আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে। আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়।সব জায়গায় অফিসে চলে অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ তেলবাজি স্বজনপ্রীতি জালিয়াতি। যদি ভিতরের মানুষ জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে বাহিরের মানুষ অপরাধ করার সাহস পায়। প্রমাণ জীবনেও পাবেন না। বাহিরের মানুষের শাস্তি হবে কিন্তু ভিতরে মানুষ গুলো আড়ালে বেঁচে যাবে তাদের আছে মিথ্যা বাহানা সিনিয়র টাকা ক্ষমতা বড় পদ ব্যবহার করে। তাদের কিছু হবে না। আর বাংলাদেশে কোন কঠোর আইন নেই টেকনিক্যাল সিস্টেম নেই নিয়মকানুন শৃঙ্খলা নেই.।এইদেশে টাকা ক্ষমতাদের বিচার হয় না। আমরা কি আসলেও স্বাধীন হয়েছি না স্বাধীন হয়ে পরাধীন রয়েছি? কমকর্তার পেট চেহারা দেখেন কত সুন্দর কিভাবে হলো এসি রুমে বসে আর জনগণের দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি তেলবাজি করে। মুখস্থ বিদ্যা করে কোনমতে পাশ করে তেলবাজি করে বড় পদ চাকরি ক্ষমতা আসার ও আদায় করার জন্য দেশের ভালো জন্য নয় যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতাম তাহলে দেশটা ৩০ বছর আগেই ডিজিটাল উন্নয়ন হয়ে যেতো।লাভ কী স্যার দেশ কে কী আমরা সুন্দর শৃঙ্খলা নিয়মকানুন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপচয় খারাপ মন-মানসিকতা থেকে দূরে থাকতে পারবো দেশ কে কী আমেরিকা ইউরোপ বানাতে পারবো? আমাদের না আছে জনসাধারণের সাথে মিশে তাদের ভালো মন্দ কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করার মত বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা দক্ষতা বুদ্ধিজীবী ভালো মনমানসিকতা স্বভাবের শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক মানুষ। আমরা সবাই ধান্দাবাজ শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অনিয়ম-দুর্নীতি করা জাতি।আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সবাই নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশান। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা ছেলেমেয়ে বিলাসিতা করা স্বজনপ্রীতি করা জাতি আমরা। সবকিছু সিন্ডিকেট মাধ্যমে হয় যা উপর থেকে নিচ পর্যন্ত অনিয়ম-দুর্নীত সাথে বেশির ভাগ কমকর্তা নেতারা জড়িত।অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা অবৈধভাবে সংযোগ দখল অনুমোদন হলো কিভাবে?অবহেলা করলো কে? আইনকানুন নষ্ট করলো কে?কোন কমকর্তা যদি জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে নিয়ম কানুন শৃঙ্খলা না মেনে কাজ করলো?দেশ সম্পদ জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট করা বা সরকারের ক্ষতি করে কারা? সাধারণ জনগণ না কী যারা এসি রমে বসে থাকা বড় ছোট কমকর্তার? তাদের ধরা ও বিচার হবে না হবে তারা নেতা কমকর্তা শুধু বাহানা করে কথা বলা হবে। যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত হতাম তাহলে বিমানবন্দরে ব্যবহারে জন্য শিক্ষা নিতে হত না কোন অফিসে জায়গায় জনসাধারণের কষ্ট হত না। শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি হত না। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা উন্নত হত কেউ চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতো না। কতভাবে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির করে। আইন লংঘনকারী কে বিচারের আওতায় আনা। অপরাধ তদন্ত করা অনুসন্ধান করা অপরাধ চিহ্নিত করা অপরাধ প্রতিরোধ করা।দেশের আইনের শাসন সুনিশ্চিত করা।যে বা যারা অপরাধী কে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে তাদের বিচার করা। বেশিরভাগ অফিসে কমকর্তা ও নেতারা জড়িত থাকে অনিয়ম-দুর্নীতি।নকল ঔষধ ভেজাল কাপড় খাবার অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে সকল সরকারি খেলোয়াড়দের কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা। সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে। মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু চেয়ারে বসার জন্য নয় দেশের মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ সেবা করতে হবে,,।
জনগণের জানমাল রক্ষার ক্ষেত্রে যে ধরনের কাজ আপনাদের করা প্রয়োজন সে ধরনের কাজ কে অবশ্যই সাধারণ জনগণকে সাপোর্ট করা উচিত
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে। আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়।সব জায়গায় অফিসে চলে অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ তেলবাজি স্বজনপ্রীতি জালিয়াতি। যদি ভিতরের মানুষ জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে বাহিরের মানুষ অপরাধ করার সাহস পায়। প্রমাণ জীবনেও পাবেন না। বাহিরের মানুষের শাস্তি হবে কিন্তু ভিতরে মানুষ গুলো আড়ালে বেঁচে যাবে তাদের আছে মিথ্যা বাহানা সিনিয়র টাকা ক্ষমতা বড় পদ ব্যবহার করে। তাদের কিছু হবে না। আর বাংলাদেশে কোন কঠোর আইন নেই টেকনিক্যাল সিস্টেম নেই নিয়মকানুন শৃঙ্খলা নেই.।এইদেশে টাকা ক্ষমতাদের বিচার হয় না। আমরা কি আসলেও স্বাধীন হয়েছি না স্বাধীন হয়ে পরাধীন রয়েছি? কমকর্তার পেট চেহারা দেখেন কত সুন্দর কিভাবে হলো এসি রুমে বসে আর জনগণের দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি তেলবাজি করে। মুখস্থ বিদ্যা করে কোনমতে পাশ করে তেলবাজি করে বড় পদ চাকরি ক্ষমতা আসার ও আদায় করার জন্য দেশের ভালো জন্য নয় যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতাম তাহলে দেশটা ৩০ বছর আগেই ডিজিটাল উন্নয়ন হয়ে যেতো।লাভ কী স্যার দেশ কে কী আমরা সুন্দর শৃঙ্খলা নিয়মকানুন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপচয় খারাপ মন-মানসিকতা থেকে দূরে থাকতে পারবো দেশ কে কী আমেরিকা ইউরোপ বানাতে পারবো? আমাদের না আছে জনসাধারণের সাথে মিশে তাদের ভালো মন্দ কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করার মত বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা দক্ষতা বুদ্ধিজীবী ভালো মনমানসিকতা স্বভাবের শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক মানুষ। আমরা সবাই ধান্দাবাজ শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অনিয়ম-দুর্নীতি করা জাতি।আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সবাই নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশান। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা ছেলেমেয়ে বিলাসিতা করা স্বজনপ্রীতি করা জাতি আমরা।
সবকিছু সিন্ডিকেট মাধ্যমে হয় যা উপর থেকে নিচ পর্যন্ত অনিয়ম-দুর্নীত সাথে বেশির ভাগ কমকর্তা নেতারা জড়িত।অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা অবৈধভাবে সংযোগ দখল অনুমোদন হলো কিভাবে?অবহেলা করলো কে? আইনকানুন নষ্ট করলো কে?কোন কমকর্তা যদি জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে নিয়ম কানুন শৃঙ্খলা না মেনে কাজ করলো?দেশ সম্পদ জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট করা বা সরকারের ক্ষতি করে কারা? সাধারণ জনগণ না কী যারা এসি রমে বসে থাকা বড় ছোট কমকর্তার? তাদের ধরা ও বিচার হবে না হবে তারা নেতা কমকর্তা শুধু বাহানা করে কথা বলা হবে। যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত হতাম তাহলে বিমানবন্দরে ব্যবহারে জন্য শিক্ষা নিতে হত না কোন অফিসে জায়গায় জনসাধারণের কষ্ট হত না। শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি হত না। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা উন্নত হত কেউ চিকিৎসা করাতে বিদেশে যেতো না। কতভাবে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির করে। আইন লংঘনকারী কে বিচারের আওতায় আনা। অপরাধ তদন্ত করা অনুসন্ধান করা অপরাধ চিহ্নিত করা অপরাধ প্রতিরোধ করা।দেশের আইনের শাসন সুনিশ্চিত করা।যে বা যারা অপরাধী কে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে তাদের বিচার করা। বেশিরভাগ অফিসে কমকর্তা ও নেতারা জড়িত থাকে অনিয়ম-দুর্নীতি।নকল ঔষধ ভেজাল কাপড় খাবার অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে সকল সরকারি খেলোয়াড়দের কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা।
সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে।
মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু চেয়ারে বসার জন্য নয় দেশের মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ সেবা করতে হবে,,।
Thanks 🌹
🇧🇩🇧🇩🇧🇩✊✊
এটা যেহেতু ঝুকিপূর্ণ এটা ভেঙে ফেলা উচিৎ কারন একটা দূঘটনা ঘটলে কি ব্যবসায়ীরা দায় ভার নিবে
good
এমন যদি হয় চোরকে দেখে পুলিশ পাবে ভীষণ রকম ভয়, কথাটি প্রায় বাস্তবে প্রমাণিত হলো
জুলাই ১ তারিখে কোন ধরনের ট্রাক ঢুকতে দেওয়া হবে না কারন বাজারে এলাকায়
দালালদেরকে আগে শায়েস্তা করা হোক
আমি উদারতা আহ্বান জানাচ্ছি যে কারন বাজার এলাকায় কোন ধরনের বাড়ি যান বহন ঢুকতে দেওয়া হবে না
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে জানাই ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হলে নতুন করে ভেঙে আবার পূরণ করে দেখ
সবচেয়ে ভালো হবে যাত্রাবাড়ী আড়দ দিলে
ওনারা আরেক টা রানা প্লাজা বানাইতে চায়।।
Vi sorkarar coka ke tada porca dam bara dakana
বসতে দিলে এরকমই হবে।পুটপাতও দখলমুক্ত করা যাবে না।সরকারের উচিত ফুটপাত গুলো এখনই দখল মুক্ত করা।