﴿اَوۡ زِدۡ عَلَيۡهِ وَرَتِّلِ الۡقُرۡاٰنَ تَرۡتِيۡلاًؕ﴾ ৪.) অথবা তার ওপর কিছু বাড়িয়ে নাও।৩ আর কুরআন থেমে থেমে পাঠ করো।৪ ৩) যে সময়টুকু ইবাদাত করে কাটাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল সেময়ের পরিমাণ কি হবে এটা তারই ব্যাখ্যা। এতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ইখতিয়ার দেয়া হয়েছে, তিনি ইচ্ছা করলে অর্ধেক রাত নামায পড়ে কাটাতে পারেন কিংবা তার চেয়ে কিছু কম বা বেশী করতে পারেন। তবে বাচনভঙ্গী থেকে বুঝা যায় যে, অর্ধেক রাত-ই অগ্রাধিকার যোগ্য। কারণ অর্ধেক রাতকে মানদণ্ড নির্ধারিত করে তার থেকে কিছু কম বা তার চেয়ে কিছু বেশী করার ইখতিয়ার দেয়া হয়েছে। ৪) অর্থাৎ তাড়াতাড়ি ও দ্রুতগতিতে পড়ো না। বরং ধীরে ধীরে প্রতিটি শব্দ সুন্দরভাবে মুখে উচ্চারণ করে পড়ো। এক একটি আয়াত পড়ে থেমে যাও যাতে মন আল্লাহর বাণীর অর্থ ও তার দাবীকে পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারে এবং তার বিষয়বস্তু দ্বারা প্রভাবিত হয়। কোন জায়গায় আল্লাহর সত্তা ও গুণাবলীর উল্লেখ থাকলে তার মহত্ব শ্রেষ্ঠত্ব ও ভীতি যেন মনকে ঝাঁকুনি দেয়। কোন জায়গায় তাঁর রহমত ও করুণার বর্ণনা আসলে হৃদয়-মন যেন কৃতজ্ঞতার আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে। কোন জায়গায় তাঁর গযব ও শাস্তির উল্লেখ থাকলে হৃদয়-মন যেন তার ভয়ে কম্পিত হয়। কোথাও কোন কিছু করার নির্দেশ থাকলে কিংবা কোন কাজ করতে নিষেধ করা হয়ে থাকলে কি কাজ করতে আদেশ করা হয়েছে এবং কোন কাজ করতে নিষেধ করা হয়েছে তা যেন ভালভাবে বুঝে নেয়া যায়। মোটকথা কুরআনে শব্দগুলো শুধু মুখ থেকে উচ্চারণ করার নাম কুরআন পাঠ নয়, বরং মুখ থেকে উচ্চারণ করার সাথে সাথে তা উপলব্ধি করার জন্য গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনাও করতে হবে। হযরত আনাসকে (রা.) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোরআন পাঠের নিয়ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বললেনঃ নবী ﷺ শব্দগুলোকে টেনে পড়তেন। উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি بِسْمِ اللهِ الرَّحْمَانِ الّرحِيْمٍ “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে বললেন যে, তিনি আল্লাহ, রহমান এবং রাহীম শব্দকে মদ্দ করে বা টেনে পড়তেন। (বুখারী) হযরত উম্মে সালমাকে একই প্রশ্ন করা হলে তিনি বললেনঃ নবী ﷺ এক একটি আয়াত আলাদা আলাদা করে পড়তেন এবং প্রতিটি আয়াত পড়ে থামতেন। যেমন اَلحَمْدُ لَلّهِ رَبِّ العَلَمِيْنَ পড়ে থামতেন, তারপর الرَّحْمَانِ الّرحِيْمٍ পড়ে থামতেন এবং কিছু সময় থেমে থেকে مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ পড়তেন। (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী) আরেকটি রেওয়ায়েতে হযরত উম্মে সালমা (রা.) বলেনঃ নবী ﷺ এককেটি শব্দ স্পষ্ট উচ্চারণ করে পড়তেন। (তিরমিযী, নাসায়ী) হযরত হুযায়ফা ইবনে ইয়ামান বর্ণনা করেছেন যে, একদিন রাতে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে নামায পড়তে দাঁড়ালাম। আমি দেখলাম, তিনি এমভাবে কুরআন তেলাওয়াত করছেন যে, যেখানে তাসবীহের বিষয় আসছে সেখানে তিনি তাসবীহ পড়ছেন, যেখানে দোয়ার বিষয় আসছে সেখানে দোয়া করছেন এবং যেখানে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনার বিষয় আসছে সেখানে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করছেন। (মুসলিম, নাসায়ী) হযরত আবু যান বর্ণনা করেছেন যে, একবার রাতের নামাযে কুরআন তেলাওয়াত করতে করতে নবী ﷺ যখন এ আয়াতটির কাছে পৌঁছলেনاِنْ تَعُذُّبْهُمْ فَاِنَّهُمْ عِبَادُكَ وَاِنْ تَغْفِرْ لَهُمْ فَاِنَّكَ اََنْتَ الْعَزِيْْزُ الْحَكِيْمُ"তুমি যদি তাদের শাস্তি দাও, তারা তোমারই বান্দা। আর যদি তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও তাহলে তুমি পরাক্রমশালী ও বিজ্ঞ। তখন তিনি বার বার এ আয়াতটিই পড়তে থাকলেন এবং এভাবে ভোর হয়ে গেল। ” (মুসনাদে আহমাদ, বুখারী সুরা মুজাম্মিল এ আয়াতের প্রতি লক্ষ্য করলে বুযাযায় নামাজের মধ্যে কিভাবে কোরআন তেলোওয়াত করা দরকার। তবে আলহাম্দুলিল্লাহ আরব দেশের ঈমামগন মাশা আল্লাহ এতসুন্দর করে কোরআন তেলোওয়াত করে মনটা জুড়ে যায়। এবং উনারা আজাবের আয়াত পড়লে কান্না করে। আল্লাহ আমাদের বাংলাদেশের মানুষ দেরকে এ আয়াত এ কারিমার প্রতি আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন। রসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নত জদি নামাজের মধ্যে না থাকে তাহলে এ নামাজ কতটুকু আল্লাহর দরবারে গ্রহণ যোগ্য সেটা নিযের মনের মধ্যে বিবেচনা করুন আল্লাহ মানুষ কে বিবেক বুদ্ধি সব দিছে। অবশ্যই মানুষ বিবেক হিন থাকবেনা। যেহেতু বর্তমান শিক্ষার হার ভালো
Hafiz shab masallah bhaut accha awaz hai .❤️❤️❤️💐💐
Mashaallah aawaz bahut accha hai
Masallah 🥰🥰🥰
Heart touching voice
Mashall allh onek shudder Oise
Subhanalla
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর!
Masaallah kitne acch se 4 rakat me padhe 116:117 fir safa
Astay astay porlay aro shundor hoito
Mashaa Allah 🥰
Mas allah❤❤❤❤
بديع السموات والارض وإذا قضى امرا فانما يقول له كن فيكون
Onak sundor tilwat
Ei telawat hunle ramzan mash k kub mis kori
MaSa Allah.
Allah bless you bhai.
Subhanallah please har saal ki taraweeh namaz ki video bheje
Masallah
Ei babe telawat onek din dore kujtechi
بديع السموات والارض واذا قضا أمرا فأنما يقول له كن فيكون 117 ayah
Ho porer rakate otaise
Masha allah tilawath khub shundor hoyesay kintu speed beshi hoyegasay
Allahahuakbar
Masha allah timber voice
Hafiz ji or video send kijiye pura 30 parah ka .
Alhamdulillah
Mashallah
Excellent
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Voice tilawat.. Duita amar kase onk sundor lagshe vaiya
Masahalla ❤
﴿اَوۡ زِدۡ عَلَيۡهِ وَرَتِّلِ الۡقُرۡاٰنَ تَرۡتِيۡلاًؕ﴾
৪.) অথবা তার ওপর কিছু বাড়িয়ে নাও।৩ আর কুরআন থেমে থেমে পাঠ করো।৪
৩) যে সময়টুকু ইবাদাত করে কাটাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল সেময়ের পরিমাণ কি হবে এটা তারই ব্যাখ্যা। এতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ইখতিয়ার দেয়া হয়েছে, তিনি ইচ্ছা করলে অর্ধেক রাত নামায পড়ে কাটাতে পারেন কিংবা তার চেয়ে কিছু কম বা বেশী করতে পারেন। তবে বাচনভঙ্গী থেকে বুঝা যায় যে, অর্ধেক রাত-ই অগ্রাধিকার যোগ্য। কারণ অর্ধেক রাতকে মানদণ্ড নির্ধারিত করে তার থেকে কিছু কম বা তার চেয়ে কিছু বেশী করার ইখতিয়ার দেয়া হয়েছে।
৪) অর্থাৎ তাড়াতাড়ি ও দ্রুতগতিতে পড়ো না। বরং ধীরে ধীরে প্রতিটি শব্দ সুন্দরভাবে মুখে উচ্চারণ করে পড়ো। এক একটি আয়াত পড়ে থেমে যাও যাতে মন আল্লাহর বাণীর অর্থ ও তার দাবীকে পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারে এবং তার বিষয়বস্তু দ্বারা প্রভাবিত হয়। কোন জায়গায় আল্লাহর সত্তা ও গুণাবলীর উল্লেখ থাকলে তার মহত্ব শ্রেষ্ঠত্ব ও ভীতি যেন মনকে ঝাঁকুনি দেয়। কোন জায়গায় তাঁর রহমত ও করুণার বর্ণনা আসলে হৃদয়-মন যেন কৃতজ্ঞতার আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে। কোন জায়গায় তাঁর গযব ও শাস্তির উল্লেখ থাকলে হৃদয়-মন যেন তার ভয়ে কম্পিত হয়। কোথাও কোন কিছু করার নির্দেশ থাকলে কিংবা কোন কাজ করতে নিষেধ করা হয়ে থাকলে কি কাজ করতে আদেশ করা হয়েছে এবং কোন কাজ করতে নিষেধ করা হয়েছে তা যেন ভালভাবে বুঝে নেয়া যায়। মোটকথা কুরআনে শব্দগুলো শুধু মুখ থেকে উচ্চারণ করার নাম কুরআন পাঠ নয়, বরং মুখ থেকে উচ্চারণ করার সাথে সাথে তা উপলব্ধি করার জন্য গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনাও করতে হবে। হযরত আনাসকে (রা.) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোরআন পাঠের নিয়ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বললেনঃ নবী ﷺ শব্দগুলোকে টেনে পড়তেন। উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি بِسْمِ اللهِ الرَّحْمَانِ الّرحِيْمٍ “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম” পড়ে বললেন যে, তিনি আল্লাহ, রহমান এবং রাহীম শব্দকে মদ্দ করে বা টেনে পড়তেন। (বুখারী) হযরত উম্মে সালমাকে একই প্রশ্ন করা হলে তিনি বললেনঃ নবী ﷺ এক একটি আয়াত আলাদা আলাদা করে পড়তেন এবং প্রতিটি আয়াত পড়ে থামতেন। যেমন اَلحَمْدُ لَلّهِ رَبِّ العَلَمِيْنَ পড়ে থামতেন, তারপর الرَّحْمَانِ الّرحِيْمٍ পড়ে থামতেন এবং কিছু সময় থেমে থেকে مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ পড়তেন। (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী) আরেকটি রেওয়ায়েতে হযরত উম্মে সালমা (রা.) বলেনঃ নবী ﷺ এককেটি শব্দ স্পষ্ট উচ্চারণ করে পড়তেন। (তিরমিযী, নাসায়ী) হযরত হুযায়ফা ইবনে ইয়ামান বর্ণনা করেছেন যে, একদিন রাতে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে নামায পড়তে দাঁড়ালাম। আমি দেখলাম, তিনি এমভাবে কুরআন তেলাওয়াত করছেন যে, যেখানে তাসবীহের বিষয় আসছে সেখানে তিনি তাসবীহ পড়ছেন, যেখানে দোয়ার বিষয় আসছে সেখানে দোয়া করছেন এবং যেখানে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনার বিষয় আসছে সেখানে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করছেন। (মুসলিম, নাসায়ী) হযরত আবু যান বর্ণনা করেছেন যে, একবার রাতের নামাযে কুরআন তেলাওয়াত করতে করতে নবী ﷺ যখন এ আয়াতটির কাছে পৌঁছলেনاِنْ تَعُذُّبْهُمْ فَاِنَّهُمْ عِبَادُكَ وَاِنْ تَغْفِرْ لَهُمْ فَاِنَّكَ اََنْتَ الْعَزِيْْزُ الْحَكِيْمُ"তুমি যদি তাদের শাস্তি দাও, তারা তোমারই বান্দা। আর যদি তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও তাহলে তুমি পরাক্রমশালী ও বিজ্ঞ। তখন তিনি বার বার এ আয়াতটিই পড়তে থাকলেন এবং এভাবে ভোর হয়ে গেল। ” (মুসনাদে আহমাদ, বুখারী
সুরা মুজাম্মিল
এ আয়াতের প্রতি লক্ষ্য করলে বুযাযায় নামাজের মধ্যে কিভাবে কোরআন তেলোওয়াত করা দরকার। তবে আলহাম্দুলিল্লাহ আরব দেশের ঈমামগন মাশা আল্লাহ এতসুন্দর করে কোরআন তেলোওয়াত করে মনটা জুড়ে যায়। এবং উনারা আজাবের আয়াত পড়লে কান্না করে। আল্লাহ আমাদের বাংলাদেশের মানুষ দেরকে এ আয়াত এ কারিমার প্রতি আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন। রসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নত জদি নামাজের মধ্যে না থাকে তাহলে এ নামাজ কতটুকু আল্লাহর দরবারে গ্রহণ যোগ্য সেটা নিযের মনের মধ্যে বিবেচনা করুন আল্লাহ মানুষ কে বিবেক বুদ্ধি সব দিছে। অবশ্যই মানুষ বিবেক হিন থাকবেনা। যেহেতু বর্তমান শিক্ষার হার ভালো
ارے بھائی بھوت خوب بھوت مجا آیا بھوت بھوت بھوت
Bahut khub
Mashaallh
❤️
Okalatil iahodo laisatin nasara ala Shai safat bol hoise
Qari sahab ek aayat chod di h masallah bhut acha h allah or kamyabi ata farmaye
Salam
Kiya aap inko jante hn
Inki new video hai to link send karo
Next rak'at me pora kr liya
Hafiz Hasanur Rahman: th-cam.com/play/PLeNaq5HuJozJyGafOm1dfinsvuVPI0q0f.html
2024 ki Taraweeh ki link send karo
Amin
Mansha Allah
Masha Allah
Mashaallah
MashaAllah bahut piraya andaaz hai lekin ek aayat chod di hai
Vai Beautiful telawat kinto ayat are disila Vai pt 2 no para
masallah
New tarabi namaz diok 2021Hujar
Tarabi namaz diok 2022,
Inshaallah chesta kori aso
Mashallha ❤️
নিয়মিত taraweeh tilawat chai
th-cam.com/video/qa4Uk1GuNtA/w-d-xo.html
Bari kone
Barpeta
Hafij sub er no ta den please . Ami
Tripura teke
No please
Surah bakara Ayat no. 116 is missing
First page a ekta ayat saire disen...
Ramjane pawa jabe ki hujur
Tarabi booking ase, Karnataka
Masha allah bahut accha padhte hai lekin bhai aap ka ek aayat chut gya. Badi uss samawati wal arz .wala aayat
vai ato fast porar ki ache
Frist safat akta bul hoise
Bhai apnar Bari Kothay Ektu bolbe Bolle Khoob Bhalo Hoto
Hafiz sb ar bari Barpeta, Assam
Inka name kiya h
2024 ki Taraweeh ki recording send karo
ai hojor bole biya korse
Vai bakarar suru theke tilawat saren
Badeeus samawat kha hai?
Akta ayat ছুটে গেছে
Ji porer rakate otaise
ভাই আমার চেনেল তা শদসসতায় নিন
Hafiz bai apnar nombar ki diben
Telephone nombar ta ki diven
Email id deo
Bhol pora
Bhol porar pisat lukma dehkun nai
আয়াত এৰি দিছিল হয় নে?
@@maislamicmediaindia569 ooo
Hmm yah
Hafiz sahab apunar number Tu dib nki bru
Masahalla ♥️
Mashaallah
Mashallah
Masha Allah
Masho alla
Amin
Mashallah
MashaAllha
Mashaallah
Mashaallah
Mashallah
Masha Allah
Masha allah