যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
সব ঠিক আছে। কিন্তু সারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আলেম বলেন কেনো। সারা পৃথিবীর অন্যতম বড় আলেম অথবা বড় আলেমের একজন বলেন। তাতে হুজুরের মূল্যায়ন কম করা হবে না।
মানুষকে সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য উলামারা অনেক ঘটনা বলেন এটা নিয়ে অনেক মানুষ নানা কথা লিখে এটা একেবারেই ঠিক না এসব লিখার জন্যও আাললাহপাকের কাছে জবাব দিতে হবে
আপনি আপনার হিল চালু করেছেন, অর্থাৎ আপনি পিছনের দিকে ফিরে গেছেন। এবং হিল: 'আক্ব' এর বহুবচন, যা হক, এবং যে তার গোড়ালির উপর ঘুরছে সে পথনির্দেশ ছাড়াই হাঁটছে, যে তার মুখ নিচু করে হাঁটে, এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বর বলেছেন: "সে কি মুখ থুবড়ে হেঁটে হেঁটে যায়, না যে সোজা পথে হাঁটে? : যদি সে মারা যায় বা নিহত হয়, তাহলে তুমি কি তোমার গোড়ালিতে ফিরে যাবে, আর যে তার গোড়ালিতে ফিরে যাবে? ঈশ্বরের কোন ক্ষতি হবে না, এবং ঈশ্বর কৃতজ্ঞকে পুরস্কৃত করবেন তিনি তার গোড়ালিতে ফিরে যান: তিনি তার মতামত বা বিশ্বাস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন, ধর্মত্যাগ করেন “যে তার মুখ ফিরিয়ে নেয় সে দুনিয়া ও আখেরাত হারাবে, এবং মুহাম্মাদ তার আগে রসূল হয়ে গেছে আল-আওয়াম এবং আল-মিকদাদ বিন আল-আসওয়াদ মুশরিকদের আক্রমণ করেছিল এবং তাদের পরাজিত করেছিল এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁর সাথীরা বহন করেছিলেন, তাই তারা আবু সুফিয়ানকে পরাজিত করেছিল এবং যে কেউ তার পিঠে ফিরেছিল। অর্থ: তিনি তার ধর্ম সম্পর্কে ফিরে আসেন, "কোন কিছুই ঈশ্বরের ক্ষতি করবে না," অর্থ: এটি ঈশ্বরের গৌরব, আধিপত্য বা কর্তৃত্বকে হ্রাস করবে না, এই আয়াতগুলি উহুদের যুদ্ধের পরে নাযিল হয়েছিল এবং এটি একটি ভূমিকা। নবীর মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি, আল্লাহ তাকে আশীর্বাদ করুন এবং তাকে শান্তি দিন তাদের হত্যা তাদের অনুসারীদের প্রভাবিত করেনি এবং যে গোত্রগুলো তাদের গোড়ালির দিকে ফিরে গিয়েছিল তাদের এই সতর্কবাণী ও উপদেশ থেকে কোন লাভ হয়নি, ফলে তারা ইহকাল ও পরকালকে হারিয়েছে, অর্থাৎ তাদের সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া এবং তাদের কুফরী : লোকটির নিতম্ব, এবং বলা হয়েছিল: গোড়ালি, এবং এর বহুবচন হল: বর্ণনা করা হয়েছে: আগুনের গোড়ালির জন্য দুর্ভোগ আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি বলেন: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের থেকে পিছিয়ে গেলেন আমরা একটি সফরে গিয়েছিলাম, এবং আমরা বিকেলের মধ্যে নিজেদেরকে ক্লান্ত দেখতে পাই, তাই আমরা অজু করতে শুরু করি এবং আমাদের পা মুছতে শুরু করি তারপর তিনি তার কণ্ঠের শীর্ষে ডাকলেন: আগুনের গোড়ালির জন্য হায়, এবং শব্দটি " আকাব” এবং এর ডেরিভেটিভগুলি এসেছে কোরানে ছয়টি অর্থ: প্রথমটি যন্ত্রণার অর্থে এবং এই অর্থটি কুরআনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে। তা থেকেই সর্বশক্তিমানের বাণী: তাহলে আমার শাস্তি কেমন হলো, অর্থ: আমার আযাব? তাঁর এই কথার অনুরূপ, আল্লাহ তায়ালা রসূলদের মৃত্যুর পর তাদের অনুসারীদের জন্য কঠোর শাস্তি দেন, যদি তিনি এই অবস্থানে থাকেন, তাহলে কি আপনি ফিরে যাবেন? , এবং তা সত্ত্বেও, যদি সে মারা যায় বা নিহত হয়, আপনি আপনার গোড়ালিতে ফিরে যান, তাহলে অন্য কিছু আরও উপযুক্ত, এবং এটি ঈশ্বরের পক্ষ থেকে অস্বীকার - বরকতময় এবং পরাক্রমশালী - যে তার গোড়ালিতে ফিরে যায়, তার বিরুদ্ধে। মহানবী (সাঃ) ও তাঁর পরিবার ও সাথীদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক এবং আপনার নেককার বান্দাদের মধ্যে সত্য, ন্যায় ও ন্যায়বিচার সহকারে আসুক এবং আল্লাহর রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের প্রভু মুহাম্মাদ এবং তাঁর পরিবার ও সাহাবীদের উপর এবং শান্তি বর্ষিত হোক হে আল্লাহ, আমিন, বিশ্বজগতের প্রভু।☝☝🤲🤲☝☝
হুজুরঃ আমিতো আপনাকে নিয়ে চিন্তিত, কারণ আপনি কোন একদিন সুন্নতকে অবজ্ঞা করেছেন সেটা আমরা দেখেছি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার সুন্নতের অবজ্ঞা করবে সে আমাদের দলের অন্তর্ভুক্ত নয়, মিয়া আপনার তো আবার তওবা করে মুসলিম হওয়া উচিত পুনরায়,
তিনি যদি ভুল করেন সেটা ভুল হিসেবেই গণ্য হবে, আপনার অনেক শাইখ সরাসরি নিজের মতের বাইরে গেলে হাদীসকেই অস্বীকার করে বসে সেটার জবাবটাও দেন দেখি।তাদের নতুন করে ইমান কি আনতে হবে নাকি হবেনা।
এই কথা সঠিক নয়! বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম হলো! সৌদি আরবের আররাবিতাতুল আল ইসলামিয়া এর সম্মানিত সভাপতি আল্লামা শাইখুল ইসলাম শায়েখ সালেহ আল ফাওজান আল ফাওজান হাফিযাহুল্লাহ! আর সেখান কার একজন সাধারণ সদস্য মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানি!
২০২০ সালে সারা পৃথিবীর ৫০০ জন শ্রেষ্ঠ আলেমদের মধ্যে থেকে তকি উসামানী সাহেবকে বর্তমান সময়ের সর্বশ্রেষ্ঠ অলেম নির্বাচিত করা হয়। সম্মেলনটি তুরস্কতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সারা পৃথীবির সম্মিলিত ফিকাহ একাডেমি এর উনি নায়েবে রইচ (উপ প্রধান)। ফিকাহ একাডেমীটি ও আই সি কতৃক পরিচালিত। আরও অনেক কিছু বলা যায়। সব বলতে শুরু করলে হয়ত অনেক সময় লেগে যাবে। আপনার দৃষ্টিতে অন্য কাউকে ভাল লাগতে পারে। কিন্তু মতই ঠিক, আর যে বিষয় এ পৃথিবী অনেকেই একমত সেটা ভুল, এমন ধারনা রাখা ঠিক না।
@@PowerpointBD tui koira kare bolli?? Tui gea waj kor. Aigula tui tukari koris na alemder Allah ekbare pongu koira ghore bosay dibo. Sala murkho bortomane bisse 500 Jon alem sera nirbachito hoyce tar moddhe srestho hoyce taki usmani hujur. Sala na jaina aisob bolis na alem der. Beafob kothakar. Bongser porichoy dis na. Aivabe
উসমান তাকী মরবে এক দিক দিয়ে আর এরা তার মাজার তৈরি করবে আরেক দিক দিয়ে তারপর উসমান তাকীর অলৌকিক কেচ্ছা কাহিনি দৈনিক হাজার হাজার হাজার আবিষ্কার করে ফেলবে ।
হুজুর আপনার কথা সঠিক নয় বাংলাভাষা ভাসি সবচেয়ে বড় আলেম হয়েছে শায়েখ মতিউর রহমান মাদানি তার কোরআনের সব শুরা তাফসির আছে ইউটিউবে আপনি শুনুন সঠিক ইসলাম পেয়ে যাবেন ok
"কী মধুর একটি বাক্য" "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ❤
ভালোবাসাটা যদি নামাজের হয় ।
তাহলে ফলাফলটা হবে জান্নাত।
হুজুরের বয়ান অনেক উপকারী
সুন্দর একটি আলোচনা সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
Masha Allah Taqi Usmani..❤❤❤🇵🇰🇵🇰🇵🇰
আলহামদুলিল্লাহ, সকলকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
ওহে আললাহ আপনি তাকে মুসলিম বিশের সকল মানুষের জন্য কবুল করুন
🥰অনেক সুন্দর আলোচনা 🥰
সুবহানআল্লাহ
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিনে, আমিন
আমাদের সবাই এমন হতো ।আল্লাহ্
ইয়া আল্লাহ তোমার
আসমান জমিনের সকল গজব।
- থেকে সবাইকে রক্ষা করো।
- আমিন
আমিন
Allah tala jeno takiu usmani mato sabaik parar towfik dan karun
আল্লামা তাকী উসমানী বর্তমান যুগের ফকিহ
তাকী ওসমানির মত বড় আলেম বর্তমানে আর নাই।
Right
Jakir naik
@@muhammadabulkalam426 no
@@samiulhaqueshajib3571 জাকির নায়েক জ্ঞানী ব্যাক্তি তবে আলেম না
Zakir Naik boro in the world
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
পীর,অলীদের কাহিনী বলার মধ্যে কল্যান আছে।
জগৎ সেরা আলেম
আল্লাহর আকবর
মাশ আল্লাহ অসাধারণ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ মারহাবা ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আমিন ছুম্মা আমিন
আল্লাহ কবুল করুক আমিন
ডঃ মুফতি এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ও তার ছাত্র❤️
❤❤❤
তাহলে বুঝ তাকি উসমানি বলে মিলাদ বেদআত আর আব্বাসি বলে মিলদা না পড়লে কাফের😂
আলহামদুলিল্লাহ আমিন আমিন আমিন
মাশাআললাহ . সত্যি ঠিক বলেছেন
সুবহানআল্লাহ বয়ানটা অনেক সুন্দর
আমীন ছুম্মা আমীন
Tariq jameel💘💘❣️
আল্লাহ এমন বক্তাদেরকে এখলাস দান করুন এবং হার লাইনে সাহায্য করূন।
অালহামদু লিল্লাহি চুম্মা অামিন চুম্মা অামিন
তকি উসমানি বড় আলেম
মাসাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা
হাফিজুর সিদ্দিকি.গলাকাটা.বক্তার তনে. কত ভালা ওয়াজ
Mash Allah
Al Hamdulillah
বর্তমান যুগের ফকিহ আল্লামা তাকি ওসমানী ❤
subhanallah
সুবহানাল্লাহ
মাশাআল্লাহ্
mashallah
SUBHAN ALLAH
মাশা- আল্লাহ
আল্লাহু আকবার ❤❤❤❤
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আলেম আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেব
মাশাআল্লাহ
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম।
কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন?
আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না?
যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা।
একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি।
তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি।
পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আল্লাহু আকবার
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
Mr toki osmani is not only the asset of Pakistan, but also the asset of the whole Muslim world.
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
Subhanallah
আলহামদুলিল্লাহ
Good
রাইট ❤
Full waz ta din
মাশাল্লাহ
আমিন
ফি আমানিল্লাহ্
🥰🥰🥰
allah amakeo adobwala banai dek.
masa Allah❤💟💚💙💛💜
সব ঠিক আছে। কিন্তু সারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আলেম বলেন কেনো। সারা পৃথিবীর অন্যতম বড় আলেম অথবা বড় আলেমের একজন বলেন। তাতে হুজুরের মূল্যায়ন কম করা হবে না।
Vaya apnara sob kothar vul dhoren na. Ta ki usmani hujur j ki.jara onak kache theka dekce Tara sobay ai kothay bole.
ত্বকী উসমানির এলেমের পরিমান বুঝার মত এলেম আপনার নাই
উনি বলেছেন বতর্মানের কথা ভলোকরে সনেন ভাই
আপনার মাথায় তো নবীর সুন্নত আছে, সব ঠিকঠাক, মানুষের এত ভূল খুজেন কেনো??
বর্তমানে পৃথিবীর সবচাইতে বড়ো আলেম তকি উসমানি সাহেব,,
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ
masaallah
👍👍👍👍
valo asen apni
মানুষকে সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য উলামারা অনেক ঘটনা বলেন এটা নিয়ে অনেক মানুষ নানা কথা লিখে এটা একেবারেই ঠিক না এসব লিখার জন্যও আাললাহপাকের কাছে জবাব দিতে হবে
কোরআন মাজীদ থেকে ওয়াজ করুন
এদের কোরআনের জ্ঞান নাই থাকলে কেচ্ছা নিয়েভপরে থাকতো না ভাই
বর্তমান Dr JAKIR NAYEK পৃথিবীতে সব চাইতে বড় আলেম।
Tomi vhul bolco
BoroAllama alem taki usman
জাকির নায়েক বাংলা আলেম
তিনি ধর্মতত্ত্বে খুব পারদর্শী। তার বিকল্প পূথিবীতে নাই।
ভাই আপনি তো আলেম মানে বুঝেন না। ডক্টর জাকের নায়েক হলো ইসলামিক স্কলার। স্কলার আর আলেমের মধ্যে পাথর্ক্য আছে।
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲💐💐💐😭😭😭😂😂🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️🔥❤️🔥🕋
❤❤❤💯💯💯❤❤❤
wow.... So fine KISSA
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ/বড় আলেম নয়
তিনি বর্তমানে সেরা মুফতি এটা সত্য।
বর্তমানে বড় আলেম হল
ড.আব্দুর রহমান আল আরিফি (হাফিজাহুল্লাহ)।
নাম ও শুনিনাই
খোঁজ নে অনার বিষয়ে বিস্তারিত শুনবেন /জানবেন।
আপনি হয় ত বিশ্ব সেরা প্রভাবশালী ইসলামি স্কলার দের কাউকে চিনেন না।
@@jkbhuiyan1345 আঃ রহমান আল আরেফী যেমন অনেক বড় আলেম তেমনি তাকী উসমানী হলো শেষ্ঠ মুফাক্কীরূল ইসলাম এটাও ঠিক✅
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সেরা মুফতী হতে হলে আগে বড় আলেম হতে হয়।
আপনি আলেমের ভিসায় কি জানেন আলেম কে বড় আর কে ছোট বর্তমানে ত্বকি ওসমানের উপারে কোন বড় আলেম নাই
দৈনিক অডিও হাদিস, পবিত্রতার ফযীলত ও এই ব্যাপারে কঠোরতা / আলোর পথ (পাঠ ৩) Ansari BD
th-cam.com/video/5ZyBhF95u_U/w-d-xo.html
এ হুজুর আছে কোরআনের কথা না বলে অন্য হুজুরের কিচ্ছা বলবে।।শুনুন
ওয়াজ বুঝেন কিছু,,
তোর এত হিংসা কেনো
অন্যতম বড় বলেন। সাইয়েদ কামাল উদ্দিন জাফরী অন্যতম সেরা আলেম।
Innalillahi
জাফরির জীবন গেছে ফেত্নাবাজি করতে করতে
মুফতি তকী ওসমানীর যত হাজার হাদিস মুখস্ত আছে কামালউদ্দিন জাফরীর শিক্ষা জীবনের এতোগুলো হাদিস পড়েছে মনে হয় না
আপনাকে কি তাকি উসমানি বলে গিয়েছিল যে আমার এতহাজার হাদিস মুখস্ত আছে!!
🍉
Amin
এরকম কিচ্ছা কাহিনী বলে বলে সাধারণ মানুষের ব্রেন ওয়াশ করে।
আপনি আপনার হিল চালু করেছেন, অর্থাৎ আপনি পিছনের দিকে ফিরে গেছেন। এবং হিল: 'আক্ব' এর বহুবচন, যা হক, এবং যে তার গোড়ালির উপর ঘুরছে সে পথনির্দেশ ছাড়াই হাঁটছে, যে তার মুখ নিচু করে হাঁটে, এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বর বলেছেন: "সে কি মুখ থুবড়ে হেঁটে হেঁটে যায়, না যে সোজা পথে হাঁটে? : যদি সে মারা যায় বা নিহত হয়, তাহলে তুমি কি তোমার গোড়ালিতে ফিরে যাবে, আর যে তার গোড়ালিতে ফিরে যাবে? ঈশ্বরের কোন ক্ষতি হবে না, এবং ঈশ্বর কৃতজ্ঞকে পুরস্কৃত করবেন তিনি তার গোড়ালিতে ফিরে যান: তিনি তার মতামত বা বিশ্বাস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন, ধর্মত্যাগ করেন “যে তার মুখ ফিরিয়ে নেয় সে দুনিয়া ও আখেরাত হারাবে, এবং মুহাম্মাদ তার আগে রসূল হয়ে গেছে আল-আওয়াম এবং আল-মিকদাদ বিন আল-আসওয়াদ মুশরিকদের আক্রমণ করেছিল এবং তাদের পরাজিত করেছিল এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁর সাথীরা বহন করেছিলেন, তাই তারা আবু সুফিয়ানকে পরাজিত করেছিল এবং যে কেউ তার পিঠে ফিরেছিল। অর্থ: তিনি তার ধর্ম সম্পর্কে ফিরে আসেন, "কোন কিছুই ঈশ্বরের ক্ষতি করবে না," অর্থ: এটি ঈশ্বরের গৌরব, আধিপত্য বা কর্তৃত্বকে হ্রাস করবে না, এই আয়াতগুলি উহুদের যুদ্ধের পরে নাযিল হয়েছিল এবং এটি একটি ভূমিকা। নবীর মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি, আল্লাহ তাকে আশীর্বাদ করুন এবং তাকে শান্তি দিন তাদের হত্যা তাদের অনুসারীদের প্রভাবিত করেনি এবং যে গোত্রগুলো তাদের গোড়ালির দিকে ফিরে গিয়েছিল তাদের এই সতর্কবাণী ও উপদেশ থেকে কোন লাভ হয়নি, ফলে তারা ইহকাল ও পরকালকে হারিয়েছে, অর্থাৎ তাদের সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া এবং তাদের কুফরী : লোকটির নিতম্ব, এবং বলা হয়েছিল: গোড়ালি, এবং এর বহুবচন হল: বর্ণনা করা হয়েছে: আগুনের গোড়ালির জন্য দুর্ভোগ আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি বলেন: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের থেকে পিছিয়ে গেলেন আমরা একটি সফরে গিয়েছিলাম, এবং আমরা বিকেলের মধ্যে নিজেদেরকে ক্লান্ত দেখতে পাই, তাই আমরা অজু করতে শুরু করি এবং আমাদের পা মুছতে শুরু করি তারপর তিনি তার কণ্ঠের শীর্ষে ডাকলেন: আগুনের গোড়ালির জন্য হায়, এবং শব্দটি " আকাব” এবং এর ডেরিভেটিভগুলি এসেছে কোরানে ছয়টি অর্থ: প্রথমটি যন্ত্রণার অর্থে এবং এই অর্থটি কুরআনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে। তা থেকেই সর্বশক্তিমানের বাণী: তাহলে আমার শাস্তি কেমন হলো, অর্থ: আমার আযাব? তাঁর এই কথার অনুরূপ, আল্লাহ তায়ালা রসূলদের মৃত্যুর পর তাদের অনুসারীদের জন্য কঠোর শাস্তি দেন, যদি তিনি এই অবস্থানে থাকেন, তাহলে কি আপনি ফিরে যাবেন? , এবং তা সত্ত্বেও, যদি সে মারা যায় বা নিহত হয়, আপনি আপনার গোড়ালিতে ফিরে যান, তাহলে অন্য কিছু আরও উপযুক্ত, এবং এটি ঈশ্বরের পক্ষ থেকে অস্বীকার - বরকতময় এবং পরাক্রমশালী - যে তার গোড়ালিতে ফিরে যায়, তার বিরুদ্ধে। মহানবী (সাঃ) ও তাঁর পরিবার ও সাথীদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক এবং আপনার নেককার বান্দাদের মধ্যে সত্য, ন্যায় ও ন্যায়বিচার সহকারে আসুক এবং আল্লাহর রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের প্রভু মুহাম্মাদ এবং তাঁর পরিবার ও সাহাবীদের উপর এবং শান্তি বর্ষিত হোক হে আল্লাহ, আমিন, বিশ্বজগতের প্রভু।☝☝🤲🤲☝☝
কান্দেন না কেন?আপনার ওয়াজে তো কান্দনই আসল কথা। এত এত চোখের জল সাগরও শুকিয়ে যাবে তবুও আপনার চোখের জল ফুরায় না।
সব ঠিক আছে কিন্তু ওয়াজ এবং জিকিরে লাফালাফি বন্ধ করেন।
😂😂😂😮
To ke boro alem mia
Ki bole oni bore boro alam thole Abdur rohoman sudaise,ki ar Salah Al fowjan ki
হুজুরঃ আমিতো আপনাকে নিয়ে চিন্তিত,
কারণ আপনি কোন একদিন সুন্নতকে অবজ্ঞা করেছেন সেটা আমরা দেখেছি,
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার সুন্নতের অবজ্ঞা করবে সে আমাদের দলের অন্তর্ভুক্ত নয়,
মিয়া আপনার তো আবার তওবা করে মুসলিম হওয়া উচিত পুনরায়,
তিনি যদি ভুল করেন সেটা ভুল হিসেবেই গণ্য হবে, আপনার অনেক শাইখ সরাসরি নিজের মতের বাইরে গেলে হাদীসকেই অস্বীকার করে বসে সেটার জবাবটাও দেন দেখি।তাদের নতুন করে ইমান কি আনতে হবে নাকি হবেনা।
এই ঘটনা আরেকজন কাওমি আলেম ওয়াজে ইমাম আবু হানিফা রঃ খেএে বলেছেন। কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা।
জর্দাখোর জাহেল বক্তাগুলা কখন কি কার কেচ্চা কাহিনী বলে নিজেরাও জানে না ।
তাকি উসমানির কথা অনুযায়ী যদি আপনারা চলতেন তাহলে আপনারা এতো বিদআত করতেন না।
Beshi pump dio na.
এই কথা সঠিক নয়! বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম হলো! সৌদি আরবের আররাবিতাতুল আল ইসলামিয়া এর সম্মানিত সভাপতি আল্লামা শাইখুল ইসলাম শায়েখ সালেহ আল ফাওজান আল ফাওজান হাফিযাহুল্লাহ! আর সেখান কার একজন সাধারণ সদস্য মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানি!
Vul
ওনি ভালো আলেম এটা ঠিক আছে তবে ওনি দুনিয়ার মধ্যে সব চেয়ে বড় আলেম এটা ভুল
হুজুর সাহেব কথা বলার আগে একটু চিন্তা করে বলুন
২০২০ সালে সারা পৃথিবীর ৫০০ জন শ্রেষ্ঠ আলেমদের মধ্যে থেকে তকি উসামানী সাহেবকে বর্তমান সময়ের সর্বশ্রেষ্ঠ অলেম নির্বাচিত করা হয়। সম্মেলনটি তুরস্কতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সারা পৃথীবির সম্মিলিত ফিকাহ একাডেমি এর উনি নায়েবে রইচ (উপ প্রধান)। ফিকাহ একাডেমীটি ও আই সি কতৃক পরিচালিত। আরও অনেক কিছু বলা যায়। সব বলতে শুরু করলে হয়ত অনেক সময় লেগে যাবে।
আপনার দৃষ্টিতে অন্য কাউকে ভাল লাগতে পারে। কিন্তু মতই ঠিক, আর যে বিষয় এ পৃথিবী অনেকেই একমত সেটা ভুল, এমন ধারনা রাখা ঠিক না।
তুই জানস তাইলে কেরা বড় আলেম নাম কো যত সব মূরখ মানুষ কই থেকে যে আসে না
@@mdsabuj9890 Vai apni jevabe bolsen evabe bolata thik na. Manusher sathe kharap babohar kora rasuler(sm) er sunnat na.
@@PowerpointBD tui koira kare bolli?? Tui gea waj kor. Aigula tui tukari koris na alemder Allah ekbare pongu koira ghore bosay dibo. Sala murkho bortomane bisse 500 Jon alem sera nirbachito hoyce tar moddhe srestho hoyce taki usmani hujur. Sala na jaina aisob bolis na alem der. Beafob kothakar. Bongser porichoy dis na. Aivabe
@@nishiakter Apni druto chokher doctor dekhan.
মারেফুল কোরআন তাফসিরটিতে অনেক ভুল রয়েছে
তোর জন্মে সমস্যা আছে রে
কে বলছে
ARE VHAI ETO BADA BADI KORA KI DORKAAR AMADER DESH BANGLA BUHARI PORA ALLAMA VHORTI KI FATWA LAGBE BOLUN....
বাংলাদেশের হুজুরেরা গল্প ছারা কিছুই বলেনা ওনারা কোরান হাদিসের কোন কথা বলেনা
তুই তাহলে কোনো বয়ান শুনবি না যদি শুনোছ তাহলে তোর বিচি কেটে ফেলবো
অলৌকিক ঘটনা শুনে মানুষ পীর পনথী হয়েছে। পীর যেখানে গুমরাহ সেখানে ।পীর পীর না করে কোরান হাদিসের অনুসরন করি।
উসমান তাকী মরবে এক দিক দিয়ে আর এরা তার মাজার তৈরি করবে আরেক দিক দিয়ে তারপর উসমান তাকীর অলৌকিক কেচ্ছা কাহিনি দৈনিক হাজার হাজার হাজার আবিষ্কার করে ফেলবে ।
তুই আমার ধন জানোস
আপনার মত গুডো মুর্খ পীর মুরিদের কি বুজবে
নামাজ পরেন ভাই
এই কাঠমোল্লা ? এতো মিছা কথা কেমনে কছ।
গাজাখুরি কথা
গাঁজা তো মনে হয় আপনে খান😊
বাটপার হুজুর
হুজুর আপনার কথা সঠিক নয় বাংলাভাষা ভাসি সবচেয়ে বড় আলেম হয়েছে শায়েখ মতিউর রহমান মাদানি তার কোরআনের সব শুরা তাফসির আছে ইউটিউবে আপনি শুনুন সঠিক ইসলাম পেয়ে যাবেন ok
ইন্না-লিল্লাহ আল্লাহ মাফ করুক।
আরে বুকা কার সাথে কার তুলোনা করলি,, তকি উসমানি সাহেবের পতি তর কুনো ধারনা নেই
কোথায় তাল গাছ আর কোথায় কচু গাছ পাগল ছাগল হলে বুজতাম। আপনি তো মানুষ আপনার মনমানসিকতা এমন নীচু কেন।
ওবালে হাদীসের দল বুঝবে কি
💢🇬🇧👲🏻🇧🇩💢09:92:22uk💚💢💙💢
🤎 আওলীয়া-য়ে- কেরাম - জিন্দাবাদ =•••। 🤎
💙💥💚💥💙💥💚💥💙💥💚💥💙
আল্লাহু আকবার