বাংলাদেশের তাবলিগের ৬ জন শুরা সদস্য তথা নীতিনির্ধারকদের ৪ জনই সাদ সাহেবের বিরুদ্ধে। তাদের চারজনই আলেম। দুজন সাদ সাহেবের পক্ষে। তারা দুজনের কেউ আলেম নন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার বিবেচনায় চারজনের মতামতই প্রাধান্য পাওয়ার হকদার। কাকরাইল মারকাযের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মাওলানা যুবায়ের সাহেব। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তিনিই এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান। তার সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। নিজামুদ্দিন মারকাজ সাদ সাহেব দখল করে আছেন সেখানে কোন ভাগ নাই। শুরার পক্ষের তাবলিগের প্রবীণ মুরব্বীদেরকে অন্যায়ভাবে সাদ সাহেব বের করে দেন তার প্রভাব বেশি থাকার কারণে। বাংলাদেশেরও কাকরাইল মারকাজ ও টঙ্গী ময়দানে কোন ভাগ চলতে পারেনা। কারণ সকল আলেম উলামা ও তাবলিগের নব্বই ভাগ সাথী সাদ সাহেবের বিপক্ষে তাই মারকাজ তাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকতে হবে। সরকার পাকিস্তানকে দেখতে পারে সেখানে তাবলিগের কোন ভাগ নাই সবকিছু আলেমদের তত্বাবধানে এককভাবে চলছে। এজন্য সেখানে সংঘাতও হচ্ছেনা। ভাগাভাগির সুযোগ রাখার অর্থই হলো সংঘাতের রাস্তা উন্মুক্ত রাখা।
আমার দৃষ্টিতে উভয়পক্ষের দুজন করে লোক সরাসরি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবেন প্রকাশ্য জনসম্মুখে অথবা টেলিভিশনে। যাদের কথায় হক আছে আল্লাহ যেন তাদেরকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। আমিন।
সাদ সাবের অনুসারী ওলামা একরাম জুবায়ের সাহেবের অনুসারী ওলামায়ে কেরামদের কে ওপেন চ্যালেঞ্জ করেছে বসার জন্য কিন্তু জুবায়ের পন্থী উলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗ তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই! বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗ এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
বাংলাদেশের সব আলেমি তোমাদের কাছে খারাপ তাাই না।তিন চিল্লা আজিবন লাগিয়ে আলেম হওয়া যাবে না মাথায় রেখো।যারা ২০/২৫বছর মা বাবা কে ছেরে নিজের এলাকা ছেরে লেখা পরা করে আলেম হয়।তাদের কথা সুনবো না ৩চিল্লা ওলাদের কথা সুনবো না। যারা আমাদের দিন সেখায় আজ তাদের ভুল দরি না
@@misroProtikkriya বানাইটা ধর্ম হিন্দু ধর্ম, নিজেই মূর্তি বানায় এবং নিজেই তার পূজা করে, আবার এক গাভি কে তাএএর মা বলে ডাকে এবং তারা সেই গাভীর, মুত্র আর গোবোর খায় হ্যা এটাই হিন্দু ধর্ম
ওটা কি তোদের বাপের জায়গা তোরা যে জায়গা দিবি না এটা হয়েছে আল্লাহর জায়গা আল্লাহর জায়গা সবার জন্য সমান অধিকার আল্লাহ তোদের হেদায়েত দান করুক ঈমান দিক,,,
তাবলীগ নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের এতো আগ্রহ কেন? জনবিচ্ছিন্ন জমিয়তের বারিধারা গ্রুপের নেতারাই কেবল আজ সংবাদ সম্মেলন উপস্তিত ছিলেন। নিজেরা কয়েক টুকরো হয়ে এখন এসেছেন তাবলীগ নিয়ে রাজনৈতিক উচ্চাবিলাসি দেখাতে। সরওয়ার্দীর মতো আজকেও তাবলীগের জুবায়ের সাহেব বা কাকরাইলের কোন মুরুব্বি উপস্থিত ছিলেন না যারা মাশোয়ারা করে চলে আজকের সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তবয় পাঠ করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহা সচিব ফজলুল করিম কাসেমী, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপরি নাজমুল ইসলাম, মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাসউদুল করিম, প্রমুখ তাদের সিন্ডিকেট তাবলিগের বিশাল জনশক্তি নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য। তারা কখনো আওয়ামী লীগ জোট বা কখনো বিএনপি জোটে যায়।জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে।আর তারা সাদ সাহেবরে এত পায় কেন যে নিজামুদ্দিন অনুসারিদের পর্বে ইজতেমায় উনি আসলে ঢাকা হরতাল অচল করার ঘোষণা দে😅
আমি গত আড়াই বৎসর যাবত ইন্ডিয়াতে অবস্থান করছি। দেওবন্দ মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে এক বৎসর যাবত অবস্থান করেছি এবং এখনও মাঝে মধ্যে যাচ্ছি (কেন, তা নীচে জানাচ্ছি )। এইতো গত অক্টোবর, ২০২৪ এ দেওবন্দ মাদ্রাসায় গেলাম ও মুহতামিম সাহেবের সাথে নিরিবিলি কথা বলে অসলাম। দেওবন্দ মহল্লাগুলোতে ও মাদ্রাসাগুলোতে শুধু নিজামুদ্দিনের অনুসারীদেরই মেহনত চলছে। আলমীশুরার মেহনত নেই এবং মেহনত পরিচালনার সাথীও দেখিনি। ওখানের এতায়াতের সাথীদেরকে কৌতুহল বশত ফতোয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তাঁরা বলেন, ইন্ডিয়ান সাথীরা ঐ সমস্ত দুরভিসন্ধিমূলক ফতোয়ার তোয়াক্কা করেনা। তাঁরা মনে করেন এগুলো তৃতীয় পক্ষের ষড়যন্ত্র। এহতেমাম অফিস ( অর্থাৎ প্রিন্সিপালের অফিস) থেকে আমাকে জানানো হলো: মাদ্রাসাগুলোতে পুলিশ খুঁজে খুঁজে বাংলাদেশী ছাত্রদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে আর ভিসা না থাকলে গ্রেফতার করেছে। পাকিস্তানিদের তো আগেই ঐ অবস্থা করেছে। আফগানিস্তানের ছাত্ররা দেওবন্দে রয়েছে। বর্তমানে ৭৫ জন আফগান ছাত্র দেওবন্দে পড়ছে। জানতে পারলাম পুরো আফগানই নিজামুদ্দিনের অনুসারী। ওরা ইসলামের গৌরবোজ্জল খেলাফতে এক আমীরে বিশ্বাসী। তাই ওরা ভদ্র ও অমায়িক। উল্লেখ্য দেওবন্দের খানকা চৌকির পুলিশই আমাকে দেওবন্দ মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে থাকার ব্যবস্থা করেছিল। দেওবন্দ মাদরাসার ওস্তাদ, ছাত্ররা যে মসজিদে নিজামুদ্দিনের অনুসারী হয়ে মেহনত করেন অর্থাৎ মোহাম্মদীয়া মসজিদ, আমি ঐ মসজিদেরই মুসল্লী। ভারতের অনেক প্রদেশে আমি সফর করেছি, ওলামাদের ৯৯% জনই নিজামুদ্দিনের অনুসারী পেয়েছি। মসজিদগুলোতে ইমাম সাহেবগন একবেলা মুন্তাখাবহাদীস কিতাব থেকে তালীম করেন। আরবদের মত তাঁরাও মুন্তাখাবহাদীস কিতাবকে অথেনটিক বা নির্ভরযোগ্য মনে করেন। ইমামগণ কেউকেউ আমারকাছ থেকে লুঙ্গি হাদীয়া চেয়ে নিয়েছেন, কারন বাংলাদেশী লুঙ্গি নাকি ওনাদের পছন্দ। আপনারা অনেকেই জানেন , আমার সন্তান কাকরাইল মার্কাজ মাদ্রাসায় দেশী বিদেশী ছাত্রদের মধ্যে প্রথম হতো। দেওবন্দেও মাশাআল্লাহ ভালো ফলাফল করেছে। সে সুবাদে দেওবন্দে ওস্তাদ, ছাত্র ও পুলিশ সবাই আমাকে সমীহ করে। দুঃখের বিষয় আমাদেরই ভূলের কারনে দেওবন্দ এখন বাংলাদেশের জন্য নিষিদ্ধ হয়ে গিয়েছে! দেওবন্দে ভারতীয় ছাত্রদের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম, দেওবন্দে শুরাই ভাবধারা কেউ প্রবর্তনের চেষ্টা করুক, এটা তারা বরদাস্ত করবে না। তাদের কথা, সারা পৃথিবীর মুসলিম এক আমীরকে মানতে শিখুক, এটা ইয়াহুদ-নাসারারা চায়না। আমরা এখন ছোট আমীরকে মানি এ জন্যযে ভবিষ্যতে বড় আমির বা আসল আমিকে মানতে পারি। প্রাক্তন বাংলাদেশী ছাত্ররা আরও একটি কারণ উল্লেখ করে যা ইন্ডিয়ান ছাত্ররা আমাকে বলেনি, তা হলো বাংলাদেশীরা ভাল রেজাল্ট করে তাদের কোটা দখল করে। যারা আমাকে বা আমার ছেলেকে চিনেন, তাঁরা আমার ছেলের বর্তমান অবস্থা জানতে চাচ্ছেন। সে ইন্ডিয়ান ATS পুলিশের পর NIA পুলিশ হেফাজতে আছে। সে যে ভারতবিদ্বেষী নয়, তা প্রমানের জন্য আমরা ইন্ডিয়ার নিম্নকোর্টের পর হাইকোর্টে লড়ছি। হাইকোর্টে জয়ী না হলে দীল্লীর সুপ্রিম কোর্টে লড়ার প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষা করছি। মুহতামিম সাহেব দোয়া করলেন যাতে হাইকোর্টেই নিষ্পত্তি হয়ে যায়, সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া না লাগে। দীর্ঘ সময় ইন্ডিয়াতে থাকার কারণে হিন্দী/উর্দু বলায় অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি। বাংলা বলতে বেগ পেতে হয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ ওয়ালাদের সামনে আমি বাংলা বলে লজ্জা অনুভব করি কারণ তাঁদের বাংলা বিশুদ্ধ ও শ্রুতিমধুর।
অনেক বড় বড় আলেম রয়েছেন যারা জানেন নিজামুদ্দিন হকের উপরে রয়েছে কিন্তু হেফাজত তাদেরকে মুখ বন্ধ করে রাখতে বাধ্য করেছে আমাদের এলাকায় এর চাক্ষুষ প্রমাণ রয়েছে
আল্লাহ কোরআনে কি বলেছেন, আর উনারা কি করছেনঃ ❤যাহারা দীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে তাহাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাহাদের বিষয় আল্লাহ্র ইখ্তিয়ারভুক্ত। আল্লাহ্ তাহাদেরকে তাহাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করিবেন। اِنَّ الَّذِيْنَ فَرَّقُوْا دِيْنَهُمْ وَكَانُوْا شِيَـعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِىْ شَىْءٍ ؕ اِنَّمَاۤ اَمْرُهُمْ اِلَى اللّٰهِ ثُمَّ يُنَـبِّـئُـهُمْ بِمَا كَانُوْا يَفْعَلُوْنَ সূরা নম্বর: ৬ আয়াত নম্বর: ১৫৯ ❤যাহারা নিজেদের দীনে মতভেদ সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে। প্রত্যকে দলই নিজ নিজ মতবাদ লইয়া উৎফুল্ল। مِنَ الَّذِيْنَ فَرَّقُوْا دِيْنَهُمْ وَكَانُوْا شِيَعًا ؕ كُلُّ حِزْبٍۢ بِمَا لَدَيْهِمْ فَرِحُوْنَ সূরা নম্বর: ৩০ আয়াত নম্বর: ৩২
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗ তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই! বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗ এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗ তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই! বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗ এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
ও চাঁদ মাওলানার ভক্তদেরকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ সংগ্রাম চালিয়ে দাও চাঁদ মাওলানা ভক্ত যারা আছেন তারা এক নম্বর মুসলমান আর যারা তার বিরোধিতা করে তারা দুই নম্বর
মূলত হক আলেমরাই আল্লাহর জন্যে নিজের পয়সা খরচ করে উম্মাহর উপর আমাদের যেই দায়িত্ব ছিল, তা আদায় করতে ছিলেন নিরলসভাবে। কিন্তু তাতে ব্যাঘাত ঘটাতে কিছু শয়তানের অনুসারী আলেমগণের সাথে যুক্ত হয়, শুধু তাই নয় আরো অনেক দ্বীনের ক্ষতি করে, এতে তারা ভাতা পায়। এটা মনোহরদীর এক শয়তান থেকে শুনেছি। তারাই হলো শয়তানপন্থী সাদ পন্থী। যারা ১৮সালে মাদ্রাসার কচি ছাত্রদের উপর আঘাত হানে। আমরা তাদের হেদায়েতের জন্যে সর্বদা দুআ করি। কিন্তু হেদায়েত তো আমাদের হাতে নেই।যদি আল্লাহ....
তাবলীগ নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের এতো আগ্রহ কেন? জনবিচ্ছিন্ন জমিয়তের বারিধারা গ্রুপের নেতারাই কেবল আজ সংবাদ সম্মেলন উপস্তিত ছিলেন। নিজেরা কয়েক টুকরো হয়ে এখন এসেছেন তাবলীগ নিয়ে রাজনৈতিক উচ্চাবিলাসি দেখাতে। সরওয়ার্দীর মতো আজকেও তাবলীগের জুবায়ের সাহেব বা কাকরাইলের কোন মুরুব্বি উপস্থিত ছিলেন না যারা মাশোয়ারা করে চলে আজকের সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তবয় পাঠ করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহা সচিব ফজলুল করিম কাসেমী, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপরি নাজমুল ইসলাম, মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাসউদুল করিম, প্রমুখ তাদের সিন্ডিকেট তাবলিগের বিশাল জনশক্তি নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য। তারা কখনো আওয়ামী লীগ জোট বা কখনো বিএনপি জোটে যায়।জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে।আর তারা সাদ সাহেবরে এত পায় কেন যে নিজামুদ্দিন অনুসারিদের পর্বে ইজতেমায় উনি আসলে ঢাকা হরতাল অচল করার ঘোষণা দে😅
আপনি কি খেয়াল করেছেন জোবায়ের পন্থীদের ইজতেমায় কখনো কোন প্রসিদ্ধ ওলামা(যাদের পোষ্টার প্রচার করছেন) কখনো বয়ান পাননি? কখনো কি এর কারন চিন্তা করেছেন? কারন দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনত আর উনাদের মেহনতের ময়দান সম্পূর্ণ ভিন্ন। এজন্যই দেখবেন কোন মসজিদে হায়াতুস সাহাবা কিতাব পড়তে হলে শুধু আলেম হলেই চলবেনা,তাকে তাবলীগে একসাল লাগাতে হবে।এটা তাবলীগের উসুল। এজন্য যতবড় আল্লামাই হোক এই আমল পেতে হলে অবশ্যই একসাল লাগাতে হবে। আর ইজতেমায় বয়ান পেতে হলে তাকে জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে। নচেৎ যতবড় আল্লামাই হোন ইজতেমা ময়দানে বয়ান পাবেননা। যুবায়েরপন্হিদের গত ২ ৩ বছর ধরে ইজতেমা থেকে বিদেশে ১,২,৩ সালে কোণো উলামা জামাত খুরুজ হয় নি😂
@jubd5264 সাদ এর অনুসারীরা আলেমদের মানেনা। তারা নিজেদের মতো ইসলাম পালন করতে চাই। কাদিয়ানীদের মতো। তাই এদের কে সাদিয়ানী বলা হয়। কিছু দিন পড়েই দেখবেন মাওলানা সাদ নিজেকে নবি দাবি করে বসবে যদি তাকে থামানো না যাই
কাকরাইল মসজিদ কোনো সাদ বা জুবায়ের পন্থীর জায়গা নয়।এইটা মুসলিমদের এবাদতের জায়গা। এই মুসলিম জাতীর আর কতো বিভাজন দেখবো। আল্লাহ তুমি আমাদের নেক বুজ দান করেন।
কে ভন্ড কে আসল সেটা বিচার করার আপনি কে।আপনি নিজে কি সঠিক। আল্লাহর ইবাদতে যারা বাধা দান করে তারাই কাফের। আল্লাহর ইবাদত করে সন্তোষ্টি অর্জন করার অধিকার সবার আছে।সেটা ফয়সালা করার অধিকার কারো নেই।
যারা অশান্তি সৃষ্টি করে তারা যালিম৷ সূরা ফাতির-৩৫ আয়াত -৩২।
যারা কল্লা নেয় তারা খাঁটি।
অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করা ভালো না এটা সকলের জন্যই ক্ষতিকর
হাসি পায় যারা শান্তির বাণী নিয়ে ঘুরে বেড়ায়
তারাই অশান্তি সৃষ্টি করে
মুখে মধু অন্তরে বিষ
একেই বলে
বাংলাদেশের তাবলিগের ৬ জন শুরা সদস্য তথা নীতিনির্ধারকদের ৪ জনই সাদ সাহেবের বিরুদ্ধে। তাদের চারজনই আলেম। দুজন সাদ সাহেবের পক্ষে। তারা দুজনের কেউ আলেম নন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার বিবেচনায় চারজনের মতামতই প্রাধান্য পাওয়ার হকদার।
কাকরাইল মারকাযের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মাওলানা যুবায়ের সাহেব। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তিনিই এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান। তার সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
নিজামুদ্দিন মারকাজ সাদ সাহেব দখল করে আছেন সেখানে কোন ভাগ নাই। শুরার পক্ষের তাবলিগের প্রবীণ মুরব্বীদেরকে অন্যায়ভাবে সাদ সাহেব বের করে দেন তার প্রভাব বেশি থাকার কারণে। বাংলাদেশেরও কাকরাইল মারকাজ ও টঙ্গী ময়দানে কোন ভাগ চলতে পারেনা। কারণ সকল আলেম উলামা ও তাবলিগের নব্বই ভাগ সাথী সাদ সাহেবের বিপক্ষে তাই মারকাজ তাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকতে হবে।
সরকার পাকিস্তানকে দেখতে পারে সেখানে তাবলিগের কোন ভাগ নাই সবকিছু আলেমদের তত্বাবধানে এককভাবে চলছে। এজন্য সেখানে সংঘাতও হচ্ছেনা। ভাগাভাগির সুযোগ রাখার অর্থই হলো সংঘাতের রাস্তা উন্মুক্ত রাখা।
তোমার ধর্ম কী ভাইয়া?
তুমি নিশ্চয়ই অন্য ধর্মের
@@nafizanawer8202 আমি হিন্দু আর তাবলীগ জামাত আমি মনে করি রাজনৈতিক সংগঠন, যাত্রাপালার দল। ওদেরকে দিয়া মসজিদ না মানুষের ঘর ঝাড়ু দেওয়ানো উচিত।
হকের পক্ষে আছি এবং থাকবো ইনশাআল্লাহ
যেকোনো সংকট সমাধানে নবীজির দেখানো পথকে অনুস্মরণ করাই উত্তম।
এরা নবীজির পথ ছেড়ে মাওলানা সা'দের পথ অনুসরণ করছে। ওরা নাকি সা'দের সাথে জাহান্নামে যেতেও প্রস্তুত।
মানে খুনোখুনি করতে হবে
মসজিদ কারো বাপের ব্যাক্তিগত সম্পত্তি না। এটা সকলের এখানে সবাই থাকবে।
মসজিদে কোন মুনাফিকের স্থান নাই
Right 👍👍..
But grouping korle action action hoybe mind it
কথাটা একটু কেমন হয়ে গলো না জনাব।
এজিদ কিন্তু মুসলমান ছিল,, তারা কিন্তু হক পথে ছিল না এখন যারা হক পথে আছে তারাই থাকবে বাতিলরা আসবে কেন,,
অপেক্ষায় আছি হকের বিজয়ের। হে আল্লাহ তুমি হকের বিজয় দান করো --আমীন।
ভাই ইসলাম মানে শান্তির ধর্ম তাই সবাই মিলেমিশে থাকলে ভালো হয় সেভাবেই থাকি
আল্লাহ তুমি হকের বিজয় দেও
আমিন
আল্লাহুম্মা আমিন
কাকরাইল মসজিদে কোন গ্রুপিং চলবে না।।
আমার দৃষ্টিতে উভয়পক্ষের দুজন করে লোক সরাসরি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হবেন প্রকাশ্য জনসম্মুখে অথবা টেলিভিশনে। যাদের কথায় হক আছে আল্লাহ যেন তাদেরকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। আমিন।
সাদ সাবের অনুসারী ওলামা একরাম জুবায়ের সাহেবের অনুসারী ওলামায়ে কেরামদের কে ওপেন চ্যালেঞ্জ করেছে বসার জন্য কিন্তু জুবায়ের পন্থী উলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗
তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই!
বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗
এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
ওখানে একজনকে হত্যা করে ফেলবে এদায় টিভি মালিক নিবে?
আল্লা বিজয়ী ঘোষণা করবে? 😂😂😂
এরা হক্কানী আলেম নয় হক্কানী আলেম কখনোই সংঘাত চায় না এরা জালেম তারা নিজেকে বড় মনে করে রক্ত সবারই আছে
তোমরা জখন আলেম ওছাত্রের উপর হামলা করছিলা তখন এতো সুন্দুর কথা কোথায় ছিলো।
বাংলাদেশের সব আলেমি তোমাদের কাছে খারাপ তাাই না।তিন চিল্লা আজিবন লাগিয়ে আলেম হওয়া যাবে না মাথায় রেখো।যারা ২০/২৫বছর মা বাবা কে ছেরে নিজের এলাকা ছেরে লেখা পরা করে আলেম হয়।তাদের কথা সুনবো না ৩চিল্লা ওলাদের কথা সুনবো না। যারা আমাদের দিন সেখায় আজ তাদের ভুল দরি না
@@MuhammadAhsan-ek7vt apnake kew jodi hamla kore tokhon api ki bose thakben .
আমরা যদি সেদিন হামলা মারামারি করতাম তোমরা পায়ের তলে পরে ভর্তা হইতা বুঝছো সোনা বাবু
ইসলাম শান্তির ধর্ম😂😂😂😂😂
সনাতন শান্তিল ধর্ম 😂😂😂😂
দেখতেই পাচ্ছি কোনটা কি 😂 @@Sumondhfhej
@@Sumondhfhej অবশ্যই সেটা অশিকার করার কোন সুযোগ নাই,
@@misroProtikkriya বানাইটা ধর্ম হিন্দু ধর্ম, নিজেই মূর্তি বানায় এবং নিজেই তার পূজা করে, আবার এক গাভি কে তাএএর মা বলে ডাকে এবং তারা সেই গাভীর, মুত্র আর গোবোর খায় হ্যা এটাই হিন্দু ধর্ম
@@misroProtikkriya Er jonno proteke Desh drohi kaj e lipto
মাঝেমধ্যে মনটা খারাপ হয়ে যায় এগুলো দেখলে। হুজুরেরা যদি এমন করে। সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে।
ওটা কি তোদের বাপের জায়গা তোরা যে জায়গা দিবি না এটা হয়েছে আল্লাহর জায়গা আল্লাহর জায়গা সবার জন্য সমান অধিকার আল্লাহ তোদের হেদায়েত দান করুক ঈমান দিক,,,
সাংবাদিক ভাই জুবায়ের পন্থী বলতে কিছু নেই। বলেন উলামা গ্রুপ
100% Right 👍🏻
তাবলীগ নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের এতো আগ্রহ কেন?
জনবিচ্ছিন্ন জমিয়তের বারিধারা গ্রুপের নেতারাই কেবল আজ সংবাদ সম্মেলন উপস্তিত ছিলেন। নিজেরা কয়েক টুকরো হয়ে এখন এসেছেন তাবলীগ নিয়ে রাজনৈতিক উচ্চাবিলাসি দেখাতে। সরওয়ার্দীর মতো আজকেও তাবলীগের জুবায়ের সাহেব বা কাকরাইলের কোন মুরুব্বি উপস্থিত ছিলেন না যারা মাশোয়ারা করে চলে
আজকের সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তবয় পাঠ করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহা সচিব ফজলুল করিম কাসেমী, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপরি নাজমুল ইসলাম, মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাসউদুল করিম, প্রমুখ
তাদের সিন্ডিকেট তাবলিগের বিশাল জনশক্তি নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য। তারা কখনো আওয়ামী লীগ জোট বা কখনো বিএনপি জোটে যায়।জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে।আর তারা সাদ সাহেবরে এত পায় কেন যে নিজামুদ্দিন অনুসারিদের পর্বে ইজতেমায় উনি আসলে ঢাকা হরতাল অচল করার ঘোষণা দে😅
@@Donshihab1281😊
😂 সাউয়া গ্রুপ...
উলামাই কি জুবায়েরপন্হীরা। আর সাদপন্হীরা কি উলামা না
আলহামদুলিল্লাহ সাদ সাহেব হকের উপর আছেন ❤❤❤ চামচিকাদের নিন্দায় সূর্যের কোন ক্ষতি হয়না
আল্লাহ পাক আপনি উভয় কে এক ও নেক অতি শীঘ্রই করুন আমিন ছুম্মা আমিন।
হে আল্লাহ তুমি সবার মাঝে রহমত দান করুন যাতে কেই সংঘাতে না জড়ায়।আমিন
হক পন্থিদের ই কাজের সুযোগ দেওয়া হোক!
কোনটি হক কোনটি বাতিল সেটা আমাদের ভালোভাবে জানতে হবে
Bhai ata niya kono jamela koriyen na. Apnader hathe paye dori. Maf chai
জুবায়ের পন্থীরা গায়ের জোরে কথা বলছে।
সম্পুর্ন মিথ্যা বলেছেন জুবায়ের সাহেব এর অনুসারী
আসলে জুবায়ের সাহেবেরা লোকেরা অনেক বাড়াবাড়ি করতেছে, অনেক জায়গায় দেখলাম জুবায়ের পন্থীরা বাড়াবাড়িটা বেশি করে।
বাতিলকে জায়গা দিয়ে হক্কানিরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যেতে চাচ্ছিছ নাকি
এটাই ইসলামের শান্তি 😂 আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন গর্বিত মুসলিম
😂😂😂😂
আমি গত আড়াই বৎসর যাবত ইন্ডিয়াতে অবস্থান করছি। দেওবন্দ মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে এক বৎসর যাবত অবস্থান করেছি এবং এখনও মাঝে মধ্যে যাচ্ছি (কেন, তা নীচে জানাচ্ছি )।
এইতো গত অক্টোবর, ২০২৪ এ দেওবন্দ মাদ্রাসায় গেলাম ও মুহতামিম সাহেবের সাথে নিরিবিলি কথা বলে অসলাম। দেওবন্দ মহল্লাগুলোতে ও মাদ্রাসাগুলোতে শুধু নিজামুদ্দিনের অনুসারীদেরই মেহনত চলছে। আলমীশুরার মেহনত নেই এবং মেহনত পরিচালনার সাথীও দেখিনি। ওখানের এতায়াতের সাথীদেরকে কৌতুহল বশত ফতোয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তাঁরা বলেন, ইন্ডিয়ান সাথীরা ঐ সমস্ত দুরভিসন্ধিমূলক ফতোয়ার তোয়াক্কা করেনা। তাঁরা মনে করেন এগুলো তৃতীয় পক্ষের ষড়যন্ত্র।
এহতেমাম অফিস ( অর্থাৎ প্রিন্সিপালের অফিস) থেকে আমাকে জানানো হলো: মাদ্রাসাগুলোতে পুলিশ খুঁজে খুঁজে বাংলাদেশী ছাত্রদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে আর ভিসা না থাকলে গ্রেফতার করেছে। পাকিস্তানিদের তো আগেই ঐ অবস্থা করেছে। আফগানিস্তানের ছাত্ররা দেওবন্দে রয়েছে। বর্তমানে ৭৫ জন আফগান ছাত্র দেওবন্দে পড়ছে। জানতে পারলাম পুরো আফগানই নিজামুদ্দিনের অনুসারী। ওরা ইসলামের গৌরবোজ্জল খেলাফতে এক আমীরে বিশ্বাসী। তাই ওরা ভদ্র ও অমায়িক।
উল্লেখ্য দেওবন্দের খানকা চৌকির পুলিশই আমাকে দেওবন্দ মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে থাকার ব্যবস্থা করেছিল। দেওবন্দ মাদরাসার ওস্তাদ, ছাত্ররা যে মসজিদে নিজামুদ্দিনের অনুসারী হয়ে মেহনত করেন অর্থাৎ মোহাম্মদীয়া মসজিদ, আমি ঐ মসজিদেরই মুসল্লী। ভারতের অনেক প্রদেশে আমি সফর করেছি, ওলামাদের ৯৯% জনই নিজামুদ্দিনের অনুসারী পেয়েছি। মসজিদগুলোতে ইমাম সাহেবগন একবেলা মুন্তাখাবহাদীস কিতাব থেকে তালীম করেন। আরবদের মত তাঁরাও মুন্তাখাবহাদীস কিতাবকে অথেনটিক বা নির্ভরযোগ্য মনে করেন। ইমামগণ কেউকেউ আমারকাছ থেকে লুঙ্গি হাদীয়া চেয়ে নিয়েছেন, কারন বাংলাদেশী লুঙ্গি নাকি ওনাদের পছন্দ।
আপনারা অনেকেই জানেন , আমার সন্তান কাকরাইল মার্কাজ মাদ্রাসায় দেশী বিদেশী ছাত্রদের মধ্যে প্রথম হতো। দেওবন্দেও মাশাআল্লাহ ভালো ফলাফল করেছে। সে সুবাদে দেওবন্দে ওস্তাদ, ছাত্র ও পুলিশ সবাই আমাকে সমীহ করে। দুঃখের বিষয় আমাদেরই ভূলের কারনে দেওবন্দ এখন বাংলাদেশের জন্য নিষিদ্ধ হয়ে গিয়েছে! দেওবন্দে ভারতীয় ছাত্রদের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম, দেওবন্দে শুরাই ভাবধারা কেউ প্রবর্তনের চেষ্টা করুক, এটা তারা বরদাস্ত করবে না। তাদের কথা, সারা পৃথিবীর মুসলিম এক আমীরকে মানতে শিখুক, এটা ইয়াহুদ-নাসারারা চায়না। আমরা এখন ছোট আমীরকে মানি এ জন্যযে ভবিষ্যতে বড় আমির বা আসল আমিকে মানতে পারি। প্রাক্তন বাংলাদেশী ছাত্ররা আরও একটি কারণ উল্লেখ করে যা ইন্ডিয়ান ছাত্ররা আমাকে বলেনি, তা হলো বাংলাদেশীরা ভাল রেজাল্ট করে তাদের কোটা দখল করে।
যারা আমাকে বা আমার ছেলেকে চিনেন, তাঁরা আমার ছেলের বর্তমান অবস্থা জানতে চাচ্ছেন। সে ইন্ডিয়ান ATS পুলিশের পর NIA পুলিশ হেফাজতে আছে। সে যে ভারতবিদ্বেষী নয়, তা প্রমানের জন্য আমরা ইন্ডিয়ার নিম্নকোর্টের পর হাইকোর্টে লড়ছি। হাইকোর্টে জয়ী না হলে দীল্লীর সুপ্রিম কোর্টে লড়ার প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষা করছি। মুহতামিম সাহেব দোয়া করলেন যাতে হাইকোর্টেই নিষ্পত্তি হয়ে যায়, সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া না লাগে।
দীর্ঘ সময় ইন্ডিয়াতে থাকার কারণে হিন্দী/উর্দু বলায় অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি। বাংলা বলতে বেগ পেতে হয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ ওয়ালাদের সামনে আমি বাংলা বলে লজ্জা অনুভব করি কারণ তাঁদের বাংলা বিশুদ্ধ ও শ্রুতিমধুর।
খালি শান্তি 😅
যা বোঝনা তাই নিয়ে কথা বলো কি জন্য
জানোয়ার
@@aryanahmedfb1😂😂😂😂 😂
@@aryanahmedfb1😂😂😂
@@shahnewajx ki cudnh ra haso kno gudir vitor dukse naki
অনেক বড় বড় আলেম রয়েছেন যারা জানেন নিজামুদ্দিন হকের উপরে রয়েছে কিন্তু হেফাজত তাদেরকে মুখ বন্ধ করে রাখতে বাধ্য করেছে আমাদের এলাকায় এর চাক্ষুষ প্রমাণ রয়েছে
যারা বড় আলেম তারা কখনো মুখ বন্ধ করে রাখে না, বড় আলেম হলে তাদেরকে মুখ বন্ধ করে থাকতে বললো আর তারা মুখ বন্ধ করে রাখলো তাহলে তারা বড় আলেম হলো কেমনে?
আল্লাহ তুমি সবাইকে হেফাজত করো
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
এরা কিভাবে মানুষকে শান্তির দাওয়াত দিবে।
যারা নিজেরা অশান্তি সৃষ্টি করছে।
আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুক।
দুই দলকে বাদ দেওয়া হোক,সব সরকারি নিয়নে হবে
আল্লাহ তায়ালা সকলকে সঠিক পথে হেদায়েত দান করুক ইনসিআল্লাহ
আল্লাহ কোরআনে কি বলেছেন, আর উনারা কি করছেনঃ
❤যাহারা দীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে তাহাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাহাদের বিষয় আল্লাহ্র ইখ্তিয়ারভুক্ত। আল্লাহ্ তাহাদেরকে তাহাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করিবেন।
اِنَّ الَّذِيْنَ فَرَّقُوْا دِيْنَهُمْ وَكَانُوْا شِيَـعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِىْ شَىْءٍ ؕ اِنَّمَاۤ اَمْرُهُمْ اِلَى اللّٰهِ ثُمَّ يُنَـبِّـئُـهُمْ بِمَا كَانُوْا يَفْعَلُوْنَ
সূরা নম্বর: ৬ আয়াত নম্বর: ১৫৯
❤যাহারা নিজেদের দীনে মতভেদ সৃষ্টি করিয়াছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হইয়াছে। প্রত্যকে দলই নিজ নিজ মতবাদ লইয়া উৎফুল্ল।
مِنَ الَّذِيْنَ فَرَّقُوْا دِيْنَهُمْ وَكَانُوْا شِيَعًا ؕ كُلُّ حِزْبٍۢ بِمَا لَدَيْهِمْ فَرِحُوْنَ
সূরা নম্বর: ৩০ আয়াত নম্বর: ৩২
Vai apni jei hon thik bolcen
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗
তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই!
বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗
এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
@@rayhanchowdhury7053এইসব কী বালছাল।
সাদা বাদ। আমরা সাধারণ মানুষ একটাই ইজতেমা চাই
বর্তমান জামানার শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা সাদ সাহেব ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন❗
তাই উনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। উনি কখনোই রাসূল (সা:) ভুল ত্রুটি ধরতে যাননি এটা ডাহা মিথ্যা! মানব জাতির আদর্শ রাসূল ( সা:) এতে কোন সন্দেহ নেই!
বর্তমান বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম উলামা ধর্ম ব্যবসার সাথে জড়িত। এক কথায় জ্ঞানপাপী❗
এইসব আলেম-ওলামাদের জন্যই মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা। বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্য জরুরি। তাই আমি সব পক্ষকে মিলেমিশে ইজতেমা আয়োজন করার আহ্বান জানাই
শান্তি + শান্তি দেখার অপেক্ষায়
চালিয়ে যাও বাংলাদেশ,,,
মাশাল্লাহ কত সুন্দর কথা হুম আর জারা না বসবে, তাদের মধ্যেই জামেলা।।
ইনশাআল্লাহ আলেম উলামারাই থাকবে
সাদ পন্থী রা কি??
@@Razin-o4fরাইট?
একজন আলেম এক হাজার বে এলেম আবেদের চেয়ে উত্তম। আলেমদের সাথে থাকলে মানুষ গুমরাহ হবে না ইনশাআল্লাহ ❤
সাদ পন্থি জিন্দাবাদ
হায় আল্লাহ এদের সবাইকে আপনি হেদায়েত দান করুন
মুসলিম মুসলিম ভাই আমরা শান্তি চাই❤ বিবেদ নই বিশ্ব মুসলিম এক একতাই শক্তি ❤
সাদ সাহেব বলছেন যে ব্যক্তি দিন প্রচারের নাম করে দাবিকরে টাকা নেয়, তাদের এই টাকা নেয়া হালাল হয় না
এটা আপনে এই ভাবে নিজের কানে শুনেছেন
@@AbulKalam-qb1jzha sunchi
এটি ভালো প্রশাসনের কাছে সব কিছু থাকা ভালো
সাবাস মুসলমান। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাদের।
নিজেরা নিজেরা মারামারি করে শত্রুদের সুযোগ করে দিবেন না. প্লিজ
😂😂
😄😄😄
R8
বাংলাদেশে মুসলমানদের শত্রু আছে নাকি?
হে আল্লাহ!
তুমি আমাদের এসব চক্রান্ত থেকে হেফাজত করো
মুসলিমদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি কারীকে হেদায়েত দান করো
ও চাঁদ মাওলানার ভক্তদেরকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ সংগ্রাম চালিয়ে দাও চাঁদ মাওলানা ভক্ত যারা আছেন তারা এক নম্বর মুসলমান আর যারা তার বিরোধিতা করে তারা দুই নম্বর
আল্লাহ্ জন্য আপনারা বিবাদ মিটানোর চেষ্টা করুন।
হেফাজত মুক্তো বাংলাদেশ চাই,,, হেফাজতের হুজুরেরা সুদকে সাপোর্ট দেয়
হেফাজত সুদ কে সাপর্ট দেয় তাই বাংলাদেশের কথাও হেফাজত রাখা জাবে না না না
তুই ত লিগ তাই মিথ্যা বলস
উভয় পক্ষ কে মসজিদ থেকে বিতাড়িত করা হোক।
নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের শান্তির স্বাদ পাচ্ছি
😂😂সীতার অবৈধ সন্তান
তুই এখানে কি করছ, তুই তার মার কাছে যা, পূজা দে গিয়ে।
শান্তির ধর্ম ইসলাম😂😂😂😂
তোমরা নিজেরা নিজেরা কামরাকামরি করো,,,,
দেশ গোল্লায় যাক
একজন আলেম এক হাজার বে এলেম আবেদের চেয়ে উত্তম। আলেমদের সাথে থাকলে মানুষ গুমরাহ হবে না ইনশাআল্লাহ ❤
দুই দিন করে আগের মতো করা উচিত কিছু মানুষের বাড়াবাড়ি করলে তাকে আইনের আওতায় আনা উচিত
হেফাজত যেখানে থাকবে সেখানে অরাজকতা থাকবেই
সাদ সাহেব জিন্দাবাদ
জাঝাকাআল্লাহ নিউজ সুন্দর ভাবে বলার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আমার যুক্তিতে ইজতেমারে বন্ধ করে দেওয়া হোক
ঠিক বলেছেন
সহমত পোষণ করছি
Right
কোন যুক্তিতে বললেন এ কথা?
আপনি কি গরু খাওয়া মুসলমান, ইজতেমা বন্ধ হবে কেন। সমাধান একটা হবে ইনশাআল্লাহ।
@@smallsoldier8774আপনার মাথায় ডুকবেনা। আগে বলুন এটা কি ফরজ, সুন্নত নাকি ওয়াজিব? কিসের জন্য মারামারি করে তারা ইসলামকে কুলষিত করছে?
ঢাকা অথচ করা এই কথা তবলিগ ভাইয়ের হতে পারেনা এটা তৃতীয় পক্ষ, দেশের মধ্যে অশান্তি আনতে চাই
জোবায়ের গ্রুপের জুবায়ের সব কোথায়,আপনাদের সাথে তো জোবায়ের সাপ নাই,জুবায়ের সাবকে একটা ব্রিফিং দিতে বলেন
এরা দেখে খেলাফতের স্বপ্ন
আপনারা আল্লাহর দিকে তাকিয়ে একএিত হন। না হয় দুঃখ আছে
আমি বুঝলাম না এগুলো আমার কোথা থেকে বের হলো 🙄। সাত পন্থী জুবায়ের পন্থী???
মূলত হক আলেমরাই আল্লাহর জন্যে নিজের পয়সা খরচ করে উম্মাহর উপর আমাদের যেই দায়িত্ব ছিল, তা আদায় করতে ছিলেন নিরলসভাবে। কিন্তু তাতে ব্যাঘাত ঘটাতে কিছু শয়তানের অনুসারী আলেমগণের সাথে যুক্ত হয়, শুধু তাই নয় আরো অনেক দ্বীনের ক্ষতি করে, এতে তারা ভাতা পায়। এটা মনোহরদীর এক শয়তান থেকে শুনেছি। তারাই হলো শয়তানপন্থী সাদ পন্থী। যারা ১৮সালে মাদ্রাসার কচি ছাত্রদের উপর আঘাত হানে।
আমরা তাদের হেদায়েতের জন্যে সর্বদা দুআ করি। কিন্তু হেদায়েত তো আমাদের হাতে নেই।যদি আল্লাহ....
আল্লাহ আপনি সবাই কে এক নেক হয়ে দ্বীনের কাজ করার তৌফিক দান করুন আমিন
সাংবাদিক ভাই যুবায়ের পন্থী বলে কোনো গ্রুপ নেই, বলেন উলামা মশায়েখ পন্থী।
যিনি জীবনে একটাও মিথ্যা কথা বলেনি
তিনি আমাদের কলিজার টুকরা, প্রিয় নবী ❤️ বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু (সাঃ)
হাই আফসোস এদের সন্তানরা সত্য /হক কোনটা সেটা বুঝতে পারলো, কিন্তু এরা বুঝতে পারল না,, 😢
আল্লাহ তায়ালা তাদের সঠিক বুঝ দান করুন,, আমিন,,,।
হায় আল্লাহ দেশে এগুলি কি হচ্ছে। হুজুর হুজুররা ডিবেট। আমরা সাধারণ মানুষ কোথায় যাব আল্লাহ আপনি আমাদেরকে রাস্তা দেখায় দিন।
আল্লাহ হেফাজত করুক
উলামা পন্থি বলেন জুবায়ের পন্থি বলতে কিছু নেই। টাইটেল চেঞ্জ করুন।
তাবলীগ নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের এতো আগ্রহ কেন?
জনবিচ্ছিন্ন জমিয়তের বারিধারা গ্রুপের নেতারাই কেবল আজ সংবাদ সম্মেলন উপস্তিত ছিলেন। নিজেরা কয়েক টুকরো হয়ে এখন এসেছেন তাবলীগ নিয়ে রাজনৈতিক উচ্চাবিলাসি দেখাতে। সরওয়ার্দীর মতো আজকেও তাবলীগের জুবায়ের সাহেব বা কাকরাইলের কোন মুরুব্বি উপস্থিত ছিলেন না যারা মাশোয়ারা করে চলে
আজকের সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তবয় পাঠ করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহা সচিব ফজলুল করিম কাসেমী, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপরি নাজমুল ইসলাম, মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাসউদুল করিম, প্রমুখ
তাদের সিন্ডিকেট তাবলিগের বিশাল জনশক্তি নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য। তারা কখনো আওয়ামী লীগ জোট বা কখনো বিএনপি জোটে যায়।জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে।আর তারা সাদ সাহেবরে এত পায় কেন যে নিজামুদ্দিন অনুসারিদের পর্বে ইজতেমায় উনি আসলে ঢাকা হরতাল অচল করার ঘোষণা দে😅
আপনি কি খেয়াল করেছেন জোবায়ের পন্থীদের ইজতেমায় কখনো কোন প্রসিদ্ধ ওলামা(যাদের পোষ্টার প্রচার করছেন) কখনো বয়ান পাননি?
কখনো কি এর কারন চিন্তা করেছেন?
কারন দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনত আর উনাদের মেহনতের ময়দান সম্পূর্ণ ভিন্ন। এজন্যই দেখবেন কোন মসজিদে হায়াতুস সাহাবা কিতাব পড়তে হলে শুধু আলেম হলেই চলবেনা,তাকে তাবলীগে একসাল লাগাতে হবে।এটা তাবলীগের উসুল। এজন্য যতবড় আল্লামাই হোক এই আমল পেতে হলে অবশ্যই একসাল লাগাতে হবে।
আর ইজতেমায় বয়ান পেতে হলে তাকে জান মাল সময় লাগিয়ে তাবলীগের মেহনতে পুরো জিন্দেগী দিয়ে দিতে হবে। নচেৎ যতবড় আল্লামাই হোন ইজতেমা ময়দানে বয়ান পাবেননা।
যুবায়েরপন্হিদের গত ২ ৩ বছর ধরে ইজতেমা থেকে বিদেশে ১,২,৩ সালে কোণো উলামা জামাত খুরুজ হয় নি😂
উলামাপন্থি হলে সাদ আর জুবায়ের দুই গ্রুপ কেন
@jubd5264 সাদ এর অনুসারীরা আলেমদের মানেনা। তারা নিজেদের মতো ইসলাম পালন করতে চাই। কাদিয়ানীদের মতো। তাই এদের কে সাদিয়ানী বলা হয়। কিছু দিন পড়েই দেখবেন মাওলানা সাদ নিজেকে নবি দাবি করে বসবে যদি তাকে থামানো না যাই
আল্লাহ তোমার কাছে সাহায্য চাই হকপন্থীদের কে তুমি সাহায্য করো
Shad group nipat jak....alem ra zindabad...
শান্তি শান্তি শান্তি তাহলে অশান্তি কেন এত...???
সাদ-যোবায়ের বাদ দিয়ে নতুন আমীর নিযুক্ত করুন,,,,যাকে দু'পক্ষই সম্মান করে।
দগই দলের প্রতি জোর অনুরোধ করে বলছি দয়া করে ঝগড়া বিবাদ করবেন না 🎉🎉🎉যদি ঝগড়া করেন তাহলে বিধর্মীরা হাসাহাসি করবে।
সাদ অনুসারীদের বোঝা উচিত যে তারা ভুল আকিদা আঁকড়ে ধরেছেন। সকলের উচিত হবে শরিয়াহ অনুযায়ী সঠিক পথে চলার।
আপনে কেমনে বুঝলেন ভাই যে ভুল আকিদা
কোন যাচাই ছাড়া
সিন্ডিকেট আলেমদের পাল্লায় না পড়ে নিজে যাচাই করে সিদ্ধান্ত নিন
Mone hocce apnara akidar godown khule boscen Dr. Saheb?
সাদীয়ানি ভাই দের বলে লাভ নেই।।।।
এরা এখন ব্যাক্তি পূজারী হয়ে গেছে।। তাই ভুল কে ভুল মানতে চাইছে না।। আর যিনারা ভুল বুঝতে পেরেছেন তারা ফিরে আসছেন।।
কোন হুজুর টাকা ছাড়া ওয়াজ মাহফিল করে না। আর এরাই আবার নবীর ওয়ারিশ। ভন্ডামি ছেড়ে হালালভাবে কামাই করে খাও।
ইজতেমা একটা ছিলো একটায় থাকবে।
ইন্না-লিল্লাহি অইন্নাইলাহি রজিউন
সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক
আল্লাহ তুমি সমাধান করে দাও
এ দেশটায় আর হানাহানি চাই না, আল্লাহ আমাদের দেশটাকে রক্ষা করুক, আমিন।
আল্লাহপাক এতায়েতিদের কে অতি দ্রুত হেদায়েত দান করুন
হে আল্লাহ তুমি হকের বিজয় দাও আমিন জুবায়ের পন্থী আলেমরা জিন্দাবাদ
সাদের বাড়ি যে দেশে সেই দেশে সাদ সাব এস্তেমা করুক। আমাদের দেশে এই পন্থি সেই পন্থি বলে কিছু রাখা উচিত হবে না।
এরা হইল হুজুর আমার মনে হয়না এদের দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করবেনা
ধন্যবাদ তাহসিন কমিললা থেকে
আমার ধারণা ভারতের 'র ঢুকে গেছে উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে, যাঁরা কৌশলে উপদেষ্টা নিয়োগে কল কাঠি নাড়ছে ⚖️🇧🇩
এরা আবার আল্লাহর রাসূলের ওয়ারিশ হিসেবে দাবি করে। এতদিন নেংটা সোলেমানের নাম শুনেছি। এখন ন্যাংটা ওয়ারিশ দেখছি।
Alhamdulillah❤
কিছু সময়ের জন্য জীবনে জিহাদ করতে হয় না হলে হক ফিরে পাওয়া যায়
কাকরাইল মসজিদ কোনো সাদ বা জুবায়ের পন্থীর জায়গা নয়।এইটা মুসলিমদের এবাদতের জায়গা। এই মুসলিম জাতীর আর কতো বিভাজন দেখবো। আল্লাহ তুমি আমাদের নেক বুজ দান করেন।
কেয়ামতের বেশি দিন না
আমরা হক্কানী আলেমকে মানি ভন্ড আলেমকে মানিনা সাতপন্থী জিন্দাবাদ
এই সব ভন্ডদের কোন প্রকার সুযোগ দেওয়া যাবে না।
কে ভন্ড কে আসল সেটা বিচার করার আপনি কে।আপনি নিজে কি সঠিক। আল্লাহর ইবাদতে যারা বাধা দান করে তারাই কাফের। আল্লাহর ইবাদত করে সন্তোষ্টি অর্জন করার অধিকার সবার আছে।সেটা ফয়সালা করার অধিকার কারো নেই।
@@rakibulrafi6276এই দেশে কোনো পন্থী থাকবে ইসলাম কি ২ টা নাকি???
😂😂😂😂@@Razin-o4f
@@rakibulrafi6276 কোনটা সঠিক কোনটা ভুল সব বিচার আপনি করবেন নাকি
এসব নাটক বন্ধ করা উচিত।। ইসলাম নিয়ে কোন খেলা চলবে না
সাদ গুরুপ ইন্ডিয়া জাও
হেপাজত পুরাই রাজনীতি আর গিবতি আর কিতাবি আলেম হলো নিজামুদ্দিন
উনারা উলামা না বরং উগ্রবাদি।
নিজেদের হক দাবি করলে আলোচনার টেবিলে বসত।
কেয়ামতের ভয়াবহ আলামত
মাওলানা জুবায়ের পন্থীদের সঙ্গে আমরা আছি ইনশাল্লাহ ❤️❤️❤️❤️👆👆👆