‘ঘুম ভাঙ্গা শহরে’ গানটির অজানা কথা জানালেন পার্থ বড়ুয়া | Souls | Partha Barua | Janakantha
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 21 ส.ค. 2024
- ৫০ বছরে পা রাখলো দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড সোলস
___________________________________
Connect with Janakantha Digital!
Janakantha - www.dailyjanak...
Facebook - / dailyjanakanthabd
Instagram - / janakanthadigital
TH-cam - / janakanthadigital
Pinterest - / janakanthadigital
TikTok - / janakantha
Twitter - / thejanakantha
All Rights Reserved © Janakantha
বৃষ্টি দেখে অনেক কেঁদেছি... এটা আমার ব্যক্তিগত ভাবে সোলসের খুব পছন্দের গান।
আমার কাছে মনে হয়, পার্থ দার, অদ্ভুত, অসাধারণ একটি গান হল, দেখা হবে বন্ধু!
100% রাইট
কেন এই নিঃসঙ্গতা গানটি পার্থ কিভাবে তৈরী হয়েছিলো সেটা বলেছিলেন -
মূলত এই গানটা তৈরি হয়েছে এক-ধরনের নিঃসঙ্গতা আর মৌনতার মধ্য দিয়ে অনেকটা হঠাৎ করে। তখন ইত্যিমধ্যে আইয়ুব বাচ্চু সোলস ছেড়ে দিয়েছেন।
’৯৪ সালের ঘটনা। বিটিভির প্রযোজক ফিরোজ মাহমুদ গীতিবিচিত্রা অনুষ্ঠানের জন্য ভিন্ন-ধরনের একটি গান চাইলেন পার্থ র কাছে। গানটা তিনি চাইলেন দু-একদিনের ভেতর দিতে। তখন সোলসের -এ আজাদ, তানিম এরা সবাই ছিল। তো, এদের নিয়ে একদিন দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত চেষ্টা করেও মনের মতো কোনো গান করতে পারলেন না সোলস টিম। রাত প্রায় সাড়ে-বারোটা/একটার দিকে সবাই প্র্যাক্টিস্ বন্ধ করে বিষণ্নতা নিয়ে সোলসের সবাই তাজ হোটেলে গিয়ে খাওয়াদাওয়া সারলেন। খেতে খেতে হঠাৎ ডিসিশন নেওয়া হল কবির বকুলকে দিয়ে গানটা লেখানো হবে।
কবির বকুল তখন থাকতেন তপন চৌধুরীর বাসায়। যেই ভাবা সেই কাজ, সোলসের সবাই চলে গেলেন সবাই। গিয়ে কবির বকুলকে ধরে নিয়ে আসা হল। রাত প্রায় একটা-দেড়টার দিকে সবাইকে বিদায় দিয়ে কবির বকুলকে নিয়ে পার্থ নিজের বাসায় আসলেন। কবির বকুল আর পার্থ পাশাপাশি বসলেন। গভীর রাত, আশেপাশে কেউ নেই, সবকিছুই যেন নিস্তব্ধ। এমনি এক নিবিড় মৌন পরিবেশে বসে কবির বকুল লিখে চললেন কেন এই নিঃসঙ্গতা কেন এই মৌনতা গানটি, আর সেই কথার উপর একটানা সুর করে চললেন পার্থ।
মাত্র ৩০-৩৫ মিনিটের মধ্যেই পার্থ আর কবির বকুল গানটির প্রথম অন্তরা পর্যন্ত কমপ্লিট করে ফেললেন। কিছুক্ষণ পরে, পরের অন্তরাটুকুও কমপ্লিট করে ফেলা হয়। মজার ব্যাপার হলো, গানটি করার সময় কিন্তু ছন্দ বা ওই ধরনের কিছুর দিকে লক্ষ্য রাখা হয়নি। ঠিক তাৎক্ষণিকভাবে যা লেখা হয়েছে তা-ই কম্পোজ করা হয়েছিলো। মোট কথা, গানটা যা লেখা হলো তা-ই কম্পোজ করা হয়েছে, কোনো প্রকার কমানো-বাড়ানোও হয়নি।
পরদিন ছিলো ভিটিআর। তাই পরদিন দুপুরে গিয়ে গানটির রেকর্ডিং শেষ করা হয়। তাড়াহুড়োর জন্য নিখুঁতভাবে তেমন কিছু করা হয়নি, আর খসড়া যা হয়েছিলো সেটাই জমা দেওয়া হয় বিটিভিতে। ঠিক ওভাবেই গানটি প্রচার হয় এবং তুমুল জনপ্রিয়তাও পায়।
পরে অবশ্য অ্যালবামের জন্য গানটার মিউজিক রেকর্ডিং মোডিফাই করে নেওয়া হয়েছিলো। গানটা রেকর্ড করেছিলো আর্ট স্টেডিও আর রেকর্ডিং করেছিল চারু এবং মিক্সড করেছিলেন বাবু।
Bhai thanks so much for this story
Wonderful night story
১৯৯০ সালের বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে তখন বি.টি.ভি তে দেখেছিলাম
আপনি ভাগ্যবান।।
@@shanjibshom9486 thankyou
সোলস থেকে মেইন ভোকাল তপনা দা যখন চলে গেলন । এর পর থকে মুল শিল্পীর অভাবটা আর পুরন হলোনা।
You got a very nice voice
আমি হাসান রাজশাহী নাটোর থেকে আপনি জানেন না আমরা কি পরিমান ভালোবাসি আপনাদের বেচে থাকুন সোলস সহ যত ব্যান্ড এবং তারকারা ilove you
Rajshahi Universityr show te amio chilam, thik tmr samney dariye Partho da🥰🖤🔥
আমাদের অনেক দিয়েছো ,বাংলাদেশ তোমাদের ভুলবে না ।
ভালোবাসা অবিরাম
আমাদের বড়ী দাউদকান্দিতে
একদিন ঘুম ভাঙ্গা শহরে গানটার কিবোর্ড মারাত্ত্বক বাজাইছেন ভাই এমন কিবোর্ড এলআরবির কোন গানে বাজানো হয় নাই,কারন এলারবি গিটার নির্ভর ব্যান্ড,ড্রামসে ও কিবোর্ডে এলআরবির কাজ খুব কম👍
Tutul boss er kop