🔥🔥হয়তো সাময়িক সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হবে তবে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন সমগ্র জাতির ভবিষ্যৎকে আরও সুন্দর করার জন্য! তাই আমি এদের আন্দোলনকে সমর্থন করছি!🔥🔥
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
সরকারের বিভিন্ন বিভাগে লোক নিয়োগ দেয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় তথা সরকারের নির্বাহী বিভাগ। যেহেতু সরকারি চাকুরীতে লোক নিয়োগ করা প্রশাসনিক কাজ তাই কোটা নির্ধারণ করাও প্রশাসনিক কাজ। এখানে আদালতের কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাই এখানে আদালতের সিদ্ধান্ত কি আসলো কি আসলো না এটা বড় ব্যাপার না। এই বিষয়টা আদালত পর্যন্ত যাবেই বা কেন। যেখানে সরকারের নির্বাহী বিভাগ সরাসরি সম্পৃক্ত। তারা ইচ্ছে করলেই কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে আইন তৈরি করে এই কোটা বিষয়ে একটা ফয়সালা করতে পারে।
![[UNCUT] "เสรีพิศุทธ์" แฉยับ! งัดหลักฐานใหม่ชั้น 14 ได้นอนคุกสมใจแน่!! I คนดังนั่งเคลียร์ I 2 ก.ย.67](http://i.ytimg.com/vi/O1SSg4p9Izs/mqdefault.jpg)
রাজপথ কোনোভাবেই ছাড়া যাবে না।
রাজপথ ছেড়ে দিলে আবার কোটা থেকেই যাবে এগুলা কি মানুষ বুঝে না? 😅
Bnp j bujha e jay
Uskani 😂
১০০% সত্যি
আন্দোলনকারী ছাত্রদের ছোট বাচ্চা মনে করে হাতে চকলেট ধরিয়ে দিয়ে বাড়ী পাঠানোর পায়তারা চলছে।
😮 0:31 @@WastiStarboy
আমরা কোটা মুক্ত আরো একটা স্বাধীনতা চাই যার পাশে দাঁড়াবে হাজারো মানুষ
কোটা না থাকলেও ছাত্রলীগের কোটা ১০০% আছে থাকবে।
কারা কারা একমত আমার সাথে, সাড়া দিন
রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমরা এসব চল-চাতুরী বুঝি। দাবি আদায় করেই আমরা ঘরে যাবো। 🖐️🖐️
সাবাস ভাই এগিয়ে যাও সবাই❤❤❤❤❤❤❤
াচলছে চলবে কোটাবিরে আন্দোলন চলছে চলবে @@user-ek1pv9dn6m
Manush suffer kortece bro .
@@WastiStarboy ki suffer kore manus bolo
Right
আন্দোলন চালিয়ে যাও চলবে
জীবন দিয়ে হলেও কোটা চলবে না,কোন বৈষম্য থাকবে না না😢
আন্দোলন চলছে চলবে
কোন বাধা চলবে না কোটা প্রথা বাতিল হোক 💜✌️
আমরা আমাদের ছাত্র ভাইদের সাথে আছি,,
🔥🔥হয়তো সাময়িক সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হবে তবে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন সমগ্র জাতির ভবিষ্যৎকে আরও সুন্দর করার জন্য! তাই আমি এদের আন্দোলনকে সমর্থন করছি!🔥🔥
We support 100%
দূর্নীতি বিরোধী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করুন তাহলে চাকরির অভাব হবে না।
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
আন্দোলন আর তীব্র চাই এখন
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
জনরায় কে উপেক্ষা করে আইন-আদালত দিয়ে দেশ চালানো যাবে না
মতিঝিল ঘেরাও করতে হবে
সময়ের প্রয়োজনের প্রতি সকলের সহানুভূতি প্রদর্শন করা উচিৎ।
দাবি আদায় নাও পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হোক
ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা চালাকি করছে। জনগনদের ধনী করার জন্য যে পকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন। তা বানচাল করার জন্যই এই সব আন্দোলন করানোর জন্য চালাকি করে জনগনদের ডাইভেড করছে ধনীরা ও নেতা নেত্রীরা।এই সব করে রায়হানুল সংগঠনকে থামিয়ে রাখতে পারবেন না।জনগনদের ধনী করবই।এই সব আন্দোলন না করে জনগনদের ধনী করার জন্য আন্দোলনে যোগদিন নইলে ছাত্র ছাত্রীদের উপর জনগনরা বিশ্বাস হারাবে।আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।ও কোরআনের পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
আদালতের অবৈধ রায় আমরা ছাত্র জনতা কখনো মানব না।
কোটা ব্যবস্থা সংস্কার না করতে পারলে ১০০% কোটা করে ফেলেন। আমরা না হয় চাকরির জন্য কষ্ট করলাম না।
আন্দোলন চলবে সবার ভালোর জন্য। সবাই এগিয়ে আসুন
দাবী পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাও। সাথে আছি
চমৎকার বাচনভঙ্গি আপনার, সুন্দরভাবে গুছিয়ে কথা বলতে পারেন❤❤❤
পাঁচ শতাংশর বেশি কোটা থাকবেনা। একটাই বহল থাকবে।
শুধুমাত্র কটার জন্য আন্দোলন করলে হবে না যেখানে যেখানে ছাত্রদের ন্যায্য অধিকার নষ্ট হবে সেইখানে সেখানে ছাত্রদের এভাবেই একজোট হয়ে কাজ করতে হবে
কোন কোটা মানি না না না না।
আমরা কোটা মুক্ত আরো একটা স্বাধীনতা চাই যার পাশে দাঁড়াবে হাজারো মানুষ
সঠিক সিদ্ধান্ত।
সকল পদে কোটা মুক্ত নিয়োগ আবশ্যক।
আদালত কার কথা মত চলে, ইচ্চা মত রায় হয়, যখন ইচ্ছা রায় দেয় এবং বহাল রাখে
4:23সেকেন্ড থেকে 4:28 সেকেন্ড পর্যন্ত 👉 সারা জীবনের ভোগান্তির চেয়ে সাময়িক ভোগান্তি অনেক বেশি উত্তম।।
চালিয়ে যাক।
love this channel especially shafa vai
দাবি মানতে বাধ্য করা হবে। আন্দোলন চলবে।
বাঘের বাচ্চা আন্দলোন চলুন, আমিও আছি আন্দোলনে, সবাই আসুন।
Good eta hoya dorkar
সকল শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি..
এভাবেই আদালত চলছে।
আলহামদুলিল্লাহ আপনারই পারবেন
সারাদেশে চালিয়ে জেতে হবে জতখন দাবি না মানবে তথখন
কোঠা পদ্ধতি বাতিল করা দরকার
সাথে আছি
রাইট
ঠিক
right
এই আদালতের রায় সরকারের নতুন ছাল🤔
মুক্তিযোদ্ধাদের অনেক সুবিধা দেয়া হচ্ছে বলে অনেক ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা ঢুকে গেছে।
👍👍👍👍👍👍👍👍👍
ঠিক
❤❤❤❤❤❤
সাব্বাস বাংলাদেশ
No compromise
Go ahead students
❤❤❤❤
অশোভনীয় ও আদালত অবমাননার শাস্তি যোগ্য অপরাধের পক্ষে হবে সবার জন্য।
Right❤
মারাত্মক আন্দোলন হইছে আজকে, পুরো ঢাকা অচল।
চলুক এভাবে
ছাত্রদের কথা ঠিক আছে
আমরা ছাএ ছাএীদের সাথে আছি
সরকারে উচিত শিক্ষার্থীদের পক্ষে রায় দেওয়া, এমন অবস্থা চলতে থাকলে এই আন্দোলন, সরকার পতনের আন্দোলন হয়ে দাঁড়াবে।😂😂😂
কোর্ট চলে এখন নোটে
100% True 😢😢😢
কোটার অপর নাম ভিক্ষা
সঠিক বলেছেন ভাই
রোগী বহনকারী গাড়ি এবং জরুরি সেবায় নিয়োজিতদের গাড়ি ছেড়ে দিয়েন
রাজ পথ চাড়া জাবেনা জতক্কন আপনদের দাবী-পুরন না হয়
ইন্সাআল্লাহ আল্লাহ সহায় হক্ আমিন😂😂
ধন্য বাদ😂😂😊
Ok
দাবি আদায় করতে হবে
সাবাস তোমাদেরকে ভাইয়েরা
চালিয়ে জাও
চালিয়ে যাও চলবে
লেখা পড়া র নামে , " ঠন ঠন," কোটা নিয়ে আন্দোলন, পারলে যোগ্য তা দিয়ে চাকরি পাওয়া র জন্য চেষ্টা করে দেখা ও,❤,
❤❤❤
আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে ইনশাআল্লাহ
আমি ও পাশে আছি
কোটা বাতিল হোক
সরকারের বিভিন্ন বিভাগে লোক নিয়োগ দেয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় তথা সরকারের নির্বাহী বিভাগ। যেহেতু সরকারি চাকুরীতে লোক নিয়োগ করা প্রশাসনিক কাজ তাই কোটা নির্ধারণ করাও প্রশাসনিক কাজ। এখানে আদালতের কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাই এখানে আদালতের সিদ্ধান্ত কি আসলো কি আসলো না এটা বড় ব্যাপার না। এই বিষয়টা আদালত পর্যন্ত যাবেই বা কেন। যেখানে সরকারের নির্বাহী বিভাগ সরাসরি সম্পৃক্ত। তারা ইচ্ছে করলেই কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে আইন তৈরি করে এই কোটা বিষয়ে একটা ফয়সালা করতে পারে।
নিউজকাস্টার দেখি দেশের মানুষদের কষ্ট নিয়ে খুব পেরেশান
সাধারণ একটা বিষয় সরকার মেনে নিলেই হয়।
সকল কৌটার সাথে পোষ্য কৌটাও বাতিল চাই
আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে
সাংবাদিক ভাইয়েরা খুব সাবধানে নির্ভুল তথ্য দিন , বাংলাদেশের অনেকেই আমরা খবরাখবর দিখি
এখানে যাঁরা আন্দোলন করছে, তাঁদের অনেকেই প্রশাসনের বড় বড় পদে যাঁরা আছেন, তাঁদের চেয়েও কম বুঝে না।
কোটা বাতিল চাই
❤❤❤🎉🎉🎉🎉
Prio students vaira apnader dabir apakhai amara asi
কোঠা বাতিল চাই এই রায় মানিনা
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আন্দলন চলবে
Sabas
১% যাতে কোটা না থাকে। আন্দোলন চালিয়ে যাও
যুবকদের হাত ধরে দেশ নতুন করে গঠন করা হোক
এই মুহূর্তে যুবকদের উচিত দেশকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে বাঁচাতে নিজেদের আর কঠোর হওয়া।
সেনাবাহিনী এগিয়ে আসো দেশ বাঁচাও।
সরকার এই সামান্য বিষয় সমাধান করতে এতো সময় লাগলে সেই সরকার ক্ষমতাই থাকা দরকার নেই
ভোট দেবার জন্য, দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত বৃদ্ধি রোধ করবার জন্য এরকম আন্দোলন করো না কেন?
৯ম গ্রেড থেকে ২০ তম গ্রেডের সব কোটা বাতিল করতে হবে।
আন্দোলন চলবে
আন্দোলন চলবেই যতক্ষণ না ভারতের ট্রেন দেশের ববক চিরে না যবে
চোর দুর্নীতিবাজ কোটার কি হবে?
Step down PM
Kota bondho korun
1% কোটা থকলে তা আবারও বেড়ে যাবে।
সরকারি চাকরি নিয়ে এতো কারা কারি কারণ সরকারি চাকরি করেলে দূর্নীতি করে বেনজির এবং মতিউর হওয়া সহজ
কোনো সময় মানা যাবে না