নিয়ন্ত্রণ করতে এত কিছু করতে হয় না কৃষকের খরচ কত সেটা হিসাব করলে নিয়ন্ত্রণ হয়ে যায় তারপরে শুধু ডান্ডার বাড়ি আর ডিম থেরাপি দিলে তিন দিনে ঠিক হয়ে যাবে আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম ইনশাআল্লাহ তিনদিনের ভিতরে মানুষের 80% সুফল পাবে
সফটওয়ার সিস্টেমে করলে ভালো হবে। প্রান্তিক বাজার থেকে মূল্য ইনপুট দিবে। সব পর্যায়ে অটোমেটিক মূল্য নির্ধারিত হবে। সেই মূল্য বিভিন্নি বাজার ও পাবলিক প্লেসে ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিসপ্লে করা যাবে। এতে লোকবল আরো কম লাগবে। সেন্ট্রালি মনিটরিং সহজ হবে। এক এলাকার সাথে আরেক এলাকার অসামঞ্জস্য হলে তা নিয়ন্ত্রন করা সহজ হবে।
গোয়েন্দা বিভাগ কি করবে? দুদক কি করবে?! এদের কাজ হলো সাদা পোশাকধারীদের পেছনে টিকটিকির মতো লেগে থাকা! কয়েকটা স্তরের মনিটরিং হলে সঠিক তথ্য কোন না কোন ভাবে বের হবেই!
আমার মতে ১.উৎপাদন খরচ কমাতে হবে (সার,বীজ,জালানি, সেচ,শ্রম) ২. কৃষক ফসল বিক্রি করে ব্যয় করে(পোশাক,শিক্ষা, চিকিৎসা) এগুলোর মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। ৩.সরকারী সেবা মূল্য কমাতে হবে( ভ্যাট, ট্যাক্স, বিদ্যুৎ, ঘুষ) ৪. দোকান ভাড়া ও জামানত কমাতে হবে। এরপর মূল্য তালিকা কার্যকর হবে। ❤❤❤❤
পরিকল্পনা ছাড়া কোন কিছুই অর্জন হয় না। পরিকল্পনা টি ভালো এটি বাস্তবায়ন করতে হলে মনিটরিং খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং নতুন নতুন আইডিয়া প্রোজুক্তির ব্যাবহার ও ধারাবাহিক ফলোআপ প্রয়োজন সেই সাথে ব্যাতয় হলে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি সহ সকলকেই সাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। তবেই সুফল পাওয়া যেতে পারে।
এমন করা যেতে পারে,প্রতিটি জেলা/ উপজেলাতে একটা একটা করে টেলি ভিশন করে মানুষকে জানিয়ে দিবে আমার জেলায় এতো/ আরেক জন আরেক জেলাতে এতো চলবে এভাবে সরকারি ভাবে 5 জন কর লোক থাকবে প্রতিটি জেলাতে তাদের কাজ থাকবে সুধু মানুষদের থেকে তত্য দিবে ঢাকাতে মেন অফিসে,সব শেষ ঢাকার রেট তাও বলেতে থাকবে,এভাবে করেন,আবার কিছু সিভেলে তাদেরকে তদারকি করবে এই দুই শ্রেণির মানুষ দিয়ে পুরো বাজার মনিটর করবে ইত্যাদি,লাইভ থাকবে যে প্রতিটি জেলা উপজেলা ইউনিয়নে,দেখবেন মানুষ কি ভাবে খুশি হবে এবং দোয়া করবে, এভাবে 1 /2 হাজের সরকারি ভাল লোকদের কাজে থাকবে এই ডিউটিগুলো ই্ত্যাদি ইত্যাদি৷৷
উপজেলা এবং 14:21 জেলাভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ করা হলে আবার বিভাগীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার কি প্রয়োজন? ঢাকা সিটিতে এবং অন্যান্য শহরে সরকারি বিক্রয় কার্যক্রম অথবা বাজার সিস্টেম উন্নতি হলে হবে।
এভাবে কোন দিন সম্ভব নয়,, উনি যতোটা সহজ ভাবে বলছেন বাস্তবতা ততটা সহজ নয়। যাকে দায়িত্ব দেওয়া হবে সেই দূর্নীতি করবে সেই সিন্ডিকেটের লিডার হয়ে বসবে অর্থের লোভে। সম্ভব হতো যদি কর্মকর্তাগন সত হতো। অসত কর্মকর্তাগন দিয়ে কোনো দিন ও সম্ভব নয়।
আমি একজন ব্যারসায়ি হিসাবেই বলছি, এটা সম্ভব তবে উৎপাদন ও যোগানের উপর পন্যের মুল্য উঠা নামা করে। সেই জন্য বাজারের পর্যাপ্ত পরিমাণে পন্য সরবরাহ থাকে সেটা ও নিশ্চিত করতে হবে
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আপনার এই উদ্ভাবন টি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, বাণিজ্য উপদেষ্টা কে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য হাসফাস করছি
শুধু কৃষকের শাক সবজির দাম কমালে হবে না। কৃষকের যা প্রয়োজন বা দরকার তার দামও কমাতে হবে। যেমন: সার, কীটনাশক, মশলাদি, মাছের দাম, জামা কাপড়, ফ্রিজ, ইটের দাম, রডের দাম, গ্যাসের দাম, জ্বালানি তেলের দাম, আমদানিকৃত সকল পণ্যের দাম কমাতে হবে। তাহলেই এমনিতেই কমে যাবে।
সচিব সাহেব আপনার যুক্তি ঠিক। উপজেলা কর্মকরতার তাতে লাভ হবে। একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের চামচা থাকে ৪থেকে ৫ জন। আর তো থাকলো উপজেলা চেয়ারম্যান। মানুষের মনে আল্লাহর ভয় না থাকলে কিছু হবে না।
পেট্রোল অকটেন ডিজেল তিনটায় ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশের তুলনায় দাম বেশি তারপরেও তারা কিভাবে অল্প দামে আলু পেঁয়াজ এবং অন্যান্য সবজির ও মাছের ডিমের মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখে
খুব সুন্দর প্রস্তাব ও সকলের গ্রহনযোগ্য হবে অবশ্যই। কম্পিউটারে দ্রব্যমূল্য তৎক্ষানীক কম্পিউটারে লিপিবদ্ধ করে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে হবে। দেশে উৎপাদিত পন্যের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি চিন্তাধারা প্রসংসাযোগ্য। সকলে মনতে বাধ্য হবে।
এ.টি.এন. নিউজকে অনুরোধ করছি, উক্ত কর্মকর্তাকে বাণিজ্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ে অথবা উপযুক্ত মন্ত্রণালয় বদলি পূর্বক পদায়ন করার জন্য সরকার নিকট বিশেষভাবে অনুরোধ করার জন্য।
সরকারী কর্মকর্তার মাধ্যমে একটি যুগউপযোগী কর্মপদ্ধতি আবিষ্কার সত্যি চমৎকার আর সেই সাথে অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য।মানুষের একটি ধারণা সরকারী কর্মকর্তা, কর্মচারী অদক্ষ ও অলস।স্যারের এই কর্মপদ্ধতি সত্যি এই অভিযোগের কঠিন জবাব।
মডেলে অনেক নতুন এক্সটার্নাল পেরামিটার দরকার . এগুলো সকারের একটা বাড়তি খরচ যদি বেপারী , ফোরিয়া , গুদাম মালিক , পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের বাধতামূলক পেনশন ও লাইসেন্সনের আওতায় আনা গেলে রাজস্ব আয় সাথে বাজার নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে বলে মনে করি
কিভাবে দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রন করা যায় উদ্ভাবনী চিন্তার জন্য ধন্যবাদ।কিন্ত কথা হল,তিনি কেবল কৃষি পন্যের দাম নিয়ন্ত্রনের কথা মডেলে এনেছেন।যে সকল পন্য আমদানীর পর ন্যার্যমুল্যে বিক্রয় করেনা,সে গুলোর জন্য কোন মডেল হবে? পুর্ন প্রতিযোগিতামুলক বাজের ক্রেতা ও বিক্রেতা স্বাধীন।এখানে বিক্রেতার উৎপাদন খরচ,পরিবহন খরচ মুনাফা যদি বিবেচনায় না থাকে তবে কৃষক তার ন্যার্য পাওনা হতে বঞ্চিত হবে।তখন পন্য ঊৎপাদনে ঊৎসাহ হারিয়ে ফেলবে। ।এখানে মজুদদার মুনাফাখোরদের বিষয়টি আসবে যখন সেটি কৃষি পন্য হবেনা।
আমি ফেরানস হতে বলছি।দেখুন পেরিস হতে টুলুস শহরের দুরতত গড়ে ৫০০ কিলোমিটার।এখানে আমরা যখনই সবজি কিনি ব্যেবসার জন্যে নিয়ে আসি ৫০০ কিলোমিটার দুরে।এখানে এদের একটি কিলোমিটার রেট ধরা হয়।যা খুবই কম এবং তা নিরধারন করে দেয়া আচে।আমি যদি টমেটু কিনে তাকি ১ ইউরো পেরিসে তা টুলুস আসার পর হবে ১ কেজিতে ১.২০ ইউরো সেনটিম।এখানে কারো কুন খমতা নেই যে ১ টাকার পন্য ২০০ টাকা করে দেয়া যাবে।এরা এতো কঠিন ভাবে মেনেজ করে কুন সিনডিকেড করার খমতা কারোর নাই। আর পুরা বিষয় টি কপে থাকে নিজ নিজ এলাকার মেওর মিউনিসিপাল ও পুলিস। সরকার যা নিরাধার করে দেবে তা থেকে বাড়ানো হ্য় যায়গা বুজে পন্যের দাম নিরধারন করে লকেল পরসাশন। আমার খুবই ভালো লাগল এই ভাইয়ে কথা শুনে।
বাজার নিয়ন্ত্রণ পানির মতন সহজ, বেশি প্যাঁচানোর দরকার নেই ১/ প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে পণ্য কেনা ( হাট বাজার থেকে পণ্য কেনার কোন প্রয়োজন নেই) ২/ টাটকা শাকসবজি পরিবহনের জন্য সরকারি বি,আর,টিসি সিতাতাপ নিয়ন্ত্রিত পরিবহনের ব্যবস্থা করা।( ৩ ঘন্টা যেকোন প্রান্তে পৌঁছানো যায় তাই খরচ কম) ৩/ সারা বাংলাদেশে পাইকারি বাজারগুলোতে নির্ধারিত মূল্যে পণ্য সরবরাহ করা মনে রাখতে হবে সারা বাংলাদেশে এখন ছাত্রসমাজ ও সমন্বয়ক আছে তাই দায়িত্ববানদের দায়িত্ব দিতে হ
স্যার আপনার মাধ্যমে এ দেশের সহজ সরল মানুষের জন্য যদি কৃষি মন্রনালয় প্রত্যেক উপজেলা বা ইউনিয়নে একটি করে কৃষি খামার করা সম্ভব হতো যেখানে সিজনাল শাক সবজি-বয়লার ইত্যাদি চাষের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে প্রত্যেক উপজেলা বা ইউনিয়নে বেকারত্ব সমস্যা কিছু টা হলে কমবে পাশাপাশি শহর বা দূর দূরান্ত থেকে পাইকারি আনতে হতনা। এতে দেশের আমদানি কমবে, যদি প্রতি উপজেলায় একটি বা দুটি করে কৃষি খামারের ব্যবস্থা করা যায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় তাহলে সরকার যেমন খামার থেকে লাভবান হবে পাশাপাশি ২০ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
পরিকল্পনাটি অনেক সুন্দর। তবে, পণ্য বোঝাই যানবাহন গুলো কে সকল প্রকার চাঁদা মুক্ত, সিন্ডিকেট মুক্ত, সর্বোপরি দুর্নীতিমুক্ত না করতে পারলে কোন ফল আসবে না এই পরিকল্পনায়। সরকারের সদ ইচ্ছা এবং দুর্নীতিমুক্ত করতে পারলে এটি সম্ভব।
এ ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ের খরচ তদারকি করলেই সঠিক মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। আমদানি কৃত দ্রব্যের মুল্য যে দেশের দ্রব্যে সে দেশের বাজার জাচাই করলেই সঠিক মুল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হবে।
স্যার আপনার চিন্তা বেশ ভালো। তবে আরেকটা কথা বলতে চাই,স্যার আপনি কি কখনো প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়েছেন? আমি দেখেছি ঢাকা থেকে ট্রাকে করে সকাল বেলায় কাচাসবজী দ্বিতীয় ব্যাক্তির কাছে কিনে দুপুরের মধ্যেই ঢাকায় রওনা হয়,এক্ষেত্রে আপনার ওই কমিটির কাজ কি হবে?
যারা এই মনিটরিং করবে তাদের ও জবাবদিহিতার অধীনে থাকতে হবে তাহলে হয়তো সফল হতে পারে। এবং যারা তদারকি করবে তাদের নিয়োগের সময় নৈতিক দায়িত্ব সম্পন্ন লোককে দায়িত্ব দিতে হবে।
সিন্ডিকেট আরও শক্তিশালী করার ব্যাবস্হা করা বিনা আর কিছু না। সহজ সমাধান মুল্যতালিকার প্রাত্যহিক আপডেট ওয়েবসাইট করা, যা দেখে ক্রেতা নিজেই যেন জানতে পারে এবং বিক্রেতার মুল্যতালিকার সাথে মিলিয়ে ক্রয় করতে পারে এবং অসংগতি পেলে সংশ্লিষ্ট নাম্বারে জানবে সমাদান পাবার লক্ষে
সাধূবাদ জানাই, কার্যকর করা হোক। প্রয়োজনে আরও কিছু বিশেষজ্ঞের মতামত গ্রহণ করা হোক। ধন্যবাদ।।
নিয়ন্ত্রণ করতে এত কিছু করতে হয় না কৃষকের খরচ কত সেটা হিসাব করলে নিয়ন্ত্রণ হয়ে যায় তারপরে শুধু ডান্ডার বাড়ি আর ডিম থেরাপি দিলে তিন দিনে ঠিক হয়ে যাবে আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম ইনশাআল্লাহ তিনদিনের ভিতরে মানুষের 80% সুফল পাবে
১০০% রাইট
আলহামদুলিল্লাহ সকল মেধাবীরা এগিয়ে আসলে বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশে পরিণত হবে খুব শীঘ্রই
সফটওয়ার সিস্টেমে করলে ভালো হবে। প্রান্তিক বাজার থেকে মূল্য ইনপুট দিবে। সব পর্যায়ে অটোমেটিক মূল্য নির্ধারিত হবে। সেই মূল্য বিভিন্নি বাজার ও পাবলিক প্লেসে ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিসপ্লে করা যাবে। এতে লোকবল আরো কম লাগবে। সেন্ট্রালি মনিটরিং সহজ হবে। এক এলাকার সাথে আরেক এলাকার অসামঞ্জস্য হলে তা নিয়ন্ত্রন করা সহজ হবে।
জি এমনটাই আমরা চাই
Absolutely right
সফটওয়্যার সিস্টেম করতে হবে
Good Idea
সিস্টেমে পৌঁছাতে ভোক্তা মরে চ্যাপ্টা হয়ে যাবে।
যারা সিভিল বেশে ঘুরবে তারাই কমিশন খেয়ে সিন্ডিকেট করবে। এটাই বাঙ্গালীর চরিত্র।
I was going to say 😹
ভাইয়া ভালো উদ্যোগকে স্বাগত জানায়
গোয়েন্দা বিভাগ কি করবে? দুদক কি করবে?! এদের কাজ হলো সাদা পোশাকধারীদের পেছনে টিকটিকির মতো লেগে থাকা! কয়েকটা স্তরের মনিটরিং হলে সঠিক তথ্য কোন না কোন ভাবে বের হবেই!
জি একমত
অলটাইম মনিটরিং চালু রাখতে হবে
আসল দেশপ্রেমিক সচেতন অফিসার । ধন্যবাদ !
স্যার আপনাার ধারণাটা খুবই ভালো।আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
আমার মতে ১.উৎপাদন খরচ কমাতে হবে (সার,বীজ,জালানি, সেচ,শ্রম) ২. কৃষক ফসল বিক্রি করে ব্যয় করে(পোশাক,শিক্ষা, চিকিৎসা) এগুলোর মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। ৩.সরকারী সেবা মূল্য কমাতে হবে( ভ্যাট, ট্যাক্স, বিদ্যুৎ, ঘুষ) ৪. দোকান ভাড়া ও জামানত কমাতে হবে।
এরপর মূল্য তালিকা কার্যকর হবে। ❤❤❤❤
আমার প্রিয় স্যার
স্যার অনেক ভালো। অনেক সুন্দর মতামত
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির অন্যতম কারণ দোকান বা পণ্য বিক্রির জায়গার ভাড়া।তাই সরকারি জায়গায় পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্যার কেমন আছেন জানি না, কুড়িগ্রামে আমরা অনেক ভাবে স্বরণ করি। কুড়িগ্রাম উপজেলায় আপনার কাজ সহ অনেক কিছু দৃশ্যমান রয়েছে।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সুবিবেচনাপূর্ণ পরামর্শ।
কিন্তু বাস্তব সত্য হলো এটি বাংলাদেশে কোন দিনও কার্যকর হতে দেওয়া হবে না। আফসোস
Good concept. It will work if govt take it seriously.
আলহামদুলিল্লাহ স্যারের আলোচনা যেন উপদেষ্টা পরিষদে পৌছায় তাহলে মানুষ সস্তি পাবে
এটি খুবই ভালো একটি উদ্যেগ।যেখানে থাকবে বাজার নিওনতরন কমিটি।
আমার পরিকল্পনার সাথে এই ভদ্রলোকের চিন্তাধারা 90% মিলেছে কিন্তু বাকি 10% এই 10% হলো পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করা এবং আইন কঠোর করা।
পরিকল্পনা ছাড়া কোন কিছুই অর্জন হয় না। পরিকল্পনা টি ভালো এটি বাস্তবায়ন করতে হলে মনিটরিং খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং নতুন নতুন আইডিয়া প্রোজুক্তির ব্যাবহার ও ধারাবাহিক ফলোআপ প্রয়োজন সেই সাথে ব্যাতয় হলে দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি সহ সকলকেই সাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
তবেই সুফল পাওয়া যেতে পারে।
অবশ্যই আপনি একজন দেশ প্রেমিক ❤❤
আপনার সাথে আমরা সাধারণ জনগন একমত। এ সিস্টেম যত দ্রুত বাস্তবায়ন করা যাবে ততোই দেশের জনগনের জন্য মঙ্গল।
মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে পরিকল্পনা টি বাস্তবায়ন করলে ভালো হবে।খুব সুন্দর পরিকল্পনা
সারা দুনিয়াতে স্বর্ণ দাম কিভাবে ঠিক থাকে, তা থেকে শিক্ষা নিলে মনে হয় ভাল রেজাল্ড দিবে৷৷
অনেক সুন্দর মতামত
ধন্যবাদ স্যার,,,
স্যার, আপনার এ ধারণা টা জাপানি সিস্টেমের , তবে উৎপাদন , সরবরাহ ও বিপণন সব গুলোর ধারাবাহিক তার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে ধন্যবাদ
খুব ভালো পরামর্শ এরপর আমার সাথে আমি সাধুবাদ জানাই
দারুণ দারুণ বলেছেন আপনার নিয়ম অনেক অনেক পছন্দ হয়েছে ।
আপনার উচ্চারণগুলো ফুটফুটে সুন্দর 😅
এমন করা যেতে পারে,প্রতিটি জেলা/ উপজেলাতে একটা একটা করে টেলি ভিশন করে মানুষকে জানিয়ে দিবে আমার জেলায় এতো/ আরেক জন আরেক জেলাতে এতো চলবে এভাবে সরকারি ভাবে 5 জন কর লোক থাকবে প্রতিটি জেলাতে তাদের কাজ থাকবে সুধু মানুষদের থেকে তত্য দিবে ঢাকাতে মেন অফিসে,সব শেষ ঢাকার রেট তাও বলেতে থাকবে,এভাবে করেন,আবার কিছু সিভেলে তাদেরকে তদারকি করবে এই দুই শ্রেণির মানুষ দিয়ে পুরো বাজার মনিটর করবে ইত্যাদি,লাইভ থাকবে যে প্রতিটি জেলা উপজেলা ইউনিয়নে,দেখবেন মানুষ কি ভাবে খুশি হবে এবং দোয়া করবে, এভাবে 1 /2 হাজের সরকারি ভাল লোকদের কাজে থাকবে এই ডিউটিগুলো ই্ত্যাদি ইত্যাদি৷৷
খুব সুন্দর আইডিয়া আশা করি ওনার পদক্ষেপ গুলো সরকার খুব সঠিকভাবে পরিচালনা করবে
উপজেলা এবং 14:21 জেলাভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ করা হলে আবার বিভাগীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার কি প্রয়োজন? ঢাকা সিটিতে এবং অন্যান্য শহরে সরকারি বিক্রয় কার্যক্রম অথবা বাজার সিস্টেম উন্নতি হলে হবে।
এভাবে কোন দিন সম্ভব নয়,, উনি যতোটা সহজ ভাবে বলছেন বাস্তবতা ততটা সহজ নয়। যাকে দায়িত্ব দেওয়া হবে সেই দূর্নীতি করবে সেই সিন্ডিকেটের লিডার হয়ে বসবে অর্থের লোভে। সম্ভব হতো যদি কর্মকর্তাগন সত হতো। অসত কর্মকর্তাগন দিয়ে কোনো দিন ও সম্ভব নয়।
হে মাশাআল্লাহ ♥️ অনেক ভালো হবে
একদম অসম্ভব, মানুষ ভালো হলে সব সম্ভব!
অসম্ভব কেন? মানুষ অবশ্য ই ভালো হবে।
সারের আলোচনা খুভ সুন্দর লাগলো ধন্যবাদ
এনাকে হয়তো অনেকেই চেনেন না কুড়িগ্রামের উপজেলার মানুষ অনাকে ভালো করে চেনেন, তার সুন্দর ও যুগ উপযোগী অনেক কাজ করছেন ও উনি সফলও হয়েছেন।
আমি একজন ব্যারসায়ি হিসাবেই বলছি, এটা সম্ভব তবে উৎপাদন ও যোগানের উপর পন্যের মুল্য উঠা নামা করে। সেই জন্য বাজারের পর্যাপ্ত পরিমাণে পন্য সরবরাহ থাকে সেটা ও নিশ্চিত করতে হবে
আসসালামু আলাইকুম স্যার। আপনার এই উদ্ভাবন টি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, বাণিজ্য উপদেষ্টা কে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য হাসফাস করছি
শুধু কৃষকের শাক সবজির দাম কমালে হবে না। কৃষকের যা প্রয়োজন বা দরকার তার দামও কমাতে হবে। যেমন: সার, কীটনাশক, মশলাদি, মাছের দাম, জামা কাপড়, ফ্রিজ, ইটের দাম, রডের দাম, গ্যাসের দাম, জ্বালানি তেলের দাম, আমদানিকৃত সকল পণ্যের দাম কমাতে হবে। তাহলেই এমনিতেই কমে যাবে।
স্যারের এই পরামর্শে
আমরা একমত এটা দূরূত বাস্তবায়ন করা হোক
বিগত স্বৈরাচারের অনুমতি পাওয়া আবাসিক গ্রাহক এর বিদ্যুৎ বিল রেট বাতিল করুন। নতুন রেটে বিদ্যুৎ এর ইউনিট মুল্য বহাল করুন। জনগন কে শান্তি দিন। 😭😭
ধন্যবাদ স্যার
সচিব সাহেব আপনার যুক্তি ঠিক। উপজেলা কর্মকরতার তাতে লাভ হবে। একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের চামচা থাকে ৪থেকে ৫ জন। আর তো থাকলো উপজেলা চেয়ারম্যান। মানুষের মনে আল্লাহর ভয় না থাকলে কিছু হবে না।
বাস্তব কার্জকম দেখতে চাই
খুব সুন্দর মতামত ❤
সার , কীটনাশক ,বিদুৎ, গ্যাসের ,তৈলের দাম,কমান তাহলে দাম এমনিতে কমবে । না হলে কোন মডেল কাজে দিবেনা ।
পেট্রোল অকটেন ডিজেল তিনটায় ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশের তুলনায় দাম বেশি তারপরেও তারা কিভাবে অল্প দামে আলু পেঁয়াজ এবং অন্যান্য সবজির ও মাছের ডিমের মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখে
আল্লাহ দেশ প্রেমিক ভাই-বোনদের সাহায্য করবেন। ইনশাল্লাহ ❤❤❤❤❤
T thank you so much
খুব সুন্দর প্রস্তাব ও সকলের গ্রহনযোগ্য হবে অবশ্যই। কম্পিউটারে দ্রব্যমূল্য তৎক্ষানীক কম্পিউটারে লিপিবদ্ধ করে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে হবে। দেশে উৎপাদিত পন্যের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি চিন্তাধারা প্রসংসাযোগ্য। সকলে মনতে বাধ্য হবে।
এত ভাল মনের মানুষ যদি বাংলাদেশে থাকত তাহলে দেশের এই অবস্থা হত না।
Good idea,thanks ❤️.
সঠিক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ স্যার
এ.টি.এন. নিউজকে অনুরোধ করছি, উক্ত কর্মকর্তাকে বাণিজ্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ে অথবা উপযুক্ত মন্ত্রণালয় বদলি পূর্বক পদায়ন করার জন্য সরকার নিকট বিশেষভাবে অনুরোধ করার জন্য।
ঠিক আমার মনের আইডিয়াটাই বলেছেন স্যার।
Very important tropics ❤a lot of thanks ❤❤
ভালো একটা উদ্বেগ
উত্তম ব্যবস্হা। তবে এজন্য দরকার সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা এবং সততা। বিশেষভাবে ঢাকায় অধিক নজরদারি রাখতে হবে। এখানেই বেশী ব্যত্য় বেশী হবে।
চালিয়ে যান
এটা নিঃসন্দেহে একজন একটি সুন্দর উদ্যোগ
Good effort😊
সরকারী কর্মকর্তার মাধ্যমে একটি যুগউপযোগী কর্মপদ্ধতি আবিষ্কার সত্যি চমৎকার আর সেই সাথে অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য।মানুষের একটি ধারণা সরকারী কর্মকর্তা, কর্মচারী অদক্ষ ও অলস।স্যারের এই কর্মপদ্ধতি সত্যি এই অভিযোগের কঠিন জবাব।
মডেলে অনেক নতুন এক্সটার্নাল পেরামিটার দরকার . এগুলো সকারের একটা বাড়তি খরচ
যদি বেপারী , ফোরিয়া , গুদাম মালিক , পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের বাধতামূলক পেনশন ও লাইসেন্সনের আওতায় আনা গেলে রাজস্ব আয় সাথে বাজার নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে বলে মনে করি
কিন্তু বাস্তবে আমারা দেখি অনেক পন্যের মূল্য ঢাকার চেয়ে জেলা বা উপজেলায় অনেক কম
কিভাবে দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রন করা যায় উদ্ভাবনী চিন্তার জন্য ধন্যবাদ।কিন্ত কথা হল,তিনি কেবল কৃষি পন্যের দাম নিয়ন্ত্রনের কথা মডেলে এনেছেন।যে সকল পন্য আমদানীর পর ন্যার্যমুল্যে বিক্রয় করেনা,সে গুলোর জন্য কোন মডেল হবে?
পুর্ন প্রতিযোগিতামুলক বাজের ক্রেতা ও বিক্রেতা স্বাধীন।এখানে বিক্রেতার উৎপাদন খরচ,পরিবহন খরচ মুনাফা যদি বিবেচনায় না থাকে তবে কৃষক তার ন্যার্য পাওনা হতে বঞ্চিত হবে।তখন পন্য ঊৎপাদনে ঊৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।
।এখানে মজুদদার মুনাফাখোরদের বিষয়টি আসবে যখন সেটি কৃষি পন্য হবেনা।
আমি ফেরানস হতে বলছি।দেখুন পেরিস হতে টুলুস শহরের দুরতত গড়ে ৫০০ কিলোমিটার।এখানে আমরা যখনই সবজি কিনি ব্যেবসার জন্যে নিয়ে আসি ৫০০ কিলোমিটার দুরে।এখানে এদের একটি কিলোমিটার রেট ধরা হয়।যা খুবই কম এবং তা নিরধারন করে দেয়া আচে।আমি যদি টমেটু কিনে তাকি ১ ইউরো পেরিসে তা টুলুস আসার পর হবে ১ কেজিতে ১.২০ ইউরো সেনটিম।এখানে কারো কুন খমতা নেই যে ১ টাকার পন্য ২০০ টাকা করে দেয়া যাবে।এরা এতো কঠিন ভাবে মেনেজ করে কুন সিনডিকেড করার খমতা কারোর নাই।
আর পুরা বিষয় টি কপে থাকে নিজ নিজ এলাকার মেওর মিউনিসিপাল ও পুলিস।
সরকার যা নিরাধার করে দেবে তা থেকে বাড়ানো হ্য় যায়গা বুজে পন্যের দাম নিরধারন করে লকেল পরসাশন।
আমার খুবই ভালো লাগল এই ভাইয়ে কথা শুনে।
বাজার নিয়ন্ত্রণ পানির মতন সহজ, বেশি প্যাঁচানোর দরকার নেই
১/ প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্যে পণ্য কেনা ( হাট বাজার থেকে পণ্য কেনার কোন প্রয়োজন নেই)
২/ টাটকা শাকসবজি পরিবহনের জন্য সরকারি বি,আর,টিসি সিতাতাপ নিয়ন্ত্রিত পরিবহনের ব্যবস্থা করা।( ৩ ঘন্টা যেকোন প্রান্তে পৌঁছানো যায় তাই খরচ কম)
৩/ সারা বাংলাদেশে পাইকারি বাজারগুলোতে নির্ধারিত মূল্যে পণ্য সরবরাহ করা
মনে রাখতে হবে সারা বাংলাদেশে এখন ছাত্রসমাজ ও সমন্বয়ক আছে তাই দায়িত্ববানদের দায়িত্ব দিতে হ
এক দম টিক বলেছেন
প্রতিটা বাজারে ডিজিটাল স্কিন দেওয়া হোক যেখানে প্রতিটা সবজি দ্রব্যমূল্যের দাম রেট দেওয়া থাকবে প্রতিদিনের রেট প্রতিদিন দেয়া হোক
এগুলোতে ইউটিউবার, মেইনস্টিমমিডিয়া,গুলো দারুণ ভুমিকা পালন করতে পারে। 👍👍👍👍👍👍
এটা একটা মহান উদ্যোক, এই নিয়মটি ব্যাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের মাটিতে সিন্ডিকেট থাকবে না ইনশাল্লাহ।
স্যার আপনার মাধ্যমে এ দেশের সহজ সরল মানুষের জন্য যদি কৃষি মন্রনালয় প্রত্যেক উপজেলা বা ইউনিয়নে একটি করে কৃষি খামার করা সম্ভব হতো যেখানে সিজনাল শাক সবজি-বয়লার ইত্যাদি চাষের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে প্রত্যেক উপজেলা বা ইউনিয়নে বেকারত্ব সমস্যা কিছু টা হলে কমবে পাশাপাশি শহর বা দূর দূরান্ত থেকে পাইকারি আনতে হতনা।
এতে দেশের আমদানি কমবে,
যদি প্রতি উপজেলায় একটি বা দুটি করে কৃষি খামারের ব্যবস্থা করা যায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় তাহলে সরকার যেমন খামার থেকে লাভবান হবে পাশাপাশি ২০ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
মডেল বাস্তব সম্মত, ইমপ্লিমেন্টেশন সম্ভব।
Very good idea! Must appreciate. Please take into consideration. Digitalization also could be added.
খুব সুন্দর প্রস্তাবনা❤
মানুষের নৈতিক চরিত্র যতক্ষণে ঠিক না করতে পারবে ততোক্ষণে মূল্য নিয়ন্ত্রণ ঠিক করতে পারবে না ।
পরিকল্পনাটি অনেক সুন্দর। তবে, পণ্য বোঝাই যানবাহন গুলো কে সকল প্রকার চাঁদা মুক্ত, সিন্ডিকেট মুক্ত, সর্বোপরি দুর্নীতিমুক্ত না করতে পারলে কোন ফল আসবে না এই পরিকল্পনায়। সরকারের সদ ইচ্ছা এবং দুর্নীতিমুক্ত করতে পারলে এটি সম্ভব।
সুন্দর পরিকল্পনা।
এ ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ের খরচ তদারকি করলেই সঠিক মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। আমদানি কৃত দ্রব্যের মুল্য যে দেশের দ্রব্যে সে দেশের বাজার জাচাই করলেই সঠিক মুল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হবে।
Very good project but only the implementation needs to monitor properly ❤❤❤❤❤
Sir right bolese ebabe korlei thik hobe ami mone kori
জনাব আবিদ হাসানকে এখনই 17:39 বাজার নিয়ন্ত্রন উপদেষ্টা করা হোক।
স্যার আপনার চিন্তা বেশ ভালো। তবে আরেকটা কথা বলতে চাই,স্যার আপনি কি কখনো প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়েছেন? আমি দেখেছি ঢাকা থেকে ট্রাকে করে সকাল বেলায় কাচাসবজী দ্বিতীয় ব্যাক্তির কাছে কিনে দুপুরের মধ্যেই ঢাকায় রওনা হয়,এক্ষেত্রে আপনার ওই কমিটির কাজ কি হবে?
এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাএ ছএীদের পার্ট টাইম নিয়োগ দেয়া হোক
পরিকল্পনা করতে করতে সময় শেষ হয়ে যাবে বাস্তবায়ন হবে না।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত উপস্থাপনের জন্য ধন্যবাদ।
Very good idea
বই এর ভাষা আর মুখের ভাষা এক নই।ভালো মানুষ তৈরি করার ব্যবস্তা করেন।
Excellent plan, appreciate ur effort to create this master plan. do the needful to implement this master plan at the earliest.
Just wow
প্রতিদিন উপজেলা,জেলা,বিভাগের জিনিস পত্রের দাম আলাদা আলাদা প্রতিটি মোবাইলের সিমে মেসেজ আকারে দিলে বাজার দর নিয়ন্ত্রণ হবে
সাত দিনে কেন সাত বছরেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না যতক্ষণ পর্যন্ত ইসলামী আইন কায়েম করা হবে
পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র বাঙলাদেশের মানুষ এইরকম জিনিসের দাম মাথায় উঠে। আর কেউ নামাতে পারে না।😂😂😂
প্রত্যেকটি বাজারের দোকান এবং আরতের যেই ভাড়া তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
খুবই ভালো উদ্দোগ। কিন্ত চোর না শুনে ধর্মের কাহিনি।
আপনিইতো Contradictory বক্তব্য দিয়েছেন। বললেন আইন ও বিধির প্রয়োজন নেই আবার মজুদ আইনের কথাও বললেন। এতো সহজ না। সিন্ডিকেট অনেক বেশি স্মার্ট।
পেয়াজ ১৫০, আলু ৭৫, সরিষা তেল ২২৫ সহ সব সবজির দাম অনেক বেশি 😢
ভালো দ্রুত বাস্তবায়ন চাই...
এভাবেই সবাই তার জায়গা থেকে আইডিয়াগুলো উপস্থাপনা করবেন
যারা এই মনিটরিং করবে তাদের ও জবাবদিহিতার অধীনে থাকতে হবে তাহলে হয়তো সফল হতে পারে।
এবং যারা তদারকি করবে তাদের নিয়োগের সময় নৈতিক দায়িত্ব সম্পন্ন লোককে দায়িত্ব দিতে হবে।
সিন্ডিকেট আরও শক্তিশালী করার ব্যাবস্হা করা বিনা আর কিছু না। সহজ সমাধান মুল্যতালিকার প্রাত্যহিক আপডেট ওয়েবসাইট করা, যা দেখে ক্রেতা নিজেই যেন জানতে পারে এবং বিক্রেতার মুল্যতালিকার সাথে মিলিয়ে ক্রয় করতে পারে এবং অসংগতি পেলে সংশ্লিষ্ট নাম্বারে জানবে সমাদান পাবার লক্ষে
Take hat off to dear Officer for your talents ,exploring and working out. Countrymen will remain indebted if all come out to enrich the measures.