কিবলা কি? কিবলার দিকে ফিরতে বলছেন কেন?
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 21 ต.ค. 2024
- QURAN STUDY & RESEARCH FOUNDDATION
মোস্তফাঃওয়াহিদুজ্জামান এই লোগোটির উপর ক্লিক করে, ভিডিও অপশন পাবেন,ভিডিওর উপর ক্লিক করে,প্রতিদিনের কুরআন পড়া দেখুন এবং শুনুন ,,লাইভ অপশনে ক্লিক করে সূরা ফাতিহা থেকে নাস পয্যন্ত ধারাবাহিক ভিডিও গুলো দেখুন।
শব্দ বা আয়াতের বিষয় ,কারো কোন প্রশ্ন থাকলে,আমি তাদেরকে বলবো,একাধিক ট্রান্সলেশন করা ব্যক্তিদের কুরআন পড়ুন,আর আমার কুরআন ট্রান্সলেশন করাটা শুনুন,এবং তাদের সাথে মিলিয়ে মিলিয়ে দেখুন, তাহলে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
কুরআন পড়ুন বুঝে পড়ুন,কুরআন শুনুন বুঝে শুনুন,সেই অনুযাই নিজের জীবন নিজে গড়ুন।
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন, লাইক কমেন্ট শেয়ার করুন ,এবংপড়াগুলো ছড়িয়ে দিন
আলোচকঃ সনামধন্য আলেমেদ্বীন মৃত জনাব আঃরহিম সাহেব তার সুযোগ্য তৃতীয় পুত্র
জনাব মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান
যোগাযগঃ
মুহাম্মদ রনি ইসলাম-01713425833
মোহাম্মাদুল্লাহ- 01715661949
এনায়েত করিম- 01713419133
সোহরাব হোসেন- 01716590066
জসিমউদ্দিন- 01787795219
#QSRFDHAKA
#মোস্তফাঃওয়াহিদুজ্জামান
#MustafaWahiduzzaman
#QuranTilawatBangla
#QSRF
❤❤❤❤❤
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
আমি হাসান শুনছি রহমতপুর বরিশাল থেকে, ধন্যবাদ আপনাকে,,,,,,
Right
যদি প্রচলিত নামাজ কুরআনের সালাত না হয় তাহলে কিবলার প্রয়োজন হবে কেন? সব দিকই তো আল্লাহর। আর সালাত যদি আল্লাহর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা বুঝায় তাহলে তো কিবলামুখী হওয়া জরুরী নয়। মেহেরবানী করে বিষয়টি পরিস্কার করলে জটিলতা মুক্ত হওয়া সহজ হবে।
উনি ( মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান ) আসলে কুরআন এর কোন জ্ঞান নেননি - উনি ওনার মনগড়া তাফসীর করেন!
সামনে আরো কেবলার বিষয়ে ভিডিও আসবে সেগুলো দেখলে ক্লিয়ার হবে ইনশাল্লাহ।
@@FollowQuranQSRF ধন্যবাদ।
Kiblar proyojon hobe Quran panther jonno o path Kore allake shoron korar jonno dondayman hoye ar etai salat
@@FollowQuranQSRF দেবা, নিবা, জর্ণা সামনে থাকলে, কেবলা - সালাত এই রকময়ই হবে! তাছাড়া আপনি তো কারো করা তাফসীর ও পড়েন না - আপনি তো তাফসীর কারক!
পৃথিবীর কোনো তাফসীর কারক এই উদ্ভট তাফসীর করেন নি! আল্লাহ আপনার সঠিক বুজ দান করুক! আমিন
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
তারছিড়া ভাই, একটু কোরআন থেকেই মিলান ওনার সালাত, জেনে শুনে প্রতারণা করছে, কোরআনের সত্য গ্রহণ করেননি ৭৫:৩১ فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾فلا صدق و لا صلی ﴿۳۱﴾
সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি।
এই চারটি আয়াত মিলালেই ওস্তাদজির উত্তর পাওয়া যাবে - কোরআন থেকেই -
২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُكۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ كَمَا عَلَّمَكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾فان خفتم فرجالا او ركبانا فاذا امنتم فاذكروا الله كما علمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۲۳۹﴾
কিন্তু যদি তোমরা ভয় কর, তবে হেঁটে কিংবা আরোহণ করে (আদায় করে নাও)। এরপর যখন নিরাপদ হবে তখন আল্লাহকে স্মরণ কর, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিখিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না।
৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡكُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَكُمُ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡكٰفِرِیۡنَ كَانُوۡا لَكُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾و اذا ضربتم فی الارض فلیس علیكم جناح ان تقصروا من الصلوۃ ٭ ان خفتم ان یفتنكم الذین كفروا ان الكفرین كانوا لكم عدوا مبینا ﴿۱۰۱﴾
আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের সালাত কসর করাতে কোন দোষ নেই। যদি আশঙ্কা কর যে, কাফিররা তোমাদেরকে ফিতনায় ফেলবে*। নিশ্চয় কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
৪:১০২ وَ اِذَا كُنۡتَ فِیۡهِمۡ فَاَقَمۡتَ لَهُمُ الصَّلٰوۃَ فَلۡتَقُمۡ طَآئِفَۃٌ مِّنۡهُمۡ مَّعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡۤا اَسۡلِحَتَهُمۡ ۟ فَاِذَا سَجَدُوۡا فَلۡیَكُوۡنُوۡا مِنۡ وَّرَآئِكُمۡ ۪ وَ لۡتَاۡتِ طَآئِفَۃٌ اُخۡرٰی لَمۡ یُصَلُّوۡا فَلۡیُصَلُّوۡا مَعَكَ وَ لۡیَاۡخُذُوۡا حِذۡرَهُمۡ وَ اَسۡلِحَتَهُمۡ ۚ وَدَّ الَّذِیۡنَ كَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِكُمۡ وَ اَمۡتِعَتِكُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡكُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡكُمۡ اِنۡ كَانَ بِكُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ كُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَكُمۡ ۚ وَ خُذُوۡا حِذۡرَكُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ اَعَدَّ لِلۡكٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّهِیۡنًا ﴿۱۰۲﴾و اذا كنت فیهم فاقمت لهم الصلوۃ فلتقم طآئفۃ منهم معك و لیاخذوا اسلحتهم فاذا سجدوا فلیكونوا من ورآئكم و لتات طآئفۃ اخری لم یصلوا فلیصلوا معك و لیاخذوا حذرهم و اسلحتهم ود الذین كفروا لو تغفلون عن اسلحتكم و امتعتكم فیمیلون علیكم میلۃ واحدۃ و لا جناح علیكم ان كان بكم اذی من مطر او كنتم مرضی ان تضعوا اسلحتكم و خذوا حذركم ان الله اعد للكفرین عذابا مهینا ﴿۱۰۲﴾
আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায় এবং তারা তাদের অস্ত্র ধারণ করে। এরপর যখন সিজদা করে ফেলবে, তখন তারা যেন তোমাদের পেছনে অবস্থান নেয়। আর অপর একটি দল যারা সালাত আদায় করেনি তারা যেন তোমার সাথে এসে সালাত আদায় করে এবং তারা যেন তাদের সতর্কতা অবলম্বন ও অস্ত্র ধারণ করে। কাফিররা কামনা করে যদি তোমরা তোমাদের অস্ত্র-শস্ত্র ও আসবাব-পত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও তাহলে তারা তোমাদের উপর একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়বে। আর যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কোন কষ্ট হয় অথবা তোমরা অসুস্থ হও তাহলে অস্ত্র রেখেদেয়াতে তোমাদের কোন দোষ নেই। আর তোমরা তোমাদের সতর্কতা অবলম্বন করবে। নিশ্চয় আল্লাহ কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছেন লাঞ্ছনাদায়ক আযাব।
৪:১০৩ فَاِذَا قَضَیۡتُمُ الصَّلٰوۃَ فَاذۡكُرُوا اللّٰهَ قِیٰمًا وَّ قُعُوۡدًا وَّ عَلٰی جُنُوۡبِكُمۡ ۚ فَاِذَا اطۡمَاۡنَنۡتُمۡ فَاَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ۚ اِنَّ الصَّلٰوۃَ كَانَتۡ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ كِتٰبًا مَّوۡقُوۡتًا ﴿۱۰۳﴾فاذا قضیتم الصلوۃ فاذكروا الله قیما و قعودا و علی جنوبكم فاذا اطماننتم فاقیموا الصلوۃ ان الصلوۃ كانت علی المؤمنین كتبا موقوتا ﴿۱۰۳﴾
অতঃপর যখন তোমরা সালাত পূর্ণ করবে তখন দাঁড়ানো, বসা ও শোয়া অবস্থায় আল্লাহর স্মরণ করবে। অতঃপর যখন নিশ্চিন্ত হবে তখন সালাত (পূর্বের নিয়মে) কায়েম করবে। নিশ্চয় সালাত মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয।
আব্দুস সালাম পাবনা থেকে,
Yes 🥰 sirr
মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে না আসলে আমরা পবীএ কোরান পেতাম ? উত্তর দিন ।
মাজার নিয়ে আপ্অনাদের আরও গবেষণার প্রয়োজন আছে। ।
মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফেরাও। মসজিদুল হারামের দিকে ফিরে সালাত পড়তে কোরআনের কোথাও বলা হয়নি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ”মসজিদুল হারামের দিকে মুখ ফেরাও “-এর অর্থ কী?
..
95% agunkhor molla .
সালামুন আলাইকুম