জানাযার নামাজের দোয়া | Janajar dua | Dua | Elam seba
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 7 ก.ย. 2024
- জানাযার নামজের ৩য় তাকবীরের পরে এই দোয়া পড়তে হয়।
অর্থসহ জানাযার নামাজের দোয়া শিখুন ও সহীহ করুন।
জানাযার দোয়া
Dua
Elam Seba
অর্থঃ হে আল্লাহ আমাদের জীবিত ও মৃত, উপস্থিত ও অুপস্থিত, ছোট ও বড়দের, পুরুষ ও স্ত্রীলোকদিগকে ক্ষমা করেন। হে আল্লাহ আমাদের মধ্যে যাহাদিগকে আপনি জীবিত রেখেছেন তাহাদিগকে মৃত্যুর মুখে পতিত করেন ইসলামের উপরে। এবং তাহাদিগকে ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করাইয়েন। আমরা আপনার রহমতের উপরই ভরসা করি।
প্রতিটি শব্দ ছেড়ে ছেড়ে পড়ে দেখানো হয়েছে।
একটি শব্দ বারবার পড়ে সহীহ করানো হয়েছে।
আমার প্রতিটি ভিডিও দেখেন,,,,,
সঠিক ইলমে দ্বীন শিখেন,,,,
“এসো কোরআন শিখি” ফেইসবুক পেজ
/ ashoquranshikkhi .
চ্যানেল লিংকঃ
/ @elamseba
আমার সকল ভিডিওর লিংক নিচে...
*** কোরআন শিক্ষার ১ থেকে ৬৫ টি পর্বের ভিডিও।
• Quran Seba
* আম্মাপারার ২০ টি সূরা মশক্ব বা সহীহ করার ভিডিও।
• Ammapara
* সকল প্রকার নামাজের দোয়া ও বিভিন্ন আমলের দোয়ার ভিডিও।
• Dua & Amal
* জরুরী মাসলা-মাসায়েল এর ভিডিও।
• Masalah
* কোরআন তেলাওয়াত এর অর্থসহ ভিডিও।
• Quran Tafsir
অনেক সুন্দর উপস্থাপন করা হয়েছে
মাশাআল্লাহ
অসাধারণ এমাজিন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে খুবই সুন্দর করে সহজ সরল ভাষায় বুঝিয়ে বলার জন্য।
جزاك الله خيرا
আসসালামুয়ালাইকুম জানাযার দোয়া দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ञ
ञञञञञञणञञञञणणञञञणञणणणञञञञञणण
ञण
ञञञञञञञञञञञणञञञञञञञङङञङञञञञञञञञञञञ
আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ মাওলানা সাহেব। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আপনার মঙল করুন ।দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন ।
Amin
আল্লাহ তাআলা উনাকে নেক হায়াত দান করুক আমীন
Thanks for give this video
মাশ আল্লাহ অনেক সুন্দর করে বুঁজিয়ে ছেন আমিন
Good
ধন্যবাদ।
Masha’Allah ! Alhamdulillah ! Best pronunciation in arabic . Jazakallahu Khairan !
আলহামদুলিল্লাহ্ খুব ভালো লাগছে আমি এভাবেই শিখছি
আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম ভাই অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিলেন অনেক উপকৃত হলাম মাশাল্লাহ আল্লাহ আপনার উত্তম জাযা দেখ
আপনার এই ত্যাগ আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন,আমিন।ছুম্মা আমিন।খুবই ভাল লেগেছে। ভাষাতীত।
Mar allah
আপ্নারে ধন্যবাদ,
Shikhanor style ta valo legeche. Dhonnobad allah apnake uttom moka dan korun.
khub valo bujaicen.. donnobad
খুব ই সুন্দর করে পড়ালেন উস্তাজজী। আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরষ্কারে পুরষ্কৃত করুন আমিন।
This page is good for people. Thanks
মনের মতো একটা পেইজ পেলাম
ما شاء الله
মাশাআল্লাহ খুব ভাল লাগল, অনেক উপকৃত হলাম
আমিন
Masalllah..ekta gurutto purno doa sikhanor jonno jajhakallah
Alhamdulillah
good
অনেক অনেক ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে।
amin
অসাধারণ
Jazakhallhu khairan
খুব ভালো লাগছে ♥️♥️♥️♥️
আস্সালামু আলাইকুম ভাইজান
মাশা আল্লাহ খুবই সুন্দর উপস্থাপন,।
🥰🥰🥰
মাশাল্লাহ।
দুয়া সমুহ এখানে লিখে দিলে আমাদের জন্য অনেক ভাল হবে। ধন্যবাদ
Nise
Jazak allah khair
উপস্থাপন ভালো হয়েছে।তবে, আরবী উচ্চারণ গুলো বাংলা লেখার মাধ্যমে দেখালে আরো ভালো হতো।
আল্লাহ আমাদের সকলকে শিক্ষার তৌফিক দান করুন আমিন।।।।
Good.
👌👌👌
মাশাল্লাহ
Hi
খুব সুন্দর ৷ সহজেই শেখা যায় ৷
হুজুর জানাজার নামাজের আরবি নিয়ত বানান করিয়া শিক্ষা দিতেন তাহলে আরো ভালো হতো
nice
জানায়ার নামাজ জিনি পড়াবেন তিনি কি দুয়া পড়বেন সবার আগে
B
বলছি আযানের দুআ সহি করা নিয়ে একটি ভিডিও দিন।।
সহ্য
জিকিরের তাজবি গুলো একটা
Video দিবেন Plesse
আসসালামু আলাইকুম ভাই আমি কোরআন শিক্ষা নিতে চাই
ইসলাম ধর্ম একটাই দুটানা সুরা ফাতিহা কোরআন মাজীদের একটা বড় দুয়া ও আরবদেশ মক্কা ও মদিনা কি বাভে যানাজা ও নামাজ পড়ে Search দিলেই খুব সহজেই সহি সুদ্ব পাওয়া যায় আললাহ তা আলা আমাদের সবাইকে আরবদেশের মত সহি আমল করার তওফিক দান করুন...Aameen
হযরত ইমাম আবু হানীফা রহ. এর মত হচ্ছে,
জানাযার নামাযে সূরা ফাতেহা পড়া সুন্নত নয়।
বরং প্রথম তাকবীর বলে ছানা পড়বে, দ্বিতীয় তাকবীর বলে দুরূদ শরীফ পড়বে, তৃতীয় তাকবীর বলে দুআ পড়বে এবং চতুর্থ তাকবীর বলে সালাম ফিরাবে।
হ্যাঁ, ছানা হিসেবে (অর্থাৎ ছানার পরিবর্তে) সূরা ফাতেহাও পড়া যেতে পারে, কেরাত হিসেবে নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস, সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়ীগণের আমল দ্বারাই একথা প্রমাণিত। এমতের দলিলসমূহ নিম্নে প্রদত্ত হলঃ
মারফু হাদীস-
হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন,
سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ إِذَا صَلَّيْتُمْ عَلَى الْمَيِّتِ فَأَخْلِصُوا لَهُ الدُّعَاءَ
অর্থ: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যখন তোমরা মায়্যিতের জানাযা পড়বে, তখন তার জন্য একনিষ্ঠভাবে দুআ কর। (আবূ দাউদ শরীফ, ২খ, ৪৫৬পৃ:)
সাহাবায়ে কেরামের আমলঃ
১. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন,
لم يوقت لنا في الصلاة على الميت قراءة ولا قول كبر ما كبر الإمام وأكثر من طيب الكلام.
أورده الهيثمي في مجمع الزوائد وقال : رواه أحمد ورجاله رجال الصحيح
আমাদের জন্য জানাযার নামাযে কোন কিরাআত কিংবা কোন বাক্য নির্দিষ্ট করে দেয়া হয় নি।
ইমাম যখন তাকবীর বলে তখন তুমিও তাকবীর বল। আর অধিক পরিমাণে তার জন্য ভাল কথা বল।
(মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস : ৪১৫৩)
হায়ছামী বলেছেন, হাদীসটি ইমাম আহমদ উদ্ধৃত করেছেন এবং এর বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী।
২. হযরত আলী রা. আমলঃ
عَنْ عَلِيٍّ ، أَنَّهُ كَانَ إذَا صَلَّى عَلَى مَيِّتٍ يَبْدَأُ بِحَمْدِ اللهِ وَيُصَلِّي عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ، ثُمَّ يَقُولُ : اللَّهُمَّ اغْفِرْ لأَحْيَائِنَا وَأَمْوَاتِنَا وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِنَا وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِنَا وَاجْعَلْ قُلُوبَنَا عَلَى قُلُوبِ خِيَارِنَا.
আলী রা. যখন কারো জানাযার নামায পড়তেন, তখন প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা পাঠ করতেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পড়তেন। তারপর বলতেন,
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لأَحْيَائِنَا وَأَمْوَاتِنَا وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِنَا وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِنَا وَاجْعَلْ قُلُوبَنَا عَلَى قُلُوبِ خِيَارِنَا.
(মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৪৯৪)
৩. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা.এর আমলঃ
উমর রা. জানাযার নামাযে কুরআন পড়তেন না।
(মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৫২২ )
ইমাম মালেক রহ. তাঁর মুয়াত্তায়ও হযরত ইবনে উমর রা.এর আছারটি বর্ণনা করেছেন।
সেখানকার সনদ এমনঃ
مالك عن نافع :أن عبد الله بن عمر
অর্থাৎ ইমাম মালেক হযরত নাফে থেকে, তিনি হযরত ইবনে উমর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। হাদীসের মূলনীতি সম্পর্কিত গ্রন্থাবলিতে এ সনদটিকে ‘সিলসিলাতুয যাহাব’ বা স্বর্ণশৃংখল বলে অভিহিত করা হয়। হাদীসটির বিশুদ্ধতা এ থেকে সহজেই অনুমেয়।
৪. হযরত আবু হুরায়রা রা.এর আমলঃ
আবু সাঈদ রহ. বলেন,
أنه سأل أبا هريرة كيف تصلي على الجنائز فقال أبو هريرة أنا لعمر الله أخبرك أتبعها مع أهلها فإذا وضعوها كبرت وحمدت الله وصليت উপর বউ نبيه صلى الله عليه و سلم ثم أقول
তিনি আবু হুরায়রা রা.কে জিজ্ঞেস করেছেন,
আপনি কিভাবে জানাযার নামায পড়েন?
আবু হুরায়রা রা. বলেন, আল্লাহর কসম , আমি তোমাকে অবশ্যই তা জানাব। মৃতব্যক্তির পরিবারের সাথে আমি যাই। যখন (নামাযের জন্য) তারা তার লাশ রাখে, তখন আমি তাকবীর বলি ও আল্লাহর প্রশংসা করি, তার নবীর উপর দরূদ পড়ি অতঃপর (নিম্নোক্ত দুআটি) পড়ি ..........
اَللّهُمَّ عَبْدُكَ وَابْنُ عَبْدِكَ وَابْنُ اَمَتِكَ، كَانَ يَشْهَدُ اَنْ لا اِلهَ اِلا اَنْتَ وَاَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُكَ وَرَسُوْلُكَ، وَاَنْتَ اَعْلَمُ بِهِ، اَللّهُمَّ اِنْ كَانَ مُحْسِنًا فَزِدْ فِيْ اِحْسَانِهِ وَاِنْ كَانَ مُسِيْئًا فَتَجَاوَزْ عَنْهُ، اَللّهُمَّ لا تَحْرِمْنَا اَجْرَهُ وَلا تَفْتِنَّا بَعْدَهُ
(মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৬৪২৫; মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৩৭৭)
৫. হযরত উবাদা ইবনে সামেত রা. এর তালিমঃ
أنه سأل عبادة بن الصامت عن الصلاة على الميت فقال أنا والله أخبرك تبدأ فتكبر ثم تصلي على النبي صلى الله عليه وسلم ، وتقول اللهم إن عبدك فلانا كان لا يشرك بك شيئا ، أنت أعلم به ، إن كان محسنا فزد في إحسانه وإن كان مسيئا فتجاوز عنه ، اللهم لا تحرمنا أجره ولا تضلنا بعده.
তিনি সাহাবী হযরত উবাদা ইবনে সামেত রা. কে জানাযার নামায সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে উত্তরে তিনি বলেন, আল্লাহর কসম, অবশ্যই আমি তোমাকে বলে দিব। তুমি তাকবীর বলে শুরু করবে, এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ করবে এবং পরে এই দোয়া পড়বে-
اللهم إن عبدك فلانا كان لا يشرك بك شيئا ، أنت أعلم به ، إن كان محسنا فزد في إحسانه وإن كان مسيئا فتجاوز عنه ، اللهم لا تحرمنا أجره ولا تضلنا بعده.
[সুনানে কুবরা বায়হাকী, ৪ খ-, ৪০ পৃষ্ঠা
Amr jivan pari purna holo.
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। অর্থ সহ লিখে দিলে ভালো হয়।
কোরআন শিক্ষা পথম থেকে দরকার
আসসালাতু আলাইকুম, হুজুর। আপনার চ্যানেলে --- গুননাহ্ কখন মোটা করে পড়তে হয়, এই ভিডিওটি নেই। ভিডিওটি দিলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারতাম।
Protidin Jodi 1 pata kore quran Sharif er 30 para video korten .khub upokrito hotam
ভাই আমিও চাই ভিডিও বানাতে কিন্তু সময়ে পেরে উঠি না। এক মসজিদের খেদমতে আছি। আবার একটি ভিডিও বানাতেও অনেক সময় লেগে যায়। দোয়া করবেন, আমি চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।
ভাই অনেক আলেম সানা পরির্বতে সুরা ফাতিহা পড়তে বলেন, না দুটাই একসাথে পড়বো দয় করে জানাবেন????
সূরা ফাতিহা পড়লে ছানা পড়তে হবে না আর সানা পড়লে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে না। কিন্তুু সূরা ফাতিহা পড়াটা বেশি ভালো এর চেয়ে বড় দোয়া আর নপই
হুজুর বলছি প্রথম তাকবীর এর পর সানা নাকি সুরা ফাতেহা পড়তে হয় ?
১ম তাকবীর এর পর পড়তে হয়।
ভাই দোয়াটি নামাজের সময় বাংলায় পড়লে হবে কি???
আমি কিছুটা অর্থ ভূলে গেছিলাম শিখেনিলাম।
একস ১১৪ সূরা দেওয়ার চেষ্টা করবেন উস্তাধজী অর্থ
শাইখ এখানে মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া কোথায় পেলাম না তো। সব দোয়াতো আপনি জীবিত মানুষের জন্য করলেন
পুরাটা ভালোভাবে দেখেন
প্রিয় এলহাম সেবা চ্যানেলের প্রধান ভাই,
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক! আপনি জানেন বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলিম ভাই আরবি জানেনা। তাই আপনাদের উপর অগাধ আস্হা নিয়ে সেটা শিখছেন। আপনার প্রতি পূর্ণ সম্মান রেখে বলছি, যেটুকু অর্থ জানা আছে তা বলুন কিন্তু মেহেরবানি করে ভুল কিছু শেখাবেন না। আপনি 'রহমান' শব্দের অর্থ 'ভরশা' বলছেন (শেষ বাক্যে), অথচ আমরা জানি রহমান অর্থ দয়ালু।
আমি শুধু আপনাকে ক্ষতির হাত থেকে সরিয়ে নিতে চাই, আমাকে ভুল বুঝবেন না।
ধন্যবাদ
হুজুর সুরা ইয়াসিনের ২১নং আয়াতে আত্তাবিয়ু না পড়ে ইত্তাবিয়ু কেন পড়ে। দয়া করে যদি বলতেন।
এটা আসলে গ্রামারের (নাহু ও সরফ) এর বিষয়। আমার সঠিক জানা নাই। কারণ আমি আলেম নই, শুধু হাফেজ। আর কোরআন মাজীদে কিছু কিছু আয়াত বা শব্দ এমন হয়ে থাকে যা গ্রামার এর একটি বিষয়।আপনি কোন আলেমের কাছে গেলে এটা জানতে পারবেন। ধন্যবাদ,
Sana porer kono dolil nai
আস্সালামু আলাইকুম,
ভাইজান,ছানা পড়া জরুরি না ও কোনো হাদীসের দলীল না,
সুরা ফাতিহা অবশ্যই পরিতে হবে হাদীস সহীহ
#জানাযার_নামাযের_পদ্ধতিঃ
---------------------------------------------
হযরত ইমাম আবু হানীফা রহ. এর মত হচ্ছে,
জানাযার নামাযে সূরা ফাতেহা পড়া সুন্নত নয়।
বরং প্রথম তাকবীর বলে ছানা পড়বে, দ্বিতীয় তাকবীর বলে দুরূদ শরীফ পড়বে, তৃতীয় তাকবীর বলে দুআ পড়বে এবং চতুর্থ তাকবীর বলে সালাম ফিরাবে।
হ্যাঁ, ছানা হিসেবে (অর্থাৎ ছানার পরিবর্তে) সূরা ফাতেহাও পড়া যেতে পারে, কেরাত হিসেবে নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস, সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়ীগণের আমল দ্বারাই একথা প্রমাণিত। এমতের দলিলসমূহ নিম্নে প্রদত্ত হলঃ
মারফু হাদীস-
হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন,
سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ إِذَا صَلَّيْتُمْ عَلَى الْمَيِّتِ فَأَخْلِصُوا لَهُ الدُّعَاءَ
অর্থ: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যখন তোমরা মায়্যিতের জানাযা পড়বে, তখন তার জন্য একনিষ্ঠভাবে দুআ কর। (আবূ দাউদ শরীফ, ২খ, ৪৫৬পৃ:)
সাহাবায়ে কেরামের আমলঃ
১. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন,
لم يوقت لنا في الصلاة على الميت قراءة ولا قول كبر ما كبر الإمام وأكثر من طيب الكلام.
أورده الهيثمي في مجمع الزوائد وقال : رواه أحمد ورجاله رجال الصحيح
আমাদের জন্য জানাযার নামাযে কোন কিরাআত কিংবা কোন বাক্য নির্দিষ্ট করে দেয়া হয় নি।
ইমাম যখন তাকবীর বলে তখন তুমিও তাকবীর বল। আর অধিক পরিমাণে তার জন্য ভাল কথা বল।
(মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস : ৪১৫৩)
হায়ছামী বলেছেন, হাদীসটি ইমাম আহমদ উদ্ধৃত করেছেন এবং এর বর্ণনাকারীগণ সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী।
২. হযরত আলী রা. আমলঃ
عَنْ عَلِيٍّ ، أَنَّهُ كَانَ إذَا صَلَّى عَلَى مَيِّتٍ يَبْدَأُ بِحَمْدِ اللهِ وَيُصَلِّي عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ، ثُمَّ يَقُولُ : اللَّهُمَّ اغْفِرْ لأَحْيَائِنَا وَأَمْوَاتِنَا وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِنَا وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِنَا وَاجْعَلْ قُلُوبَنَا عَلَى قُلُوبِ خِيَارِنَا.
আলী রা. যখন কারো জানাযার নামায পড়তেন, তখন প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা পাঠ করতেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পড়তেন। তারপর বলতেন,
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لأَحْيَائِنَا وَأَمْوَاتِنَا وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِنَا وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِنَا وَاجْعَلْ قُلُوبَنَا عَلَى قُلُوبِ خِيَارِنَا.
(মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৪৯৪)
৩. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা.এর আমলঃ
উমর রা. জানাযার নামাযে কুরআন পড়তেন না।
(মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৫২২ )
ইমাম মালেক রহ. তাঁর মুয়াত্তায়ও হযরত ইবনে উমর রা.এর আছারটি বর্ণনা করেছেন।
সেখানকার সনদ এমনঃ
مالك عن نافع :أن عبد الله بن عمر
অর্থাৎ ইমাম মালেক হযরত নাফে থেকে, তিনি হযরত ইবনে উমর সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। হাদীসের মূলনীতি সম্পর্কিত গ্রন্থাবলিতে এ সনদটিকে ‘সিলসিলাতুয যাহাব’ বা স্বর্ণশৃংখল বলে অভিহিত করা হয়। হাদীসটির বিশুদ্ধতা এ থেকে সহজেই অনুমেয়।
৪. হযরত আবু হুরায়রা রা.এর আমলঃ
আবু সাঈদ রহ. বলেন,
أنه سأل أبا هريرة كيف تصلي على الجنائز فقال أبو هريرة أنا لعمر الله أخبرك أتبعها مع أهلها فإذا وضعوها كبرت وحمدت الله وصليت উপর বউ نبيه صلى الله عليه و سلم ثم أقول
তিনি আবু হুরায়রা রা.কে জিজ্ঞেস করেছেন,
আপনি কিভাবে জানাযার নামায পড়েন?
আবু হুরায়রা রা. বলেন, আল্লাহর কসম , আমি তোমাকে অবশ্যই তা জানাব। মৃতব্যক্তির পরিবারের সাথে আমি যাই। যখন (নামাযের জন্য) তারা তার লাশ রাখে, তখন আমি তাকবীর বলি ও আল্লাহর প্রশংসা করি, তার নবীর উপর দরূদ পড়ি অতঃপর (নিম্নোক্ত দুআটি) পড়ি ..........
اَللّهُمَّ عَبْدُكَ وَابْنُ عَبْدِكَ وَابْنُ اَمَتِكَ، كَانَ يَشْهَدُ اَنْ لا اِلهَ اِلا اَنْتَ وَاَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُكَ وَرَسُوْلُكَ، وَاَنْتَ اَعْلَمُ بِهِ، اَللّهُمَّ اِنْ كَانَ مُحْسِنًا فَزِدْ فِيْ اِحْسَانِهِ وَاِنْ كَانَ مُسِيْئًا فَتَجَاوَزْ عَنْهُ، اَللّهُمَّ لا تَحْرِمْنَا اَجْرَهُ وَلا تَفْتِنَّا بَعْدَهُ
(মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৬৪২৫; মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ১১৩৭৭)
সান পরতে হবে না।
জানাযার নামাজের দোয়ার শেষাংশের অর্থ ভুল বলে মনে হচ্ছে। সঠিক অর্থ হবে 'আমাদের মধ্যে যাদেরকে জীবিত রাখবেন তাদেরকে ইসলামের ওপর বাঁচিয়ে রাখুন এবং যাদেরকে মৃত্যু দিবেন তাদেরকে ঈমানের সাথে মৃত্যু দিন'।
এতো বক বক করার কি আছে ভাই!??
আলহামদুলিল্লাহ
Amin
মাশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ