Okhane to hum boda nei. Publicer taka niye noy choy kore na ba nijer badi te uthane gede rakhe na. Ekmatra amader deshe specifically paschim bonga chada kothayo durniti nei chor nei.
আগে আমাদের যোগ্য নাগরিক হতে হবে !!! সততা, প্রকৃত শিক্ষা , ভদ্রতা ইত্যাদি গুণের অধিকারী হওয়া প্রয়োজন !! কোন দেশের সকল বা কমপক্ষে 90 শতাংশ মানুষ ভদ্র, শিক্ষিত, সততার অধিকারী ও রুচিশীল হলে ,জনপ্রতিনিধিও ভালো পাওয়া সম্ভব !!!
শুধু শিক্ষিত হলেই হবে না তার জন্য মনুষ্যত্বের শিক্ষা টা সবার আগে প্রয়োজন মনুষ্যত্বের শিক্ষা না হলে শুধু পুঁথি গত শিক্ষা মনুষ্যত্বের কোনো কাজেই লাগবে না
@@sanjoyghosh4538 ফার্স্ট, সেকেন্ড অথবা থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি কিসের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়....!!! টাকার ভিত্তিতে তাই তো......??? কিন্তু টাকা না থাক মানসিকতা তো আছে.......!!! না কি এটাও বিসর্জন দিয়ে বসে আছি আমরা........ ভালো ব্যবহার করবার জন্য টাকা লাগেনা, শুধু বৈচারিক ভাবে উন্নত হলেই চলবে....... মনে রাখবেন এক সময় এই বাংলায় পুরো পুরি বকলম মানুষেরাও নিজেদের উচ্চ বৈচারিকতার পরিচয় দিয়ে গেছে..... বড়োই আফসোস হয় যে আজ সেই বাংলার কি দুরবস্থা
আমার age 43, আমি মনে করি না আমি বেঁচে থাকতে এ রাজ্যে পালা বদল ঘটবে। সে আশা ও এ রাজ্যে করা যায় না। এ রাজ্যের মানুষ এতো ভালবাসেন এই রাজ্য সরকারকে, যে এই দুর্নীতির পরও দু হাত ভরে vote দিচ্ছেন।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন !!! ভারতের নাই বা হতে পারলেন ,মন্দ কী !!!??? আর আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হবো !!! কারও আপত্তি আছে নাকি ???!!!
দাদা তুমি কাকে দেখাচ্ছ ও কাকে শিখাচ্ছ এসব,এটা এমন অবাক করা অসাধারণ প্রতিভাবান নয় শুধু , অসাধারণ জ্ঞানী মানুষ উনি, তাইতো এমন প্রধানমন্ত্রী সাইকেলে যাচ্ছেন,,, আমার শ্রদ্ধা জানাই উনাকে
অবাক করা সংবাদের জন্য ধন্যবাদ , সফিকুল বাবু । কিছুই বলার নেই । ছবিই সব বলে দিচ্ছে । শুধু বলার , যেখানে " তুই তো মারপিট করিস আর বোম বাধিস " যাকে বলা হয়েছিল , সেই ব্যক্তিকেই " z " ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দেওয়া হয় । সেটাও অবাক করা সংবাদ বটে ।
মন ভরে উঠল, ঈশ্বর আছেন শুধুমাত্র এই সব দেশে, উনাকে প্রনাম এর সাথ সাথ ওই দেশকে হাজারো বার মন থেকে প্রনাম প্রনাম প্রনাম জানাই, সত্যিই ওই দেশে দেবতাদের বসবাস আছে এ কথা স্বীকার করতে হয়,আবারও ওই দেশের প্রধান মন্ত্রীকে সংবর্ধনা ও প্রনাম জানালাম,
এতো ভারতবাসী এই শিক্ষা বা মন্ত্রীদের কাছে থেকে আশাকরবে দাদা যা দেখালেন বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে খুবই ছোট চপ মুড়ি আর চা বানলে তাদের সন্মান অনেক বেশি। সাইকেল নিয়ে যাচ্ছে এর গভীরতা টা ভারতবাসীর বুঝতে অনেক বছর বাকি।
শফিকুল ভাই, খুবই ভালো দৃশ্য। এমনটাই হওয়া বাঞ্ছনীয় । বিশেষ করে ছোট দেশগুলিতে, যেখানে মানুষের ভীড় কম। কিন্তু ভারতে মন্ত্রীদের আড়ম্বরগুলি বড্ডো বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে। ডঃ বিধানচন্দ্র রায় মহাশয়কে দেখতাম অফিস থেকে বাড়ি যেতেন একটি স্টুডিবেকার গাড়িতে ,চালকের পাশের আসনে খোলা জানালায় বসে। পিছনের সীটে হয়তো শুধু একজন, বোধ হয় দেহরক্ষী। গাড়ির সামনে শুধু একটি মোটরবাইকে একজন পোশাক পড়া পুলিশ সার্জেন্ট। কখনো বিশেষ উপলক্ষে যাবার সময়ে একটা সাইরেন বাজানো পাইলট গাড়ি। তার প্রয়ানের পরের মন্ত্রীসভাতে অর্থমন্ত্রীর পদে বসলেন উপমন্ত্রী শ্রীতরুণকান্তি ঘোষ। প্রথমেই সেই পরম বৈষ্ণব মহাশয়ের আবদার হলো, "মন্ত্রী হয়েছি, তাহলে একটু জৌলুশ থাকবেনা ?" খুব বড় একটা নতুন ইম্পালা গাড়ী, সামনে পিছনে কয়েকটা গাড়ি নিয়ে তার পথযাত্রা শুরু হলো। সংবাদপত্রে অনেক টিপ্পনি কাটা হলো। পরে জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে তার নিজের এবং অন্য ক্যাবিনেট মন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ হলো একটা লম্বা গাড়ির কনভয়। যতটা সুরক্ষার প্রয়োজনে তার চেয়ে অনেক বেশী জৌলুসের জন্য। এখন কথা হচ্ছে, মন্ত্রীরা নিশ্চয় সাধারণ মানুষদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যক্তি , কৌতূহলের তো বটেই। কিন্তু এতো বাড়াবাড়ির কোন যুক্তি নাই। তার জন্য গাড়ি , জ্বালানি, আর পুলিশ কর্মীদের শ্রমের জন্য যে কত লক্ষ টাকা সরকারি ভান্ডার থেকে খরচ হয় তার হিসেবে কেউ জানেনা। ডঃ রায়ের সময়ে আমি নিজে দু-একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে একগাড়িতে সহযাত্রী হয়েছি , অত্যন্ত সাধারণ মরিস গাড়ি, কোনো ট্রাফিক বন্ধ করা আড়ম্বর ছিলোনা। তবু একথা বলতেই হবে, যেমন মন্ত্রীদের আড়ম্বর বেড়েছে ,তার সঙ্গে নাগরিক জীবনে বিরাট গুন্ডারাজও বহুগুন বেড়েছে। খুব স্পষ্ট ভাবে সেই শয়তান আর খুনিদের প্রশ্রয় দিয়ে বাড়িয়ে তুলেছেন ওই মন্ত্রীরাই। দেখি ইউরোপের ছোট দেশগুলির দিকে। নেদারল্যান্ডের মতন অন্য দেশগুলোতেও শাসক আর সাধারণ সভ্য মানুষদের আন্তরিক যোগাযোগ বেশ ঘনিষ্ঠ। তাদের প্রত্যহ জৌলুশ প্রদর্শনের কোনো দায় নেই। তবু বর্তমানে আশংকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু জঙ্গী ধর্মান্ধ ঘাতক সহজে সেইসব দেশে ঘাঁটি গেড়েছে। আশির দশকে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অফিস থেকে পদব্রজে বাড়ি ফিরতেন ; একদিন পথে খুন হয়ে গেলেন। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা দেখে এটা বোঝা যায়, আসলে সমাজকে যে নেতারা যেমন ভাবে পথ দেখান, তাদের শুভ বা লোভী চরিত্রের ফসল সেই সমাজটাই হয়ে ওঠে।
আমাদের বহরমপুরে একজন পৌরসভার পৌরপিতাকে দেখেছি সাইকেলে যেতে আসতে।বামফ্রন্ট আমলে সেটা ছিল নির্দলীয় পুরবোর্ড।তারও আগে দেখেছি পৌরপিতাকে রিক্সায় যাতায়াত করতে,তখন আমরা স্কুলের ছাত্র ছিলাম আর এখন একজন কমিশনার চারচাকা নিয়ে পৌরসভায় প্রবেশ করে।পৌরপিতার তো কথাই নেই।
অসামান্য। বিদেশী জাতির সংস্কৃতি, বিশেষ করে ইউরোপে, তরুণদের শিক্ষিত করার উপর বেশি জোর দেওয়া এবং জীবনযাত্রার দিকে কম মনোযোগ দেওয়া। ইউরোপীয় সংস্কৃতি নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ কেন্দ্রিক।
আপনি রাজ্যের ব্যপারে , পঞ্চায়েত এ যাচ্ছেন !! আমাদের বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা একসময় এসেছিলেন এমন সমর্থক পরিবৃত হয়ে, দেখলেই ভয় লাগবে। এই কালচার আজকের নয় বাম আমলের থেকে এসেছে। এখন বিশাল ফুলে ফেঁপে উঠেছে।
সফিকুল, প্রতিবেদন ভাল লাগল। কিন্তু এখানে রিকশায় বা সাইকেলে করে এভাবে যাওয়া সম্ভব নয় ইচ্ছে থাকলেও কারন এত লোকজন এত Traffic, নিরাপত্তার অভাব। এসব ভাবতে হবে। তুমি এসব দেখে আমাদের দেশকে তুলনা করবে না।
সফিকুল ভাই এই প্রতিবেদনে যা দেখালেন একেবারে মনোমুগ্ধকর প্রতিবেদন | এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অসাধারণ উচ্চমনের মানুষ সেজন্যই ওই দেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন | যে জেবার করে ক্ষমতা দখল করে তার কি ওই রকম সাহস থাকবে ? তারপ্রতি থাকে শুধু ক্ষোভ আর ঘৃণা তার সাথে প্রাণের ভয় | যার মধ্যে সততা থাকবে সাহসা থাকবে বিশ্বাস থাকবে উদারতা থাকবে তার সিকিউরিটি দরকার হয় না |
শিক্ষনীয়। সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী সাইকেল চড়ে বাজারে যান। সঠিক শিক্ষা, সঠিক প্রশাসন থাকলে সে দেশ এরকম হবে।
এই জন্যেই ত এত উনতি
Okhane to hum boda nei. Publicer taka niye noy choy kore na ba nijer badi te uthane gede rakhe na. Ekmatra amader deshe specifically paschim bonga chada kothayo durniti nei chor nei.
ঐ দেশে পাবলিক সিকিউরিটি নেক্সট লেভেল এর।
বই পোড়ানো ইভেন্ট সারা পৃথিবীর গুটি কয়েক দেশেই সম্ভব ছিলো,
আসল সেক্যুলার ওরা,
বাকি সব ভন্ড বাবা অন্ডে চুলকায়
ওখানে কি আমাদের রাজ্যের মতো পদে পদে এত্ত দুর্নীতি হয়!
right,👍❤❤❤
আমাদের মুখ্যমন্ত্রী র তো একটা সাইকেল ও নেই। বেচারিকে কপ্টার এ চড়ে ঘুরতে হয়।
😂
সত্যি আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কত গরীব ভাবুন। 😢😢
@@pravatiadhikary7719:: আমাদের পশ্চিমবঙ্গের প্রধানমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর তূলনা----------কোথায় রাণী রাসমনি আর কোথায় চু ... মারানি !
কেন হুইল চেয়ার ছিল তো।
@@shankarkumarsana5909😂😂😂😂😂😂😂
😂এখানে পঞ্চায়েতের মেম্বার পারলে হেলিকাপ্টার নিয়ে বেরিয়ে পরে
Kothai Dutch (Makka) ar kothai Bangali (paikhana)
@@taraksaha9 Right. right.
🤣🤣🤣🤣🤣 কুচ ভি
নিদেন পক্ষে আট/দশ কোটির গাড়ি অনেক পঞ্চায়েত সদস্যেরও আছে।
এর নাম উন্নয়ন।
TMC এক একটা লিডার helicaptar কেনার মতো টাকা চুরি করেছে।
বাংলায় বিরোধীদের ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরাই কঠিন । তার ওপর যদি কোনও পদ পরিবর্তন হয় , তাহলে একমাত্র ভগবান ভরষা ।
😂😂😂
শিক্ষা নেওয়ার মতোই প্রতিবেদনীয় আদৌ কি নেবে কেউ
ভারতের কেউ কখনো এ শিক্ষা নেয়নি নেবেও না। সততা থাকলে তবে তো নেবে।
💯💯💯💯💯💯
Naaa. Soficool nije bmw te ghore
সত্যিই মনে রাখার মতো বিষয়।
একজন সাধারন মানুষের মতো সাইকেল চালিয়ে চলেগেলেন।
কেউ যেন না বলে এটা পিসির দেওয়া সাইকেল।
😂😅😊
ভাগ্যিস এটা এই সরকারের সবুজ সাথীর সাইকেল না তাহলে ক্রেডিট টা একজনই নিতেন
Sabuj sathi
😂😂😂😂
পিসি জানতে পারলে অবশ্য দাবি করবেন সাইকেল টা উনিই দিয়েছেন 😂😂😂😂
আমাদের দেশে কবে সেই নেতা হবে হেলিকপ্টারে না চড়ে সাইকেলে চড়বে।❤❤❤
ভারতবর্ষের নেতাদের জীব গুলো খুব বড়ো,,,,
😂😂😂
যেদিন মুখ্য মন্ত্রীর হাতে হারিকেন উঠবে।
আগে আমাদের যোগ্য নাগরিক হতে হবে !!! সততা, প্রকৃত শিক্ষা , ভদ্রতা ইত্যাদি গুণের অধিকারী হওয়া প্রয়োজন !! কোন দেশের সকল বা কমপক্ষে 90 শতাংশ মানুষ ভদ্র, শিক্ষিত, সততার অধিকারী ও রুচিশীল হলে ,জনপ্রতিনিধিও ভালো পাওয়া সম্ভব !!!
@@r.m.3175 একদম সঠিক বলেছেন। যে দেশে 500/- 1000/- টাকায় নিজের মান ইজ্জত ইমান বিকোয় সেই দেশের মানুষের কপালে এই রকমই প্রশাসক জুটবে।
ববি হাকিমের এই উক্তি চরম নান্দনিয় । আপনাকে ধন্যবাদ।
এ সমস্ত শুধু সেখানেই সম্ভব, যেখানে সবাই সত্যিকারের শিক্ষিত
শুধু শিক্ষিত হলেই হবে না
তার জন্য মনুষ্যত্বের শিক্ষা টা
সবার আগে প্রয়োজন
মনুষ্যত্বের শিক্ষা না হলে
শুধু পুঁথি গত শিক্ষা মনুষ্যত্বের
কোনো কাজেই লাগবে না
@@BidhansikdarSwpansikdar-rx7ns ১০০ বার ঠিক
Ota fast world bhai ami r tumi thard world e bosobas kori
@@sanjoyghosh4538 ফার্স্ট, সেকেন্ড অথবা থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি কিসের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়....!!! টাকার ভিত্তিতে তাই তো......??? কিন্তু টাকা না থাক মানসিকতা তো আছে.......!!! না কি এটাও বিসর্জন দিয়ে বসে আছি আমরা........ ভালো ব্যবহার করবার জন্য টাকা লাগেনা, শুধু বৈচারিক ভাবে উন্নত হলেই চলবে....... মনে রাখবেন এক সময় এই বাংলায় পুরো পুরি বকলম মানুষেরাও নিজেদের উচ্চ বৈচারিকতার পরিচয় দিয়ে গেছে..... বড়োই আফসোস হয় যে আজ সেই বাংলার কি দুরবস্থা
এখানকার নেতা প্রাক্তন হলেও চাই সিকিউরিটি!কেন এত ভয়,নিশ্চয় আছে কিছু ঘাটতি!
Administration is poor.
এরাই প্রকৃত ভদ্র লোক। আর পাশাপাশি দেখুন কালীঘাটের যুবরাজ ও তার মায়েদের ঠাট বাট!
শুধু কালীঘাট? মোদী, শাহ এদের কেও বলুন
ভাইপো ৫০ টা গাড়ি নিয়ে ঘুরে একটা আঙ্চলীক দলের নেতা
মমতা এবং ভাইপো , এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যায় হেলিকপ্টার করে !!!!
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর কথা মনে পড়ে।
আমার age 43, আমি মনে করি না আমি বেঁচে থাকতে এ রাজ্যে পালা বদল ঘটবে। সে আশা ও এ রাজ্যে করা যায় না। এ রাজ্যের মানুষ এতো ভালবাসেন এই রাজ্য সরকারকে, যে এই দুর্নীতির পরও দু হাত ভরে vote দিচ্ছেন।
সাম্প্রদায়িক মনোভাব থেকে সরে আসতে হবে, তবেই যদি কিছু হয়।
এখানে ভোট দিতে হয়না জোরকরে নিতে হয় ।
@@rajusardar8790:: মানুষ রাজনৈতিকভাবে সচেতন নাহলে দেশের পালা বদল সম্ভব নয় ।
সত্যি কথা
Dada 2 no kore jitechen. Thik moto vote hole ei result hoto na.
সুন্দর একটা প্রতিবেদন করলেন বিদেশ বলেই সম্ভব
ইউরোপ এর দেশ এ এমনটাই হয়।
আপনি ঠিক বলেছেন। ক্ষমতার পরিবর্তন হবেই।
নিশ্চিত থাকুন কিছু ই হবে না।
চিরস্থায়ী কেউ নন
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন !!! ভারতের নাই বা হতে পারলেন ,মন্দ কী !!!???
আর আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হবো !!! কারও আপত্তি আছে নাকি ???!!!
আমাদের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কে দেখুন কিভাবে আছে l
একজনে কি করে দল চলে, গ্রামে তো সেই ধরে ধরে থাঙ্গাতো
শিক্ষনীয় বিবৃতি দেওয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই
যদিও খবরটা পুরোনো , তবুও সমস্ত রাষ্ট্র প্রধানেরই এই উদাহরণ অনুসরণ করা উচিত !! অন্ততঃ সেদেশের সাধারণ মানুষের উপকার হবে !!
right.
দাদা তুমি কাকে দেখাচ্ছ ও কাকে শিখাচ্ছ এসব,এটা এমন অবাক করা অসাধারণ প্রতিভাবান নয় শুধু , অসাধারণ জ্ঞানী মানুষ উনি, তাইতো এমন প্রধানমন্ত্রী সাইকেলে যাচ্ছেন,,, আমার শ্রদ্ধা জানাই উনাকে
নেদারল্যান্ডস অত্যন্ত ধনী রাষ্ট্র এবং দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র। আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অত্যন্ত ভাল। অত্যন্ত উন্নত দেশ।
সভ্য দেশের মানুষের সভ্য আচরণ - আমাদের মতো কোন লোভ লালসা, চিটিং গীরি করে না।
অবাক করা সংবাদের জন্য ধন্যবাদ , সফিকুল বাবু । কিছুই বলার নেই । ছবিই সব বলে দিচ্ছে ।
শুধু বলার , যেখানে " তুই তো মারপিট করিস আর বোম বাধিস "
যাকে বলা হয়েছিল , সেই ব্যক্তিকেই " z " ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দেওয়া হয় । সেটাও অবাক করা সংবাদ বটে ।
আমাদের বিচার ব্যবস্থা দায়ী
আমাদের বিচার দাগী আসামী দের
সাথেই থাকে
ফিদেল কাস্ত্রো দীর্ঘদিন সাইকেলেই যাতায়াত করে দেশের প্রধানের দায়িত্ব সামলেছেন।
ঠিক বলেছেন।
একদম
আমাদের দেশে কাউন্সিলার থেকে সাংসদ সকলের পেনশেন,সমস্ত সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া উচিত!
শফিকুল বাবু নমস্কার এরকম একটা অসাধারণ প্রতিবেদনের জন্য।
এই জন্যে ই তো ওদের জিডিপি প্রথম সারিতে।
মন ভরে উঠল, ঈশ্বর আছেন শুধুমাত্র এই সব দেশে, উনাকে প্রনাম এর সাথ সাথ ওই দেশকে হাজারো বার মন থেকে প্রনাম প্রনাম প্রনাম জানাই, সত্যিই ওই দেশে দেবতাদের বসবাস আছে এ কথা স্বীকার করতে হয়,আবারও ওই দেশের প্রধান মন্ত্রীকে সংবর্ধনা ও প্রনাম জানালাম,
এই ধরনের খবর পরিবেশন
করার জন্য ধন্যবাদ ।
বিরাট শিক্ষনীয় ।
ঐ দেশে রাজনীতি হচ্ছে সেবা আর আমাদের দেশে রাজনীতি হচ্ছে ধান্দা।
সফিকুল দা এসব ওরা কোনদিন ই শিখবে না। এরা তো সব ভোগীর দল । শুধু ভোগ কর , ত্যাগ করোনা।
সফিকুল ভাই এখানে কোনো দিন পরিবর্তন হবে না!
এখানে 14 বছর ক্ষমতা য় থাকলে কি কি তার সম্পত্তি হতে পারে?
দাদা আপনার প্রতিবেদনগুলো বিভিন্ন রকমের খুব ভালো
এতো ভারতবাসী এই শিক্ষা বা মন্ত্রীদের কাছে থেকে আশাকরবে দাদা যা দেখালেন বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে খুবই ছোট চপ মুড়ি আর চা বানলে তাদের সন্মান অনেক বেশি। সাইকেল নিয়ে যাচ্ছে এর গভীরতা টা ভারতবাসীর বুঝতে অনেক বছর বাকি।
যে ভালোবাসা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এবং বিরোধীদের দিচ্ছেন সেটাই ফেরত পাবে I
ভাবা যায় না। ধন্যবাদ সফিকুল ভাই, এই সব তথ্য খুঁজে আমাদের দেখানোর জন্য। আপনি প্রকৃত মানবতাবাদী।
একদম খুব উপযুক্ত প্রতিবেদন দাদা।
অবাক করা বিষয়, বাংলায় একজন পঞ্চায়েত প্রধান হলে চার চাকা নিয়ে ফিরতো😊
দারুন একটি পোস্ট এটা ভারতে সম্ভব নয় খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
দাদা ইউরোপের রাজনীতিতে এখন মিউজিক্যাল চেয়ার চলছে....
রজনীতি সমাজ ভিত্তিক। সমাজ তৈরি হয় মানুষ থেকে। রাজনীতি সেই সমাজের মানুষের প্রতিচ্ছবি।
এই রকম আদর্শ তুলে ধরার খবর ভারতের জনগনের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
ঝুটা ঘমন্ডের দেশ আমাদের। কোনো কালে শিখবে না।
কেনো হয় না বুদ্ধদেব বাবুর বাড়িটা দেখেন নি।
এইখানে তো রাজনীতি একটা ব্যবসা, আপনার ওই মানুষের সেবার নিকুচি করেছে।
দারুন অসধারণ দৃশ এই হচ্ছে জননেতা ❤
দারুণ এই তো ঠিক, আমাদের গুলো একটু দেখুন,
এই নজির আরো আছে হল্যান্ডের প্রধান মন্ত্রী । সম্ভবত অল্ডো মোরো নামে একজন প্রধানমন্ত্রী এইভাবে সাইকেলে যেতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছিলেন ।
খুব মজা পেলাম। ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো।
অবশ্যই অনুসরণযোগ্য একটা বিষয়।তবে এই ধরনের উদাহরণ এদেশে কয়েকটি পাওয়া যাবে।প্রফুল্ল সেন, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রমুখ।
সফিকুল বাবু, আমরা অনেক পিছিয়ে। এসব কালচার আমাদের কোনোদিনও হবে না! ওই জন্যই ওরা প্রথম বিশ্ব, আর আমরা তৃতীয়!!
আমাদের দেশের তথা বাংলায় একজন প্রধান সাইকেলে পঞ্চায়েত অফিসে যাতায়াত করবেন এটাও তোমার চোখে পড়ে না।
শফিকুল ভাই, খুবই ভালো দৃশ্য। এমনটাই হওয়া বাঞ্ছনীয় । বিশেষ করে ছোট দেশগুলিতে, যেখানে মানুষের ভীড় কম। কিন্তু ভারতে মন্ত্রীদের আড়ম্বরগুলি বড্ডো বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে। ডঃ বিধানচন্দ্র রায় মহাশয়কে দেখতাম অফিস থেকে বাড়ি যেতেন একটি স্টুডিবেকার গাড়িতে ,চালকের পাশের আসনে খোলা জানালায় বসে। পিছনের সীটে হয়তো শুধু একজন, বোধ হয় দেহরক্ষী। গাড়ির সামনে শুধু একটি মোটরবাইকে একজন পোশাক পড়া পুলিশ সার্জেন্ট। কখনো বিশেষ উপলক্ষে যাবার সময়ে একটা সাইরেন বাজানো পাইলট গাড়ি। তার প্রয়ানের পরের মন্ত্রীসভাতে অর্থমন্ত্রীর পদে বসলেন উপমন্ত্রী শ্রীতরুণকান্তি ঘোষ। প্রথমেই সেই পরম বৈষ্ণব মহাশয়ের আবদার হলো, "মন্ত্রী হয়েছি, তাহলে একটু জৌলুশ থাকবেনা ?" খুব বড় একটা নতুন ইম্পালা গাড়ী, সামনে পিছনে কয়েকটা গাড়ি নিয়ে তার পথযাত্রা শুরু হলো। সংবাদপত্রে অনেক টিপ্পনি কাটা হলো। পরে জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে তার নিজের এবং অন্য ক্যাবিনেট মন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ হলো একটা লম্বা গাড়ির কনভয়। যতটা সুরক্ষার প্রয়োজনে তার চেয়ে অনেক বেশী জৌলুসের জন্য। এখন কথা হচ্ছে, মন্ত্রীরা নিশ্চয় সাধারণ মানুষদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যক্তি , কৌতূহলের তো বটেই। কিন্তু এতো বাড়াবাড়ির কোন যুক্তি নাই। তার জন্য গাড়ি , জ্বালানি, আর পুলিশ কর্মীদের শ্রমের জন্য যে কত লক্ষ টাকা সরকারি ভান্ডার থেকে খরচ হয় তার হিসেবে কেউ জানেনা। ডঃ রায়ের সময়ে আমি নিজে দু-একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে একগাড়িতে সহযাত্রী হয়েছি , অত্যন্ত সাধারণ মরিস গাড়ি, কোনো ট্রাফিক বন্ধ করা আড়ম্বর ছিলোনা।
তবু একথা বলতেই হবে, যেমন মন্ত্রীদের আড়ম্বর বেড়েছে ,তার সঙ্গে নাগরিক জীবনে বিরাট গুন্ডারাজও বহুগুন বেড়েছে।
খুব স্পষ্ট ভাবে সেই শয়তান আর খুনিদের প্রশ্রয় দিয়ে বাড়িয়ে তুলেছেন ওই মন্ত্রীরাই। দেখি ইউরোপের ছোট দেশগুলির দিকে। নেদারল্যান্ডের মতন অন্য দেশগুলোতেও শাসক আর সাধারণ সভ্য মানুষদের আন্তরিক যোগাযোগ বেশ ঘনিষ্ঠ।
তাদের প্রত্যহ জৌলুশ প্রদর্শনের কোনো দায় নেই। তবু বর্তমানে আশংকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু জঙ্গী ধর্মান্ধ ঘাতক সহজে সেইসব দেশে ঘাঁটি গেড়েছে। আশির দশকে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অফিস থেকে পদব্রজে বাড়ি ফিরতেন ; একদিন পথে খুন হয়ে গেলেন। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা দেখে এটা বোঝা যায়, আসলে সমাজকে যে নেতারা যেমন ভাবে পথ দেখান, তাদের শুভ বা লোভী চরিত্রের ফসল সেই সমাজটাই হয়ে ওঠে।
এখানে আঞ্চলিক দলের সভা পতি নিরাপত্তা নিয়ে চলে আর ওখানে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নির্ভীক নিরাপত্তা ছাড়া চলে I
সেইজন্য ওই দেশের মানুষ এত সুখী, আর পশ্চিমবঙ্গের ভালো মানুষের মুখ খোলা বারণ!!
আর আমাদের নমো দাদু ! বছর বছর গাড়ি আর এরোপ্লেন না বদলালে চলেনা। নিরাপত্তা তো ছেড়েই দিলাম। আর পিসি ভাইপো এরা তো অন্য লেভেলে বাস করেন।
ঠিক বিদেশে সাইকেল করে যাওয়া উচিত
এরাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক।
এরা অনাড়ম্বর জীবন যাপন করতে ভালোবাসেন।
এরা সরকারি পয়সাকে সম্মান করেন, কারণ সরকার সকলের।❤
সবাই দেশের নাগরিক। সবাই সমান। সভ্য দেশ।
আমরা সব ভগবান বানাই দেশের নেতাদের।দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন চাই।
আমাদের দেশে রাজনীতির চাকর বাকর,বড়ো বড়ো গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
১৪ বছর প্রধান মন্ত্রী থাকার পরও হেলিকপ্টার ভাড়া করার পয়সা নেই ? এই সভ্য গনতান্ত্রীক সমাজকে 🙏 🙏
আসল কথা যেখানে যত দুর্নীতি সেখানে ততো সিকিউরিটি
This scene is impossible to see in many countries..
Salute him (this PM)..🙏🙏
আমাদের বহরমপুরে একজন পৌরসভার পৌরপিতাকে দেখেছি সাইকেলে যেতে আসতে।বামফ্রন্ট আমলে সেটা ছিল নির্দলীয় পুরবোর্ড।তারও আগে দেখেছি পৌরপিতাকে রিক্সায় যাতায়াত করতে,তখন আমরা স্কুলের ছাত্র ছিলাম
আর এখন একজন কমিশনার চারচাকা নিয়ে পৌরসভায় প্রবেশ করে।পৌরপিতার তো কথাই নেই।
এদের থেকে আমাদের অনেক কিছু শিখতে হবে।
Sabash Arambag TV.Joyho Safikulda Joyho. JOY SHREE RAM.
আমাদের এখানে সামান্য পঞ্চায়েতের সদস্যরাই AC স্করফিউ ছাড়া চলে না 😂
সঠিক রাজনীতি করা মানুষ সন্মান পায় আর বেঠিক রাজনীতি করা মানুষ ভয় পায়,
হায় সফিকুল,
কিসে আর কিসে!
ধানে আর তুষে!!
এটাই হচ্ছে বদলা নয় বদল। 👍👍
অসামান্য। বিদেশী জাতির সংস্কৃতি, বিশেষ করে ইউরোপে, তরুণদের শিক্ষিত করার উপর বেশি জোর দেওয়া এবং জীবনযাত্রার দিকে কম মনোযোগ দেওয়া। ইউরোপীয় সংস্কৃতি নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ কেন্দ্রিক।
পাশের রাজ্যের মুখমন্ত্রীও তো দৃষ্টান্ত রেখেছেন।
সাইকেল কনসেপ্ট কি আমাদের পিসি দিয়েছে 😂 সব কিছুর মধ্যেই যা ঘটে সব হাত আছে!!
উনি যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তখনও সাইকেলেই এসেছিলেন
সাইকেল !! আমাদের দেশের পিয়নও সাইকেলে চড়ে না!
এই মহত ব্যক্তি পূর্বের প্রধান মন্ত্রী আজ আব্দুল কালামের সারিতে এসে গেলেন। তাঁকে স্যালুট।
Mamta begum hole helicopter lagto 😂😂😂
হবে না কেন ! ওটা নেদারল্যান্ড, আমাদেরটা কামান ল্যান্ড । মানুষরা কামিয়েনিস্ট ।
আমাদের নবান্ন কী কোন দিন পালা বদল হবে মনে তো হয় না ।সেই দিন কী কোনো দীন ফিরবে ।ধন্যবাদ সফিকুল বাবু ।
এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কেউ এভাবে অবসর নেয়ার উপদেশ দিকে সে জ্যান্ত থাকবে কিনা সন্দেহ
আর আমাদের রাস্তা নির্জন পুরো এ সি গাড়ির কনভয় চারিদিকে থরহরি কমপো বিরাট বিশাল ব্যাপার ভয় ভয় করে
আপনি রাজ্যের ব্যপারে , পঞ্চায়েত এ যাচ্ছেন !! আমাদের বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা একসময় এসেছিলেন এমন সমর্থক পরিবৃত হয়ে, দেখলেই ভয় লাগবে। এই কালচার আজকের নয় বাম আমলের থেকে এসেছে। এখন বিশাল ফুলে ফেঁপে উঠেছে।
আমার বড়ো গর্ব হলো এই দৃশ্যটা দেখে
সফিকুল,এইসব উদাহরণ তোমরা দেখাতেই থাকবে,আর আমরা চোখ মুখে বিস্ময় নিয়ে দেখেই যাবো।আখেরে আমাদের কী পাওনা !!
ঐদেশে স্যালুট জানাই
প্রকৃত জননেতা...এঁদের বলে!!!
এসব ভিডিও দেখিয়ে লজ্জা দেবেন না।
আমাদের এখানে ভোট দেওয়ার পরে বাড়ীতে ফিরে আসতে ভয় লাগে। আর যদি বিরোধী দলের হয় তাহলে আরও বেশি ভয়।
Extra security tara e nan jara honest.jara dishonest tara security niye cholen.amader state a dekhun na minister thekeo fear of being shot .
এই রকম পরিস্থিতি ও পরিবেশ
অদোঔ কোনো দিন
ভারত বর্ষে আসবে কিনা সন্দেহ আছে একজন ভারতীয় হয়েও
বোলতে বাধ্য হচ্ছি
এই শিক্ষার মূল্য সংবিধান কে সম্মান দেয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এটাদেখে শেখা উচিত।মুখ্যমন্ত্রী তো অনেক দুর।আগে প্রধানমন্ত্রী পরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
এরকম যদি এগিয়ে বাংলা হোত, তবে কেমন হোত? এটা বাস্তবে হবে না, হয়ত স্বপনেহবে।
সফিকুল, প্রতিবেদন ভাল লাগল। কিন্তু এখানে রিকশায় বা সাইকেলে করে এভাবে যাওয়া সম্ভব নয় ইচ্ছে থাকলেও কারন এত লোকজন এত Traffic, নিরাপত্তার অভাব। এসব ভাবতে হবে। তুমি এসব দেখে আমাদের দেশকে তুলনা করবে না।
এটাই হলো সঠিক মানব সভ্যতার মুলুক।
এটাইতো হওয়া উচিৎ। আমাদের দেশের মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বাহূল্যতা অনেক বেশি।সকল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে খেলার মাঠের প্রতিপক্ষদের মতো সাবলীল হওয়া প্রয়োজন।
সফিকুল ভাই এই প্রতিবেদনে যা দেখালেন একেবারে মনোমুগ্ধকর প্রতিবেদন | এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অসাধারণ উচ্চমনের মানুষ সেজন্যই ওই দেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন | যে জেবার করে ক্ষমতা দখল করে তার কি ওই রকম সাহস থাকবে ? তারপ্রতি থাকে শুধু ক্ষোভ আর ঘৃণা তার সাথে প্রাণের ভয় | যার মধ্যে সততা থাকবে সাহসা থাকবে বিশ্বাস থাকবে উদারতা থাকবে তার সিকিউরিটি দরকার হয় না |
মানুষের পার্থক্য, শিক্ষা, রুচি, culture সবকিছুই নির্ভর করে।