আল্লাহ পাক অদৃশ্য থেকে রসূলের মুখ দিয়ে আল্লাহর কথা কুরআন পড়ে শুনিয়েছেন। তাই আল্লাহর কথা রসূলের কথা এখানে এক কুরআন দিয়ে। তা ছাড়া আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা রসুল সকলের মতই একজন মানুষ । ধন্যবাদ।
এত সুন্দর সুস্পষ্ট আয়াতে আল্লাহ বলেন : - আল্লাহ যা বলেন যা নাযিল করেন রাসূল (স:) তারই অনুসরণ করেন তাই বলেন , ( সুরা আল আরাফ চ্যাপ্টার- ০৭ : ২০৩ ) আয়াত ( সুরা নাজম চ্যাপ্টার- ৫৩ : ০৩ , ০৪ আয়াত ) ( আনআম চ্যাপ্টার- ০৬ : ৫০ , ১০৬ আয়াত ) ( আহকাফ চ্যাপ্টার - ৪৬ : ০৯ আয়াত ) যারা বলেন এ আয়াতটি নিয়ে যত সমস্যা তারা আল্লাহর কুরআন সমন্ধে মিথ্যা বলে !!! আয়াতে যা বলা হয়েছে সত্য , সুরা আল হাক্কার ৪০ আয়াত হতে ৫২ আয়াত পড়ুন উত্তর পেয়ে যাবেন । আল্লাহ কুরআন সমন্ধে যে মিথ্যা বলে সে জাহান্নামী । দুই চারটি আয়াত পড়ে মাতব্বারি না করলে ভাল হয় ।
সূরা মুহান্মদ আয়াত নং ৩। আল্লাহ বলেন আমার সত্যবিধানের অনুসরণ না করে যদি কেউ অন্য কোনো বিধানের অনুসরন করে তবে সে বাতিলের অনুসরন করিল। আর যারা বাতিলের অনুসরন করে তারাই কাফের।
রাসুল এবং মোহাম্মদের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে কি? রাসুল বলতে পৃথিবীতে সব রাসুলকেই বুঝানো হয়েছে কি? যেহুতু সব কিতাবের মূল মর্মবানী কোরআনের মাধ্যমেই জানানো হয়েছে কি? তো এই কোরআন মেনে চললেই নবী এবং আল্লাহর পথই অনুসরণ করা হলো বলে আমি বিশ্বাস করি! যেহুতু আমি আল্লাহ্ এবং নবী + রাসুলকে আমি কখনও দেখিনি! দেখা যাবে কিয়ামত পযর্ন্ত এই কোরআন যা বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই!
এত সুন্দর সুস্পষ্ট আয়াতে আল্লাহ বলেন : - আল্লাহ যা বলেন যা নাযিল করেন রাসূল (স:) তারই অনুসরণ করেন তাই বলেন , ( সুরা আল আরাফ চ্যাপ্টার- ০৭ : ২০৩ ) আয়াত ( সুরা নাজম চ্যাপ্টার- ৫৩ : ০৩ , ০৪ আয়াত ) ( আনআম চ্যাপ্টার- ০৬ : ৫০ , ১০৬ আয়াত ) ( আহকাফ চ্যাপ্টার - ৪৬ : ০৯ আয়াত ) যারা বলেন এ আয়াতটি নিয়ে যত সমস্যা তারা আল্লাহর কুরআন সমন্ধে মিথ্যা বলে !!! আয়াতে যা বলা হয়েছে সত্য , সুরা আল হাক্কার ৪০ আয়াত হতে ৫২ আয়াত পড়ুন উত্তর পেয়ে যাবেন । আল্লাহ কুরআন সমন্ধে যে মিথ্যা বলে সে জাহান্নামী । দুই চারটি আয়াত পড়ে মাতব্বারি না করলে ভাল হয় ।
সালামনু আলাইকা!কোন সুপারিশকারী নাই একমাত্র আল্লাহই সুপারিশকারী আল্লাহই অভিভাবক!৩২:৪,৯:৮০,৬৩:৬,রাসুলকে অনুসরণ করার যে আয়াতগুলো আছে ওগুলার আগে পিছে পড়লেই বোঝা যায় সতর্ক করি দেওয়া হয়েছিল নবীজি জীবিত থাকা অবস্তায়।উনার পক্ষে থেকে আল্লাহর বাণী স্মরণ করার জন্য!
সালামুন আলাইকুম । ভাই অজু করার আয়াতের অর্থ গুলো নিয়ে একটি ভিডিও করার অনুরোধ রইল । আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আপনাদেরকে সুস্থ ও সুখময় জীবন চলার তাওফিক দান করুক ।
(উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ) ৭৫. সুরা আল্-ক্বেয়ামাহ ১৮. অতঃপর আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন। ১৯. এরপর বিশদ বর্ণনা আমারই দায়িত্ব। ১০. সূরা ইউনূস ১০৯. আর তুমি চল সে অনুযায়ী যেমন নির্দেশ আসে তোমার প্রতি এবং সবর কর, যতক্ষণ না ফয়সালা করেন আল্লাহ। বস্তুতঃ তিনি হচ্ছেন সর্বোত্তম ফয়সালাকারী। ৩৩. সূরা আল-আহযাব ০২. আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়, আপনি তার অনুসরণ করুন। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ্ সে বিষয়ে খবর রাখেন। ৪৩. সূরা যুখরুফ ৪৩. অতএব, আপনার প্রতি যে ওহী নাযিল করা হয়, তা দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করুন। নিঃসন্দেহে আপনি সরল পথে রয়েছেন। মোহাম্মদ নিজেও স্বীকার করেছে যে সে আল্লাহর ওহীর অনুসরণ করে। তাহলে কোরআন বহির্ভূত কোনো সিদ্ধান্ত মোহাম্মদ আল্লাহর বান্দাদেরকে দিয়েছে বিশ্বাস করলে প্রমাণিত হয় মোহাম্মদ কোরআন অমান্য করেছে। ০৬. সূরা আল্-আন্-আম ৫০. ..... আমি তো শুধু ঐ ওহীর অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে। ..... ৪৬. সুরা আল আহক্বাফ ০৯. বলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ক কারী বৈ নই। "এখনো এর বিশ্লেষণ আসেনি", এককভাবে সিদ্ধান্ত দেবার, কোনো আয়াতের তাফসির বা ব্যাখ্যা করার যোগ্যতা বা অধিকার মোহাম্মদের থাকলে আর ১০ঃ৩৯ ও ৬৮ঃ৪৮ এর মতো আয়াত কোরআনে কখনো থাকতোনা। ১০. সূরা ইউনূস ৩৯. কিন্তু কথা হল এই যে, তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে আরম্ভ করেছে যাকে বুঝতে, তারা অক্ষম। অথচ এখনো এর বিশ্লেষণ আসেনি। এমনিভাবে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা। অতএব, লক্ষ্য করে দেখ, কেমন হয়েছে পরিণতি। ৬৮. সূরা আল্-কলম ৪৮. আপনি আপনার পালনকর্তার আদেশের অপেক্ষায় সবর করুন এবং মাছওয়ালা ইউনুসের মত হবেন না, যখন সে দুঃখাকুল মনে প্রার্থনা করেছিল। সর্বোজ্ঞ আল্লাহ কেয়ামত পর্যন্ত মানুষের প্রয়োজন জেনেইতো তাদের জন্য কিতাব নাজিল করেছে। সুতরাং মানুষের প্রয়োজন অথচ তেমন আয়াত সেই কিতাবে নেই যা মোহাম্মদকে বলতে হবে, এমনটা বিশ্বাস করলে কি আল্লাহ ও কোরআনের প্রতি পূর্ণাঙ্গ ঈমান থাকা বুঝায়? কোরআনের ২৯ঃ৫১ আয়াতে সুস্পষ্টভাবেই বলা হয়েছে কোরআন হিসেবে যা পাঠ করা হয়, অর্থাৎ কোরআনে যা আছে তা তাদের জন্য দ্বীন পালনে যথেষ্ট। ৬৮ঃ৩৬-৩৮ আয়াতে প্রকারান্তরে বলা হয়েছে আল্লাহর দ্বীন ইসলাম পালন করতে যা যা দরকার তার সবই কোরআনে আছে। ২৯. সূরা আল-আনকাবুত ৫১. এটাকি তাদের জন্যে যথেষ্ট নয় যে, আমি আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের কাছে পাঠ করা হয়। এতে অবশ্যই বিশ্বাসী লোকদের জন্যে রহমত ও উপদেশ আছে। ৬৮. সূরা আল-কলম ৩৬. তোমাদের কি হল ? তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ? ৩৭. তোমাদের কি কোন কিতাব আছে, যা তোমরা পাঠ কর ৩৮. তাতে তোমরা যা পছন্দ কর, তাই পাও? (উপরের কমেন্টের ৩/৩য় বা শেষাংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
আল্লাহর দ্বীন ইসলাম পালনে আল্লাহ তার বান্দার জন্য পূর্ণাঙ্গ কিতাব কোরআন নাজিল করার কথা কোরআনেই বলেছে। মোহাম্মদকে শুধু কোরআনে থাকা আল্লাহর বানী মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এবং মোহাম্মদকে ও আল্লাহর বান্দাদেরকে কোরআন অনুসরণ করতে ও দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। মোহাম্মদ আল্লাহর ওহী কোরআন অনুসরণ করে কোরআনে তা ও উল্লেখ আছে। মোহাম্মদ কখনো কোনো সমস্যায় পড়লে সর্বোজ্ঞ আল্লাহ তা জেনে সমস্যার সমাধান ওহী নাজিল করে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ওহী না আসলে মোহাম্মদকে ওহীর জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ মানুষের সমস্যা সমাধানে মোহাম্মদকে এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত দেবার অধিকার বা ক্ষমতা আল্লাহ দেয়নি। আল্লাহর নাজিল করা ওহীসমূহ অবশ্যই কোরআনে আছে। কোরআনে আল্লাহ ও তার রসূলকে মান্য করতে বলা হয়েছে, তার মানে আল্লাহ যে ওহী নাজিল করেনি, কোরআনে নেই কিন্তু মোহাম্মদ বলেছে তাই কি মান্য করতে হবে? তাহলে কি আল্লাহকে বাদ দিলে মোহাম্মদকে মান্য করা হলো না কি? আল্লাহর এমন কোনো ওহী কি থাকতে পারে, যা কোরআনে নাই, কিন্তু হাদিসে আছে? আল্লাহ একমাত্র কোরআন অনুসরণ করতে বলেছে তার প্রমাণে কোরআনের কিছু আয়াত উল্লেখ করা হলো। ১২. সূরা ইউসুফ ৪০. ... আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। .... ২৮. সূরা আল্-কাসাস ৭০. তিনিই আল্লাহ। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ইহকাল ও পরকালে তাঁরই প্রশংসা। বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। ০৭. সূরা আল্-আ'রাফ ০৩. তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথীদের অনুসরণ করো না। ০৫. সূরাতুল মায়েদাহ ৪৪. যেসব লোক আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই জালেম। মোহাম্মদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র আল্লাহর বানী মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার। আল্লাহর বানী যার খুশী সে পালন করবে, যার খুশী সে পালন করবেনা। কিন্তু আল্লাহ মোহাম্মদকে ও মুসলমানদেরকে তার ওহী কোরআন অনুসরণ ও দৃঢ়ভাবে ধারণ করতে বলেছে। মোহাম্মদকে শাসকের মতো আল্লাহ কোনো আইন কার্যকর করতে নিষেধ করে আল্লাহর ফয়সালার জন্য সবর বা অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে। ১৬. সূরা নাহল ৪৪. প্রেরণ করেছিলাম তাদেরকে নির্দেশাবলী ও অবতীর্ণ গ্রন্থসহ এবং আপনার কাছে আমি স্মরণিকা অবতীর্ণ করেছি, যাতে আপনি লোকদের সামনে ঐসব বিষয় বিবৃত করেন, যেগুলো তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে। ১৬. সূরা নাহল ৬৪. আমি আপনার প্রতি এ জন্যেই গ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি সরল পথ প্রদর্শনের জন্যে তাদেরকে পরিষ্কার বর্ণনা করে দেন, যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করছে এবং ঈমানদারকে ক্ষমা করার জন্যে। ২৫. সূরা আল্-ফুরকান ৩৩. তারা আপনার কাছে কোন সমস্যা উপস্থাপিত করলেই আমি আপনাকে তার সঠিক জওয়াব ও সুন্দর ব্যাখ্যা দান করি। (কমেন্টের ২/৩য় অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
সুপারিশ নিয়ে আমাদের বিস্তারিত ভিডিও চ্যানেল এ আপলোড করা আছে স্যার। দেখতে পারেন স্যার। সব উত্তর দেয়া হয়েছে th-cam.com/video/3KCLQtfKsNg/w-d-xo.htmlsi=3cS039_OkHRYNXQT
আলী যদি চাচাতো ভাই হন তাহলে নিজের কনিষ্ঠা কন্যা তার সাথে কিভাবে বিবাহ দিলেন?
আল্লাহ পাক অদৃশ্য থেকে রসূলের মুখ দিয়ে আল্লাহর কথা কুরআন পড়ে শুনিয়েছেন। তাই আল্লাহর কথা রসূলের কথা এখানে এক কুরআন দিয়ে। তা ছাড়া আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা রসুল সকলের মতই একজন মানুষ । ধন্যবাদ।
এত সুন্দর সুস্পষ্ট আয়াতে আল্লাহ বলেন : - আল্লাহ যা বলেন যা নাযিল করেন রাসূল (স:) তারই অনুসরণ করেন তাই বলেন , ( সুরা আল আরাফ চ্যাপ্টার- ০৭ : ২০৩ ) আয়াত ( সুরা নাজম চ্যাপ্টার- ৫৩ : ০৩ , ০৪ আয়াত ) ( আনআম চ্যাপ্টার- ০৬ : ৫০ , ১০৬ আয়াত ) ( আহকাফ চ্যাপ্টার - ৪৬ : ০৯ আয়াত ) যারা বলেন এ আয়াতটি নিয়ে যত সমস্যা তারা আল্লাহর কুরআন সমন্ধে মিথ্যা বলে !!! আয়াতে যা বলা হয়েছে সত্য , সুরা আল হাক্কার ৪০ আয়াত হতে ৫২ আয়াত পড়ুন উত্তর পেয়ে যাবেন । আল্লাহ কুরআন সমন্ধে যে মিথ্যা বলে সে জাহান্নামী । দুই চারটি আয়াত পড়ে মাতব্বারি না করলে ভাল হয় ।
আল্লাহর একটি আয়াত নিয়ে সন্দেহ পোষন করলে সে আর মুসলিম থাকে না।।
সূরা মুহান্মদ আয়াত নং ৩। আল্লাহ বলেন আমার সত্যবিধানের অনুসরণ না করে যদি কেউ অন্য কোনো বিধানের অনুসরন করে তবে সে বাতিলের অনুসরন করিল। আর যারা বাতিলের অনুসরন করে তারাই কাফের।
আল্লাহ আমাদের একমাত্র প্রভূ আর রাসুল সঃ আল্লাহর সৃষ্টি যার মাধ্যমে আমরা আল্লাহকে চিনতে পারছি, তাই আমাদের কে শোকরিয়া করতে হবে। আমিন,
রাসুল এবং মোহাম্মদের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে কি?
রাসুল বলতে পৃথিবীতে সব রাসুলকেই বুঝানো হয়েছে কি?
যেহুতু সব কিতাবের মূল মর্মবানী কোরআনের মাধ্যমেই জানানো হয়েছে কি?
তো এই কোরআন মেনে চললেই নবী এবং আল্লাহর পথই অনুসরণ করা হলো বলে আমি বিশ্বাস করি!
যেহুতু আমি আল্লাহ্ এবং নবী + রাসুলকে আমি কখনও দেখিনি! দেখা যাবে কিয়ামত পযর্ন্ত এই কোরআন যা বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই!
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূলের আনুগত্য কর। রাসুলের আনুগত্য করলে আল্লাহর আনুগত্য করা হয়। আনুগত্য ও অনুসরণ এক জিনিস না।
পার্থক্য কি?
সালামুন আলাইকা ভাই কোরআন শুরু হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ আর শেষ হয়েছে জিন্নাতি ওয়ান্নাছ।
you make earthquake in trational islam.yet very logical explanation😢😢😢😢😢😢
এত সুন্দর সুস্পষ্ট আয়াতে আল্লাহ বলেন : - আল্লাহ যা বলেন যা নাযিল করেন রাসূল (স:) তারই অনুসরণ করেন তাই বলেন , ( সুরা আল আরাফ চ্যাপ্টার- ০৭ : ২০৩ ) আয়াত ( সুরা নাজম চ্যাপ্টার- ৫৩ : ০৩ , ০৪ আয়াত ) ( আনআম চ্যাপ্টার- ০৬ : ৫০ , ১০৬ আয়াত ) ( আহকাফ চ্যাপ্টার - ৪৬ : ০৯ আয়াত ) যারা বলেন এ আয়াতটি নিয়ে যত সমস্যা তারা আল্লাহর কুরআন সমন্ধে মিথ্যা বলে !!! আয়াতে যা বলা হয়েছে সত্য , সুরা আল হাক্কার ৪০ আয়াত হতে ৫২ আয়াত পড়ুন উত্তর পেয়ে যাবেন । আল্লাহ কুরআন সমন্ধে যে মিথ্যা বলে সে জাহান্নামী । দুই চারটি আয়াত পড়ে মাতব্বারি না করলে ভাল হয় ।
সালামনু আলাইকা!কোন সুপারিশকারী নাই একমাত্র আল্লাহই সুপারিশকারী আল্লাহই অভিভাবক!৩২:৪,৯:৮০,৬৩:৬,রাসুলকে অনুসরণ করার যে আয়াতগুলো আছে ওগুলার আগে পিছে পড়লেই বোঝা যায় সতর্ক করি দেওয়া হয়েছিল নবীজি জীবিত থাকা অবস্তায়।উনার পক্ষে থেকে আল্লাহর বাণী স্মরণ করার জন্য!
আপনাকে ধন্যবাদ সুস্থ থাকার দোয়া করি, আমিন, ধন্যবাদ আপনাকে
সালামুন আলাইকুম । ভাই অজু করার আয়াতের অর্থ গুলো নিয়ে একটি ভিডিও করার অনুরোধ রইল । আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আপনাদেরকে সুস্থ ও সুখময় জীবন চলার তাওফিক দান করুক ।
Al Moses PHD চ্যানেল এ এ সংক্রান্ত ভিডিও আছে
সালামুন আলাইকুম ।
ওয়ালাইকুম সালাম।
সালামুন আলাইকুম
সালামুন আলাইকা। রিজওয়ান ভাই ৩নং সুরার ১১০ আয়াত "তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত "বিষয়টা বুঝিয়ে বলবেন? ধন্যবাদ।
শ্রেষ্ঠ জাতি কারা শিরোনাম এ ভিডিও আপলোড করা হয়েছে স্যার
V ay apnar thakha k orta chi
(উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ)
৭৫. সুরা আল্-ক্বেয়ামাহ
১৮. অতঃপর আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন।
১৯. এরপর বিশদ বর্ণনা আমারই দায়িত্ব।
১০. সূরা ইউনূস
১০৯. আর তুমি চল সে অনুযায়ী যেমন নির্দেশ আসে তোমার প্রতি এবং সবর কর, যতক্ষণ না ফয়সালা করেন আল্লাহ। বস্তুতঃ তিনি হচ্ছেন সর্বোত্তম ফয়সালাকারী।
৩৩. সূরা আল-আহযাব
০২. আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়, আপনি তার অনুসরণ করুন। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ্ সে বিষয়ে খবর রাখেন।
৪৩. সূরা যুখরুফ
৪৩. অতএব, আপনার প্রতি যে ওহী নাযিল করা হয়, তা দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করুন। নিঃসন্দেহে আপনি সরল পথে রয়েছেন।
মোহাম্মদ নিজেও স্বীকার করেছে যে সে আল্লাহর ওহীর অনুসরণ করে। তাহলে কোরআন বহির্ভূত কোনো সিদ্ধান্ত মোহাম্মদ আল্লাহর বান্দাদেরকে দিয়েছে বিশ্বাস করলে প্রমাণিত হয় মোহাম্মদ কোরআন অমান্য করেছে।
০৬. সূরা আল্-আন্-আম
৫০. ..... আমি তো শুধু ঐ ওহীর অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে। .....
৪৬. সুরা আল আহক্বাফ
০৯. বলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ক কারী বৈ নই।
"এখনো এর বিশ্লেষণ আসেনি", এককভাবে সিদ্ধান্ত দেবার, কোনো আয়াতের তাফসির বা ব্যাখ্যা করার যোগ্যতা বা অধিকার মোহাম্মদের থাকলে আর ১০ঃ৩৯ ও ৬৮ঃ৪৮ এর মতো আয়াত কোরআনে কখনো থাকতোনা।
১০. সূরা ইউনূস
৩৯. কিন্তু কথা হল এই যে, তারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে আরম্ভ করেছে যাকে বুঝতে, তারা অক্ষম। অথচ এখনো এর বিশ্লেষণ আসেনি। এমনিভাবে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা। অতএব, লক্ষ্য করে দেখ, কেমন হয়েছে পরিণতি।
৬৮. সূরা আল্-কলম
৪৮. আপনি আপনার পালনকর্তার আদেশের অপেক্ষায় সবর করুন এবং মাছওয়ালা ইউনুসের মত হবেন না, যখন সে দুঃখাকুল মনে প্রার্থনা করেছিল।
সর্বোজ্ঞ আল্লাহ কেয়ামত পর্যন্ত মানুষের প্রয়োজন জেনেইতো তাদের জন্য কিতাব নাজিল করেছে। সুতরাং মানুষের প্রয়োজন অথচ তেমন আয়াত সেই কিতাবে নেই যা মোহাম্মদকে বলতে হবে, এমনটা বিশ্বাস করলে কি আল্লাহ ও কোরআনের প্রতি পূর্ণাঙ্গ ঈমান থাকা বুঝায়? কোরআনের ২৯ঃ৫১ আয়াতে সুস্পষ্টভাবেই বলা হয়েছে কোরআন হিসেবে যা পাঠ করা হয়, অর্থাৎ কোরআনে যা আছে তা তাদের জন্য দ্বীন পালনে যথেষ্ট। ৬৮ঃ৩৬-৩৮ আয়াতে প্রকারান্তরে বলা হয়েছে আল্লাহর দ্বীন ইসলাম পালন করতে যা যা দরকার তার সবই কোরআনে আছে।
২৯. সূরা আল-আনকাবুত
৫১. এটাকি তাদের জন্যে যথেষ্ট নয় যে, আমি আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের কাছে পাঠ করা হয়। এতে অবশ্যই বিশ্বাসী লোকদের জন্যে রহমত ও উপদেশ আছে।
৬৮. সূরা আল-কলম
৩৬. তোমাদের কি হল ? তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ?
৩৭. তোমাদের কি কোন কিতাব আছে, যা তোমরা পাঠ কর
৩৮. তাতে তোমরা যা পছন্দ কর, তাই পাও?
(উপরের কমেন্টের ৩/৩য় বা শেষাংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
Agree strongly ❤
সালামুন আলাইকুম।
রাসুলের অবিকৃত কথা কোথায় আছে?
কুরআনের পাতায়
ভাই সূরা তওবার ভিডিও কবে দিবেন
সুরা তাওবার ভিডিও দেয়া হয়েছে।
জিহাদ সিরিজের ভিডিও গুলো দেখুন স্যার
Bhai reply den❤siya der hadish koto bochor pir lekha hoye che
গুগলে সার্চ দেন
ভাই এটা জানা কোন জরুরি ইস্যু না ! প্রাইওরিটি বুঝেন আগে অর্থাৎ কুরআন "বুঝেন" আগে এবং সে অনুযায়ী আমল করেন !
আলিফ লাম মিম অর্থ কি
সুরা আল ইমরান এর ৭ নং আয়াত পড়ে নিন।
পেয়ে যাবেন।
বাকি সব আয়াত কি আপনার মানা ষেশ!!!!
আল্লাহর দ্বীন ইসলাম পালনে আল্লাহ তার বান্দার জন্য পূর্ণাঙ্গ কিতাব কোরআন নাজিল করার কথা কোরআনেই বলেছে। মোহাম্মদকে শুধু কোরআনে থাকা আল্লাহর বানী মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এবং মোহাম্মদকে ও আল্লাহর বান্দাদেরকে কোরআন অনুসরণ করতে ও দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। মোহাম্মদ আল্লাহর ওহী কোরআন অনুসরণ করে কোরআনে তা ও উল্লেখ আছে।
মোহাম্মদ কখনো কোনো সমস্যায় পড়লে সর্বোজ্ঞ আল্লাহ তা জেনে সমস্যার সমাধান ওহী নাজিল করে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ওহী না আসলে মোহাম্মদকে ওহীর জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ মানুষের সমস্যা সমাধানে মোহাম্মদকে এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত দেবার অধিকার বা ক্ষমতা আল্লাহ দেয়নি। আল্লাহর নাজিল করা ওহীসমূহ অবশ্যই কোরআনে আছে।
কোরআনে আল্লাহ ও তার রসূলকে মান্য করতে বলা হয়েছে, তার মানে আল্লাহ যে ওহী নাজিল করেনি, কোরআনে নেই কিন্তু মোহাম্মদ বলেছে তাই কি মান্য করতে হবে? তাহলে কি আল্লাহকে বাদ দিলে মোহাম্মদকে মান্য করা হলো না কি? আল্লাহর এমন কোনো ওহী কি থাকতে পারে, যা কোরআনে নাই, কিন্তু হাদিসে আছে?
আল্লাহ একমাত্র কোরআন অনুসরণ করতে বলেছে তার প্রমাণে কোরআনের কিছু আয়াত উল্লেখ করা হলো।
১২. সূরা ইউসুফ
৪০. ... আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। ....
২৮. সূরা আল্-কাসাস
৭০. তিনিই আল্লাহ। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ইহকাল ও পরকালে তাঁরই প্রশংসা। বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে।
০৭. সূরা আল্-আ'রাফ
০৩. তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথীদের অনুসরণ করো না।
০৫. সূরাতুল মায়েদাহ
৪৪. যেসব লোক আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই জালেম।
মোহাম্মদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র আল্লাহর বানী মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার। আল্লাহর বানী যার খুশী সে পালন করবে, যার খুশী সে পালন করবেনা। কিন্তু আল্লাহ মোহাম্মদকে ও মুসলমানদেরকে তার ওহী কোরআন অনুসরণ ও দৃঢ়ভাবে ধারণ করতে বলেছে। মোহাম্মদকে শাসকের মতো আল্লাহ কোনো আইন কার্যকর করতে নিষেধ করে আল্লাহর ফয়সালার জন্য সবর বা অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৬. সূরা নাহল
৪৪. প্রেরণ করেছিলাম তাদেরকে নির্দেশাবলী ও অবতীর্ণ গ্রন্থসহ এবং আপনার কাছে আমি স্মরণিকা অবতীর্ণ করেছি, যাতে আপনি লোকদের সামনে ঐসব বিষয় বিবৃত করেন, যেগুলো তাদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।
১৬. সূরা নাহল
৬৪. আমি আপনার প্রতি এ জন্যেই গ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি সরল পথ প্রদর্শনের জন্যে তাদেরকে পরিষ্কার বর্ণনা করে দেন, যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করছে এবং ঈমানদারকে ক্ষমা করার জন্যে।
২৫. সূরা আল্-ফুরকান
৩৩. তারা আপনার কাছে কোন সমস্যা উপস্থাপিত করলেই আমি আপনাকে তার সঠিক জওয়াব ও সুন্দর ব্যাখ্যা দান করি।
(কমেন্টের ২/৩য় অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
Vai suparis er bepare apni olpoi janen allah r onumoti sara kothata kowshole eria gelen thik na vaia. Allah sokol ke hedayet dan korun ameen
সুপারিশ নিয়ে আমাদের বিস্তারিত ভিডিও চ্যানেল এ আপলোড করা আছে স্যার।
দেখতে পারেন স্যার।
সব উত্তর দেয়া হয়েছে
th-cam.com/video/3KCLQtfKsNg/w-d-xo.htmlsi=3cS039_OkHRYNXQT
সালামুন আলাইকুম ,নোয়াখালী মাইজদী