২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
@@godisoneandislamistruthrel9027 Ar tor mohhamod a koise terrorisam korte terrorist ar jat amader dharmo niye matha ghamate asbi na age nijer dharma thik kor
@Bishal Acharjee Dont insult Prophet Muhammad. Siv Puran e poriskar bola ache Biswanabi ke Vogoban Sri Hari i preron korechen Kolijug er Bed er bani jara bujhbe na tader jonye. Sutorang sei Nobi ke osomman korar ortho Boishnav oporadh kore bosa o Krishna kei Osomman kora. Er dara vokti nosto hobe. Tai Sabdhan....Nobi ke Opoman korben na. Vison khoti hobe.
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
হে জগৎমাতা মহারানী শ্রী রাধা রানী কোটি কোটি প্রণাম তোমার চরণে হে মা তোমার এই বালককে শক্তি দাও মা যেন সারা জীবন মরণ করতে পারি তোমাদের নাম জয় রাধে জয় রাধে হরে কৃষ্ণ🌹🌹🙏 🙏
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
JOY GURU MAHARAJ APNER SRI CHARONE AMAR SAHASHRA SAHASHRA KOTI DANDABAT PRONAM JANAI ANEK ANEK SHHRADDHA O DHONOYBAD 🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️
তাঁর অতি মূল্যবান আধ্যাত্মিক প্রবচন এত সুন্দরভাবে হাসিমুখে সুমধুর কণ্ঠে প্রদান করেন তাতে আনন্দাশ্রু নির্গত হয়। তাঁকে আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম নিবেদন করি ও সতত তাঁর শুভঃ আশীর্বাদ কামনা করি। তাঁর মহাপ্রয়াণে আমরা তাঁর মহা মূল্যবান প্রবচন থেকে বঞ্চিত হলাম। হরে কৃষ্ণ।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে জয় রাধে রাধে প্রভু সুন্দর ধন্যবাদ জয় নিতারা রাধে রাধে কৃষ্ণ নামে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র নামে তোর বইলা যা এবং পাথর বইলা যাস শিলা পানিতে বাইছা যা যদি কেউ অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভালো মনে যদি কেউ ভগবানের চরণে প্রদান করতে পারে এই ঝড় জগতের নিয়ম হয়েছে যে ভগবান রে যেমন মুসলিমরা আল্লাহ কয় আমরা আমরা খুবই ভগবান সবাই কিন্তু নিরাকার ভাবেই কারণ আমরা তোর মাসে সনাতন ধর্মের লোকেরা এতক জনম যেমন গাছের ঘোড়া একটাই গাছের গোড়া একটাই ডালপালা অনেক কেমন অর্থাৎ খ্রিস্টান ধর্ম এগুলা ছয় শ বছর হয়েছে পৃথিবীতে আইছে কারণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মানুষ তৈরি করছে পৃথিবী বিশ্ববন্ধু তৈরি করছে কিন্তুক সবকিছু ভগবান তৈরি করছে কিন্তু সে যে ধর্মেরই হোক ভালোভাবে মেয়েটা খুব ভালোভাবে মুক্তি প্রদান করতে পারে ওর সুস্পষ্ট মনে তাহলে সে ধর্মেই ভগবান দেহি ভগবান বিড়াল বিরাজমান হয় কারণ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ছাড়া তো কোন আল্লাহ ঈশ্বর নাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ছাড়া অন্য কোন কিছু নাই কারণ প্রত্যেকটা ধর্মেই ভগবান গেছে জানানোর জন্য ভগবান প্রত্যেকটা ধর্মেই ভালো ভালো মানুষের মধ্যে একটা ধর্মেই মাঝেই ভালো ভালো মানুষের মাঝে ভগবান বিরাজমান হইছে কারণ কিসের জন্য যে হতে পারে যে বুঝতে পারে যে ভগবান ঈশ্বর একজনই রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মুসলিমরা যে বলে শাহজালাল শাহপরান করার যে কে জানেন এবং রাম লক্ষণ পাড়ার মাঝে পৃথিবীতে মুসলিম ধর্মেও আসছিল এ কারণে ওরা কারণ ওরা অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিল তাই আসছিল কারণ ভগবানই পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ আর যেই ভগবানের আরাধনা সুন্দরভাবে 16 নাম বত্রিশ অক্ষর ভাগবত শ্রীমৎ পার্বত্য শ্রীমৎ ভাগবতং গীতা শ্রবণ করে যারা তার মাঝে ভগবান বিরাজমান তাকে এবং সাধু গুরু বৈষ্ণবের সংঘ করতে হবে এবং নিরামিষ খাবার আহার করতে হবে এবং মাথা ব্যথার সেবা-যত্ন করতে হবে এবং এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করতে হবে এবং ভগবানের নাম কীর্তন শ্রবণ করতে হবে ভগবানের নাম কীর্তন গাইতে হবে এবং সুস্পষ্ট ভাবে ভগবানের পূজা দিতে হবে আর সুস্বাস্থ্য ভালো মনে মা বাবার আরাধনা করতে হবে মা বাবারে ভক্তি করতে হবে মা বাবারে কষ্ট দেওয়া যাবে না এবং ১৬ নাম ৩২ অক্ষর এবং ভগবানের পূজা ভালো মনে করতে হবে এবং তুলসী মালা গলায় ধারণ করতে হবে এবং সবার সাথে সবার সাথেই ভালো ব্যবহার করতে হবে কাউকে কন্যা জোরে দেখা যাবে দেখা যাবে যদি ভগবানের চরণে অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভালো মনের ভক্তি এবং যদি ভগবানের চরণে নিঃস্বার্থ ভক্তি অর্পণ করা হয় তাহলে ভগবানের রাগ করা সম্ভব এবং বৈকণ্ঠে চলে যাওয়া সম্ভব হরে কৃষ্ণ জয় নিতাই রাধে রাধে প্রণাম ভক্তি নমস্কার এবং মার্জনা করি সকলকে 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
Joy joy joy Moder Spiritual sastriya,Suddha Guruparam pora Dhari *Mhakti charu swami Gurumaharaj joy.Joy sriprobhupad ISKCON sangsther joy.🌷📿🌷🙏📿🌷📿🪔🌷📿🤲📿🌷.
Joy Joy Sri Radha Krishnar joy 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 hare Krishna hare Krishna Krishna krishna hare hare hare Rama hare Rama Rama Rama hare hare he provided amaderke raksha karon
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
খুব খারাপ লাগছে, ইনি আর আমাদের মধ্যে নেই, এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন, মন ভরে যায়, আর শুনতে পাবো না 🙏🙏🙏❤
কেন কি হয়েছে দাদা বলুন তো
আমারো ওনার ভক্তভ খুবই ভাল লাগে।।
@@rahamanrahaman3775 onak sri hari nijer kache niye gachen
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
@@godisoneandislamistruthrel9027 Ar tor mohhamod a koise terrorisam korte terrorist ar jat amader dharmo niye matha ghamate asbi na age nijer dharma thik kor
@Bishal Acharjee Dont insult Prophet Muhammad. Siv Puran e poriskar bola ache Biswanabi ke Vogoban Sri Hari i preron korechen Kolijug er Bed er bani jara bujhbe na tader jonye. Sutorang sei Nobi ke osomman korar ortho Boishnav oporadh kore bosa o Krishna kei Osomman kora. Er dara vokti nosto hobe. Tai Sabdhan....Nobi ke Opoman korben na. Vison khoti hobe.
জয় শ্রী রাধে 🙏🏻🙏🏻🕉️🌸
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🕉️🌸
হরেকৃষ্ণ রাধে রাধে দণ্ডবত প্রণাম প্রভু আপনার শ্রী চরণে নিতায় গৌর হরি বোল
Prabhu apnar charane Amar satokoti pronam. Apnar Katha ato bhalo lage.
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে নিলাম শত কোটি প্রণাম প্রভু।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏
হবে 🌺🌺কৃষ্ণ🌼🌼 হরে🌻🌻 কৃষ্ণ
কৃষ্ণ 🌻🌻কৃষ্ণ🌺🌺 হরে 🌸🌸হরে
হরে 🌼🌼রাম🌻🌻 হরে 🌺🌺রাম
রাম 🌻🌻রাম 🌺🌺হরে 🌼🌼হরে
এরমানে কি
Horibol
Joy gurumaharaj
হরে কৃষ্ণ ❤❤🙏🙏
Hare Krishna maharaj, dandobat pronam 🙏🙏🙏 Excellent explanation
Hare Krishna 🌈Pravu pranam neben 🌈 Jay Shree Radhamadhab🌈
হরেকৃষ্ণহরেকৃষ্ণ জয় রাধে রাধে 🌹🌹🌹🌹🍁🍁💐💐💐❤❤❤❤💲💲💲💲😍😍😍😍🙏🏻🙏🏻🙆🏻♀️🙆🏻♀️🙏🏼🙏🏼🙏🏿🙏🏿🙆🏽♀️🙆🏽♀️🙌🏼🙌🏼👏🏻👏🏻
অসাধারণ আপনার বক্তব্য। ভীষণ ভালো লাগে।। হরে কৃষ্ণ।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
Hare krishna .. Pronam Guru Maharaj 🙏🏻❤️
হরে কৃষ্ণ হরে রাম।
Om joy shree hori radha om joy shree hori krishna
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🕉️🌸
Radhe Krishna
Hare Krishna Radhe Radhe 🥰🌼🙏
hare Krishna,অসাধারণ,
Radhe krishna
Hare Krishna 🙏🙏🙏 sunder vdo
হরে কৃষ্ণ গুরু মহারাজ আপনার শ্রী চরণে শত কোটি দন্ধব্ৎ প্রনাম। গুরু মহারাজ কৃপা করুন 👏👏👏🌹🌹🌹🌹
হে জগৎমাতা মহারানী শ্রী রাধা রানী কোটি কোটি প্রণাম তোমার চরণে হে মা তোমার এই বালককে শক্তি দাও মা যেন সারা জীবন মরণ করতে পারি তোমাদের নাম জয় রাধে জয় রাধে হরে কৃষ্ণ🌹🌹🙏 🙏
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
JOY GURU MAHARAJ APNER SRI CHARONE AMAR SAHASHRA SAHASHRA KOTI DANDABAT PRONAM JANAI ANEK ANEK SHHRADDHA O DHONOYBAD 🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️🙇🏼♀️
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare Hare Hare Ram Hare Ram Ram Ram Hare Hare Jay Gurudev
Hare krishna hare krishna krishna krisha krishna hare hare...hare raam hare raam raam raam hare hare....
হরেকৃষ্ণ 🙏🌹♥️হরেকৃষ্ণ 🙏🌹♥️রাধা রাধা 🙏🌹♥️রাধা রাধা 🙏🌹♥️হরেকৃষ্ণ 🙏🌹♥️হরেকৃষ্ণ 🙏🌹♥️
হরেকৃষ্ণ প্রণাম গুরুমহারাজ আপনার শ্রী চরণ কমলে শতকোটি ভক্তিযুক্ত প্রণাম ধন্যবাদ জয় রাধামাধব জয়
Hare Krishna Hare Krishna
Krishna Krishna Hare Hare
Hare Ram Hare Ram
Ram Ram Hare Hare
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
শ্রীল ভক্তিচারুস্বামী মহারাজ কি জয়🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna 🌼👏🏻
জয় শ্রী সত্য জাগ্রত পবিত্র মহা মূল্যবান আত্মা শক্তি সভ্যতার বিকাশ সাধনের মাধ্যমে জয় শ্রী কৃষ্ণ।
হরে কৃষ্ণ প্রভু আপনাকে ভগবান যেন স্বর্গ বাসি করুক হরে কৃষ্ণ 🙏
🙏🙏🙏জয় রাধে🙏🙏🙏
এই মধুর নাম কীর্তন প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ
আমিও মধুর নাম কীর্তন প্রচার করি
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna hori bol joy guru
Hare krishna Hare krishna krishna krishna Hare Hare Hare Ramo Hare Ramo Ramo Ramo Hare Hare
Joy Shree Krishna..
Joy Radhe Radhe
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare Hare Hare Ramo Hare Ramo Ramo Ramo Hare Hare 🙏🙏🙏🙏🙏
Hare krishna
Hare krishna🥰🥰❤️❤️
Hare krishna hare krishna,,krishna krishna hare hare.... Hare rama hare rama,,rama rama hare hare........
Hare Krishna... Jai Nrisimha Dev... Jai Srila Prabhupada... Jai Bhakti Charu Swami Maharaj... Dandobat Pranam Maharaj...apni khub taratari Sustho hoya utben
হরেকৃষ্ণ
Radhe Krishna radhe Krishna Krishna Krishna radhe radhe
❤হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ওঁ ভগবতে বাসুদেবায় নমঃ কৃ কৃষ্ণায় নমঃ কৃ কৃষ্ণায়
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare hare Jay radha radha radha Rani k Jay Ho
HARE KRISHNA PRABHUJI 🕉🕉🕉🙇🙇🙇APNAR CHARONE KOTI KOTI PRANAM🕉🕉🕉🙇🙇🙇
Hare krishna Hare krishna
Krishna Krishna Hare Hare
Hare Ram Hare Ram
Ram Ram Hare Hare ❤❤🙏🙏
Hore krishna hore krishna krishna krishna hore hore hore ram hore ram ram ram hore hore
Hare Krishna hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare Ram hare Ram Ram Ram hare hare.
Hare krishna Hare krishna krishna krishana Hare Hare Hare ram Hare ram ram ram Hare Hare 🙏🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna Prabhu
তাঁর অতি মূল্যবান আধ্যাত্মিক প্রবচন এত সুন্দরভাবে হাসিমুখে সুমধুর কণ্ঠে প্রদান করেন তাতে আনন্দাশ্রু নির্গত হয়। তাঁকে আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম নিবেদন করি ও সতত তাঁর শুভঃ আশীর্বাদ কামনা করি। তাঁর মহাপ্রয়াণে আমরা তাঁর মহা মূল্যবান প্রবচন থেকে বঞ্চিত হলাম। হরে কৃষ্ণ।
Hare Krishna Radhe radhe 🙏🙏🌹💐💐🌹🤗🤗💕💕🤗🌹🌹💐💐🌹🌹💐 maharaj apnar pay soto koti pronam 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Guru Dev Pronam Neben 🙏 🙏
হরে কৃষ্ণ দণ্ডবৎ গুরুদেব প্রণাম নেবেন
জয় গুরুমহারাজ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে জয় রাধে রাধে প্রভু সুন্দর ধন্যবাদ জয় নিতারা রাধে রাধে কৃষ্ণ নামে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র নামে তোর বইলা যা এবং পাথর বইলা যাস শিলা পানিতে বাইছা যা যদি কেউ অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভালো মনে যদি কেউ ভগবানের চরণে প্রদান করতে পারে এই ঝড় জগতের নিয়ম হয়েছে যে ভগবান রে যেমন মুসলিমরা আল্লাহ কয় আমরা আমরা খুবই ভগবান সবাই কিন্তু নিরাকার ভাবেই কারণ আমরা তোর মাসে সনাতন ধর্মের লোকেরা এতক জনম যেমন গাছের ঘোড়া একটাই গাছের গোড়া একটাই ডালপালা অনেক কেমন অর্থাৎ খ্রিস্টান ধর্ম এগুলা ছয় শ বছর হয়েছে পৃথিবীতে আইছে কারণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মানুষ তৈরি করছে পৃথিবী বিশ্ববন্ধু তৈরি করছে কিন্তুক সবকিছু ভগবান তৈরি করছে কিন্তু সে যে ধর্মেরই হোক ভালোভাবে মেয়েটা খুব ভালোভাবে মুক্তি প্রদান করতে পারে ওর সুস্পষ্ট মনে তাহলে সে ধর্মেই ভগবান দেহি ভগবান বিড়াল বিরাজমান হয় কারণ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ছাড়া তো কোন আল্লাহ ঈশ্বর নাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ছাড়া অন্য কোন কিছু নাই কারণ প্রত্যেকটা ধর্মেই ভগবান গেছে জানানোর জন্য ভগবান প্রত্যেকটা ধর্মেই ভালো ভালো মানুষের মধ্যে একটা ধর্মেই মাঝেই ভালো ভালো মানুষের মাঝে ভগবান বিরাজমান হইছে কারণ কিসের জন্য যে হতে পারে যে বুঝতে পারে যে ভগবান ঈশ্বর একজনই রয়েছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মুসলিমরা যে বলে শাহজালাল শাহপরান করার যে কে জানেন এবং রাম লক্ষণ পাড়ার মাঝে পৃথিবীতে মুসলিম ধর্মেও আসছিল এ কারণে ওরা কারণ ওরা অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিল তাই আসছিল কারণ ভগবানই পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ আর যেই ভগবানের আরাধনা সুন্দরভাবে 16 নাম বত্রিশ অক্ষর ভাগবত শ্রীমৎ পার্বত্য শ্রীমৎ ভাগবতং গীতা শ্রবণ করে যারা তার মাঝে ভগবান বিরাজমান তাকে এবং সাধু গুরু বৈষ্ণবের সংঘ করতে হবে এবং নিরামিষ খাবার আহার করতে হবে এবং মাথা ব্যথার সেবা-যত্ন করতে হবে এবং এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করতে হবে এবং ভগবানের নাম কীর্তন শ্রবণ করতে হবে ভগবানের নাম কীর্তন গাইতে হবে এবং সুস্পষ্ট ভাবে ভগবানের পূজা দিতে হবে আর সুস্বাস্থ্য ভালো মনে মা বাবার আরাধনা করতে হবে মা বাবারে ভক্তি করতে হবে মা বাবারে কষ্ট দেওয়া যাবে না এবং ১৬ নাম ৩২ অক্ষর এবং ভগবানের পূজা ভালো মনে করতে হবে এবং তুলসী মালা গলায় ধারণ করতে হবে এবং সবার সাথে সবার সাথেই ভালো ব্যবহার করতে হবে কাউকে কন্যা জোরে দেখা যাবে দেখা যাবে যদি ভগবানের চরণে অত্যন্ত সুস্পষ্ট ভালো মনের ভক্তি এবং যদি ভগবানের চরণে নিঃস্বার্থ ভক্তি অর্পণ করা হয় তাহলে ভগবানের রাগ করা সম্ভব এবং বৈকণ্ঠে চলে যাওয়া সম্ভব হরে কৃষ্ণ জয় নিতাই রাধে রাধে প্রণাম ভক্তি নমস্কার এবং মার্জনা করি সকলকে 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
যেই নাম সেই কৃষ্ণ ভজ নিষঠা করি। নামের সহিত আছেন আপনি শ্রী হরি।
দন্ডবৎ গুরু মহারাজ আপনার অসাধারণ প্রবচন আমারা কার কাছ থেকে শুনতে পাব।ভগবানের অপার কৃপা প্রভুপাদের অশেষ আশীর্বাদ আপনি বৈকুন্ঠ ধামে থেকে এই অধমের পরিত্রাণ করবেন ।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏🏻🤍🙏🏻
Guru maharaj aapnar charne koti koti dandvat pranam
Hori bol Hare Krishna 🙏🙏🙏 dandobat pronam Maharaj apnar sree charone 🙏🙏🙏
Joy joy joy Moder Spiritual sastriya,Suddha Guruparam pora Dhari *Mhakti charu swami Gurumaharaj joy.Joy sriprobhupad ISKCON sangsther joy.🌷📿🌷🙏📿🌷📿🪔🌷📿🤲📿🌷.
Hare Krishna ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Hare Krishna
hare krishna......hari bol
গুরু মহারাজকে আমি খুব মিস করছি হরিবোল 🙏🏻🙏🏻🌹♥️
Hare Krishna 🙏🙏🙏🙏.
Hare Krishna Hare KRISHNA
Pronam Gurudev 🙏🙏🙏
Hare Krishna 🙏🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare ram hare ram ram ram hare hare ❤
হরে কৃষ্ণ রাধে রাধে
হরেকৃষ্ণ হরিবোল
হরে কৃষ্ণ মহরাজয়ী দন্ডবত প্রণাম🌷🥥🌼🌻🌹🌺🙏🙏🙏
Provu Hare krishna.
Joy Joy Sri Radha Krishnar joy 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 hare Krishna hare Krishna Krishna krishna hare hare hare Rama hare Rama Rama Rama hare hare he provided amaderke raksha karon
Jai Radha Rani jai shree krishna
Hore krishno krishno krishno hore hore
🥰🥰❤️💗💝💖
He is a great man in our religion field. He is an honest and scholar man. Hare krishna. He is immortal for his activities.
JAY SHREE KRISHNA
Radha Radha Hare Krishna 😊😊
Om joy shree hoei radha om joy shree hori krishna horekrishna hore krishna krishna krishna hore hore hore ram hore ram ram ram hore hore
মহারাজ আমার প্রণাম গ্রহণ করবেন ।🙏🙏🙏🙏🌺👣🌷🌻🙏🙏
Hare krishna khub kharap lagche maharaj amader modhe are ney eto sundar uni katha guli bolten jeta moner te ekdam gethe jeto khub valo lagto onar sab katha guli apnar sree charane amader satakoti pronam mahraj 🙏🙏🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ উনি আমাদের মধ্যে নেই ভাবতে পারছি না হরে কৃষ্ণ
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
এইসব পাগল-ছাগল কোত্থেকে আসে। কল্কি অবতার হলেও স্বয়ং ভগবান। কল্কি স্বয়ং ভগবানই হবেন৷ উনি কল্কিরুপে লীলাবিলাস করবেন। আচ্ছা তোরা এত ছাগল কেন!
Sotty, unar proti khub sroddha jage, kintu uni srila prabhupad er kache giyechen
❤❤❤❤❤🙏🙏🙏🙏🙏❤❤❤❤❤
হরে কৃষ্ণ ঃ-
Hare krishna guru maharaj
Pronam maharaj🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🙏হরে কৃষ্ণ গুরুমহারাজ 🙏
দণ্ডবৎ প্রনাম
Hare krishna .....
Hare Krishna ❤❤❤
HARE KRISHNA HARE KRISHNA KRISHNA KRISHNA HARE HARE HARE RAM HARE RAM RAM RAM HARE HARE 🙏🙏🙏
কী ভালো করে বলেন গুরু মহারাজ 👌👌 বোঝা যায় খুব সুন্দর 😊😊😊হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏 Jagatguru Shirl prabhupad ki joy 🙏🙏😊😊
Jai Shree Krishna 🙏
Hare krishna 🙏 ❤
হরে কৃষ্ণ 👏👏👍❤️😍😍❤️👌