আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ 1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে। 2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার। 3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে। 4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর। 5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে। 6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও। আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) । অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে। (shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর। এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। 1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ ) 2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২) 3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪) 4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০) 5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭) 6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭) 7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬) 8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬) 9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭) উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
@@mdkhokonjibon4836 কুরআনের কোথায় আছে, মানব রচিত হাদিস মানতে হবে? আর বুখারীকে নবীজি কি হাদিস সংগ্রহ করতে বলছিলো? আর বুখারীর আগে শত শত বছর মুমিনেরা কি দিয়ে ধর্ম পালন করলেন? আর জেনে রাখুন, রাসূলের অনুসরণ মানে আল্লাহর বার্তার অনুসরণ। কারন রাসূল মানেই বার্তা বাহক, রাসূল সা. কখনোই ধর্মীয় ব্যাপারে কুরআন বহির্ভূত কাজ বা কথা বলতেন না। ৫৩:১ কসম নক্ষত্রের, যখন তা অস্ত যায়। ৫৩:২ তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি। ৫৩:৩ আর সে মনগড়া কথা বলে না। ৫৩:৪ তাতো কেবল ওহী, যা তার প্রতি ওহীরূপে প্রেরণ করা হয়। ৫৩:৫ তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর, ৫৩:৬ প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল, ৫৩:৭ তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে। ৫৩:৮ তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল। ৫৩:৯ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম। ৫৩:১০ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন। ৫৩:১১ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি। ৫৩:১২ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে? ৫৩:১৩ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল। ৫৩:১৪ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট। ৫৩:১৫ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত। ৫৩:১৬ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল। ৫৩:১৭ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি। ৫৩:১৮ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে। ৫৩:২৩ এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি। তারা তো কেবল অনুমান এবং নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে। ৫৩:২৪ মানুষের জন্য তা কি হয়, যা সে চায়? ৫৩:২৬ আর আসমানসমূহে অনেক ফেরেশতা রয়েছে, তাদের সুপারিশ কোনই কাজে আসবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন এবং যার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট, তার ব্যাপারে অনুমতি দেয়ার পর। ৫৩:২৭ নিশ্চয় যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তারাই ফেরেশতাদেরকে নারীবাচক নামে নামকরণ করে থাকে। ৫৩:২৮ অথচ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞানই নেই। তারা তো কেবল অনুমানেরই অনুসরণ করে। আর নিশ্চয় অনুমান সত্যের মোকাবেলায় কোনই কাজে আসে না। ৫৩:২৯ অতএব তুমি তাকে উপেক্ষা করে চল, যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হয় এবং কেবল দুনিয়ার জীবনই কামনা করে। ৫৩:৩০ এটাই তাদের জ্ঞানের শেষসীমা। নিশ্চয় তোমার রবই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে তার পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং তিনিই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে। ৫৩:৩১ আর আসমানসমূহে যা রয়েছে এবং যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহরই। যাতে তিনি তাদের কাজের প্রতিফল দিতে পারেন যারা মন্দ কাজ করে এবং তাদেরকে তিনি উত্তম পুরস্কার দিতে পারেন যারা সৎকর্ম করে । ৫৩:৩২যারা ছোট খাট দোষ-ত্রুটি ছাড়া বড় বড় পাপ ও অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকে, নিশ্চয় তোমার রব ক্ষমার ব্যাপারে উদার, তিনি তোমাদের ব্যাপারে সম্যক অবগত। যখন তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যখন তোমরা তোমাদের মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে ছিলে। কাজেই তোমরা আত্মপ্রশংসা করো না। কে তাকওয়া অবলম্বন করেছে, সে সম্পর্কে তিনিই সম্যক অবগত। ৫৩:৩৩ তুমি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছ, যে মুখ ফিরিয়ে নেয়? ৫৩:৩৪ আর সামান্য দান করে, তারপর বন্ধ করে দেয়? ৫৩:৩৫ তার কাছে কি আছে গায়েবের জ্ঞান যে, সে দেখছে? ৫৩:৩৬ নাকি মূসার কিতাবে যা আছে, সে সম্পর্কে তাকে অবহিত করা হয়নি ? ৫৩:৩৭ আর ইবরাহীমের কিতাবে, যে (নির্দেশ) পূর্ণ করেছিল। ৫৩:৩৮ তা এই যে, কোন বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না। ৫৩:৩৯ আর এই যে, মানুষ যা চেষ্টা করে, তাই সে পায়। ৫৩:৪০ আর এই যে, তার প্রচেষ্টার ফল শীঘ্রই তাকে দেখানো হবে।
রহমানের রাহিম আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমিন আমিন জেঝাক আল্লাহ খয়ের ❤❤❤
Mashaallah
মাশাল্লাহ।
Wow 🥺
আল্লাহ্ যেভাবে সন্ধ্যার পরিচয় দিয়েছেনঃ
1.মাগরিবাশ শামস- সুর্যাস্তের স্থান (shura kahaf১৮:৮৬)"অবশেষে যখন সে পৌঁছল সুর্যাস্তের স্থানে।
2. আশ শাফাক সন্ধ্যা লালিমা,লাল আভা- সন্ধ্যকালীন গোধূলি,রক্তজবা. (shura insikak৮৪:১৬) অত:পর আমি কসম করছি পশ্চিম আকাশের লালিমার।
3.আছাল (সন্ধ্যা) (shura ra'ad১৩:১৫) আর আল্লাহ্'র জন্য আসমানসমূহ ও যমীনের সবকিছু অনুগত ও বাধ্য হয়ে সিজদাহ্ করে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের ছায়াগুলোও. (shura noor ২৪:৩৬) সেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর তাসবীহ্ করে।
4.আশীয়্যাহ(সন্ধ্যা) (shura marayam১৯:১১)তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় তাসবীহ্ পাঠ কর।
5.তুমছুম (সন্ধ্যায় উপনীত হওয়া) (shura roum৩০:১৭ ) "অতএব তোমরা আল্লাহ্ তাসবীহ্ কর,যখন
সন্ধ্যায় উপনীত হবে এবং সকালে উঠবে।
6. তুরীহুন (সন্ধ্যা) (shura nahol১৬ঃ৬) "আর তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে সৌন্দর্য যখন সন্ধ্যায় তা ফিরিয়ে আন এবং সকালে চারণে নিয়ে যাও।
আরও দেখুনঃ (shura marayam১৯:৬২) (shura momin৪০:৪৬) (shura furkan২৫:৫)(shura ahojab৩৩:৪২)(shura fatah৪৮:৯)(shura dahor৭৬:২৫) (suhra kaff৫০:৩৯) ।
অতএব উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে সুস্পষ্টভাবেই জানা গেল সূর্যাস্ত গেলে সন্ধ্যা হয়। রাত হয় না। তাই সূর্যাস্ত কিংবা আছীল বা প্রচলিত মাগরিবের আযানের সংঙ্গে সিয়াম পূর্ণ করার/ইতমাতের কোনই সম্পর্ক নেই। সুতরাং সুর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের শাফাক 'লালীমা চলে যাওয়ার পর যখন রাতের অন্ধকারে ছেয়ে যাবে তথা রাতের প্রথম প্রহর শুরু হবে ঠিক সিয়ামের ইতমাত এর সঠিক সময় হবে।
(shura baqara২:১৮৭) অত:পর তোমরা সওমগুলোকে রাত পর্যন্ত পূর্ণ কর।
এবার দেখব সু'মহান আল্লাহ্ কি ভাবে আমাদের'কে রাতের সংঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
1."কসম রাতের যখন তা অন্ধকারে ঢেকে যায়।(shura layl৯২:১ )
2.'কসম রাতের যখন তা অন্ধকারাচ্ছান্ন হয়।(shura insirah৯৩:২)
3."কসম রাতের যখন উহাকে তথা সূর্যকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দেয়।(shura sams৯১:৪)
4."আর আমিই রাত'কে করেছি অন্ধকারাচ্ছন্ন আবরণ-পোশাক হিসাবে।(shura naba৭৮:১০)
5.''অত:পর আমি অবশ্যই কসম করছি পশ্চিম আকাশের সন্ধ্যা লালিমার,কসম রাতের আর রাত যা কিচ্ছু অন্ধকারে ঢেকে দেয়।(shura insikak৮৪:১৬-১৭)
6."আর তিনিই তোমাদের জন্য রাত'কে অন্ধকারের ঢাকনা হিসাবে নির্ধারণ করেছেনও নিদ্রাকে করেছেন আরামপ্রদ এবং দিন'কে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।(shura furkan২৫:৪৭)
7."অত:পর রাত যখন তার উপর অন্ধকারে আচ্ছন্ন করল,তখন সে কোন একটা তারকা দেখল।(shura anam ৬:৭৬)
8."আর তারা ইশার সময় তথা রাতের প্রথম ভাগে কাঁদতে কাঁদতে তাদের পিতার নিকট উপস্থিতহল। (shura eusuf১২:১৬)
9."আর রাত তাদের জন্য একটি নিদর্শন; আমি তা থেকে দিনকে সরিয়ে নেই, ফলে তখনই তারা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়।(shura easin৩৬:৩৭)
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা স্পষ্ট থেকে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান হলো কখন সু'মহান রব্বুল আ'লামীন ইতমাম/ ইতমাত করতে বলেছেন,অবশ্যই রাত পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলেছেন এবং কখন রাত হয় তাও সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। আর তাই যখন সূর্যের আলো চলে গিয়ে অন্ধকার হবে তখন আমাদেরকে ইতমাম/ইতমাত করতে হবে অর্থাৎ যখন চারদিকে অন্ধকার হয়ে যায় ।
Kkooo
@@mdkhokonjibon4836 কুরআনের কোথায় আছে, মানব রচিত হাদিস মানতে হবে?
আর বুখারীকে নবীজি কি হাদিস সংগ্রহ করতে বলছিলো?
আর বুখারীর আগে শত শত বছর মুমিনেরা কি দিয়ে ধর্ম পালন করলেন?
আর জেনে রাখুন, রাসূলের অনুসরণ মানে আল্লাহর বার্তার অনুসরণ।
কারন রাসূল মানেই বার্তা বাহক, রাসূল সা. কখনোই ধর্মীয় ব্যাপারে কুরআন বহির্ভূত কাজ বা কথা বলতেন না।
৫৩:১ কসম নক্ষত্রের, যখন তা অস্ত যায়।
৫৩:২ তোমাদের সঙ্গী পথভ্রষ্ট হয়নি এবং বিপথগামীও হয়নি।
৫৩:৩ আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৫৩:৪ তাতো কেবল ওহী, যা তার প্রতি ওহীরূপে প্রেরণ করা হয়।
৫৩:৫ তাকে শিক্ষা দিয়েছে প্রবল শক্তিধর,
৫৩:৬ প্রজ্ঞার অধিকারী*। অতঃপর সে স্থির হয়েছিল,
৫৩:৭ তখন সে ঊর্ধ্ব দিগন্তে।
৫৩:৮ তারপর সে নিকটবর্তী হল, অতঃপর আরো কাছে এল।
৫৩:৯ তখন সে নৈকট্য ছিল দু’ ধনুকের পরিমাণ, অথবা তারও কম।
৫৩:১০ অতঃপর তিনি তাঁর বান্দার প্রতি যা ওহী করার তা ওহী করলেন।
৫৩:১১ সে যা দেখেছে, অন্তকরণ সে সম্পর্কে মিথ্যা বলেনি।
৫৩:১২ সে যা দেখেছে, সে সম্পর্কে তোমরা কি তার সাথে বিতর্ক করবে?
৫৩:১৩ আর সে তো তাকে* আরেকবার দেখেছিল।
৫৩:১৪ সিদরাতুল মুনতাহার* নিকট।
৫৩:১৫ যার কাছে জান্নাতুল মা’ওয়া* অবস্থিত।
৫৩:১৬ যখন কুল গাছটিকে যা আচ্ছাদিত করার তা আচ্ছাদিত করেছিল।
৫৩:১৭ তার দৃষ্টি এদিক-সেদিক যায়নি এবং সীমাও অতিক্রম করেনি।
৫৩:১৮ নিশ্চয় সে তার রবের বড় বড় নিদর্শনসমূহ থেকে দেখেছে।
৫৩:২৩ এগুলো কেবল কতিপয় নাম, যে নামগুলো তোমরা ও তোমাদের পিতৃপুরুষেরা রেখেছ। এ ব্যাপারে আল্লাহ কোন দলীল-প্রমাণ নাযিল করেননি। তারা তো কেবল অনুমান এবং নিজেরা যা চায়, তার অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের রবের পক্ষ থেকে হিদায়াত এসেছে।
৫৩:২৪ মানুষের জন্য তা কি হয়, যা সে চায়?
৫৩:২৬ আর আসমানসমূহে অনেক ফেরেশতা রয়েছে, তাদের সুপারিশ কোনই কাজে আসবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন এবং যার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট, তার ব্যাপারে অনুমতি দেয়ার পর।
৫৩:২৭ নিশ্চয় যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তারাই ফেরেশতাদেরকে নারীবাচক নামে নামকরণ করে থাকে।
৫৩:২৮ অথচ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞানই নেই। তারা তো কেবল অনুমানেরই অনুসরণ করে। আর নিশ্চয় অনুমান সত্যের মোকাবেলায় কোনই কাজে আসে না।
৫৩:২৯ অতএব তুমি তাকে উপেক্ষা করে চল, যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হয় এবং কেবল দুনিয়ার জীবনই কামনা করে।
৫৩:৩০ এটাই তাদের জ্ঞানের শেষসীমা। নিশ্চয় তোমার রবই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে তার পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং তিনিই সবচেয়ে ভাল জানেন তার সম্পর্কে, যে হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে।
৫৩:৩১ আর আসমানসমূহে যা রয়েছে এবং যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহরই। যাতে তিনি তাদের কাজের প্রতিফল দিতে পারেন যারা মন্দ কাজ করে এবং তাদেরকে তিনি উত্তম পুরস্কার দিতে পারেন যারা সৎকর্ম করে ।
৫৩:৩২যারা ছোট খাট দোষ-ত্রুটি ছাড়া বড় বড় পাপ ও অশ্লীল কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকে, নিশ্চয় তোমার রব ক্ষমার ব্যাপারে উদার, তিনি তোমাদের ব্যাপারে সম্যক অবগত। যখন তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যখন তোমরা তোমাদের মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে ছিলে। কাজেই তোমরা আত্মপ্রশংসা করো না। কে তাকওয়া অবলম্বন করেছে, সে সম্পর্কে তিনিই সম্যক অবগত।
৫৩:৩৩ তুমি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছ, যে মুখ ফিরিয়ে নেয়?
৫৩:৩৪ আর সামান্য দান করে, তারপর বন্ধ করে দেয়?
৫৩:৩৫ তার কাছে কি আছে গায়েবের জ্ঞান যে, সে দেখছে?
৫৩:৩৬ নাকি মূসার কিতাবে যা আছে, সে সম্পর্কে তাকে অবহিত করা হয়নি ?
৫৩:৩৭ আর ইবরাহীমের কিতাবে, যে (নির্দেশ) পূর্ণ করেছিল।
৫৩:৩৮ তা এই যে, কোন বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না।
৫৩:৩৯ আর এই যে, মানুষ যা চেষ্টা করে, তাই সে পায়।
৫৩:৪০ আর এই যে, তার প্রচেষ্টার ফল শীঘ্রই তাকে দেখানো হবে।
আরে ভাই আগে সিয়ামের অর্থ কি সেটাকে ভালো করে বুঝুন তারপর ইফতারের দাওয়াত দিন।