যে মহিলা ৬০০বার এই তসবিহ পড়বে সে নিজেই ভাগ্য বদলাতে পারবে | মুস্তাকুন্নবী কাসেমী Mustakunnabi Kasemi
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 28 ก.ย. 2024
- যে মহিলা এশার পর ৬০০বার এই তসবিহ পড়বে আল্লাহ তার ভাগ্য তার হাতে দিয়ে দিবেন আর বলবেন তোমার যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভাগ্য পরিবর্তন করো। আল্লামা মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী Mustakunnabi Kasemi new waz 2024
মুমিন নারীকে মহানবী (সা.) যেসব উপদেশ দিয়েছেন
মহানবী (সা.) বিদায় হজের ভাষণে নারীর প্রতি সুবিচার করার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা নারীদের ব্যাপারে ভালো উপদেশ দাও।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৫১৮৫)
তাকওয়া অর্জন :
তাকওয়া বা খোদাভীতি মুমিনজীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ। ইসলামে মানুষের মর্যাদা ও সম্মান নির্ধারিত হয় তাকওয়ার মাধ্যমে। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয় তোমাদের ভেতর সেই ব্যক্তি সবচেয়ে সম্মানিত, যে সবচেয়ে বেশি খোদাভীরু।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত : ১৩)
ছোট ছোট পাপ পরিহার করা :
ইসলামী শরিয়তের বিধি-ব্যবস্থা মতে নারী তার পিতা, ভাই, স্বামী ও পুত্রের পক্ষ থেকে যে ভরণ-পোষণ লাভ করে তার সবই হালাল। যদি না নিজে কোনো কাজের মাধ্যমে তা হারামে রূপান্তর করে। যেহেতু নারী সব সময় বা বেশির ভাগ সময় হালাল রিজিক খায়, তাই ইসলামবেত্তাদের অভিমত হলো, নারীর জন্য জান্নাতে প্রবেশ করা পুরুষের তুলনায় সহজ। এ জন্য তাকে ছোট ছোট মন্দ স্বভাব ও পাপ কাজ পরিহার করতে হবে।
নারীসমাজের অনেকের ভেতর পরচর্চা, পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার প্রবণতা দেখা যায়। এ ছাড়া সময় ও অর্থ অপচয়, টিভি ও সিরিয়ালের মতো অর্থহীন কাজে আসক্তি রয়েছে অনেক নারীর, যা ইহকাল ও পরকালে তাকে ক্ষতিগ্রস্তই করে। অনেক সময় নারীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকেও ব্যাহত করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীদের ছোট ছোট গুনাহ পরিহারের নির্দেশ দিয়েছেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে আয়েশা, আমল বিনষ্টকারী বিষয় (ছোট গুনাহ) থেকে বেঁচে থাকো। কেননা আল্লাহ তা প্রত্যাশা করেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪৩৮৪)
ছোট ছোট মন্দ অভ্যাস ও পাপকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। অথচ এর পরিণতি ভয়াবহ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, ‘আজ তোমরা কোনো কোনো কাজকে চুলের চেয়ে ছোট (তুচ্ছ অর্থে) মনে করো, অথচ আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে তাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ মনে করতাম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৩)
সময়মতো নামাজ আদায় :
ইসলাম নারীকে ঘরে নামাজ আদায় করতে উৎসাহিত করেছে। তবে ইসলামিক স্কলাররা বলেন, নারী যদি নামাজের সময়ের প্রথমভাগে সুন্দরভাবে নামাজ আদায় করে, তাহলে জামাতে নামাজ আদায়ের সওয়াব পাবে। তাই কাজের অজুহাতে বা অলসতা করে মুমিন নারী নামাজ বিলম্বিত বা কাজা করবে না, বরং সময়মতো নামাজ আদায় করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নারী যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, রমজানের রোজা রাখে, আব্রু রক্ষা করে, স্বামীর নির্দেশ মান্য করে, তবে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৩)
শালীন ও সংযত চলাফেরা :
ইসলাম নারী-পুরুষ উভয়কে শালীনভাবে চলার নির্দেশ দিয়েছে। নারী-পুরুষ সবার জন্যই বলা হয়েছে, লজ্জা ঈমানের অঙ্গ। তবে নারীর প্রতি যেহেতু পুরুষের আকর্ষণ অনেক বেশি প্রবল, তাই নারীকে নারীসুলভ সৌন্দর্য প্রদর্শন না করার নির্দেশ দিয়েছে। অশ্লীল পোশাক ও চালচলন পরিহার করতে বলেছে। শুধু ইসলাম নয়, পৃথিবীর সব ধর্মই নারীকে শালীন ও সংযত পোশাক পরিধানের নির্দেশ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ঘরে অবস্থান করো এবং জাহেলি (বর্বর) যুগের মতো নিজেদের প্রদর্শন কোরো না।’ (সুরা আহজাব, আয়াত : ৩৩)
নারীর ঘরের বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশ হলো, সে বিনা প্রয়োজনে বাইরে যাবে না। প্রয়োজনে বের হলে শালীন পোশাকে বের হবে এবং সংযতভাবে চলাফেরা করবে। নিজের দৃষ্টি অবনত রাখবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে। এটাই তাদের জন্য উত্তম। তারা যা করে নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবগত। মুমিন নারীদের বলে দিন, যেন তারা তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে। সাধারণত যা প্রকাশ পায়, তা ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। তারা যেন ঘাড় ও বুক মাথার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৩০-৩১)
জীবনযাপনে অল্পতুষ্টি :
অল্পতুষ্টি জীবনে সুখী হওয়ার মূলমন্ত্র। ইসলাম অল্পতুষ্টির শিক্ষা দেয়। ইসলামের শিক্ষা হলো, মানুষ তার ভাগ্যোন্নয়নের চেষ্টা করবে। তবে বর্তমান অবস্থার জন্য হতাশ হবে না, বরং তাকে তাকদির বা আল্লাহর বণ্টন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে মেনে নেবে। আরো মন্দ অবস্থা থেকে রক্ষা করায় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) জাগতিক বিষয়ে নিম্নস্তরের দিকে, পরকালীন বিষয়ে উচ্চস্তরের দিকে তাকিয়ে অনুপ্রাণিত হতে বলেছেন। কিন্তু কোনো কোনো নারী সমাজের অন্যদের সঙ্গে তুলনা করে দুঃখ ও হতাশা প্রকাশ করে।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি ১০০ বার করে ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘আলহামদুলিল্লাহ’, ‘আল্লাহু আকবর’ ও ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়বে, সেদিন তার চেয়ে বেশি সওয়াব কেউ আল্লাহর দরবারে পাঠাতে পারবে না। ওই ব্যক্তি ছাড়া যে তার মতো ওই জিকিরগুলো করেছে। উম্মু হানি (রা.) রাসুলুল্লাহ (স.)-এর কাছে এসে বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমি বুড়ো ও দুর্বল হয়ে গেছি। আমাকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দিন, যা আমি বসে বসে পালন করতে পারব। তিনি বললেন, তুমি ১০০ বার ‘সুবহানাল্লাহ’ বলবে, তাহলে ১০০টি ক্রীতদাস মুক্ত করার সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। ১০০ বার ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলবে, তাহলে আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধের জন্য ১০০টি সাজানো ঘোড়ায় মুজাহিদ পাঠানোর সমপরিমাণ সওয়াব তুমি পাবে। ১০০ বার ‘আল্লাহু আকবর’ বলবে, তাহলে ১০০টি মাকবুল উট কোরবানির সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। তুমি ১০০ বার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে, তাহলে তোমার সওয়াবে আসমান ও জমিন পূর্ণ হয়ে যাবে (ইবনে মাজাহ: ২/১২৫২;
#Allamah
#Mufti
#Shiekh
#নতুন_ওয়াজ
#বাংলা_ওয়াজ
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2022
#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#bangla_waz_2023
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_২০২৩
#বাংলা_ওয়াজ
#allamah
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2023
#২০২৪
#Waz 2024
#new waz 2024
#mustakunnabi2024
#allama_mufti_Mustakunnabi_kasemi2024
সবাই আমার স্বামীর জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার স্বামীর নেক হায়াত বেশি করে বাড়িয়ে দেন রোগ শিফা দেন সুস্থ রাখেন জান্নাত পর্যন্ত আমাকে আমার স্বামীর সাথে রাখেন
সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর আকবর ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্ লা ইলাহা ইল্লাললাহু আল্লাহু আকবার,, আমিন আল্লামা মুস্তাকুন্নবি হুজুর কে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুক যেনো ইসলামের জ্ঞান অর্জন করতে পারি আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর
সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর আকবর
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আস্তাগফিরুল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযিম
সুবাহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamduillallha ❤
Allahumma amin
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
কুন তসবি একটু বলেন
আমিন আমিন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ।
আমিন আমিন আমিন আমিন
সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা,আস্তাগফিরুল্লাহ,দুরুদ সরিফ।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমিন আমিন আমিন আমিন
আমিন আমিন আমিন
Ameen
কোন তাসবিহ ৬০০ বার পড়তে হবে?
সুবহানাল্লাহ ১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ ১০০ বার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ১০০ বার আল্লাহু আকবার ১০০ বার আস্তাগফিরুল্লাহ ১০০ বার দুরুদ ১০০ বার এই হলো ৬ তাসবীহ ৬০০ বার
Ammen