মৃত্যুর_পরে_কী_হয়? স্বামী_সােমেশ্বরানন্দ ~~~~~~~~~~~ মৃত্যুর পর কী হয়? কেউ বলেন ঘুমিয়ে পড়ে, কেউ বলেন পূর্বপুরুষরা নিতে আসেন তাঁকে। তখন কী অবস্থা হতে পারে -- (১) মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে কোনও মানুষই বুঝতে পারেন না যে তিনি মারা গেছেন। তাঁর শরীর বিছানায় শােয়া। সবাই শােকার্ত,কেউ বা কাঁদছে। এসব দেখে তিনি অবাক হন। নিজের শরীরে ঢুকতে চেষ্টা করেন, কিন্তু না পেরে ভয় পান। সবাইকে বলতে চান যে তিনি এখানেই আছেন, কোথাও চলে যাননি। আর অবাক হয়ে দেখেন তাঁর কথা কেউ শুনছে না। মাঝে-মাঝেই তিনি যেন ওই জায়গা থেকে দূরে চলে যান। আবার ফিরে আসেন। কী হচ্ছে তা বুঝতে পারেন না। (২) শবদেহকে শ্মশানে পুড়িয়ে দেওয়ার পর তিনি বুঝতে পারেন নিজের মৃত্যুকে। তখন থেকে তাঁর পিছুটান ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর যার পিছুটান বা সংসারের প্রতি আকর্ষণ বেশি, তিনি নিজের বাড়ির কাছেই থেকে যান সূক্ষ্ম বা বায়বীয় শরীর নিয়ে। সূক্ষ্ম দেহে থেকে তিনি পরিবারের সদস্যদের সাহায্য করে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সম্পত্তি পাহারা দেন। ক্ষুধা তৃষ্ণা তিনি মেটান খাবারের গন্ধ নিয়ে। সংসারের সুখ-দুঃখে তিনি প্রভাবিত হন। কতদিন এই অবস্থায় তিনি থাকবেন সেটা নির্ভর করে তাঁর পিছুটান বা আকর্ষণের উপর। (৩) যার আকর্ষণ বা পিছুটান তত তীব্র নয়, তিনিও সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে বিভ্রান্ত থাকেন। ফলে মাঝেমধ্যে দূরে চলে গিয়েও আবার ফিরে আসেন। এই যাওয়া-আসা চলতে থাকে। তাঁর কষ্ট বেশি হয়। (৪) সংসারের প্রতি যার আকর্ষণ কম তিনি মৃত্যুর পর ঘুমিয়ে পড়েন। ফলে চিন্তা থাকে না। কতদিন এই অবস্থায় থাকবেন সেটা নির্ভর করে তাঁর মনের সংস্কারের উপর। গভীর ঘুমে তিনি আনন্দের আভাস পান। কারও ক্ষেত্রে কোনও পূর্বপুরুষ এসে তাঁকে নিয়ে যান ঘুম-বিশ্রামের পর। তিনি ভুলে যান তাঁর ফেলে-আসা জীবনকে। (৫) কেউবা মৃত্যুর পর কিছুক্ষণ ধরে দেখেন নিজের শবদেহ এবং শােকাবিভূত আপনজনদের। প্রথমে অবাক হলেও পরে বুঝতে পারেন যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এই সময় তিনি অনুভব করেন যে এক লম্বা নীল রঙের আলােকিত সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে তিনি ভেসে চলেছেন, কেউ কেউ অবশ্য অন্য রঙের সুড়ঙ্গও দেখেন। যেমন সাদা, ধূসর, কালাে, জ্যোতির্ময় ইত্যাদি। অনেকক্ষণ এভাবে গিয়ে তিনি কোনও দিব্য আত্মার দেখা পান যিনি আসেন তাঁকে কোথাও নিয়ে যাওয়ার জন্য। (৬) মৃত্যুর পর কেউ নিজেকে খুব হালকা অনুভব করেন। যেন তাঁর কোনও ওজন নেই, এতদিনের রােগও দূর হয়ে গিয়েছে। তিনি বাতাসে ভাসছেন, নীচে বিছানায় নিজের শবদেহ দেখে বুঝতে পারেন যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মনের আনন্দে কিছুক্ষণ হাওয়ায় ভেসে কোনও পূর্বপুরুষ বা দিব্য আত্মাকে দেখতে পান। দিব্যাত্মার সঙ্গে চলে যাওয়ার জন্য তিনি প্রস্তুত হন। (৭) কেউ মৃত্যুর আগেই দেখতে পান কোনও সূক্ষ্মদেহীকে। বুঝতে পারেন যে তাঁকে নিতে এসেছেন তিনি। আসক্তি কম থাকলে তিনি মানসিকভাবে তৈরি হন যাওয়ার জন্য। আর আকর্ষণ বা পিছুটান বেশি হলে তিনি কাকুতি-মিনতি করেন মুক্তির জন্য। কিন্তু তিনি যাবেন না থাকবেন সেটা নির্ভর করে সেই সূক্ষ্মদেহীর উপর। এ তাে গেল স্বাভাবিক মৃত্যুর সময়। কিন্তু যিনি অন্যভাবে দেহত্যাগ করেছেন, খুন কি দুর্ঘটনা বা আত্মহত্যা ইত্যাদিতে, তাঁর মন হঠাৎ অনুভূতি শূন্য হয়ে যায়। তিনি যেন আধাে ঘুমে চলে যান। আর মৃত্যুর ঘটনা স্বপ্নের মতাে বারবার তিনি দেখতেে পান। বিশেষ কষ্ট হয় না। যেন স্বপ্ন দেখছেন। এরপর ঘুমিয়ে পড়েন। আত্মীয়রা তাঁর জন্য প্রার্থনা বা শ্রাদ্ধ করলে সেই চিন্তা ও ভাব-তরঙ্গ গিয়ে মৃতাত্মাকে সচেতন করে। এই সময় উপরে দেওয়া সাতটি অনুভবের কোনও একটি তাঁর হয়। এবং সেই অনুযায়ী গতি হয়। মৃত্যুর পর জীবের সংস্কার তীব্র হয়ে ওঠে। শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা নেয়। ইতিবাচক (পজিটিভ) তরঙ্গ ভালাে পরিবেশ ও সূক্ষ্ম দেহকে আকর্ষণ করে। আর নেতিবাচক তরঙ্গ আকর্ষণ করে খারাপকে। এবং এই আকর্ষণ তাকে নিয়ে যায় সম-তরঙ্গের পরিবেশ বা জগতে। অর্থাৎ কোন ধরনের সূক্ষ্ম জগতে সে যাবে সেটা নির্ভর করে তার মানসিক সংস্কারের উপর। *মহারাজের সুক্ষ বিদেহী আত্মার প্রতি সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই।* *ওঁ শান্তি!ওঁ শান্তি!ওঁ শান্তি!* ~~~~
আপনি এখানে যে লিখেছেন শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা নেয়। মানসিক তরঙ্গ মানে mental waves. যেটাকে brain waves ও বলা যায়। মানসিক দিক বলতে মস্তিষ্ক গত দিকটাকেই বোঝানো হয়। তো এবার ব্যাপার টা হচ্ছে brain waves টা কি? Brain waves are patterns of electrical activity occurring in the brain. I think আপনি এটুকু জানেন। আমি এখানে এটা বুঝতে পারছিনা যে একটা মানুষ মারা গেলে তার শরীরের প্রত্যেকটা parts যখন কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তখন শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা কি করে নিতে পারে?? আমাকে একটু logically answer টা দিলে আমি একটু clear হতাম। আমরা যখন জন্ম নি তখন আমাদের brain totally empty থাকে, then আমাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে নতুন নতুন information আমাদের brain collection করতেই থাকে, সময়ের সাথে সাথে যেগুলো memories এ পরিনত হয়। এই memory তে stored থাকার কারণেই আমরা যেকোনো জিনিস সহজে চিনতে এবং জানতে পারি। এই সবকিছুই যেখানে মস্তিষ্ক এর কাজ, আর একটি মানুষের শরীর শেষ হওয়ার সাথে সাথেই যে তার মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয় ঠিক তা না হলেও মারা যাওয়ার কিছু সময়ের মধ্যেই মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয়, এসব সবাই আমরা জানি তাই আপনার এই লেখাটা আমায় বুঝিয়ে যদি একটু বলতেন যে এরকম ভাবার logic কি থালে আমি একটু clear হতাম।
কবি গুরুর একটি কথা আমাকে আমার মায়ের কথা মনে করিয়ে দেয় আমার মায়ের মৃত্যুর কিছু দিন পরেই আমার দিদিকে সপ্নে দেখা দিয়ে বলে আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো হটাৎ অনুভব করলাম আমার শরীরে কোন কষ্ট নেই তখনো বুঝতে পারি নি আমি মারা গেছি হটাৎ পাশ থেকে একজন লোক বলে ওঠে তোমার আর কোন কষ্ট হবে না তুমি মারা গেছো তারপর দেখলাম ঘর ভর্তি মানুষ যারা কাদছে আমাকে জরিয়ে ধরে ......! দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কারন আপনি আমার মনের সব সন্দেহ কাটিয়ে দিয়েছেন সেদিন তাহলে সত্যি সত্যি আমার মা এসেছিল
আত্মা শরীর থেকে সূক্ষ্ম শরীর নিয়েই বেরোয়। তের দিন নীচেই থাকে। কারণ সে যে শরীর ছেড়েছে এটা বুঝতেই পারে না। তারপর ধীরে ধীরে বুঝতে পারে। এই কারণেই তের দিন পর আত্মার শান্তি কামনা করে তাকে বিদায় জানানো হয়। কিন্তু অতৃপ্ত আত্মারা সহজে যেতে চায় না। তাই ঘুরে বেড়ায়। তারা অনেক সময় অন্যের শরীরে প্রবেশ করে সেই শরীর দ্বারা আগের মতোই ভোগ করতে চায়। আবার অনেক সময় এরা তান্ত্রিক দের হাতে পড়ে যায়। তান্ত্রিকরা এদের দিয়ে পাপ কাজ করায়। আত্মহত্যা করা আত্মারাও এর মধ্যে থাকে। এরা সহজে শরীর পায়না। বাকি অন্য আত্মারা সূক্ষ্ম শরীর নিয়ে সূক্ষ্ম লোকে যেটা সাদা আলোর জগত সেখানে গিয়ে পরমাত্মার জ্যোতির্ময় শরীরের সাক্ষাৎ করে এবং তার স্নেহের পরশ পেয়ে আবার ফিরে আসে নতুন জন্মে তার কর্মের আধারে। তবে কর্মের আধারেই আত্মা কতদিন পর জন্ম নেবে নতুন শরীর নিয়ে তা নির্ভর করে অবশ্যই। তবে সূক্ষ্ম লোকে বেশি দিন থাকা যায় না। আর আত্মার স্বরূপ হল জ্যোতির্বিন্দু। পয়েন্ট অফ লাইট। প্রত্যেক আত্মা আলাদা। পরমাত্মাও জ্যোতির্বিন্দু। তবে তিনি জন্ম মরণের চক্রে আসেন না। আর আত্মা পরমাত্মার মধ্যে লীনও হন না। তাহলে তো আত্মার অস্তিত্বই মিটে যাবে। তবে পরমাত্মাও এই সৃষ্টিতে আসেন যখন তখন অন্যের শরীরের আধার নিয়েই এরকমভাবে সৃষ্টির সব রহস্য জানান এবং তার নিজের পরিচয় দেন এবং আমাদের পরিচয়ও দেন যে আমরা শরীর নই কিন্তু আত্মা অজড় অমর অবিনাশী।আত্মাই দেবাত্মা হয় আবার পাপাত্মা হয়। ১৬কলা থেকে কলাহীন।পরমাত্মা হলেন সকল আত্মার পিতা। নিরাকার শিব। শিব মানে বিন্দু শিব মানে কল্যাণকারী। বর্তমানে তিনি ব্রহ্মার শরীরের আধার নিয়ে মানুষকে দেবতা বানানোর শিক্ষা দিচ্ছেন পরম শিক্ষক পরম সৎগুরু রূপে। তার দেওয়া শিক্ষার নাম রাজযোগ। আর বিশ্ব বিদ্যালয়ের নাম প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ব বিদ্যালয়। আমরা শরীরে থাকতেই এইসব অভ্যাস করছি , এই সূক্ষ্ম শরীর নিয়ে সূক্ষ্ম লোকে যাওয়া এবং সূক্ষ্ম শরীর ছেড়ে শুধু আত্মা রূপে পরমধামে যা আত্মার আসল ঘর সেখানে যাওয়ার। তাই শরীর ছাড়ার পর কবির মত তাড়াতাড়ি যেতে কষ্ট হবে না। এতে মৃত্যুর ভয় কমে যায়। আর বিনাশী দেহের ধর্ম কাম ক্রোধ লোভ মোহ অহংকার থেকে মুক্ত হতে সুখ শান্তি অনুভব করা যায় যা হল আত্মার ধর্ম। আত্মা হল দিব্য জ্যোতি। আত্মার দিব্যতা প্রকাশ করার মাধ্যম হল শরীর। শরীর হল গাড়ি আত্মা হল ড্রাইভার। আত্মা দেবাত্মা থেকে পাপাত্মা হয় কর্মের দ্বারা। আর এগুলো সব এই পৃথিবীতে। অন্য কোথাও নয়।
সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু আমার জানা মতে বিদেহী আত্মা প্লানচেটে আসলেও এতক্ষণ ধরে এই পৃথিবী লোকে থাকতে পারেন না। ওঁদের খুবই কষ্ট হয়। সেইখানেই আমার এই কাহিনী সম্বন্ধে সন্দেহ। ধন্যবাদ।
না থাকতে পারেন। সেটা নির্ভর করে আত্মার পবিত্রতার ওপর। অর্থাৎ আত্মা কতটা পুণ্যাত্মা তার ওপর। পরমাত্মা ঘন্টার পর ঘণ্টা থাকেন কারণ তিনি পবিত্রতার সাগর। প্রকৃতিকে বশে রাখার ক্ষমতা তার আছে। ভরে পড়া যাকে বলে সেখানেও অন্য আত্মা এসে প্রবেশ করে যাদের পুণ্য কর্ম করার স্বভাব রয়েছে। আবার দুষ্ট আত্মাও এসে প্রবেশ করে। সব সময় থাকতে পারে বা থাকে। এরকমও হয়। যাদের ওঝার সাহায্যে ঝাড়ু মেরে তাড়ানো হয়। আত্মার সঠিক ঞ্জান পাওয়ার পর এগুলো কোনো আশ্চর্য জনক মনে হবে না।
এই সমস্ত আলোচনা আমি একটি বইয়ে অধ্যয়ন করেছি, যার নাম সম্ভবত মরনের পারে। লেখক স্বামী আবেদানন্দ। স্কুল জীবনে পড়েছি। খুব আকর্ষণীয় বিষয়। কিন্তু নেতাজি সম্পর্কে কি কোনো পরিকল্পনা আছে? সিগন বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর নেতাজির শেষ জীবন সম্পর্কে আমরা সবাই জানতে আগ্রহী। সুন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো উপস্থাপনা। বিশ্বকবি কে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ভাবে একটি স্পিরিচুয়াল ব্যাপার কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সহজ ভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার এই সাধু প্রয়াস কে অন্তরের অভিনন্দন জানাই।এতে মানুষ খারাপ পথ থেকে সুপথে আসতে আগ্রহী হয়ে উঠবে।অনেক ধন্যবাদ ।
কী অপূর্ব কবি কথা! মন এক অপার্থিব মধু রসে সিক্ত হয়ে গেল! অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ হলো জীবন। পরলোকের সমস্ত পুণ্যাত্মা-পরমাত্মাকে আমার বিবেক-বিনম্র প্রণাম জানাই আর তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করি ঐকান্তিক ভাবে। ওঁম্ শান্তি!
Dark room only dhup jal che. Dadu k dekheni. Foto tai chinta kori.3/4min par dadar Hat ta khas khas korche.ask Apni k ? Ki kore bujbho.oi dark room r calander ta hawa te urte laglo. Next boli nam Likhun.high speed lekha holo. Just 3 min.tar besi noy. Swamiji asen ni. Baba janten na mid night e korchi. 2Nd time korte some time Dada unconcious hobe gelo. Ki kore baba jante pare ta Jani na sab nasta hoe jai.pore Dadur signature melai, mile jay. Real story
মাননীয় মহাশয় আমি death exprence নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে আছি। একটা accident এ আমি অর্থাৎ আমার আত্মা উপরের দিকে এক অজানা দেশের দিকে চলে যাচ্ছিলাম এর পর আবার আমার এই দেহ নিয়ে হঠাৎ জেগে উঠি এবং বর্তমানে বেঁচে আছি। যাক আর বেশী লিখে বুঝাতে পারবো না। আমার এই অভিজ্ঞতার পরের অবস্থা আপনার ভিডিও থেকে কিছুটা বুঝতে পারলাম এই জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভগবানের নিকট আপনার মঙ্গল কামনা করি ।
প্লানচেট এর মাধ্যমে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে সমস্ত কথোপকথন উপস্থাপন করা হয়েছে এবং মৃত্যুর পরবর্তী কালের যে সমস্ত অলৌকিক অজ্ঞাত ঘটনাবলীর শোনানো হয়েছে তাহা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
কি অসাধারণ পরলোক সম্বন্ধে অজানা কথা গুলো শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেলো।এইসব কথা সত্য তাই সবার ভালো কর্ম করা উচিত।এই ধরনের আর অনেক অনেক ভিডিও দেবেন প্লিজ। আমার সহস্র প্রনাম নেবেন। 🙏🙏🙏❤❤❤❤
পাঠ বেশ ভালো লাগলো। আজগুবি নয় বলেই আরো ভালো লাগলো। আমার দেবযান এবং মরণের পর পড়া। অনেক বছর থিওসফিক্যাল সোসাইটি তে যুক্ত ছিলাম। তাই জানি সব সত্যি। বড়ো বেশি সত্যি।
শ্রী গুরু জয়। এ এক চরম অনুভূতি পেলাম প্লানচেটের আসরে। মনুষ্য জীবন কি সেটা আমার সাথে মিলে গেলো। আমি খুব খুশি ও নিশ্চিন্ত হলাম আমার জীবনকে নিয়ে। আপনি ভাষ্যকার কে, কি নাম, ফোন নম্বর জানলে খুব খুশি হতাম। শ্রী গুরু জয়। দত্ত পুকুর আঞ্চলিক শাখা সঙ্ঘ।
আমি উপস্থাপকের নিকট একটি প্রশ্ন রাখি।এখন কেন এই উন্নত প্রযুক্তির দিনে প্ল্যানচেট করা হয় না?ভাব জগতের কথা শুনতে বড় ভালো লাগে। যার কোনো প্রমাণ নেই,তাতেই আমরা বেশী ঝুঁকি।আমাদের বেশী আসক্ত থাকে।
উন্নতি টা জাগতিক দিকে বেশি হয়েছে। এটা জাগতিক বিষয় নয়।। এবং এর জন্য একজন কে মাধ্যম হতে হয় সবার শরীর তার জন্য উপযুক্ত নয়।। আর এই সকল কাজ আধ্যাত্মিকতার ক্ষেত্রে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না।। এর সাথে ঈশ্বর লাভের কোনো সম্পর্ক নেই।।শুধু মনে সাময়িক বিশ্বাস বাড়ে।। তবে করা হয় না এটা আপনি বলতে পারে না , এটা বলতে পারেন, যে কোথায় হয় আপনি জানেন না।। খোঁজ করেন নি।।আর এই সব জানার বেশি প্রয়োজন নেই এবং এই গুলো শুনতে ভালো লাগলেও এর সাথে অনেক risk ও থাকে তাই এই নিয়ে আলোচনাও করা হয় না।।
@@SriGuruJoy রিস্ক" -তো জাগতিক একটি শব্দ। যার উপযুক্ত বাংলা মানে হোলো "এড়িয়ে যাওয়া"! আমরা স্যার জড়াতে চাই। অতিন্দ্রিয়তার মধ্যে জাগতিক বাধা সব চাইতে বড়ো বাধা। শ্রী গুরু জয়।
মনে হচ্ছে, কবিগুরুর রচনাশৈলীকে অনুকরন করেই অপর কারো লেখা একটি আধ্যাত্মিক জ্ঞানমূলক রচনা পড়ছি, যেটিতে কবিগুরুকেই একটি চরিত্র হিসাবে উপস্থাপন করা হল শুধুমাত্র তাঁর মহত্বকেই পুনঃপ্রচারের উদ্দেশ্যে।
আজ এখন বেঁচে আছি এইটুকু জানি একটু পরে থাকব কিনা জানিনা। আর মৃত্যুর পর আমার কি হবে তা জানিনা। মৃত্যুর সময়ে শরীর টাকে ছেড়ে যেতে হয়, মাথা সঙ্গে যায় না । তাই মৃত্যুর পর কিছু দেখা যায় এবং চিন্তা ভাবনা করা যায় বা কথা বলার ক্ষমতা থাকে কিনা বিদেহী আত্মার তাও জানি না। এই জগতটাকে কে যেন সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে গড়েছেন মনে হয়। আর তখন আমরা বিশ্বাস করি ভগবান এসব সৃষ্টি করেছেন আর তিনি জানালেই আমরা অজানা গুলো কে জানতে পারব নতুবা নয়।
খুব ভালো বলেছেন।। এখানে বলা কথা সত্য না মিথ্যে সেটা আমরা জানি না।। তবে পরে হবে সেই চিন্তা না করে বর্তমান মুহূর্ত যেটা আমাদের হাতে আছে তারই সদ ব্যবহার করা উচিৎ।। তিনি না জানালে সত্যি আমরা জানতে পারি না।খুব সুন্দর বললেন।
Aaj planchet a ja sunlam moner vitor ja hochche bole bojate parbo na. tar tulona Hoi na.ami avivuto. Ki likhbo bujte parchi na. Anek anek dhonnobad. Khub valo thakun.vogoban sobar valo korun.God bless us all.aage j valo valo video gulo dekhechi sei sutro dhorei boli Do good and good will come to us.Thanks a lot Sir.
আমার দিদি প্যান চেটে আমার বাবার সাথে কথা বলেছিল কিন্তু বেশিক্ষন কথা বলা যায়না কারণ আত্মা র খুব কষ্ট হয়। রবীন্দ্রনাথ কিভাবে এতক্ষণ কথা বললেন কি করে? আমার বাবা বলেছিলেন আমার কষ্ট হচ্ছে ছেড়ে দে। দিদি ছেড়ে দিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ছিল।
আমার মনে হয় স্বামীজীর মত যারা।ঈশ্বরকটির ওনাদের প্ল্যান চেট করে আনতে হয় না।। ব্যাকুল হয়ে ডাকলে এখনো স্বামীজী, শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস দেব ওনারা স্বরূপে দেখা দেন।।
Namaskar dada. Apnar ei video ti sune amar khubi bhalo laglo. Ami apnar kache anurodh rakchi ei rokom aro totho apni jate amader sonan bhabisatte. Dhantabad
আমি ছোট বেলা থেকেই আমার দিদাকে প্লান চেট ধরতে দেখেছি এবং ধরেছি।আর বিশ্বাস করি। অনেকঘটনা সত্যি ঘটেছে আমাদের সংসারে। আমার মা ও বিশ্বাস করতে বাধ্যহয়েছেন। নমষ্কার
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর এত সময় ধরে কথা বলতে পারলেন? শুনেছি প্ল্যানচে যিনি আসেন বেশীক্ষণ কথা বলতে তার খুব কষ্ট হয় আর ওনার কথাগুলো কি টেপ করা হয়েছিলো? দু মাস হোল আমার স্বামী গত হয়েছেন। উনি এখন কোথায় কেমন আছেন খু জানতে ইচছা হয়। কোন বন্ধু পেয়েছে কি? কেমন আছেও?
আমি এক জায়গায় পড়েছিলাম যে রবীন্দ্রনাথ কে তাঁর স্বস্থানে পৌঁছে দিয়েছিলেন বিবেকানন্দ, দেবেন্দ্রনাথ নয়। তিনি রবীন্দ্রনাথকে কিছু দূর এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন মাত্র। বিবেকানন্দ ও অভেদানন্দের অঙ্গের জ্যোতিতে তাঁর চোখ ঝলসে যাবার মতো হয়ে ছিলো। স্বামীজী বলেছিলেন, কবি আপনি এসেছেন, আমরা খুব খুশি। তারপর তাঁরা কবিকে তাঁর জন্য নির্দিষ্ট আবাসে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর জন্য কাজ নির্দিষ্ট হয় অতুল প্রসাদ, রজনী কান্ত প্রভৃতি কবিদের গান শেখানো।
Kintu jonmo mrityu r chakra theke mukti pete Hari Naam bine upay nai....satkarma hote sorgolok ebong onyanyo urdholok prapto hoya jai ar asatkarma hote norokbhog hoi ...kintu bhog sesh hole abar ei mortolok ee phirtei hoi.....sesh somoy ee sri krishna er je kono ekti naam korlei ekmatro ei jonmomrityu r chokro hote mukti peye bhogoban er aprakrito lok ee jaoya sombhob chirosthayi bhave....Srimad Bhagwat ebong Gita te ei niye bhagoban sposhto kore bolechen....Hare Krishna
মৃত্যুর_পরে_কী_হয়?
স্বামী_সােমেশ্বরানন্দ
~~~~~~~~~~~
মৃত্যুর পর কী হয়? কেউ বলেন ঘুমিয়ে পড়ে, কেউ বলেন পূর্বপুরুষরা নিতে আসেন তাঁকে। তখন কী অবস্থা হতে পারে --
(১) মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে কোনও মানুষই বুঝতে পারেন না যে তিনি মারা গেছেন। তাঁর শরীর বিছানায় শােয়া। সবাই শােকার্ত,কেউ বা কাঁদছে। এসব দেখে তিনি অবাক হন। নিজের শরীরে ঢুকতে চেষ্টা করেন, কিন্তু না পেরে ভয় পান। সবাইকে বলতে চান যে তিনি এখানেই আছেন, কোথাও চলে যাননি। আর অবাক হয়ে দেখেন তাঁর কথা কেউ শুনছে না। মাঝে-মাঝেই তিনি যেন ওই জায়গা থেকে দূরে চলে যান। আবার ফিরে আসেন। কী হচ্ছে তা বুঝতে পারেন না।
(২) শবদেহকে শ্মশানে পুড়িয়ে দেওয়ার পর তিনি বুঝতে পারেন নিজের মৃত্যুকে। তখন থেকে তাঁর পিছুটান ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর যার পিছুটান বা সংসারের প্রতি আকর্ষণ বেশি, তিনি নিজের বাড়ির কাছেই থেকে যান সূক্ষ্ম বা বায়বীয় শরীর নিয়ে। সূক্ষ্ম দেহে থেকে তিনি পরিবারের সদস্যদের সাহায্য করে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সম্পত্তি পাহারা দেন। ক্ষুধা তৃষ্ণা তিনি মেটান খাবারের গন্ধ নিয়ে। সংসারের সুখ-দুঃখে তিনি প্রভাবিত হন। কতদিন এই অবস্থায় তিনি থাকবেন সেটা নির্ভর করে তাঁর পিছুটান বা আকর্ষণের উপর।
(৩) যার আকর্ষণ বা পিছুটান তত তীব্র নয়, তিনিও সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে বিভ্রান্ত থাকেন। ফলে মাঝেমধ্যে দূরে চলে গিয়েও আবার ফিরে আসেন। এই যাওয়া-আসা চলতে থাকে। তাঁর কষ্ট বেশি হয়।
(৪) সংসারের প্রতি যার আকর্ষণ কম তিনি মৃত্যুর পর ঘুমিয়ে পড়েন। ফলে চিন্তা থাকে না। কতদিন এই অবস্থায় থাকবেন সেটা নির্ভর করে তাঁর মনের সংস্কারের উপর। গভীর ঘুমে তিনি আনন্দের আভাস পান। কারও ক্ষেত্রে কোনও পূর্বপুরুষ এসে তাঁকে নিয়ে যান ঘুম-বিশ্রামের পর। তিনি ভুলে যান তাঁর ফেলে-আসা জীবনকে।
(৫) কেউবা মৃত্যুর পর কিছুক্ষণ ধরে দেখেন নিজের শবদেহ এবং শােকাবিভূত আপনজনদের। প্রথমে অবাক হলেও পরে বুঝতে পারেন যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এই সময় তিনি অনুভব করেন যে এক লম্বা নীল রঙের আলােকিত সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে তিনি ভেসে চলেছেন, কেউ কেউ অবশ্য অন্য রঙের সুড়ঙ্গও দেখেন। যেমন সাদা, ধূসর, কালাে, জ্যোতির্ময় ইত্যাদি। অনেকক্ষণ এভাবে গিয়ে তিনি কোনও দিব্য আত্মার দেখা পান যিনি আসেন তাঁকে কোথাও নিয়ে যাওয়ার জন্য।
(৬) মৃত্যুর পর কেউ নিজেকে খুব হালকা অনুভব করেন। যেন তাঁর কোনও ওজন নেই, এতদিনের রােগও দূর হয়ে গিয়েছে। তিনি বাতাসে ভাসছেন, নীচে বিছানায় নিজের শবদেহ দেখে বুঝতে পারেন যে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মনের আনন্দে কিছুক্ষণ হাওয়ায় ভেসে কোনও পূর্বপুরুষ বা দিব্য আত্মাকে দেখতে পান। দিব্যাত্মার সঙ্গে চলে যাওয়ার জন্য তিনি প্রস্তুত হন।
(৭) কেউ মৃত্যুর আগেই দেখতে পান কোনও সূক্ষ্মদেহীকে। বুঝতে পারেন যে তাঁকে নিতে এসেছেন তিনি। আসক্তি কম থাকলে তিনি মানসিকভাবে তৈরি হন যাওয়ার জন্য। আর আকর্ষণ বা পিছুটান বেশি হলে তিনি কাকুতি-মিনতি করেন মুক্তির জন্য। কিন্তু তিনি যাবেন না থাকবেন সেটা নির্ভর করে সেই সূক্ষ্মদেহীর উপর। এ তাে গেল স্বাভাবিক মৃত্যুর সময়। কিন্তু যিনি অন্যভাবে দেহত্যাগ করেছেন, খুন কি দুর্ঘটনা বা আত্মহত্যা ইত্যাদিতে, তাঁর মন হঠাৎ অনুভূতি শূন্য হয়ে যায়। তিনি যেন আধাে ঘুমে চলে যান। আর মৃত্যুর ঘটনা স্বপ্নের মতাে বারবার তিনি দেখতেে পান। বিশেষ কষ্ট হয় না। যেন স্বপ্ন দেখছেন। এরপর ঘুমিয়ে পড়েন। আত্মীয়রা তাঁর জন্য প্রার্থনা বা শ্রাদ্ধ করলে সেই চিন্তা ও ভাব-তরঙ্গ গিয়ে মৃতাত্মাকে সচেতন করে।
এই সময় উপরে দেওয়া সাতটি অনুভবের কোনও একটি তাঁর হয়। এবং সেই অনুযায়ী গতি হয়। মৃত্যুর পর জীবের সংস্কার তীব্র হয়ে ওঠে। শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা নেয়। ইতিবাচক (পজিটিভ) তরঙ্গ ভালাে পরিবেশ ও সূক্ষ্ম দেহকে আকর্ষণ করে। আর নেতিবাচক তরঙ্গ আকর্ষণ করে খারাপকে। এবং এই আকর্ষণ তাকে নিয়ে যায় সম-তরঙ্গের পরিবেশ বা জগতে। অর্থাৎ কোন ধরনের সূক্ষ্ম জগতে সে যাবে সেটা নির্ভর করে তার মানসিক সংস্কারের উপর।
*মহারাজের সুক্ষ বিদেহী আত্মার প্রতি সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই।*
*ওঁ শান্তি!ওঁ শান্তি!ওঁ শান্তি!*
~~~~
আপনি এখানে যে লিখেছেন শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা নেয়। মানসিক তরঙ্গ মানে mental waves. যেটাকে brain waves ও বলা যায়। মানসিক দিক বলতে মস্তিষ্ক গত দিকটাকেই বোঝানো হয়। তো এবার ব্যাপার টা হচ্ছে brain waves টা কি? Brain waves are patterns of electrical activity occurring in the brain. I think আপনি এটুকু জানেন। আমি এখানে এটা বুঝতে পারছিনা যে একটা মানুষ মারা গেলে তার শরীরের প্রত্যেকটা parts যখন কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তখন শরীর না থাকায় মানসিক তরঙ্গ বড় ভূমিকা কি করে নিতে পারে?? আমাকে একটু logically answer টা দিলে আমি একটু clear হতাম। আমরা যখন জন্ম নি তখন আমাদের brain totally empty থাকে, then আমাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে নতুন নতুন information আমাদের brain collection করতেই থাকে, সময়ের সাথে সাথে যেগুলো memories এ পরিনত হয়। এই memory তে stored থাকার কারণেই আমরা যেকোনো জিনিস সহজে চিনতে এবং জানতে পারি। এই সবকিছুই যেখানে মস্তিষ্ক এর কাজ, আর একটি মানুষের শরীর শেষ হওয়ার সাথে সাথেই যে তার মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয় ঠিক তা না হলেও মারা যাওয়ার কিছু সময়ের মধ্যেই মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয়,
এসব সবাই আমরা জানি তাই আপনার এই লেখাটা আমায় বুঝিয়ে যদি একটু বলতেন যে এরকম ভাবার logic কি থালে আমি একটু clear হতাম।
P
P
LP plop..
M
0
মৃত্যুর পরে কি হয় সেটা যিনি লিখেছেন তিনি বেঁচে থাকতে জানলেন কি করে, নাকি তিনি এই লেখা নিজের মৃত্যুর পরে লিখেছেন?
কবি গুরুর একটি কথা আমাকে আমার মায়ের কথা মনে করিয়ে দেয় আমার মায়ের মৃত্যুর কিছু দিন পরেই আমার দিদিকে সপ্নে দেখা দিয়ে বলে আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো হটাৎ অনুভব করলাম আমার শরীরে কোন কষ্ট নেই তখনো বুঝতে পারি নি আমি মারা গেছি হটাৎ পাশ থেকে একজন লোক বলে ওঠে তোমার আর কোন কষ্ট হবে না তুমি মারা গেছো তারপর দেখলাম ঘর ভর্তি মানুষ যারা কাদছে আমাকে জরিয়ে ধরে ......!
দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কারন আপনি আমার মনের সব সন্দেহ কাটিয়ে দিয়েছেন সেদিন তাহলে সত্যি সত্যি আমার মা এসেছিল
Kivabe mara gache
অসাধারণ
Provat kumar dey
আমার মা ও ১লা চৈত্র ১৪২৮ মারা গেছে।😭😭😭
@@swapandolai4958 কিভাবে? মানে কি করে মারা গেলেন মা?
আত্মা শরীর থেকে সূক্ষ্ম শরীর নিয়েই বেরোয়। তের দিন নীচেই থাকে। কারণ সে যে শরীর ছেড়েছে এটা বুঝতেই পারে না। তারপর ধীরে ধীরে বুঝতে পারে। এই কারণেই তের দিন পর আত্মার শান্তি কামনা করে তাকে বিদায় জানানো হয়। কিন্তু অতৃপ্ত আত্মারা সহজে যেতে চায় না। তাই ঘুরে বেড়ায়। তারা অনেক সময় অন্যের শরীরে প্রবেশ করে সেই শরীর দ্বারা আগের মতোই ভোগ করতে চায়। আবার অনেক সময় এরা তান্ত্রিক দের হাতে পড়ে যায়। তান্ত্রিকরা এদের দিয়ে পাপ কাজ করায়। আত্মহত্যা করা আত্মারাও এর মধ্যে থাকে। এরা সহজে শরীর পায়না। বাকি অন্য আত্মারা সূক্ষ্ম শরীর নিয়ে সূক্ষ্ম লোকে যেটা সাদা আলোর জগত সেখানে গিয়ে পরমাত্মার জ্যোতির্ময় শরীরের সাক্ষাৎ করে এবং তার স্নেহের পরশ পেয়ে আবার ফিরে আসে নতুন জন্মে তার কর্মের আধারে। তবে কর্মের আধারেই আত্মা কতদিন পর জন্ম নেবে নতুন শরীর নিয়ে তা নির্ভর করে অবশ্যই। তবে সূক্ষ্ম লোকে বেশি দিন থাকা যায় না। আর আত্মার স্বরূপ হল জ্যোতির্বিন্দু। পয়েন্ট অফ লাইট। প্রত্যেক আত্মা আলাদা। পরমাত্মাও জ্যোতির্বিন্দু। তবে তিনি জন্ম মরণের চক্রে আসেন না। আর আত্মা পরমাত্মার মধ্যে লীনও হন না। তাহলে তো আত্মার অস্তিত্বই মিটে যাবে। তবে পরমাত্মাও এই সৃষ্টিতে আসেন যখন তখন অন্যের শরীরের আধার নিয়েই এরকমভাবে সৃষ্টির সব রহস্য জানান এবং তার নিজের পরিচয় দেন এবং আমাদের পরিচয়ও দেন যে আমরা শরীর নই কিন্তু আত্মা অজড় অমর অবিনাশী।আত্মাই দেবাত্মা হয় আবার পাপাত্মা হয়। ১৬কলা থেকে কলাহীন।পরমাত্মা হলেন সকল আত্মার পিতা। নিরাকার শিব। শিব মানে বিন্দু শিব মানে কল্যাণকারী। বর্তমানে তিনি ব্রহ্মার শরীরের আধার নিয়ে মানুষকে দেবতা বানানোর শিক্ষা দিচ্ছেন পরম শিক্ষক পরম সৎগুরু রূপে। তার দেওয়া শিক্ষার নাম রাজযোগ। আর বিশ্ব বিদ্যালয়ের নাম প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ব বিদ্যালয়। আমরা শরীরে থাকতেই এইসব অভ্যাস করছি , এই সূক্ষ্ম শরীর নিয়ে সূক্ষ্ম লোকে যাওয়া এবং সূক্ষ্ম শরীর ছেড়ে শুধু আত্মা রূপে পরমধামে যা আত্মার আসল ঘর সেখানে যাওয়ার। তাই শরীর ছাড়ার পর কবির মত তাড়াতাড়ি যেতে কষ্ট হবে না। এতে মৃত্যুর ভয় কমে যায়। আর বিনাশী দেহের ধর্ম কাম ক্রোধ লোভ মোহ অহংকার থেকে মুক্ত হতে সুখ শান্তি অনুভব করা যায় যা হল আত্মার ধর্ম। আত্মা হল দিব্য জ্যোতি। আত্মার দিব্যতা প্রকাশ করার মাধ্যম হল শরীর। শরীর হল গাড়ি আত্মা হল ড্রাইভার। আত্মা দেবাত্মা থেকে পাপাত্মা হয় কর্মের দ্বারা। আর এগুলো সব এই পৃথিবীতে। অন্য কোথাও নয়।
Jabot Baachi Tabot Sikhi..
Aasadharon ...Apurbo...
Nostalgic .....
আলোচনাটি অনেক অনেক ভালো লেগেছে।
Om shanti. Apni Bharamakumari r sathe jukto??
সকল আত্মাই যে পরমাত্মার অংশ।
Khub bhalo laglo. Sundar alochana korachen Ami khubei upakrita holam. Anek anekDhanyabad.
সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু আমার জানা মতে বিদেহী আত্মা প্লানচেটে আসলেও এতক্ষণ ধরে এই পৃথিবী লোকে থাকতে পারেন না। ওঁদের খুবই কষ্ট হয়। সেইখানেই আমার এই কাহিনী সম্বন্ধে সন্দেহ। ধন্যবাদ।
বিশ্বাস করবেন না এই সব, অবিশ্বাস ও করবেন না।।নিজে পরীক্ষা করুন। আর পরীক্ষা করার মত মানসিক ও শারীরিক ক্ষমতা না থাকলে এই সব আলোচনা উপেক্ষা করুন।
না থাকতে পারেন। সেটা নির্ভর করে আত্মার পবিত্রতার ওপর। অর্থাৎ আত্মা কতটা পুণ্যাত্মা তার ওপর। পরমাত্মা ঘন্টার পর ঘণ্টা থাকেন কারণ তিনি পবিত্রতার সাগর। প্রকৃতিকে বশে রাখার ক্ষমতা তার আছে। ভরে পড়া যাকে বলে সেখানেও অন্য আত্মা এসে প্রবেশ করে যাদের পুণ্য কর্ম করার স্বভাব রয়েছে। আবার দুষ্ট আত্মাও এসে প্রবেশ করে। সব সময় থাকতে পারে বা থাকে। এরকমও হয়। যাদের ওঝার সাহায্যে ঝাড়ু মেরে তাড়ানো হয়। আত্মার সঠিক ঞ্জান পাওয়ার পর এগুলো কোনো আশ্চর্য জনক মনে হবে না।
বেশ ভালো লাগলো । এরকম টা যদি নেতাজী র সম্পর্কে কিছু তথ্য আমাদের অবধি পৌঁছায় তাহলে বেশ ভালো হয়। কি বলেন আপনারা?
@@SriGuruJoy 😊
আপনার সাথে সহমত।
নেতাজির শেষ জানতে আগ্রহী
সমগ্র ভারতবাসী তাই চাই।
ভারতবাসি নেতাজিকে নিয়ে প্ল্যানচেট চায়। ওটা অবশ্ই করবেন।
@@debashismondal4604netaji mara gache ke bollo apnader
এই সমস্ত আলোচনা আমি একটি বইয়ে অধ্যয়ন করেছি, যার নাম সম্ভবত মরনের পারে। লেখক স্বামী আবেদানন্দ। স্কুল জীবনে পড়েছি। খুব আকর্ষণীয় বিষয়। কিন্তু নেতাজি সম্পর্কে কি কোনো পরিকল্পনা আছে? সিগন বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর নেতাজির শেষ জীবন সম্পর্কে আমরা সবাই জানতে আগ্রহী। সুন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।
স্যার,মরণের পারে বইটি আমি পড়েছি।অপূর্ব তথ্য সমৃদ্ধ গ্রন্থ।তবে লেখকের নামটি হলো স্বামী অভেদানন্দ।
আমার বাড়ি বইটি আছে,নিশ্চয়ই পড়বো বইটি।
স্বামী অভেদানন্দ,
Apni porechen boita kintu ami porini ar ami nije opare ghure esachilam .
ভাল লাগল ।আরো শুনতে চাই ।
কথাগুলো চোখ বন্ধ করে হেডফোন দিয়ে শুয়ে শুয়ে শুনছিলাম অজানা জগতে যেনো চলে গেলাম,জয় গুরু।
বইটা নাম দিলে উপকৃত হতাম,বইয়ের নাম বলছেন কিন্তু খেয়াল করি নাই।
নেতাজীর কথা শুনতে চাই
Amio
ভালো উপস্থাপনা। বিশ্বকবি কে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ভাবে একটি স্পিরিচুয়াল ব্যাপার কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সহজ ভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার এই সাধু প্রয়াস কে অন্তরের অভিনন্দন জানাই।এতে মানুষ খারাপ পথ থেকে সুপথে আসতে আগ্রহী হয়ে উঠবে।অনেক ধন্যবাদ ।
গান্জাখুরী ধাপ্পা সব 😅
এসব হলেই সবাই আইনস্টাইন, নিউটনদের এনে বিজ্ঞানকে ৫০০ বছর আগাই দিতো আরো।
কী অপূর্ব কবি কথা! মন এক অপার্থিব
মধু রসে সিক্ত হয়ে গেল! অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ
হলো জীবন। পরলোকের সমস্ত পুণ্যাত্মা-পরমাত্মাকে আমার বিবেক-বিনম্র
প্রণাম জানাই আর তাঁদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করি ঐকান্তিক ভাবে। ওঁম্ শান্তি!
মনটা ছেলেবেলার মতো সরল নেই ; তাহলে হয়তো সত্যি ঘটনা মনে করতাম কিন্ত বেশ ভালো গল্প টা.... !
সরল মনে ঈশ্বর লাভে সুবিধা হয় ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব বলেছেন।।
সম্পূর্ণ নতুন তথ্য। এর আগে কোথাও কখনো শুনিনি। আপনার গল্প বলার ধরনটি অসাধারণ। নমস্কার।
অনন্ত কোটি দণ্ডবৎ প্রনাম আপনাকে!! খুব ভালো লাগলো!?আগে থেকেই অনেক কথা জানা ছিল তাই এখানে পূর্ণ হলো!
আপনার বচন ভঙ্গি অত্যন্ত সুন্দর এবং মধুর কণ্ঠস্বর আমায় মুগ্ধ করেছে। ভালো থাকবেন ❤❤
খুব সুন্দর এবং খুব ই গুরুত্ত্বপূর্ন আলোচনা।।খুব ভালো লাগলো।।
কবিগুরুকে আমার প্রনাম জানাই 🙏🙏🙏
কেনো জানি না আপনার কথা শুনতে আমার বেশ ভালো লাগে একটা শান্তি পাই
অসাধারণ লাগলো। ধন্যবাদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। আপনাকে অসংখ্য প্রণাম।
Dark room only dhup jal che.
Dadu k dekheni. Foto tai chinta kori.3/4min par dadar
Hat ta khas khas korche.ask
Apni k ? Ki kore bujbho.oi dark room r calander ta hawa te urte laglo. Next boli nam
Likhun.high speed lekha holo.
Just 3 min.tar besi noy.
Swamiji asen ni. Baba janten na mid night e korchi.
2Nd time korte some time
Dada unconcious hobe gelo.
Ki kore baba jante pare ta
Jani na sab nasta hoe jai.pore Dadur signature melai, mile jay. Real story
মাননীয় মহাশয় আমি death exprence নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে আছি। একটা accident এ আমি অর্থাৎ আমার আত্মা উপরের দিকে এক অজানা দেশের দিকে চলে যাচ্ছিলাম এর পর আবার আমার এই দেহ নিয়ে হঠাৎ জেগে উঠি এবং বর্তমানে বেঁচে আছি। যাক আর বেশী লিখে বুঝাতে পারবো না। আমার এই অভিজ্ঞতার পরের অবস্থা আপনার ভিডিও থেকে কিছুটা বুঝতে পারলাম এই জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভগবানের নিকট আপনার মঙ্গল কামনা করি ।
Kemon sei jogot ??
অমূল্য আলোচনা শুনলাম ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।এই আলোচনা আরো শুনতে চাই
পৃথিবীর অন্য অমূল্য সম্পদেগুলির মধ্যে এটাও একটা অমূল্য সম্পদ❣️
প্রনাম নেবেন🙏
প্লানচেট এর মাধ্যমে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে সমস্ত কথোপকথন উপস্থাপন করা হয়েছে এবং মৃত্যুর পরবর্তী কালের যে সমস্ত অলৌকিক অজ্ঞাত ঘটনাবলীর শোনানো হয়েছে তাহা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
Vi Ato kotha atma bolben abiswaswo.
অত্যন্ত মধুর ঘটনা।মন আনন্দে পূর্ণ হয়ে গেল ।
অসাধারণ আলোচনা।
কি অসাধারণ পরলোক সম্বন্ধে অজানা কথা গুলো শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেলো।এইসব কথা সত্য তাই সবার ভালো কর্ম করা উচিত।এই ধরনের আর অনেক অনেক ভিডিও দেবেন প্লিজ। আমার সহস্র প্রনাম নেবেন। 🙏🙏🙏❤❤❤❤
চোখ বন্ধ করে একটানা শুনলাম, খুব ভালো লেগেছে।
পাঠ বেশ ভালো লাগলো। আজগুবি নয় বলেই আরো ভালো লাগলো। আমার দেবযান এবং মরণের পর পড়া। অনেক বছর থিওসফিক্যাল সোসাইটি তে যুক্ত ছিলাম। তাই জানি সব সত্যি। বড়ো বেশি সত্যি।
তাহলে পুনর্জন্ম সম্পূর্ণ সত্যি?
শ্রী গুরু জয়। এ এক চরম অনুভূতি পেলাম প্লানচেটের আসরে। মনুষ্য জীবন কি সেটা আমার সাথে মিলে গেলো। আমি খুব খুশি ও নিশ্চিন্ত হলাম আমার জীবনকে নিয়ে।
আপনি ভাষ্যকার কে, কি নাম, ফোন নম্বর জানলে খুব খুশি হতাম। শ্রী গুরু জয়। দত্ত পুকুর আঞ্চলিক শাখা সঙ্ঘ।
আমি উপস্থাপকের নিকট একটি প্রশ্ন রাখি।এখন কেন এই উন্নত প্রযুক্তির দিনে প্ল্যানচেট করা হয় না?ভাব জগতের কথা শুনতে বড় ভালো লাগে। যার কোনো প্রমাণ নেই,তাতেই আমরা বেশী ঝুঁকি।আমাদের বেশী আসক্ত থাকে।
উন্নতি টা জাগতিক দিকে বেশি হয়েছে। এটা জাগতিক বিষয় নয়।। এবং এর জন্য একজন কে মাধ্যম হতে হয় সবার শরীর তার জন্য উপযুক্ত নয়।। আর এই সকল কাজ আধ্যাত্মিকতার ক্ষেত্রে প্রশ্রয় দেওয়া হয় না।। এর সাথে ঈশ্বর লাভের কোনো সম্পর্ক নেই।।শুধু মনে সাময়িক বিশ্বাস বাড়ে।। তবে করা হয় না এটা আপনি বলতে পারে না , এটা বলতে পারেন, যে কোথায় হয় আপনি জানেন না।। খোঁজ করেন নি।।আর এই সব জানার বেশি প্রয়োজন নেই এবং এই গুলো শুনতে ভালো লাগলেও এর সাথে অনেক risk ও থাকে তাই এই নিয়ে আলোচনাও করা হয় না।।
@@SriGuruJoy রিস্ক" -তো জাগতিক একটি শব্দ। যার উপযুক্ত বাংলা মানে হোলো "এড়িয়ে যাওয়া"! আমরা স্যার জড়াতে চাই। অতিন্দ্রিয়তার মধ্যে জাগতিক বাধা সব চাইতে বড়ো বাধা।
শ্রী গুরু জয়।
Ekdomye
Atma abar amar deho bole ki kore?
পাঠকের নাম? যেমন প্রসঙ্গ
তার সঙ্গতি রেখে তেমনি পাঠ
ঈশ্বরই আপনাকে এ কাজটা
করিয়েছেন যাতে প্রসঙ্গ আরো
গুণগ্রাহী হয়। ঈশ্বরীয় কাজ
ধন্যবাদ🙏🙏🙏
আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ বিপ্লবী নেতা নেতাজি সন্বন্ধে এই রকম কিছু জানতে পারলে বাধিত হবো
কোন সেই রকম তথ্য এখনো নেই । পেলে অবশ্যই শেয়ার করার চেষ্টা করা হবে
কি সদর আলোচনা শুনলে মনে ভরে যায়। কথা গুলোর যথেষ্ট তাৎপর্য পৃন আরও পাঠান।
মনে হচ্ছে, কবিগুরুর রচনাশৈলীকে অনুকরন করেই অপর কারো লেখা একটি আধ্যাত্মিক জ্ঞানমূলক রচনা পড়ছি, যেটিতে কবিগুরুকেই একটি চরিত্র হিসাবে উপস্থাপন করা হল শুধুমাত্র তাঁর মহত্বকেই পুনঃপ্রচারের উদ্দেশ্যে।
.
সুন্দর উপস্থাপনা অমর বিশ্বকবিকে জানাই আমার আন্তরিক সহস্র কোটী প্রণাম ধন্যবাদ পাঠক নমস্কার নেবেন♥️🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏💐🌺🌹🥀🌼🌸🌷🌻
অসাধারণ লাগলো, এই রকম ই নেতাজী বিষয়ে কিছু জানানোর জন্য অনুরোধ রইলো.. ধন্যবাদ🙏
এই ব্যাপারটিতে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে। এতোটা সময় একটানা মিডিয়ামের মধ্যে উন্নত আত্মার থাকা কষ্টকর,প্রায় অসম্ভব।
Kindly jodi ektu share koren apnar obhigyota ☺️
অপূর্ব সুন্দর রচনা এবং ততোধিক মনোরম উপস্থাপনা ।
মনের ঠাকুর ♥️♥️ রবিঠাকুর😊
AJANA INFORMATION ABOUT KOBIGURU RABINDRANATH THAKUR 🙏🙏... THANKS FOR YOUR EXPLANATION 🙏
খুব সুন্দর আলোচনা, আমার দৃঢ় বিশ্বাস পরলোক বলে কিছু আছে।
আজ এখন বেঁচে আছি এইটুকু জানি একটু পরে থাকব কিনা জানিনা। আর মৃত্যুর পর আমার কি হবে তা জানিনা। মৃত্যুর সময়ে শরীর টাকে ছেড়ে যেতে হয়, মাথা সঙ্গে যায় না । তাই মৃত্যুর পর কিছু দেখা যায় এবং চিন্তা ভাবনা করা যায় বা কথা বলার ক্ষমতা থাকে কিনা বিদেহী আত্মার তাও জানি না। এই জগতটাকে কে যেন সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে গড়েছেন মনে হয়। আর তখন আমরা বিশ্বাস করি ভগবান এসব সৃষ্টি করেছেন আর তিনি জানালেই আমরা অজানা গুলো কে জানতে পারব নতুবা নয়।
খুব ভালো বলেছেন।। এখানে বলা কথা সত্য না মিথ্যে সেটা আমরা জানি না।। তবে পরে হবে সেই চিন্তা না করে বর্তমান মুহূর্ত যেটা আমাদের হাতে আছে তারই সদ ব্যবহার করা উচিৎ।।
তিনি না জানালে সত্যি আমরা জানতে পারি না।খুব সুন্দর বললেন।
Khub khub bhalo laglo, onek kichu jante parlam, onek onek opar shanti, sorgiyo soundyorjo feel korlam
সঠিক কথাই বলছেন ! মিথ্যা তার জন্যই থাকবে এই অবস্থা সমন্ধে যাদের ধারণা নেই।
এটা সঠিক কি মিথ্যা এটা জানার জন্য সাধন প্রয়োজন।। বাকি ঈশ্বর যা সব জানিয়ে দেন।
ঠিক এই ভাবেই আমি ও নিজেকে নিয়ে , নিজের দেহকে নিয়ে সপ্নে দেখেছি। কিন্তু আমি এখনো জিবিত আছি। আমর 35 বছর বয়স।
MAD
দাদা, সত্যই অসাধারণ। আবার চাই ,বার বার চাই।
Aaj planchet a ja sunlam moner vitor ja hochche bole bojate parbo na. tar tulona Hoi na.ami avivuto. Ki likhbo bujte parchi na. Anek anek dhonnobad. Khub valo thakun.vogoban sobar valo korun.God bless us all.aage j valo valo video gulo dekhechi sei sutro dhorei boli Do good and good will come to us.Thanks a lot Sir.
Khub Sundar lagglo notun kichhu shiklam joy guru joy
খুব সুন্দর লিখেছেন। অনেক কিছুই জানতে পারলাম। এই বিষয়ে আরও
কিছু জানার অপেক্ষায় রইলাম।
গুরুদেব কে আমার শতকোটি প্রণাম। এতো সুন্দর কথা শুনে আমি মুগ্ধ।।🙏🏻🙏🏻
আমার দিদি প্যান চেটে আমার বাবার সাথে কথা বলেছিল কিন্তু বেশিক্ষন কথা বলা যায়না কারণ আত্মা র খুব কষ্ট হয়। রবীন্দ্রনাথ কিভাবে এতক্ষণ কথা বললেন কি করে? আমার বাবা বলেছিলেন আমার কষ্ট হচ্ছে ছেড়ে দে। দিদি ছেড়ে দিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ছিল।
Joy Guru Jagannath Joy Guru Thakur Ramkrisha Deb , Joy guru joy guru joy guru Bamdeb , joy guru Baba Bholenath joy guru joy guru joy guru-r joy !!!!!
Joyguru, Hare Krishna, joy Kobi Gurudeber joy.
গরুদের
Planchat নিয়ে একটা episode করুন ।
খুব ভালো লাগলো ভিডিওটি অনেক কিছু জানতে পারলাম । এই ধরনের আদ্ধ্যত্তীক ভিডিও আরো শুনতে চাই ।
স্বামীজীর সাথে কি কখনো কোন প্ল্যানচ্যাট করা হয়েছিল। যদি হয়ে থাকে আবশ্যই আপলোড করবেন।
পরিশেষে ধন্যবাদ এরকম একটি ভিডিও আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
আমার মনে হয় স্বামীজীর মত যারা।ঈশ্বরকটির ওনাদের প্ল্যান চেট করে আনতে হয় না।। ব্যাকুল হয়ে ডাকলে এখনো স্বামীজী, শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস দেব ওনারা স্বরূপে দেখা দেন।।
খুব ভাল লাগল । অনেক কিছু জানলাম ।শিখলাম ।পরোলোক নিযে যেভয এতদিন
পোষন করতাম,তাও অনেক খানি কেটৈ
গেল ।
Namaskar dada. Apnar ei video ti sune amar khubi bhalo laglo. Ami apnar kache anurodh rakchi ei rokom aro totho apni jate amader sonan bhabisatte. Dhantabad
ধন্যবাদ। এইভাবে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর সম্বন্ধে কিছু কথা বললে বা তথ্য দিলে ভারতবাসীর খুব ভালো লাগবে।
স্রষ্টা সকলের মঙ্গল করুন।
আমি ছোট বেলা থেকেই আমার দিদাকে প্লান চেট ধরতে দেখেছি এবং ধরেছি।আর বিশ্বাস করি। অনেকঘটনা সত্যি ঘটেছে আমাদের সংসারে। আমার মা ও বিশ্বাস করতে বাধ্যহয়েছেন। নমষ্কার
Oh
খুব ভাল লাগল শুনতে
শ্রী গুরু জয়,🙏🙏খুব ভালো লাগলো।
Khub khub valo laglo. Anuprerona pelam
অসাধারণ 🥰
Joy guru. Pranam gurudev. Apnar bactabya sune dhanya halam.
সুন্দর ,আপনাকে ধণ্যবাদ।
Thanks dada 🙏🙏🙏. Apnar ai golper boi porechi ami kub vhalo legeche. Ta chara r o 2ta porechi.
আমি নিজে বুঝে ছি, আত্মা আছে, কারণ আমার মায়ের মৃত্যু র পর আমি যা করে ছিলাম, তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। আজ ভাবলে অবাক লাগে।
Apnar details ta din na pls
রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর এত সময় ধরে কথা বলতে পারলেন? শুনেছি প্ল্যানচে যিনি আসেন বেশীক্ষণ কথা বলতে তার খুব কষ্ট হয় আর ওনার কথাগুলো কি টেপ করা হয়েছিলো? দু মাস হোল আমার স্বামী গত হয়েছেন। উনি এখন কোথায় কেমন আছেন খু জানতে ইচছা হয়। কোন বন্ধু পেয়েছে কি? কেমন আছেও?
ভিষন ভালো লাগে ধন্যবাদ জানাই খুব সুন্দর একটা গল্প
খুব ভালো লাগলো শুনে.....
গল্প বা creator এর নিজস্ব মতামত টা বেশ ভালই লিখেছেন।। তবে এটাকে সত্যি বলে ধরে নেওয়া টা....................................................
কোন কিছু কে মানতে হলে আগে সেটা জানতে হবে। ধরে নেওয়া তো দূরের কথা। শ্রীগুরু জয়।
অসাধারণ 🙏🙏🙏🙏🙏💐💐💐💐💐
Khub bhalo laglo shune.
আমি এক জায়গায় পড়েছিলাম যে রবীন্দ্রনাথ কে তাঁর স্বস্থানে পৌঁছে দিয়েছিলেন বিবেকানন্দ, দেবেন্দ্রনাথ নয়। তিনি রবীন্দ্রনাথকে কিছু দূর এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন মাত্র। বিবেকানন্দ ও অভেদানন্দের অঙ্গের জ্যোতিতে তাঁর চোখ ঝলসে যাবার মতো হয়ে ছিলো। স্বামীজী বলেছিলেন, কবি আপনি এসেছেন, আমরা খুব খুশি। তারপর তাঁরা কবিকে তাঁর জন্য নির্দিষ্ট আবাসে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর জন্য কাজ নির্দিষ্ট হয় অতুল প্রসাদ, রজনী কান্ত প্রভৃতি কবিদের গান শেখানো।
Any reference?
মৃত্যুর পরে গান শেখাবে কিভাবে?গলার স্বর কি থাকে নাকি?😮
@@Shortinsaan95 আত্মা f সঙ্গে আত্মা তো নিশ্চয়ই কথা বলে
এইটা অন্যতম সেরা উপস্থাপনা
কোলকাতায় কোথায় প্ল্যানচেট করার ব্যবস্থা আছে?
Aaminijey planchet maddhome rabindranather gola sunechi. Sudhu rabindranath chara o oneker sathey kotha bolechi. Onekkichu experience lav korechi planchet madhomey.
তা উপস্থাপক বাবু,প্লানচেটে যদি আত্মাকে ধরা যেত,তবে তো প্লানচেট উন্নতমানের পাওয়া যেত।বাস্তব কি তাই উপস্থাপক বাবু?গল্প বেশ ভালোই ফেঁদেছো।
গল্প হলেও সত্যি।। হা হা হা।। বিশ্বাসে মিলে বস্তু তর্কে বহুদূর।। তবে এই সব থেকে আপনাদের দূরে থাকাই ভালো।।
খুব খুব খুব ভাল লাগল।
অসাধারণ লাগলো।
কোথায় যেনো হারিয়ে ফেলেছিলাম নিজে কে
khub valo laglo. asonkhyo dhonnobad. Iswar sobaiee k sumoti dea sobaiee k sot korme rakhun.
Khub valo laglo ♥️🙏
জয়গুরু 💐
এখানকার কর্ম অনুযায়ী ঐখানে স্থাপন হবে।
অসাধারণ আপনাকে প্রনাম জানাই জয় শ্রী রামকৃষ্ণ ওম শান্তি
অসাধারণ ❤️❤️❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤❤❤Khub sundor sir❤❤❤❤❤❤❤
অসাধারন বিশ্লেষণ 🙏🙏🙏
Jai Thakur Jai Maa Jai Guru Kripahi Kebalam 🙏🙏🙏
Kintu jonmo mrityu r chakra theke mukti pete Hari Naam bine upay nai....satkarma hote sorgolok ebong onyanyo urdholok prapto hoya jai ar asatkarma hote norokbhog hoi ...kintu bhog sesh hole abar ei mortolok ee phirtei hoi.....sesh somoy ee sri krishna er je kono ekti naam korlei ekmatro ei jonmomrityu r chokro hote mukti peye bhogoban er aprakrito lok ee jaoya sombhob chirosthayi bhave....Srimad Bhagwat ebong Gita te ei niye bhagoban sposhto kore bolechen....Hare Krishna
Excellent topic, I want more content about this.
Thanks
খুব ভালো লাগলো। কিন্তু অস্পষ্ট সাউন্ড সবটাকে ভালো করে শুনতে দিল না। কথাগুলো কেমন যেন জড়ানো ভাব।
অনেক ভালোলাগলো 🙏🙏🙏
Harinaam korun.... Gita Srimad Bhagvat porun.....mon ekdin na ekdin shanto hobei.....Hare Krishna
নাম ছাড়া উপায় নাই।। হরে কৃষ্ণ।।শ্রীগুরু জয়
Onek kichu jana gelo
appna k dhonnoybad
বড় সুন্দর গলার স্বর আপনার
আরো কিছু প্রশ্ন গুরুদেবকে করা দরকার ছিলো। যেমন উনি কোন দেহ পেলেন, পোশাক পরিচ্ছদ, খাওয়া দাওয়া, কতকাল ঐ স্তরে থাকা, ভগবৎ দর্শন ইত্যাদি।
গুরুজির আর পূর্নজম্ন হইলো না।
Darun valo laglo, voktipurno pronam jani apnak
রাজেন্দ্র লাল আচার্যের উল্লেখিত বইটা আমি পড়েছি।
Khub bhalo laglo. Namashkar
Khub bhalo laglo..bujhte parlam amar baba kothay chole gelen
নেতাজি সম্বন্ধে এরকম কিছু থাকলে আমাদের দেখান। আশায় থাকলাম।
অসাধারণ 👌