আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
কি করে আমরা আমাদের সেম বয়সের একজন আমেরিকান ছেলের সাথে মুখোমুখি হয়ে 1 ঘন্টা আলোচনা করতে পারবো যে কোন বিষয়ের উপরে।। মানে আমি বলতে চাইছি আমাদের স্টুডেন্টদের মধ্যে এমন কি কি গুন থাকা দরকার যা আমাদের সফল হতে সাহায্য করবে গ্লোবাল লেভেলে। স্যার প্লিজ এই ব্যাপারে একটি ভিডিও দেন।
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
যুগোপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হচ্ছে।
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
দালালী না রাজপথ
Really outstanding..... Thank you so much..... Salute you sir....
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
অনেক সুন্দর ভিডিও ❤❤রাইট আমি ১৮ বছর বয়স ভিডিও টা দেখছি
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
❤❤❤❤❤❤❤
কি করে আমরা আমাদের সেম বয়সের একজন আমেরিকান ছেলের সাথে মুখোমুখি হয়ে 1 ঘন্টা আলোচনা করতে পারবো যে কোন বিষয়ের উপরে।।
মানে আমি বলতে চাইছি আমাদের স্টুডেন্টদের মধ্যে এমন কি কি গুন থাকা দরকার যা আমাদের সফল হতে সাহায্য করবে গ্লোবাল লেভেলে।
স্যার প্লিজ এই ব্যাপারে একটি ভিডিও দেন।
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
তবে আর যাই হোক না কেন বই পড়ার কোন বিকল্প নাই প্রতি দিন কম হলেও ১০ পাতা বই পড়তে হবে সবাইকে
আলোচনাটি আমার অনেক ভাল লেগেছে। যদিও কিছু মানুষ এই আলোচনার বিরোধিতা করবে। আমি প্রযুক্তি ব্যবহারের বিপক্ষে না। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের বিপক্ষে। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। আমার ভাগিনা অনেক মেধাবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পাঠ্যবই পড়া ছাড়া সে বেশির ভাগ সময়ই ফেইসবুকিং নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এলাকার কোন ছেলেদের সাথে সে মিশে না। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তার ফ্রেন্ড লিষ্টে সদস্য সংখ্যা কত। সে বলেছে ৪,০০০ জন। অথচ সে পাশের ফ্ল্যাটের একজন মারা গেলেও দেখতে যায় না বা জানাজায় যায় না। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবাহারের কারণেই সে অসামাজিক হয়ে গেছে। ফেইসবুক, ইউটিউব এগুলো যদি সারাক্ষণ ব্যবহারের সুযোগ না থাকতো তাহলে হয়তো সে বিকেলে কোন বন্ধুর সাথে কোথাও গিয়ে একটু আড্ডা দিতে যেত। এ ধরনের ছেলেমেয়েরা বাস্তব জীবনে কিছু ইমপ্র্যাকটিক্যাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাস্তব জীবনে হঠাৎ কোন দুঃখ কষ্ট আসলে এরা প্রচন্ড হতাশ হয়ে যায়। কারণ বাস্তব জীবনে যে অনেক জায়গায় হোচট খেয়ে আবার দাড়াতে হয় সেই অভ্যাসটাই তো তাদের নাই। আমার মনে হয় এই বিষয়ে আরেকটা পডকাস্ট করা উচিৎ এই দুজনের। ধন্যবাদ
লাইব্রেরী থাকলেতো পড়তে যাব অফিস শেষে কিংবা দিন শেষে?
wow!
ভাই আপনার প্রত্যেকটা ভিডিওর সাউন্ড কম , শুনতে খুব কষ্ট হয় ,
Unsubscribe