মারহাবা মারহাবা মারহাবা খাজাবাবা জান মারহাবা হযরত মঈনুদ্দীন চিশতিকে গরীবে নেওয়াজ কেন বলা হয়? মুঈনুদ্দীন চিশতির শায়খ হলেন ওসমান হারুনী আর ওসমান হারুনীর শায়খ হলেন খাজা শরীফ, হযরত খাজা শরীফ একদিন তার মুরিদ ওসমান হারুনীকে ডেকে বলল আগামী শুক্রবার বাদ আসর আমার খানকায় একটি দৃশ্যের অবতারনা হবে যারা এই দৃশ্য দেখবে তারা খোশনসিব হবে, তবে একথা তুমি প্রচার করবেনা যদি তুমি প্রচার কর তাহলে তুমি বদ নসিব হবে, তখন হযরত ওসমান আরজ করলেন হুজুর আমি কাউকে বলবনা তবে আমার মুরিদ মুঈনুদ্দীনকে বলার অনুমতি দেন, অনুমতি দেয়া হল এবং বলা হল তবে তাকে বলে দিবে সে যেন আর কাউকে না বলে যদি বলে তাহলে সে বদনসিব হয়ে যাবে আর যারা দেখবে তারা খোশনসিব হয়ে যাবে। হযরত ওসমান হারুনী যখন মুঈনুদ্দীনকে সব কথা বলল মুঈনুদ্দীন সকলকে এই কথা প্রচার করতে লাগল, ফলে শুক্রবার আসরের আগে খাজা শরীফের খানকার আশে পাশে হাজার হাজার লোক জমা হতে লাগল, এই অবস্তা দেখে খাজা শরীফ হযরত ওসমান হারুনীকে ডাকলেন আর বললেন এত মানুষকে কে খবর দিয়েছে? হযরত ওসমান বললেন মনে হয় মুঈনুদ্দীন। তাকে ডাকা হল, প্রশ্ন করা হল তুমি কেন এত লোককে এসব কথা বলেছ? এখন তুমি হবে বদবখত আর এরা হবে খোশনসিব। তখন হযরত মুঈনুদ্দীন উত্তর দিলেন হুজুর আমি যখন শুনেছি খানকার অবতারিত দৃশ্যটি যে দেখবে সেই খোশনসিব হবে আর আমি চিন্তা করলাম আমি বলে দিলে আমি বদনসিব হয়ে গেলাম আর এই উছিলায় যদি আমার দয়াল নবীর হাজার হাজার উম্মত খোশনসিব হয়ে যেতে পারে তাতে ক্ষতি কি? তাই আমি বদনসিব হওয়াকে কবুল করে নবীর উম্মতগনের সার্থে বলে দিয়েছি। একথা শুনে খাজা শরীফ অত্যন্ত বিষ্মিত হলেন এবং বললেন হে মুঈনুদ্দীন তুমি দয়াল নবীর গরীব উম্মতগনের সার্থে যে কাজটি করেছ তাতে আল্লাহও খুশি নবীও খুশী আর আমিও খুমি তুমি কখনো বদ নসিব হতে পারনা বরং তুমিও খোশ নসিব যারা এসেছে তারা খোশ নসিব আর আজ থেকে তুমি হলে গরীবে নেওয়াজ। (সুবহানাল্লাহ) এটাই ইসলামের শিক্ষা নিজের লাভ ক্ষতি চিন্তা না করে অন্যের উপকার করা।
মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লাহ আকবর ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😢😢😢
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Yea khawaja baba 😂😂😂😂😂😂😂😂
মারহাবা খাজাবাবা জান মারহাবা🙏
❤❤❤❤❤ khawaja যেখানে allha সেখানে (সরকার) ❤❤❤❤❤
❤খুব ভাল লাগল।
মারহাবা মারহাবা মারহাবা খাজাবাবা জান মারহাবা
হযরত মঈনুদ্দীন চিশতিকে গরীবে নেওয়াজ কেন বলা হয়?
মুঈনুদ্দীন চিশতির শায়খ হলেন ওসমান হারুনী আর ওসমান হারুনীর শায়খ হলেন খাজা শরীফ, হযরত খাজা শরীফ একদিন তার মুরিদ ওসমান হারুনীকে ডেকে বলল আগামী শুক্রবার বাদ আসর আমার খানকায় একটি দৃশ্যের অবতারনা হবে যারা এই দৃশ্য দেখবে তারা খোশনসিব হবে, তবে একথা তুমি প্রচার করবেনা যদি তুমি প্রচার কর তাহলে তুমি বদ নসিব হবে, তখন হযরত ওসমান আরজ করলেন হুজুর আমি কাউকে বলবনা তবে আমার মুরিদ মুঈনুদ্দীনকে বলার অনুমতি দেন, অনুমতি দেয়া হল এবং বলা হল তবে তাকে বলে দিবে সে যেন আর কাউকে না বলে যদি বলে তাহলে সে বদনসিব হয়ে যাবে আর যারা দেখবে তারা খোশনসিব হয়ে যাবে। হযরত ওসমান হারুনী যখন মুঈনুদ্দীনকে সব কথা বলল মুঈনুদ্দীন সকলকে এই কথা প্রচার করতে লাগল, ফলে শুক্রবার আসরের আগে খাজা শরীফের খানকার আশে পাশে হাজার হাজার লোক জমা হতে লাগল, এই অবস্তা দেখে খাজা শরীফ হযরত ওসমান হারুনীকে ডাকলেন আর বললেন এত মানুষকে কে খবর দিয়েছে? হযরত ওসমান বললেন মনে হয় মুঈনুদ্দীন। তাকে ডাকা হল, প্রশ্ন করা হল তুমি কেন এত লোককে এসব কথা বলেছ? এখন তুমি হবে বদবখত আর এরা হবে খোশনসিব। তখন হযরত মুঈনুদ্দীন উত্তর দিলেন হুজুর আমি যখন শুনেছি খানকার অবতারিত দৃশ্যটি যে দেখবে সেই খোশনসিব হবে আর আমি চিন্তা করলাম আমি বলে দিলে আমি বদনসিব হয়ে গেলাম আর এই উছিলায় যদি আমার দয়াল নবীর হাজার হাজার উম্মত খোশনসিব হয়ে যেতে পারে তাতে ক্ষতি কি? তাই আমি বদনসিব হওয়াকে কবুল করে নবীর উম্মতগনের সার্থে বলে দিয়েছি। একথা শুনে খাজা শরীফ অত্যন্ত বিষ্মিত হলেন এবং বললেন হে মুঈনুদ্দীন তুমি দয়াল নবীর গরীব উম্মতগনের সার্থে যে কাজটি করেছ তাতে আল্লাহও খুশি নবীও খুশী আর আমিও খুমি তুমি কখনো বদ নসিব হতে পারনা বরং তুমিও খোশ নসিব যারা এসেছে তারা খোশ নসিব আর আজ থেকে তুমি হলে গরীবে নেওয়াজ। (সুবহানাল্লাহ)
এটাই ইসলামের শিক্ষা নিজের লাভ ক্ষতি চিন্তা না করে অন্যের উপকার করা।
!))
আমিন
MD shahin shaha very nice
nine
Bangladesh Pakistan Zindabad
❤❤❤
মোঃকবিরহােসেন
nice
Hasib mamun Bangladesh
Bone
Asmaulhussna
Vice-president bracbankltd VP Bangladesh
👌🏾👌🏾👌🏾🙏🙏🙏💓💓❤️❤️
খুব সুন্দর
Nice
Hasib mamun Bangladesh
Bone
Asmaulhussna
Vice-president bracbankltd VP Bangladesh