প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা নিকটতম আসমানে আসেন আর বলেন, 'কেউ কি আছো আমার কাছে কিছু চাওয়ার? আমি তাকে তা দেবো'। আপনার কি কিছু চাওয়ার আছে আল্লাহর কাছে? তাহলে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে জাগতে শুরু করুন।
আমি অনেক আগে ডাঃ জাকির নেয়াক বক্তব্য শুনছি, আর বক্তব্য একই রকম। আর এতে আমার বিশ্বাস হলো যে যদি আমরা কোরআন হাদিস মতো চলতে পারি সকল মুসলিম একই রকম হবে। সম্পন্ন না হলেও অনেক টা মিল থাকবে।
একদিন আমি থাকবনা কিন্তু আমার কমেন্ট পড়বে আমার পরের প্রজন্ম তাই আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই এবং হযরত মহাম্মদ (সা:)আল্লাহর প্রেরিত বান্দা ও রাসূল
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়? এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)। 🏀-----------------
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে পর্দার ব্যাপারে আমার যথেষ্ট জ্ঞান আসে..আমি আমার স্ত্রীকে কঠোর পর্দার মধ্যে রাখতে চাই🥰🥰...এখন সে সহ্য করতে পারবে কিনা কে জানে...😔😔
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই,এতো সুন্দর ভিডিও করার জন্য।কারন পর্থা নিয়ে বেশি কথা কেই বলে না, আপনি খুব সুন্দর করে ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।এতে করে অনেক মানুষ বুঝতে পারছে এবং এই ভাবে তার পরিবারকে বুঝাবে। আপনার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো, আল্লাহ তায়ালা যেনো আপনাকে দিনের দাওয়াদ দেওয়া ব্যবস্থা করে দিক।আমিন❤
Assalamualaikum wa rahmatullah আমি ইন্টার ফাস্ট ইয়ার এ পর। আমি খুব গরিপ ঘরের একটা ছেলে বললই চলে। আমি একটা বাবার একটাই ছেলে। আমি আগে পাপ কাজে লিপ্ত ছিলিম। এখন ইনশাআল্লাহ পাপ কাজ থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করি। আমি একটি জেনারেল মানুষ। আমার এখন আল্লাহর ইবাদত করতে মন চাই বা ভালো লাগে। আমি চাই যে আমি যেনো আল্লাহর কোরান মুখস্ত শিখতে পারি আমার অনেক ইচ্ছা। আমার ইচ্ছা আমি একটা আলেমের থেকে আমি কোরান শিখবো এবং দিনের পথে নিজের জিবন বিলিয়ে দিব কিন্তু আমার বাবা এখন ইটের ভাটাই কাজ করে। আমার নিজেকে অনেক কষ্ট লাগে বাবাকে দেখলে আমার উচিত পরিবার কে আমার চালানো। কিন্তু আমার মন বারবার চাই আমি দিনের পথে জাই... আবার এই দিখে সারথের দুনিয়ায় টাকা ছারা কিছুই হইনা। হইতো আমি এখন যদি কোনো হালাল কর্মের ঠুকি তাইলে হইতো আমি আমার ওই ইচ্ছা গুলা পুরন করতে পারবো না....কি করবো এখন এই চিন্তাই ঘুম আশে না আমার 🥺 আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করেন আমি যেনো আল্লাহর পথে মেহনত করতে পারি আর নিজের ছোটো পরিবার কে নিয়ে সুখে থাকতে পারি 🤲🤲
আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করুক আর ভাই হালাল পথে হয়তো আপনি টাকা ইনকাম কম হবে কিনতু হালাল পথে আল্লাহ তাআলা বরকত বারায় দেন দোয়া করি সত পথে কষ্ট আছে কিনতু সত পথে চললে আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন
এটা অল্প সময়ের দুনিয়া আর এই দুনিয়ায় যদি আপনি কষ্ট করে হালাল ইনকাম করে খেতে পারেন তাহলে বাকিটা আল্লাহই দেখবে আপনি যতটুকু এই দুনিয়াতে থাকেন আর না থাকেন পরকালে আপনি অনেক বড় পুরস্কার পাবেন তাই এই অল্প সময়ের দুনিয়ার মধ্যে কোন আফসোস কষ্ট না করে আপনি আল্লাহ দেওয়া পথে চলুন দীনের পথে চলুন। নিজের পরিবারের অথবা নিজের যত কষ্টই হোক না কেন আল্লাহর দেওয়া পথই হচ্ছে সর্বোচ্চ ও সর্বশ্রেষ্ঠ পথ আর যারা দুনিয়ায় ভালো থাকে আল্লাহর পথে চলে তাদের জন্য দুনিয়া কষ্টকর হলেও পরকালে তারা জান্নাতি
আসসালামু আলাইকুম।আলহামদুলিল্লাহ।আমি পর্দা করে চলাফেরা করার চেষ্টা করি।কিন্তু আমার শাশুরি আমাকে অনেক কথা বলে।বেগানা সবার সাথে দেখা না দিলে কথা না বললে।পায়ে ধরে সালাম না করলে।আছি বিপদে
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়? এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)। 🏀-----------------
আমার বাসায় ননদের স্বামী আমি পর্দা করে বা মুখ না বের করে রাখলে তার সাথে কাজের কথা ছাড়া কথা না বললে আমার শ্বশুরি ও ননদ আমাকে অনেক কথা শুনায় অনেক অপমান করে আমি তার পরেও কোনো উত্তর দেই না কি করা উচিত তবে আমার স্বামী আমাকে অনেক জাপট করে কিন্তু সে বাহিরে থাকে আমি আমার মতো করে চেষ্টা করি আমি এখানে ওনারা যা বলে তাও স্বামীর কাছে বলি না গিবতের ভয়ে হুজুর আমার কি করা উচিত বলে দেন আমি অনেক সমস্যায় আছি দোয়া করে উত্তর দিন
Husband k bolte hobe. Gibot na apni avabe bolte paren akhane deen palon kothin hosse. Tkhn prosno korle bolben, ami chai porda korte tara badha disse kharap vabe na bole Atar somadhan kore dite. Kivabe korbe ta husband bujhbe.
Apnar Bola uchit,aikhane gibot Hoy kivabe? Aita apnar Deen allahr hukum palon niya Kotha , ja Hoy sarasori apnar shamik bolben , jehetu uni apnak support kore , allahr kase dua koren , in sha Allah sob thik hobe , ghore talim chalu Korte paren
Assalamualaikum Accha university admission a to passport size pic dite hoy compulsory tahole shekhetre amader ki kora uchit 😢 Plz reply diyen Amar khub dorkar janata
আমি পরিবার সহ ইতালিতে থাকি প্রায় দুই বছর হয়েছে। দেশে থাকতে মোটামুটি নামাজ রোজা করতাম। কিন্তু এখানে আসার পরে আল্লাহর রহমতে হেদায়েতের মতো বিশেষ নিয়ামত লাভ করেছি। আমি এখানে পড়াশোনাও করছি ।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পড়াশোনার জন্য আমি নামাজ পর্দা ঠিক মতো করতে পারছি না। ফলে আমি পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা এই ব্যাপারে অনেক আপত্তি জানান। বলা বাহুল্য যে তিনি আমার পরিপূর্ণ পর্দার ব্যাপারেও খুব বেশি খুশি নন, এমনকি আমার পরিবারের কেউই না। একমাত্র আমার মা ছাড়া। এখন আমার কি করা উচিত???
দুঃখজনক হল বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির দুই প্রান্তিক সীমায় অবস্থিত কোনো পক্ষই ভারসাম্যপূর্ণ মধ্যম পন্থাটাকে মেনে নিচ্ছেনা। একপক্ষ নারী-পুরুষের নামাজে পার্থক্য করতে গিয়ে হাদীসের দলিল-প্রমাণ ছাড়াই নারীদের জন্য হাত উঠানো, হাত বাঁধা, দাঁড়ানোসহ অনেকগুলো বিষয়ে পার্থক্য সৃষ্টি করছে। আবার আরেকপক্ষ গ্রহনযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত এবং পূর্ববর্তী ক্লাসিক্যাল স্কলারদের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে নারীদের সুপ্রতিষ্ঠিত আমল জড়সড় হয়ে সিজদা দেয়া এবং বৈঠকে বসার ভিন্নতাকেও মানতে চাচ্ছেনা। সেজন্যই সবাইকে ভারসাম্যপূর্ণ মধ্যম পন্থাটা স্মরণ করিয়ে দিতেই আমার এই প্রয়াস। রুকু ও সাজদাহতে তুলনামূলক গুটিয়ে থাকা (তবে কনুই মাটিতে বিছিয়ে না রেখে) এবং বৈঠকে বাম নিতম্বের ওপরে ভর করে বসে বাম পায়ের পাতা ডান পায়ের নলার নিচ দিয়ে বের করে দেওয়া---নারীদের নামাযে এতটুকু পার্থক্যের বিষয়ে ৪টি মাযহাব বা স্কুল অব থট একমত এবং এর অনুকূলে হাদীস এবং সাহাবীদের আমল রয়েছে। বাকি পার্থক্যগুলো হানাফী মাযহাবের একক গবেষণাপ্রসূত যার অনুকূলে কোনও হাদীস বা সাহাবীদের আমল পাওয়া যায়না। নারী ও পুরুষের নামাযের পার্থক্যের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির মাঝখানে যেটুকু পার্থক্য হাদীস আর সাহাবীদের আমল দ্বারা সমর্থিত এবং চার মাযহাবেই গৃহীত হয়েছে সেটুকু মেনে চলাই সাবধানতার দাবী। তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, أن رسول الله - صلى الله عليه وسلم - مر على امرأتين تصليان، فقال: اذا سجدتما فضما بعض اللحم الى الأرض، فإن المرأة ليست في ذلك كالرجل. (كتاب المراسيل للإمام أبو داود) একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : إِذَا جَلَسْتِ الْمَرْأَةُ فِى الصَّلاَةِ وَضَعَتْ فَخِذَهَا عَلَى فَخِذِهَا الأُخْرَى ، وَإِذَا سَجَدْتْ أَلْصَقَتْ بَطْنَهَا فِى فَخِذَيْهَا كَأَسْتَرِ مَا يَكُونُ لَهَا ، وَإِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْظُرُ إِلَيْهَا وَيَقُولُ : يَا مَلاَئِكَتِى أُشْهِدُكُمْ أَنِّى قَدْ غَفَرْتُ لَهَا رواه البيهقي في السنن الكبرى ٢/٢٢٣ في كتاب الصلاة (باب ما يستحب للمرأة من ترك التجافي في الركوع والسجود)، وفيه أبو مطيع البلخي وقال العقيلي فيه : كان مرجئا صالحا في الحديث. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
Hujur amt jonno dua korben... Aj 3 bosor jabot ami kalu jadute o jiner somossai akranto... Rukiya koraici.. tar por o tmn susto na...... Bisesh kore matai cap diye porte o parina abr pora o mone take na... Ami meskat jamate pori... Amr bibaho hoice a dik teke o aktuuuuuuu kiste😢😢😢😢 Tensan o ace .. Sob miliye pora hoina... Tobe soto teke sorhe- bekaya jamat porjonto ❤1❤ roll kew nite pare ni
নারী রা কি পরপুরুষ দের সাথে eye contact করতে পারবে? অনেক নারী পরিপূর্ণ পর্দা করে কিন্তুু পর পুরুষ দের সাথে eye contact করে। পর পুরুষ দের সাথে eye contact করা কি হারাম হবে না??
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়? এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)। 🏀-----------------
প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা নিকটতম আসমানে আসেন আর বলেন, 'কেউ কি আছো আমার কাছে কিছু চাওয়ার? আমি তাকে তা দেবো'।
আপনার কি কিছু চাওয়ার আছে আল্লাহর কাছে? তাহলে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে জাগতে শুরু করুন।
How do i control laugh in public sir:(
ওমা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ। 🙏
খুব ভালো
খুব ভালো
insallah
আলহামদুলিল্লাহ, আবু তোহা আদনান হুজুরের কথা গুলো শুনতে খুব ভালো লাগে
আমি অনেক আগে ডাঃ জাকির নেয়াক বক্তব্য শুনছি, আর বক্তব্য একই রকম। আর এতে আমার বিশ্বাস হলো যে যদি আমরা কোরআন হাদিস মতো চলতে পারি সকল মুসলিম একই রকম হবে। সম্পন্ন না হলেও অনেক টা মিল থাকবে।
Ameen
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
ইয়া আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করেন, আমিন ♥️♥️
Amar favourite huzur❤❤❤❤❤❤❤❤..
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
আসসালামুয়ালাইকুম,,, আমি ওপার বাংলার পূর্ব মেদিনীপুর জেলা থেকে শুনছি আপনার ওয়াজ ,, মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর মাহাফিল করেন দিনের জন্য কাজ করেন,,,
আসসালামুয়ালাইকুম
আল্লাহ তৌফিক দিক?🕋🕋
সুন্দর ও সাবলীল বক্তব্য। মাশাআল্লাহ ❤
Mashaallah...allah amk porda korar toufiq dan korok..
লা ইলাহা ইল্লাললাহু মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ খালেদার দাওয়াত দিয়ে গেলাম
আপনার ভিডিও দেখে অনেক ভালো লাগে আরো সামনে এগিয়ে যান দোয়া রইলো 🥀💞🥀💞🥀💞🥀💞🥀💞🥀💞🥀💞🥀💞
কথা গুলো প্রত্যেক মা-বোনদের সঠিক বোঝার তাওফিক দান করুন | আমিন |
Amin
amin🤲☺️
@@alhamdulillah-qt8do ❤️
Amin❤
Amin 🤲
হে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন
আল্লাহ আপনি আমাকে সহ আমার সকল মা বোনদের কে সহি পর্দা করার তৌফিক দিন আমিন🖤
SubhanAllah Alhamdulillah Allhuakber zazakAllah khairan
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তৌফিক দান করুন আমিন
একদিন আমি থাকবনা কিন্তু আমার কমেন্ট পড়বে আমার পরের প্রজন্ম তাই আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই এবং হযরত মহাম্মদ (সা:)আল্লাহর প্রেরিত বান্দা ও রাসূল
amar akta question ase, Adnan vai jei duruder kotha bolesen jeita Hazrat Muhammad (S) er nam shunle porte hobe, shei durud ta ki?
@@AFIATASNIM-jh7du যেকোনো দরুদ। তবে 'সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম' পড়া হয় সাধারণত।
সুবহানাল্লাহ
Ke koiche tor comment thakbe
মাস আল্লাহ সুন্দর কথা❤
আল্লাহ আমাদের সঠিক ভাবে পর্দার তৌফিক দিন আমিন
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)❤
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
আল্লাহ আমাদের পর্দা করার তৌফিক দান করুক আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ❤️
আল্লাহ আমাদের মাও বোন সবাই কে সহীহ পর্দা কড়া তৌফিক দান করুন আমিন সুম্মা আমিন!!
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
# হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
🏀-----------------
❤❤ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
Apnar kotha gulo manar Allah amader towfiq dan koruk Amin❤
মাশাআল্লাহ ❤
Beporda nari Jodi naika hote pare,,,,, tobe pordasil narigulu islamer sahajadi❤❤❤❤
আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহিস সালাম,
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে পর্দার ব্যাপারে আমার যথেষ্ট জ্ঞান আসে..আমি আমার স্ত্রীকে কঠোর পর্দার মধ্যে রাখতে চাই🥰🥰...এখন সে সহ্য করতে পারবে কিনা কে জানে...😔😔
কেউ একজন কমেন্টে প্রশ্ন করলেন ওযু ছাড়া দুরুদ পড়া যাবে কি না?
জ্বি পড়া যাবে। আমি আহমদুল্লাহ হুজুরের বক্তব্যে শুনেছি।আলহামদুলিল্লাহ ❤
আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ (সাঃ)
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
হুজুরের কথা গুলো খুব ভালো লাগে,
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই,এতো সুন্দর ভিডিও করার জন্য।কারন পর্থা নিয়ে বেশি কথা কেই বলে না, আপনি খুব সুন্দর করে ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।এতে করে অনেক মানুষ বুঝতে পারছে এবং এই ভাবে তার পরিবারকে বুঝাবে। আপনার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো, আল্লাহ তায়ালা যেনো আপনাকে দিনের দাওয়াদ দেওয়া ব্যবস্থা করে দিক।আমিন❤
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে যেন তৌফিক দান করুন আমিন
Assalamualaikum wa rahmatullah
আমি ইন্টার ফাস্ট ইয়ার এ পর। আমি খুব গরিপ ঘরের একটা ছেলে বললই চলে। আমি একটা বাবার একটাই ছেলে। আমি আগে পাপ কাজে লিপ্ত ছিলিম। এখন ইনশাআল্লাহ পাপ কাজ থেকে দুরে থাকার চেষ্টা করি। আমি একটি জেনারেল মানুষ। আমার এখন আল্লাহর ইবাদত করতে মন চাই বা ভালো লাগে। আমি চাই যে আমি যেনো আল্লাহর কোরান মুখস্ত শিখতে পারি আমার অনেক ইচ্ছা। আমার ইচ্ছা আমি একটা আলেমের থেকে আমি কোরান শিখবো এবং দিনের পথে নিজের জিবন বিলিয়ে দিব কিন্তু আমার বাবা এখন ইটের ভাটাই কাজ করে। আমার নিজেকে অনেক কষ্ট লাগে বাবাকে দেখলে আমার উচিত পরিবার কে আমার চালানো। কিন্তু আমার মন বারবার চাই আমি দিনের পথে জাই... আবার এই দিখে সারথের দুনিয়ায় টাকা ছারা কিছুই হইনা। হইতো আমি এখন যদি কোনো হালাল কর্মের ঠুকি তাইলে হইতো আমি আমার ওই ইচ্ছা গুলা পুরন করতে পারবো না....কি করবো এখন এই চিন্তাই ঘুম আশে না আমার 🥺
আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করেন আমি যেনো আল্লাহর পথে মেহনত করতে পারি আর নিজের ছোটো পরিবার কে নিয়ে সুখে থাকতে পারি 🤲🤲
আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করুক আর ভাই হালাল পথে হয়তো আপনি টাকা ইনকাম কম হবে কিনতু হালাল পথে আল্লাহ তাআলা বরকত বারায় দেন দোয়া করি সত পথে কষ্ট আছে কিনতু সত পথে চললে আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন
এটা অল্প সময়ের দুনিয়া আর এই দুনিয়ায় যদি আপনি কষ্ট করে হালাল ইনকাম করে খেতে পারেন তাহলে বাকিটা আল্লাহই দেখবে আপনি যতটুকু এই দুনিয়াতে থাকেন আর না থাকেন পরকালে আপনি অনেক বড় পুরস্কার পাবেন তাই এই অল্প সময়ের দুনিয়ার মধ্যে কোন আফসোস কষ্ট না করে আপনি আল্লাহ দেওয়া পথে চলুন দীনের পথে চলুন। নিজের পরিবারের অথবা নিজের যত কষ্টই হোক না কেন আল্লাহর দেওয়া পথই হচ্ছে সর্বোচ্চ ও সর্বশ্রেষ্ঠ পথ আর যারা দুনিয়ায় ভালো থাকে আল্লাহর পথে চলে তাদের জন্য দুনিয়া কষ্টকর হলেও পরকালে তারা জান্নাতি
প্লে স্টোরে মুসলিম বাংলা নামে একটা এপস পাবেন সেটার সাহায্য নিতে পারেন। তবে আগে আপনি আলেমের কাছ থেকে সহীহ উচ্চারণ ও নিয়ম গুলো শিখুন
ফি আমানিল্লাহ্।
প্রিয় হুজুর
Mashallah ❤️❤️
আল্লাহ তায়ালা বলেন ,
ভেঙে পড়ো না, নিরাশ হইও না,আল্লাহর সাহায্য আসবেই , এইটা আল্লাহর ওয়াদা, জেনে রাখো আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে , 😊
সূরা বাকারাহ', আয়াত 214
Amio porda kori allah amader ke toufik dan koruk porda korar amin😊😊😊😊😊😊😊😊😊
I love u huzur 🥰🥰🥰🥰🥰👈
Allah tumi amader sobai ke bujhar towfik dan koro🤲amin😥
Jajakalla khoiran
খুব ভালো কথা বলেছেন
Inshallah sharajibon ai babe colbo
_ইনশা আল্লাহ্,
Alhamdulillah
Amr Jonno Dua korben chai I puro porda Korte .....
Ameen
আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুক❤❤😢
Allah jno son nare der k porda korar tawfik din amin
Insha Allah
Allah porda korar topik dan koren ,amin
আল্লাহ আকবার 🤲
আসসালামু আলাইকুম।আলহামদুলিল্লাহ।আমি পর্দা করে চলাফেরা করার চেষ্টা করি।কিন্তু আমার শাশুরি আমাকে অনেক কথা বলে।বেগানা সবার সাথে দেখা না দিলে কথা না বললে।পায়ে ধরে সালাম না করলে।আছি বিপদে
আমিন🤲🤲🤲
Alhamdulillah❤❤
Summa💖Amin💝
আল্লাহ্ আমাকে সারাজীবন ও আমার সকল মুসলিম মা,বোনকে পর্দা করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
# হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
🏀-----------------
আমিও মন থেকে চাই আল্লাহ তুমি আমাকে সঠিক পথ দেখাও। আমার বোন মন প্রানে এই প্রশ্ন।
আল্লাহ
আমি অনলাইন পেইজ আছে আমি সেই খানে ভয়েস দেই আমার কথা ছেলেরা শুনে আমার মোখ শরীর দেখাই না আমার জন্য কি ভয়েস দেওয়া জায়েয় হবে?
@@EshaMoni-o1kbon meyeder konthero porda ase!!!!!
আমিন
Allah towfik dek 🤲🕋
amen
কে কে পুরো ভিডিওটা দেখছো বলো।
ভাই চলমান ছোট শিরক এর উপর আলোচনা শুনতে চাই
আমার বাসায় ননদের স্বামী আমি পর্দা করে বা মুখ না বের করে রাখলে তার সাথে কাজের কথা ছাড়া কথা না বললে আমার শ্বশুরি ও ননদ আমাকে অনেক কথা শুনায় অনেক অপমান করে আমি তার পরেও কোনো উত্তর দেই না কি করা উচিত তবে আমার স্বামী আমাকে অনেক জাপট করে কিন্তু সে বাহিরে থাকে আমি আমার মতো করে চেষ্টা করি আমি এখানে ওনারা যা বলে তাও স্বামীর কাছে বলি না গিবতের ভয়ে হুজুর আমার কি করা উচিত বলে দেন আমি অনেক সমস্যায় আছি দোয়া করে উত্তর দিন
Amaru same obustha
Husband k bolte hobe. Gibot na apni avabe bolte paren akhane deen palon kothin hosse. Tkhn prosno korle bolben, ami chai porda korte tara badha disse kharap vabe na bole Atar somadhan kore dite. Kivabe korbe ta husband bujhbe.
Apnar Bola uchit,aikhane gibot Hoy kivabe? Aita apnar Deen allahr hukum palon niya Kotha , ja Hoy sarasori apnar shamik bolben , jehetu uni apnak support kore , allahr kase dua koren , in sha Allah sob thik hobe , ghore talim chalu Korte paren
@@MdSamim-gh7kz আমার ওএকি অবস্থা.... পর্দা করতে চাই বলে শশুর বাড়ির মানুষের কাছে কথা শুনতে হয়
মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম জীবন দান করুন।
আর আমরা এরকম পর্দাশীল মেয়ে খুজে পাচ্ছি না
Assalamualaikum
Accha university admission a to passport size pic dite hoy compulsory tahole shekhetre amader ki kora uchit 😢
Plz reply diyen Amar khub dorkar janata
আসসালামু আলাইকুম। আমার একটা প্রশ্ন নবী (সাঃ)এর দুরুদ কি ওযু ছাড়া পাড়া যাবে কিনা???
যাবে
jade dai
যাবে
দুরুদ যেকোনো অবস্থায় পড়া যাবে...
(সাঃ)
নাপাক জায়গা বাদে, টয়লেট বা আর অনেক সময় হতে পারে।
30 tarikh e ekta seminar hoisilo. Oitar vdo ta den.. Women's education seminar...
কন্ঠের পর্দা কীভাবে করবো? আমি কি আমার খালু,ফুফার সাথে সালাম দিয়ে, কেমন আছে ভালো মন্দ জিজ্ঞেস করতে পারবো পর্দার আড়ালে থেকে?
Amin
Assalamualaikum eta ki tahaa hujurer channel
আমি পরিবার সহ ইতালিতে থাকি প্রায় দুই বছর হয়েছে। দেশে থাকতে মোটামুটি নামাজ রোজা করতাম। কিন্তু এখানে আসার পরে আল্লাহর রহমতে হেদায়েতের মতো বিশেষ নিয়ামত লাভ করেছি। আমি এখানে পড়াশোনাও করছি ।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পড়াশোনার জন্য আমি নামাজ পর্দা ঠিক মতো করতে পারছি না। ফলে আমি পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা এই ব্যাপারে অনেক আপত্তি জানান। বলা বাহুল্য যে তিনি আমার পরিপূর্ণ পর্দার ব্যাপারেও খুব বেশি খুশি নন, এমনকি আমার পরিবারের কেউই না। একমাত্র আমার মা ছাড়া।
এখন আমার কি করা উচিত???
মাশাল্লাহ
Allah amder heyadat Dan korun
Ami class 10er students. .. Amake onnek rat porgonto porasuna Korte hoi... Ami ki akebare tajjhaut pore gumate parbo
আসসালামু আলাইকুম।মেয়েদের নামাজের ব্যপারে অনেকে অনেক নিয়ম বলে।আসলে মেয়েদের নামাজ পুরুষ এর নামাজের মতো নাকি আলাদা।আমি সঠিক নিয়মটি জানতে চাই।
Haa amio
Namaj Aki kintu meyera duwa pat korba as ta asta
দুঃখজনক হল বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির দুই প্রান্তিক সীমায় অবস্থিত কোনো পক্ষই ভারসাম্যপূর্ণ মধ্যম পন্থাটাকে মেনে নিচ্ছেনা। একপক্ষ নারী-পুরুষের নামাজে পার্থক্য করতে গিয়ে হাদীসের দলিল-প্রমাণ ছাড়াই নারীদের জন্য হাত উঠানো, হাত বাঁধা, দাঁড়ানোসহ অনেকগুলো বিষয়ে পার্থক্য সৃষ্টি করছে।
আবার আরেকপক্ষ গ্রহনযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত এবং পূর্ববর্তী ক্লাসিক্যাল স্কলারদের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে নারীদের সুপ্রতিষ্ঠিত আমল জড়সড় হয়ে সিজদা দেয়া এবং বৈঠকে বসার ভিন্নতাকেও মানতে চাচ্ছেনা।
সেজন্যই সবাইকে ভারসাম্যপূর্ণ মধ্যম পন্থাটা স্মরণ করিয়ে দিতেই আমার এই প্রয়াস।
রুকু ও সাজদাহতে তুলনামূলক গুটিয়ে থাকা (তবে কনুই মাটিতে বিছিয়ে না রেখে) এবং বৈঠকে বাম নিতম্বের ওপরে ভর করে বসে বাম পায়ের পাতা ডান পায়ের নলার নিচ দিয়ে বের করে দেওয়া---নারীদের নামাযে এতটুকু পার্থক্যের বিষয়ে ৪টি মাযহাব বা স্কুল অব থট একমত এবং এর অনুকূলে হাদীস এবং সাহাবীদের আমল রয়েছে। বাকি পার্থক্যগুলো হানাফী মাযহাবের একক গবেষণাপ্রসূত যার অনুকূলে কোনও হাদীস বা সাহাবীদের আমল পাওয়া যায়না। নারী ও পুরুষের নামাযের পার্থক্যের ক্ষেত্রে
বাড়াবাড়ি আর ছাড়াছাড়ির মাঝখানে যেটুকু পার্থক্য হাদীস আর সাহাবীদের আমল দ্বারা সমর্থিত এবং চার মাযহাবেই গৃহীত হয়েছে সেটুকু মেনে চলাই সাবধানতার দাবী। তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, أن رسول الله - صلى الله عليه وسلم - مر على امرأتين تصليان، فقال: اذا سجدتما فضما بعض اللحم الى الأرض، فإن المرأة ليست في ذلك كالرجل. (كتاب المراسيل للإمام أبو داود) একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : إِذَا جَلَسْتِ الْمَرْأَةُ فِى الصَّلاَةِ وَضَعَتْ فَخِذَهَا عَلَى فَخِذِهَا الأُخْرَى ، وَإِذَا سَجَدْتْ أَلْصَقَتْ بَطْنَهَا فِى فَخِذَيْهَا كَأَسْتَرِ مَا يَكُونُ لَهَا ، وَإِنَّ اللَّهَ تَعَالَى يَنْظُرُ إِلَيْهَا وَيَقُولُ : يَا مَلاَئِكَتِى أُشْهِدُكُمْ أَنِّى قَدْ غَفَرْتُ لَهَا رواه البيهقي في السنن الكبرى ٢/٢٢٣ في كتاب الصلاة (باب ما يستحب للمرأة من ترك التجافي في الركوع والسجود)، وفيه أبو مطيع البلخي وقال العقيلي فيه : كان مرجئا صالحا في الحديث. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
Allah huakbar
100%right
Hujur amt jonno dua korben...
Aj 3 bosor jabot ami kalu jadute o jiner somossai akranto...
Rukiya koraici.. tar por o tmn susto na......
Bisesh kore matai cap diye porte o parina abr pora o mone take na...
Ami meskat jamate pori...
Amr bibaho hoice a dik teke o aktuuuuuuu kiste😢😢😢😢
Tensan o ace ..
Sob miliye pora hoina...
Tobe soto teke sorhe- bekaya jamat porjonto ❤1❤ roll kew nite pare ni
Hujur ami amr family te sunnah protishtar chesta kortesi..
Kintu tara ekdom ei mane na... ami tader koto bar deen er kotha bolte parbo?😢
সেইম অবস্থা।
Alhamdulillah
Akhonkar dine dokan jamakapor kinai muskil sothik porda korar jonno 😢😢
❤️❤️❤️
Ami toufik name akti cheleke Allah talar jonno bhalo basi ar ami take halal bhabe biya korte chai Allah jeno amar ichha puro koren ap
🤲🤲🤲
asalamulikum Hujur amr family porda kora pocondo kora na onader onak buji ta o boja na ki korbo ame hujur aktu reply den
Alhamdulillah ko bhi Sundar Hota
👍👍
নারী রা কি পরপুরুষ দের সাথে eye contact করতে পারবে?
অনেক নারী পরিপূর্ণ পর্দা করে কিন্তুু পর পুরুষ দের সাথে eye contact করে।
পর পুরুষ দের সাথে eye contact করা কি হারাম হবে না??
১) হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ-
🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀
একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি।
# হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) ।
তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।তোমরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলোনা(বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা) ------------(আহজাব-৩২)।
নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)।
হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"।
সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়?
এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে।
হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন।
হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে।
সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)।
উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত।
নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)।
হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত।
ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
🏀-----------------
Obviously
Afsos lage ekhoner somoi er porda dekhe style r akorsitoi beside hoi....
কেউ যদি এইচএসসির পর মাদ্রাসায় পড়তে চায় তাইলে কিভাবে কি করতে হইব
🖤
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️