ไม่สามารถเล่นวิดีโอนี้
ขออภัยในความไม่สะดวก
নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ স্লোগান দেওয়া যাবে কিনা?সাইফুল আজম বাবর আল আজহারী।।saiful azam..
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 11 ก.ค. 2024
- নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ স্লোগান দেওয়া যাবে কিনা?শায়েখ ডঃ সাইফুল আজম বাবর আল আজহারী।saiful azam babor al azhari new waz..
#saifulazambaboralazharinewwaz
#সাইফুলআজমবাবরআলআজহারী
#saifulazambaborazhariwaz
#bangla_waz
#শায়খআহমদউল্লাহ
My Channel link : @wazbangla6245
![น้าครับ..ผมรักน้า EP.04 - ปีกแดงเดอะซีรีส์2024[ฟินมาก] บทซีรีส์สร้างขึ้นเพื่อความบันเทิงเท่านั้น](http://i.ytimg.com/vi/m9Q6MwoWgaQ/mqdefault.jpg)
❤নারায়ে❤তাকবীর❤আল্লাহু❤আঁকবার ❤নারায়ে❤রিসালাত❤মোহাম্মদুর❤রাসুলুল্লাহ❤সাঃ❤❤❤❤❤
নারায়েতাকবীর আল্লাহু আকবর নারায়েরিসালাত ইয়া রাসুললুললাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সাললাম ।💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞
ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া নবী আল্লাহ
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবর
নারায়ে রিসালাত ইয়া রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ইসকে মোহাব্বত ইসকে মোহাব্বত আলা হযরত আলা হযরত
ইয়া রাসুলুল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুল আল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
মাশাআল্লাহ।
আলহামদুলীল্লাহ
যারা রাসুলুল্লাহসাঃ এর নাম বাদ দিতে চায় তাদের বিচার আললাহর কাছে দিলাম।
Ahomodullahr upor lanoth poruk
tor upor lanot poruk sala siyah
চুপ থাকেন সাইফুল ভাই
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের উচিত হবে, আরো বেশি গবেষণা করা। আমরা সাধারণ মুসলমান বিভ্রান্ত হবার আশঙ্কা থেকে মুক্ত থাকতে চাই।
আহমদুল্লার উচিত হলো , এসব পন্ডিতি কাজ ছেড়ে, একজন কামেল পীরের হাতে তওবা করে মুরিদ হয়ে, পীরের আনুগত্য করে চলোক।
ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ ইয়া নাবী আল্লাহ
আহমদ উল্লাহ হুজুর সঠিক
Tui nije. Thik nai nobir dosmon
তাহলে তুমিও জারজ?
মুনাফেক আহমেদ
আল্লাহ আপনি এজিদের বিচার করেন
Ahmudulla fetnabaj
আহম্মদ উল্লা এজিদ কে বলেছিলেন উনি অনেক বুজুর্গ লোক ছিলেন
আহমদ উল্লাহ একজন বেয়াদব লোক।
সাইফুল সাহেব উনি বলছেন সামনে গিয়ে বলেন , খামাখা মেজাজ গরম করে ফায়দা নাই
আহমদুল সাহেব আপনি না বুঝে রাছুল সা, এর বিরোধিতা করেন নাকি ডলার খেয়ে ইচ্ছা করেই দয়াল নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিরোধিরা করেন। আমাদের, বুঝে আসে না।
মিডিল ইস্টের ডলার
Rasul Sa: Er Jekono Baparei Oder Jole....Aha Jolereeee...
এ সমস্ত গুস্তাকে রাসুলদেরকে এরকম গরম করে কথা যদি না বলে তাহলে ওদের কান দিয়ে যাবে না
ডক্টর সাইফুল আজম জিন্দাবাদ
এরা খারিজিত শুধু নয় এরা এজিদিয়ত আহলে হাদিস যারা করেন
নবিজি বেচে থাকা অবস্থায় সাহাবারা বলত
আহম্মদ উল্লাহ সঠিক বলছেন,আহাম্মদুল্লাহ কত ভদ্র ও সুন্দর ভাবে উত্তর দিলেন।
তুই যে মুনাফেকি
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
গুস্তাকে রাসুল দুশমন রাসুল এদের কথা মিষ্টি হয় এগুলো তোমাদের মত মুখ করে কখনো বুঝবে না
আহম্মদ উল্লারে নুনু দাও
বাবর পাগলা 😅 আমি তাঁর অনেক বক্তব্য শুনেছি
আপনার কন্ঠই উগ্রতা
বোকা
চিল্লাও মাত।
😅
Ara aita to dolar khor. O abar takbir bujba ki.
Nar ar ortho galat
Naraei sobdo bolar hadis ase ki?
আহম্মক উল্লাহ ...
যারা চিল্লাতে থাকে তারা মিত্যাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
@@user-hn1oy7cf3o
tui ekta ahammak
কোথায় আহমাদুল্লাহ আর কোথায় এই বাটপার
আহমাদুল্লাহ বাটপার
সত্য কথা বললে চিল্লাইতে হয়না
সঠিক কথা বলছেতো, তাই চিল্লানি মনে হচ্ছে, আহমাদুল্লাহ রা এ-ই দেশে ওহাবীমতবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে চাইতেছে, সেটা নিয়ে মাথা ব্যাথা নাই
সূরা ফীল আগে ভালো করে পড়ো তারপর কথা বলতে আইসো
আল্লাহর রাসূল কি কর্কশ মেজাজে দাওয়াতের কাজ করছিলেন তো আপনি তো কর্কশ মেজাজে দাওয়াতের কাজ করছেন তাহলে এটা তো আপনার সুন্নত পালন হলো না আপনি নিজেকে কিসের সুন্নিয়ত দাবি করছেন
নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুল আল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
😅
😅