⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত। ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ✔আল্লাহ পাক বলেন- ⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান। সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯) আল্লাহ পাক আরো বলেন- ⭕ বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। [সূরা আল আম্বিয়া ১৮] ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। ⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬) ⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেনঃ "এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।" সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬ ‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’ সূরা আম্বিয়া:৩৫ ⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, ‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’ তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮ ⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়। অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫ ⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি? রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ। ⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন। আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন। হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’ বোখারি:৫২৩৮ ⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ। দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা- ১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি ৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি ৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি ৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি ৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক ৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ। ’ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩ ➖➖➖➖➖ ⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html ⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html 👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত। ১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম। th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html ⚀অসুস্থতা কত বড় নিয়ামত বাস্তব প্রমাণ আমি th-cam.com/video/bJ6v7ex6HH4/w-d-xo.html ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। আল্লাহ্ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
মন চায়না কিছু বলতে তবে ভীতরটা ভেঙে যাচ্ছে কেন জানি খুব কষ্ট হচ্ছে😭😭 অনেক ছোট থাকতে উনার ওয়াজ শুনতাম কিন্তু জানিনা তিনি কে শুধু অডিও শুনতাম। আল্লাহ হযরতকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।
যারা হক্কানী আলেম দের কে ভালোবাসের তারা একটি করে লাইক দেন """""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""" ভালো ভালো ইসলামিক ভিডিও পেতে আমার চ্যানেল টি সাবক্র্সাইব করে রাখুন
@Mulgram Sunni Sangathan ⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত। ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ✔আল্লাহ পাক বলেন- ⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান। সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯) আল্লাহ পাক আরো বলেন- ⭕ বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ। [সূরা আল আম্বিয়া ১৮] ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। ⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬) ⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেনঃ "এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।" সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬ ‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’ সূরা আম্বিয়া:৩৫ ⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, ‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’ তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮ ⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়। অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫ ⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি? রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ। ⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন। আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন। হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’ বোখারি:৫২৩৮ ⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ। দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা- ১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি ৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি ৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি ৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি ৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক ৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ। ’ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩ ➖➖➖➖➖ ⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html ⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html 👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত। ১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম। th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html ⚀অসুস্থতা কত বড় নিয়ামত বাস্তব প্রমাণ আমি th-cam.com/video/bJ6v7ex6HH4/w-d-xo.html ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। আল্লাহ্ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আল্লাহ্ আমরা কেমন যেন দিন দিন মুরুব্বি হারা হয়ে যাচ্ছি জুবায়ের আনসারি হুজুরের অনেক বয়ান এখন কানে বাজে আমরা অনেক বড় একজন মুরুব্বি হারালাম আল্লাহ্ যেন অনাকে জান্নাতের উচ্চমাকাম দান করেন 🤲🤲 অনার পরিবার পরিজনকে আল্লাহ্ দোরয্য ধারন করার তওপিক দিন 🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ পাকের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া। আমার দুজন প্রাণ প্রিয় মানুষ কে এক সাথে এক মঞ্চে দেখতে পেলাম। হৃদয় থেকে ভালোবাসি, (মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারি) এবং (মাওলানা মুস্তাকুন্নবী হাফিজুউল্লাহ)
আল্লাহ আমরা একেক করে আমাদের সব আকাবির দের হারিয়ে ফেলছি,নিজের মনটাকে মানাতে পারছিনা,যাহ এতদিন যত পাপাচারে লিপ্ত ছিলাম,ইনশাআল্লাহ আজ থেকে আল্লাহওয়ালা হওয়ার নিয়ত করলাম,
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত। ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ✔আল্লাহ পাক বলেন- ⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯) আল্লাহ পাক আরো বলেন- ⭕ “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়া ১৮] ↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। ⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬) ⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেনঃ "এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।" (সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬) ‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’ (সূরা আম্বিয়া:৩৫) ⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’ (তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮) ⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়। অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫) ⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি? রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ। ⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন। আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন। হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’ (বোখারি:৫২৩৮) ⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ। দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা- ১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি ৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি ৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি ৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি ৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক ৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ। ’(ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩) ➖➖➖➖➖ ⚀ শায়েক আহমদ শফির জানাজা th-cam.com/video/3gKpXBtV16E/w-d-xo.html ⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম। th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html ⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html 👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত। ১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম। th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। আল্লাহ্ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
চলে গেলেন বাংলাদেশের আরেকটি নক্ষত্র আল্লামা জুবায়ের আহমদ আনসারী সাহেব হুজুর আমাদের মাঝে আর নেই পরপারের ডাকে সারা দিয়ে চলে গেছেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন অাল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন-অামিন
আমরা ভাল ভাল আলেম গুলো একের পর এক হারিয়ে ফেলছি আমাদের রাহাভার আলেম ওলামা গন অন্ধকারেরবাতি আজ আমরা দিশা হারা হয়ে যাচ্ছি চতুর দিকে অন্ধকার হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুন আমিন
আমি দুঃখের শাথে একটি কমেন্ট করছি আমাদের মাঝে এত বছর ধরে হযরত মাওলানা যুবায়ের আহমদ আনসারি ছিলেন এখন আমরা সবাই হুজুরের জন্য দোয়া করি হুজুর যেনো জান্নাতে যেতে পারেন আমিন ছুম্মা আমিন
যখন প্রথমে দেখলাম আমাদের প্রিয় বক্তা হযরত মাওলানা যুবাইয়ের আহমদ আনসারি আর এই দুনিয়াতে নেই,, তখনই আমার মনটা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে,,,, আল্লাহ আপনি হুজুরকে জান্নাতের সর্বোচ্চ আহকাম দান করুন,, আমীন,,
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত। ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄ ✔আল্লাহ পাক বলেন- ⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।” সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯) আল্লাহ পাক আরো বলেন- ⭕ “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"। [সূরা আল আম্বিয়া ১৮] ↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। ⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬) ⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ। আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেনঃ "এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।" (সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬) ‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’ (সূরা আম্বিয়া:৩৫) ⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’ (তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮) ⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়। অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫) ⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি? রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ। ⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন। আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন। হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’ (বোখারি:৫২৩৮) ⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ। দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা- ১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী ২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি ৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি ৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি ৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি ৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক ৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ। ’(ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩) ➖➖➖➖➖ ⚀ শায়েক আহমদ শফির জানাজা th-cam.com/video/3gKpXBtV16E/w-d-xo.html ⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম। th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html ⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html 👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত। ১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম। th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html ↔️↔️↔️↔️↔️↔️ ⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না। আল্লাহ্ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আমার প্রিয় একজন মানুষ, জোবায়ের আহমদ আনসারি,মনে হচ্ছে না যে এই প্রিয় মানুষটি চিরদিনের জন্য আমাদের কাছ থেকে ছলে গেছে,কেনো জানি খুব অসহায় লাগছে,আল্লাহ হযরত কে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক,আমিন।
আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কারও মৃত্যু হবেনা,কেননা মৃত্যুর মেয়াদ অবধারিত।"[সূরা:আল ইমরান ১৪৫]
আল্লামা জুবায়ের আহমদ আন ছারি রহঃ
কে জান্নাতুল ফেরদৌস ন ছিব করুন।
সকলে বলি আমিন।
Mahiya Mahin Amin.
আমিন আমিন সুম্মা আমিন...
Allah hujur k jannatul ferdaus Dan korokka amin
Amin. From Indonesia
আল্লাহতালা উনাকে বেহেস্ত নসিব করুক আমিন
মামুনুল হাক সাহেব আজীবন বেচে থাকুক আমাদের মাঝে
আল্লাহ আপনি মাঃ জুবায়ের আহমেদ আনসারী হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস নছিব দান করোন
68 হাজার গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় ওয়ায়েজ কিংবদন্তি মোফাসসিরে কোরআন বি-বাড়িয়ার গৌরব আল্লামা হাফেজ জুবায়ের আহমদ আনসারী হুজুর আর নেই রফিকে আলার ডাকে চলে গেলেন না ফেরার দেশে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
রাব্বে কারীম হুজুর কে জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন।
Amin
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত।
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
✔আল্লাহ পাক বলেন-
⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।
সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯)
আল্লাহ পাক আরো বলেন-
⭕ বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
[সূরা আল আম্বিয়া ১৮]
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে।
⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি।
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬)
⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ।
আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
"এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।"
সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬
‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’
সূরা আম্বিয়া:৩৫
⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে।
নবীজি (সাঃ) বলেছেন,
‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’
তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮
⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়।
অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’
বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫
⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি?
রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ।
⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন।
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’
বোখারি:৫২৩৮
⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ।
দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে।
নবীজি (সাঃ) বলেছেন,
‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা-
১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী
২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি
৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি
৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি
৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি
৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক
৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ।
’ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩
➖➖➖➖➖
⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম
th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html
⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য
th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html
👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত।
১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম।
th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html
⚀অসুস্থতা কত বড় নিয়ামত বাস্তব প্রমাণ আমি
th-cam.com/video/bJ6v7ex6HH4/w-d-xo.html
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
আল্লাহ্ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
হে আল্লাহ আপনি হযরত আল্লামা মাওলানা জুবায়ের আনসারী সাহেবকে জান্নাত বাসি করুন
আমিন
আল্লাহ্ হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক।।।।।আমিন
আমিন
Assalamualaikum Kemon acen.
Ji summa amin
আল্লাহ হযরত কে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন
মন চায়না কিছু বলতে তবে ভীতরটা ভেঙে যাচ্ছে কেন জানি খুব কষ্ট হচ্ছে😭😭
অনেক ছোট থাকতে উনার ওয়াজ শুনতাম কিন্তু জানিনা তিনি কে শুধু অডিও শুনতাম।
আল্লাহ হযরতকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।
আমিন
আল্লাহ্ হযরত কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন,আমিন
আমিন আমিন সুম্মা আমিন
আসসালামু আলাইকুম,,, সবাই কে, আল্লাহ,, প্রবাস থেকে বলছি, 🇧🇩🇦🇪😭😭🤲
আল্লাহ বাংলার জমিনে জানা ও জানা জতো হুজুর আছেন সবাই কে নেক হায়াত দাণ করুণ, আমিন 😭😭🤲🤲
যারা হক্কানী আলেম দের কে ভালোবাসের তারা একটি করে লাইক দেন
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
ভালো ভালো ইসলামিক ভিডিও পেতে আমার চ্যানেল টি সাবক্র্সাইব করে রাখুন
লাইক পাবার জন্য এগুলো লেখার কোন দরকার ছিল না 👎👎👎👎👎👎LoL
না ভালো ছিলো।
hmm 👍👍👍
Hi
💓
আসসালামু আলাইকুম, মাশা আল্লাহ,
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দাণ করুণ, আমিন 🤲🤲 হুজুরের কথাটা শুনে মন টা ভরে জায় , 🌹🌹👍👍
খুব দুঃখ হয় আজ
আমাদের মাঝে নেই বাংলার বিখ্যাত আলেম হযরত জুবাইর আনসারী।আল্লাহ হুজুরেরকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।আমিন
বাংলাদেশের কওমী অঙ্গনের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র অানসারী হুজুর আমাদের মাঝ থেকে চির বিদায় নিলেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহির রাজিওন.........
হে কাবার মালিক তুমি তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন
Amin shumma Amin
আমিন
Jahanammer khurak
@@mulgramsunnisangathan4230 কুত লা
@Mulgram Sunni Sangathan
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত।
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
✔আল্লাহ পাক বলেন-
⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।
সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯)
আল্লাহ পাক আরো বলেন-
⭕ বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
[সূরা আল আম্বিয়া ১৮]
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে।
⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি।
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬)
⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ।
আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
"এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।"
সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬
‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’
সূরা আম্বিয়া:৩৫
⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে।
নবীজি (সাঃ) বলেছেন,
‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’
তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮
⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়।
অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’
বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫
⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি?
রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ।
⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন।
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’
বোখারি:৫২৩৮
⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ।
দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে।
নবীজি (সাঃ) বলেছেন,
‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা-
১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী
২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি
৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি
৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি
৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি
৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক
৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ।
’ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩
➖➖➖➖➖
⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম
th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html
⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য
th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html
👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত।
১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম।
th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html
⚀অসুস্থতা কত বড় নিয়ামত বাস্তব প্রমাণ আমি
th-cam.com/video/bJ6v7ex6HH4/w-d-xo.html
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
আল্লাহ্ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
হে আল্লাহ তুমি তাকে কবুল করো,,,আমিন
আল্লাহ্ আমরা কেমন যেন দিন দিন মুরুব্বি হারা হয়ে যাচ্ছি জুবায়ের আনসারি হুজুরের অনেক বয়ান এখন কানে বাজে আমরা অনেক বড় একজন মুরুব্বি হারালাম আল্লাহ্ যেন অনাকে জান্নাতের উচ্চমাকাম দান করেন 🤲🤲 অনার পরিবার পরিজনকে আল্লাহ্ দোরয্য ধারন করার তওপিক দিন 🤲🤲
আল্লামা মুস্তাকুন্নবী কি ব্যবহার ওনার সুবহানাল্লাহ আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল মাকাম দান করুক আমিন
মহান আল্লাহ পাক হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌসের অধিবাসী করুন,আ'মিন।
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাকের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া।
আমার দুজন প্রাণ প্রিয় মানুষ কে এক সাথে এক মঞ্চে দেখতে পেলাম।
হৃদয় থেকে ভালোবাসি,
(মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারি)
এবং
(মাওলানা মুস্তাকুন্নবী হাফিজুউল্লাহ)
কমেন্টের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি... আল্লাহ হযরতকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করুক.. আমিন
আল্লাহ আমরা একেক করে আমাদের সব আকাবির দের হারিয়ে ফেলছি,নিজের মনটাকে মানাতে পারছিনা,যাহ এতদিন যত পাপাচারে লিপ্ত ছিলাম,ইনশাআল্লাহ আজ থেকে আল্লাহওয়ালা হওয়ার নিয়ত করলাম,
আল্লাহ কবুল করুন
ঠাকুরের নিয়ত টা অনেক ভালো আল্লাহ ছহি বুঝ দান করেন।
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত।
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
✔আল্লাহ পাক বলেন-
⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯)
আল্লাহ পাক আরো বলেন-
⭕ “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়া ১৮]
↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে।
⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি।
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬)
⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ।
আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
"এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।"
(সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬)
‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’
(সূরা আম্বিয়া:৩৫)
⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে।
নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’
(তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮)
⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়।
অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫)
⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি?
রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ।
⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন।
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’
(বোখারি:৫২৩৮)
⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ।
দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে।
নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা-
১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী
২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি
৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি
৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি
৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি
৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক
৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ।
’(ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩)
➖➖➖➖➖
⚀ শায়েক আহমদ শফির জানাজা
th-cam.com/video/3gKpXBtV16E/w-d-xo.html
⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম।
th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html
⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য
th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html
👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত।
১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম।
th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
আল্লাহ্ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
দোয়া করি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনে যেনো প্রিয় শায়েখ আল্লামা আনসারি হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করেন আমিন।
দোয়া করি আল্লাহ তা'আলা যেন উচ্চ মাকাম দান করে।
অাললা হুজুর কে জান্নাত দান করুক।
আমরা উনার জন্য দুয়া করি আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাত নচিব করে আমিন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর লাগছে তাঁর জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহ তায়ালা হুজুর কে জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন আমিন।।।
আল্লহ হক্কানি আলেম যারা মৃত্যু বরন করেছেম তাদের তিমি জানাতুল ফেরদাউছ দান করো
আহ হুজুরের এই সময়গুলো এখন শুধুই সৃতি,,,,,,
আল্লাহ উনাকে জান্নাতবাসী করুন আমিন
চলে গেলেন বাংলাদেশের আরেকটি নক্ষত্র
আল্লামা জুবায়ের আহমদ আনসারী সাহেব হুজুর আমাদের মাঝে আর নেই পরপারের ডাকে সারা দিয়ে চলে গেছেন
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
অাল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন-অামিন
বুকটা ফেটে চোখে এলো জল " যখন শুনলাম প্রিয় হুজুর আর নেই' আল্লাহ্ তুমি হুজুরকে জান্নাতে উচু মাকামে রেখো'' আমিন
allah amar hujurke jaanath daan koro plhj...sob gunah maaf koro allah aamin
প্রিয় জন হারানোর কষ্ট শুধু প্রিয় জন ই বুঝে! অনেক কষ্ট এক জন প্রিয় মানুষ হারিয়ে,আল্লাহ তুমি হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমীন
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন ইয়া আল্লাহ ইয়া আল্লাহ হাফেজ জুবায়ের আহমদ আনসারী হুজুরকে তোমার কোরাআনের পাখিকে তুমি তোমার কাছে নিয়ে গেছো...
ইয়া আল্লাহ হুজুরের রুহের উপর লাখো সাওয়াব পৌঁছে দাও মাবুদ। আল্লাহ হযরতকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুন।
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
আল্লাহ আপনি আনসারি হুজুরকে জান্নাত নসিব করিয়েন, আমিন
হে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তোমি তোমার কোরআনের পাখি আল্লামা আনসারী হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করো আমিন।
আল্লাহ পাক, প্রিয় আনসারী হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন.আমিন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাহী রাজিউন! আল্লাহ হজরতকে জান্নাত দান করেন আমিন।
আলহামদু লিললাহ্, মালিক আমাদেরকে ও আনসারি সাহেবের মতো জুমার দিনে মৃতু দিয়েন ।
আল্লাহ প্রিয় আনসারী হুযুর কে তুমি জান্নাতুল ফেরদাউস দান করো।
মহান আল্লাহ যেন ওনাকে বেহেস্ত নসিব করে, আমিন।
শুনে মনাটাতে একটু কষ্ট পেলাম তবুও মৃত্যুর সাধ সবাইকে গ্রহন করতে হবে। আল্লাহ আপনি হযরতকে বেহেশতের উচ্চ মাকাম দান করেন আমিন।
আরে গাধা লোগো change কর।
@@hmmamun4297 কেনো বুজলাম না
আরে মফিজ লোগোতে 2টি মুরতির ছবি তাওকি বুঝতে পারো নাই বাবু।
@@hmmamun4297 ai tui to amar theke bro mofiz
আল্লাহ আপনি হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক
আল্লামা জুবায়ের আনসারি সাহেকে উচ্চ মর্যাদা দান করুন আমিন
আমার পাণ পিয়েও আল্লামা জুবায়ের আহমদ আনসারী আল্লাহ হুজুরকে জান্নাত বাসী করুন আমিন
হুজুর চইলা গেল আর আসবে না ফিরে আমাদের মাঝে দোয়া করি আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করে আমিন
মহান আল্লাহ্ আল্লামা আনছারী রাহঃ কে জান্নাতুল ফেরদৌসের শু উচ্চ মাকাম দান করুন
আল্লাহ সকল হক্কানি আলেমদের হেফাজত করেন
ও আল্লা আনসারি হুজুরের মুখ দেখে বুক ফেটে যায়,😢😢😢😢😢😢❤
আমীন
আমরা ভাল ভাল আলেম গুলো একের পর এক হারিয়ে ফেলছি আমাদের রাহাভার আলেম ওলামা গন অন্ধকারেরবাতি আজ আমরা দিশা হারা হয়ে যাচ্ছি চতুর দিকে অন্ধকার হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুন আমিন
আল্লাহ তায়ালা হযরতকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন আমিন
দুঃখ ভরা মন মন নিয়ে বলি,, আমাদের অভিভাবক হারিয়ে গেল আজ,, হুজুরকে জান্নাতি করুন আমিন
ইয়া আল্লাহ! আপনার বান্দাকে জান্নাতুল ফিরদউস দান করুন!
আল্লাহ তায়ালা যেন হুজুরকে জান্নাত নসিব করুন,
আমিন
আমি দুঃখের শাথে একটি কমেন্ট করছি আমাদের মাঝে এত বছর ধরে হযরত মাওলানা যুবায়ের আহমদ আনসারি ছিলেন এখন আমরা সবাই হুজুরের জন্য দোয়া করি হুজুর যেনো জান্নাতে যেতে পারেন আমিন ছুম্মা আমিন
আমার সবচেয়ে প্রিয় আলেমওলামার মধ্যে আল্লামা জুবায়েরের আহাম্মদ আনসারি উন্নতম ছিলেন, হে আল্লাহ হুজুরকে জান্নাতের সুউচ্চ মরজাদা দানকরুন আমিন ছুম্মা আমিন
ইয়া আল্লাহ আনসারি সাহেবের কবরকে জান্নাতের বাগান বানিয়ে দিন, আমিন
জান্নাত এতো সহজ নয়। কিন্তু জাহান্নামের দরজা সব সময় খোলা আছে সবার জন্য। যেমন কর্ম তেমন ফল????
আমার বুক ফেটে কান্না আসছে আল্লাহ হাফেজ জুবায়ের আনছারি সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন আমীন
Allah unak jannat basi koren, amin.
ইন্নালিল্লাহি ওয়া লিল্লাহি রাজিউন আল্লাহ পাক ওনাকে ব্যস্ত নসিব করুক আমিন
আমি বিশ্বাস করতে পারছি না,,,,,,আল্লাহ হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌসে জায়গা করে দিক
হে আল্লাহ আপনি হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন,,
আল্লাহ হযরতকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমীন ইয়া আল্লাহ
আল্লাহ আপনি আমার প্রিয় সায়েখ হজরত মােঃলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারি হুজুর কে জান্নাতের উচ্চ মকান দান করুন আমিন
ভালোবাসা আরেক নাম জুবায়ের আহমদ আনছারী। আল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানান আমিন।
আল্লাহতায়ালা হজরতকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করুক। আমিন,,
যারা আলিম ওলামাদের কে ভালবাসেন তারা লাইক দিন👌👌👌👌👌👌👌👌👌
ইন্না-লিল্লাহ! আল্লাহ হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন 😥😥
Allah apni takay jannatul ferdayois nosib koruk
আল্লামা গহরপুরী রহঃ এর হাতে গড়া সৈনিক ছিলেন আল্লামা জুবায়ের আহমদ আনসারী
আল্লাহ পাক উনার প্রতি রহমত বর্ষণ করুক
আমিন ইয়া রব 🥰😭😱
যখন প্রথমে দেখলাম আমাদের প্রিয় বক্তা হযরত মাওলানা যুবাইয়ের আহমদ আনসারি আর এই দুনিয়াতে নেই,, তখনই আমার মনটা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে,,,, আল্লাহ আপনি হুজুরকে জান্নাতের সর্বোচ্চ আহকাম দান করুন,, আমীন,,
আল্লাহ আপনি হুজুর কে এই শুক্রবারের উছিলায় জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনি হুজুরের বিষয়কর্ম কবুল করে নিন আমিন
আহ কি নিদারুণ বেদনাদায়ক দৃশ্য, আমি এই মাহফিলে সামনেই ছিলাম।
আল্লাহুআকবার,আল্লাহ হযরতকে মাফ করে দাও,কবরটা জান্নাত,বানিয়ে দাও,সবার কাছে আমার প্রিয় আনসারি সাহেবের জন্য দোআ চাই
আললাহ হজরত কে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানিয়ে নেন আললাহ হুম্মা আমিন
আল্লাহ্ আকবর
আল্লাহ তায়ালা যেন হজরতকে জান্নাতুল ফেরদৌসের দান করেন।আমিন
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলআমিন হজরত কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।
হে আল্লাহ্ আপনার বান্দাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। আমিন
ও আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আপনি আমাদের প্রিও হুজুর কে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমিন
ইন্না-লিল্লাহি ও-ই ন্না ইলাহি রজিউন। আল্লাহ হুজুররে জান্নাত এর উচু মাকাম দান করুন, আমিন।
আল্লাহ তায়ালা আল্লামা যুবায়ের আহমাদ আনসারী রহ.কে জান্নাতে উঁচু মাকাম দান করুন
আল্লাহ আপনি হুজুর কে বেহেশত নসিব করেন আমিন
Dua kori Allah hujurke jannatul ferdaus dan korun....😥😥😥
আল্লাহ তাআলা মরহুমকে জান্নাতের আলা মাকাল দান করুন আমিন
MasyaAllah. Watching from INDONESIA
⭕ মুমিনের রোগ-ব্যাধি আল্লাহর নিয়ামত।
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚄⚄⚄⚄⚄⚄⚄
✔আল্লাহ পাক বলেন-
⭕ (হে রাসূল আপনি) বলুন, যারা জানে এবং যারা জানে না; তারা কি সমান হতে পারে?
চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।”
সূরা আয-যুমার:(৩৯:৯)
আল্লাহ পাক আরো বলেন-
⭕ “বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ"।
[সূরা আল আম্বিয়া ১৮]
↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⚀সুস্থতা ও অসুস্থতা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে।
⚄নবী-রাসুলরাও অসুস্থ হয়েছেন। যাঁরা ছিলেন সব মাখলুকের সেরা আর সম্পূর্ণ নিষ্পাপ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সব পয়গম্বরের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তিনিও মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকেও অসুস্থতার কষ্ট বরদাশত করতে হয়েছে।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাকেও দেখিনি।
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৬)
⚄অসুস্থতা আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাস্বরূপ।
আল্লাহ তায়ালা মাঝে মধ্যে রোগ দিয়ে বান্দার ঈমানের দৃঢ়তা বা ওজন পরীক্ষা করে থাকেন। অসুস্থতার সময়ে তাঁর বান্দাদের মধ্যে কারা, তাঁর উপর অবিচল আস্থা বা বিশ্বাস রেখে, ধৈর্য্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়েছে।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
"এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো।"
(সূরা বাকারা:১৫৫-১৫৬)
‘আর ভালো এবং মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি।’
(সূরা আম্বিয়া:৩৫)
⚄রোগ মুমিনের জন্য তার গুনাহর কাফফারাও হতে পারে।
নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘সত্যের নিকটবর্তী থাকো এবং সরল-সোজা পথ অবলম্বন করো। মুমিনের যে কষ্টই হোক না কেন, এমনকি তার গায়ে যদি কোনো কাঁটা বিঁধে বা সে কোনো বিপদে পতিত হয়-সব কিছুই তার গুনাহর কাফফারা হয়।’
(তিরমিজি, হাদিস ৩০৩৮)
⚄অসুস্থতা দ্বারা মুমিন বান্দার স্তর উন্নত হয়।
অসুস্থতাকে অশুভ নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করা উচিত নয়।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন,
‘মহান আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন।’
(বুখারি, হাদিস : ৫৬৪৫)
⚄রোগের কোনো নিজস্ব শক্তি আছে কি?
রোগের নিজস্ব কোনো শক্তি নেই। রোগ দেওয়ার মালিক আর সুস্থতা দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ।
⚄যা কিছু মানুষের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের তা দান করে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা অসুস্থতার মধ্যেও মানুষের জন্য কল্যাণ রেখেছেন। দুনিয়াতে আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবকিছুই মানুষের উপকারার্থে। যখন মানুষের মধ্যে বালা-মুসিবতের আগমণ ঘটে। তখন আল্লাহ তায়ালা বালা-মুসিবতের পাশাপাশি বান্দার জন্য কল্যাণও পাঠিয়ে দেন।
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন. ‘মুসলমানের উপর যেসব বিপদ-আপদ ও বালা-মুসিবত পতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার গোনাহ মাফ করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও তার গোনাহ মাফ হয়।’
(বোখারি:৫২৩৮)
⚁➡️মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী শহীদ।
দ্বীনের হেফাজতের জন্য মৃত্যুবরণকারীই প্রকৃত শহীদ। তবে মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে যে ঈমানদার ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে সেও শহীদের হুকুমে থাকে।
নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে নিহত হওয়া ছাড়া আরো সাত প্রকারের শহীদ আছে। যথা-
১ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী
২ পানিতে ডুবে মরা ব্যক্তি
৩ নিউমোনিয়া মারা যাওয়া ব্যক্তি
৪ আগুনে পুড়ে মরা ব্যক্তি
৫ চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি
৬ অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মারা যাওয়া স্ত্রীলোক
৭ পেটের পীড়ায় মারা যাওয়া ব্যক্তি শহীদ।
’(ইবনে মাজাহ, হাদিস :৩০৩)
➖➖➖➖➖
⚀ শায়েক আহমদ শফির জানাজা
th-cam.com/video/3gKpXBtV16E/w-d-xo.html
⚀লকডাউনে আনসারির জানাজায় লাখো মুসলিম।
th-cam.com/video/GJ4SPCtrh98/w-d-xo.html
⚀জানাজা নিয়ে এস পি সাহেবের বক্তব্য
th-cam.com/video/AGfm2ztD-iQ/w-d-xo.html
👉⭕ আল্লাহর অশেষ রহমত।
১০ গ্রামে লকডাউনে করোণায় আক্রান্ত হয়নি একজনও, জানাজায় অংশগ্রহণকারী মুসলিম।
th-cam.com/video/qtD6I8n2NXw/w-d-xo.html
↔️↔️↔️↔️↔️↔️
⭕✔সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যের পথে আসবে না।
আল্লাহ্ পাক বলেন-
صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না।
সূরা আল বাকারা- ১৮
⚅ ইবনে আব্বাস বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না।সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না।
[আত-তাফসীরুস সহীহ]
আমার প্রিয় মানুষদের মধ্যে একজন😍😍😢😢তিনি কাল আমাদের মাঝ থেকে চলে গেছে আল্লাহ যেন তাকে জান্নাত বাসি করেন সবাই দোয়া করবেন| আমিন😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
আল্লাহ হুজুরকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন ইতি মদিনা
আল্লাহ ওনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন: আমীন
আল্লাহ ও আল্লাহ তুমি আমাদের প্রিয় হুজুরকে কবুল করে নাও
kanna tamate parsi na allah ansari ke jannater ucho makam dan korun
Amin
Allah ta'la jeno answery Hojurke jannatul ferdaus dan koren. .amin...
হে আল্লাহ আনসারী হুজুরকে জান্নাতে উচ্চ মাক্বাম দান করুন,আমীন,
প্রিয় শায়েখ- শাইখুল হাদিস ইবনে শাইখুল হাদিস আল্লামা মামুনুল হক সাহেব দাঃবাঃ❤️ -যারা যারা শায়েখ কে ভালোবাসেন তারা লাইক দিয়ে জানিয়ে দেন।।
আমার প্রিয় একজন মানুষ, জোবায়ের আহমদ আনসারি,মনে হচ্ছে না যে এই প্রিয় মানুষটি চিরদিনের জন্য আমাদের কাছ থেকে ছলে গেছে,কেনো জানি খুব অসহায় লাগছে,আল্লাহ হযরত কে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক,আমিন।