জীবনের শেষ মুহূর্তের ঘটনা | ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিন | ক্ষুদিরাম বসুর অজানা কথা | Khudiram Bose

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 6 ก.ย. 2024
  • ১৯০৮ সালের ১১ আগস্ট, ফাঁসি হয়েছিল শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর। বাংলা তথা ভারত হারিয়েছিল এক আদন্ত নির্ভীক সন্তানকে। স্বাধীনতার স্বপ্নে যিনি মৃত্য়ুভয়কেও বশ করেছিলেন। এমনকী, ফাঁসির মঞ্চে তাঁর শেষ কথা চমকে দিয়েছিল উপস্থিত সকলকে। খুদের বিনিময়ে ক্রয়কৃত শিশুটির নাম রাখা হয় ক্ষুদিরাম। ১৬ বছর বয়সে ক্ষুদিরাম পুলিশ স্টেশনের কাছে বোমা পুঁতে রাখেন এবং ইংরেজ কর্মকর্তাদের লক্ষ করেন। একের পর এক বোমা হামলার দায়ে ৩ বছর পর তাকে আটক করা হয়। ৩০ এপ্রিল ১৯০৮-এ মুজাফফরপুর, বিহারে রাতে সাড়ে আটটায় ইওরোপিয়ান ক্লাবের সামনে বোমা ছুড়ে তিনজনকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ক্ষুদিরামের বিচার শুরু হয় ২১ মে ১৯০৮ তারিখে যা আলিপুর বোমা মামলা নামে পরিচিত হয়। বিচারক ছিলেন জনৈক ব্রিটিশ মি. কর্নডফ এবং দুইজন ভারতীয়, লাথুনিপ্রসাদ ও জানকিপ্রসাদ। রায় শোনার পরে ক্ষুদিরামের মুখে হাসি দেখা যায়। তার বয়স খুব কম ছিল। বিচারক কর্নডফ তাকে প্রশ্ন করেন, তাকে যে ফাঁসিতে মরতে হবে সেটা সে বুঝেছে কি না?
    ৩ ডিসেম্বর নীরবেই চলে গেল তার জন্মদিন। তার জন্মদিনেও বার বার ফিরে আসে ক্ষুদিরামের মৃত্যু কাহিনী। ফাঁসির মঞ্চে যথারীতি এক কথায় জল্লাদকেও অবাক করে দিয়েছিলেন আঠারোর বালক। তাঁর মৃত্যুবরণ দেখে হয়তো ভয় পেয়েছিলেন স্বয়ং যমরাজও। এমনই ছিলেন মেদিনীপুরের বিষ্ময় বালক ক্ষুদিরাম বসু।
    #khudirambose #15thaugust #independenceday
    #11august

ความคิดเห็น • 2