Mufti Abdullah Al Masud, you are exposing the most mischievous issue of the so called most peaceful prophet Hazrat Muhammad (sa). You are very expert in Arabic language no doubt. Thanks for your deep knowledge in Quran and Hadiths. Your invaluable video will enlighten the darkened society. Go ahead.
কুরানে বারবার (প্রায় ১৬৪ টা আয়াতে) মুসলিমদের উৎসাহিত করা হয়েছে জিহাদে যোগদান করার জন্যে (Quran 8:65, 9:29, 9:123, 4:71, 4:74-76, 4:84, 4:89, 4:91, 4:95, 2:193, 2:216, 3:157, 3:169, 9:24) ! আর এ কাজটাই করে যাচ্ছে সকল উগ্রপন্থি ইসলামি গ্রুপ কুরানের নির্দেশনা মোতাবেক ! তাহলে আপনি কোন পরিপ্রেক্ষিতে দাবী করেন যে তারা ইসলাম থেকে চ্যুত হয়েছে ?
আমি মুমিন ভাইয়েদের কাছে শুধু জানতে চাই বেহেস্তে কত হুরী আছে বা থাকা সম্ভব!এযাবৎ মত জীহাদি জীবন দিয়েছে তাদের প্রত্যেকে জন্য ৭২ জন করে হুরীর ব্যবস্থা করতে হলে সেখানে কত হুরী দরকার।এবং তাদের সেবায় কত ছোকড়ার দরকার হয়।হুরীরি কি পতঙ্গশ্রেনীর?না হলে বেহেস্থের আকার কিরকম?ইসলাম তো পুনজ'ন্মে বিশ্বাস করে না রে এটা ভাবা মারে কয়েক বছর হুরী পরিব।ত থেকে আবার জন্ম নিয়ে আবার জীহাদি হয়ে আবার হুরীদের কাছে যাওয়া যাবে।আর কেয়ামতের দিন সবাই একসঙ্গে জেগে উঠলে কি রে হবে ভাবতেই পারছি না।আচ্ছা তখন হুরীগুলো আর সেবক বালকেরা কোথায় থাকবে এটা বলা আছে কি?এদিকে থেকে হিন্দু ধম' বেশ চালাক।তাঁরা মায়ার গল্প বেঁধেছে।সব মায়া বলে উড়িয়ে দিতে পারে।কিন্তু ইসলামে মায়ার তত্ত্ব আছে কি?জানার ইচ্ছা রইল।তবে জানার জন্য গদা'ন দিতে হলে জানব না।
পরিচ্ছেদঃ ১৮৯৬. ঘুমন্ত মুশরিককে হত্যা করা ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ২৮১৩, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৩০২২ ২৮১৩। আলী ইবনু মুসলিম (রহঃ) ... বারা ইবনু আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসারীগণের একটি দল আবূ রাফে ইয়াহুদীদের হত্যা করার জন্য প্রেরণ করেন। তাদের মধ্যে থেকে একজন এগিয়ে গিয়ে ইয়াহুদীদের দূর্গে ঢুকে পড়ল। তিনি বললেন, তারপর আমি তাদের পশুর আস্তাবলে প্রবেশ করলাম। এরপর তারা দূর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। তারা তাদের একটি গাধা হারিয়ে ফেলেছিল এবং তার খোঁজে তারা বেরিয়ে পড়ে। আমিও তাদের সঙ্গে বেরিয়ে পড়লাম। তাদেরকে আমি বুঝাতে চেয়েছিলাম যে, আমি তাদের সঙ্গে গাধাঁর খোজ করছি। অবশেষে তারা গাধাটি পেল। তখন তারা দূর্গে প্রবেশ করে এবং আমিও প্রবেশ করলাম। রাতে তারা দূর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। আর তারা চাবিগুলি একটি কুলুঙ্গির মধ্যে রেখে দিল। আমি তা দেখতে পাচ্ছিলাম। যখন তারা ঘুমিয়ে পড়ল, আমি চাবিগুলি নিয়ে নিলাম এবং দূর্গের দরজা খুললাম। তারপর আমি আবূ রাফের নিকট পৌঁছলাম এবং বললাম, হে আবূ রাফে! সে আমার ডাকে সাড়া দিল। তখন আমি আওয়াজের প্রতি লক্ষ্য করে তরবারির আঘাত হানলাম, অমনি সে চিৎকার দিয়ে উঠল। আমি বেরিয়ে এলাম। আমি পুনরায় প্রবেশ করলাম, যেন আমি তার সাহাযার্থে এগিয়ে এসেছি। আর আমি আমার গলার স্বর পরিবর্তন করে বললাম, হে আবূ রাফে! সে বলল, তোমার কি হল, তোমার ধ্বংস হোক। আমি বললাম, তোমার কি অবস্থা? সে বলল, আমি জানিনা, কে বা কারা আমার এখানে এসেছিল এবং আমাকে আঘাত করেছে। রাবী বলেন, তারপর আমি আমার তরবারী তার পেটের উপর রেখে সবশক্তি দিয়ে চেপে ধরলাম, ফলে তাঁর হাড় পর্যন্ত পৌঁছে কট করে উঠল। এরপর আমি ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় বের হয়ে এলাম। আমি অবতরণের উদ্দেশ্যে তাদের সিড়ির কাছে এলাম। যখন আমি পড়ে গেলাম, তখন এতে আমার পায়ে আঘাত লাগল। আমি আমার সাথীগণের সাথে এসে মিলিত হলাম। আমি তাদেরকে বললাম, আমি এখান হতে ততক্ষন পর্যন্ত যাব না, যাবত না আমি মৃত্যুর সংবাদ প্রচারকারীনীর আওয়াজ শুনতে পাই। হিযাজবাসীদের বণিক আবূ রাফের মৃত্যুর সংবাদ ঘোষণা না শোনা পর্যন্ত আমি সে স্থান ত্যাগ করলাম না। তিনি বলেন, তখন আমি উঠে পড়লাম এবং আমার তখন কোনরূপ ব্যথা বেদনাই অনুভব হচ্ছিল না। অবশেষে আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট পৌঁছে এ বিষয়ে তাঁকে সংবাদ দিলাম।
Bukhari was born after 180 Year's of the death of prophet, he collected 6lac hadits and took as shahih 1lac and compilled about 3500 hadiths but not write any hadiths in his own hand and told the hadiths to his student farabri in the age of 80 years, farabri doesnot written any hadiths in his hand, afterwhile again farabri told the hadiths to his student mowargy at the age of 76, by hearing from farabri his student moeargy written the hadiths, so how much the hadiths are authentic, it is to be explained with self wisdom.
Foul video of most hatred badmash criminal explaining as and whatever comes to his mind from a jungle with some criminal circle working against Islam. What would you do at that situation and what presently do any responsible body and judge the whole background of the fact without fabrication and manipulation. You criminal still uses islamic nomenclature and title without any senses and responsibility. It's be stopped by responsible bodies and the criminal be brought under trial and punished accordingly for peace and harmony in societies.
হয় সব সত্য না হয় সব মিথ্যা। আমরা যারা এটাকে সত্য বিশ্বাস করি তারা কোনো প্রশ্ন ছাড়াই কায়মনে যের যবর সহ বিশ্বাস করি। যারা কোরআনে অসত্য র্খোজে আমরা তাদের দলে নই।
@@awfl507 কোরআনে প্রচুর পরস্পরবিরোধী আয়াত ও ভুলভাল্ তথ্যের আয়াত আছে। তাই নিঃসন্দেহে প্রমাণিত পরস্পরবিরোধী আয়াত ও ভুলভাল্ থাকা কোরআনের আল্লাহ একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র। কোরআনে থাকা ভুলগুলোর কয়েকটি নীচে উল্লেখ করা হলো৷ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা, এবং পৃথিবী/জমিন/গ্রহ মাত্র সাতটা, যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। বিজ্ঞান বলছে মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র ও ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ আছে। ৭৮. সুরা আন্-নাবা ১২-১৩. নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি। কোরআনেই ৬৫ঃ১২ আয়াতে বলা আছে এক পৃথিবীর এক আকাশ, এমনিভাবে সাত পৃথিবীর প্রত্যেকটির একটা করে আকাশ, অর্থাৎ সাত পৃথিবীর সাত আকাশ। সহিহ হাদিস আছে মেরাজের রাতেও এমন সাত আসমানের প্রতি জমিনেই মোহাম্মদকে জিব্রাইল একেক নবীর সাথে সাক্ষাত করিয়েছিলো। ৬৫. সুরা আত্ব-ত্বালাক্ব ১২. আল্লাহ্ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত। কোরআনের ১৭ঃ৪৪ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের এক প্রান্ত সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ অন্য প্রান্ত সাত আসমানের নীচের পৃথিবী, যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে যেখানে আমরা উল্কাপাত দেখি সেখানটা হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা ১ম আসমান (কোরান-৬৭ঃ০৩-০৫)। সেই হিসেবে ১২০ কিলোমিটার × ৭ আসমান = ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশের প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে অবস্থান করছে। ১৭. সূরা বনী ইসরাঈল ৪৪. সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে না। .... ৬৭. সুরা আল-মুল্ক ০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি। আল্লাহ বিশ্বাস করতো পৃথিবী সমতল, সূর্য পৃথিবীর উপর বিচরণ করে দিবা-রাত্র করে। সূর্য নির্দিষ্ট কাল বিচরণ করে সূর্যাস্তের পরে নির্দিষ্ট কাল বিশ্রাম নিয়ে পরের দিন সকালে উদয় হয়। সূর্যাস্তের পরে বাংলাদেশের রাতে আমেরিকার আকাশে সূর্য দিন করে দিয়েই আল্লাহর ৩৯ঃ০৫ আয়াত ভুল প্রমাণ হয়েছে। কারণ সূর্য কখনো নির্দিষ্ট সময় কাল বিচরণ করেনা, একই গতিতে বিরামবিহীনভাবেই তার সৌরজগত নিয়ে গ্যালাক্টিক সেন্টারকে কেন্দ্র করে পরিক্রমণ করছে। পৃথিবীতে দিবা-রাত্র হওয়ার কারণ সূর্যের বিচরণ নয়, পৃথিবীর আহ্নিক গতি যা আল্লাহর জানা ছিলোনা বলেই দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করে বলেছে। রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করলে এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করলে পৃথিবীর কোথায়ও যখন দিন তখন সারা পৃথিবীতেই দিন থাকতো, আর রাতের বেলায় পৃথিবীর কোথায়ও যখন রাত তখন পৃথিবীর সর্বত্রই রাত থাকতো। সবসময় পৃথিবীর অর্ধাংশ দিন ও অর্ধাংশ রাত থাকতোনা। পৃথিবীর দিবা-রাত হয় পৃথিবীর তার অক্ষকে কেন্দ্র করে আবর্তনের কারণে তা আল্লাহর জানা ছিলোনা। সূর্য নির্দিষ্ট কাল বিচরণ করলে সূর্যাস্তের পরে বাংলাদেশের রাতে আমেরিকার আকাশে সূর্য বিচরণ করে দিবা করে কীভাবে? অর্থাৎ কোরানের ৩৯ঃ০৫ আয়াতে ভুল তথ্য বলা হয়েছে। ৩৯. সূরা আল-যুমার ০৫. তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে। তিনি রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিযুক্ত করেছেন। প্রত্যেকেই বিচরণ করে নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত। জেনে রাখুন, তিনি পরাক্রমশালী। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম। অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
ভাই আপনার সাথে বিতর্কে যেতে চাই না। আমার বিশ্বাস আমার থাক। আপনার যদি তর্কে জিততে ইচ্ছা থাকে তাহলে সজল রওশন বা শায়খ আব্দুল্লার কাছে যান এবং আপনার জ্ঞান প্রতিষ্ঠিত করুন। ধন্যবাদ।
@@awfl507 আমি আপনার সাথে কোনো তর্ক করছিনা, কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট আয়াত উল্লেখ করে কিছু তথ্য জানিয়েছি। আপনি যদি সত্যানুসন্ধানী ও শিক্ষানুরাগী হন তবে আপনারই উচিত সজল রোশান ও আব্দুল্লাহর কাছ থেকে 'শিক্ষা গ্রহণ' করে আমার উপস্থাপিত তথ্যগুলো সম্পর্কে মতামত জানানোর যোগ্যতা অর্জন করা। কোরআন অনুযায়ী সজল রোশান কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে অনুসরণ না করে আংশিকভাবে অনুসরণকারী একজন মুনাফিক। এবং হাদিস ছাড়া কোরআন পূর্ণাঙ্গ দ্বীন নয় বিশ্বাস করা আব্দুল্লাহ একজন কাফের-মুনাফিক।
🎉🎉🎉
Mufti Abdullah Al Masud,
you are exposing the most mischievous issue of the so called most peaceful prophet Hazrat Muhammad (sa).
You are very expert in Arabic language no doubt. Thanks for your deep knowledge in Quran and Hadiths.
Your invaluable video will enlighten the darkened society. Go ahead.
কুরানে বারবার (প্রায় ১৬৪ টা আয়াতে) মুসলিমদের উৎসাহিত করা হয়েছে জিহাদে যোগদান করার জন্যে (Quran 8:65, 9:29, 9:123, 4:71, 4:74-76, 4:84, 4:89, 4:91, 4:95, 2:193, 2:216, 3:157, 3:169, 9:24) ! আর এ কাজটাই করে যাচ্ছে সকল উগ্রপন্থি ইসলামি গ্রুপ কুরানের নির্দেশনা মোতাবেক ! তাহলে আপনি কোন পরিপ্রেক্ষিতে দাবী করেন যে তারা ইসলাম থেকে চ্যুত হয়েছে ?
Absolutely
ঠিক বলছেন
রেফারেন্স দিয়ে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
আমি মুমিন ভাইয়েদের কাছে শুধু জানতে চাই বেহেস্তে কত হুরী আছে বা থাকা সম্ভব!এযাবৎ মত জীহাদি জীবন দিয়েছে
তাদের প্রত্যেকে জন্য ৭২ জন করে হুরীর ব্যবস্থা করতে হলে সেখানে কত হুরী দরকার।এবং তাদের সেবায় কত ছোকড়ার দরকার হয়।হুরীরি কি পতঙ্গশ্রেনীর?না হলে বেহেস্থের আকার কিরকম?ইসলাম তো পুনজ'ন্মে বিশ্বাস করে না রে এটা ভাবা মারে কয়েক বছর হুরী পরিব।ত থেকে আবার জন্ম নিয়ে আবার জীহাদি হয়ে আবার হুরীদের কাছে যাওয়া যাবে।আর কেয়ামতের দিন সবাই একসঙ্গে জেগে উঠলে কি রে হবে ভাবতেই পারছি না।আচ্ছা তখন হুরীগুলো আর সেবক বালকেরা কোথায় থাকবে এটা বলা আছে কি?এদিকে থেকে হিন্দু ধম' বেশ চালাক।তাঁরা মায়ার গল্প বেঁধেছে।সব মায়া বলে উড়িয়ে দিতে পারে।কিন্তু ইসলামে মায়ার তত্ত্ব আছে কি?জানার ইচ্ছা রইল।তবে জানার জন্য গদা'ন দিতে হলে জানব না।
হ্যাঁ, গর্দান নিলেও নিতে পারে ওরা। এসবে পটু ওরা😆
এর পরও বলবে ইসলাম শান্তির ধর্ম। কোরআন, হাদিসে তো এর কোন প্রমাণই পেলাম না।
যদিও ইসলাম সম্পর্কে আমার আগে ভালো ধারণা ছিলো।
ভাবা যায় কি ভয়ানক 😯😯😯😯
We want this mood of you Masudbhai. Earlier you was not so direct.
আগে যা জানতাম তাকি ভুল বিশ্বাস হয়না
পরিচ্ছেদঃ ১৮৯৬. ঘুমন্ত মুশরিককে হত্যা করা
ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ২৮১৩, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৩০২২
২৮১৩। আলী ইবনু মুসলিম (রহঃ) ... বারা ইবনু আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসারীগণের একটি দল আবূ রাফে ইয়াহুদীদের হত্যা করার জন্য প্রেরণ করেন। তাদের মধ্যে থেকে একজন এগিয়ে গিয়ে ইয়াহুদীদের দূর্গে ঢুকে পড়ল। তিনি বললেন, তারপর আমি তাদের পশুর আস্তাবলে প্রবেশ করলাম। এরপর তারা দূর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। তারা তাদের একটি গাধা হারিয়ে ফেলেছিল এবং তার খোঁজে তারা বেরিয়ে পড়ে। আমিও তাদের সঙ্গে বেরিয়ে পড়লাম।
তাদেরকে আমি বুঝাতে চেয়েছিলাম যে, আমি তাদের সঙ্গে গাধাঁর খোজ করছি। অবশেষে তারা গাধাটি পেল। তখন তারা দূর্গে প্রবেশ করে এবং আমিও প্রবেশ করলাম। রাতে তারা দূর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। আর তারা চাবিগুলি একটি কুলুঙ্গির মধ্যে রেখে দিল। আমি তা দেখতে পাচ্ছিলাম। যখন তারা ঘুমিয়ে পড়ল, আমি চাবিগুলি নিয়ে নিলাম এবং দূর্গের দরজা খুললাম। তারপর আমি আবূ রাফের নিকট পৌঁছলাম এবং বললাম, হে আবূ রাফে! সে আমার ডাকে সাড়া দিল। তখন আমি আওয়াজের প্রতি লক্ষ্য করে তরবারির আঘাত হানলাম, অমনি সে চিৎকার দিয়ে উঠল।
আমি বেরিয়ে এলাম। আমি পুনরায় প্রবেশ করলাম, যেন আমি তার সাহাযার্থে এগিয়ে এসেছি। আর আমি আমার গলার স্বর পরিবর্তন করে বললাম, হে আবূ রাফে! সে বলল, তোমার কি হল, তোমার ধ্বংস হোক। আমি বললাম, তোমার কি অবস্থা? সে বলল, আমি জানিনা, কে বা কারা আমার এখানে এসেছিল এবং আমাকে আঘাত করেছে। রাবী বলেন, তারপর আমি আমার তরবারী তার পেটের উপর রেখে সবশক্তি দিয়ে চেপে ধরলাম, ফলে তাঁর হাড় পর্যন্ত পৌঁছে কট করে উঠল। এরপর আমি ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় বের হয়ে এলাম। আমি অবতরণের উদ্দেশ্যে তাদের সিড়ির কাছে এলাম।
যখন আমি পড়ে গেলাম, তখন এতে আমার পায়ে আঘাত লাগল। আমি আমার সাথীগণের সাথে এসে মিলিত হলাম। আমি তাদেরকে বললাম, আমি এখান হতে ততক্ষন পর্যন্ত যাব না, যাবত না আমি মৃত্যুর সংবাদ প্রচারকারীনীর আওয়াজ শুনতে পাই। হিযাজবাসীদের বণিক আবূ রাফের মৃত্যুর সংবাদ ঘোষণা না শোনা পর্যন্ত আমি সে স্থান ত্যাগ করলাম না। তিনি বলেন, তখন আমি উঠে পড়লাম এবং আমার তখন কোনরূপ ব্যথা বেদনাই অনুভব হচ্ছিল না। অবশেষে আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট পৌঁছে এ বিষয়ে তাঁকে সংবাদ দিলাম।
Bukhari was born after 180 Year's of the death of prophet, he collected 6lac hadits and took as shahih 1lac and compilled about 3500 hadiths but not write any hadiths in his own hand and told the hadiths to his student farabri in the age of 80 years, farabri doesnot written any hadiths in his hand, afterwhile again farabri told the hadiths to his student mowargy at the age of 76, by hearing from farabri his student moeargy written the hadiths, so how much the hadiths are authentic, it is to be explained with self wisdom.
As per your logic, Quran isn’t same????
Foul video of most hatred badmash criminal explaining as and whatever comes to his mind from a jungle with some criminal circle working against Islam. What would you do at that situation and what presently do any responsible body and judge the whole background of the fact without fabrication and manipulation. You criminal still uses islamic nomenclature and title without any senses and responsibility. It's be stopped by responsible bodies and the criminal be brought under trial and punished accordingly for peace and harmony in societies.
এই হাদীসটি কতটুকু সত্য ?
তাহলে তো সব হাদীসই সন্দেহ যুক্ত।
@@mdaynurrahaman9900 ঠিকক
Some people think - Hadis is doubtful.
Then The Koran also doubtful?
@LoL Noob account আর আমি মুসলিম ছিলাম 3 বছর আগে, পরম করুণাময় এর অশেষ অনুগ্রহে আমি এখন হিন্দু।
@@সত্যেরঅনুসন্ধানে-র৮ফ সত্যি আপনি হিন্দু হয়েছেন?
কোরআন থেকে রেফারেন্স দেন। সব হাদিস সত্য নয়।
সব আয়াত কি সত্য?
হয় সব সত্য না হয় সব মিথ্যা। আমরা যারা এটাকে সত্য বিশ্বাস করি তারা কোনো প্রশ্ন ছাড়াই কায়মনে যের যবর সহ বিশ্বাস করি। যারা কোরআনে অসত্য র্খোজে আমরা তাদের দলে নই।
@@awfl507
কোরআনে প্রচুর পরস্পরবিরোধী আয়াত ও ভুলভাল্ তথ্যের আয়াত আছে। তাই নিঃসন্দেহে প্রমাণিত পরস্পরবিরোধী আয়াত ও ভুলভাল্ থাকা কোরআনের আল্লাহ একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র। কোরআনে থাকা ভুলগুলোর কয়েকটি নীচে উল্লেখ করা হলো৷
আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা, এবং পৃথিবী/জমিন/গ্রহ মাত্র সাতটা, যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। বিজ্ঞান বলছে মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র ও ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ আছে।
৭৮. সুরা আন্-নাবা
১২-১৩. নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
কোরআনেই ৬৫ঃ১২ আয়াতে বলা আছে এক পৃথিবীর এক আকাশ, এমনিভাবে সাত পৃথিবীর প্রত্যেকটির একটা করে আকাশ, অর্থাৎ সাত পৃথিবীর সাত আকাশ। সহিহ হাদিস আছে মেরাজের রাতেও এমন সাত আসমানের প্রতি জমিনেই মোহাম্মদকে জিব্রাইল একেক নবীর সাথে সাক্ষাত করিয়েছিলো।
৬৫. সুরা আত্ব-ত্বালাক্ব
১২. আল্লাহ্ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত।
কোরআনের ১৭ঃ৪৪ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের এক প্রান্ত সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ অন্য প্রান্ত সাত আসমানের নীচের পৃথিবী, যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে যেখানে আমরা উল্কাপাত দেখি সেখানটা হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা ১ম আসমান (কোরান-৬৭ঃ০৩-০৫)। সেই হিসেবে ১২০ কিলোমিটার × ৭ আসমান = ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশের প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে অবস্থান করছে।
১৭. সূরা বনী ইসরাঈল
৪৪. সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে না। ....
৬৭. সুরা আল-মুল্ক
০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।
আল্লাহ বিশ্বাস করতো পৃথিবী সমতল, সূর্য পৃথিবীর উপর বিচরণ করে দিবা-রাত্র করে। সূর্য নির্দিষ্ট কাল বিচরণ করে সূর্যাস্তের পরে নির্দিষ্ট কাল বিশ্রাম নিয়ে পরের দিন সকালে উদয় হয়। সূর্যাস্তের পরে বাংলাদেশের রাতে আমেরিকার আকাশে সূর্য দিন করে দিয়েই আল্লাহর ৩৯ঃ০৫ আয়াত ভুল প্রমাণ হয়েছে। কারণ সূর্য কখনো নির্দিষ্ট সময় কাল বিচরণ করেনা, একই গতিতে বিরামবিহীনভাবেই তার সৌরজগত নিয়ে গ্যালাক্টিক সেন্টারকে কেন্দ্র করে পরিক্রমণ করছে। পৃথিবীতে দিবা-রাত্র হওয়ার কারণ সূর্যের বিচরণ নয়, পৃথিবীর আহ্নিক গতি যা আল্লাহর জানা ছিলোনা বলেই দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করে বলেছে। রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করলে এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করলে পৃথিবীর কোথায়ও যখন দিন তখন সারা পৃথিবীতেই দিন থাকতো, আর রাতের বেলায় পৃথিবীর কোথায়ও যখন রাত তখন পৃথিবীর সর্বত্রই রাত থাকতো। সবসময় পৃথিবীর অর্ধাংশ দিন ও অর্ধাংশ রাত থাকতোনা। পৃথিবীর দিবা-রাত হয় পৃথিবীর তার অক্ষকে কেন্দ্র করে আবর্তনের কারণে তা আল্লাহর জানা ছিলোনা। সূর্য নির্দিষ্ট কাল বিচরণ করলে সূর্যাস্তের পরে বাংলাদেশের রাতে আমেরিকার আকাশে সূর্য বিচরণ করে দিবা করে কীভাবে? অর্থাৎ কোরানের ৩৯ঃ০৫ আয়াতে ভুল তথ্য বলা হয়েছে।
৩৯. সূরা আল-যুমার
০৫. তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে। তিনি রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিযুক্ত করেছেন। প্রত্যেকেই বিচরণ করে নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত। জেনে রাখুন, তিনি পরাক্রমশালী।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম।
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
ভাই আপনার সাথে বিতর্কে যেতে চাই না। আমার বিশ্বাস আমার থাক। আপনার যদি তর্কে জিততে ইচ্ছা থাকে তাহলে সজল রওশন বা শায়খ আব্দুল্লার কাছে যান এবং আপনার জ্ঞান প্রতিষ্ঠিত করুন। ধন্যবাদ।
@@awfl507
আমি আপনার সাথে কোনো তর্ক করছিনা, কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট আয়াত উল্লেখ করে কিছু তথ্য জানিয়েছি।
আপনি যদি সত্যানুসন্ধানী ও শিক্ষানুরাগী হন তবে আপনারই উচিত সজল রোশান ও আব্দুল্লাহর কাছ থেকে 'শিক্ষা গ্রহণ' করে আমার উপস্থাপিত তথ্যগুলো সম্পর্কে মতামত জানানোর যোগ্যতা অর্জন করা।
কোরআন অনুযায়ী সজল রোশান কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে অনুসরণ না করে আংশিকভাবে অনুসরণকারী একজন মুনাফিক। এবং হাদিস ছাড়া কোরআন পূর্ণাঙ্গ দ্বীন নয় বিশ্বাস করা আব্দুল্লাহ একজন কাফের-মুনাফিক।
Shomosto Murtad Jahanname Jabe
কত লোভে বদল হয়েছ???
জান্নাতের লোভের চেয়ে কি কোনো বড় লোভ আছে?