ সেই অর্থে অন্ধকার, চোখে তাকে দেখা যায় না। কিন্ত চোখ বন্ধ করলেই আলোর মধ্যেও অন্ধকার বা কৃষ্ণকে দেখা যায়। এবং এই আলোতে আমরা আছি, তেমনি চোখ বুজে আবার আমরা কালোতে মিশে যাবো, বা ঈশ্বরের সাথে একাকার হয়ে যাবো।
আর্য সমাজ কৃষ্ণের অর্থ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কৃষ্ণাসুর শব্দটি অতিরিক্ত ব্যবহার করলেন কেনো? আবার বললেন কৃষ্ণ মানে মনগড়া শব্দ, কৃষ্ণ মানে কৃষ্ণ গহ্বর।
তবে সব চাইতে বড় ভুল ব্যাখ্যা দিলেন, অসুর মানে কৃষ্ণ। পাপ মানে কৃষ্ণ। এসব মনগড়া কথা পন্ডিত মানুষের মুখে আশা করা যায় না। অসুরের বিপরীত শব্দ সুর। সুর মানে মানুষকুল। সাধু করে বললে, সুরলোক। মানে মর্ত্য লোক।
আমাদের আদিম দর্শন হোলো -- স্বর্গ, মর্ত্য, পাতাল। তাই অসুর লোককে বলে পাতাল লোক। সুরলোককে বলে পৃথিবীর মনুষ্য কুল। স্বর্গ লোক হচ্ছে আকাশ, যেখানে ভগবান কৃষ্ণ থাকে। যে জায়গাটাকে আপনাদের ভাষায় অনন্ত কৃষ্ণ গহ্বর, যার আদি নেই, অন্ত নেই।
আমি অতি সাধারণ। ডাল, ভাত খাই। সম্পূর্ণ নিজের ভাবনাটা ব্যক্ত করলাম।
আর একটা কথা। আপনাদের অসহজাত একটি শব্দ। শব্দটি বলেছেন, পাপ। এই পাপ মানে কৃষ্ণ। পাপের কোনো আকার বা রঙ আছে কি? আপনারা যেহেতু আকারে বিশ্বাসী। রঙে বিশ্বাসী।
পাপকে চোখে দেখা যায় না। পাপ হচ্ছে সম্পূর্ণ মানসিক একটা ভাব। আপনারা এই "পাপ" ভাবনাটাকে কৃষ্ণাসুরের সাথে মেশাচ্ছেন কেনো? যেহেতু পাপ শব্দটাকেই আপনারা মানেন না, কারণ এর অস্তিত্ব আপনারা দেখতে পান না!!!
তাহলে কি, যা চোখে দেখতে পান না , সেটাই পাপ? অনেকে, শিশু অবস্থায় বাবা , মাকে হারিয়েছে। তাহলে ঐ শিশুটি বড় হলে তার বাবা মা কি তার কাছে পাপ? সে তো তাদেরকে দেখতে পাচ্ছে না? পরিশেষে আমরা কেউ ঈশ্বরকে দেখতে পাই নে। তাহলে সেই অর্থেই কি বলছেন, ঈশ্বর মানে পাপ? কৃষ্ণ মানে পাপ। কালো অসুর মানে পাপ? তাহলে ফর্সা অসুর মানে পূণ্য? বাঃ বাঃ বাঃ। তুলনা হয় না আর্য সমাজের। শ্রদ্ধা রেখেই শেষ করছি।
ধন্যবাদ
Radha Radha
Apnar sangsare APNI sreashtha vumika palan Karen.
Temni jagat sangsare Shree jukta KRISHNA sab parichalana Karen.
Samashta. Panchayat er party alada alada kintu TAX JAMA pare akta jaygay.
Temni APNI jekhanei ful jal fal man Charan na keno seta EKTA jayga tei jay .....
TAI SOJA RASTAY JAOA VALO
ঈশ্বর আকার না নিরাকার
যথেষ্ট প্রমাণ তো নেই
আমি দুইটাই মানি না
❤❤❤❤
হরিবল হরিবল
হরিবোল
অল্প বুদ্ধি সম্পর্ণ মানুষ। এই জন্য সমালোচনা করা উচিত নয়।
👌
💖
Joy haribol. Chalia jan sange ache.
হরিবোল
(🔥jogava tar🔥(
এই চ্যানেল সম্পর্কে কিছু বলুন
তাপস বিশ্বাস অসুর, তোর বেটিক করি 😅
শুনেছি সাই বাবা কে ব্রাহ্মণ পুরোহিত দিয়ে পুজো অর্চনা করা হয় ।। অথচ সাই বাবা একজন মুসলিম ধর্ম গুরু ।।
হরে কৃষ্ণ।।। অপেক্ষায় আছি
Joi hori bol Valo thako
হরিবোল
আরে দাদা সনাতন বলতে আপনি যা বোছেন আমি যে তাই বুঝবো বা আমাকে আপনি তাই বুঝতে বাধ্য করবেন এটা না হলে সনাতন আর বাধ্য করলে হয় আরবীয় ইসলামাজেশন আর ভারতীয় অশুরায়ন । এই মতামতের স্বাধীনচেতা মনোভাব যে সমাজ পোশ্রয় দেয় তারায় সনাতন তথা হিন্দু জনগোষ্ঠি।
জয় হরি বল গোঁসাই🙏
হরিবোল
আপনি একটি জানয়ার। আর্য সমাজ এ কথা বলেন নি।
জয় হরিবোল আপনাকে কবিয়াল অসীম সরকার যে কুরুচিকর কথা বলেছে তার জবাব চাই ওনার প্রশ্নের সঠিকভাবে উত্তর দিয়ে আপনি একটা ভিডিও বানাবেন
অবশ্যই বানাব।
তবে সময় পেয়ে উঠছি না
জয় হরি বল।সুন্দর ভিড়িও হয়েছে দাদা।কোন কৃষ্ণ ভগবান। এর ভিড়িও জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
তুই কি বলদ নাকি তুই কি তাপস বিশ্বাস কে গালি দিচ্ছিস গাধা নাকি তুই বলদ দেখছি এমন বল দেখি নাই
Tapasdadaisagadman
নমস্কার দাদা আর্য সমাজের একটা youtube চ্যানেলে আপনাকে দীন কৃষ্ণ ঠাকুরকে নিয়ে অনেক রকম কথা প্রকাশ করছেন আর্য সমাজ সম্বন্ধে কিছু ভিডিও বানাবেন ভালো থাকবেন জয় হরিবোল
হরিবোল
দীনোকুকুর এ পিচাশের বাচ্চার সম্পর্কে বলুন।।
Bojji bai apnr matha ta gacay tik bojan
Joy hori bol
হরিবোল
মতুয়া মতটা কি?
Ae. Varote. ASUR. Padobi. Jukto. Somproday. Achen. Tader. Ke. Kichu.
Dharmo. Dhari. Bakti Vul. Bujan
Abong. Apoman. Karen
Tumi asur o asubha .
সবই বুঝলাম কিন্তু আপনার সংস্কৃত উচ্চারণটা অনেক ভুল দয়া করে একটু সংস্কৃত টা ভালো করেপড়ুন। আর ভিডিও ছাড়ার আগে নিজের উচ্চারণটা এডিট করে ছাড়বেন।
ধন্যবাদ
Apnar pra lakha barth go khan
আপনি একজন অসুর। অসুর ভগবান বিরোধী। আপনার জ্ঞান অসীম ঈশ্বরের চেয়েও দ্বিগুণ বেশি
Asur are bhagaban ke apni
Chinte abong bujhte paren , Tahole bolben
bhagaban ki ekjon na akadhik?
কৃষ্ণ কি?
অসুর? নাকি অশুভ শক্তি?
@@HaribhaktiTv কৃষ্ণ অসুর নয়। কৃষ্ণ অশুভ শক্তি নয়। তাহলে কৃষ্ণ কি?
এটা জানতে হলে আর একবার জন্ম নিতে হবে আমাদের। তবে সেই জন্ম পৃথিবীতে আর হবে না। মনে হয় আমাদের এবার মঙ্গল গ্রহে জন্ম নিতে হবে।
আয়তনে মঙ্গল পৃথিবীর অর্ধেক। তাই পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ চলে যাবে মঙ্গলে।
পৃথিবী শুধু তাদের জন্য যারা কৃষ্ণ অনুরাগী। আর মঙ্গলে জন্ম হবে তাদেরই যারা কৃষ্ণ ত্যাগী।
এখনও বলতে হবে কৃষ্ণ কি?