১৯৭১ সালের ২৫ই মার্চ আজকের এইদিনে জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সরকারের বেতনভুক্ত একজন সেনা কর্মকর্তা ছিলেন! খালেদা জিয়া তখন পাকিস্তানি সুযোগ সুবিধা নিয়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে ছিলেন! ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ দিবাগত রাতে সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র খালাস করতে চট্টগ্রাম বন্দরে যাচ্ছিলেন জিয়া! ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান পরামর্শে ও বাঙালীদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের ভয়ে এসময় বন্দর এলাকায় গিয়ে সুকৌশলে চাতুরী করে জিয়া ফিরে আসেন ষোলশহরের দিকে। শুধু তাই নয় ২৬ মার্চ পর্যন্ত জিয়া পাকিস্তানী আর্মির অধীনে ছিলেন। যে জিয়া পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে যাচ্ছিল কাকতালীয় ভাবে ২৭ই মার্চ বিকাল থেকে উনি মুক্তিযুদ্ধা বনে যান! সূত্রঃ (‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’, - রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম,) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বেলাল মোহাম্মদ যদি ২৭ মার্চ পটিয়া থেকে কালুরঘাটে জিয়াকে ডেকে না নিয়ে আসতেন, জিয়া রেডিওতে আসতেনই না। এর আগেই এম এ হান্নান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। (সূত্রঃ মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর: একটি নির্দলীয় ইতিহাস, পৃ. ৮৮) জিয়াউর রহমান নিজেই লিখেছেন, “২৫ও ২৬ মার্চের মধ্যবর্তী কালরাত । রাত ১১ টায় আমার কমান্ডিং অফিসার আমাকে নির্দেশ দিলো নৌ বাহিনীর ট্রাকে করে চট্রগ্রাম বন্দরে গিয়ে জেনারেল আনসারির কাছে রিপোর্ট করতে “। [‘একটি জাতির জন্ম’, জিয়াউর রহমান, বিচিত্রা, স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা, ১৯৭৪]
Bungu Bundu Shek Mujibour Rahman he was the Great Leader of Bangali Nation , He is the Founder Father of Bangladesh , Judgement of 7 th day of 1971 , Majur Ziaur Rahman was the Great Hero of the war of 1971 , He Declared 27 day on of Declaration call- Independent Nation of Bangladesh on Behalf of Our Great Leader Bungu Bundu Shek Mujibour Rahman ,
মেজর জিয়া প্রথম সাধিনতার ডাক দিয়েছেন। তারপর চট্রগ্রাম আওয়ামীলীগ নেতা হান্নান ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ শেখ মুজিবুর রহমানের নামে সাধিনতার ঘোষণা দিতে বলেন।পরে জিয়া শেখ মুজিবুর রহমানের নামে সাধিনতার ঘোষণা দেন।
১৯৭১ সালের ২৫ই মার্চ আজকের এইদিনে জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সরকারের বেতনভুক্ত একজন সেনা কর্মকর্তা ছিলেন! খালেদা জিয়া তখন পাকিস্তানি সুযোগ সুবিধা নিয়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে ছিলেন! ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ দিবাগত রাতে সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানিদের পক্ষে অস্ত্র খালাস করতে চট্টগ্রাম বন্দরে যাচ্ছিলেন জিয়া!
ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান পরামর্শে ও বাঙালীদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের ভয়ে এসময় বন্দর এলাকায় গিয়ে সুকৌশলে চাতুরী করে জিয়া ফিরে আসেন ষোলশহরের দিকে। শুধু তাই নয় ২৬ মার্চ পর্যন্ত জিয়া পাকিস্তানী আর্মির অধীনে ছিলেন। যে জিয়া পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে যাচ্ছিল কাকতালীয় ভাবে ২৭ই মার্চ বিকাল থেকে উনি মুক্তিযুদ্ধা বনে যান!
সূত্রঃ (‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’, - রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম,)
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বেলাল মোহাম্মদ যদি ২৭ মার্চ পটিয়া থেকে কালুরঘাটে জিয়াকে ডেকে না নিয়ে আসতেন, জিয়া রেডিওতে আসতেনই না। এর আগেই এম এ হান্নান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। (সূত্রঃ মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর: একটি নির্দলীয় ইতিহাস, পৃ. ৮৮)
জিয়াউর রহমান নিজেই লিখেছেন, “২৫ও ২৬ মার্চের মধ্যবর্তী কালরাত । রাত ১১ টায় আমার কমান্ডিং অফিসার আমাকে নির্দেশ দিলো নৌ বাহিনীর ট্রাকে করে চট্রগ্রাম বন্দরে গিয়ে জেনারেল আনসারির কাছে রিপোর্ট করতে “। [‘একটি জাতির জন্ম’, জিয়াউর রহমান, বিচিত্রা, স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা, ১৯৭৪]
ধন্যবাদ আপনার মতামত এর জন্য
Nice
thanks
Bungu Bundu Shek Mujibour Rahman he was the Great Leader of Bangali Nation , He is the Founder Father of Bangladesh , Judgement of 7 th day of 1971 ,
Majur Ziaur Rahman was the Great Hero of the war of 1971 , He Declared 27 day on of Declaration call- Independent Nation of Bangladesh on Behalf of Our Great Leader Bungu Bundu Shek Mujibour Rahman ,
Thanks
মেজর জিয়া প্রথম সাধিনতার ডাক দিয়েছেন। তারপর চট্রগ্রাম আওয়ামীলীগ নেতা হান্নান ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ শেখ মুজিবুর রহমানের নামে সাধিনতার ঘোষণা দিতে বলেন।পরে জিয়া শেখ মুজিবুর রহমানের নামে সাধিনতার ঘোষণা দেন।
Thanks
আলমগীর লাইভে আপনাকে কথা দিয়ে ছিলাম
Ki kotha vai