@@Imuslim0007 (পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
@@Imuslim0007 (পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
উনার গান রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম, এই গান টা এই আন্দোলনে আমাদের অনুপ্রেরণা যোগিয়েছে। উনি আন্দোলনের শুরু থেকেই ছিলেন। আপনারা শুধু শুধু উনাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করবেন না।
প্রথম দিন সাহস দেখাইয়া, পরের দিন ফেরদৌসের সাথে বি এফ ডি সি তে মানব বন্ধন করেছিল। যদিও সেটা জোর করেই করানো হয়েছিল। আমরা জানি। হিমকির মুখে পরেই করেছে। কিন্তু সাহস দেখিয়েছে ভাল।
না জেনে কোন কিছু বলা ঠিক না,,,,, এই তাশরীফের নিজের কোন ট্যালেন্ট নাই মানুষের আবেগ বিক্রি করে খায়,,,সে চুপ করে বসে ছিল,, পরে ঢেউ যেদিকে গিয়েছে ওইদিকে সেও গিয়েছে
এর আগে একটা মেয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও একই কথা বলেছিলো যদিও মেয়েটার নাম জানি না, তখন সবাই মেয়েটাকে এটেনশান সিকার বলছিল এখন একজন ছেলে বলছে সবাই বাহবা দিচ্ছে।
ধন্যবাদ। তোমরা ঠিক থাকলে বাংলাদেশ ঠিক থাকবে। এজন্য তোমাদেরকে ঠিক থাকতে হবে যাতে, গত স্বৈরশাসক কোনো প্রকার চক্রান্ত করতে না পারে। তাছাড়া এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যেও স্বৈরশাসকের দোসররা আছে। তারা যাতে কোন সুযোগ না নিতে পারে সে বিষয়ে তোমাদের সজাগ থাকতে হবে। তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে বাংলাদেশ।
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
তাসরিফ ভাইয়া ছাত্রদের পক্ষে ছিল। আমরা দেখেছি। পরবর্তীতে উনি হুমকির মুখে পড়ছে বলেই আর কিছু বলে নাই। একজন মানুষের সম্পর্কে জেনে বুঝে পরে মন্তব্য করবেন।উনার মতোই আরো অনেক হুমকির মুখে পড়ে প্রতিবাদ করতে চায়লেও করে নাই বা প্রতিবাদ করার মতো পরিস্থিতি ছিল না। ধন্যবাদ
❌ভারত যখন বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তিত থাকেন 😊!🇧🇩তখনই বাংলাদেশের জনগণ বুঝেন, বাংলাদেশ স্বাধীনতার পথে হাঁটছে ✌️ আমরা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সবাই আমার স্বাধীন বাংলাদেশকে ভালবাসি। এবং আজীবন আমার দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করব 💪
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
@arafathossain0177 তুই যে একটা মুর্খ তা প্রমাণ দেয়ার খুব প্রয়োজন আছে? পোস্ট দিলেও যে লোকেশন ট্রাক করে ধরা যাবে এবিষয়ে জ্ঞান নিয়ে তারপর মন্তব্য করা উচিত ছিলো।
@@XaraIslam-e8o vai apni mone hoy rs fahim ar video ta dekhen nay oni bolche patiye o kotha bolche koyekbar tokhon to mobile on chilo ta hole track kore nay kn akhon natok korteche bro
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
@@shahjobayar6946 (পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
(পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
@@emranahmedbd (পুরোটা পড়েন) গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে! এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম। একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই। এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি। আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য। আসল ঘটনা টা একটু বলি, ঘটনা-১: আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!! একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন! আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি! আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম! ঘটনা-২: এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা। ঘটনা-৩: এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!! ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে। "আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে" সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে। যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম। এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ। সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না। -আবদুল্লাহ আল ইমরান
সত্য কথা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ তাশরিফ খান ভাইকে,,,আজ আপনার মত সবাই চিন্তা করলে,, দেশ আরো ভালো পর্যাযে যাবে ইনশাআল্লাহ
২ ইনফ্লুয়েন্সার
সোলায়মান সুখন, তৌহিদ আফ্রিদী
Yes
ব্যারিস্টার সুমন, দেখাই তো যাচ্ছে
ওই ইনফ্লুয়েন্সার দুজনের নাম হলো
১। সুলাইমান শকুন
২। তৌহিদ আফ্রিদি
I assume that one of them afridi
@@tasfiyashultana8153 Solaiman Sukon was their godfather, Afridi is no less
ঠিক
Polok
ব্যারিষ্টার সুমনও নিশ্চয়ই ছিল
এইরকম চাপে লাখ লাখ মানুষ ছিল ।তাই বলে ওদের দোষ দিলে হবে না কারণ ঘরে বসে কোটি কোটি মানুষ ও মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিল ।।।
তাসরিফ ভাই আমাদের পাশে ছিলেন সবসময়। ভালো থাকবেন প্রিয় ভাই।
স্বপ্নে
আপনি এখন ও স্বপ্ন দেখছেন😂। যারা আন্দোলনে সরাসরি ছিলেন তাদের থেকে নিশ্চয় বেশি জানেন না@@Imuslim0007
@@Imuslim0007 hoo vai thik e 😅😅
Lite asif bokachondro😂😂😂😂
তার গাওয়া রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম গানটা আন্দোলনে সরকারের প্রতি আমাদের আরো ক্ষুব্ধ করে তুলেছে।
আপনি যদি মনে করে এখন আপনি স্বাধীন দেশে বাস করছেন তাহলে সেই মুখোশধারী ইনফ্লয়েন্সারদের নাম প্রকাশ করুন।
Towhid Afridi
সুলেইমান সুখোন আর তাওহীদ আফ্রিদি।
তশরিফ সবসময় আন্দোলনের সাথে ছিলো ❤
কবে আপু?
স্বপ্নে দেখেছেন নাকি!?😅
@@Imuslim0007 (পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
@@Imuslim0007 (পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
Dalal
উনার গান রাজার রাজ্যে সবাই গোলাম, এই গান টা এই আন্দোলনে আমাদের অনুপ্রেরণা যোগিয়েছে। উনি আন্দোলনের শুরু থেকেই ছিলেন। আপনারা শুধু শুধু উনাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করবেন না।
ঠিক
গান টি অনেক আগের
সেই গানটি ছিল তিন বছর আগের উনি সম্প্রতি সেই গানটি রিলিজ করেননি।আর উনি গানটির শেষে বলে দিয়েছেন যে এই রাজা আমাদের সবার মাঝেই থাকে
@@mdtuhin9377 but he posted on fb during the protest
@@mdtuhin9377শেষের কথাটা ছিল মাইন্ড গেম।
হিরো আলম দেখি সবার চেয়ে সাহসী ছিলো,, কোনো হুমকি পরোয়া করেনি
সেটা ঠিক।
প্রথম দিন সাহস দেখাইয়া, পরের দিন ফেরদৌসের সাথে বি এফ ডি সি তে মানব বন্ধন করেছিল। যদিও সেটা জোর করেই করানো হয়েছিল। আমরা জানি। হিমকির মুখে পরেই করেছে। কিন্তু সাহস দেখিয়েছে ভাল।
সঠিক
ঠিক
হিরো আলমকে কে গুণে?? তারে কে হুমকি দিবে??
ঐ দুই ইনফ্লুয়েঞ্জারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
@@mrsamrat4790 vhai ইনফ্লুয়েঞ্জা না ,😆😆, ইনফ্লুয়েন্সার.
তৌহিদ আফ্রিদি
Suleiman sukhon,r afridi
Dhakai jara asen tara sobai akon ki kortasen 2jon ke potkiaren jaiya
@@Robin-g6doni oder k disease heshebe eta bolse hoyto... apni e hoyto beshe e bujtesen...!!
তাশরিফ খান সবসময় পাশে ছিলেন। ২ ইনফ্লুয়েঞ্জার বিচার চাই
সবাই যে কমেন্টে ভুলভাল বলছেন তাসরিফ খান প্রথম থেকেই আমাদের আন্দোলনের সাথে সক্রিয় ছিল। কতটা চাপের মুখে ছিল সেটা হয়তো আপনারা জানেন না
তাসরিফ খান আসল অ্যাকাউন্ট থেকে আসুন ।
কিভাবে সক্রিয় ছিল একটু বলো ভাই ? সারা দেশের মানুষ জানে সে ছিল না । শুধু বন্যা হলেই এদের পাওয়া যায়
না জেনে কোন কিছু বলা ঠিক না,,,,,
এই তাশরীফের নিজের কোন ট্যালেন্ট নাই মানুষের আবেগ বিক্রি করে খায়,,,সে চুপ করে বসে ছিল,, পরে ঢেউ যেদিকে গিয়েছে ওইদিকে সেও গিয়েছে
@@tanvirahmedraju2755 Cheek his Facebook page , On 14th July he post about quota
🎉@@tanvirahmedraju2755 ভাই আপনি কিছুই জানেন না। উনার পেজবুক পেজ গুরে আসুন তাহলেই বুঝতে পারবেন উনি প্রথম থেকেই ছাত্রদের পক্ষে ছিলেন।
তাসরিফ ছেলেটা সত্যিকারের একজন দেশ প্রেমিক।
বাল, আয়মান আন্দলন সমর্থন করে ৫ কোটি কাটার বিনিয়োগ হারাইছে তাওতো পিছু হটেনি
na sha 3lak nisa,, akon polt martese. Don’t believe everything
সরাসরি নাম বলে ডিবি কার্যালয়ে মামলা করেন
সময় টিভি তাই, নাম বলেনি। তার পুরো ভিডিও তে সে নাম বলেছে
তাওহিদ আফ্রিদি,নাম বলেন না কেন
Ekdom
Right
তাওহিদ আফ্রিদি তো মূল শয়তান,, ওই তো পুলিশ নিয়ে সবার বাসায় গিছে সরকারে হয়ে কাজ করছে।
Ore e indicate korcy
বিশ্বাসের জায়গাটা ধরে রাখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া❤❤
সারজিস আলম ভাই কে আনেন plzzzz 😢
Chushben ?? 😂
@@rasheedh7043 😂
@@rasheedh7043apni to mone hoy tokai-league er ta chusten (saddam er ta😂)
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবী করুন। আমীন।
তার হলো
1. Tawhid Uddin Afridi
2. Solaiman Sokhon
Are you sure?
@@Tafsi-c9eha fb te akjon post dise ..... And tastif seita te comment korse
Andaji.
No
It's true@@mokkatv2
আরেকজন ব্যরিস্টার সুমন, সেও একজন ইনফ্লুয়েঞ্জা 😂
এর আগে একটা মেয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও একই কথা বলেছিলো যদিও মেয়েটার নাম জানি না, তখন সবাই মেয়েটাকে এটেনশান সিকার বলছিল এখন একজন ছেলে বলছে সবাই বাহবা দিচ্ছে।
প্রকৃত সাংবাদিকদের জন্য সুবর্ন সুযোগ, নিজেদের যোগ্যতার শতভাগ দিয়ে কাজ করার এবং নিজেকে প্রমাণ করার। বাংলাদেশের ছাত্র জনতা তোমাদের সাথে আছে
তাসরিফ শুরু থেকেই আমাদের সাথে ছিলেন
আপনি নিজে ছিলেন নি?
ওই কনটেন্ট ক্রিকেটারটা ছিল
তৌহিদ আফ্রিদি...
Moner kotha bolsen
Rafsan choto vi ar afridi
@@shamssanam9888 Oi ar sukhon
Solaiman sukon o chilo
@@shamssanam9888Moner Kotha na... Post dise fb te proman soho
তাশরিফ সঠিক কথা গুলোই বললো, সতর্কতা আর ঐক্যবদ্ধতা❤❤💯💯
কিছু মানুষ তাশরিফ কে ভুল বুঝছে তাশরিফ শুরু থেকে ছাত্রছাত্রীদের পক্ষে ছিল , যারা তাকে ফেসবুকে ফলো করে তারা এটা জানে
এই জন্যই অনেকে বলে সে নাটক করতেছে 🫡
তিনি আন্দোলনের আগে যখন কারো সাহস ছিল না। তখন থেকেই গানে গানে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেন।সে আরো অনেক বেশি ভূমিকা রাখতে পারতো। তাই তাদের হুমকি দেওয়া হয়।
@@Ayesha.162-alam_tasrif bhaiya 5 July theke ekhon projonto post korchen... Manush onar fb I'd check na Kore judge kore..
Natok baj o as like as sumon
আপনার উচিৎ ছিলো তাদের নাম প্রকাশ করা। কারণ, তাদের থেকে জনগনের সচেতন হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সকল দুর্নীতিবাজদের কে দ্রুত বহিষ্কার করা হোক
তাশরিফ সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছিলো
ধন্যবাদ ভাই
উনি সবসময় ছাএছাএীদের পাশেই ছিলেন
এরাই হলো প্রকৃত দেশপ্রেমিক ❤🇧🇩
salute Tasrif bro
ধন্যবাদ। তোমরা ঠিক থাকলে বাংলাদেশ ঠিক থাকবে। এজন্য তোমাদেরকে ঠিক থাকতে হবে যাতে, গত স্বৈরশাসক কোনো প্রকার চক্রান্ত করতে না পারে। তাছাড়া এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যেও স্বৈরশাসকের দোসররা আছে। তারা যাতে কোন সুযোগ না নিতে পারে সে বিষয়ে তোমাদের সজাগ থাকতে হবে। তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে বাংলাদেশ।
যথাযথ প্রমাণ চাই,,, কারণ মোনাফিকের গন্ধ পাই,,,,
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
এজন্যই তো তাফসীর ভাইয়ের ভক্ত আমি এগিয়ে যান ভাই আছি আপনার সাথে
একতাই বল,একতাই শক্তি।
ইতিবাচক, নেতিবাচক সবকিছু বিশ্লেষণ করুন।
সত্যের পথে চললে বাধা আসলেও সবশেষে সত্যের জয় এটাই আনন্দদায়ক🌸🤍
আচ্ছা আমার কথা হচ্ছে কে ওই Influencer গুলা? যারা কিনা আমাদের দেশের সাথে বেইমানি করছে।
Towhid afridi
(Source:broadcast channel)
@@Samikhan22222 তাহলে ও যে লাইভে এসে কান্না করলো সেই গুলো কী সব ভুয়া?
@@ACKBMUSIC Kanna korlei ki sob shotto hoy Bhai!
Sheikh Hasinao to kanten!
Kanna koir le to ki oise @@ACKBMUSIC
@@mshafyq saitao thikh 😶🌫️
তুমি তোমার ভয় নিয়েই থাকো ভাই। উল্টাপাল্টা কথা মানুষ খায় না।
তাসরিফ ভাইয়া ছাত্রদের পক্ষে ছিল। আমরা দেখেছি। পরবর্তীতে উনি হুমকির মুখে পড়ছে বলেই আর কিছু বলে নাই। একজন মানুষের সম্পর্কে জেনে বুঝে পরে মন্তব্য করবেন।উনার মতোই আরো অনেক হুমকির মুখে পড়ে প্রতিবাদ করতে চায়লেও করে নাই বা প্রতিবাদ করার মতো পরিস্থিতি ছিল না। ধন্যবাদ
হুমকির সময় আপনি ছিলেন!!!
হা ঠিক.....
ছিলাম না কিন্তু শুরুতে দেখছি উনি ছিল আন্দোলনে।
তাশরীফ ভাই এই আন্দোলনে থাকুক আর না থাকুক তাশরীফ ভাইয়ের একটি গান আমাদের সাথে সব সময় ছিল
❌ভারত যখন বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তিত থাকেন 😊!🇧🇩তখনই বাংলাদেশের জনগণ বুঝেন, বাংলাদেশ স্বাধীনতার পথে হাঁটছে ✌️
আমরা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সবাই আমার স্বাধীন বাংলাদেশকে ভালবাসি। এবং আজীবন আমার দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করব 💪
Toder valobasar dorkar nai magir pola. Hindura buje gese tora musolmaner baichara kikrm. Magit polara dure thak hinduder theke. Jamat.bmp. awamolig sob gulur kolla falai dbo magibaji korte asle
Tashrif vai k onk dhonnobad
তাসরিফ এখন ভালো হওয়ার চেষ্টা করতেছে৷ জনগণ বুঝে গেছে।
Tmi Ki Pagol Naki Oh Suru Theke Student er Sate Cilo Tar Post Gulo Dekho
মা... গi তাশরীফ শুরু থেকেই ছাত্র আন্দোলনের সাথে ছিলো।উরাধুরা যাতা বইলেন না।
আপনে নিজে আনন্দোলনে গেছিলেন নাকি🤣সে ছাত্র দের পাশে শুরু থেকেই ছিলো,,আনন্দোলনে রাজপথে নেমে আসছিলো,,আর ঘরে বসে থেকে আসছেন ভাব নিতে
@@taniaislam8966 ছাত্র আন্দোলনে গিয়েছিলাম এবং ভবিষ্যতে ও থাকবো৷
এই লোক ও নতুন দলে রাজনীতি করতে চায় ব্যাপারটা পরিস্কার।
Content banailo vai 😂😂
আহতদের জন্য তার কোন ফান্ডিং চোখে পরছে না।যেখানে বঙ্গবাজারের ধনি ব্যবসায়ীদেরকেও তিনি ফান্ডিং দিছিলেন। 😢দুঃখজনক
তাসরিফ অসম্ভব ভালো মানুষ সারাজীবন ছাত্রদের সাথে ছিলেন। আমরা ওনার কথা বিশ্বাস করি এটা সত্যি।
বন্যায় বিকাশে টাকা কি শেষ হয়ে গেছে
এখন সবাইকে বল নোয়াখালীতে বন্যা হইতেছে টাকা পাঠান
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
ধন্যবাদ তাশরিফ ভাই
রাফসান ভাইয়া
তাসরিফ ভাইয়া
আর,এস ফাহিম ভাইয়াকে
অসংখ্য ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
❤❤❤❤❤🇧🇩🇧🇩
তাশরীফ যে শুরু থেকে আমাদের সাথে ছিলো এইটার কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারবেন?
Hmm. Unar profile check koren..
AYMAN Sadik o chilen 1st theke
আজকে ১৬ তারিখ,,এই ১০ দিন কার ,,বাল ,,ফালাইছে
Profile check
গানটাই অনেক অনুপ্রেরণা ছিলো ❤
আপনি সব সময় সবার প্রিয় ❤
উনি সবসময় ছিলেন
Tasrif khan and R S Fahim Chowdhury salute vaia apnader students der ke support korar jonno
ফেসবুক ও থেকে পাইলাইছে মনে হয় পালিয়ে ফেসবুক ও পোষ্ট দিয়া যায় নাই 😅
লোকেশন ট্রেক বলতে একটা কথা আছে
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
@arafathossain0177
তুই যে একটা মুর্খ তা প্রমাণ দেয়ার খুব প্রয়োজন আছে? পোস্ট দিলেও যে লোকেশন ট্রাক করে ধরা যাবে এবিষয়ে জ্ঞান নিয়ে তারপর মন্তব্য করা উচিত ছিলো।
@@XaraIslam-e8o vai apni mone hoy rs fahim ar video ta dekhen nay oni bolche patiye o kotha bolche koyekbar tokhon to mobile on chilo ta hole track kore nay kn akhon natok korteche bro
তুমি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ
না জেনে বলবেন না প্লিজ। একেবারে শুরু থেকেই তাশরিফ ছাত্রদের পক্ষেই কথা বলেছে
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
@@shahjobayar6946 (পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
তারিফ এর কথা সত্যি বলে মনে হয় যোক্তী
তৌহিদ আফ্রিদিকে কে৷ বয়কট
সোলায়মান সুকন
তৌহিদ আফ্রিদি
এদের কঠিন বিচার হোক 😮
তারা কখনো ছাত্রদের সাথে ছিল না।
হাসনাত আব্দুল্লাহ
আপনারা কি করতেছেন? সমন্বয়কদের নামে ভুয়া TH-cam channel খুলতেছেন।
বাটপার। সমন্বয়কদের নামে ফেইক চ্যানেল খুলে বিভ্রান্তি?
আল্লাহ সর্ব শক্তিমান আল্লাহ সর্ব শক্তিমান
নাম বলেন
ধন্যবাদ তাসরিফকে
নাহ সোনা এইসব খাই না 😅
(পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
Tasrif amder sathei chilo vai onar por check korte paren
বন্যার নামে অনেক কাহিনী করছে তার ব্যাংকের প্রতিটি ট্রাংজেকশন চেক করা দরকার, ভিকটিমের নাম দিয়ে এখন সে কাহিনী করতেছে, সবকিছু অতি শ্রিগ্রই প্রকাশ হবে
নাটক কম কর পিও
@@emranahmedbd (পুরোটা পড়েন)
গতকাল Tasrif Khan ভাইয়ের পোস্ট দেখেছি। আমি পোস্ট দেওয়ার আগ থেকেই জানি ওনার সাথে ঘটা ওই ভয়াবহ ঘটনার কথা। এমনকি তাসরিফ ভাই আন্দোলনে যখন স্বশরীরে অংশগ্রহণ করে তখন তার পেইজের এডমিন আমাকে রেখে নিজে রিমুভ হয়ে যায়, যাতে ওনাকে ধরে ফেল্লেও, ওনাকে দিয়ে প্রাক্তন সরকারি দোষরেরা কোনো পোস্ট দেওয়াতে না পারে!
এসব আড়ালের গল্প! আমি বলতামনা তবে, অনেকেই ওনাকেও ট্রল করেছেন এগুলো দেখে বিরক্ত হয়ে জাস্ট এইটুকুন বললাম।
একইভাবে পুরো আন্দোলন জুড়ে আমার টিম কাজ করে গেছে অনলাইন-অফলাইন দুইভাবে! অনলাইনে আইটি সাপোর্ট, অফলাইনে ফাইনান্সিয়ালি হেল্প এবং মাঠে নেমে আন্দোলন সব-ই করেছে। আপনারা দেখেছেন-ই।
এর বাইরেও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে "প্রতিশ্রুতি" রক্ষা। আমরা বলেছিলাম, এমন কারো কাজ করবোনা যারা স্টুডেন্ট দের বিপক্ষে কাজ করছে। প্রাক্তন সরকারি বহু পেইজ, একাউন্ট চলে যাওয়া পুনরুদ্ধার এর জন্য আসলেও আমরা কাজগুলো করিনি।
আবার প্রতিবাদ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে পোস্ট করায় "কাউন্টার টেরোরিজম এর সাইবার ইউনিট" থেকে ফোনকল-ও আসে,পোস্ট ডিলেট এর জন্য।
আসল ঘটনা টা একটু বলি,
ঘটনা-১:
আমি আন্দোলন শুরুর দিকে আফ্রিদির পেইজে এডমিন হই ওর পেইজের ইস্যু সলভ এর জন্য। আন্দোলন শুরুর পর হুট করে ওর পেইজের এডমিন থেকে আমার আইডি রিমুভ করে এবং কিছুক্ষণ পর-ই সে পেইজ আনপাবলিশড করে ফেলে!!
একটু পর ইন্সটাগ্রামে পোস্ট দেয়, তার পেইজ এবং একাউন্ট হ্যাক,কেও পারলে হেল্প করেন!
আমি তখন-ই নাটকের কাহিনী ধরে ফেলি!
আমাকে কয়েকজন মেসেজ দিয়ে ওর ইন্সটাগ্রাম এর স্টোরি দেখালে সবাইকেই বলি এটা নাটক! আমি একটু আগেও এডমিন ছিলাম!
ঘটনা-২:
এর দুইদিন পর মেবি হাউন আংকেল এর টুনটুনির ভিডিও ভাইরাল হয়। রাতের বেলায় আফ্রিদির কল আসে আমার কাছে। ফোন দিয়ে বলে হাউন আংকেল এর ওই ভিডিও ফেসবুক এর সব জায়গা থেকে রিমুভ করতে হবে যত টাকাই লাগুক। আমি বললাম ১০ মিনিট পর কল দেন,টিমের সাথে কথা বলি। আমি প্রথমে থতমত খেয়ে গেছি, এই ছেলে কি বলে এই সময় এটা ভেবে!! যাই হোক, ১০ মিনিট পর কল দিলে তা আমি সহ আমার টিম মেম্বার সবাই শুনে এপাশ থেকে এবং আমি বলে দেই আমার টিম রিমুভ করতে পারবেনা।
ঘটনা-৩:
এর-ও এক/দুইদিন পর আমি খবর পাই ২৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে আফ্রিদি, শেখ তন্ময় এন্ড আরো অনেকে একটা ইনফ্লুয়েন্সার ক্যাম্পেইন করার মিটিং করবে। পরেরদিন বিস্তারিত শুনি যে মিটিং এ কি কি হয়েছে এবং কে ওই ক্যাম্পেইন লিড দিয়েছে। এমনকি যারা যারা ক্যাম্পেইন এ আসেনি তাদের পরবর্তীতে দেখে নিবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এগুলা শুনে আমি প্রচন্ড বিরক্ত হয় এবং একটা পোস্ট দেই ইনফ্লুয়েন্সার আর ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়ে!!
ব্যাস পোস্ট টা একটু ভাইরাল হতেই আমাকে আফ্রিদি কয়েকবার কল দেয়, আমি ধরতে পারিনি পরে দেখি কাউন্টার টেরোরিজম থেকে ফোন আসে।
"আমাকে ঠান্ডা মাথায় বলা হয়, যেন পোস্ট ডিলেট করি। আমি বললাম আমি পোস্টে কারো নাম বলিনি এই সেই, উনি বল্লো যেটাই হোক, উনি আমাকে ফোর্স করছেন্না তবে আমি যেন পোস্ট টা ডিলেট করি। আর অনেকেই তো পোস্ট করতেছে আমাকেই কেন ফোন দিলো, নিশ্চয়ই অনেক যায়গায় আমার ব্যাপারটা মনিটরিং করা হচ্ছে। আরো বল্লো, উনি আফ্রিদিকে বলে দিবে যাতে পরবর্তীতে আমার সাথে ঝামেলা না করে"
সো, এতোকিছু সহ্য করতে হইসে আমাদের তবুও মানুষ ওদের মায়াকান্নায় সব ভুলে যাবে! আফ্রিদি তাও চুনোপুঁটি, সোলায়মান শকুন তো বিগ ফিশ! তাশরিফ ভাই সহ ক্যাম্পেইনের বিরাট অংশ ম্যানেজ করেছে সে।
যদি ওরা টিকে যেত হয়তো এই পোস্ট করা লাগতোনা আমার, আয়নাঘরের এক কোনায় পরে থাকতাম।
এদের মাফ করে দিয়েন্না এটাই অনুরোধ।
সবাইকে মাফ করা যায়, বেইমানদের না।
-আবদুল্লাহ আল ইমরান
Na jene bujhe manush ke keno judge Koren? Tasrif bhaiya ekdom 5 July theke post korchen.. even oni andolon eo giyechen...
সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ।
afridi naki?
Yes
আফ্রিদি আর সোলায়মান শুখন
Thank you Tasrif Khan
আগে বলেন নাই কেন, সুবিধা নেবার চাইছেন,, সব অভিনয়,,,,,,,
Onar id dekhen jaia oni sury thekei chilo
Big Respect Bro,,💞💞
সরকার পতন হইসে ৫ তারিখ এতদিন কই ছিলেন?
তাসরিফ ভাই একজন সাদা মনের মানুষ
উনার মন যে কতটা সাদা, সেটা এই ভিডিও দেখেই বুঝতে পারতেছি!!
👆👆তাসরিফ ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা অনেক বেশি বেড়ে'💕💕💕💕💕💕💕💕
সবচেয়ে ভালো একমাত্র হিরো আলম জীবনের কোন পরোয়া করে নি
তৌহিদ আফ্রিদি,
সুখন
ওদের কঠোর শাস্তি চাই 🤬🤬
সঠিক তথ্যের জন্য ধন্যবাদ ❤❤❤
তাশরীফ ভাইকে ধন্যবাদ আর বেইমানি করেছে আমাদের তাদের কেও শাস্তি করা হবে
তাশরীফ সব সময় আন্দোলনের সাথে ছিল উল্টাপাল্টা মানুষের বোঝাতে চাইলে আমরা সাধারন মানুষ বুঝি কে ছিল কে ছিল না তাসরিফ সব ধারাবাহিকভাবে ভালো কাজ করে যাচ্ছে
সঠিক কথা বলেছেন
আমি শিওর তাসরিফ ভাই কিছু প্রতিবন্ধকতার কারণে আন্দোলনের শামিল হতে পারিনি।সবাইকে তাকে ভুল না বুঝতে অনুরোধ রইলো।
1) solaiman sukor
2) tawhid afridi
তাদের বিচার চাই ❤
এখন আপনার উচিত জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করা।
ভাই শুধু তাশরিফ না rs fahim food appi ও স্বাক্ষী ..তাদের সঙ্গেও হুমকি প্রবণ কথা ও চাপ সৃষ্টি করা হইসে🙂🙂🙂
আপনি সত্যবাদী ও সাহসী হলে ঐ দুইজনের নাম বলেন
এই কথাগুলো এক মাস আগে বলা উচিত ছিল । এখন এসব বলে সুবিধা নিতে এসেছে
ধন্যবাদ ভাইয়া তোমাকে সত্য তুলে দরার জন্য
তাসরিফ ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনার মতামত বক্তব্য তুলে ধরার জন্য, আপনি আগেও সাধারণ জনগণের পাশে ছিলেন, আগামীতেও থাকবেন, যেটা আপনি গানে গানে প্রমাণ করেছেন।
............ শুভকামনা ❤
ওদের বাংলার মানুষ দেখতে চাই
ধন্যবাদ তাসরিফ ভাইকে
আলহামদুলিল্লাহ। বেচ্চে তাকু বাবা
সময়ের কাজ সময়ে করা ভালো যখন সেটা দেরি হয়ে যায় তখন সেটা কাজের হয় না
Tasrif salute tuma k❤❤❤
তৌহিদ আফ্রিদি ও সোলাইমান স্বপনকে বিচারের আওতায় আনা হোক
ওদের নাম গুলো প্রকাশ্যে শুনতে চাই এখন বললে তো তারা কিছু করতে পারবে না
তাসরিফ ভাই প্রথম থেকেই ছিলো
উনার চেহারা একেবারে সারজিস আলম ভাইয়ের মতো।
আফ্রিদী আর শুকুন এই দুইজনকে আইনের আওতায় আনা হোক।
২জন ইনফ্লুয়েঞ্জা হলো আমাদের প্রিয় তৌহিদ আফ্রিদী ও সোলায়মান সুমন🙂
নাম বলে দেন জাতির সামনে, এখন আর ভয় পাবার কোন কারণ নেই