আমরা অনেকেই জানি না বিষয়গুলো আবার অনেকেই দুএকটা জানি এখানে অনেকগুলো কারন লিখা আছে ব্যাখ্যা সহ আমরা জেনেই বিষয়গুলো এবং জানাটা অনেক দরকার দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না। কারণগুলি নিম্নরূপঃ ১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না। ২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা। ৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'। ৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন। ৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে। ৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.। ৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত। ৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়। ৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব। ১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি। ১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে। ১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন। ১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল। ১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ
এই আসো আমারটা না হওয়াটাই উত্তম। আমাদের দেশের নাগরিক দুই পক্ষের লোক। এক পক্ষ করবে আরেক পক্ষ করবে না সেটা হবে না সেজন্য না দেওয়াটাই উত্তম মনে করি আমার বিশ্লেষণে দুই পক্ষকেই আসতে মানা দেওয়া উত্তম
আমাদের দেশের হুজুর পন্থি তাবলীগ নিয়েও রাজনীতি করে, সাদ সাহেবের যারা অনুসারে তাদেরকে তাদের মতন তাবলীগ করতে দিন, আপনার কেনো তাদের বাধা দেন, আপনারা আগে যেভাবে তিন দিন তিন দিন করে দুই পক্ষের তাবলীগ হয়েছে সেভাবেই করুক সেটা তো ভালো, মাঝখানে মামুনুল হক সাহেবের উসকানি মুলক কথাবার্তা ঠিক হয়নি।
যে লোকগুলা মারা গেছে এর দায়ে এই ছাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হোক এবং বাংলাদেশের শান্তির জন্য এই দুইটাকেই মাওলানা সাদ এবং জুবায়ের নিষিদ্ধ করা হোক ইজতেমা হবে একবার দুইবার না
ধ্বংস লীলা খেলছে মামুনুল হক!
তোর বিচার আল্লাহ পাক করবে মামুনুল।
এগুলো হাস্যকর ঘটনা, খুব ভালো লাগছে ধন্যবাদ ❤❤❤❤
Jahanname moja nio
মামুনুল হক সব কিছুর জন্য দায়ী।
আমরা অনেকেই জানি না বিষয়গুলো আবার অনেকেই দুএকটা জানি এখানে অনেকগুলো কারন লিখা আছে ব্যাখ্যা সহ আমরা জেনেই বিষয়গুলো এবং জানাটা অনেক দরকার
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না।
কারণগুলি নিম্নরূপঃ
১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না।
২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা।
৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'।
৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে।
৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.।
৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত।
৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়।
৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব।
১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি।
১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে।
১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন।
১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল।
১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ
টিম লিডার মাহমুদ মাহমুদুল হক
আলহামদুলিল্লাহ
মামুনুল হক (৫০১) সবকিছুর জন্য দায়ী।
শান্তি বিনিময় চলছে
আমাদের শান্তির ধর্মে রাজনীতি ও নিজস্ব ফায়দার জন্য আজ সাধারন মানুষের জীবন হানি হচ্ছে।
হে আল্লাহ আমাদের সহায় হোন,, সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন -আমিন।
😂😂😂😂😂 shanti na khankir dhormo hbe ota 😂😂😂
৫০১ মামুনুল হক😂
মাওলানা মামুনুল হক ওনাকে তো কোনো দিন দেখিনি তাবলীগ করতে
৩য় পক্ষ
৫০১ পায়ুনল দায়ী দেশকে অশান্ত করতে, ওকে নিষিদ্ধ ও গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি
টাকায় বিক্রি হওয়া মাল।ওনার কাছে নিজের বউ পান্তা পরের বউ বিরিয়ানি
মি আলেমেরা এখন খুশি হলেন তো অতঃপর তবলীগ বন্ধ হউক ।
মামুনুল হকে পক্ষে সকল দোয়া গুলো উড্র করলাম
৫০১ পায়ুনল দায়ী দেশকে অশান্ত করতে, ওকে নিষিদ্ধ ও গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি
কি বলবো শেখ হাসিনা দেশ ছারলো..দেশটাও ধংশ হলো
বাংলার জমীনে ভারতের কোন এজেন্ট থাকতে পারবে না
হেফজতে ইসলামের" এর উচিত কোন পক্ষ না নিয়ে 2পক্ষের মতবিরোধ সমাধান করা।আশা করি জনসাধারণের চাওয়া পৃরন করবেন।।।/$#=
ইসলাম এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হইছে।
আলেমদের সন্মান করতে হবে নবী বলে গেছেন,, এর বিপরিতেও একটি কথা নবী বলে গেছেন,,।
শান্তি ছড়ানো হচ্ছে, কেউ ভুল বুঝবেন না
😂😂😂😂
🎉🎉🎉🎉
Good
501
হেফাজত কোনো দিন ইজতেমা গেছে কিনা যানিনা,, এখন দেখি,,, ।
এসবের দায় "হেপাজতকে ও প্রশাসনকে" নিতে হবে ।/&@
মাইর ইসলাম মাইর
Alhamdurilla 😂😂
আমরা আল্লাহ আর আল্লাহর রাসূল পন্থী। আর সব পন্থী বাটপার।
এই আসো আমারটা না হওয়াটাই উত্তম। আমাদের দেশের নাগরিক দুই পক্ষের লোক। এক পক্ষ করবে আরেক পক্ষ করবে না সেটা হবে না সেজন্য না দেওয়াটাই উত্তম মনে করি আমার বিশ্লেষণে দুই পক্ষকেই আসতে মানা দেওয়া উত্তম
চালিয়ে যাও সেই বিনোদন পাচ্ছি
নবী সাহাবিরা দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার জন্য, উম্মতের উপর দায়িত্ব দিয়ে গেছেন, ।
আমার যানা মতে হেফাজত তাবলিগে সময় দিছেন কিনা যানিনা,,,
যারা তাবলিগ করে এবং তিন চিল্লার জোর ছিল,,।
জালেম মামনুন সব কিছুর দাই।
আগে এর বিচার করেন
নামাজ শেষে তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড় কাজের জন্য, এটা কার কথা ?
বাংলাদেশে আমরা কোন পন্থি দেখতে চাই নাই আমরা দেখতে চাই আল্লাহ আল্লাহ রাসুলের প্রতি এই পন্থের দিন শেষ কোরআন সুন্নাহর বাংলাদেশ
Very sad
Keno muslim muslim mar pit😢😢😢kaferder sujog kore dicchi amara😢😢😢
আমাদের দেশের হুজুর পন্থি তাবলীগ নিয়েও রাজনীতি করে,
সাদ সাহেবের যারা অনুসারে তাদেরকে তাদের মতন তাবলীগ করতে দিন, আপনার কেনো তাদের বাধা দেন, আপনারা আগে যেভাবে তিন দিন তিন দিন করে দুই পক্ষের তাবলীগ হয়েছে সেভাবেই করুক সেটা তো ভালো,
মাঝখানে মামুনুল হক সাহেবের উসকানি মুলক কথাবার্তা ঠিক হয়নি।
সাংবাদিক তোর আর মানুষ হইলি না তোরা তো সাংঘাতিক হয়ে গেছো,, এটাতো এক পক্ষের হামলা ছিল
Binodon dila nati
বিশ্ব এস্তেমা হবে একদলের কক্সবাজার অন্য দলের কুয়াকাটা
মামুনুল হক জিন্দাবাদ
৫০১ পায়ুনল দায়ী দেশকে অশান্ত করতে, ওকে নিষিদ্ধ ও গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি
লুচ্চামি ভুলে গেছেন??
meyebaaz,jounokormir chele mamunul haque🐱
চলো সবাই Amazon জঙ্গলে চলে জাই।
কেন এমন মারা মারি ?আমরা তো শান্তিতে বিশ্বাস । তবে শান্তি কেই।
সনএাসের মতো কথা বলতেছে।
এস্তেমা বন্ধ করা হোক
Jonggir dol
😅
😂😂😂😂😂
এই হত্যাকাণ্ডের দায় সাদপন্থীদের কে নিতেই হবে তাদেরকে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক
রেজা আরিফ এটা আলেম নামের জালেম
এখনো কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না
এটা কোন সংঘর্ষ নয় এটা একপক্ষের ঘামলা
ঠিক বলেছেন এটা একপক্ষের হামলা
ইউনুস এর দিন শেষ হয়ে আসছে ধীরে ধীরে 😂😂😂😂😂
এই গণহত্যার দায় কে নিবে এটা একটা গণহত্যা
Ei hujur gula je ki poriman hingsro tar udaharon
সাদ পূজারীদের বিচার হওয়া উচিৎ
যে লোকগুলা মারা গেছে এর দায়ে এই ছাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হোক এবং বাংলাদেশের শান্তির জন্য এই দুইটাকেই মাওলানা সাদ এবং জুবায়ের নিষিদ্ধ করা হোক ইজতেমা হবে একবার দুইবার না
501
😂😂😂😂