DESCO Smart prepaid meter. মিটার অফ-লাইনে থাকা অবস্থায় অনুমোদিত ব্যাংক/বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের ভেন্ডিং ষ্টেশন ছাড়াও অনুমোদিত পস (পয়েন্ট অব সেলস) ষ্টেশন থেকে কার্ডের মাধ্যমে টাকা রিচার্জ করা যাবে ।
Thank you mam.We suffer so much today because of less knowledge about prepaid meter and thus kind of video is very much helpful.A request to you don't stop uploading new videos.
আপনি ডেসকো’র গ্রাহক হলে Play Store থেকে desco prepaid meter app টি ডাউনলোড করুন। desco prepaid meter app এর সাহায্যে আপনি আপনার মিটারের ব্যালেন্স দেখতে পারবেন। চলতি মাসে কত টাকা খরচ হয়েছে তা এক মিনিটের মধ্যেই দেখতে পারবেন। মিটারে টাকা শেষ হয়ে থাকলে desco prepaid meter app এর মাধ্যমে সাথে সাথে মিটারে টাকা রিচার্জও করতে পারবেন। তাছাড়া পোষ্ট পেইড মিটারের বিল দেখতে এবং পরিশোধ করতে পারবেন।
@@chaturvuj ami app ta download korsi kintu app e bole notun version asche. Kintu notu version ta kothai pacchi na. Kibhabe pabo? Ei shomporke bostarito bolben? plz
কেউ একজন কমেন্টে মিটার এর ব্যালেন্স দেখার কোন APP আছে কিনা প্রশ্ন করেছিলেন, যেটি ভুলবশত Hide হয়ে গিয়েছে। আপনার জ্ঞাতার্থেঃ আপনি ডেসকো’র গ্রাহক হলে Play Store থেকে DESCO APP টি ডাউনলোড করুন। এই app এর সাহায্যে আপনি আপনার মিটারের ব্যালেন্স দেখতে পারবেন। চলতি মাসে কত টাকা খরচ হয়েছে তা এক মিনিটের মধ্যেই দেখতে পারবেন। মিটারে টাকা শেষ হয়ে থাকলে এর মাধ্যমে সাথে সাথে মিটারে টাকা রিচার্জও করতে পারবেন। তাছাড়া পোষ্ট পেইড মিটারের বিল দেখতে এবং পরিশোধ করতে পারবেন।
১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল। ২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে। ৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটারের ডিসপ্লেতে দেখাবে।
Same type er aro ekti meter ache, jar 1st code-e meter er current balance dekhiye thake. I want that meter's code details. Where I can get that code details. for you information - DPDC meter name : INHEMETER , MODEL : DDZ1513. Please help with the details of code. Thanks.
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে মিটারটির ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত সকল তথ্য সংগ্রহ করে জানানোর চেষ্টা করা হবে। 16116 এ কল করে DPDC এর সংশ্লিষ্ট এন.ও.সি.এস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
সকল মিটারের বিকাশে রিচার্জ এর পদ্ধতি প্রায় একই রকমের। বিকাশ অ্যাপস-এ ভিডিও দেয়া আছে। আপনার মিটারটি স্মার্ট না হলে বিকাশ থেকে রিচার্জ করা যাবে না। মিটারটি স্মার্ট না হয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
তিন-ফেজ মিটার এবং এক-ফেজ মিটারের আবাসিক ট্যারিফে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের মূল্য, কিলোওয়াট প্রতি ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট ইত্যাদি এক এবং অভিন্ন। পার্থক্য শুধু মিটার ভাড়া। এক-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের মাসিক ভাড়া ৪০.০০ টাকা আর তিন-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের মাসিক ভাড়া ২৫০.০০ টাকা। আপনি বাসা-বাড়ীর বিদ্যুৎ বিলের ভিডিওটি দেখুন। ভিডিও লিংক th-cam.com/video/f0XJ3DEG4dI/w-d-xo.html
ভাই আমি নতুন প্রিপেইড মিটার লাগাইছি আমি আপনার কাছে জানতে চাই ধাপ কত তারিখে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে?? মানে এখন আমার ৬.৩৪ পয়সা কাটে আবার কত তারিখে ৩.৭৫ পয়সায় আসবে???জানালে উপকৃত হতাম
প্রতিমাসের ১ তারিখে । কিন্তু একমাসে ৫০ ইউনিটের বেশী বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে কখনই আপনি ৩.৭৫ টাকার রেটটি পাবেন না। এই রেটটি শুধুমাত্র একমাসে ৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। আপনি বাসা-বাড়ির বিদ্যুৎ বিল এই ভিডিওটি দেখুন। তাহলে সবকিছু পরিস্কার হবে।
প্রিপেইড মিটারের টাকা কাটার নিয়ম কত দিন পরে পরিবর্তন হয়? যেমন আগে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ আসতো এক মাস পরে পরে যেহেতু এক মাসের ব্যবহারিত ইউনিটের দাম এক না ধাপে ধাপে রেট আছে।
১। প্রি-পেইড মিটারে মাসের প্রথম দিন থেকে মাসের শেষদিন পর্যন্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাস গণনা করা হয়। অর্থাৎ যদি এমাসের কথা বলা হয় তা হলে ০১/০৬/২০২১ তারিখ ০০ঃ০১ হতে ৩০/০৬/২০২১ তারিখ রাত ১২ঃ০০ পর্যন্ত। ২। আবাসিক বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্র্রে পোষ্ট পেইড মিটারের বিলের মত একই ভাবে প্রি-পেইড মিটারেও বিদ্যুৎ ব্যবহার অনুযায়ী প্রতিটি ধাপের রেট বিবেচনায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা মিটারে খরচ হিসাবে প্রদর্শিত হয়/শতভাগ সঠিক হিসাব হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতিটি ধাপের ব্যবহৃত ইউনিট ঐ ধাপের রেট দিয়েই হিসাব হয়ে থাকে। আপনি বাসা-বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের ভিডিওটি দেখতে পারেন। ভিডিও লিংকঃ th-cam.com/video/f0XJ3DEG4dI/w-d-xo.html
DE$CO Single Phase Prepaid Meter এর লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট একই থাকার কথা। তবে মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট এর পার্থক্য খুব বেশী হলে সংশ্লিষ্ট বিক্রয় ও বিতরন বিভাগে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধা করা যেতে পারে।
মিটার স্থাপনের পর থেকে যতবার রিচার্জ করা হয়েছে তার সকল তথ্য পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরনকারী প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনার সকল রিচার্জের হিস্ট্রি (কত তারিখ কয়টার সময় কিসের মাধ্যমে কত টাকা রিচার্জ করেছেন, প্রতি রিচার্জে কি কি চার্জ কর্তন করা হয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য) আপনি পেয়ে যাবেন।
১) মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্স দেখুন। যত টাকা নেগেটিভ ব্যালেন্স হবে তত টাকাই ধার হয়েছে। ২)আগামীকাল সকাল ১০ঃ০০ ঘটিকায় ধার শেষ হওয়ার পূর্বেই রিচার্জ করুন। অন্যথায় ইমারজেন্সি ব্যালেন্স শেষ হওয়ার সাথে সাথে মিটারের রিলে অফ হয়ে লাইন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ৩। ধার নেয়া টাকা অর্থাৎ নেগেটিভ ব্যালেন্স যত হবে সে পরিমান টাকা; মিটারে টাকা রিচার্জ করার সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে যাবে। বাকী টাকা মিটারে ব্যালেন্স হিসাবে দেখা যাবে।
@@nirjhor11 ১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল। ২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে। ৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটার ডিসপ্লেতে দেখাবে। মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্সই ধার নেয়া টাকার পরিমান।
@@nirjhor11 ১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল। ২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে। ৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটার ডিসপ্লেতে দেখাবে। মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্সই ধার নেয়া টাকার পরিমান।
@@dilshaduzzaman1818 ফ্রিজের সুইচ চেক করে দেখুন বন্ধ আছে কিনা। একাধিক ফ্লাট হলে অন্য কোন লাইন আপনার মিটারে সংযুক্ত আছে কিনা। অথবা সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
১-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট সমান না হলে মাঝের লাল লিডটি জ্বলে থাকে। লাইন কারেন্টের তুলনায় নিউট্রাল কারেন্ট অনেক বেশী হলে বুঝতে হবে অন্য মিটারের আংশিক বা পুরো নিউট্রাল কারেন্ট আপনার মিটারের নিউট্রাল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আপনার বিদ্যুৎ বিল বেশী আসতে পারে/ বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা সত্ত্বেও আপনার মিটারের ব্যালেন্স (টাকা) কমতে পারে। এক্ষেত্রে মিটার সমূহের লোড সাইডের কমন নিউট্রাল পরিহার করতে হবে। প্রতিটি মিটারের লোড সাইডের ফেজ এবং নিউট্রাল অন্য মিটার থেকে সম্পূর্ন আলাদা থাকলে বিদ্যুৎ বিল ১০০ ভাগ সঠিক থাকবে। কমন নিউট্রাল সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসের পরামর্শ গ্রহন পূর্বক সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
১, মিটার অন-লাইনে থাকলে বিকাশে টাকা রিচার্জের পর মিটারে কার্ড পাঞ্চ করার কোন প্রয়োজন নাই। ২.নেটওয়ার্ক সমস্যা থাকলে অথবা ভেন্ডিং ষ্টেশন বা POS থেকে অফ-লাইনে থাকা মিটার সমূহে টাকা রিচার্জ করলেই কার্ড পাঞ্চ করতে হয়। ৩. App-এ রিচার্জের সাথে সাথে ব্যালেন্স দেখা যায় না । কিছু সময় পর অথবা একদিন পর রিচার্জের সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। পার্থক্যটা জানতে দু/একবার রিচার্জ করার পর আপনি মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স চেক করে নিতে পারেন এবং একই সাথে App-এ ব্যালেন্স দেখে নিতে পারেন। নেটওয়ার্ক ভালো না থাকলে দেরীতে তথ্য পাওয়া যাবে।
একজন ইলেকট্রিশিয়ান দিয়ে আপনার মিটারের লোড-সাইডের তারগুলি চেক করে দেখতে পারেন অন্য কোন ফ্লাটের তার আপনার মিটারের লোড সাইডে সংযোগ হয়েছে কিনা। যদি থাকে তা হলে সে লাইনটি আপনার মিটার থেকে খুলে সংশ্লিষ্ট ফ্লাটের মিটারে সংযোগ দিয়ে সমস্যা সমাধা করা যেতে পারে।
১। একমাসে সর্বোচ্চ ৫০ ইউনিট বা ৫০ ইউনিটের কম ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার হলে লাইফ লাইনের রেটটি প্র্র্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ তখন বিদ্যুতের রেট হবে ইউনিট প্রতি ৩.৭৫ টাকা। আর যদি একমাসে ৫১ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় সেক্ষেত্রে লাইফ লাইনের রেটটি আর প্রযোজ্য হবে না। তখন বিদ্যুতের রেট হবে ইউনিট প্রতি ৪.১৯ টাকা। ২। আপনি মাসের প্রথম দিকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সময় দেখবেন ৫০ ইউনিট পর্যন্ত ৩.৭৫ টাকা হিসাবে টাকা কর্তন করছে। কিন্তু যখনই বিদ্যুৎ ব্যবহার ৫১ ইউনিট হয়ে যাবে তখন পিছনের সকল ইউনিট এর মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৪.১৯ টাকা করেই হিসাব হয়ে যাবে।
১। অনলাইন স্মার্ট প্রি-পেইড মিটারে টাকা রিচার্জ করার সময় কার্ডের মাধ্যমে মিটারের ডাটা নেয়া হয়। টাকা রিচার্জ করার সাথে সাথে একটি টোকেন জেনারেট করা হয়। টোকেন টি ভেন্ডিং ষ্টেশন থেকে সাথে সাথে নেটসেন্ড এর মাধ্যমে মিটারে পাঠানো হয়। এই অবস্থায় কার্ডে কোন ডাটা থাকে না। যেহেতু নেট সেন্ড এর মাধ্যমে টোকেনটি পূর্বেই মিটারে প্রেরন করা হয়েছে। সেহেতু কার্ড মিটারে পাঞ্চ করার পর USED CARD ম্যাসেজ টি ডিসপ্লে হয়। ২। মিটার অফ-লাইনে থাকা অবস্থায় টাকা রিচার্জ করার পর টোকেনটি ভুলবশত কার্ডে সঠিকভাবে write না হওয়ার কারনেও হতে পারে। এই অবস্থায় টাকা রিচার্জের রশিদটি নিয়ে আপনি ভেন্ডিং ষ্টেশন/রিচার্জ ষ্টেশনে গিয়ে রিচার্জের টোকেনটি পুনরায় সঠিকভাবে কার্ডে write করে নিতে পারবেন। উভয় ক্ষেত্রেই টাকা রিচার্জের পূর্বে মিটারের ব্যালেন্স দেখে রিচার্জ করা হলে টাকা সঠিকভাবে রিচার্জ হয়েছে কিনা তা সহজে বুঝা যাবে।
মিটারের অনুমোদিত লোড যদি ০২ কিলোওয়াট হয় এবং রিচার্জটি মাসের প্রথম রিচার্জ হয় তাহলে ৫০০ টাকা রিচার্জে মিটারে টাকা যোগ হবে ৩৮০.০০ (অর্থাৎ ৫০০ টাকার ভ্যাট=২৩.৮১ টাকা, ডিমান্ড চার্জ (২x৩০)=৬০ টাকা, মিটার রেন্ট=৪০ টাকা বাদ যাবে এবং রিবেট হিসাবে ৪.৩৬টাকা যোগ হবে)। তবে রিচার্জটি যদি একই মাসের দ্বিতীয়/তৃতীয়/চতৃর্থ বা পঞ্চম রিচার্জ হয় ( অর্থাৎ একই মাসে প্রথম রিচার্জের পর পরবর্তী সকল রিচার্জে ডিমান্ড চার্জ এবং মিটার রেন্ট বাবদ কোন টাকা কর্তন করা হয় না) তাহলে ৫০০ টাকা রিচার্জে মিটারে টাকা যোগ হবে ৪৮০.৯৫ টাকা (অর্থাৎ ৫০০ টাকার ভ্যাট=২৩.৮১ বাদ যাবে এবং রিবেট হিসাবে ৪.৭৬ টাকা যোগ হবে)। আর এটাই প্রি-পেইড মিটারের টাকা রিচার্জের হিসাব। টাকা রিচার্জের পূর্বে মিটারের ব্যালেন্স দেখে নিন। ব্যালেন্স পজেটিভ না নেগেটিভ এবং রিচার্জের পর মিটারের ব্যালেন্স পুনরায় দেখে হিসাবটির সঠিকতা যাচাই করুন।
@@tyreethasan5126 ১। বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের সময় আপনি আববেদন করে যত কিলোওয়াট লোডের অনুমোদন নিয়েছেন তাহাই অনুমোদিত লোড। আপনার বিদ্যুৎ সংযোগ সংক্রান্ত কাগজপত্র/ বিদ্যুৎ বিলের কপি/মিটারে টাকা রিচার্জের রশিদ থেকেও আপনি আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড কত তা জানতে পারবেন। প্রতি কিলোওয়াট অনুমোদিত লোডের জন্য আবাসিক মিটারে মাসে ৩০.০০ হিসাবে ডিমান্ড চার্জ আরোপ করা হয়ে থাকে। আপনার অনুমোদিত লোড যদি ২ কিলোওয়াট হয়, তা হলে মাসিক ডিমান্ড চার্জ হবে ৩০.০০ x ২=৬০.০০ টাকা। ২। মিটারে অনুমোদিত লোড ডিসপ্লে হয় না। আপনি কত কিলোওয়াট লোড ব্যবহার করছেন তা ডিসপ্লে হয়। অর্থাৎ ব্যবহৃত লোড ডিসপ্লে হয। আর সেটা মিটারটি ক্রমিক নং-১৭ তে প্রদর্শিত হয়। ধন্যবাদ।
আপনার কার্ডে ৮০০/= রিচার্জের আগের কোন টোকেন সম্ভবত মিটারে পেন্ডিং রয়েছে। ঐ পেন্ডিং টোকেন মিটারে প্রবেশ না করা পর্যন্ত আপনার টাকা মিটারে যাবে না। আপনি সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ সরবরাকারী প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান নিতে পারেন।
We have prepared and uploaded the table in our Facebook page. You can find it here: facebook.com/106632641123463/photos/a.127957135657680/127956972324363/?type=3&theater
১। Smart load management বলতে বুঝানো হয়েছে যে, কখনও যদি বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি থাকে বা বিদ্যুৎ উৎপাদনে সংকট দেখা দেয় তখন এই মিটারটির মাধ্যমে গ্রাহকের বিদ্যুৎ ব্যবহার এর লিমিট/সীমা/সময় নির্ধারন করে দিয়ে লোড ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে ফিডার/মেইন লাইন লোড-শেড না করেও বিদ্যুৎ সরবারহ সচল রাখা যায়। ২। মিটারটির পাওয়ার সেটিং কোড এ্যাকটিভ এর মাধ্যমে অনুমোদিত লোড অনুযায়ী বিদ্যুৎ ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করা যায়। যা বর্তমানে ডেসকো’তে করা হচ্ছে। অর্থাৎ কেউ ইচ্ছা করলেও অনুমোদিত লোড এর বেশী লোডে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবে না। অনুমোদিত লোডের বেশী লোডে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে মিটারের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। লোড পুনরায় অনুমোদিত লোড সীমায় আসলে মিটারের বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে সচল হবে। বেশী লোড ব্যবহার করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে আবেদন করে লোড বৃদ্ধি করে নেয়া যাবে। প্রি-পেইড মিটারের লোড বৃদ্ধির জন্য পোষ্ট-পেইড মিটারের ন্যায় কোন নিরাপত্তা জামানত জমা দিতে হয় না।
বিভিন্ন ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির মিটার এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কারনে প্রি-পেইড মিটারের ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত কোড গুলিতে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু কোড গুলি ভিন্ন হলেও বিদ্যুৎ বিলের প্রকৃত হিসাব সকল মিটারের জন্য একই। এই চ্যানেলটিতে প্রদর্শিত একই ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির ৩টি স্মার্ট মিটারের ডিসপ্লের কোড গুলিতেও কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। আপনি আপনার সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে আপনার মিটারে প্রদার্শিত বিভিন্ন কোড গুলি জেনে নিতে পারেন। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ইনশাআল্লাহ সকল প্রি-পেইড মিটারের ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত তথ্য পর্যায়ক্রমে ভিডিও করে আপলোড করা হবে।
ভিডিওটিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত খুচরা বিদ্যুৎ মূল্যহার দেয়া হয়েছে। সেখানে আবাসিক ট্যারিফের সকল ধাপের প্রতি ইউনিটের মূল্যই তো দেয়া আছে। আপনি ভিডিওটি ভালো করে দেখুন।
অনুগ্রহ পূর্বক সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান নিতে পারেন। মিটার সমস্যা হলে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান আপনার মিটারও পরিবর্তনের ব্যবস্থা নিবে।
মিটারের কোড নং-১৯ এ লাইন কারেন্ট এবং কোড নং-২০ এ নিউট্রাল কারেন্ট। ১-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট সমান না হলে মাঝের লাল লিডটি জ্বলে থাকে। লাইন কারেন্টের তুলনায় নিউট্রাল কারেন্ট অনেক বেশী হলে বুঝতে হবে অন্য মিটারের আংশিক বা পুরো নিউট্রাল কারেন্ট আপনার মিটারের নিউট্রাল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আপনার বিদ্যুৎ বিল বেশী আসতে পারে/ বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা সত্ত্বেও আপনার মিটারের ব্যালেন্স (টাকা) কমতে পারে। এক্ষেত্রে মিটার সমূহের লোড সাইডের কমন নিউট্রাল পরিহার করতে হবে। প্রতিটি মিটারের লোড সাইডের ফেজ এবং নিউট্রাল অন্য মিটার থেকে সম্পূর্ন আলাদা থাকলে বিদ্যুৎ বিল ১০০ ভাগ সঠিক থাকবে। কমন নিউট্রাল সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসের পরামর্শ গ্রহন পূর্বক সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
১। প্রথম রিচার্জের সময় ডিমান্ড চার্জ প্রতি কিলোওয়াটের জন্য ৩০.০০ টাকা এবং মিটার ভাড়া (১ফেজ হলে) ৪০.০০ টাকা আর (৩-ফেজ হলে) ২৫০.০০ টাকা এবং ভ্যাট ৫% হারে কর্তনের পর নীট বিলের উপর ১% হারে রিবেটসহ অবশিষ্ট টাকা এনার্জি চার্জ হিসাবে পাওয়া যাবে। ২। রিচার্জটি যদি মাসে দ্বিতীয়/তৃতীয়/চতুর্থ বা পঞ্চম রিচার্জ হয়ে থাকে তবে ১০০০.০০ টাকা রিচার্জ করলে ৫% হারে ভ্যাট বাবদ ৪৭.৬২ টাকা কর্তনের পর ১% রিবেটসহ আপনি এনার্জি চার্জ বাবদ পাবেন {(১০০০-৪৭.৬২)+৯.৫২}=৯৬১.৯০ টাকা। ৩। প্রতি মাসে প্রথম রিচার্জের সময় ডিমান্ড চার্জ+মিটার ভাড়া+ভ্যাট কর্তন হয়। ঐমাসের পরবর্তী সকল রিচার্জ থেকে শুধুমাত্র ভ্যাট কর্তন হবে এবং ১% রিবেট যোগ হবে। এখন অনুগ্রহ করে আপনার রিচার্জের হিসাব মিলিয়ে দেখতে পারেন।
@@mdshameemhossain8441 বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের সময় আপনি আবেদন করে যত কিলোওয়াট লোডের অনুমোদন নিয়েছেন, তাহাই আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড। আপনি বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের পর বিদ্যুৎ বিতরনকারী প্রতিষ্ঠান ঐ অনুমোদিত লোড সব সময় আপনার জন্য সংরক্ষিত রাখেন। আপনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন বা না করেন আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড সব সময় আপনার জন্য সংরক্ষিত থাকবে। সেজন্য প্রতি কিলোওয়াট অনুমোদিত লোডের জন্য প্রতি মাসে ৩০.০০ টাকা লোড সংরক্ষণের চার্জ দিতে হয়, যাকে ডিমান্ডচার্জ বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার অনুমোদিত লোড ২ কিলোওয়াট হলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ২= ৬০.০০ টাকা। যদি আপনার অনুমোদিত লোড ৫ কিলোওয়াট হয় তাহলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ৫= ১৫০.০০ টাকা। অনুমোদিত লোড ১০ কিলোওয়াট হয় তাহলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ১০= ৩০০.০০ টাকা।
মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স দেখুন। আপনার রিচার্জকৃত টাকার রশিদের সিকোয়েন্স নম্বরটি দেখুন। টাকার রশিদের/রিচার্জের রেকর্ড থেকে সিকোয়েন্স নম্বরটি মিটারের সিকোয়েন্স নম্বরের সাথে মিলিয়ে দেখুন। মিটারের সিকোয়েন্স নম্বর এবং টাকা রিচার্জের সিকোয়েন্স নম্বর এক না হলে বুঝেতে হবে মিটারে টাকা প্রবেশ করে নাই। নেটওয়ার্ক সমস্যার কারনে টাকা মিটারে না ঢুকে থাকলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
@@mdahsanhabib1587 প্রি-পিইড মিটারের Apps থেকে অনেক সময় তাৎক্ষনিকভাবে ব্যালেন্স দেখা যায় না। এক্ষেত্রে টাকা রিচার্জের সাথে সাথে মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স দেখা যেতে পারে।
Thank you mam.We suffer so much today because of less knowledge about prepaid meter and thus kind of video is very much helpful.A request to you don't stop uploading new videos.
Thank you. We will try our best.
আপনি ডেসকো’র গ্রাহক হলে Play Store থেকে desco prepaid meter app টি ডাউনলোড করুন। desco prepaid meter app এর সাহায্যে আপনি আপনার মিটারের ব্যালেন্স দেখতে পারবেন। চলতি মাসে কত টাকা খরচ হয়েছে তা এক মিনিটের মধ্যেই দেখতে পারবেন। মিটারে টাকা শেষ হয়ে থাকলে desco prepaid meter app এর মাধ্যমে সাথে সাথে মিটারে টাকা রিচার্জও করতে পারবেন। তাছাড়া পোষ্ট পেইড মিটারের বিল দেখতে এবং পরিশোধ করতে পারবেন।
@@chaturvuj ami app ta download korsi kintu app e bole notun version asche. Kintu notu version ta kothai pacchi na. Kibhabe pabo? Ei shomporke bostarito bolben? plz
@@nothingnew2964Play store থেকে 'desco prepaid meter app' ডাউনলোড করে নিন। তারপর মোবাইল নম্বর এবং এক বা একাধিক একাউন্ট নম্বর add করে নিয়ে দেখূন।
@@nothingnew2964 একই সাথে এক বা একাধিক পোস্ট পেইড এবং প্রি_পেইড মিটারের একাউন্ট নম্বর এড করা যাবে।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আপনার ভিডিওটা মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
দয়া করে মাসের শেষদিকে A.C টা বন্ধ রাখবেন, ইনশাআল্লাহ বিদ্যুৎ বিল কম আসবে।
হেল্প ফুল ভিডিও শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
Thanks for valuable information.
কেউ একজন কমেন্টে মিটার এর ব্যালেন্স দেখার কোন APP আছে কিনা প্রশ্ন করেছিলেন, যেটি ভুলবশত Hide হয়ে গিয়েছে। আপনার জ্ঞাতার্থেঃ
আপনি ডেসকো’র গ্রাহক হলে Play Store থেকে DESCO APP টি ডাউনলোড করুন। এই app এর সাহায্যে আপনি আপনার মিটারের ব্যালেন্স দেখতে পারবেন। চলতি মাসে কত টাকা খরচ হয়েছে তা এক মিনিটের মধ্যেই দেখতে পারবেন। মিটারে টাকা শেষ হয়ে থাকলে এর মাধ্যমে সাথে সাথে মিটারে টাকা রিচার্জও করতে পারবেন। তাছাড়া পোষ্ট পেইড মিটারের বিল দেখতে এবং পরিশোধ করতে পারবেন।
@
CHATURVUJ : চতুর্ভুজ Emergency balance kevabe neya jae? Card ki balance sara ultra kore na jevabe punch korte hoi sevabe punch korle emergency balance pabo, please bolben ektu?
১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল।
২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে।
৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটারের ডিসপ্লেতে দেখাবে।
বিদ্যুতের নুতন মূল্যহারসহ একফেজ আবাসিক স্মার্ট মিটারের বিভিন্ন তথ্য।
Same type er aro ekti meter ache, jar 1st code-e meter er current balance dekhiye thake. I want that meter's code details. Where I can get that code details. for you information - DPDC meter name : INHEMETER , MODEL : DDZ1513. Please help with the details of code. Thanks.
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে মিটারটির ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত সকল তথ্য সংগ্রহ করে জানানোর চেষ্টা করা হবে।
16116 এ কল করে DPDC এর সংশ্লিষ্ট এন.ও.সি.এস থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।
বিকাশের মাধ্যমে ডিপিডিসি মিটারে টাকা রিচার্জ কিভাবে করে, এ নিয়ে ভিডিও করলে ভালো হতো।
সকল মিটারের বিকাশে রিচার্জ এর পদ্ধতি প্রায় একই রকমের। বিকাশ অ্যাপস-এ ভিডিও দেয়া আছে। আপনার মিটারটি স্মার্ট না হলে বিকাশ থেকে রিচার্জ করা যাবে না। মিটারটি স্মার্ট না হয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
thank you video ti valo laglo
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
আমাকে একটু দয়া করে বলবেন। টাকা শেষ হলে এই টুক টুক আওয়াজ বন্ধ করার কোনো উপায়।
মিটারে কার্ড পাঞ্চ করে এলার্ম /টুক টুক আওয়াজ বন্ধ করা যাবে।
মাঝে মাঝে বনধ হয় আবার মাঝে মাঝে একটু বনধ হওয়ার পর শবদ শুরি হয়। করনিয় কি
ভাইয়া কোন মিটার এ কত টাকা ইউনিট কাটে একটু বলবেন যেমন আমাদের বাসায় থ্রি ফেইজ মিটার লাগানো হয়েছে। থ্রি ফেইজ এবং ওয়ান ফেইজ মিটার মধ্যে পার্থক্য।
তিন-ফেজ মিটার এবং এক-ফেজ মিটারের আবাসিক ট্যারিফে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের মূল্য, কিলোওয়াট প্রতি ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট ইত্যাদি এক এবং অভিন্ন। পার্থক্য শুধু মিটার ভাড়া। এক-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের মাসিক ভাড়া ৪০.০০ টাকা আর তিন-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের মাসিক ভাড়া ২৫০.০০ টাকা।
আপনি বাসা-বাড়ীর বিদ্যুৎ বিলের ভিডিওটি দেখুন। ভিডিও লিংক th-cam.com/video/f0XJ3DEG4dI/w-d-xo.html
ভাই আমি নতুন প্রিপেইড মিটার লাগাইছি আমি আপনার কাছে জানতে চাই ধাপ কত তারিখে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে?? মানে এখন আমার ৬.৩৪ পয়সা কাটে আবার কত তারিখে ৩.৭৫ পয়সায় আসবে???জানালে উপকৃত হতাম
প্রতিমাসের ১ তারিখে । কিন্তু একমাসে ৫০ ইউনিটের বেশী বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে কখনই আপনি ৩.৭৫ টাকার রেটটি পাবেন না। এই রেটটি শুধুমাত্র একমাসে ৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। আপনি বাসা-বাড়ির বিদ্যুৎ বিল এই ভিডিওটি দেখুন। তাহলে সবকিছু পরিস্কার হবে।
আমার মিটার চলতি মাসের ৯ তারিখে লাগাইছে তাহলে কি ১ তারিখে ধাপ পরিবর্তন হবে? নাকি ৯ তারিখে? প্লিজ একটু জানাবেন অনুরোধ রইলো।
প্রিপেইড মিটারের টাকা কাটার নিয়ম কত দিন পরে পরিবর্তন হয়?
যেমন আগে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ আসতো এক মাস পরে পরে যেহেতু এক মাসের ব্যবহারিত ইউনিটের দাম এক না ধাপে ধাপে রেট আছে।
১। প্রি-পেইড মিটারে মাসের প্রথম দিন থেকে মাসের শেষদিন পর্যন্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাস গণনা করা হয়। অর্থাৎ যদি এমাসের কথা বলা হয় তা হলে ০১/০৬/২০২১ তারিখ ০০ঃ০১ হতে ৩০/০৬/২০২১ তারিখ রাত ১২ঃ০০ পর্যন্ত।
২। আবাসিক বিদ্যুৎ ব্যবহারের ক্ষেত্র্রে পোষ্ট পেইড মিটারের বিলের মত একই ভাবে প্রি-পেইড মিটারেও বিদ্যুৎ ব্যবহার অনুযায়ী প্রতিটি ধাপের রেট বিবেচনায় বিদ্যুৎ বিলের টাকা মিটারে খরচ হিসাবে প্রদর্শিত হয়/শতভাগ সঠিক হিসাব হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতিটি ধাপের ব্যবহৃত ইউনিট ঐ ধাপের রেট দিয়েই হিসাব হয়ে থাকে। আপনি বাসা-বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের ভিডিওটি দেখতে পারেন।
ভিডিও লিংকঃ th-cam.com/video/f0XJ3DEG4dI/w-d-xo.html
@@chaturvuj ধন্যবাদ ভাই
Desco প্রিপেইড মিটার লাইন কারেন্ট ও নিউট্রাল কারেন্ট কি একই থাকে ? আমার মিটারে ভিন্ন দুইটা।
DE$CO Single Phase Prepaid Meter এর লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট একই থাকার কথা। তবে মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট এর পার্থক্য খুব বেশী হলে সংশ্লিষ্ট বিক্রয় ও বিতরন বিভাগে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধা করা যেতে পারে।
জন্য ধন্যবাদ
Thanks a lot.
01:14 Most replayed
প্লিজ প্রিপেইড গ্যাস এর এই রকম একটা ভিডিও করুন
ধন্যবাদ। করোনা পরিস্থিতি আর একটু ভালো হলে চেষ্টা করা হবে ।
ধন্যবাদ
মিটারে এ পর্যন্ত কতবার সফলভাবে কার্ড পাঞ্চ করা হয়েছে এটা কি জানার উপায় আছে?
মিটার স্থাপনের পর থেকে যতবার রিচার্জ করা হয়েছে তার সকল তথ্য পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরনকারী প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনার সকল রিচার্জের হিস্ট্রি (কত তারিখ কয়টার সময় কিসের মাধ্যমে কত টাকা রিচার্জ করেছেন, প্রতি রিচার্জে কি কি চার্জ কর্তন করা হয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য) আপনি পেয়ে যাবেন।
সাহায্য করুন, মিটার OFF এবং Fail দেখাচ্ছে।
টাকা আছে, হঠাৎ এমন হলো, প্রিপেইড ডেসকো। কি করবো বুঝতেই পারছিনা
অনুগ্রহ করে ১৬১২০ তে যোগাযোগ করুন।
প্রি পেইড মিটারে ধার এনেছি,কিন্তু কত টাকা ধার এসেছে তা কিভাবে বুঝব?আর এখন ই কি মিটারে টাকা রিচার্জ করব নাকি ধার শেষ হওয়ার পর কারেন্ট অফ হয়ে গেলে করব?
১) মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্স দেখুন। যত টাকা নেগেটিভ ব্যালেন্স হবে তত টাকাই ধার হয়েছে।
২)আগামীকাল সকাল ১০ঃ০০ ঘটিকায় ধার শেষ হওয়ার পূর্বেই রিচার্জ করুন। অন্যথায় ইমারজেন্সি ব্যালেন্স শেষ হওয়ার সাথে সাথে মিটারের রিলে অফ হয়ে লাইন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
৩। ধার নেয়া টাকা অর্থাৎ নেগেটিভ ব্যালেন্স যত হবে সে পরিমান টাকা; মিটারে টাকা রিচার্জ করার সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে যাবে। বাকী টাকা মিটারে ব্যালেন্স হিসাবে দেখা যাবে।
@@chaturvuj অসংখ্য ধন্যবাদ।
@Arifa Rahman Kevabe dhar ansen kindly ektu details bolben procedure ta?
@@nirjhor11 ১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল।
২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে।
৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটার ডিসপ্লেতে দেখাবে। মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্সই ধার নেয়া টাকার পরিমান।
@@nirjhor11 ১। মিটারে টাকা রিচার্জের সময় যেভাবে কার্ড পাঞ্চ করতে হয়, ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেয়ার জন্য ঠিক সেভাবেই কার্ড পাঞ্চ করতে হবে। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স এর সুবিধা নেয়ার পূর্বে বার বার মিটারে কার্ড পাঞ্চ না করাই ভাল।
২। যদি মিটারে বাটন না থাকে তবে বার বার ব্যালেন্স দেখার জন্য কার্ড উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করাতে হবে। মিটারে Invalid card বা used card/বিপটোন পাওয়া গেলে কার্ডটি মিটার স্লট থেকে বের করার পর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মিটারের ব্যালেন্স দেখা যাবে। প্রতিবার টাকা রিচার্জের পূর্বে কার্ডটি উল্টাভাবে মিটারে প্রবেশ করিয়ে মিটারের ব্যালেন্স চেক করাই ভাল। তাতে মিটার কার্ডের চীপসটি অনেকদিন ভালো থাকবে।
৩। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রতি রিচার্জে একবার পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাসে পাচঁবার টাকা রিচার্জ করলে প্রতিবারই একবার করে মোট পাচঁবার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স পাওয়া যাবে। মনে রাখতে হবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্সটি নেগেটিভ ব্যালেন্স যা পরবর্তীতে রিচার্জের সাথে সাথে সমন্বয় হয়ে অবশিষ্ট ব্যালেন্স মিটার ডিসপ্লেতে দেখাবে। মিটারের নেগেটিভ ব্যালেন্সই ধার নেয়া টাকার পরিমান।
মিটার এর চলতি মাস কয় তারিখ থেকে শুরু হই?
প্রতি মাসের ১ তারিখ থেকে মাসের শেষদিন পর্যন্ত। অর্থাৎ মে’২০২১ মাসের ১ তারিখ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত বর্তমান চলতি মাস।
currently ki poriman load running eta dekhar kono upay ache?
ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত ১৭ নম্বর কোডটি দেখুন___ ব্যবহৃত বিদ্যুতের বর্তমান চাহিদা (কিলোওয়াট)।
@@chaturvuj flat er sob kisu off korar poro 0.144 kw show korche 17 no code e
@@dilshaduzzaman1818 ফ্রিজের সুইচ চেক করে দেখুন বন্ধ আছে কিনা। একাধিক ফ্লাট হলে অন্য কোন লাইন আপনার মিটারে সংযুক্ত আছে কিনা। অথবা সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
Amar mitter ar tamper light ti jole ase...... Tahole ki amr mitter ar kono somossa ase ?
১-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট সমান না হলে মাঝের লাল লিডটি জ্বলে থাকে। লাইন কারেন্টের তুলনায় নিউট্রাল কারেন্ট অনেক বেশী হলে বুঝতে হবে অন্য মিটারের আংশিক বা পুরো নিউট্রাল কারেন্ট আপনার মিটারের নিউট্রাল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আপনার বিদ্যুৎ বিল বেশী আসতে পারে/ বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা সত্ত্বেও আপনার মিটারের ব্যালেন্স (টাকা) কমতে পারে। এক্ষেত্রে মিটার সমূহের লোড সাইডের কমন নিউট্রাল পরিহার করতে হবে। প্রতিটি মিটারের লোড সাইডের ফেজ এবং নিউট্রাল অন্য মিটার থেকে সম্পূর্ন আলাদা থাকলে বিদ্যুৎ বিল ১০০ ভাগ সঠিক থাকবে। কমন নিউট্রাল সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসের পরামর্শ গ্রহন পূর্বক সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
আমি বিকাশ থেকে রিচার্জ করেছি।
এপে দেখাচ্ছে না টাকা৷ যদিও আমি কার্ড মিটারের ভিতরে দেয়নি।
আমাকে কি মিটারের ভিতরে কার্ড দিতে হবে
১, মিটার অন-লাইনে থাকলে বিকাশে টাকা রিচার্জের পর মিটারে কার্ড পাঞ্চ করার কোন প্রয়োজন নাই।
২.নেটওয়ার্ক সমস্যা থাকলে অথবা ভেন্ডিং ষ্টেশন বা POS থেকে অফ-লাইনে থাকা মিটার সমূহে টাকা রিচার্জ করলেই কার্ড পাঞ্চ করতে হয়।
৩. App-এ রিচার্জের সাথে সাথে ব্যালেন্স দেখা যায় না । কিছু সময় পর অথবা একদিন পর রিচার্জের সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। পার্থক্যটা জানতে দু/একবার রিচার্জ করার পর আপনি মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স চেক করে নিতে পারেন এবং একই সাথে App-এ ব্যালেন্স দেখে নিতে পারেন। নেটওয়ার্ক ভালো না থাকলে দেরীতে তথ্য পাওয়া যাবে।
৪. Apps টি নুতন চালু হয়েছে। Software development এর কাজ চলমান রয়েছে। Apps টির মাধ্যমে আপনার মিটারটির তথ্য পেতে আর একটু অপেক্ষা করতে হতে পারে।
একটি মিটারে একের অধিক সংযোগ দেওয়া আছে কি না কিভাবে বুঝবো??
একজন ইলেকট্রিশিয়ান দিয়ে আপনার মিটারের লোড-সাইডের তারগুলি চেক করে দেখতে পারেন অন্য কোন ফ্লাটের তার আপনার মিটারের লোড সাইডে সংযোগ হয়েছে কিনা। যদি থাকে তা হলে সে লাইনটি আপনার মিটার থেকে খুলে সংশ্লিষ্ট ফ্লাটের মিটারে সংযোগ দিয়ে সমস্যা সমাধা করা যেতে পারে।
ডেসকো স্মার্ট প্রিপেইড মিটারে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স কিভাবে নিতে হয়?
কার্ড পাঞ্চ করে। তবে প্রতি রিচার্জ এ শুধু একবার।
How can I get the infos for 3 phase?
Pl. subscribe & wait
এখন বিকাশ হতেও রিচার্জ করা যায়।
কিভাবে
0..50 unit...3.75
0..75 unit..4.19........ata ki pura 75 unit 4.19 tk kore...naki 50 unit er pore 25 unit 4.19 tk kore..janaben please
১। একমাসে সর্বোচ্চ ৫০ ইউনিট বা ৫০ ইউনিটের কম ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার হলে লাইফ লাইনের রেটটি প্র্র্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ তখন বিদ্যুতের রেট হবে ইউনিট প্রতি ৩.৭৫ টাকা। আর যদি একমাসে ৫১ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় সেক্ষেত্রে লাইফ লাইনের রেটটি আর প্রযোজ্য হবে না। তখন বিদ্যুতের রেট হবে ইউনিট প্রতি ৪.১৯ টাকা।
২। আপনি মাসের প্রথম দিকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সময় দেখবেন ৫০ ইউনিট পর্যন্ত ৩.৭৫ টাকা হিসাবে টাকা কর্তন করছে। কিন্তু যখনই বিদ্যুৎ ব্যবহার ৫১ ইউনিট হয়ে যাবে তখন পিছনের সকল ইউনিট এর মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৪.১৯ টাকা করেই হিসাব হয়ে যাবে।
Unit level ache... Joto beshi unit barbe toto level barbe... Example :
Level 1 e 3.50৳ kore per unit
Level 2te 3.75৳ kore cost per unit
So on
@@khairul-Ismam Please watch th-cam.com/video/f0XJ3DEG4dI/w-d-xo.html
মিটারে টাকা রিচার্জ করতে গেলে, কার্ড ইনপুট করার পর বলতেসে "USED CARD".........এটার অর্থ কি???
১। অনলাইন স্মার্ট প্রি-পেইড মিটারে টাকা রিচার্জ করার সময় কার্ডের মাধ্যমে মিটারের ডাটা নেয়া হয়। টাকা রিচার্জ করার সাথে সাথে একটি টোকেন জেনারেট করা হয়। টোকেন টি ভেন্ডিং ষ্টেশন থেকে সাথে সাথে নেটসেন্ড এর মাধ্যমে মিটারে পাঠানো হয়। এই অবস্থায় কার্ডে কোন ডাটা থাকে না। যেহেতু নেট সেন্ড এর মাধ্যমে টোকেনটি পূর্বেই মিটারে প্রেরন করা হয়েছে। সেহেতু কার্ড মিটারে পাঞ্চ করার পর USED CARD ম্যাসেজ টি ডিসপ্লে হয়।
২। মিটার অফ-লাইনে থাকা অবস্থায় টাকা রিচার্জ করার পর টোকেনটি ভুলবশত কার্ডে সঠিকভাবে write না হওয়ার কারনেও হতে পারে। এই অবস্থায় টাকা রিচার্জের রশিদটি নিয়ে আপনি ভেন্ডিং ষ্টেশন/রিচার্জ ষ্টেশনে গিয়ে রিচার্জের টোকেনটি পুনরায় সঠিকভাবে কার্ডে write করে নিতে পারবেন। উভয় ক্ষেত্রেই টাকা রিচার্জের পূর্বে মিটারের ব্যালেন্স দেখে রিচার্জ করা হলে টাকা সঠিকভাবে রিচার্জ হয়েছে কিনা তা সহজে বুঝা যাবে।
vai ami miter aa 500 taka recharge korce
kintu taka dakacaa...462 taka....ato kom kano...??( sata bujlam naa...??
মিটারের অনুমোদিত লোড যদি ০২ কিলোওয়াট হয় এবং রিচার্জটি মাসের প্রথম রিচার্জ হয় তাহলে ৫০০ টাকা রিচার্জে মিটারে টাকা যোগ হবে ৩৮০.০০ (অর্থাৎ ৫০০ টাকার ভ্যাট=২৩.৮১ টাকা, ডিমান্ড চার্জ (২x৩০)=৬০ টাকা, মিটার রেন্ট=৪০ টাকা বাদ যাবে এবং রিবেট হিসাবে ৪.৩৬টাকা যোগ হবে)।
তবে রিচার্জটি যদি একই মাসের দ্বিতীয়/তৃতীয়/চতৃর্থ বা পঞ্চম রিচার্জ হয় ( অর্থাৎ একই মাসে প্রথম রিচার্জের পর পরবর্তী সকল রিচার্জে ডিমান্ড চার্জ এবং মিটার রেন্ট বাবদ কোন টাকা কর্তন করা হয় না) তাহলে ৫০০ টাকা রিচার্জে মিটারে টাকা যোগ হবে ৪৮০.৯৫ টাকা (অর্থাৎ ৫০০ টাকার ভ্যাট=২৩.৮১ বাদ যাবে এবং রিবেট হিসাবে ৪.৭৬ টাকা যোগ হবে)। আর এটাই প্রি-পেইড মিটারের টাকা রিচার্জের হিসাব।
টাকা রিচার্জের পূর্বে মিটারের ব্যালেন্স দেখে নিন। ব্যালেন্স পজেটিভ না নেগেটিভ এবং রিচার্জের পর মিটারের ব্যালেন্স পুনরায় দেখে হিসাবটির সঠিকতা যাচাই করুন।
@@chaturvuj অনুমোদিত লোড বুঝতে পারলাম না। আর হচ্ছে এইটা দেখার জন্য কত নাম্বার চেক করতে হবে।
@@tyreethasan5126 ১। বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের সময় আপনি আববেদন করে যত কিলোওয়াট লোডের অনুমোদন নিয়েছেন তাহাই অনুমোদিত লোড।
আপনার বিদ্যুৎ সংযোগ সংক্রান্ত কাগজপত্র/ বিদ্যুৎ বিলের কপি/মিটারে টাকা রিচার্জের রশিদ থেকেও আপনি আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড কত তা জানতে পারবেন। প্রতি কিলোওয়াট অনুমোদিত লোডের জন্য আবাসিক মিটারে মাসে ৩০.০০ হিসাবে ডিমান্ড চার্জ আরোপ করা হয়ে থাকে। আপনার অনুমোদিত লোড যদি ২ কিলোওয়াট হয়, তা হলে মাসিক ডিমান্ড চার্জ হবে ৩০.০০ x ২=৬০.০০ টাকা।
২। মিটারে অনুমোদিত লোড ডিসপ্লে হয় না। আপনি কত কিলোওয়াট লোড ব্যবহার করছেন তা ডিসপ্লে হয়। অর্থাৎ ব্যবহৃত লোড ডিসপ্লে হয। আর সেটা মিটারটি ক্রমিক নং-১৭ তে প্রদর্শিত হয়। ধন্যবাদ।
১। আপনার রিচার্জটি মাসের প্রথম রিচার্জ নাকি দ্বিতীয় রিচার্জ জানাবেন।
২। আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড কত জানাবেন। রিচার্জের পূর্বে মিটারের ব্যালেন্স কত ছিল। তাহলে প্রকৃত হিসাব দেয়া যাবে।
Amr card 800 ase but recharge hossena kno bolte parben
আপনার কার্ডে ৮০০/= রিচার্জের আগের কোন টোকেন সম্ভবত মিটারে পেন্ডিং রয়েছে। ঐ পেন্ডিং টোকেন মিটারে প্রবেশ না করা পর্যন্ত আপনার টাকা মিটারে যাবে না। আপনি সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ সরবরাকারী প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান নিতে পারেন।
Do u have a table with these information
We have prepared and uploaded the table in our Facebook page. You can find it here:
facebook.com/106632641123463/photos/a.127957135657680/127956972324363/?type=3&theater
Vi ke vaba tk advance neya jai ta akta video dan
ধন্যবাদ। আপনার চাহিদা অনুযায়ী ভিডিও তৈরী করার চেষ্টা করা হবে।
Smart load management বলতে কি বুঝিয়েছে?
১। Smart load management বলতে বুঝানো হয়েছে যে, কখনও যদি বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি থাকে বা বিদ্যুৎ উৎপাদনে সংকট দেখা দেয় তখন এই মিটারটির মাধ্যমে গ্রাহকের বিদ্যুৎ ব্যবহার এর লিমিট/সীমা/সময় নির্ধারন করে দিয়ে লোড ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে ফিডার/মেইন লাইন লোড-শেড না করেও বিদ্যুৎ সরবারহ সচল রাখা যায়।
২। মিটারটির পাওয়ার সেটিং কোড এ্যাকটিভ এর মাধ্যমে অনুমোদিত লোড অনুযায়ী বিদ্যুৎ ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করা যায়। যা বর্তমানে ডেসকো’তে করা হচ্ছে। অর্থাৎ কেউ ইচ্ছা করলেও অনুমোদিত লোড এর বেশী লোডে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবে না। অনুমোদিত লোডের বেশী লোডে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে মিটারের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। লোড পুনরায় অনুমোদিত লোড সীমায় আসলে মিটারের বিদ্যুৎ সরবরাহ আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে সচল হবে। বেশী লোড ব্যবহার করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে আবেদন করে লোড বৃদ্ধি করে নেয়া যাবে। প্রি-পেইড মিটারের লোড বৃদ্ধির জন্য পোষ্ট-পেইড মিটারের ন্যায় কোন নিরাপত্তা জামানত জমা দিতে হয় না।
ডেসকো এবং ডিপিডিসি প্রিপেইড মিটারের ডিসপ্লে চেক করার নিয়ম কি একই রকম
বিভিন্ন ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির মিটার এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কারনে প্রি-পেইড মিটারের ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত কোড গুলিতে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। কিন্তু কোড গুলি ভিন্ন হলেও বিদ্যুৎ বিলের প্রকৃত হিসাব সকল মিটারের জন্য একই। এই চ্যানেলটিতে প্রদর্শিত একই ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির ৩টি স্মার্ট মিটারের ডিসপ্লের কোড গুলিতেও কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। আপনি আপনার সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে আপনার মিটারে প্রদার্শিত বিভিন্ন কোড গুলি জেনে নিতে পারেন। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ইনশাআল্লাহ সকল প্রি-পেইড মিটারের ডিসপ্লেতে প্রদর্শিত তথ্য পর্যায়ক্রমে ভিডিও করে আপলোড করা হবে।
ধন্যবাদ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি 25 নং ওয়ার্ডের ডিসপ্লে ইনফরমেশন কোডগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিভাবে সংগ্রহ করা যায় অনুগ্রহ করে জানাবেন
@@mdmaruf9845 দয়া করে ডিপিডিসি’র ওয়েব সাইটে গিয়ে খোজ করুন।
@@chaturvuj ওদের ওয়েবসাইট আমি জানিনা আপনার জানা থাকলে আমাকে ওয়েবসাইটটি দিয়ে সহযোগিতা করুন
Pakistani beef market cases
এই মিটারের লোড কিভাবে চেক করবো।
ক্রমিক নং-১৭ তে বর্তমান ব্যবহৃত লোড kw এ দেখতে পাবেন।
ইমারজেন্সি লোন কিভাবে নিবো?
মিটারে কার্ড পাঞ্চ করে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নিতে হবে। প্রতি রিচার্জে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স প্রযোজ্য হবে শুধুমাত্র একবার।
How to take emergency balance?
Emergency balance can be taken by punching meter card.
Thank you very much.
ইউনিট প্রতি খরচ কত
ভিডিওটিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত খুচরা বিদ্যুৎ মূল্যহার দেয়া হয়েছে। সেখানে আবাসিক ট্যারিফের সকল ধাপের প্রতি ইউনিটের মূল্যই তো দেয়া আছে। আপনি ভিডিওটি ভালো করে দেখুন।
আমার ডেসকো মিটার এর ক্রেডিট লেভেল লাইটটি সারাক্ষণ জলে থাকে, এটা বন্ধ করার সিস্টেম জানা থাকলে কেউ আমাকে জানাবেন
অনুগ্রহ পূর্বক সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যার সমাধান নিতে পারেন। মিটার সমস্যা হলে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান আপনার মিটারও পরিবর্তনের ব্যবস্থা নিবে।
amar pripaid mitar er majkhaner lal bati ta jole ache
মিটারের কোড নং-১৯ এ লাইন কারেন্ট এবং কোড নং-২০ এ নিউট্রাল কারেন্ট। ১-ফেজ প্রি-পেইড মিটারের লাইন কারেন্ট এবং নিউট্রাল কারেন্ট সমান না হলে মাঝের লাল লিডটি জ্বলে থাকে। লাইন কারেন্টের তুলনায় নিউট্রাল কারেন্ট অনেক বেশী হলে বুঝতে হবে অন্য মিটারের আংশিক বা পুরো নিউট্রাল কারেন্ট আপনার মিটারের নিউট্রাল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আপনার বিদ্যুৎ বিল বেশী আসতে পারে/ বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা সত্ত্বেও আপনার মিটারের ব্যালেন্স (টাকা) কমতে পারে। এক্ষেত্রে মিটার সমূহের লোড সাইডের কমন নিউট্রাল পরিহার করতে হবে। প্রতিটি মিটারের লোড সাইডের ফেজ এবং নিউট্রাল অন্য মিটার থেকে সম্পূর্ন আলাদা থাকলে বিদ্যুৎ বিল ১০০ ভাগ সঠিক থাকবে। কমন নিউট্রাল সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসের পরামর্শ গ্রহন পূর্বক সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
1000taka recharge korle energy pawa jay matro 660 taka
১। প্রথম রিচার্জের সময় ডিমান্ড চার্জ প্রতি কিলোওয়াটের জন্য ৩০.০০ টাকা এবং মিটার ভাড়া (১ফেজ হলে) ৪০.০০ টাকা আর (৩-ফেজ হলে) ২৫০.০০ টাকা এবং ভ্যাট ৫% হারে কর্তনের পর নীট বিলের উপর ১% হারে রিবেটসহ অবশিষ্ট টাকা এনার্জি চার্জ হিসাবে পাওয়া যাবে।
২। রিচার্জটি যদি মাসে দ্বিতীয়/তৃতীয়/চতুর্থ বা পঞ্চম রিচার্জ হয়ে থাকে তবে ১০০০.০০ টাকা রিচার্জ করলে ৫% হারে ভ্যাট বাবদ ৪৭.৬২ টাকা কর্তনের পর ১% রিবেটসহ আপনি এনার্জি চার্জ বাবদ পাবেন {(১০০০-৪৭.৬২)+৯.৫২}=৯৬১.৯০ টাকা।
৩। প্রতি মাসে প্রথম রিচার্জের সময় ডিমান্ড চার্জ+মিটার ভাড়া+ভ্যাট কর্তন হয়। ঐমাসের পরবর্তী সকল রিচার্জ থেকে শুধুমাত্র ভ্যাট কর্তন হবে এবং ১% রিবেট যোগ হবে। এখন অনুগ্রহ করে আপনার রিচার্জের হিসাব মিলিয়ে দেখতে পারেন।
@@chaturvuj demand charge টা যদি বুঝিয়ে বলতেন
@@mdshameemhossain8441 বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের সময় আপনি আবেদন করে যত কিলোওয়াট লোডের অনুমোদন নিয়েছেন, তাহাই আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড। আপনি বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহনের পর বিদ্যুৎ বিতরনকারী প্রতিষ্ঠান ঐ অনুমোদিত লোড সব সময় আপনার জন্য সংরক্ষিত রাখেন। আপনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন বা না করেন আপনার মিটারের অনুমোদিত লোড সব সময় আপনার জন্য সংরক্ষিত থাকবে। সেজন্য প্রতি কিলোওয়াট অনুমোদিত লোডের জন্য প্রতি মাসে ৩০.০০ টাকা লোড সংরক্ষণের চার্জ দিতে হয়, যাকে ডিমান্ডচার্জ বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনার অনুমোদিত লোড ২ কিলোওয়াট হলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ২= ৬০.০০ টাকা। যদি আপনার অনুমোদিত লোড ৫ কিলোওয়াট হয় তাহলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ৫= ১৫০.০০ টাকা। অনুমোদিত লোড ১০ কিলোওয়াট হয় তাহলে প্রতিমাসে ডিমান্ডচার্জ হবে ৩০.০০ x ১০= ৩০০.০০ টাকা।
How to get payment history?
You just need to submit an application to your area's respective electricity office.
কি ভাবে হোম পেইজ এ আসবো?
মিটারের ডিসপ্লে লাইট বন্ধ হওয়ার পর বাটন পুশ করলে প্রথমেই হোম পেইজ প্রদর্শিত হয়।
@@chaturvuj ধন্যবাদ
Mitter nb to serial moto ase na
কোথায় সমস্যা, দয়া করে জানাবেন কি?
How can I found ac number
You can find it from your Smart Prepaid Meter Card.
ঔঔ
ঔ
Thank you so much.
j.
What do you mean by j. Please tell me.
01871070781
আমি টাকা ফুরিয়েছি কিন্তুক বেলেন্স দেখায় না
আমাকে সাহায্য করুন
মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স দেখুন। আপনার রিচার্জকৃত টাকার রশিদের সিকোয়েন্স নম্বরটি দেখুন। টাকার রশিদের/রিচার্জের রেকর্ড থেকে সিকোয়েন্স নম্বরটি মিটারের সিকোয়েন্স নম্বরের সাথে মিলিয়ে দেখুন। মিটারের সিকোয়েন্স নম্বর এবং টাকা রিচার্জের সিকোয়েন্স নম্বর এক না হলে বুঝেতে হবে মিটারে টাকা প্রবেশ করে নাই। নেটওয়ার্ক সমস্যার কারনে টাকা মিটারে না ঢুকে থাকলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
@@mdahsanhabib1587 প্রি-পিইড মিটারের Apps থেকে অনেক সময় তাৎক্ষনিকভাবে ব্যালেন্স দেখা যায় না। এক্ষেত্রে টাকা রিচার্জের সাথে সাথে মিটারের বাটন চেপে ব্যালেন্স দেখা যেতে পারে।
ধন্যবাদ
Your are most welcome