আমি একজন নারি আমাদের বাসাতেও নারিদের নিয়ে তালিম হয় আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু আমাদের তালিম যখন শুরু হয় আমাদের ঘরের আশেপাশে কোন পুরুষললোক থাকেনা আর যারা বক্তব্য দেয় তারাও খুব আস্তে আস্তে কথা বলে যাতে ঘরের বাহিরে কথা না পৌছায়।
আল্লাহু তালা নিয়োম নিতি অনুযায়ি বলছি, এক জন মা ওয়াজ করছেন মাইক দিয়া, মাইক ছাড়া তো ওয়াজ করা হয় তো , কিছু মা বোন কাছাকাছি বসিয়ে' আবার ভিডিও করছেন বিনা পর্দা বিহিন' এটা কিন্তুু গোনাহ করা হচ্ছে'এতে কিন্তুু সুন্নী মুসলমান দের বদনাম হচ্ছে,আমিও একটি সুন্নী মুসলমান,
খালাম্মা আপনি বলতেছেন ইলমে দ্বিন শিক্ষা করা ফরজ ঠিক আছে বাট আপনার কাছে আমার প্রশ্ন আপনি কি ইলমে দ্বিন শিক্ষা করেছেন? আমার মনে হয় যদি আপনি ইলমে দ্বিন শিক্ষা করতেন তাহলে কখনো এই ছোয়াবের আশায় গুণাহের কাজ করতেননা।
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ এরা এই ধরনের শিক্ষা কোথা থেকে পেয়েছে স্টেজে বসে বক্তৃতা ওয়াজ মাহফিল এর জন্য আল্লাহ যেন সবাইকে হেদায়েত দান করে
Why r u shoutting this is gunnah bcs ur women u cant speak loud was is good but women should keep stay home n keep read namaj telawat n tsbihs thats all
নামাজ রোজা হজ্জের তো ভালো বয়ান দিচ্ছেন কিন্তু আপনাদের মাঝে গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী বিধান 'পর্দা করা ' কোথায় গেল। আপনাদের চেহারা যে মিডিয়ার সামনে ভাসমান অবস্থায় রয়েছে এ খেয়াল আছে? আপনাদের পুরস্কারের জন্য আল্লাহ যে কোন কচা রেডি করে রেখেছে, আল্লাহই ভালো জানেন।
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
হে আল্লাহ তুমি সকল কে হেদায়েত দান করুন
বোন আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই অন্তর থেকে দোয়া ও ভালো বাসা রইল ।
কোন দিন জানি বাংলাদেশে এই রকম মহিলারা জুম্মার নামাজ পড়াতে শুরু করে আল্লাহ তাআলা ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের কে হেদায়েত দান করুন আমীন।
Vai Ami dekhsi video mohila namaj poracche
🤣🤣🤣
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুন আমিন 🤲😭😭🤲🤲🤲
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর
Onek valo legche aapu. Amin
খালাম্মা আপনার ইলমের তোরা কমতি আছে,,,আপনার মাহফিলকরা ও পর্দা সম্পর্কিত!!
USA
Nice waz
আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করুক।
নাউযু বিল্লাহ কেয়ামতের আলামত
নাউজুবিল্লাহ হি মিন জালেক আল্লাহ আপনি আমাদেরকে এইসব ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমিন
জাহান্নামের শুধু নারী আর নারী
পুরুষ কি যাবেনা
Vai amare nia jayen
আনেক
ভালো
ওয়াজ
আমিন
Pagla
খুব সুন্দর ওয়াজ আপু
😀😀😀😀😀😀😀😀
কিয়ামত আর বেশী দেরি নেই। আল্লাহ পাক দাজ্জাল মহিলা থেকে সবাইকে হেফাজত করুন।
Very nice
Good morning
কেয়ামতের আলামত আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে এই সব ফেতনা থেকে রক্ষা করুন আমীন
আমি একজন নারি আমাদের বাসাতেও নারিদের নিয়ে তালিম হয় আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু আমাদের তালিম যখন শুরু হয় আমাদের ঘরের আশেপাশে কোন পুরুষললোক থাকেনা আর যারা বক্তব্য দেয় তারাও খুব আস্তে আস্তে কথা বলে যাতে ঘরের বাহিরে কথা না পৌছায়।
ইসলমসিাই্রে
সিিইল
apni akjon nari,otocho apnar id najim islam.apni j sotto kotha bolsen tar guaranty ki?
Amio 1jon nari ami apnar sathe ekmot.
Manuser upor bishas rakhte hobe bujte parchen?
মায়ের ওয়াজ
একজন নারী নারীদের সমাবেশে বক্তব্য রাখতেই পারে ।
আপা আজান দিবেন কবে ইমামতি করবেন কবে
Very nice was I like was
Good and good
এগিয়ে যাও নারী
Nice
আমি এই হুজুরনির কাছ থেকে আরবি শিখতে চাই
আল্লাহ হেদায়েত দাও
আল্লাহ এই মহিলাকে হেদায়েত দাও
nc
আপুই আমার একটা আপুই মনের মত আপুকে আমার সালাম দিলাম এ এম সালাম দিলাম আমার মা পাতীমার সালাম দিলাম এ বং আমি তো দোয়া চাই বোনের কাছে
তুমি যা আমার মা
jara ai mohila ke gali dilo tader ma bonder ami akai chudbo
মহিলা বক্তা, নাউজুবিল্লাহ!
জাহান্নামি
বেআয়া নারি
ধর্ম নামে ব্যাসা করে ওরা
এই সব কিন্তু টিক না আপনি পর্রদা ছারা এই ওয়াজ মাহফিলে চলে আসেন এই কিন্তু টিক না,,,,, 😡😠😠😡😡😤😤😤😤
আল্লাহু তালা নিয়োম নিতি অনুযায়ি বলছি, এক জন মা ওয়াজ করছেন মাইক দিয়া, মাইক ছাড়া তো ওয়াজ করা হয় তো , কিছু মা বোন কাছাকাছি বসিয়ে' আবার ভিডিও করছেন বিনা পর্দা বিহিন' এটা কিন্তুু গোনাহ করা হচ্ছে'এতে কিন্তুু সুন্নী মুসলমান দের বদনাম হচ্ছে,আমিও একটি সুন্নী মুসলমান,
আস্তাগফিরুল্লাহ
মসাআললা।আলহাদুলিললা।নারাই।তকবির।আললা।হুআকবার।নারাই।রিসালাত।ইআ।রাসুলুললা।নারাই।গাওছিয়া।ইআ।গাওছুল।আজম।ছননাতুল।জামাত।জিনদা।বাদ।হেআললা।তোমি।সুননি।জামাতের।ভই।ও।বোনদেরকে।হেফাজত।করুন।আমিন।আমার।এই।বোনকে।আরও।এলেম।দান।করুন।আমিন।এই।ওয়াজ।গোলি।আর।বিডিও।করবেননা।ওনুরুদ।আমি।কামাল।খান।পবাসী।লেবানন।দোয়া।করবেন।
দাজজাল আসতে আসতে আগমন করতেছে।
হা হা হা হা হা
আমিন
মেয়াম আপনার পরদা কই
খালাম্মা আপনি বলতেছেন ইলমে দ্বিন শিক্ষা করা ফরজ ঠিক আছে বাট আপনার কাছে আমার প্রশ্ন আপনি কি ইলমে দ্বিন শিক্ষা করেছেন? আমার মনে হয় যদি আপনি ইলমে দ্বিন শিক্ষা করতেন তাহলে কখনো এই ছোয়াবের আশায় গুণাহের কাজ করতেননা।
Wow
কোথাও মহিলা পির থাকলে আমাকে জানাবেন
হায়রে কফাল একি দেকলাম এখানে কান্নার ভান করার কি আছে
নতুন ফেতনা শুরু হয়েছে
নতুন ফেতনা শুরু হয়েছে
Nice allah help you.porda ok
আপনের কন্ঠে এত পাওয়ার কেন আপা আর জারা বিডিওটা করেছেন তাদের উচিত হয়নি অডিও আপলোড দিলে ভালো হত আল্লাহ্ সবাইকে হেতায়েত দান করুন আমিন আপু আপনি একটু নমর সুরে কথা বলবেন
কুন হাদিছে পাইছেন মহিলারা এইভাবে বেপরদায় হয়ে অজমাফিল করতেন আগে নিজে পর্দা করেন পরে অন্য কে বোজান আল্লাহ্ সবাই কে হেদায়ত দান করুন আমিন
খুব সুন্দর হয়েছে ওআজ
আমিন
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ এরা এই ধরনের শিক্ষা কোথা থেকে পেয়েছে স্টেজে বসে বক্তৃতা ওয়াজ মাহফিল এর জন্য আল্লাহ যেন সবাইকে হেদায়েত দান করে
Kuno momenan er waj prothom sunlam , 👍👌🐦
মুখ ঢাকা রাখতে ভালো হতো
s s ইস্লম
Sheikh Kamal Uddin অনেক ভালো হয়েছে
tomake ki je bolbo
Kya matar Ala mot nari proda kalaf korsa
হা হা হা
Amin
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ok
কেয়ামতের আলামত
Allahabad Amit dua Karo connection number akhileshwar ka Shivani
আপু আপনি একটু নরম সুরে মার্জিত ভাবে বয়ান করুন।চিতকার করার কোন দরকার নাই।
আপনাকে অনুরোধ করবো ইসলামের সঠিক আমল জানার জন্য
Why r u shoutting this is gunnah bcs ur women u cant speak loud was is good but women should keep stay home n keep read namaj telawat n tsbihs thats all
Safia Khatun the best
South West England for you're. rwwqulpyrqiv, qwet6uoptqqrtu. U..
...
ok
দোযখের কীট,,,,
কিয়ামতের আলামত নাউজুবিল্লাহ হি মিন জালেক
নুতন ফেতনা সুরু হয়েছে আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন আমিন,
মাসাআল্লাহ শয়তানের কৌশল টা এবার বেশ। কোরআন এবং হাদিসের ভাষায় এটা কে নেক সুরোতে ধোকা বলা হয়।কিন্ত সহযে এটা বুজে না।তাই এটার দ্রুতো পদখেপ নেওয়া উচিত
Ibrahimহুম Sheikh একদম ঠিক বলেছেন
Shakib Al Hasan
Shakib Al Hasan yyy
Shakib Al Hasan ghastliness
আন্তত একক্ষন পয়র্ন্ত মা বোনেরা জি বাংলা, স্টার জলসা না দেখে কোরআন হাদিস শুনছে। আরও করিও বোন। ভাঙ্গো বাধা, ভাঙ্গো তালা
Tumi akjon lekha para jana chele hoy arokom chinta kano? Ajker juge tumi pachhe jabe.
FENY
এত সব নতুন নতুন পাগলের জন্ম কোতাই হয়। কেয়ামত কি একধম নিকটে এসে গেছে।
আলেমের গাইড লাইন নিতে চাইলে এমন ওয়াজ করা বন্ধ করুন!
ঘোড়ার পিঠে নয়, উটের পিঠে। আর ওটা সিফফিন নয় জাং এ জামাল, বা উষ্ট্রির যুদ্ধ নামে পরিচিত।
U
মুখটা ডেকে বক্তব্য দেন
onak balo
বল্লোম তো তোরে দেওয়া ওয়াজিব হইছে
বক্তার নাম কি?
No zaiz
তাহেরীর অনুসরী ওর বউ নাকি
Abdulla Bin Rashid vai emoni mone hoitache:O
ruhul amin আমার ও তাই মনে হয়
আমরা সবসময় ভালরদিকটা সমালোচনাকরি খারপদিকটা কোরিনা এটাইকি ইসলামবলে?
ভাই মহিলা কি এইভাবে ওয়াজ করতে পারবে।সেটা তো জানাছিলনা।
Ar ar এই সালা আমি কি বলছি তুই কি বুজলে।সালা বেয়াকোব
Alamgir Hosain no
Mohila bokta many keyamot ar alamoy
এটা কেটা
Nijer chorkha te tel dalen😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣😭😭😭😭
Oajer moddhe eto kanna korle Manosh apnake pagol bolbe 🥴🙄🤣😀🤣🤣
তারেক মনোরআল
😅
Hi
ফাইজলামি করো
Oy bete tor bare kano toin pagol Ne
Video Waz Taw Aber Monila, Naujubiila
দাজ্জাল
আশা করি এই ওয়াজটি আপনার চ্যানেলে প্রকাশ করলে অনেক ভিউ পাবেন।
m.facebook.com/story.php?story_fbid=1644200725733156&id=100004297322366
নামাজ রোজা হজ্জের তো ভালো বয়ান দিচ্ছেন কিন্তু আপনাদের মাঝে গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী বিধান 'পর্দা করা ' কোথায় গেল।
আপনাদের চেহারা যে মিডিয়ার সামনে ভাসমান অবস্থায় রয়েছে এ খেয়াল আছে?
আপনাদের পুরস্কারের জন্য আল্লাহ যে কোন কচা রেডি করে রেখেছে, আল্লাহই ভালো জানেন।
raghit
tora kon badop a jormo desa amar sondaho hoi .
skjakir
Abu saiyed
আপনার ওয়াজ ঠিক আজে কিন্তু পদ্রা ছারা তো ওয়াছ হয় না ভিডিও তে আপনার মোখটা পোরপরী দেখা যায় জত গোল পুরুষ দেখবে আপনার মোখ তত গোলো গুনা হবে আপনার
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে।
গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
(১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
(২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল।
(৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
হাদীসটি শক্তিশালী।
আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না।
ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)।
মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে।
তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
(১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
(৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)।
কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না।
ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
Tarcira Lady
আমনে এত কিছু করেন 👂👂👣👣👣
Tume senal bete
এই টাকি ফাজলামি