🌸 *নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন* ★ মোজেজা প্রকাশ হওয়া নবীদের পক্ষেই সম্ভব, নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বে অনেক মোজেজা প্রকাশ হয়েছিল, এখানে একদম ক্লিয়ার নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন। ★ কোরআন পাকের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ পাক নবীজির উপর ইমান আনতে বলেছিলেন পূর্বের নবীগণকে, তাহলে পূর্বের নবীরা তো আমাদের নবীজির অনেক আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন, এখানে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার যে নবীজির চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ হয়েছিল কিন্তু চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন, যদি চল্লিশ বছরের পূর্বে নবী না থাকতেন তাহলে পূর্বের নবীরা আমাদের নবীজির উপর ইমান আনলেন কীভাবে ??? 🔴 *কিছু মানুষের হাদীস অপব্যাখ্যা* নবীজি ইরশাদ করেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল, এই হাদীসকে কিছু মানুষ অপব্যাখ্যা করছে যে নবীজির তকদিরে অর্থাৎ ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, সত্যিকারের নবী ছিলেন না, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে তাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে সব নবীদের ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাহলে এটি আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই আলাদা ভাবে কেন বলা হয়েছে ? *উদাহরণ - কোনো হাফেজকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কবে থেকে হাফেজ তাহলে হাফেজ উত্তর দিবে- যেই বয়সে সে কোরআন মুখস্থ কমপ্লিট করেছিল সেই বয়সটাকে, এটাই ঠিক, যদি সে বলে আমি জন্মের আগে থেকেই হাফেজ ছিলাম কারণ আমার জন্মের আগেই তকদিরে লেখা হয়েছিল, তাহলে মানুষ তাকে পাগল বলবে,* ঠিক তেমনি ভাবে যারা এই হাদীসটাকে অপব্যাখ্যা করছে, নবীজির 40 বছরের পূর্বের নবুয়তকে শুধুমাত্র তকদিরে ছিল বলে অ্যাখ্যায়িত করছে এটা তাদের একটা ফাঁকিবাজি কথা, শুধুমাত্র নবীজির তকদিরেই নয়, *নবীজি সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল,* 📖 *দলিল খন্ডন (সংক্ষেপে)* তারা দুইটি হাদিস দলিল দেয়, যদিও তাদের হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আহলে সুন্নাত ওল জামাতের সঙ্গে মিলে না, অন্যরকম মানে করে, মানে ভিন্ন করে এদিকটা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু তারা এই হাদিসগুলো দলিল হিসাবে দিলেও এগুলো মাওকূফ হাদিস অর্থাৎ হাদিসের সনদ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছেছে *আর আহলে সুন্নাত ওল জামাত যেই হাদিসটা দলিল হিসাবে পেশ করে এটি মারফু হাদিস, এটির বর্ণনা পরম্পরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে* এখন আপনি কোন হাদিসটা মানবেন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
*এবং (আল্লাহ) আপনাকে (নবীজিকে) স্বীয় প্রেমে আত্নহারা পেয়েছেন, তখন নিজের দিকে পথ দেখিয়েছেন।* ~ সূরা আদ দুহা, আয়াত- 7 আরবী একটি শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকে, এখানে *ضَالًّا* শব্দের অর্থ কিছু মানুষ পথহারা করেছে, কিন্তু এই শব্দটি নবীজির শানে ব্যবহার করা যায়না, *আলা হযরত রহঃ কানযুল ঈমানের* অনুবাদে এটির অর্থ *স্বীয় প্রেমে আত্মহারা* করেছেন এটাই সঠিক,, আর যে আয়াতে বলা হয়েছে *তুমি জানতে না কিতাব কি, ইমান কি* এটা আপনাদের বুঝতে ভুল হচ্ছে কারণ আপনাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, একবার চিন্তা করে দেখুন আপনিই বললেন নবীজি ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন আবার আপনিই বলছেন ইমানহীন ছিলেন, এটি আবার কীরকম, এখানে এই আয়াতে ইমানের আরকান, ইমানের তাফসীলান সম্পর্কে বলা হয়েছে, আপনারা যেরকম ব্যাখ্যা করছেন এরকম মোটেও নয়, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্ন নবীজি যদি ইমান সম্পর্কে বেখবর থাকতেন, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে নবীজি কেন গুনাহ থেকে, শির্ক থেকে বেঁচে ছিলেন ??? তখন তো আয়াত নাজিল হয়নি জেনা করা হারাম, তাহলে নবীজি এইসমস্ত কাজ থেকে কেন বিরত ছিলেন ??? আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, কিন্তু আপনি একটাও দলিল দেখাতে পারবেননা চল্লিশ বছরের পূর্বের নবীজির ইমানের খিলাফ কাজকর্মের,, সুতরাং এখানে ইমানের তাফসীলান, আরকানের কথা বলা হয়েছে, নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন এমনটা মোটেও নয়, কারণ আপনি নিজেই বলেছেন ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন, আবার আপনিই ব্যাখ্যা করছেন ইমান সম্পর্কে বেখবর ছিলেন, এটা কিভাবে হতে পারে,, আর আপনারা যেটা তকদিরের কথা বলছেন, সকল নবীদের তকদিরে লেখা হয়েছিল তিনারা নবী হবেন তাহলে আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই বিশেষ ভাবে কেন বলা হলো, *নবীজি বলেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম আঃ রূহ ও শরীর আলাদা ছিল* অন্যান্য নবীদের ক্ষেত্রে তো এরকম বলা হয়নি, আর *নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করেছেন* এখানেই কিন্তু হাদীসটি শেষ নয় আরো আছে এরপর আল্লাহ তায়ালা বললেন কলম লিখো, কলম বললো হে আমার রব কী লিখবো, তখন আল্লাহ তায়ালা বলেছিলেন- যা কিছু তোমার আগে ছিল এবং শেষ পর্যন্ত যা কিছু হবে তুমি সব লিখো, এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কলমকে সৃষ্টি করার আগে আল্লাহ পাক কিছু সৃষ্টি করেছেন, আর প্রথম সৃষ্টি করেছেন নবীজির নূর, কারণ আল্লাহ কলমকে বলেছেন পূর্বে যা হয়েছে লিখো অর্থাৎ পূর্বে কিছু হয়েছে, আর পূর্বের নবীরাও তো আমাদের নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, আল্লাহ পাক নবীজিকে নবী বানিয়ে রেখেছিলেন, রসূল বানিয়ে রেখেছিলেন, ফলে পূর্বের নবীরা নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, যদি নবীজি 40 বছরের পূর্বে নবী হিসাবে না থাকতেন, তাহলে পূর্বের নবীরা ইমান আনলেন কীভাবে ???
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই মদিনায় পড়াশোনা করেছে! কিন্তু মদিনায় গিয়ে মদিনা ওয়ালার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং মদিনার গুরুত্ব এবং তাৎপর্যের বিরোধিতা করাই তাদের বর্তমানে যেন পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে!
না হুজুর ওদের কথা হলো শায়খ যা বলবে শায়খ পূজারীরা তাই মানবে আপনি যদি সত্যি কথা বলেন তাহলে আপনাকে বলবে আপনি গীবত করেন আপনি কোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে যা বলবেন তবুও বলবে আপনি গীবত করেন অনেক কিরকম পাগল হয়েছে মানে কি প্রেম কার প্রেমে পড়ছে নবীজির প্রেমে বাদ দিয়ে শায়েখের প্রেমে পড়ছে সেই কারণে শায়খ পূজারী কিন্তু আমরা সহিহ সুন্নাহ এবং কোরআন এ কারিম র কথাগুলো মানবো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
আমরা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এর পাশে মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখি, আমরা সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি আল্লাহ কে তারপর নবীজিকে ভালোবাসি,,, কিন্তু আপনারা এটাকে শির্কের ফতোয়া দিয়েছেন
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে, শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আর আপনার তাহিরে কি বলে সেটা আপনি শুনতে পান না সে বললে আল্লাহর আল্লাহর নবীকে দিয়া আল্লাহ গেলেন গায়েব হইয়া নবীর খাজারে দিয়া বাবার দরবারে কি আর পারিনা সেটা কি আপনার নজরে আসে না এই যে গান বাদ্য কি মহিলা কার সাথে কি কথাবার্তা আচরণ করে আপনি সমাধান করেন না সতর্ক করার জন্য অনেকগুলো
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ দোয়া রইল অনেক সুন্দর একটি কথা বলেছেন হুজুর
হে আল্লাহ গাজী সোলাইমান হুজুরের হায়াত বাড়িয়ে দিন সত্যি কথা গুলি তুলে দরার জন্য আমিন 🤲🤲🤲
মাশাল্লাহ মাওলানা গাজী সোলেমান কে আল্লাহর নেক হায়াত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ মাসাআল্লাহ্ অনেক সুন্দর হয়েছে ওয়াজ
ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ আহালে বায়েত জিন্দাবাদ।আহালে সুন্নত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ।গাজী সোলায়মান জিন্দাবাদ ❤️🙏❤️
ভালোলাগছে❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মারহাবা
মদীনায় পড়া শুনা করেই, নবী প্রেমিক হওয়া যায় না।
মাবহাবা মারহাবা খুব সুন্দর আলোচনা
গাজী হুজুর সঠিক কথা বলেছেন ধন্যবাদ
আলোচনা ভালো হয়েছে
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করলেন আল্লামা গাজী সোলাইমান আল কাদেরী ❤❤❤❤
ইয়ার রাসুল আল্লাহ ইয়ার রাসুল আল্লাহ মা'র হাবা খুব ভালো আলোচনা,,সোলাইমান কাদির জিদনা,বাদ,,, ❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ হুজুর
মাওলানা গাজী সোলায়মান জিন্দাবাদ নবীর প্রেমিক জিন্দাবাদ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
শেষ জামানার নবি পাগলেরা জাগ জাগ
❤️গাজী সুলাইমান হুজুর জিন্দাবাদ ❤️
Right right ❤❤❤❤❤❤❤
I lavu hujur❤
গাজী সোলেমান হুজুর ঠিক বলেছেন ❤❤❤ শায়েখ আহমাদুল্লাহ ভুল বলেছে আল্লার শায়েখ আহমাদুল্লাহ কে হেদায়েত দান করুন আমিন 🇮🇳🇮🇳🌹🌺🌹🌺🌹
🌸 *নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন*
★ মোজেজা প্রকাশ হওয়া নবীদের পক্ষেই সম্ভব, নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বে অনেক মোজেজা প্রকাশ হয়েছিল, এখানে একদম ক্লিয়ার নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন।
★ কোরআন পাকের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ পাক নবীজির উপর ইমান আনতে বলেছিলেন পূর্বের নবীগণকে, তাহলে পূর্বের নবীরা তো আমাদের নবীজির অনেক আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন, এখানে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার যে নবীজির চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ হয়েছিল কিন্তু চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন, যদি চল্লিশ বছরের পূর্বে নবী না থাকতেন তাহলে পূর্বের নবীরা আমাদের নবীজির উপর ইমান আনলেন কীভাবে ???
🔴 *কিছু মানুষের হাদীস অপব্যাখ্যা*
নবীজি ইরশাদ করেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল, এই হাদীসকে কিছু মানুষ অপব্যাখ্যা করছে যে নবীজির তকদিরে অর্থাৎ ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, সত্যিকারের নবী ছিলেন না, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে তাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে সব নবীদের ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাহলে এটি আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই আলাদা ভাবে কেন বলা হয়েছে ? *উদাহরণ - কোনো হাফেজকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কবে থেকে হাফেজ তাহলে হাফেজ উত্তর দিবে- যেই বয়সে সে কোরআন মুখস্থ কমপ্লিট করেছিল সেই বয়সটাকে, এটাই ঠিক, যদি সে বলে আমি জন্মের আগে থেকেই হাফেজ ছিলাম কারণ আমার জন্মের আগেই তকদিরে লেখা হয়েছিল, তাহলে মানুষ তাকে পাগল বলবে,* ঠিক তেমনি ভাবে যারা এই হাদীসটাকে অপব্যাখ্যা করছে, নবীজির 40 বছরের পূর্বের নবুয়তকে শুধুমাত্র তকদিরে ছিল বলে অ্যাখ্যায়িত করছে এটা তাদের একটা ফাঁকিবাজি কথা, শুধুমাত্র নবীজির তকদিরেই নয়, *নবীজি সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল,*
📖 *দলিল খন্ডন (সংক্ষেপে)*
তারা দুইটি হাদিস দলিল দেয়, যদিও তাদের হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আহলে সুন্নাত ওল জামাতের সঙ্গে মিলে না, অন্যরকম মানে করে, মানে ভিন্ন করে এদিকটা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু তারা এই হাদিসগুলো দলিল হিসাবে দিলেও এগুলো মাওকূফ হাদিস অর্থাৎ হাদিসের সনদ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছেছে *আর আহলে সুন্নাত ওল জামাত যেই হাদিসটা দলিল হিসাবে পেশ করে এটি মারফু হাদিস, এটির বর্ণনা পরম্পরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে* এখন আপনি কোন হাদিসটা মানবেন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
আহমদ উল্লাহর কতায় কোন দলিল নাই আছে কিতাবুল আনদাজ
Lika nai pora nai sayik hoya gasa
Lojja kora na
Saik bol ta
আলাহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ মারহাবা
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Bortomane gazi solaiman hujur er proyojon.
🇧🇩🇸🇦👍👍👍👍🤲🌹
marhaba
আপনার কথা সঠিক, কিন্তু তাহেরী হুজুর,জাহাঙ্গীর হুজুর যে গান বাজনা করে তাদের ব্যাপারে বলছেন না যে
আমার সোজা কথা যাদের মধ্যে আমার নবীর ভালোবাসা নাই সে যত বড় আলেম হউন না কেনো আমি তাকে জালেম মনে করি
আসসালামু আলাইকুম কিশোরগঞ্জ আসলে আমার সাথে যোগাযোগ করবে আপনার সাথে কিছু কথা আছে
সঠিক 👍
মদিনায় লেখা পরা করে তিন তালাক কে তিন তালাক বলে কাকে দুকা দিচ্ছ এটা কোরআন সুন্নাহ আলেমদের ফতয়া নয় তিন তালাক এক তালাক হয়
*এবং (আল্লাহ) আপনাকে (নবীজিকে) স্বীয় প্রেমে আত্নহারা পেয়েছেন, তখন নিজের দিকে পথ দেখিয়েছেন।*
~ সূরা আদ দুহা, আয়াত- 7
আরবী একটি শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকে, এখানে *ضَالًّا* শব্দের অর্থ কিছু মানুষ পথহারা করেছে, কিন্তু এই শব্দটি নবীজির শানে ব্যবহার করা যায়না, *আলা হযরত রহঃ কানযুল ঈমানের* অনুবাদে এটির অর্থ *স্বীয় প্রেমে আত্মহারা* করেছেন এটাই সঠিক,,
আর যে আয়াতে বলা হয়েছে *তুমি জানতে না কিতাব কি, ইমান কি* এটা আপনাদের বুঝতে ভুল হচ্ছে কারণ আপনাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, একবার চিন্তা করে দেখুন আপনিই বললেন নবীজি ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন আবার আপনিই বলছেন ইমানহীন ছিলেন, এটি আবার কীরকম, এখানে এই আয়াতে ইমানের আরকান, ইমানের তাফসীলান সম্পর্কে বলা হয়েছে, আপনারা যেরকম ব্যাখ্যা করছেন এরকম মোটেও নয়, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্ন নবীজি যদি ইমান সম্পর্কে বেখবর থাকতেন, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে নবীজি কেন গুনাহ থেকে, শির্ক থেকে বেঁচে ছিলেন ??? তখন তো আয়াত নাজিল হয়নি জেনা করা হারাম, তাহলে নবীজি এইসমস্ত কাজ থেকে কেন বিরত ছিলেন ??? আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, কিন্তু আপনি একটাও দলিল দেখাতে পারবেননা চল্লিশ বছরের পূর্বের নবীজির ইমানের খিলাফ কাজকর্মের,, সুতরাং এখানে ইমানের তাফসীলান, আরকানের কথা বলা হয়েছে, নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন এমনটা মোটেও নয়, কারণ আপনি নিজেই বলেছেন ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন, আবার আপনিই ব্যাখ্যা করছেন ইমান সম্পর্কে বেখবর ছিলেন, এটা কিভাবে হতে পারে,,
আর আপনারা যেটা তকদিরের কথা বলছেন, সকল নবীদের তকদিরে লেখা হয়েছিল তিনারা নবী হবেন তাহলে আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই বিশেষ ভাবে কেন বলা হলো, *নবীজি বলেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম আঃ রূহ ও শরীর আলাদা ছিল* অন্যান্য নবীদের ক্ষেত্রে তো এরকম বলা হয়নি,
আর *নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করেছেন* এখানেই কিন্তু হাদীসটি শেষ নয় আরো আছে এরপর আল্লাহ তায়ালা বললেন কলম লিখো, কলম বললো হে আমার রব কী লিখবো, তখন আল্লাহ তায়ালা বলেছিলেন- যা কিছু তোমার আগে ছিল এবং শেষ পর্যন্ত যা কিছু হবে তুমি সব লিখো, এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কলমকে সৃষ্টি করার আগে আল্লাহ পাক কিছু সৃষ্টি করেছেন, আর প্রথম সৃষ্টি করেছেন নবীজির নূর, কারণ আল্লাহ কলমকে বলেছেন পূর্বে যা হয়েছে লিখো অর্থাৎ পূর্বে কিছু হয়েছে,
আর পূর্বের নবীরাও তো আমাদের নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, আল্লাহ পাক নবীজিকে নবী বানিয়ে রেখেছিলেন, রসূল বানিয়ে রেখেছিলেন, ফলে পূর্বের নবীরা নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, যদি নবীজি 40 বছরের পূর্বে নবী হিসাবে না থাকতেন, তাহলে পূর্বের নবীরা ইমান আনলেন কীভাবে ???
আপনি তো লাইভে এসেছেন গীবত গাইতে। কিছু কিছু আলেম নামধারী আছে যারা অন্যের গীবত গাইতে বেশি ভালোবাসে।
এগুলো গীবত না।যারা রাসূলের শানে বেয়াদবি করে এদের এক্সপোস করা মুসলমানদের দায়িত্ব। আহমাদুল্লাহ রাসূলের শানে বেয়াদবি করবে আর সুন্নীরা চুপ থাকবে?
চোরকে চোর বলা দোষ নয়
হক বললে গিবদ হয় কোন কিতাবে আচে?
মানুষের মহব্বতে পড়ে হক কোনটা সেটাই ভূলে গেলেন?
মানুষের ইমানহরনকারী ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে কথা বলা গিবত নয়। বরং, এটা আলেমদের দায়িত্ব এবং মানুষের জন্য কল্যাণকর। গিবত কখন নিষেধ, কখন জায়েজ আগে জেনে আসুন।
হককথা বলেই গাজলে যায়
❤❤❤
আপনি কি হুজুর না খেজুর,, উল্টা ছাড়া বুজিস না
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই মদিনায় পড়াশোনা করেছে!
কিন্তু মদিনায় গিয়ে মদিনা ওয়ালার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং মদিনার গুরুত্ব এবং তাৎপর্যের বিরোধিতা করাই তাদের বর্তমানে যেন পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে!
মদ নিয়ে শায়েখ আহাম্মদুল্লাহর পুরো বক্তব্য আপনি শুনেন নি।
আপনার আহমাদুললাহ মদিনা লেখা পরা করেছে ঢাহা মিথ্যা কথা
আহমাদুললাহ জন্য আহলে হাদিস এগুলো শুনতে পারে না
😂😂😂😂😂
না হুজুর ওদের কথা হলো শায়খ যা বলবে শায়খ পূজারীরা তাই মানবে আপনি যদি সত্যি কথা বলেন তাহলে আপনাকে বলবে আপনি গীবত করেন আপনি কোরআন হাদিসের দলিল দিয়ে যা বলবেন তবুও বলবে আপনি গীবত করেন অনেক কিরকম পাগল হয়েছে মানে কি প্রেম কার প্রেমে পড়ছে নবীজির প্রেমে বাদ দিয়ে শায়েখের প্রেমে পড়ছে সেই কারণে শায়খ পূজারী কিন্তু আমরা সহিহ সুন্নাহ এবং কোরআন এ কারিম র কথাগুলো মানবো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ
শায়খ আহাম্মদ উললাহ বতমান বাংলাদেশের একজন সহি আকিদার আলেম।এটা সত্য।
সমালোচনা গীবত ছেড়ে কোরআন হাদিসের কথা বলুন
গীবত নয় বাস্তবটাই বলতেচে
চোরকে চোর বলা দোষ নয়
, এতে কথা বলেছেন কিন্তু টিকনা সমাধান করতে হবে মানুষ মনে ভুল হোতেপারে তাই কি এতো কথা বলেছেন কানো আপনাদের জন্য দুঃখজনক
সমালোচনা আর গীবত বাদে কিছুই বুঝে আসে
ভাই কোনটা প্রতিবাদ আর কোনটা গীবত বুঝতে শিখুন
আগে আপনার কোরআন তেলাওয়াত সহীহ করুন
সহীহ্ আবার,কি,ভাবে সহীহ্ আবার,
কোথায়ই পেয়েছ আমাকে,বলো
Saik kintu soytan poru setu
❤❤❤❤😊😊😊😊
Sudu nobi pramik holehobe na Allah premik hote hobe!
আমরা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এর পাশে মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখি, আমরা সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি আল্লাহ কে তারপর নবীজিকে ভালোবাসি,,, কিন্তু আপনারা এটাকে শির্কের ফতোয়া দিয়েছেন
Pagol huzur
Gibot saren
তুমি থাকো তোমার খাজা বাবার নিয়ে
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহঃ না আসলে আজ আপনার পড়নে ধুতি থাকতো🤣
কিছগাইতে।
গীবত কারী সুন্নি
Sunnira sotik.
Apnara tho live a asben,,.,, apnader k manus khaina,,,,,,,,,assen tho vairalvairal hote
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আপনাকেতো আগে দেখিনি? কোন ঢিববার ভিতর থেকে বের হইছেেন কদু চানদু ।
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
❤ Mashalla Mashalla Sulaiman Hujur Jindabad ❤ AhleSunnat WalJamat Jindabad ❤❤ Ohabi Murdabad Munafak Soytan Nipat Jak Jannomi Kutta Nobir Dusmon
চার মানুষ নিয়ে কি সমালোচনা করেন হুজুর।
Bukjuda
Onner gibot nye bestota sere den
এটি গীবত নয়, এটা একটা ফায়শালা
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
Vairal hobar dhanda
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
সব পতুয়া আপনারা দিয়ে থাকেন,
আপনারা কোরআন হাদিসের অপব্যাখ্যা করবেন আল্লাহর নবী ওলিদের সান মানের বিরুদ্ধে কথা বলবেন আর আপনাদের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেব না এটা কেমন কথা বলছেন
না দলিল আচে মাজারে সিজদা করা তাইনা হুজুর
নারে,গাদা,মাজারকে,নয়,কোরআন
বলেছে,।।।উসজুদুলি,আদামা,
আদমকে,সিজদাহ্ করো,
কোরআনে কোথায় বলেছে
মাটিতে,সিজদাহ্ করো,বলো।
মুর্খ
আজ পর্যন্ত কোনো সুন্নি আলেমকে বলতে শুনেছেন, মাজারে সিজদাহ করো
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আপনার আল্লাম ডিগ্রী কে দিয়েছে ?
আপনার চোখ তাহলে ঠিক ছিলোনা,
Nijer vobissot dakhen
আলিম নামের জালিম তোমরা
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
Marhaba
Apni gibotkari
এটা গীবত নয়, এটা ফায়শালা
তোমাদের সিন্নিখোর তেহারি কে আলি হাসান ওসামা খুজতাছে। ওসামার সাথে বাহাস করতে বলো
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আগে ওসামা কে একটা চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়ত সম্পর্কিত ভিডিও আপলোড করা দরকার
@@golamtv179 চল্লিশ বছর থেকেই নবি তিনি। কিন্তু তাকে আল্লাহ সৃষ্টির শুরু থেকে সিলেক্ট করে রেখেছে এই হলো দেওবন্ধের আকিদা
@@ConfusedCatfish-kq1og শুধু সিলেক্ট নয়, সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম আঃ এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল
Toi.vondo.vondo.vondo
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
Vonda
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আপনি গিবতককার।
চোরকে চোর বলাটা দোষ নয়
ONAR KOTA 100/ SOTIK ..KINTU SAIYAK KOTAR ORTO BOJANA..SAYAK PUJARI BOLA TAHARIR DALI KORSA..JONAB VONDO TAHARIR DALALI BADDAN..ALLAR DALALI KORAN KAMADIBA.....TAHARIR DALALI KORA KOTO TAKA PABAN
মাশাআল্লাহ সুন্নিজামাতের বীর সৈনিক।
বনডো
Tuke.alem.na.jalem.gibtkoriska.balohuya.jaa
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
নতুন বন্ড
শায়েখ নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বের নবুয়তকে অস্বীকার করলেও শায়েখ ঠিক আছে,
শায়েখ মদ খেয়ে নামাজ পড়াকে জায়েজ বললেও শায়েখ ঠিক আছে
কারণ অন্ধভক্তরা কিছুই বুঝতে পারে না
আর আপনার তাহিরে কি বলে সেটা আপনি শুনতে পান না সে বললে আল্লাহর আল্লাহর নবীকে দিয়া আল্লাহ গেলেন গায়েব হইয়া নবীর খাজারে দিয়া বাবার দরবারে কি আর পারিনা সেটা কি আপনার নজরে আসে না এই যে গান বাদ্য কি মহিলা কার সাথে কি কথাবার্তা আচরণ করে আপনি সমাধান করেন না সতর্ক করার জন্য অনেকগুলো
তাহেরি ও কোন অংশে কম না। অনেক নাচ শিখছে