হাফেজ মাওলানা ইসমাঈল বুখারী কাশিয়ানী । পর্দা নিয়ে চমৎকার বয়ান । Hafez Mawlana Ismail BUKHARI

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 15 ธ.ค. 2024

ความคิดเห็น • 80

  • @farukfaruk-oy2ld
    @farukfaruk-oy2ld 11 หลายเดือนก่อน +1

    ❤❤❤ মাশাআল্লাহ দুবাই থেছে আমি ফারুক

  • @Nasim-ahmed019
    @Nasim-ahmed019 2 ปีที่แล้ว

    অসম্ভব সুন্দর আলোচনা......
    উনার আলোচনা আমার খুব ভালো লাগে ♥️♥️♥️

  • @deloyarhossain732
    @deloyarhossain732 4 ปีที่แล้ว +2

    Alhamdulillah ! Allah Hujur ke nek hayat Dan Karen .....Amin

  • @muhiburrahman8383
    @muhiburrahman8383 4 ปีที่แล้ว +6

    মাশা-আল্লাহ। মন মাতানো অসাধারণ বয়ান।

  • @mdroni6079
    @mdroni6079 4 ปีที่แล้ว +1

    মাশাল্লাহ্ আমর খুবই ভালো লাগে সঠিক কথা

  • @mozafforrhaman
    @mozafforrhaman 4 ปีที่แล้ว +2

    আল্লাহ তালা হুজুরে নেক হয়াত দান করেন । মাশা-আল্লাহ। মন মাতানো অসাধারণ বয়ান। আমিন ।

  • @মোআরিফুল-ঘ৪ধ
    @মোআরিফুল-ঘ৪ধ 4 ปีที่แล้ว +8

    মাসা আল্লাহ, খুব, চমত কার, বয়ান

  • @MijanurRahaman-jo5uz
    @MijanurRahaman-jo5uz 4 ปีที่แล้ว

    Huzurer waz er vasa khub sundor jehetu koran sorif er theke kotha

  • @mdshaalom3956
    @mdshaalom3956 4 ปีที่แล้ว +5

    Osadharon akti boyan

  • @ibrahimsheikh3626
    @ibrahimsheikh3626 4 ปีที่แล้ว +5

    মাশাআল্লাহ খোব সুন্দর ওয়াজ

  • @Arif-fr9un
    @Arif-fr9un ปีที่แล้ว

    ❤মাশা আল্লাহ ❤

  • @MdRafiq-wr5sw
    @MdRafiq-wr5sw 4 ปีที่แล้ว +1

    ফেনটাসটি ওয়াজ

  • @sorifahmad5497
    @sorifahmad5497 4 ปีที่แล้ว +7

    Alhumdulillah

  • @bapponlaskar3939
    @bapponlaskar3939 4 ปีที่แล้ว +3

    Mashallah

  • @sorifahmad5497
    @sorifahmad5497 4 ปีที่แล้ว +4

    Hajratke Allah nek hayat Dan koron

  • @gsbvdvsvsj5096
    @gsbvdvsvsj5096 4 ปีที่แล้ว +1

    আল্লাহ তালা হুজুরে নেক হয়াত দান করেন

  • @জিকরুল্লাহটিভি
    @জিকরুল্লাহটিভি 4 ปีที่แล้ว +4

    মাশা-আল্লাহ

  • @abujaffar7935
    @abujaffar7935 4 ปีที่แล้ว +2

    Masallah Allah pak hujur ke Islamer khidmoter aro toufik Dan korun Amin.

  • @mahmudulislam9491
    @mahmudulislam9491 4 ปีที่แล้ว +5

    MasaAllah হুজুরের আলোচনা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

  • @ibrahimsheikh3626
    @ibrahimsheikh3626 4 ปีที่แล้ว +3

    মাশাআল্লাহ

  • @alamakhialam4555
    @alamakhialam4555 4 ปีที่แล้ว +5

    আমিন

  • @QuranTune
    @QuranTune 4 ปีที่แล้ว +7

    মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
    এবং ইডেটিং

  • @ataurrahman547
    @ataurrahman547 4 ปีที่แล้ว +1

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @ataurrahman547
    @ataurrahman547 4 ปีที่แล้ว +1

    সুবহানাল্লাহ

  • @helaluddin9697
    @helaluddin9697 4 ปีที่แล้ว +4

    মাশাআললাহ

  • @kabirhk628
    @kabirhk628 4 ปีที่แล้ว +8

    মাশাআল্লাহ, আমিন

  • @sorifahmad5497
    @sorifahmad5497 4 ปีที่แล้ว +5

    Masaallah

  • @fadgamer4542
    @fadgamer4542 4 ปีที่แล้ว +4

    Nice

  • @a.bnadimhasan7530
    @a.bnadimhasan7530 4 ปีที่แล้ว +4

    হেটার বিহীন বক্তা ৷
    মাসাআল্লাহ

  • @solamanislam557
    @solamanislam557 2 ปีที่แล้ว

    Hujur apnar protekti waz amar khub valo lage.. Apnar waz sunle amar mon ta jure jay....

  • @abusufiyanlaskar1885
    @abusufiyanlaskar1885 2 ปีที่แล้ว

    Amin Allah

  • @gsbvdvsvsj5096
    @gsbvdvsvsj5096 4 ปีที่แล้ว

    খুব ভালো বয়ান

  • @lisamorillo2709
    @lisamorillo2709 4 ปีที่แล้ว +3

    Allah hojor k nek hayat Dan koruk..

  • @HusanKhan-g8c
    @HusanKhan-g8c 3 หลายเดือนก่อน

    Hussain Ahmed Assam

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +2

    (১৪) আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসুল( সঃ) নিদ্রা গেলেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন (বুখারী ও মুসলিম)
    অন্য বর্ণনায় আছেঃ হুজ্জাতুল বিদায়ের পর মহানবী( সঃ) এলেন এবং খাওয়া-দাওয়া করে বিশ্রাম করলেন। তখন উম্মে হারাম তাঁর উকুন দেখতে লাগলেন। উম্মে হারামের বিলি কাটতে কাটতে মহানবী( সঃ) এর ঘুম এসে যায়। এবং অল্প পরেই আবার তিনি হাসতে হাসতে জেগে উঠেন (জুরকানী পৃষ্ঠা-৬৬, ইসাবা)
    বলাবাহুল্য হযরত আনাস বিদায় হজের সময় নাবালক ছেলের না। এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে?
    (২) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)।
    হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা
    সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)।

  • @Hasanahmed-k8i
    @Hasanahmed-k8i 7 วันที่ผ่านมา

    ❤❤❤❤❤

  • @ইসলামিকভিডিও-প১র
    @ইসলামিকভিডিও-প১র 4 ปีที่แล้ว

    মাশা আল্লাহ

  • @ikramulhussain4309
    @ikramulhussain4309 4 ปีที่แล้ว +1

    Masha Allah

  • @alihossain4605
    @alihossain4605 4 ปีที่แล้ว

    Alhamdulillah

  • @farobin2355
    @farobin2355 4 ปีที่แล้ว

    Wow

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +1

    সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, " লা ইউবদিনা যীনাতাহুন্না ইল্লা মা যহরা মিনহা "।
    অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)।
    " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য।
    সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ।
    " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা।
    সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন।
    অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী।
    "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "।
    আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে।
    উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ডেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দু ভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)।
    হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন।
    কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ-
    "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)।
    প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ-
    হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম।
    (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)।
    (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা।
    byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ।
    ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)
    সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
    ---------------------------------------------------------
    ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ডেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)।
    মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)।
    ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
    এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে?
    ইমাম মালেক কে প্রশ্ন করা হয়, মেয়েদেরকি সালাম দেওয়া যায়? তিনি বলেনঃ বৃদ্ধাদেরকে সালাম দেওয়ার দোষের নয় । কিন্তু যুবতী মেয়েদেরকে সালাম দেওয়া আমি পছন্দ করিনা।
    ইমাম মালেকের( রঃ) কথায় বুঝা যায়, তার আমলে মেয়েদের চেহারা খোলা থাকতো। তা না হলে বৃদ্ধা ও যুবতী মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে কিভাবে?

  • @mdnajibul5287
    @mdnajibul5287 4 ปีที่แล้ว +5

    হাফেজ মাওলানা ইসমাইল হোসেন বুখারী নম্বর টা দেন

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +1

    এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
    #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
    # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)।
    # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)।
    ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
    # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
    # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
    # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
    # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) ।
    # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
    # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
    # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
    # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
    # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
    # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
    # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
    # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +1

    হাদীসঃ ইবনে আব্বাস( রাঃ) বলেন, আবু হুরায়রা( রাঃ) নবীর( সঃ) বরাতে যে হাদিসটি বর্ণনা করেছেন, আমি তার মোকাবেলায় সগিরা গুনার সাথে সামঞ্জস্যশীল আর কোন জিনিস দেখিনি। আবু হুরায়রা( রাঃ) বলেন, নবী(সঃ) বলেছেন, আল্লাহ বনি আদমের জন্য জিনার মধ্য থেকে তার অংশ লিখে দিয়েছেন। সে অবশ্যই তার মুখোমুখি হবে। কাজেই চোখের যিনা হচ্ছে দেখা,জিহ্বার জিনা হচ্ছে কথা বলা, অন্তরের যিনা হচ্ছে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা ও কামনা করা। আর লজ্জা স্থান এই সব কিছুকে সত্যায়িত করে( যদি সত্য সত্য যিনা করে ফেলে) অথবা মিথ্যা প্রমাণ করে( যদি যিনা না করে) । (সহি বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, 13 খন্ড। সহি মুসলিম, তকদীর অধ্যায়, 8 খন্ড)।
    হাদীস থেকে বুঝা যায় যে, যিনার পূর্বে বর্ণিত ঘটনাগুলো ছোট ছোট গুনাহ, জিনা না করলে যার কোন সাক্ষী থাকে না। অবশ্য কাম ভাব নিয়ে তাকানো হারাম, যা যীনারর দিকে ধাবিত করে।
    #(২) হাদীসঃ মুমিন বান্দা যখন অজু করে তার চেহারা ধোয়, তখন সে তার দুই চোখ দিয়ে যে অবৈধ দৃশ্য দেখে যে সব গুনা করেছিল, তার সমস্ত গুনাহ পানির সাথে বা পানির শেষ বিন্দুর সাথে ধুয়ে বের হয়ে যায়( সহী মুসলিম, তাহারাত অধ্যায়, 1 খন্ড)।
    #(৩) হাদীসঃ আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) থেকে বর্ণিত । এক ব্যক্তি একজন মেয়েকে চুমা খেয়ে ফেলেছিলেন। তিনি রাসূলের( সঃ) কাছে এসে তাকে একথা জানালেন। তখন মহান আল্লাহ তায়ালা নাযিল করলেনঃ-
    "দিনের দুই প্রান্তে ও রাতের প্রথমাংশের নামাজ কায়েম করো। সৎকাজ অবশ্যই অসৎ কাজকে খতম করে দেয়। ( হুদ- 114) ।
    লোকটি জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রসূল( সঃ) এটা কি আমার প্রতি নির্দেশ? জবাবে বললেন, আমার সমস্ত উম্মতের জন্য ( সহী বোখারী, সালাত অধ্যায়, 2 খন্ড। সহী মুসলিম, তওবা অধ্যায়, আল্লাহর বাণী, 8 খন্ড)।
    রসূল ( সঃ) দীনকে কঠিন না করার জন্য কঠোরভাবে সতর্ক করেছেন। এমনকি যারা দ্বীনকে কঠিন করে, তারা আমার দলভুক্ত নয়, এমন হুঁশিয়ারি ও দিয়েছেন( সহীহ বুখারি, বিবাহ অধ্যায়ঃ 11 খন্ড)।

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +2

    হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেহ( রা) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রা) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)।
    (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)।
    দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়।
    হযরত সালেহ( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)।
    হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 3 ปีที่แล้ว +1

    গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
    (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
    (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
    (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
    হাদীসটি শক্তিশালী।
    আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
    ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
    মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
    তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
    (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
    (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
    যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
    কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
    এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
    ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
    এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে।
    বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

  • @deloyarhossain732
    @deloyarhossain732 4 ปีที่แล้ว +5

    Alhamdulillah ! Allah Hujur ke nek hayat Dan Karen .....Amin

  • @AtikurRahman-zz8ek
    @AtikurRahman-zz8ek 4 ปีที่แล้ว +1

    মাসু আললাহ

  • @rdxfelcone6820
    @rdxfelcone6820 4 ปีที่แล้ว +3

    আমিন

  • @mdismail-ij5vk
    @mdismail-ij5vk ปีที่แล้ว

    Masha Allah

  • @KhalekMahmud
    @KhalekMahmud ปีที่แล้ว

    masah allah

  • @MdHelal-vz2ni
    @MdHelal-vz2ni 4 ปีที่แล้ว +2

    মাশাআল্লাহ

  • @abusufian7787
    @abusufian7787 2 ปีที่แล้ว

    Alhamdulillah

  • @parvejkhan2198
    @parvejkhan2198 4 ปีที่แล้ว +3

    Nice

  • @misesbabita9627
    @misesbabita9627 4 ปีที่แล้ว

    Mashallah