কড়ইতলী ও গোবরাকুড়া স্থলবন্দর | কড়ইতলী পার্ক | মেনংছড়া রাবার ড্যাম | ছালামের মিষ্টি | হালুয়াঘাট 🇧🇩

হালুয়াঘাট উপজেলা সদর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে কড়ইতলী স্থলবন্দর। এখান থেকে মেঘালয়ের পাহাড়ের দূরত্ব কয়েকশ’ গজ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে সবুজ পাহাড়েরই বুকে নির্মিত হচ্ছে স্থলবন্দরটি।এটি ভারতের অংশে মেঘালয় রাজ্যের তোড়া জেলায় গান্ধীনগর গাছুয়াপাড়া শুল্ক স্টেশন অবস্থিত।১৯৭৯ সালে কড়ইতলী স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় কয়লা আমদানি শুরু হয়।এটি একটি কয়লার বন্দর। প্রতিদিন ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে অসংখ্য ট্রাকভর্তি কয়লা এসে এই স্থলবন্দরে খালাস হয়। অসংখ্য কর্মী সারাদিন ব্যস্ত থাকে বাংলাদেশী ট্রাকগুলোতে কয়লা তুলতে। এদের একেক জনের চেহারা দেখার মতো!
সীমান্তঘেঁষা কড়ইতলী স্থলবন্দর এর পাশেই কড়ইতলী পার্ক। ২০১৭ সালে আমাদের পার্কের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ৫ একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা এই পার্কে প্রতিদিন দর্শনার্থীদের ভিড় লেগেই থাকে। বর্তমানে ফুলে ফুলে প্রজাপতির ছোটাছুটি দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করতে পার্কে স্থাপন করা হয়েছে নানা রকম পশু-পাখির ভাস্কর্য, রয়েছে দোলনা। এ ছাড়াও বসে বিশ্রামের জন্য ছোট-বড় বেশ কয়েকটি বিশ্রামাগার রয়েছে। পানির ফোয়ারা, সুন্দর ফটক, রয়েছে চা কফির ক্যান্টিন। সুন্দর রাস্তার দুই ধারে নানা ফুলের গাছ আপনার মনকে প্রশান্তির জন্য যথেষ্ট। তাইতো বন্ধু ও প্রিয়জনদের নিয়ে কাছাকাছি ঘুরে আসার জন্য চমৎকার জায়গা এটি।
এদিকটা পেছনে রেখে কিছুদূর পূর্বদিকে এগুলে দেখা যায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)-এর মেনংছড়া রাবার ড্যাম। যারা আগে কখনও রাবার ড্যাম দেখেননি তারা এটি দেখে আসতে পারেন। এটি আসলে হালুয়াঘাটের লক্ষ্মীকুড়া এলাকায় অবস্থিত।রাবার ড্যামটি ২০১২ সালের ৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করা হয়েছে।
হালুয়াঘাট উপজেলা সদর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে গোবরাকুড়া স্থলবন্দর।১৯৯৭ সালে গোবরাকুড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় কয়লা আমদানি শুরু হয়। ২০১২ সালের ১৫ সেপ্টেরম্বর হালুয়াঘাট শুল্ক স্থলবন্দরটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে উন্নীত করা হয়। গোবরাকুড়ার ওপাশে (ভারতের অংশে) মেঘালয় রাজ্যের তোড়া জেলায় গান্ধীনগর গাছুয়াপাড়া শুল্ক স্টেশন অবস্থিত। অর্থাৎ ওই স্টেশনের সঙ্গেই সংযোগ ঘটবে গোবরাকুড়ার।মেঘালয়ে কোনো শিল্প কারখানা নেই বলে বাংলাদেশ এর সুযোগ নিতে পারে। স্থলবন্দর দু’টি চালু হলে আমদানি-রপ্তানি বাড়বে। দেশের খাদ্য ও ফল-মূল মেঘালয়ে রপ্তানি করা যাবে। এছাড়া এ দুই বন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি বাড়বে। ফলে কাস্টমসের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে বন্দর দুটি চালু হলে কেবল কয়লা নয়, ভারত থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্যও আসবে বাংলাদেশে। অন্যদিকে ভারতের মেঘালয় ও আসাম রাজ্য এবং ভুটান ও নেপালে পণ্য পাঠাতে পারবেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। তখন উত্তর-পূর্বের রপ্তানি বাজারে প্রবেশের অন্যতম দরজা হবে গোবরাকুড়া ও কড়ইতলী স্থলবন্দর।
হালুয়াঘাট উপজেলা ১২ টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিতঃ
০১। ভূবনকুড়া
০২। জুগলী
০৩। কৈচাপুর
০৫। হালুয়াঘাট
০৫। গাজিরভিটা
০৬। বিলডোরা
০৭। শাকুয়াই
০৮। নড়াইল
০৯। ধারা
১০। ধুরাইল
১১। আমতৈল ও
১২। স্বদেশী।
Related Tags: হালুয়াঘাট,haluaghat mymensingh,হালুয়াঘাট উপজেলা,haluaghat news,haluaghat upazila,হৃদয়ে হালুয়াঘাট,হালুয়াঘাট উপজেলার ইতিহাস,ইতিহাসে হালুয়াঘাট,হালুয়াঘাটের ইতিহাস ও ঐতিহ্য,হালুয়াঘাট দর্শনীয় স্থান,কড়ইতলী,গোবরাকুড়া,হালুয়াঘাট কড়ইতলী পার্ক,haluaghat koroitoly park,হালুয়াঘাট পার্ক,হালাঘাট কড়ইতলী স্থলবন্দর পার্ক,কড়ইতলী ও গোবরাকুড়া স্থলবন্দর,মেনংছড়া রাবার ড্যাম,ছালামের মিষ্টি,হালুয়াঘাট 🇧🇩,haluaghat tourist spot,haluaghat garo pahar,haluaghat gabrakhali
Haluaghat Upazila is one of the remotest Upazila of Mymensingh district. It is 54 kms North from the district head quarter. After revolution in Kachar and Monipur state, a number of influential persons permeated and started permanently settled in the north part of Mymensingh district. An independent state of Kuch community got-up in 1661 and established it's capital city near the three-direction sourrounded Dorsha river which is concepted as Kacarkha Digi( a bigger pond). Dorsha river was an important water-route and almost all affairs were accomplished through this route. It is mentionable that hal chasi(farmers who use plough) used this venue(ghat) as the center for their day-to-day jobs. On the other hand, it is uttered by the local people that this ghat(venue) was controlled by an eminent person named "Halua". Probably, thus the name of "Haluaghat" came to existenc. Business and trades facilities are insignificant in this Upazila. Coals from different pits/mine of India are imported through Depots namely Gobrakura as well as Koroitoly. A number of brick-fields possessors of Bangladesh have access to these depots. Some local together with outside importers import coal in this route and supply to brick-fields of different parts of the country. These Depots employed many local labors and thus this business-point has a magnitude to the local people. A variety of Vegetables especially korona and Jingga cultivate at the nearest villages of India.
কড়ইতলী ও গোবরাকুড়া স্থলবন্দর | কড়ইতলী পার্ক | মেনংছড়া রাবার ড্যাম | ছালামের মিষ্টি | হালুয়াঘাট 🇧🇩
Music:
1.Indian Traditional Background Music For Vlog- • Video
2.Indian Devotional Instrumental Music ||Temple Vlog Music- • Indian Devotional Inst...
Above mentioned two music is from-
@Ncv-No Copyright Vibes / ncvnocopyrightvib...
Instagram :💬 / shuvo_ghosh. .
Facebook :💬 / shuvo.ghosh4. .
#হালুয়াঘাট #haluaghat