শ্রীশ্রীরামঠাকুরের ‘বেদবাণী’ পাঠ, চতুর্থ পর্ব ,কৈবল্য ভুবন। Beda Bani of Sri Sri Ram Thakur Path.
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 17 ก.ย. 2024
- শ্রীশ্রীরামঠাকুরের ‘বেদবাণী’ মাহাত্ম্য শ্রীদেহে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে ভক্তগণ তাঁহাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা এবং অধ্যাত্ম বিষয়ে মনে উদিত প্রশ্ন ইত্যাদি জানাইয়া ঠাকুর মহাশয়কে চিঠি লিখিতেন। শ্রীশ্রীঠাকুর সকলের চিঠিরই উত্তর দিতেন। সেইসব চিঠিতে থাকিত সতীধর্মের কথা, স্বভাব ধর্মের কথা, প্রাক্তন- প্রারব্ধ ভোগ নিরসনের কথা, সত্যনারায়ণ সেবা মাহাত্ম্য ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক উপদেশবাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের অপ্রকট লীলার পরে তাঁহার লিখিত ঐরূপ আটশত আটখানা চিঠি প্রথমে সংগ্রহ করিয়া ঠাকুরের আশ্রিত পরম ভক্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ‘বেদবাণী’ নাম দিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন। পরে ভারত সরকারের জাতীয় শিক্ষক উপাধি প্রাপ্ত শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় ঐরূপ আরও একশত বিরানব্বই খানা চিঠি সংগ্রহ করিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করিলে সর্বমোট এক হাজার খানা চিঠি প্রকাশ পায়। ‘বেদবাণী’র এই চিঠিগুলি পাঠ করিলেই বুঝা যায় ইহা বেদ, উপনিষদ, গীতা, তথা সমগ্র পুরাণাদির নির্যাস স্বরূপ।এই তো রামবাণী, জ্ঞানবাণী, সনাতন বাণী। শ্রীশ্রীরামঠাকুর এর স্বয়ং তত্ত্ব পরমতত্ত্ব। ইহা মানব সম্প্রদায়ের পরম সম্পদ। বেদবাণী জ্ঞানের বাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের আশ্রিতদের জন্য, মুমূর্ষু মানুষের জন্য এ বেদবাণী আচার্য ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ও শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় গ্রন্থবদ্ধ করিয়াছিলেন যা আজ ঠাকুরাশ্রিতদের কাছে পরম সম্পদ তথা মহাগ্রন্থ। বেদবাণীর গুরুবাণী ঠাকুরাশ্রিতকে প্রত্যেক দিনই অন্তত একবার পাঠ করা কিংবা শ্রবণ করা অবশ্য কর্তব্য। এ পবিত্র বাণীসমূহ ভক্তকে মুক্তির দ্বার দেখাইয়া দিয়া সত্যলোক, গুরুলোকের পথ দেখাইয়া দিবে।মাহাত্ম্য শ্রীদেহে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে ভক্তগণ তাঁহাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা এবং অধ্যাত্ম বিষয়ে মনে উদিত প্রশ্ন ইত্যাদি জানাইয়া ঠাকুর মহাশয়কে চিঠি লিখিতেন। শ্রীশ্রীঠাকুর সকলের চিঠিরই উত্তর দিতেন। সেইসব চিঠিতে থাকিত সতীধর্মের কথা, স্বভাব ধর্মের কথা, প্রাক্তন- প্রারব্ধ ভোগ নিরসনের কথা, সত্যনারায়ণ সেবা মাহাত্ম্য ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক উপদেশবাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের অপ্রকট লীলার পরে তাঁহার লিখিত ঐরূপ আটশত আটখানা চিঠি প্রথমে সংগ্রহ করিয়া ঠাকুরের আশ্রিত পরম ভক্ত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ‘বেদবাণী’ নাম দিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন। পরে ভারত সরকারের জাতীয় শিক্ষক উপাধি প্রাপ্ত শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় ঐরূপ আরও একশত বিরানব্বই খানা চিঠি সংগ্রহ করিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করিলে সর্বমোট এক হাজার খানা চিঠি প্রকাশ পায়। ‘বেদবাণী’র এই চিঠিগুলি পাঠ করিলেই বুঝা যায় ইহা বেদ, উপনিষদ, গীতা, তথা সমগ্র পুরাণাদির নির্যাস স্বরূপ।এই তো রামবাণী, জ্ঞানবাণী, সনাতন বাণী। শ্রীশ্রীরামঠাকুর এর স্বয়ং তত্ত্ব পরমতত্ত্ব। ইহা মানব সম্প্রদায়ের পরম সম্পদ। বেদবাণী জ্ঞানের বাণী। শ্রীশ্রীঠাকুরের আশ্রিতদের জন্য, মুমূর্ষু মানুষের জন্য এ বেদবাণী আচার্য ইন্দুভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ও শ্রীযুক্ত শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত মহাশয় গ্রন্থবদ্ধ করিয়াছিলেন যা আজ ঠাকুরাশ্রিতদের কাছে পরম সম্পদ তথা মহাগ্রন্থ। বেদবাণীর গুরুবাণী ঠাকুরাশ্রিতকে প্রত্যেক দিনই অন্তত একবার পাঠ করা কিংবা শ্রবণ করা অবশ্য কর্তব্য। এ পবিত্র বাণীসমূহ ভক্তকে মুক্তির দ্বার দেখাইয়া দিয়া সত্যলোক, গুরুলোকের পথ দেখাইয়া দিবে।
Joy guru joy Ram joy gobindo
Hare Krishna Hare Krisha Krishna Krishna Hare Hare Hare Ram Hare Ram Ram Ram Hare Hare 🌸🌺🌸🙏🙏🙏
JoyRam🙏 joyRam🙏 joyRam🙏
জয় রাম
Joy Ram
Jay ram
Jay guru
জয়রাম জয়গোবিন্দ
Haribol haribol haribol, jai guru dev jai ram jai gopal govinda, khub valo laglo ❤❤❤❤❤ashram gulite jadi ei prakar bani prachar hoto ,sotti ro koto valo hoto
Dayal Thakur er nam niye pare thakle mane santi paoa jai.
Thank you koiballya bhubon ...joyram joygobinda🙏
ওঁ হরি, ওঁ গেপাল গোবিন্দ
Joy Ram 🏵️ Joy Ram 🏵️ Joy Ram 🏵️🌺🌸 🙏🙏 🙏
Joy guru joy Ram joy gobindo
Jay ram
Joy Ram