এই হুজুরের বক্তব্য খুবই যৌক্তিক। সারা বাংলাদেশ ভণ্ড পীরের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। মশিউর রহমান সাহেবের গাওয়া গজলটি নিসন্দেহে মানুষকে গোমরাহি থেকে ফিরিয়ে আনতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
কতই না ভালো হতো সঙ্গীত না গেয়ে যদি নিজের বডিটা আগে সুন্নতের সাজে সজ্জিত করতো শিল্পী তো মাশাল্লাহ তার গানের মাধ্যমে সবাইকে কোরআন হাদিস ধরতে বলেছে বুকে লালন করতে বলেছে কিন্তু তিনি নিজের ব্যাপারে গাফেল يا ايها الذين امنوا لما تقولون ما لا تفعلون
আমি সোজা ভাবে বুঝি আমার কলিজার টুকরা হুজুর আল্লামা সাইদি সাহেব বলেছেন সবচেয়ে বড়পির তোমার মা তোমার বাবা তোমার পির সাহেব যদি দোয়া করে কবুল হতে ও পারে নাও হতে পারে ৫০+৫০ কোন গ্যারান্টি নেই আর তোমার বাবা মা যদি দোয়া করে ১০০%কবুল কোন সন্দেহ ছারা আলহামদুলিল্লাহ।
মশিউর রহমান সাহেবের এই গানটির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটকে তুলে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই আজ কোরআন হাদিস থেকে দূরে গিয়ে তারা তাদের বাবা কি বলেছে তাদের বুজুর্গ কি কি বলেছে সেটার উপরই পড়ে আছে অতএব তার গানকে আমরা সবাই সাধুবাদ জানাই অবশ্যই কোরআন হাদিস গবেষণা করতে হবে
@@AbdulHadi-xy8ev ভাই কোরানে খোঁজ করে পাওয়া যায় না কোন পীর সাহেব নায়েব এ রসুল স্বয়ং কোরান রোজা ইত্যাদি আমাদের জন্য সুপারিশ করবে কিয়ামতের দিনে এমনকি আমাদের নবী সঃ কিয়ামতের দিনে সুপারিশ করবেন তাও খোঁজ করে পাওয়া যায় না কোরানে । তাছাড়া আল্লাহ ও রসুল সঃ ছাড়া অন্য কোন নেতা বা পীরদের অনুসরণ করা যাবে কি যখন আমি সমস্যায় পড়বো কিয়ামত দিনে যেমনটা উল্লেখ করা হয়েছে সুরা আরাফের আয়াত নং ৩৮-৩৯ এ সুরা ইব্রাহিম আয়াত নং ২১ এ সুরা কাসাস আয়াত নং ৬৩ এ সুরা আহজাব আয়াত নং ৬৬ থেকে ৬৮ এ মমিন আয়াত নং ৪৭-৪৮ এ সুরা হামিম সাজদাহ আয়াত নং ২৯ ও ৪৮ এ সুরা সাফফাত আয়াত নং ২২ থেকে ৩৩ এ সুরা সাদ আয়াত নং ৬০-৬১ যুখরুফ আয়াত নং ৩৮ সাথে ৩৯ কে সাথে রাখা যেতে পারে সুরা দোখান আয়াত নং ৪১-৪২ এ সুরা জাছিয়া আয়াত নং ১০ সুরা আহকাফ আয়াত নং ৪ থেকে ৬ এ সাথে আয়াত নং ২৮ কে সাথে রাখা যেতে পারে ?
হুজুর সাব আমি অশিক্ষিত, আমার মন যে আকাবীরকে মনে করে যে, আকাবীর কোরআন ও হাদিস এর আদেশ নিষেধ দিচ্ছেন তখন আমি সেই আকাবীর এর তথ্য নিয়ে আমল করি, আর যদি আমার মন মনে করে আকাবীর নিজের মন মতো আদেশ নিষেধ দেন তখন কি ঐ আকাবীর এর কথা আমল করা যাবে। উপরোক্ত বর্ণনা থেকে কি বুঝা যায়, আমি কি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে মানছি নাকি আমার আকাবীরকে মানছি। আসলে আকাবীরকে ভালোবাসি, সম্মান করি কিন্তু তাঁকে মানি না, মানি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সা,কে । আকাবীরকে তখন মানা হতো যখন আকাবীর কোরআন ও হাদিসের বাইরে তার মনমতো আদেশ নিষেধ দিতো আর আমি তা মানতাম। কিছু মানুষ দেখছি এতটুকুই বুঝেন না।
আপনি কি আকাবীর শব্দের অর্থ বুঝেছেন? কোরআনে আকাবীর বলতে বেশিরভাগ জায়গায় খারাপ লোকদের কে বুঝিয়েছেন।আবু লাহাব আবু জাহেলদের কে অনুসরন করবেন?আপনি ঐ আকাবীর কে অনুসরন করবেন যে আকাবীর সম্পূর্ণ কোরআনের অনুসারী।যে আকাবীরের কোটি কোটি টাকার মালিক। আলী শান বাড়ি গাড়ি। সুখে ও শান্তিতে থাকার জন্য তাগুদকে হাত করে চলে। এবং নিজেকে একমাত্র হক বলে দাবি করে। মুরিদান হইতে পাহাড় পাহাড় সমান টাকা নেওয়া। এমন আকাবীর ইসলামের জন্য ক্ষতিকর।এরা ইসলামের নাম ব্যবহার করে ইসলামকে ক্ষতি করছে।আব্দুল্লাহ ইবনে উবায় ইবনে সলিল রাসূল সাঃ এর পীছনে সব সময় জামায়াতে নামাজ পড়তো।অথচ সে ছিল মহা মুনাফিক।পীর বা ওস্তাজ যা বলবে তাইই বিনা শর্তে মানার নামই শিরক বা কাফের।আমাদের দেশে এমন আকাবীর আছে যার মুরিদানেরা আকাবীরের বাহিরে আসবে না।এটাই হলো শিরক বা কাফের।এই ধরনের আকাবীর দেশে থাকলে ইসলাম কখনোই বিজয় হবে না।কারন তাদের শয়তানি ব্যবসা ও ঈমান চুরির পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবে না। আমাদের এই আকাবীর থেকে তথা শয়তান থেকে সাবধানে রাখুন।আমিন
যে আকাবীর বলে তিনি জাহাজে করে তার মুরিদান দের কে হাশরের ময়দানে নিয়ে যাবেন।এমন আকাবীর কে কি অনুসরন করা জাহেলিয়াতের মত নয়? আমরা এমন আকাবীরের উদ্দেশ্য খেয়াল করবেন যে এতো বড় বড় মাদ্রাসা বাড়ি পুকুর আলিশান প্রাসাদের দৃশ্য দেখে মনে মনে অনেক খুশি হয় আর তাগুতের সাথে হাত করে এই সম্পদের ক্ষতি করতে চান না।পীরেরাতো এদিকে নজর দিতে পারে না।লোক দেখানো মুরিদ দেখানোর জন্য ইসলামী আন্দোলন করবেন আর তলে তলে কাফের মুনাফিকদের সাথে হাত মিলিয়ে নিজের সুখ টাকে প্রাধান্য দিবেন এমন মানসিকতা কি নাবী বা রাসূলদের ছিল? সাহাবিদের কি ছিল? সারাক্ষণ তো শুধু নবীর সুন্নাত নিয়ে জিকির করতে করতে মূখে ফেনা তুলে জনগন কে দেখান কত বেশি ভাল বাসেন রাসূল সাঃ কে।অথচ সম্পদের পাহাড় বানানোর জন্য বাতিল ও তাগুতি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে চলেন।এরাই শয়তানের কাজ।পীর নামে শয়তানি করা।এসব আকাবীর ছেড়ে সত্যি কারের মুসলিম হিসাবে কাজ করুন।আল্লাহ আপনাকে সহায়তা করবেন।আমিন
আপনি বুঝতে ভুল করেছেন। কবিতায় বলা হয়েছে, অন্ধভাবে কাউকে অনুসরণ করা যাবেনা। যিনিই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কথা বলবেন, তাকে অনুসরণ করতে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি তো সেখানে, যেখানে আছে কুরআন ও সুন্নাহর উল্টোটা। কুরআন ও সুন্নাহর বিপরীত হয় বা যা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক, তাকে কোনোভাবেই অনুসরণ ও অনুকরণ করা যাবেনা। আপনাকে আকাবীরকে অনুসরণ করবেন এতে কোনো আপত্তি নেই। আকাবীরের অনুসরণ ততক্ষণ পর্যন্ত করবেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার আকাবীর ঈমান ও ইসলামের উপর বিদ্যমান থাকেন।
ভাই য়া আঁকাবির অনুশরন করতে কেও নিষেধ করেনি করতেও পারবে না কারন আঁকাবিররা হল নখ্যএ তোল্য তারা আমাদের গাইড লাইন।শুধু অন্ধ অুুনুশরন করতে নিষেধ করা হয়েছে। আমরা জদি কোরআন হাদিস দ্বারা জাচাই না করে আঁকাবিররা জা বলে তা মানতে শুরু করি তাহলে আমরা বিপদ গামি হতে পারি ভাই য়া বুজতে পারছেন। তাছাড়া আপনি জদি মনে করেন কোরআন হাদিস বুজি না তাই আঁকাবিরই সঠিক তাহলেতো আপনাকে জোর করে কেও বাদা দিতে পারবেনা কারোর অধিকার নেই ভাই য়া।
কোন ব্যাপারে খারাপ ধারণা করা কবিরা গুনাহ, শ্রোতা আছে কি নাই দেখতে আগামী জুমায় হাতেম খান নতুন মসজিদে আসুন। সরাসরি হুজুরের আলোচনাও শুনতে পারবেন। এমি হুজুরের একজন নিয়মিত মুসল্লি।
জি ওনার সামনে শ্রোতা আছে। কারণ এটি হুজুরের জুমার বয়ান। মসজিদের নাম হেতেম খান নতুন পাড়া মসজিদ, যা রাজশাহী শহরের রাজিব চত্ত্বরের দক্ষিণে অবস্থিত। আশা করি একদিন সরাসরি হুজুরের মসজিদে জুমা আদায় করবেন।
যুগ উপযোগী সংগীত শিল্পী মশিউর ভাইয়ের আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
আমার প্রিয় শিল্পী মশিউর রহমান ❤ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে তিনি সঠিক সংগীতই গেয়েছেন 👍
খুব চমতকার বয়ান❤❤❤❤❤❤❤❤
মাওলানা বুরহান উদ্দিন রব্বানী তোমার আলোচনা ফেসবুকে আপলোড হয়েছে এবং ইউটিউবে ভিডিও ফুটেজ মাধ্যমে মনোমুগ্ধকর অনেক পরে হলেও শুনতে পারলাম।
গোছালো আলোচনা করেছেন
সঠিক সত্য বলেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
এই হুজুরের বক্তব্য খুবই যৌক্তিক। সারা বাংলাদেশ ভণ্ড পীরের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। মশিউর রহমান সাহেবের গাওয়া গজলটি নিসন্দেহে মানুষকে গোমরাহি থেকে ফিরিয়ে আনতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
এ সময়ের সেরা সঙ্গীত শিল্পী মশিউর রহমান ভাইকে ধন্যবাদ
জনাব আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। সত্য কথা বলার জন্য
ধন্যবাদ। শিল্পির জন্য রয়েছে অনেক অনেক দোয়া।
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর আলোচনা।
আমার বিশ্বাস আল্লাহ উনার দাওয়াতী গান কে কবুল করে নিয়েছেন
হুজুর আপনারা অনেক ধন্যবাদ কারণ আপনি বিষয় টি বুঝিয়ে বলেছেন❤❤❤
চমৎকার বিষেশ গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য আলোচনা জাজাকাল্লাহ খায়রান আমিন ।
তাহজিব সেন্টার ও হুজুর কে ধন্যবাদ।
Your explanation is correct, Thanks.
মাশা-আল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের। অনেক সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ সবাই কে সঠিক ইসলাম বুঝার তৌফিক দান করুন।
ধন্যবাদ। এইভাবে যদি হক পন্থী আলেম ওলামা পীর মাশায়েখ গন সঠিক কথাগুলো প্রচার করতে থাকে তাহলে ইনশাআল্লাহ খুব বেশী দূরে নয় কালেমার পতাকা ঘরে ঘরে উড়বে।
হুজুর কে অসংখ্য ধন্যবাদ
একটা সংগীত কতটা শক্তি শালী, মশিউর রহমান ভাই য়ের এই সংগীত তার বড় প্রমান।
একটা সংগীত কতটা ফেতনা ছড়াতে পারে এটাই তার বড় প্রমাণ
কথা সত্য মতলব খারাপ
কতই না ভালো হতো সঙ্গীত না গেয়ে যদি নিজের বডিটা আগে সুন্নতের সাজে সজ্জিত করতো শিল্পী তো মাশাল্লাহ তার গানের মাধ্যমে সবাইকে কোরআন হাদিস ধরতে বলেছে বুকে লালন করতে বলেছে কিন্তু তিনি নিজের ব্যাপারে গাফেল يا ايها الذين امنوا لما تقولون ما لا تفعلون
প্রিয় ভাই মশিউর রহমান জিন্দাবাদ আপনি এরকম সংগীত গাইবেন কোরআন সুন্নাহ দ্বারা মানে না তাদের গায়ে আগুন লাগবে আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন আমিন
সহমত
RIGHT.ALLAH TUMI SILPI AND HUJURK HAFAJOT KORUN .AMIN
❤বক্তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, ধন্যবাদ মশিউর ভাইকে।
Ya ALLAH Rohmat den jamate Islamy Bangladesh k Améen
আমি সোজা ভাবে বুঝি আমার কলিজার টুকরা হুজুর আল্লামা সাইদি সাহেব বলেছেন সবচেয়ে বড়পির তোমার মা তোমার বাবা তোমার পির সাহেব যদি দোয়া করে কবুল হতে ও পারে নাও হতে পারে ৫০+৫০ কোন গ্যারান্টি নেই আর তোমার বাবা মা যদি দোয়া করে ১০০%কবুল কোন সন্দেহ ছারা আলহামদুলিল্লাহ।
Right
Right
Right
আল্লামা সাইদি যে অর্থে পীর ব্যববার করেছেন,
আর সংগীতে যে পীর বুঝানো হয়েছে
তাতে পার্থ্যক্য রয়েছে।
আপনার কথাই ঠিক
অসাধারণ গজল
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ মশিউর রহমান ভাই কে
উক্তম জিবন জীবিকা দান করুন আল্লাহ যেনো আরো সম্মান বাড়িয়ে দিক
We called ALLAMMA Mosior Rohman
Thanks for Moshiur Rahman
Alhamdulillah
Allah chhara shezdaar upojukto aar keho nai nai nai
মুজিবুর রহমান জিন্দাবাদ
মশিউর রহমান সাহেবের এই গানটির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটকে তুলে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই আজ কোরআন হাদিস থেকে দূরে গিয়ে তারা তাদের বাবা কি বলেছে তাদের বুজুর্গ কি কি বলেছে সেটার উপরই পড়ে আছে অতএব তার গানকে আমরা সবাই সাধুবাদ জানাই অবশ্যই কোরআন হাদিস গবেষণা করতে হবে
এক কালেমায় রুটি রুজি নিয়ে কি যে জামেলা ছিল এখন আবার লাকছে আকাবির নিয়ে সঠিক মন্তব্য।
তাদের তো জ্বলে😅
Ata onaaaaaaader gaye laglo kano,,,,,,,,,,
এটাকেই বলে মশিউর রহমান এর কথা সত্য! তবে তার মতলব খারাপ!!!😂
রাইট
আমি যদি সঠিক বিষয় জানি কোরান ও হাদীস থেকে তখন বাপ দাদা পীর আকাবীরের বায়াত গ্রহণ করে অনুসরণ করার প্রয়োজন আছে কি ? কিভাবে পীর আকাবীরদের যাচাই করবো ?
আপনার মন যদি বলে এই আকাবীর কোরআন ও হাদিস এর আদেশ নিষেধ দেন, তাকেই অনুসরন করবেন।
@@AbdulHadi-xy8ev ভাই কোরানে খোঁজ করে পাওয়া যায় না কোন পীর সাহেব নায়েব এ রসুল স্বয়ং কোরান রোজা ইত্যাদি আমাদের জন্য সুপারিশ করবে কিয়ামতের দিনে এমনকি আমাদের নবী সঃ কিয়ামতের দিনে সুপারিশ করবেন তাও খোঁজ করে পাওয়া যায় না কোরানে ।
তাছাড়া আল্লাহ ও রসুল সঃ ছাড়া অন্য কোন নেতা বা পীরদের অনুসরণ করা যাবে কি যখন আমি সমস্যায় পড়বো কিয়ামত দিনে যেমনটা উল্লেখ করা হয়েছে সুরা আরাফের আয়াত নং ৩৮-৩৯ এ সুরা ইব্রাহিম আয়াত নং ২১ এ সুরা কাসাস আয়াত নং ৬৩ এ সুরা আহজাব আয়াত নং ৬৬ থেকে ৬৮ এ মমিন আয়াত নং ৪৭-৪৮ এ সুরা হামিম সাজদাহ আয়াত নং ২৯ ও ৪৮ এ সুরা সাফফাত আয়াত নং ২২ থেকে ৩৩ এ সুরা সাদ আয়াত নং ৬০-৬১ যুখরুফ আয়াত নং ৩৮ সাথে ৩৯ কে সাথে রাখা যেতে পারে সুরা দোখান আয়াত নং ৪১-৪২ এ সুরা জাছিয়া আয়াত নং ১০ সুরা আহকাফ আয়াত নং ৪ থেকে ৬ এ সাথে আয়াত নং ২৮ কে সাথে রাখা যেতে পারে ?
Right
মৌলবী সাহেব আকাবিরে না থাকলে আমরা শিখব কার কাছ থেকে কারণ আমি তো কোরআন সঠিক উচ্চারণ করতে পারিনা তাই একজন সঠিক ওস্তাদের দরকার
হুজুর সাব আমি অশিক্ষিত, আমার মন যে আকাবীরকে মনে করে যে, আকাবীর কোরআন ও হাদিস এর আদেশ নিষেধ দিচ্ছেন তখন আমি সেই আকাবীর এর তথ্য নিয়ে আমল করি, আর যদি আমার মন মনে করে আকাবীর নিজের মন মতো আদেশ নিষেধ দেন তখন কি ঐ আকাবীর এর কথা আমল করা যাবে। উপরোক্ত বর্ণনা থেকে কি বুঝা যায়, আমি কি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে মানছি নাকি আমার আকাবীরকে মানছি। আসলে আকাবীরকে ভালোবাসি, সম্মান করি কিন্তু তাঁকে মানি না, মানি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সা,কে । আকাবীরকে তখন মানা হতো যখন আকাবীর কোরআন ও হাদিসের বাইরে তার মনমতো আদেশ নিষেধ দিতো আর আমি তা মানতাম। কিছু মানুষ দেখছি এতটুকুই বুঝেন না।
আপনি কি আকাবীর শব্দের অর্থ বুঝেছেন? কোরআনে আকাবীর বলতে বেশিরভাগ জায়গায় খারাপ লোকদের কে বুঝিয়েছেন।আবু লাহাব আবু জাহেলদের কে অনুসরন করবেন?আপনি ঐ আকাবীর কে অনুসরন করবেন যে আকাবীর সম্পূর্ণ কোরআনের অনুসারী।যে আকাবীরের কোটি কোটি টাকার মালিক। আলী শান বাড়ি গাড়ি। সুখে ও শান্তিতে থাকার জন্য তাগুদকে হাত করে চলে। এবং নিজেকে একমাত্র হক বলে দাবি করে। মুরিদান হইতে পাহাড় পাহাড় সমান টাকা নেওয়া। এমন আকাবীর ইসলামের জন্য ক্ষতিকর।এরা ইসলামের নাম ব্যবহার করে ইসলামকে ক্ষতি করছে।আব্দুল্লাহ ইবনে উবায় ইবনে সলিল রাসূল সাঃ এর পীছনে সব সময় জামায়াতে নামাজ পড়তো।অথচ সে ছিল মহা মুনাফিক।পীর বা ওস্তাজ যা বলবে তাইই বিনা শর্তে মানার নামই শিরক বা কাফের।আমাদের দেশে এমন আকাবীর আছে যার মুরিদানেরা আকাবীরের বাহিরে আসবে না।এটাই হলো শিরক বা কাফের।এই ধরনের আকাবীর দেশে থাকলে ইসলাম কখনোই বিজয় হবে না।কারন তাদের শয়তানি ব্যবসা ও ঈমান চুরির পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবে না। আমাদের এই আকাবীর থেকে তথা শয়তান থেকে সাবধানে রাখুন।আমিন
যে আকাবীর বলে তিনি জাহাজে করে তার মুরিদান দের কে হাশরের ময়দানে নিয়ে যাবেন।এমন আকাবীর কে কি অনুসরন করা জাহেলিয়াতের মত নয়? আমরা এমন আকাবীরের উদ্দেশ্য খেয়াল করবেন যে এতো বড় বড় মাদ্রাসা বাড়ি পুকুর আলিশান প্রাসাদের দৃশ্য দেখে মনে মনে অনেক খুশি হয় আর তাগুতের সাথে হাত করে এই সম্পদের ক্ষতি করতে চান না।পীরেরাতো এদিকে নজর দিতে পারে না।লোক দেখানো মুরিদ দেখানোর জন্য ইসলামী আন্দোলন করবেন আর তলে তলে কাফের মুনাফিকদের সাথে হাত মিলিয়ে নিজের সুখ টাকে প্রাধান্য দিবেন এমন মানসিকতা কি নাবী বা রাসূলদের ছিল? সাহাবিদের কি ছিল? সারাক্ষণ তো শুধু নবীর সুন্নাত নিয়ে জিকির করতে করতে মূখে ফেনা তুলে জনগন কে দেখান কত বেশি ভাল বাসেন রাসূল সাঃ কে।অথচ সম্পদের পাহাড় বানানোর জন্য বাতিল ও তাগুতি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে চলেন।এরাই শয়তানের কাজ।পীর নামে শয়তানি করা।এসব আকাবীর ছেড়ে সত্যি কারের মুসলিম হিসাবে কাজ করুন।আল্লাহ আপনাকে সহায়তা করবেন।আমিন
আপনি বুঝতে ভুল করেছেন। কবিতায় বলা হয়েছে, অন্ধভাবে কাউকে অনুসরণ করা যাবেনা। যিনিই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কথা বলবেন, তাকে অনুসরণ করতে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি তো সেখানে, যেখানে আছে কুরআন ও সুন্নাহর উল্টোটা। কুরআন ও সুন্নাহর বিপরীত হয় বা যা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক, তাকে কোনোভাবেই অনুসরণ ও অনুকরণ করা যাবেনা। আপনাকে আকাবীরকে অনুসরণ করবেন এতে কোনো আপত্তি নেই। আকাবীরের অনুসরণ ততক্ষণ পর্যন্ত করবেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার আকাবীর ঈমান ও ইসলামের উপর বিদ্যমান থাকেন।
ভাই য়া আঁকাবির অনুশরন করতে কেও নিষেধ করেনি করতেও পারবে না কারন আঁকাবিররা হল নখ্যএ তোল্য তারা আমাদের গাইড লাইন।শুধু অন্ধ অুুনুশরন করতে নিষেধ করা হয়েছে। আমরা জদি কোরআন হাদিস দ্বারা জাচাই না করে আঁকাবিররা জা বলে তা মানতে শুরু করি তাহলে আমরা বিপদ গামি হতে পারি ভাই য়া বুজতে পারছেন। তাছাড়া আপনি জদি মনে করেন কোরআন হাদিস বুজি না তাই আঁকাবিরই সঠিক তাহলেতো আপনাকে জোর করে কেও বাদা দিতে পারবেনা কারোর অধিকার নেই ভাই য়া।
Songhit tahole ki halal?
কি বলেছে মওদুদি কি বলেছে নিজামী এই সব কথা ছাড়ো যদি বন্ধু পারো কোরআন হাদিস দ্বারো
তুই জাহেল
জামায়াতে ইসলামী কোনো বাপ দাদা,কোনো বুইড়ার অনুসরণ করে না।
এই মৌলভী সঠিক ব্যাখ্যা দেন নাই
আপনি একটু ব্যাখ্যা দেন
আপনার ব্যাখ্যার অপেক্ষায় রইলাম।
ভূলটা দেখিয়ে দিন।
@@MRM573M na bujhe ja ta bolben na bhai apni bhul ta dekhiye din
@@Al-JamiatulIslamiahAl-AlamiahRতাফহিমুল কুরআন বাদ দিয়ে ওলামাদের তাফসির খুলে দেখ এই চাপাবাজি ও তেলআবিবির ব্যাখ্যা ঠীক নাই।
Abu jaheler gore agon legese
একটা গজলে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা পড়ে।এটা ঈমানদারের পাওয়ার এক গজলে দুনিয়ার সমস্ত থলের বিড়াল বেরিয়ে আসে
এটা কেয়ামতের আলামত
হুজুর আপনার সামনে কি কোন শ্রোতা আছে?
কোন ব্যাপারে খারাপ ধারণা করা কবিরা গুনাহ, শ্রোতা আছে কি নাই দেখতে আগামী জুমায় হাতেম খান নতুন মসজিদে আসুন। সরাসরি হুজুরের আলোচনাও শুনতে পারবেন। এমি হুজুরের একজন নিয়মিত মুসল্লি।
অবশ্যই আছে ,,,কারণ এটা জুমার খুতবা ছিলো ।
জি ওনার সামনে শ্রোতা আছে। কারণ এটি হুজুরের জুমার বয়ান। মসজিদের নাম হেতেম খান নতুন পাড়া মসজিদ, যা রাজশাহী শহরের রাজিব চত্ত্বরের দক্ষিণে অবস্থিত। আশা করি একদিন সরাসরি হুজুরের মসজিদে জুমা আদায় করবেন।
নাই, থাকলে তো অন্তত দুই একজন সুবহানাল্লাহ ও আল্লাহু আকবার বলতো, এরা হলো বাটপার।
We called ALLAMMA Mosior Rohman